এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • চিত্রকলা বিষয়ে সৈকত(২য়)

    ওরফে
    অন্যান্য | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | ৪৮৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ওরফে | 340123.99.121223.133 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ২১:০৮377676
  • বিষান বসুর হুসেন সংক্রান্ত প্রবন্ধের আলোচনায় , ২৫/০৯/ ২০১৮ -

    "হয়ত এসবই অপ্রাসঙ্গিক। প্রাসঙ্গিক এটাই যে গগনেন্দ্রনাথেরও একট বেঙ্গল স্কুল/রিভাইভালিজম-এর পর্যায় ছিল। মনে করি ১৯১০ নাগাদ অবধি। তার পরে ক্রমশঃ ছবির ভাষা বদল হয়ে যাওয়া, কাকতালীয় নয় যে পিকাসো ১৯০৭ নাগাদ এঁকে ফেলছেন, 'অ্যাভিয়্ননের মেয়েরা', কিউবিস্ট যুগের সূচনা হয়ত বা, সেজান ও গঁগ্যার ছবির বড় করে প্রদর্শনী হচ্ছে, ১৯০৬/০৭ সাল নাগাদ, চিত্রভাষা চিরকালের মত বদলে যাচ্ছে। এদেশে এসবের প্রভাব বা খবর কিভাবে এসে পৌছচ্ছে, জানা নেই, তবে অনুমান করি, ছবির জগতের এই ঘোরতর পরিবর্তন, গগনেন্দ্রনাথকে একরকম মুক্তি দিয়েছিল। ন্যাচারালিস্ট ঢঙের যে ছবি আঁকা হচ্ছিল, যা মূলতঃ দ্বিমাত্রিকই, কিউবিজম ইত্যাদির ফলে গনন ঠাকুর মনে হয়, স্পেস, বস্তুর তল, আলো/ছায়া ইত্যাদি নিয়ে নিজের মত করে আঁকতে পারছিলেন, নিজের ছবির জগতও প্রায় পুরোটাই বদলে গেল।

    রক্তকরবীর সেট, সিঁড়ি আর ঘরের ছবি, দ্বারকাপুরী নাঅমে ছবিটা যা সেজানের শেষের দিকের ল্যাণ্ডস্কেপের কথা মনে পড়ায়, বা কোথাও হয়ত এশারকে। এইসব ছবিতে আধুনিক ছবির ফর্মকে গগনেন্দ্রনাথের নিজের মত ব্যবহার। নিজের মত বলছি এই কারণে, যে কিউবিস্ট ছবির যা প্রধাণ বৈশিষ্ট্য, বস্তুকে বস্তু হিসেবে না রেখে, জ্যামিতির আকারগুলোই প্রধান করে তোলা, এবং তার ফলে বস্তুকে আর চিনতে না পারা, ক্রমশঃ যা ছবিকে নিয়ে যাবে ন্যারেটিভ থেকে বিমূর্ততার দিকে, পিকাসোও নয়, হয়ত ব্রাকের ছবিতে এইরকম খুব গভীরে গিয়ে কাজ বেশী পরিমাণে - ছবির এইরকম রূপ গগনেন্দ্রনাথের ছবিতে নেই। ছবিগুলোতে মোটামুটি সব কিছুই চিনে নেওয়া যায়, কিন্তু প্রথাগত ছবির থেকে অন্যভাবে। অতখানি ভাঙচুর করা একা গগন ঠাকুরের পক্ষে নিশ্চয় সম্ভব ছিল না, তখন ছবির যা জগত, এখানে, সেই কারণে, চারপাশের বাস্তবতা ইত্যাদির জন্য, হয়তবা নিজের ইচ্ছেও ছিল না। আর বন্ধু-বান্ধব থাকলেও, যারা একই রাস্তার লোকজন তাহলে হয়ত এঁকেও ফেলতেন !! এসবই অনুমান, নিজের কথায় বা লেখায় ছবির ব্যাপারে গগনেদ্রনথের মতামত সেরকম কোথাও পাইনি।"
  • অর্জুন অভিষেক | 341212.21.7867.126 | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০১:১৪377677
  • এই থ্রেডে একদম সমসাময়িক শিল্পী ওয়াসিম কাপুর, অর্পণা কৌর, ইলিনা বণিক, অতুল ডোডিয়া এবং আরও অনেকের।

    হুসেনের আলোচনায় যাদের কথা উঠে এসেছে যেমন প্রকাশ কর্মকার।

    অমৃতা শেরগিলকে নিয়েও জানতে বিশেষ আগ্রহী।
  • সৈকত | 340112.99.675612.98 | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৪:৫১377678
  • বিষাণবাবুর ছবি নিয়ে লেখা পড়ে যেটা হল যে ছবি দেখার ইচ্ছেটা আবার চাগিয়ে উঠল, গ্যালারীতে গিয়ে, সামনাসামনি। দীর্ঘদিন যাওয়া হয়নি, তো ইদানীং কাগজে রেবা হোড় আর চন্দনা হোড়, এই দুজনের প্রদর্শনীর কথা পড়ে দেখতে গেলাম, ফার্ণ রোডের দেবভাষা নামে নতুন হওয়া এক গ্যালারীতে। দেবভাষা নামে একটি ছোট পত্রিকা আছে, কিছু কবিতার বই দেখেছি, তাদেরই জায়গা এটা।

    পারিবারিক সূত্রে রেবা হোর, সোমনাথ হোরের স্ত্রী, অধুনা মৃত আর চন্দনা হোড় এঁদের মেয়ে। তো এদের কোনো কাজই আগে দেখিনি, ক`বছর আগে মনে হয় সীগাল রেবা হোড়ের কাজের একটা বড় প্রদর্শনী করেছিল, তাও নয়। তিনজনেই প্রধাণত শান্তিনিকেতনবাসী, যদিও সোমনাথ হোড়ের প্রধাণ কাজে কতখানি ঐ জায়্গার ছবি আছে সেটা সন্দেহের, অন্তত দুর্ভিক্ষ পর্ব বা ক্ষত সিরিজে তো নেই, প্রিন্টের কা্জে আছে কিনা জানিনা। রেবা হোড়ের এইসব প্রদর্শিত কাজগুলোতে যেন সে জায়গার ছবি পেলাম। কাজগুলো প্রায় বছর কুড়ি আগের, শেষের দিকের কাজ মনে হয়। ফিগারেটিভ আর অ্যাব্সট্রাক্টের মাঝামাঝি ছবিগুলো, মূলতঃ প্যাস্টেলের কাজ, আকারে ছোট, বড়জোড় বারো বাই দশ। দু'তিনটে অয়েল অন ক্যানভাস ছিল যেগুলো আকারে বড়।

    কিন্তু আমার চোখে পড়ল প্যাস্টেলের কাজগুলোই, হয়ত ওনার কাজের মূল ধারা। যেহেতু ছবিগুলো সোজাসুজি অবয়ববাদী নয়, বেশ কিছুক্ষণ দাঁড়াতে হয় ছবিগুলোর সামনে যতক্ষণ না ফিগারগুলো ছবি থেকে বেড়িয়ে আসে। রঙের ব্যবহার; উজ্জ্বল রঙের ব্যবহার বেশী পরিমাণে, লাল, হলুদ, খয়েরী ও কালো। ফিগারগুলো বা বিষয় যেখানে থাকতেন তার চারপাশ থেকেই উঠে এসেছে, বীরভূমের কাছে দূরের সাধারণ জীবন থেকে ছবির বিষয় বলেই হয়ত রঙের ব্যবহার খাপ খেয়ে গেছে। মানুষের মুখ, তাদের দাড়িয়ে বা বসে থাকা, কাজকর্ম, গাছের অংশ টেনে নিয়ে আসা, বাড়ীর আভাস এসবের ছবি। কিছু ছবি কুকুর, বেড়াল, মুর্গী এইসব প্রাণীর, একটা ছবি বিশেষ করে মনে আছে, দুটো কুকুরের বসে থাকা, তিনকোণা ফিগার শরীরদুটো আর উজ্জ্বল রঙের। আউটলাইন মোটা কালো দাগের, ফিগারের ভেতরগুলো রঙে ভর্তি আর অজস্র কাটাকুটি। দেখে মনে হয় বেশী সময় লাগেনি ছবিগুলো আঁঅকতে কিন্তু সেটা দর্শকের ভ্রম হতে পারে। খুব বেশী দখল না থাকলে এত অনায়াস ছবি আঁকা যায় না বলেই মনে হয়! এও মনে হল, আউটআইন দিয়ে ফিগারগুলোকে প্রকৃতি থেকে আলাদা করা হল, কারণ ছবি বা শিল্প নিছকই প্রকৃতির ছবি নয় কারণ আর্ট আদতে শুধুই বাস্তব বা প্রকৃতি নয় আবার বিষয়্গুলো যে প্রকৃতিতেই মিশে আছে সেটা বোঝানোর জন্যই যেন পুরোপুরি নির্দিষ্টভাবে ফিগারেটিভ নয়, আর রঙ আর ডিজাইন দিয়ে তাদের প্রকৃতিতে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে।

    চন্দনা হোড়ের কাজগুলোও মূলতঃ আকারে ছোট, ঐরকমই বারো বাই দশ, কিন্তু মিডিয়ামটা জলরঙ। এক্টা ম বড় ছবি ছিল, একটি মেয়ে, ফোরগ্রাউণ্ডে পাশ ফিরে শুয়ে আছে দর্শকের দিকে তাকিয়ে, উজ্জ্বল হোলুদ শরীরের রঙ আর বর্তুলাকার চেহারা, ব্যাকগ্রাউণ্ডটা উজ্জ্বল লাল। লালে হয়ত বেশী কিন্তু দুটো রঙেই একাধিক স্তর; রঙ ওপর ওপর চাপানো হয়েছে, ফলে একটা রিলিফের এফেক্ট এসেছে। রঙ বললেই যেহেতু মাতিস মনে পড়ে, ফলে হ্যাঁ, এই ছবির ক্ষেত্রেও সেটা মনে হবে। মেয়েটির মুখ প্রায় ভাবলেশহীন; কিছুঅটা যেন বিষাদ আর বেদনা মিশ্রিত। পেছনের উজ্জ্বল লাল সেটা যেন তার পেছনেই আছে কিন্তু খুব কাছেই, জানে সে তার অস্তিত্বের ব্যাপারে কিন্তু অতটা যেন উৎকন্ঠিতও নয়।

    বেশী সংখ্যক যে ছবিগুলো, জলরঙের সেগুলোর মধ্যেও জেন বিশাদের একটা সর পড়ে আছে। যে ছবিগুলো মনে আছে সেগুলোতে অল্প বয়সী ছেলে মেয়েদের মুখ। দুটি ছবি ছিল প্রায় একই রকমের; মেয়ের মুখ, একটি ছিল কুকুরকে আদর করার ছবি, একটা ছেলের ঠোঁট আর কুকুরের মুখটা খুব কাছাকাছি, ছুঁয়ে আছে প্রায়। দুটো ছবি ছিল, একটা পায়ের নিম্নাংশ আর সেখানে লেগে থাকা বা সেখান থেকে বেড়ে ওঠা বা গজিয়ে ওঠা একটা পাতা বা গাছের ডাল। একটা ছবি, একটি শিশুর মুখ ও তার বাবা বা মায়ের মুখ, শিশুটি যেন ওপরে শুয়ে ঐ মুখচুম্বন করচ্চে। মুখগুলো চিনে নেয়া যায়, কিন্তু এক্সপ্রেশন বা চোখের সরাসরি দৃষ্টি ছবিগুলোতে নেই, মুখগুলোই জেগে আছে, শরীরের অন্য অংশ অনুপস্থিত, একটাই রঙের ব্যবহার যা হাল্কা খয়েরী। এসব ছবিগুলৈ ইদানীংকালের, অল্প কয়েক বছরের মধ্যে আঁকা যেন চেষ্টা করা হয়েছে শৈশবকে ফিরিয়ে আনার। জানা নেই; এইসব ছবিই কী বাবা মা দুজনের মারা যাওয়ার পরের মানসিক অবস্থা থেকে উঠে এসেছে ?

    ছবি না দিয়ে ছবির কথা লেখা, প্রায় মুর্খামি বা নিজের ক্ষমতার ওপর একটু বেশী আস্থা। নেটে যা পাওয়া যায়, দেয়া গেল, ইচ্ছুকরা নিজেরাই খুঁজে নেবেন আশা করি। চন্দনা হোড়ের সাম্প্রতিক যে জলরঙের ছবিগুলোর কথা লিখলাম জেগুলো হাল্কা হয়ে মুছে গিয়েই প্রায় জেগে থাকে সেগুলি নেটে পাওয়া যাবেনা এখনও।

    http://www.onlyconnect.plus.com/inca/archive/rebahore.html

    https://tinyurl.com/ybpq65f3

    (ফেরার পথে ভেভেছিলাম, কসবায় আর একটা গ্যালারী আছে, সেখানে যোগেন চৌধুরীর সাম্প্রতিক কাজ নিয়ে, ড্রয়িঙের, প্রদর্শনী চলছিল, সেটাতেও ঢুকব কিন্তু পাঅশেই বাঞ্ছারাম ইত্যাদি করে সে আর যাওয়া হয়নি।)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন