এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সার্ভে কি কেন কবে ইত্যাদি

    arjo
    অন্যান্য | ৩১ মার্চ ২০০৯ | ৬০৬৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • r | 125.18.104.1 | ০৩ এপ্রিল ২০০৯ ১৪:৪৪413349

  • h | 203.99.212.224 | ০৩ এপ্রিল ২০০৯ ১৫:১৮413350
  • ক।
  • I | 59.93.221.74 | ০৩ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৫০413351
  • এইটা পুরোপুরি একটা মক-ঝগড়া। হাই-তোলা জনতাকে টইতে আগ্রহী করার কেন্দ্রীয় ষড়যন্ত্র।
    ইতি,
    কনস্পিরেসি থিওরিস্ট।
  • a x | 143.111.22.23 | ০৩ এপ্রিল ২০০৯ ২২:১৬413352
  • এর চেয়ে ঢের সোজা উপায় ছিল - যে বিভাগগুলো নিয়ে সন্দেহ আছে, যথা খবর্ণয়, সেটা চুপচাপ তুলে দিয়ে দেখো - কেউ লুটিশ করল কিনা।
  • indrani | 122.110.23.203 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ০৭:০৮413353
  • সার্ভেতে সব কথা বলার সুযোগ নেই বা ছিল-খেয়াল করি নি।
    গুরুচন্ডালি সাময়িকী নিয়মিত করতে হবে-অনিয়মিত সাময়িকী বলে কাব্যি করলে চলবে না-সোজা কথা। লেখক তালিকায়, লেখার ধরণে বৈচিত্র্য চাই। সম্পাদকমন্ডলী সুযোগ্য-এ নিয়ে তাই বিশদে যাব না।
    আর প্রথম পাতাও বদলাতে হবে নিয়মিত-জুন ৩, ২০০৮এর সম্পাদকীয়, পুজো ইস্পেশাল ২০০৬ এখনও কেন বিদ্যমান বা সরোজিনী অ্যাদ্দিন প্রথমপাতায় শুয়ে আছে কেন-সে কি গুরু র চরিত্র সম্বন্ধে পাঠককে ধারণা দিতে না সেরেফ আলস্য?
  • indrani | 122.110.23.203 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ০৭:৪৭413354
  • এই টইএর সব লেখা পড়ার আগেই লিখে ফেলেছি। এখন সব পড়ে দেখছি-পুনরাবৃত্তি করলাম। তবু, আরও গুটি কয়েক কথা।

    আর্যর প্রথম পোস্ট প্রসঙ্গে-
    কি পড়া হয়/ কি পড়া হয় না-তা কি করে জানা যায়? যেমন ধরুন, কোনো সপ্তাহে, বুবুভার ঠোঙায় যা যা পরিবেশিত তার মধ্যে হয়তো কেবলমাত্র বুলবুলভাজা নিয়েই কথা হোলো, ঠোঙার অন্যান্য ভাজাভুজি-আলোচনা/ খবর্নয় নিয়ে টইতে পাঠক কোনো কথাই বললেন না-তাতে কিছু প্রমাণ হয়? কী প্রমাণ হয়?
    এই নীরবপাঠককুল-যাঁরা পড়ে যান, মতামত দেন না, তাঁরা সার্ভে নিয়েও তাই করবেন-দেখে চলে যাবেন, একটি কথাও লিখবেন না সেখানে। আলস্য বলুন, কি তাঁদের গুটিয়ে থাকার স্বভাব বৈশিষ্ট্যই বলুন কি ব্যস্ততা বা গুরু সম্বন্ধে ভীতি (সত্যি!)-কারণ যাই হোক। আমিও কতকটা এই দলেই । তাই এই সার্ভের যাথার্থ্য, সাফল্য ইত্যাদি বিষয়ে, আমার সংশয় রয়েই গেল।
  • pinaki | 131.151.102.250 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ০৮:১৩413355
  • এই প্রসঙ্গে আরো একটা কথা মনে হল। টই বা ভাট বা আলোচনার ফোরামগুলোয় যেহেতু সাধারণত: পরিচিত লোকজনেরাই অংশ নেন, একজন অনিয়মিতর পক্ষে দুম করে সেখানে অংশ নিয়ে ফেলাটা অনেক সময় সম্ভব হয় না। কারণ প্রতিটা আড্ডারই কিছু নিজস্বতা থাকে। একধরণের ক্লোস্‌ডনেস-ও থাকে। আমার নিজের ক্ষেত্রেই বলতে পারি, আমি গুচ-র কথা প্রথম জানি নন্দীগ্রামের সময় সৌমিত্রদার ঐ বিবরণটা থেকে। কিন্তু আমি টইতে প্রথম লিখি তার প্রায় দেড় বছর পরে। তাও খানিকটা জোর করে নিজের জড়তা কাটিয়ে লিখেছিলাম, আলোচনার টপিকটা খুব ইন্টারেস্টিং লেগেছিল বলে। কিন্তু এটা খুবই স্বাভাবিক এবং এতে খারাপ কিছু নেই। আমার মতে দুনিয়ার সব লোককে টই বা ভাটে অংশ নেওয়াতেই হবে - এমন প্রতিজ্ঞার কোনো মানে নেই। কিন্তু বুবুভা বা খবর্নয় বা কূটকচালি বা অন্য যেকোনো লেখার শেষে অপরিচিত পাঠক যাতে মত দিতে পারেন - তার একটা অপশন থাকা উচিৎ। মানে টইতে অংশ না নিয়েও একটা লেখা সম্বন্ধে মত দেওয়ার কথা বলছি। এবং সেটা নিজের পরিচয় না জানিয়েও যাতে দেওয়া যায় তার ব্যবস্থা থাকা উচিৎ।
  • indrani | 122.110.12.18 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:১৩413356
  • পরিচয় না জানিয়েই তো মত দেওয়া যায় এবং টইতে অংশগ্রহণের প্রশ্নও নেই কোনো। সে সব ঠিকই আছে। 'ব্যবস্থা ভালই!':)

    আসলে,মতামত যে দিতেই হবে -নীরব পাঠককুল তা বিশ্বাস করেন না আর অন্যান্য ফ্যাকটর এর কথা আগেই লিখেছি। এদিকে আবার ওয়েবজিনে যাঁরা লেখেন তাঁদের অধিকাংশেরই আকুলতা থাকে তাৎক্ষণিক ফীডব্যাকের।
    এই সার্ভের পটভূমিকা রচনা করেছে সম্ভবত: এই আকুলতাই।
  • arjo | 24.42.203.194 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:২০413357
  • ইন্দ্রাণী,
    ঠিক কথা। সত্যিই জানা নেই মতামত নেবার এটাই সঠিক পদ্ধতি কিনা। হয়ত ফ্রি ফর্ম টেক্সটেই সঠিক মতামত বেরিয়ে আসে। এই টইতেই আপনার, পিনাকী, পাই, সোমনাথ, শ্রাবণীর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ন ফিডব্যাক রয়েছে যা এই সার্ভেতে সঠিক ভাবে ধরা যায় না।(এই নাম গুলো চট করে মাথায় এল)। সার্ভেটা একটা এক্সপেরিমেন্টও বলা যেতে পারে। এখনো অবধি আমরা ১৩৩ খানা মতামত পেয়েছি। এর মধ্যে বেশ কিছু ডুপ্লিকেশন আছে ধরে নিলেও প্রায় ১০০ জন সার্ভে নিয়েছেন এটা ধরা যেতেই পারে। তো, আমরা চেনা ৫০ জনের বাইরে অচেনা অথচ গুরুর নিয়মিত পাঠকদের আরও ৫০ জনের মতামত পেয়েছি। সংখ্যা হিসেবে সাংঘাতিক বেশি না। কিন্তু অনুপাত নিলে প্রায় ১০০ শতাংশ বেশি মতামত।

    তাও, আরও অনেকে আছেন আপনার কথামতন তাঁরা হয়ত সার্ভেও এড়িয়ে যাবেন। হয়ত অন্য কোনো উপায় বেরিয়ে আসবে সবাইকে ইনভলভ করানোর জন্য। সকলের ফিডব্যাক নিয়ে গুরুর উদ্দেশ্য ও বিধেয় র সাথে মিলিয়ে ক্রমাগত উন্নতির (ডি: উন্নতি মানে গুরুর ডেফিনেশন অনুযায়ী) একটা প্রচেষ্টা মাত্র।
  • indrani | 122.110.12.18 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:২৫413359
  • আর্য,
    এক্সপেরিমেন্ট হিসেবে ঠিকই আছে। প্রশংসনীয় উদ্যোগই বলব।
    উদ্দেশ্য সফল হোক। অনেক নীরব পাঠকের সঙ্গে আমিও খুশি হব। খুব।

  • arjo | 24.42.203.194 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:৩৫413360
  • নীরব পাঠক হোন, তার সাথে সরব লেখকও হোন তাইলে আমরা খানিক ভালো লেখা পড়তে পারি। সুনীল গাঙ্গুলীর মতন না হলেও আরও একটু বেশি লেখাই উচিত। ভালো লাগে, একজন সরব পাঠকের মত।
  • pinaki | 131.151.102.250 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ১১:২০413361
  • আমি বলতে চাইলাম ধরুন বুবুভা তে ক্লিক করে কেউ দেখতে পেল তিনটি বিষয়ের লিঙ্ক রয়েছে - ১) লা জওয়াব দিল্লী, ২) আলোচনা - বিক্রম, ৩) খবর্নয় । এবার আলোচনাতে ক্লিক করে সে বিক্রমের উপর লেখাটা পড়লো। উদ্বুদ্ধ হয়ে মত দেওয়ার জন্যে ডান দিকের কোনায় ""আপনার মতামত"" -এ যেই না ক্লিক করেছে, খুলে গেল টই-এর পাতা এবং গাদাগুচ্ছো লিঙ্ক। এর চেয়ে যদি একটা টেক্সট বক্স খুলতো লেখাটার ঠিক নিচেই, এবং সেখানে লেখাটার উপর মতামত লেখার সুযোগ থাকতো এবং অন্য যাঁরা লেখাটা নিয়ে মতামত দিয়েছেন (আলোচনা বা ইন্টার‌্যাকশনের কথা বলছি না, সিম্পল একতরফা মতামত) সেগুলো দেখার জন্যেও কোনো একটা লিঙ্ক থাকতো ঐ পাতাতেই - আমার মনে হয় তাহলে হয়তো লোকের মতামত দিতে সুবিধা হত।
  • indrani | 122.110.37.109 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ১১:২৯413362
  • পিণাকী,
    তাও তো বটে! বুঝতে পারি নি আগে আপনার বক্তব্য।
    এই ব্যাপারটা খেয়ালও করি নি সেভাবে। এখন দেখছি। বিশেষত: বু বু ভা বেরোনোর ৬দিন পরে, মতামত দিতে গেলে, সুতো খুঁজে পাওয়াই সম্ভব নয়।
    সম্পাদকমন্ডলী, এ দিকে নজর দিন শিগ্গির।
  • d | 117.195.45.145 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ১২:১০413363
  • পিনাকী,

    এটা আমি অনেক আগেই লক্ষ করেছি। তা ধরুন প্রায় বছর ২-৩ আগে। :) এই নিয়ে বোধহয় গুরুচন্ডা৯ - rfe টইতে কিম্বা তখনকার ভাটেই লিখেওছিলাম। এটা সাইটের মূল লে-আউটের বিন্যাসের সমস্যা। এবং সৈকত একা সব টেকনিক্যাল কাজকর্ম করায় ঠিক করে উঠতে পারেনি। তো, এখন একটা ছোট্ট করে টেকনিক্যাল টীম তৈরী হয়ে গেলে, তারা একে একে কাজগুলো হাতে নিতে পারে।

    এবারে আপনার ঐ টই থেকে তুলে পত্রিকা বা বুবুভা বিভাগে দেওয়া প্রসঙ্গে আমার দু চার কথা। জোরে জোরে ভাবছি বলতে পারেন।

    ১। আইডিয়ালি যে কোন টই তো যে কেউ তুলে এনে যখন তখন আলোচনা শুরু করতে পারে। ইন ফ্যাক্ট শ্যামল মাঝেমাঝেই এটা করে থাকেন। তা, সেক্ষেত্রে একটা টইকে চেপে ধরে পত্রিকা বা বুবুভা'র খাঁচায় ভরে দিলে, পরে কেউ সেই প্রসঙ্গে খুব ভ্যালিড কিছু বললেও সেটা আর সেই খাঁচাটায় যা:ছে না তো। এটা নিয়ে একটু দ্বিধা আছে আমার।

    ২। "আলোচনা' বিভাগটা শুরুই হয়েছিল টই থেকে তুলে নিয়ে বই/মুভি/নাটক/গান ইত্যাদির রিভিউ/পাঠপ্রতিক্রিয়া ইত্যাদি ভরে রাখার জন্য। একদম পুরানো আলোচনা দেখলে দেখবেন সেগুলো সব কোন না কোন টই থেকে নেওয়া। এইভাবে তখন প্রতি সপ্তাহে "আলোচনা' আপডেট হত। এইভাবে টইএর সব তোলা হয়ে গেল, কিন্তু জনগণ আর নতুন রিভিউ ইত্যাদি তেমন করে লেখে না। প্রথম উৎসাহ কেটে গেলে যা হয় আর কি ..... তারপরে লোকের কাছে "আলোচনা'র জন্য লেখা চাওয়া শুরু করলাম। প্রথমে ১৫ দিনে আপডেত, পরে মাসে একটা ..... এখন কখনও কখনও ২ মাসও হয়ে যায়। এই যেমন ইন্ডো "জীবনানন্দ' টা শেষ করলেই ইন্ডো, সৈকত-২, রঞ্জনদা ইত্যাদির বক্তব্য ধরে সাজিয়ে আলোচনায় তুলে দেবো। কিন্তু সেটা তো শেষ করতে হবে আগে।

    ৩। অনেক টই তো লোকে বই-এর পাঠপ্রতিক্রিয়া লিখবে বলে শুরু করে, পরে আর একদমি এগোয় না, ২-৩ টে পোস্টের পরে থামিয়ে দেয়। ফলে তোলা যায় না।

    আরেকটা ব্যপার হল, ২-১ টা টই এমন আছে যে সেগুলো ঠিক তোলার যোগ্য বলেই মনে হয় না। নবারুণের লেখা নিয়ে এরকম খান ২ টই বোধহয় আছে, যেখানে প্রথম দিকে লোকে সত্যি সত্যিই আলোচনা করেছে, কিন্তু তারপরে সেটা স্রেফ নবারুণের বই থেকে কপি করে রাখা। তা, ওরকম কিছু তুলতে আমার প্রচুর আপত্তি আছে। সেক্ষেত্রে আমার মতে অনুমতি নিয়ে গোটা বইটা পিডিএফ করে তুললেই তো হয়। মোটকথা, নিজের কোন বক্তব্য ছাড়া বই থেকে টোকা পাতার পর পাতা টেক্সট আমি আলোচনায় তুলতে রাজী নই। উহা "আলোচনা' নহে।

    ৪। অন্য আলোচনা যেমন সিঙ্গুর নিয়ে --- সেগুলো কালেক্ট করে তুলতে গেলে, কিছু বক্তব্য হয়ত সম্পাদকমন্ডলীর মনে হল বাদ দেওয়া দরকার। কিন্তু যে স্বাধীনভাবে টইতে বক্তব্য রেখেছিল, সে তো মনে করতেই পারে --- "তোমরা আমার x বক্তব্যটা নিলে আর y টা নিলে না কেন হে?' সেই নিয়ে প্রবল দাপাদাপিও করতে পারে। এর সমাধান কি?
  • pinaki | 131.151.101.216 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ১৪:৪৪413364
  • হুমম। সমস্যাটা বুঝছি। তবে ১-এর পরিপ্রেক্ষিতে আমার বক্তব্য ছিল তক্ষুনি তক্ষুনি না করে যখন একটা টই বেশ কিছুটা পুরোনো হয়ে গ্যাছে, তখন সেটা থেকে একটা লেখা (কিছুটা এডিটিং সহ) বানিয়ে ফেলা। পরে কেউ লিখলে কিছু করার নেই। পরে বিতর্ক আবার খুব এগোলে সংকলিত লেখার দ্বিতীয় পর্ব বেরোতে পারে। এর সাথেই জুড়ে থাকে ৪। সেখানে আমার বক্তব্য হল, সম্পাদকমণ্ডলীর একটা কমন মতামত বেরোতে পারে কোনো একটা বিষয়ে। সেই মতামত তারা রাখতেই পারে। তাতে দোষের কিছু নেই। আমরা যতই বলি না কেন - সকলের মতামত সমানভাবে গ্রহণযোগ্য, সত্যিই কি তাই হওয়া সম্ভব? সম্পাদকমণ্ডলীর তো কিছু নিজস্ব মতামত আছেই। সেটা চেপে রেখে চালানো যায় নাকি? দেখা উচিত মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রে সবাইকে সমান সুযোগ দেওয়া হচ্ছে কি না। ধরুন, গুরু যদি আলোচনার ক্ষেত্রে ওপেন ফোরাম হয়, তাহলে এরকম হতেই পারে - কেউ একজন বুশের ইরাক আক্রমণের পক্ষে মতামত পোষণ করে এবং তাই নিয়ে টই তে লড়ে যায়। তো সেখানে যাতে সে ওপিনিয়ন রাখার স্পেস পায় - সেটা এনসিওর করাটা এক জিনিস। কিন্তু তার মানে কি এই, যে গুরুর সম্পাদকীয়তে ইরাক আক্রমণের বিরুদ্ধে কোনো শব্দ খরচ করা যাবে না? এখন এটা ঠিকই যে সব জিনিস ইরাক আক্রমণের মত সাদা-কালো নয়। তো সেক্ষেত্রে যদি দেখা যায় কোন টই তে ধুন্ধুমার বিতর্ক হচ্ছে কোনো বিষয় নিয়ে - তখন সেটা সংকলন করার সময় সম্পাদকমণ্ডলী ডিবেটের বিভিন্ন দিকগুলোকে যতোটা পারবে অ্যাকোমোডেট করার চেষ্টা করবে। হ্যাঁ, তার পরেও কিছু শেড বাদ যাবে। সে নিয়ে পরে চ্যাঁচামেচি হতেই পারে। কিন্তু ঐটুকু এক্তিয়ার সম্পাদকমণ্ডলীর না থাকলে কোনো কাজই করা যাবে না। আর যেকোনো লেখার নিচে সেসম্বন্ধে মতামত রাখা এবং পড়ার অপশন যদি রাখা যায়, তাহলে নিজের আপত্তিকেও জনতা সকলের চোখের সামনে রাখার সুযোগ পাবে।

    ৩ এর ব্যাপারটা একমত। বেকার কোয়ালিটি ঝাড় খাওয়ানোর মানে নেই।

    ২ এর কি সমাধান আমার জানা নেই।
  • Somnath | 117.194.193.155 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:১৬413365
  • হ্যাঁ, পরশু যেটা লিখতে শুরু করেছিলাম তাতেই বলছিলাম, কিন্তু দেরি হলে ল্যাদ খেয়ে হয়তো আর বলা হবে না - তাই এখনই চট করে বলি, টই ছেঁটে আলোচনা বানানো আমার মতে সবচেয়ে বাজে ব্যপার। তার মূল কারণ পুরোটাই আপনার পোস্টের আগে ১ নং পয়েন্টে বলা হয়েছে। টই থেকে আলোচনা - প্রথম ভাগ, দ্বিতীয় ভাগ - এসব জাস্ট ছেলেমানুষী মনে হয়। ভেবে দেখুন। মরে যাওয়া টই তে বছর দু বছর পরে গুটি কয় কমেন্ট পড়ে। এবং সেগুলো খুব ভ্যালিড বলেই পড়ে। কিন্তু কয়েক বছর অপেক্ষা করে কোনো আলোচনার দ্বিতীয় ভাগ এবং আবার কয়েক বছর পরে তৃতীয় ভাগ বের করাটা ঠিক যায় না। তাই না? হাতে গরম উদাহরণ এই মুহূর্তে মনে পড়ছে হারবার্ট। সেখানে তো এখনও আমাদের কলকাতার সৈকত ও কিছু লিখে ওঠেনি। (মানে একদিন লিখবে ধরে নিয়ে বললাম আর কি)। তারপরে নবারুণের টইটায় আমি আর কিছু লিখব কিনা জিজ্ঞেস করায় ইশানকে বলেছিলাম, অনেক কিছুই লিখব অথচ এখনো কিসুই লেখা হয় নি। সে ছিল ২০০৬, এখন ২০০৯, আরো কয়েক বছরের মধ্যে হবে আশা করি :-)

    প্রথম যখন আলোচনা বেরোলো তার আগে, আমার যদ্দুর মনে পড়ছে, চিন্তা ভাবনা এরকমই ছিল, যে ভাট থেকে কথাবার্তা সংকলন করে অলোচনা হিসেবে তোলা হবে। তারপর দেখা গেল সেটা প্রচুর সময় ও পরিশ্রম সাপেক্ষ ব্যপার। প্রায় অসম্ভবের দিকে। তাই শর্টকাট হিসেবে টই এর লেখা গুলো অলোচনা হিসেবে চালানো আরম্ভ হয়, এখনো পর্যন্ত তাই চলছে। এই জিনিসটা আমি ব্যক্তিগত ভাবে কখনই মেনে নিতে পারিনি। কারণ টই য়ের লেখাগুলো অলরেডি এক জায়গায় গোছানোই আছে, সামান্য বিস্রস্ত বলে কমপ্যাক্ট করতে শ্রম কম। কিন্তু প্রচুর দামি ও গুরুত্বপূর্ণ লেখা ভাটে ছিল ও হারিয়ে গেছে। মূলত যখন এই ""আলোচনা'' ব্যপারটা বের করার কথা ভাবা হয়, কেউ কেউ বিশাল বিশাল পোস্টে ক্রিকেট ফুটবল, পুরোনো কলকাতার স্মৃতি এসব নিয়ে প্রচুর সংগ্রহ করে রাখার মত লেখা ভাটে দিয়ে গেছেন, যা আজ, আর্কাইভ উধাও হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জাস্ট নেই।ভাট থেকে আলোচনা বোধয় একটাই হয়েছে, সিফোর লেখাটা। সেটা করার জন্যে সংকলককে আমি ব্যক্তিগত ভাবে হাততালিই দিয়েছিলাম, হ্যাঁ মনে মনেই।

    তো, ভাট থেকে আলোচনা বের করার সমস্যা মূলত: দুটি।

    এক, বিষয়টি সম্পর্কিত লেখা ভাট থেকে খুঁজে ঝেড়ে বেছে আলাদা করা ও একটা প্রবন্ধের আকার দেওয়া একে জাস্ট সম্পাদনা বলে আর কি। মানে পুরোদস্তুর। এটা যা তা লেভেলে কঠিন কাজ। কাজটা শেষ হওয়ার পরে লেখাটা ক, খ, বা গ এর থাকে না, গুরুচন্ডা৯র হয়। অর্থাৎ সম্পাদক, বা এখনকার স্ট্যাণ্ড অনুযায়ী সম্পাদকমন্ডলী, একটি লেখা তৈরি করলেন, যা মূলত ভাটের কথাবার্তা থেকে বের করা জিনিস, এবং বাহুল্য হলেও লেখকদের তখনকার ব্যবহত নাম ক, খ, গ, ঘ রাখা হল। সম্পূর্ণ সম্পাদকের স্বাধীনতায় এডিটটা করা হবে, পূর্ণাঙ্গ আলোচনাটাকে তার পুরোটা বৈশিষ্ট্য সহ তুলে আনার জন্যে যেমনটা দরকার। । আর পরে লোকে চেল্লাতে চাইলে টই খুলে বা ভাটে চেল্লাবে। ইত্যাদি।

    এটা করার জন্যে ভাটটাকে খড়ের গাদার মতো ঘাঁটতে হবে আর কেস হল, যখন যে আলোচনার টপিকের সূঁচগুলো আসছে, একসাথে সবগুলো লিস্ট করতে হবে। কোনো একটা আলোচনার জন্যে পুরো ভাট ঘাঁটার পর, আবার অন্য অলোচনার জন্যে পুরো ভাট ঘাঁটা - এটা জাস্ট হয় না।

    এটা একটা নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত করা যায়। মানে ধরুন আজকের ভাটটা একটা আর্কাইভের শেষ লেখা। তো, প্রথম থেকে শুরু করে আজকে পর্যন্ত ভাট ঘেঁটে, আলাদা আলাদা টপিকে গুছিয়ে ধরুন ৬৫ টা আলোচনা দাঁড়ালো। এগুলো আগামী ৬৫ সপ্তাহ ধরে আলোচনা হিসেবে বের হবে। (কিংবা তখন হয়তো লোকে ৩ দিনে আলোচনা আপদেট করতে চাইবে।)

    এই প্রসেসে আমি বাংলালাইভের প্রাচীণ মতামত ও মজলিশ থেকে প্রচুর বিতর্ক কালেক্ট করেছি ওয়ার্ডে, কিন্তু যা বললাম কোনোটা সম্পূর্ণ হয়তো নয়, কারণ পুরোটা করতে পেরেছি বলে মনে হয় না। একটা সার্টেন টাইমের পর আলোচনটা ফিকে হয়ে যায়, তত অবধি করা গেছে। তাই নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি এটা মূলত: ওয়ার্ডে গোটা পোস্টটা ধরে কপি পেস্ট ও পরে ওয়ার্ড ফাইল টা পড়তে পড়তে ফাইনাল কাটছাট করা, বা কোনো কোনো বাক্যকে প্রয়োজন মত বদলে শেষ করা হলেও কিন্তু হেভি খাটুনির কাজ। আমায় করতে বললে যেমন হারগিজ করব না। তবে কেউ হয়তো উৎসাহী হয়ে কখনো করতেও পারে।

    দুই। আর একটা ছোট্টো সমস্যা আছে, ভাটের আর্কাইভটা আজ আর নেই।

    তবে সিরিয়াসলি, টই থেকে আলোচনা বের করা ব্যপারটা মোটেও ভালো নয়। খাটুনি বাঁচানোর শর্টকাট আর কি। যদিও দিনের শেষে সম্পাদকীয় বক্তব্যের সাথে আমি ক :-)
  • arjo | 24.42.203.194 | ০৪ এপ্রিল ২০০৯ ২০:২৪413366
  • এই টই নিয়ে আমার যে কত বক্তব্যই বিভিন্ন কেন্দ্রীয় চক্রান্তে কালের গহ্বরে হারিয়ে গেছে। হায়।

    যাক এবারে যখন সুযোগ পাওয়াই গেছে লিখেই ফেলি।

    ১। টইয়ের উদ্দেশ্যই হল আনএডিটেড ফ্রি ফর্ম টেক্সট। এটা একটা এক্সপেরিমেন্ট। সহসা দেখা যায় না। লোকের নিজের ইচ্ছেমতন সেখানে লেখে, ঝগড়া করে, অভিমানী হয়, ফাজলামো করে। তাই অনেক সিরিয়াস লেখায় সব কিছু মিশে থাকে। একটা ভালো পোস্ট এবং অনেকগুলো হাবিজাবি পোস্ট। তো, সেটাই ফ্রি আনএডিটেড ফোরামের চরিত্র। এবার সেখান থেকে দুধ ও জল আলাদা করার অনেক অসুবিধা আছে যা দ বলেছে। এবং আমার নিজের বক্তব্য হল ঐ সমস্ত দুধ এবং জল মিলিয়েই তো টই, সেটাকে আলাদা করব কেন। তাহলে তো মজাটাই নষ্ট। আসলে টই কে আলাদা করে এডিট করে তুললে আমার মনে হয় এখন টইতে যেটা পড়তে ভালো লাগছে সেটা এডিটেড ফর্মে অতটা ভালো লাগবে না।

    ২। কিন্তু যাঁরা ইরেগুলার পড়েন বা নতুন আসছেন তাঁদের পুরোনো ভালো টই খুঁজে পেতে অসুবিধা হয়। এর নানাবিধ কারণ আছে এক,সার্চটা ভালোই কাজ করে কিন্তু খুঁজে পাওয়া যায় না। দুই, সার্চটা শুধুই ওয়ার্ড সার্চ। মানে ভালো টই বলে সার্চ করলে কোনো টই ই সার্চ রেজাল্টে উঠে আসবে না। তার কারণ হল ভালো টইয়ের ডেফিনেশন ঠিক নেই। তাই আমার মনে হয় ভালো টইয়ের ডেফিনেশন ঠিক করে সেই মতন টইয়ের ক্যাটাগরাইজেশন অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

    যেমন ধরা যাক একটা ক্রাইটেরিয়া হল - সবথেকে বেশি পোস্ট রয়েছে যে টইতে, মানে সবথেকে ঝগড়ুটে টই। তার আন্ডারে গোটা দশেক বা বিশেক রইল। বা কন্টেন্ট খুবই রীচ কিন্তু পোস্টের সংখ্যা কম - এডিটর'স পিক। এগুলো উদাহরণ মাত্র। সবাই চিন্তা ভাবনা করলে এমন অনেক ক্রাইটেরিয়া বেরিয়ে আসবে যাতে নতুন ইউজারদের সুবিধা হবে।

    ৩। এর পরেও অনেকেই টই খুলে আলোচনা লিখে থাকেন। যেগুলো আর্কাইভ করে রাখলেও পড়তে ভালো লাগবে এবং এডিট করার ঝামেলাও কম, সেগুলো আর্কাইভ করাই উচিত। সে তো সম্পাদকমণ্ডলীর চয়েজ, আল্টিমেটলি কাজটা তাঁদেরই।

    সোমনাথ, এখানকার সরব পাঠক, নীরব পাঠক, স্বেচ্ছাসেবক সবাই কোনো না কোনো ভাবে সম্পাদকের সাথে ""ক""। নইলে এখানে এসে সময় নষ্ট করত না। ওটা একটা রিডানডান্ট ডিসক্লেমার।
  • pinaki | 131.151.102.250 | ০৫ এপ্রিল ২০০৯ ০৮:২১413367
  • সোমনাথদা, আমি সমস্যাগুলো বুঝতে পারছি। আসলে প্র্যাকটিকাল অসুবিধাগুলো নিয়ে আমার কোনো ধারণা নেই। এমনকি আমি টই কিছুটা ফলো করলেও ভাট একদমই ফলো করি না। কিন্তু টই ফলো করতে গিয়েও আমার এই অনুভূতি হয়েছে যে - ইস, এত সুন্দর একটা আলোচনা - এটা যদি একটু কম্পাইলড ফর্মে থাকত, মেদ গুলো বাদ দিয়ে, তাহলে এটাই তো একটা সুন্দর বিতর্কধর্মী লেখা হতে পারত। এখন এই ইচ্ছেটার পিছনে কারণ কি? আমার মনে হয়েছে আসলে টই অব্দি পৌঁছোনো কিন্তু একটা বাড়তি ইনভলভমেন্ট দাবী করে। (এটা একান্ত ব্যক্তিগত মত, একমত হবেন কিনা জানিনা)। যাঁদের হাতে টই ঘাঁটাঘাঁটির সময় নেই, বা যাঁরা গুরুকে একটা পত্রিকা হিসেবেই দ্যাখেন এবং হোমপেজের বেশী এগোন না, তাঁরা তাহলে কিভাবে সেই আলোচনা / বিতর্কের রসাস্বাদন করতে পারবেন এবং শুধুমাত্র প্যাসিভ অংশগ্রহণকারী হিসেবে মতামত দিতে পারবেন?

    আপনি যে অসুবিধাগুলোর কথা বললেন, সেগুলোকে মাথায় রেখে অন্য কিছু কি এমন করা যায় - যাতে টইএর সিলেক্টেড কিছু আলোচনাকে একটু দূরবর্তী পাঠক অব্দি পৌঁছে দেওয়া যায়? আমার আকাঙ্খার জায়গাটা মূলত: এইটা। এবং সেক্ষেত্রে আর্যদা যেগুলো বলছেন সেগুলো ট্রাই করে দেখা যেতে পারে মনে হয়।
  • Somnath | 117.194.195.207 | ০৫ এপ্রিল ২০০৯ ১০:৩৮413368
  • আহা এত কিন্তু কিন্তু করার কি হয়েছে? এই কথাগুলো ভেবেই তো এতদিন ধরে টই থেকে ছেঁকে আলোচনা বের করা হয়েছে।
  • ranjan roy | 122.168.75.226 | ০৫ এপ্রিল ২০০৯ ২৩:০৩413370
  • শুরু হোক, শুরু হোক। পথে এবার নামো সাথী, নামো।
    ভাট বা টই নিশ্চয়ই আনএডিটেড ওপেন ফোরাম, কিন্তু পুরো গু'চ নয়। হওয়া কাঙ্ক্ষিত ও নয়। তালে গুরু লুজ্‌ ক্যারেক্টার হয়ে পড়বে।
    তাই সম্পাদকমন্ডলীর স্বাধীনতা থাকা উচিৎ কোন টইয়ের কতটা নিয়ে ""আলোচনা''য় রাখবে।
    অর্থাৎ, আমার মতে ""আলোচনা'' কলামটা একান্তভাবেই সম্পাদকমন্ডলীর নিজস্ব হওয়া উচিৎ। ফলে কোন টই থেকে নেয়া হবে তার মাপকাঠি( যেমন বেশি পাঠকের কমেন্ট বা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়) কি হবে তার নির্ধারণের দায় ও আজাদী সম্পাদকমন্ডলীকে দিতেই হবে। এতে x এর লেখা পোস্ট বাদ পড়ল কি না, সে নিয়ে দমদির কিন্তু-কিন্তু করার কারণ দেখছিনে।
    দুই, পুরনো টই থেকে আলোচনায় তোলার অসরতা নিয়ে সোমনাথের সঙ্গে সহমত হতে পারছিনে,(হতেই হবে এমন দিব্যি অবশ্য সোমনাথ দেয় নি।)
    দুটো পুরনো পোস্টের কথা মনে পড়ে। এক, হুতোমের বকলমে রঙ্গনের বিবেকানন্দ ও রামকৃষ্‌ণ নিয়ে চমৎকার লেখাটি। আর আইপিএল এ চিয়ার গার্ল নিয়ে কথাবলতে গিয়ে নারীস্বাধীনতা ও নারীমুক্তি প্রশ্নে ঈশেনের ফুকোবাদ ও স্যান, রঙ্গন, হনুর বিতর্কের ফুলকি। এমনি সব টইয়ের এডিটেড্‌ জিপ্‌ড্‌ ভার্সন আমার হিসেবে কাম্য সংযোজন হবে।
    তিন, কথা উঠেছে বিতর্কিত বিষয়ে সম্পাদকমন্ডলীর নিজস্ব মতামত কি? যেমন আতংকবাদ ও অন্যান্য প্রশ্নে। সেখানে আলাদা করে সম্পাদকমন্ডলী নোট্‌ দিক, সম্ভব হলে আলাদা ফন্ট বা আলাদা কালিতে।

  • anaamik | 196.15.16.20 | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ১৫:৫৮413371
  • সার্ভে না হলে এসব জানা যেত?

    http://tinyurl.com/dnltc7
    http://tinyurl.com/dll9eb

    তা না, খালি কাক ডাকবে!
  • saikat | 59.93.215.215 | ১০ এপ্রিল ২০০৯ ২১:১০413372
  • এই হচ্ছে ফরাসী আর ইংরেজ দুটো জাতের তফাৎ। সেই ফরাসী আর শিল্প বিপ্লবের সময় থেকে। একটা র‌্যাডিকাল সমাধান দেবে তো অন্যটা বেচাকেনা ভিত্তিক সমাধান দেবে। :-)
  • arjo | 24.42.203.194 | ২০ এপ্রিল ২০০৯ ০৮:৩২413373
  • সার্ভে নিয়ে অনেক কূটকচা৯ চলার পরে অবশেষে শেষ হল সেই অধ্যায়। সব মিলিয়ে আমরা ১৫৪ টি মতামত পেয়েছি। সরব ও নীরব পাঠক যাঁরা সার্ভে নিয়েছেন তাঁদের অসংখ্য ধন্যবাদ, অতি শীঘ্রই সার্ভের রেজাল্ট প্রকাশিত হবে। আপাতত মন দিয়ে পড়ুন গুরু ১৩।
  • dd | 122.167.14.163 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ২১:৪৯413374
  • অতি শীঘ্র?
    কবে?
  • arjo | 168.26.215.13 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ২১:৫৪413375
  • এই প্রায় হয়ে গিয়েছে। আগামী শুক্কুরবারের আগেই আশা করছি করে ফেলতে পারব।
  • dd | 122.167.14.163 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ২১:৫৬413376
  • অ।
    তাইলে "অতি শীঘ্র" লিখলা ক্যান ?
  • arjo | 168.26.215.13 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ২২:০০413377
  • তখন ভেবেছিলাম অতি শীঘ্রই হবে। কিন্তু আনপ্ল্যানড চাপ চলে আসায় একটু রিপ্ল্যান করতে হয়েছে। এবারে পাক্কা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট প্রতিক্রিয়া দিন