এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • আমি অ্যানিমাল দেখিনি

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৪৮২ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • অ্যানিমাল আমি দেখিনি। কিন্তু নানা সমালোচনা পড়লাম। একজন সমালোচক লিখেছেন, "আপনার আলফা মেল আপনার কাছেই রাখুন"। আরেকজন সমালোচক লিখেছেন "দর্শককেই স্থির করতে হবে তাঁরা বিনোদনের নামে কী দেখতে চান"।

    দর্শক বেছেবুছে দেখছে বলেই সিনেমা চলছে, কাজেই দায় নিশ্চয়ই দর্শকেরই। খুব খাঁটি কথা। কিন্তু বাকিরা কী করছে? আমি কৌতুহলী হয়ে গুগলে একটু সার্চ দিয়ে দেখি, বাংলার দুই সর্ববৃহৎ ডিজিটাল মাধ্যম এইসময় এবং আনন্দবাজার-ডিজিটাল গত তিন দিনে এই দুই সিনেমা নিয়ে অন্তত খান-পাঁচেক করে কাহিনী বার করেছে। আরও বেশিও হতে পারে, সার্চে এই কটাই এল। তার শিরোনাম মোটামুটি এইরকমঃ ১। রক্তারক্তি করে তারান্তিনো কি হতে পারলেন রণবীর? ২। বাবা-ছেলের সমীকরণ নিয়ে রণবীরের পাঁচ ছবি। ৩। অ্যানিমালে পরিণীতি ছিলেন প্রথম পছন্দ, তিনি কি এখন আফশোষ করছেন? ৪। জেনে নিন কীকরে দেখবেন অ্যানিমালের বাদ পড়া দৃশ্য। ৬। বাংলাদেশে কেন অ্যানিমাল নেই? এবং সর্বশেষে অবশ্যই ৬। বক্স অফিসে কত কোটি টাকা কামাল অ্যানিমাল। খুব স্পষ্টতই এঁরা খবর না, প্রোমো করছেন সিনেমাটার। বেছে নিয়েই। কিন্তু তাঁদের কোনো দায় নেই। তাঁরা যা খুশি করতে পারেন, দায়টা কেবল দর্শকের। 

    শুধু ডিজিটালেও না। এফএম চ্যানেলেও এরকম প্রোমো হয়। আজ নয়, অনেকদিন ধরেই। যেটা অন্যতম কারণ, যার জন্য আঞ্চলিক জিনিসপত্তর কমিয়ে 'সর্বভারতীয়' (পড়ুন হিন্দি) জিনিসপত্তরের প্রচার ও প্রসার করা হয়।  সেটাও ওঁরা বেছেবুছে, ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নিয়েই করে থাকেন। টিভিতেও বোধহয় একই গপ্পো। কিন্তু লক্ষ্য করবেন, আজ পর্যন্ত কোনো সমালোচক এই বাংলা জিনিস কমিয়ে বলিউডের প্রসার নিয়ে কোনো কথা বলেননি। কারণ, মাধ্যমের কোনো দায় নেই, ওঁরা যার খুশি প্রোমো-প্রচার করবেন, বেছে নেবার দায়টা দর্শকের।

    এবার ধরুন মাল্টিপ্লেক্স। কয়েকবছর আগে সল্টলেক সিটিসেন্টারে গিয়ে ভাবলাম, একটা বাংলা সিনেমা দেখি। তখন কাশ্মীর ফাইলস রিলিজ করেছে। টিকিট কাটতে গিয়ে দেখি, ও বাবা, কাশ্মীর ফাইলস ছাড়া আর কিছু চলছেই না। না, একেবারে চলছেনা নয়, রাত সোয়া  আটটায় বা সকাল সাড়ে এগারোটায় অন্য এক-আধখানা জিনিস আছে, কিন্তু দেখার সময় কার্যত সবই কাশ্মীর ফাইলস। ক্রমশ জানা গেল এটা কিন্তু একটা সিনেমার গপ্পো না। যেকোনো বলিউডি ব্লকবাস্টার এলেই এই একই গপ্পো হয়। ওগুলোকে হিট করানোর জন্য, বাকি সব হাওয়া করে দেওয়া হয়। বাংলা চলচ্চিত্রের কুশীলবরা সব্বাই জানেন গপ্পোটা, কিন্তু বিশেষ কেউ কিছু বলেননা, তার একটা কারণ, সক্কলেরই গাঁটছড়া আছে মনোপলি ডিসট্রিবিউটারদের সঙ্গে, আর না থাকলেও, তাদের চটিয়ে ফেললে মুশকিল। পরিচালক থেকে অভিনেতা সবাই চান্স পেলেই বোম্বে চলে যেতে যান, সেই সলিল চৌধুরির আমল থেকেই, ওদেরকে কে চটাবে বাবা। তা, এই মাল্টিপ্লেক্স, ডিসট্রিবিউটার তারকাব্যবস্থা কারো কোনো দায় নেই, সবারই ব্যবসা, স্বার্থ, কেরিয়ার এসব আছে, দায়টা স্রেফ দর্শকের। বেছে নেবার সুযোগ না থাকলেও তাদেরই বেছে নিতে হবে, তারা কী দেখবে।

    এর উপরে আছে রাজ্য সরকার। খোদ বোম্বেতেই প্রেক্ষাগৃহে মারাঠি সিনেমা, একটা নির্দিষ্ট সংখ্যায় চালানো বাধ্যতামূলক। তার উপরেই ভর দিয়ে মারাঠি সিনেমা খানিকটা ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।  পশ্চিমবঙ্গে সেসবের বালাই তো নেইই, বরং উল্টোদিকে চলছে পুরোটা। বলিউডি নায়ক এখানে রাজ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডার হন। চলচ্চিত্র উৎসব উদ্বোধন করেন অমিতাভ-শারুক, বাংলা ছাড়ুন, বিশ্বের কোনো সৃষ্টিশীল সিনেমাতেই যাঁদের কোনো অবদান নেই। রাজ্য সরকারও বেছেবুছেই এরকম করে। কিন্তু তাদেরও কোনো দায় নেই। যত দায় দর্শকের। 

    এবং সবশেষে সমালোচকরা ও বৌদ্ধিক সমাজ। ঠোঁটকাটা অপ্রিয় কথাবার্তা বলাটাই তাঁদের কাজ। কিন্তু তাঁরা উদ্বেলিত হন কেবলমাত্র লিঙ্গ আর জাত এই দুটো প্রসঙ্গে। কারণ ওইদুটো নিরাপদ। তার বাইরে যা-কিছু সব কিছু নিয়েই, যাকে বলে, সেফ খেলেন। শাহরুক খানের দুখানা অতি অখাদ্য সিনেমা সুপারহিট হল কদিন আগে, যেকোনো শৈল্পিক দৃষ্টিভঙ্গীতেই সিনেমাদুটো অখাদ্য বলে বিবেচিত হবে। কিন্তু মূলধারার কোনো সমালোচক, সাহস করে খারাপকে খারাপ বলে উঠতে পারেননি। একজনও না। বরং এদিক-সেদিক থেকে টেনেটুনে প্রশংসা করে গেছেন। এর আগে কবীর সিং নামে একটা সিনেমা নিয়ে খুব হইচই হয়েছিল অবশ্য। কিন্তু সেটাও ওই লিঙ্গ সংক্রান্ত দিক থেকে। কৌতুহলী হয়ে সিনেমাটা আমি দেখেছিলাম। লিঙ্গের চেয়েও অনেক বড় করে যেটা নজরে পড়েছিল, সেটা হল র‌্যাগিংকে গৌরবান্বিত করা। ভূভারতের কোনো সমালোচক, আমাকে আশ্চর্য করে, সেটা দেখতে পাননি। এই বৌদ্ধিক সমাজের চোখে এইরকম ঠুলি। তাঁরা চোখে দেখেননা, নিরাপদ মাঠে খেলাধুলো করেন, অখাদ্য জিনিসকে হেবি হয়েছে বলে প্রচার করেন। বলিউডি আগ্রাসনকে দেখতে পাননা। কিন্তু তাঁদেরও কোনো দায় নেই। চোরের দায়ে ধরা পড়েছে শুধু দর্শক। অবশ্যই সেটা ঠিক কথা। যেখানে বৌদ্ধিক সমাজ নিরাপদ মাঠ খোঁজে, যেখানে চলচ্চিত্র-সমাজ হল হাতছাড়া হলেও মুখ বুজে থাকে আর বোম্বে যাবার সুযোগ খোঁজে, যেখানে রাজ্য সরকারের বঙ্গসংস্কৃতি নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই, যেখানে খবরের কাগজ, ডিজিটাল মাধ্যম, এফএম, সব্বাই সারাদিন রাত বলিউড বন্দনা করে চলেছে, এবং কেউ সেটা দেখতেও পাচ্ছেননা, সেখানে শেষমেশ কোনো এক সময়ে দর্শককেই তো দায়িত্ব নিতে হবে। বাকিরা তো হাত ঝেড়ে ফেলেছেন।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 2401:4900:1cd0:74df:94b4:7c59:ecd5:8ab1 | ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ১০:৫২526662
  • অ্যানিমাল আমিও দেখিনি। কবীর সিংও না। 
  • ১০৮ | 42.105.141.153 | ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ১০:৫৬526663
  • সিনেমা ডিস্ট্রিবিউশন পদ্ধতি, ভিউয়িংশিপের টার্মস, রিভিউ ম্যানিপুলেশন, পজিটিভ রিভিউ পোস্টিং ও নেগেটিভ রিভিউ তুলে নেওয়ার জন্য মিডিয়া ও রিভিউয়ারকে টাকা দেওয়া---যা এই সিনেমা সংক্রান্ত প্রচারের অঙ্গ, ফেসবুক টুইটার, ইন্সটাগ্রাম ও ইউটিউবকে তুমুল পেইড ব্যবহার, সিনেমার রিলিজড কপির সংখ্যা--- এসব কীভাবে প্রতিদিন ৫০ কোটির কাছালাছি রেভিনিউ ফেরাচ্ছে সেই মেকানিজমটার দিকে নজর দিতে হবে না? প্রতিবেদক তো পাঠানের সময় "দেখে আসুন" রিভিউ পোস্ট করেছিলেন। অখাদ্য বলেই? পেইড প্রতিষ্ঠানের প্রোমো প্রতিবেদনের বিকল্প হিসেবে নিয়মিত বৌদ্ধিক সৎ সিনেমা রিভিউ পোস্ট হয় এই সাইটে? আপনারা কী বৌদ্ধিক সমাজের অংশ নন?
  • dc | 2401:4900:1cd0:74df:94b4:7c59:ecd5:8ab1 | ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ১১:০৮526664
  • হেল অর হাই ওয়াটার সিনেমাটা দেখে নিতে পারেন। কিছুদিন আগে অ্যামাজন প্রাইমে দেখেছিলাম, বেশ ভালো লেগেছিল। জেফ ব্রিজেস আর ক্রিস পাইন অভিনীত, আমার প্রাইম সাজেশানে এসেছিলো। বৌদ্ধিক কিনা জানিনা, জৈনিকও হতে পারে। আসল কথা হলো, কোন মাল্টিপ্লেক্সে যেতে হবে না, সিনেমা শুরুর আগে উঠে দাঁড়াতে হবে না, দিব্যি ঘরে বসে নিজের সুবিধামতো দেখতে পারবেন। মাল্টিপ্লেক্সে আবার কেউ সিনেমা দেখে নাকি? 
  • ১০৮ | 42.110.169.215 | ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ১২:৫০526665
  • "সিনেমা" হলে সেটা প্রেক্ষাগৃহে গিয়েই দেখতে হবে। টিভি সিরিয়াল সোপ অপেরা দেখলে অবশ্য টিভিতে দেখলেই হবে। যথা ঘোল খাওয়াটাই অভ্যেস হয়ে গেলে ক্রমে দুধে অ্যালার্জি বা ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স হওয়াটাই স্বাভাবিক। ডিসি আবার প্রাইমের সাবস্ক্রিপশন নিলেন কেন, টরেন্ট তো এখনও চলে।
  • dc | 2401:4900:1cd0:74df:94b4:7c59:ecd5:8ab1 | ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৩:০২526666
  • প্রাইমের সাবস্ক্রিপশন তো অনেকদিন হলো নিয়েছি! সেই যখন চারশো টাকা না কতো ছিলো, তখন থেকে। প্রাইম ডেলিভারির সুবিধে পাই, তাছাড়া অনেক কিছু অফার আসে। এক্স্ট্রা ডিসকাউন্টও ​​​​​​​দেয়। 
     
    হ্যাঁ টরেন্ট তো আছেই। বহু সিনেমা প্রাইম, নেটফ্লিক্স, আপেল ওয়ান ইত্যাদিতে পাই না। পিটার ও টুল, কেরি গ্র‌্যান্ট, ওয়ার্নার হার্জগ, আল পাচিনো, মার্লোন ব্র‌্যান্ডো, ফ্রান্সেস ম্যাকডর্ম্যান্ড দের সিনেমা টরেন্ট ছাড়া কিভাবে দেখবো? 
  • জ্ঞানগঞ্জ | 2405:8100:8000:5ca1::2ad:4048 | ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৪:০৪526667
  • দুধ খাবার অভ্যেস না থাকলে ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স হয়!! বাব্বাহ কি গেয়ান। একেবারে ঘোলের মত ছ্যারছ্যারিয়ে বইছে গেয়ানের ধারা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন