এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • চিকিত্‌সার হাল্‌হকিকত কলকাতায়

    I
    অন্যান্য | ০৯ জুলাই ২০০৮ | ৭৩৬৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • shola the mackem slayer | 121.241.218.132 | ০৯ মার্চ ২০১২ ১১:২৮399485
  • কিছু ক্ষেত্রে টুকটাক কিছু হয়নি তা নয়, কিন্তু খুব সামান্য। একটা এন্ড টু এন্ড কেস নিয়ে ভাবলেই ধরা পড়ে - সে জায়গাটা যাই হোক না কেন।

    ধরা যাক আমি কোথাও বেড়াতে যাচ্ছি বা গেছি। রাস্তায় কিছু একটা ঘটলো। আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল। সঠিক মেডিকেয়ারের জন্যে সেখানে এমার্জেন্সীর ডাক্তারের কাছে আমার মেডিকেল হিস্টরি থাকা উচিত - নইলে আমার হাইপারটেনশন আছে কিনা, সালফারে অ্যালার্জী আছে কিনা, ডায়াবিটিস টাইপ ওয়ান বা টু আছে কিনা - সেই সব প্রিলিমিনারি জিনিস চেক করতে করতেই আমি ফৌত হয়ে যাবো। এবার আমি হয়তো জিন্দগীতে ছখানা ক্লিনিক, সাতজন ডাক্তার, চারটে হাসপাতালে গেছি - কোথায় কী কী ডায়াগনসিস হয়েছে বা কী ওষুধ দিয়েছে সব হয় সেই সব হাসপাতালে বা ক্লিনিকে নয়তো ডাক্তারের illegible হাতের লেখায় লেখা কাগজের প্রেসক্রিপশনে রয়েছে...কার বাপের সাধ্য সেই সব collate করে আমার একখান মেডিকেল হিস্টরি বানায়?

    অ্যালগো দিয়ে এখানে যে যে পয়েন্ট উঠেছে সেগুলো করতে গেলে (বিশেষ করে যদি সকলের জন্যে করতে হয়) তার প্রিপারেটরি স্টেপগুলো তো করতে হবে। সেটা তখনই হতে পারে যখন ন্যাশনাল লেভেলে এই নিয়ে কোনো পলিসি তৈরী হবে। নয়তো লাইটইয়ারের সংখ্যা বাড়া ছাড়া কিস্যু হবে না।
  • aka | 168.26.215.13 | ০৯ মার্চ ২০১২ ১৮:৫৫399486
  • অ্যালগোটা একটু ক্ল্যারিফাই করি। যেকোন একটা রোগের চিকিৎসার দুটো পার্ট - এক, ডায়গনসিস, দুই, প্রসিডিওর মানে কি চিকিৎসা হল তা। একটুও এগোনোর আগে যা করা উচিত সরকারী তরফে তাহল সমস্ত রোগের ক্ষেত্রে ডায়গনসিস এবং প্রসিডিওরের কোডিফিকেশন। যেমন, হাইপারটেনশনের ডায়গনসিস হল ১১০.২ এবং প্রসিজার কোড হল ৩৪x.y। ভারতে যেখানেই থাকুন না কেন আপনার নামের সাথে ১১০.২ মানেই হাইপারটেনশন এটা জানা গেল। বাকি সমস্ত অ্যানালিসিস, অ্যালগো এই কোডিফিকেশনের ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। কোডিফিকেশন যদি প্রথম স্টেপ হয় তাহলে দ্বিতীয় স্টেপ হল গ্রুপিং। যেমন বেশ কিছু ডায়গনসিস কোডকে গ্রুপ করে বলা হল এগুলো হচ্ছে ডায়াবিটিস ফ্যামিলি। এবারে কোন রোগী ডায়াবিটিস ফ্যামিলির কিন্তু তাকে বারবার চেস্ট এক্স-রে করানো হচ্ছে এটা খুব ফিজিবল কি? খুব সহজ উদাহরণ কিন্তু এই কোডিফিকেশন থেকে অ্যালগো ফলো করবে। এই প্রোজেক্টটা ইউনিক নাম্বারের প্রোজেক্টের থেকেও গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু এখনও কোন হাওয়া নেই। হেলথকেয়ার নিয়ে কোন কিছু এগোতে হলে আগে দরকার কোডিফিকেশন। সেটাই লং টার্ম কোন সলিউশনের দিকে এগোতে পারে।

    হেলথ ইনফরমেশন এক্সচেঞ্জ আম্রিগাতেও এখনও অনেক দুরের ব্যপার। ওবামার হেলথকেয়ার রিফর্ম বিলের সাথে সাথে খানিক হাওয়া উঠেছে বিশেষত প্রতি প্রোভাইডারকে মিনিংফুল ইউজ অফ ইএমআর দেখাতে হবে তারপর থেকে। এখনই ভারতে সেই জিনিষ ভাবার মতন সময় আসে নি।

    এছাড়া ফ্রড আর যেভাবে রোখা যায় তাহল ডাক্তারদের বা ইন জেনারাল মেডিকাল প্রফেশনালদের এথিকস বাড়িয়ে। সে কি করা যাবে আমি জানি না। আম্রিগায় শুনছি হবু ডাক্তারদের পরীক্ষায় শুধুই অ্যাকাডেমিক কোয়ালিটির বদলে এখন অ্যাকাডেমিক কোয়ালিটি এবং মরাল ভ্যালু (সাইকোমেট্রিক টেস্ট) ও দেখা হবে। সে কি হবে জানি না।
  • shola the mackem slayer | 121.241.218.132 | ০৯ মার্চ ২০১২ ১৯:০১399487
  • HL7, OpenEHR - স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন নিয়ে এই দুটো সংস্থা কাজ করছে - তবে ভারতে নয়। এদের কাজের মধ্যে এই সব প্লাস আরো অনেক কিছু পড়ে।
  • aka | 168.26.215.13 | ০৯ মার্চ ২০১২ ১৯:২৯399488
  • প:ব:য়ের এই হেলথ কেয়ারের হাল শুধুমাত্র কিছু ডাক্তারের অসাধুতা এবং কিছু লোকের মরাল উন্নতি ঘটলেই ডালে ডালে ফুল, গাছে গাছে কোকিল গাইবে অনেকটা দিদির পরিকল্পনার মতন। লাইটে লাইটে দাদুর গান বাজালেই যেমন কলকাতা লংডং হয় না তেমনই হেলথ কেয়ার প্রবলেম। মাল্টি প্রঙ্গড অ্যাপ্রোচ।

    আমার ব্যক্তিগত মত হল প্রথম কাজ হল জায়গার জিনিষ জায়গায় থাকা। কে যেন বলছিলেন না চন্দননগর থেকে লোকে যাস্ট হ্যা হ্যা করতে কলকাতা চলে আসে। আদৌ না, গিয়ে দেখুন জেলার হাসপাতাল গুলোর হাল - সুস্থ লোকে দুই দিনে অসুস্থ হয়ে পড়বে, দিন পাঁচেকের মধ্যে মারা যাবে। বেশিদুর না গঙ্গার পূর্বদিকে খড়দহ নামক মফস্বলের বলরাম নামক হাসপাতালে যান তাহলে খানিকটা বেঞ্চমার্ক পাবেন। খড়দহ বেশ উন্নত অন্যান্য মফস্বলের মধ্যে। এই বলরামে একবার ছেলেবেলায় আমি গিয়েছিলাম। এখনও দেখেছি, হা হতস্মি, এই ২০-২২ বছরে একটুও উন্নতি হয় নি, বরং তুল্যমূল্য বিচার করলে বোধহয় খানিক অবনতি হয়েছে। খড়দহের লোকের কিছু হলে যে পিজিতে যায় সেটা ঠিক হ্যা হ্যা করতে নয়।

    তা এসব হচ্ছে ফাণ্ডামেন্টাল প্রবলেম- জায়গার জিনিষ জায়গায় থাকা। সহজ প্রবলেম কিন্তু কঠিন সলিউশন। আপাতত মিটিং মিছিল শুরু হল - মনে হয় সারাদিনের জন্য। মধ্যে একটা লাঞ্চ জেশনস ডেলাইয়ের - সেন্নাইয়ের রসম ভাতের মতন। :(
  • siki | 122.177.11.185 | ০৯ মার্চ ২০১২ ২২:৪৯399489
  • তবে চুঁচুড়া জেলা হাসপাতাল, মানে যেটা ইমামবাড়া হাসপাতাল নামে পরিচিত, কিন্তু বিশাল উন্নতি করেছে। আমি নিজে গিয়ে দেখে এসেছি। ডাক্তাররা উদ্যোগ নিয়ে হাসিমুখে রোগী দেখেন, অন্যান্য কর্মীদের ব্যবহারও বেঅহ ভালো, হাসপাতাল রং টং করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। শুনলাম পরিবর্তনের আগে থেকেই নাকি হাসপাতালটার খুব ভোল বদলানো হয়েছে।

    ওখানকার এক পরিচিত লোকের রিসেন্টলি টিবির চিকিৎসা হল। ফ্রি-তে চিকিৎসা, এবং তারপরে হাসপাতাল থেকে বাড়ি এসে জেনে যাওয়া যে ওষুধ ঠিকমত নিচ্ছে কিনা, ওষুধ লাগবে কিনা। শুনে তো আমি অবাক!
  • dukhe | 117.194.234.222 | ০৯ মার্চ ২০১২ ২৩:০৩399490
  • চুঁচুড়ার মত আরেকটা কোন হাসপাতালের কেসও পড়েছিলাম - স্রেফ সুপারের উদ্যোগেই ফুল পাখিটাখি নয়, চিকিৎসার হাল ফিরে গেসল। আবাপতেই লিখেছিল দু-একমাস আগে।

  • aka | 168.26.215.13 | ১০ মার্চ ২০১২ ০২:৫৬399491
  • দুখে/সিকি, একটা জিনিষ জানতে চাই চুঁচুড়া হাসপাতালের তুলনা কি আজকের চুঁচুড়া হাসপাতালের সাথে গতকালের চুঁচুড়া হাসপাতালের করা হচ্ছে। যদি তুলনাটা হয় গতদিনে কিসুই হত না এখন সুপারের হুড়কো খেয়ে অন্তত হাসি মুখে সেই কাজ হচ্ছে তাহলে কি সব হয়ে গেল। যেমন একটা উদাহরণ দেই, আমাদের ওখানে জগদ্দল হাসপাতাল আছে। সেখানে ঐ সুস্থ মানুষ ভর্তি হলে মরে যাবে, গ্র্যান্টি। কদিন আগে শুনলাম নতুন রঙ চঙ হয়েছে, লোকে বেশ ধন্য ধন্য করল। কিন্তু সাপে কাটলে এখনও গঙ্গা পেরিয়ে চন্দননগর যেতে হয়।

    বেসিক কিছু পরিষেবা এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার থাকা দরকার সব হাসপাতালে - হার্ট রিলেটেড প্রবলেম, সাপে কাটা ইত্যাদি যা কিনা এখনও নেই। গ্রামের দিকে হাসপাতালে ডাক্তারই থাকতে চায় না। কারণ গ্রামে কোন ডাক্তার যেতে চায় না। অপারেশনাল ইস্যু ভালো অ্যাডমিনিস্ট্রেটর দিয়ে শোধরানো যায়। আগে বললাম মাল্টি প্রঙ্গড অ্যাপ্রোচ। নইলে কিস্যু বদলাবার নয়।
  • dukhe | 117.194.248.165 | ১০ মার্চ ২০১২ ১২:২৯399492
  • আরে পরিকাঠামোর ঘাটতি তো আছেই । সেটার উন্নতি নিয়ে আকা যা বলছ ঠিকই আছে । কিন্তু চাইলে সেই ঘাটতির মধ্যেই বেশ কিছু কাজ করা যায় । যেমন আমি যে হাসপাতালের কথা লিখলাম সেখানে নাকি সিজারিয়ান করা যায় না। সে জন্য কিন্তু সব কেস ধরে রেফার করে দেওয়া হয় না । যত্ন নিয়ে নর্মাল ডেলিভারির চেষ্টা করা হয় । তাতে প্রায় নাইন্টি পার্সেন্ট কেস সামলানো যায় । বাকি রেফার ।

    সিজারিয়ানের সুযোগ নেই, অতএব ইনফ্রায় গলতা এবং বিপ্লব, থুড়ি সিস্টেম আসার আগে ডেলিভারি হবে না বলে হাত গুটিয়ে থাকা উচিত কি ?

    আর দুম করে এত সিজারিয়ানের চলই (এবং সেই বাবদ ৭০-৮০ হাজার টাকার বিল) বা কেন ? সব জরুরি ? ডাক্তারদেরই তো এসবের জবাব দিতে হবে ।
  • siki | 122.177.11.185 | ১০ মার্চ ২০১২ ২০:৩৭399493
  • আকা, খুব বিস্তারিত কিছু জানি না, তবে স্টেট হাসপাতাল হিসেবে চুঁচুড়া হাসপাতালে অনেক ফেসিলিটি আগে থেকেই ছিল। শুধুই রং চং করা হয় নি, ফেসিলিটিগুলোকে ইউটিলাইজ করাও হয়েছে। সেটা সুপারের হুড়কোতে কি অন্য কারুর ইনিশিয়েটিভে, আমি জানি না। অনেক দূরে বসে আছি তো। তবে ঐ জেলা সদর হাসপাতাল হিসেবে অনেক দূরদূরান্ত থেকে রোগীরা চিরদিনই হয় চুঁচুড়া হাসপাতালে নয় তো শ্রীরামপুর ওয়ালশ হাসপাতালে আসত। মানে, সবরকম ফেসিলিটি ছিলই। আমার বউয়ের এক বান্ধবীর বাবা দীর্ঘকাল ওখানে গাইনি সার্জেন হিসেবে অসংখ্য অপারেশন করেছেন। মানে অপারেশন থিয়েটার ইনকিউবেটর ট্রমা সেন্টার ইত্যাদি হয় তো আগে থেকেই ছিল।

    যেটা পাল্টেছে, সেটা হল ব্যবহার। আর অ্যামবিয়েন্স। অনেকদিন আগে একবার যেতে হয়েছিল, তখন আমি ক্লাস এইটে পড়ি। কীরকম একটা বোঁটক গন্ধে গা ঘুলোচ্ছিল মনে আছে। এইবার গিয়ে অন্যের মুখে শুনলাম, সে সীন আর নেই। সবসময়ে ঝকঝক তকতক করছে। পেশেন্টের চাপ তো আছেই, কিন্তু ব্যবহার ভালো পাচ্ছে বলে কেউ অভিযোগ অনুযোগ করছে না।

    আর টিবির চিকিৎসা তো এখন ডটস পদ্ধতিতে বিনামূল্যেই দেওয়া হয়, সরকার থেকে। সেটা এরা রীতিমতো কন্টিনিউ করে চলেছে। নইলে টিবি পেশেন্টের বাড়ি গিয়ে নিয়মিত ওষুধ খাচ্ছে কিনা, ওষুধ লাগবে কিনা ইত্যাদি ভেরিফাই করা ... এটা আমার কাছে ইউনিক লেগেছে, স্পেশালি হুগলির মত মফস্‌সলে। মানে একটা ডেটাবেস তৈরি করে এরা কাজ করছে, এটুকুনি আন্দাজ করতে পারলাম।

    এর বেশি জানতে গেলে ওখানে গিয়ে জেনে আসতে হয়, যেটা আমি পারব না। সুমিত ডাক্তার খোঁজ নিয়ে যদি জানান খুব উপকার হয়।
  • siki | 122.177.11.185 | ১০ মার্চ ২০১২ ২০:৪০399495
  • সিজারিয়ানের চল খুব বেড়ে গেছে, ঠিক কথা, তার পেছনে অনেক সায়েন্টিফিক কারণ যেমন আছে, তেমনি অনেক হাসপাতাল বা ডাক্তারদের রিস্ক অ্যাভয়েডিং মেন্টালিটি তথা পয়সা কামাবার ধান্দা হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।

    নিজের কথা বলতে পারি। নয়ডার এক প্রমিনেন্ট হাসপাতালে আমার মেয়ে জন্মের সময়ে টানা দুদিন ধরে নর্মাল ডেলিভারির চেষ্টা করা হয়েছিল, তারপরে সার্জেন আমাকে ডেকে ছবি এঁকে বুঝিয়েছিলেন কেন নর্মাল ডেলিভারি সম্ভব হচ্ছে না, কেন সিজার করতে হবে। তারপরে আমার কনসেন্ট নেওয়া হয়।

    ২০০৫-এ খরচা হয়েছিল পনেরো হাজার টাকা। প্রাইভেট হাসপাতালে। অবশ্য CGHS রেট। এমনিতে তখন ছিল ছাব্বিশ হাজার টাকা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন