এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জাপান ৪

    Rumjhum Bhattacharya লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৯ এপ্রিল ২০২২ | ৭৮৪ বার পঠিত
  • বলা চলে মানুষের ভ্রমণের ইতিহাস শুরু প্রায় কুড়ি লক্ষ বছর আগে যখন  সে আফ্রিকা থেকে রওনা দিয়েছিল ইউরেশিয়ার দিকে। তখন থেকেই অচেনাকে চেনার আর অজানার সন্ধানে ছুটে চলার অদম্য নেশা তার জিনে ইম্প্রিন্ট হয়ে গেছে। প্রথম দিকে মূলত: বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে যেতেই সে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আর এক প্রান্তে যাযাবরের মতো ঘুরেছে। লক্ষ লক্ষ বছর ধরে বিবর্তনের মধ্যে দিয়ে ভ্রমণের উদ্দেশ্য, রকমফের সবই বদলেছে শুধু বদলায় নি সেই যাযাবর মনটা। "তাই পৃথিবী আমাকে আপন করেছে ভুলেছি নিজের ঘর....' পৃথিবী আপন করেছে বৈকি তাই তো বারবার ঘর ছেড়ে বেরিয়ে পড়া। দেশে থাকতেই অনলাইনে জাপান রেল পাস নেওয়া হয়েছিল। টুরিষ্টদের জন্য এই পাস তুলনামূলকভাবে কিছুটা সস্তায় মেলে। সাতদিনের জে আর রেলের সমস্ত যাত্রা এই পাস দেখিয়ে করা সম্ভব। মাথা পিছু ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় কুড়ি হাজার টাকা করে পড়ে। অনলাইনে পয়সা জমা করলে টিকিট ভারতেই গ্রাহকের বাড়ির ঠিকানায় পাঠিয়ে দেওয়া হবে। যদিও আমরা বোনের বাড়ির ঠিকানাই ই দিয়েছিলাম। পাস পাওয়ার পর জাপানে পৌঁছে জে আর রেলের অফিস থেকে সেই পাস সচল করিয়ে নিলে যে তারিখে সচল করানো হল সেই তারিখ থেকে সাতদিন পর্যন্ত জে আর রেলের সমস্ত যাত্রা ওই পাসের আওতায় পড়বে। অতএব আমাদের বেড়ানোর প্রোগ্রামও সে ভাবেই করা হয়েছিল। কিয়োতো,নারা, ওসাকা আর কোবে এই চারটে জায়গা এক সঙ্গে দেখে ফিরব টোকিও তে। মোট তিনদিনের প্রোগ্রাম। আট তারিখ সিঞ্জুকু গার্ডেনের চেরি ফুলের বাগান দেখে ফিরে ছোট্ট ছোট্ট ব্যাগে সবার আলাদা আলাদা করে জামাকাপড় ভরে দেওয়া হল। জানতে পারলাম এই পুরো যাত্রাটায় প্রচুর হাঁটতে হবে। পিঠে ছোট ব্যাগ নিয়ে হাঁটা সুবিধাজনক। তাই এমন একটা ব্যবস্থা করা গেল। নয় তারিখ সকাল ন'টায় টোকিও স্টেশন থেকে আমাদের কিয়োতো যাওয়ার ট্রেন। দ্রুতগতি বুলেট ট্রেন এখানে 'সিনকান্সেন'। টোকিও স্টেশনে যাওয়ার জন্য নিশিকাশাই স্টেশনে এসে আমাদের অবাক হওয়ার পালা। দিনটা ছিল মঙ্গলবার অর্থাৎ কর্মব্যস্ত একটা সকাল। শয়ে শয়ে সুসজ্জিত অফিসযাত্রী নারী পুরুষ স্টেশনে এসেছেন অথচ সেখানে সেই অর্থে শব্দ নেই, ধাক্কাধাক্কি নেই। ব্যস্ততা আছে। এ কেমন দেশরে বাবা! চলমান সিঁড়িতে সব লাইন দিয়ে চলেছে পুতুলের মতো মানুষগুলো। যেন কেউ দম দিয়ে ছেড়ে দিয়েছে। কি এক আশ্চর্য নিয়মানুবর্তীতার মায়াজালে বাঁধা সকলের গতিবিধি। কোথাও কোনখানে ভুলচুক হওয়ার জো নেই। পাবলিক টান্সপোর্ট বলতে এখানে মেট্রো রেল প্রথম সারিতে আছে। আর আছে বাস। সমস্ত জাপানে মেট্রো রেলের জাল পাতা আছে। কত যে লাইন বিভিন্ন দিকে চলে গেছে আর কত বিচিত্র যে তাদের নাম। হিবিয়া লাইন, সিবুয়া লাইন, মারুনাচি লাইন এমন অসংখ্য লাইন বিভিন্ন জায়গায় পরস্পরের সঙ্গে মিলেছে। সেই কারণে এক জায়গার থেকে অন্য কোন জায়গায় যেতে গেলে মেট্রোর সাবওয়ে দিয়ে হেঁটে কাঙ্ক্ষিত লাইনের ট্রেন ধরতে পারা যায়। এখানকার সব মানুষই এই ব্যবস্থায় বেশ অভ্যস্ত। এই চক্করে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার হাঁটাতে তারা বেশ পটু। ওটেমাচি স্টেশন আসলে মেন টোকিও স্টেশন। সেখান থেকে তোযাই লাইন ধরলে ছয়টা স্টেশন পর আসে নিশিকাশাই।  স্টেশনে পৌঁছে প্রথমে আমাদের তিনজনের পাসমো কার্ডের ব্যবস্থা করা হল। পাসমো কার্ড এ টি এম কার্ডের মতোই। একটা আকাউন্ট তৈরি করে তাতে পয়সা জমা ( রিচার্জ) করলে ওই পাসমো কার্ড ব্যবহার করে বাস ভাড়া, মেট্রো ভাড়া, কনভিনিএন্ট স্টোরে কেনাকাটা সব করা চলতে পারে। এমন কি ট্যাক্সির বিলও মেটানো চলতে পারে। তবে আমার অভিজ্ঞতায় দেখলাম অধিকাংশ ট্যাক্সি পাসমো কার্ডে পেমেন্ট নিতে অস্বীকার করল। যাই হোক, আমরা মোট সাত জন পিঠে ব্যাগ ঝুলিয়ে বেরিয়ে পড়লাম কিয়োতোর উদ্দেশ্যে। ট্যুর গাইড আমার বোনটি আর ট্যুরের একঘেয়েমি কাটাতে নিরন্তর আনন্দ দেওয়ার জন্য কনিষ্ঠতম সদস্য ছয় বছরের ক্রিশ্চিনা গ্লাডিস, আমাদের সবার হুকুম নির্বিবাদে পালন করতে এগারোয় পা দেওয়া নেটারনাল ব্লেসিং, দুই কিশোরী অলি আর মিরাক্লিন আর আমরা দুজন মাঝ বয়সি.........বয়সের এমন বিপুল পার্থক্যকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে আমরা সাতজন সকাল নয়টার সিনকান্সেনে চড়ে পড়লাম। জে আর রেল পাস দিয়ে হিকারি নামের বুলেট ট্রেনে আমাদের সিট বুক করা হয়েছিল। কিয়োতো পৌঁছাতে আড়াই ঘন্টা মতো সময় লাগবে, দুরত্ব মোটামুটি সাড়ে চারশো কিলোমিটার। ট্রেনে চেপে যাওয়ার সঙ্গে যেন হকারের কাছ থেকে টুকটাক কিনে খাওয়ার এক নিবিড় সম্পর্ক আছে। মনে মনে যখন দেশের ঝালমুড়ি আর কাঠিভাজাওয়ালাদের খুব মিস করছি ঠিক তখনই ভারি সুন্দর আর সুসজ্জিত একটি কম বয়সী মেয়ে তার খাবারের গাড়িখানা নিয়ে এল আমাদের কামরায়। আইসক্রীম, স্যান্ডুইচ, কেক, কোল্ড  ড্রিংক্স, বিয়ার সবই আছে। যে যার পছন্দ অনুযায়ী খাবার আর পানীয় নিয়ে গল্প, আর খুনসুটি, করতে করতে কথায় কথায় পৌঁছে গেলাম কিয়োতো। তখন মধ্য দুপুর। বেশ রোদ ঝলমল একটা দিন। আমাদের গাইড মহাশয়ার নির্দেশ মতো কারাসুমা লাইনের ইমাদেগাওয়া স্টেশনে নামা হল। কারণ এই স্টেশন থেকে ইম্পেরিয়াল প্যালেস হাঁটা পথ। তাই কিয়োতোতে নেমে আমাদের প্রথম গন্তব্যের দিকে সার বেঁধে এগিয়ে পড়লাম আমরা। পিঠে ব্যাগ আর মনে রাজ কাপুরের 'আওয়ারাপন'। 
    পেটের খিদে আপাতত চেপে রাখা কারণ নির্দেশ জারি হয়েছে রাজপ্রাসাদের বাগানে বসে হানামী পালন হবে বাড়ির তৈরি মেথি পরোটা আর আচার দিয়ে।হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছে গেলাম রাজার বাড়ি।
     1868 সাল পর্যন্ত এখানেই বাস করতেন জাপানের রাজ পরিবার। পরবর্তীকালে রাজধানী স্থানান্তরিত হয় টোকিওতে। 
    প্রবেশ দ্বারটি ভারি সুন্দর। ভিতরে একধারে বিরাট চত্বর জুড়ে ভারি সুন্দর একটা বাগান, আর একদিকে অনেকটা জায়গা জুড়ে দাঁড়িয়ে আছে শতাব্দীপ্রাচীন রাজপ্রাসাদ।  রাজার থাকার গৃহ ছাড়াও আছে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্য ইতিহাসের সাক্ষ্য বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আছে উৎসব পালনের গৃহ, রাজার সভাগৃহ, লাইব্রেরী ঘর, রাজরানিদের গৃহ, উচ্চপদস্থ ও সাধারণ রাজকর্মচারীদের বাসস্থান। যদিও আমাদের দূর্ভাগ্য সোমবার হওয়ায় রাজপ্রাসাদের ভিতরে প্রবেশের সুযোগ হল না। তবু বাইরে থেকে যা দেখলাম তাতেই চক্ষু সার্থক হল। জাপানের সব কিছুতেই এদের চরিত্রের সেই মহান দিকটি প্রতিফলিত ...শৃঙ্খলা। সাজানো বাগান আর চৈনিক স্থাপত্য দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল। হেইয়ান যুগে (794- 1185) নির্মিত এই রাজপ্রাসাদ নতুন করে তৈরি হয় 1855 সালে। কারণ অষ্টাদশ শতকের শেষ দিকে চার দিনব্যপী এক বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছারখার হয়ে যায় হেইয়ান যুগে তৈরি রাজপ্রাসাদ। 
    হেইয়ান যুগে জাপানে বুদ্ধ ধর্ম ও চৈনিক সভ্যতার রমরমা চলছে। জাপানের রাজপরিবার তখন  খ্যাতির তুঙ্গে। শিল্প, সাহিত্য, কাব্যচর্চা চলছে দেদার। যদিও কথিত আছে সে সময়ে জাপানের রাজ পরিবারের ক্ষমতার অনেকটাই  নেপথ্যে থেকে নিয়ন্ত্রণ করতেন ফুজিয়ারা পরিবার। ফুজিয়ারা পরিবারের সাথে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হতেন রাজারা। হেইয়ান শব্দের অর্থ শান্তি। প্রায় চারশো বছরের এই সময়কাল জাপানের ইতিহাসের পাতায় শান্তির আর উন্নতির স্বর্ণ যুগ বলেই উল্লেখ করা আছে। কিন্তু রাজারা শহুরে সংস্কৃতি নিয়ে মেতে থাকায় গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র শ্রেণীর প্রতি যত্নবান হতে পারেন নি। তাদের অবস্থার কোন উন্নতি হয় নি। উপরন্তু তাদের রক্ত জল করে তৈরি করা ফসল ও অন্যান্য পণ্যের সুবিধা নিয়েছেন ধনী ও তথাকথিত সম্ভ্রান্ত মানুষ। ফলে শ্রেণী সংগ্রাম মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছিল। ছোট ছোট স্থানীয় জমিদারদের উত্থানের ফলে সামন্ত্রতন্ত্রের উদ্ভব হল এবং রাজ পরিবারের আধিপত্য ধীরে ধীরে নষ্ট হল। বারশো শতকে জমির ওপর আধিপত্য কায়েমের জন্য বিভিন্ন স্থানীয় গোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ দেখা দেয় এবং অবশেষে 1180 খ্রীষ্টাব্দে গৃহযুদ্ধের সূত্রপাত হয়। পাঁচ বছর পরে যোদ্ধা পরিবারের হাতে জাপানের শাসনভার স্থানাতরিত হয়। আসলে ইতিহাসের শহর কিয়োতো। জাপানকে জানতে গেলে কিয়োতোর মাটিতে প্রোথিত তার শিকড়কে চিনতে হবে অবশ্যই।তাই এই গৌরচন্দ্রিকা। নরম ঘাসের ওপর পা ছড়িয়ে বসে বয়ে আনা খাবারের সদব্যবহার করা গেল। এবার নির্ধারিত হোটেলখানা খুঁজে একটু বিশ্রাম নেওয়ার পালা। দিনের শেষ আলোর প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে থাকা চৈনিক স্থাপত্যের ধরণে তৈরি কাঠের সিংহদুয়ার যেন  মনের অন্দরমহলে শতাব্দীপ্রাচীন ইতিহাসের এক অধ্যায়কে ছায়াছবির মতো পরিবেশন করতে চাইল। আজকের সমাজ জীবনের পরিপ্রেক্ষিতে সে কালের জাপানের রাজপরিবারের জীবনযাত্রা কেমন ছিল সে কল্পনায় মাখামাখি মন নিয়ে নিজেদের রাতের আশ্রয় যথাযথভাবে খুঁজে নিতে পা বাড়ালাম অচেনা শহর কিয়োতোর পথে।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন