এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • এক দুঃখের রূপকথা - ভারতীয় ক্রিকেট

    dipankar
    অন্যান্য | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | ১৪১৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dipankar | 57.15.2.223 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৯:৩৫727924
  • ভারতের মাটিতে স্পিনার দের অনুকূল পীচ তৈরি করে বিদেশী ব্যাটসম্যান দের হাবুডুবু খাওয়ানো - এ শুরু হয়েছে সেই আটের দশকের মাঝামাঝি থেকে। প্রসন্ন-বেদী-চন্দ্র-ভেঙ্কট এই চারজন অবসর নেওয়ার পর থেকে ভারতে কপিলদেবের যুগ শুরু হয়েছিল। আটের দশকের প্রথমে তখন একটা কথা খুব শোনা যেত - স্পোর্টিং উইকেট। এমন উইকেট যা কিনা ব্যাটসম্যান, স্পিনার, পেসার - সবাইকেই সাহায্য করবে। পাঁচদিনের খেলা। প্রথম দুদিন পেসার, শেষ দুদিন স্পিনার আর প্রতিদিনই ভাল ব্যাটসম্যানদের উপযুক্ত হবে পীচ। কপিলের ঘরের মাঠ মোহালিতে ছিল সবুজ ঘাসের পীচ। পেসারদের স্বর্গরাজ্য। আমাদের ইডেন গার্ডেন তো প্রথম দিনের ঘন্টা দুই-তিন যে ফাস্ট বোলারের স্বপ্ন ছিল। তবে সব যে স্পোর্টিং উইকেট হত তা না। বরং বেশির ভাগই একেবারে ফ্ল্যাট পীচ। পাঁচদিন ধরে মাথা খুঁটে মরেও কি পেসার, কি স্পিনার কেউই কিছু পেত না। পরের পর টেস্টম্যাচ ড্র। ক্রমশ এমন অবস্থা হল যে বেশির ভাগ ম্যাচে পাঁচ দিনে তিন ইনিংস ব্যাটিংও শেষ হয় না।

    1987 তে ইমরান খানের পাকিস্তান এল ভারত সফরে। পাঁচটি টেস্ট এবং ছয়টি ওয়ান-ডে। 1983 প্রুডেন্সিয়াল কাপ জিতে তখনও ভারতের ঘোর কাটেনি। সামনে ভারত-পাকিস্তান মিলে রিলায়েন্স কাপের আসর। এই অবস্থায় পাকিস্তানের সাথে খেলা। কপিলদেব ক্যাপটেন ভারতের। সুনীল গাভাসকারের সঙ্গে কপিলের সম্পর্কটা খুব একটা ভাল যাচ্ছে না। ইডেন গার্ডেনে দ্বিতীয় টেস্ট সুনীল খেলেন নি কলকাতার দর্শকের ওপর রাগ করে। তাই নিয়ে অনেক হইচই হয়েছে। ভারত বলেই বোধহয় এসব সম্ভব। ব্যাঙ্গালোরে পঞ্চম টেস্ট। এর আগের চারটি টেস্ট ড্র হয়েছে। ভারতের মাটিতে এমন টেস্ট সিরিজ খুব কম হয়েছে যে সিরিজে এ গাভাসকারের সেঞ্চুরি নেই। কপিলের সঙ্গে মনকষাকষির প্রভাব কি খেলায় পড়ছে। ভারতে তখন মাতামাতি চলছে হায়দ্রাবাদের তরুন আজাহারউদ্দীন কে নিয়ে। কলকাতা এবং জয়পুরের দুই টেস্টে সেঞ্চুরী করেছে আজাহার। আজাহারের খেলা দেখে ইমরান খানের মনে পড়ে যাচ্ছে জাহীর আব্বাশের খেলা। প্রথম চারটি টেস্ট ড্র হয়েছে বলেই সবার নজর এখন এই টেস্টের দিকে। ঠিক হল স্পিনার দের উপযুক্ত পীচ বানাতে হবে। ভারতের দুই স্পিনার তখন মনিন্দর সিংহ এবং রবি শাস্ত্রী। প্রথম জনের নামে সিংহ এবং মাথায় পাগড়ি ছাড়া আর কিছুই বিষাণ সিংহ বেদীর সাথে তুলনীয় নয়। দ্বিতীয় জনের বুদ্ধির প্যাঁচ যত, বলে তার কণা মাত্র থাকলেও ভাল হত। উল্টোদিকে পাকিস্তানের বোলিং আ্যটাকে ইমরাণ এবং তরুণ ওয়াসিম আক্রাম, দুই স্পিনার ইকবাল কাশিম ও তৌসিফ আহমেদ। ব্যাটে জাভেদ মিঁয়াদাদ, সেলিম মালিক, রামিজ রাজা। কি মনে হয়েছিল ভারতীয় কর্তৃপক্ষের, তারাই জানে, এমন পীচ তৈরি হল যাতে প্রথম দিন থেকেই ধুলো ওড়ে। পীচ ক্ষতে ভর্তি। মার্চ মাসের 13 তারিখে খেলা শুরু। ভরা বসন্ত। আশা ছিল এই টেস্ট জিতে হোলি খেলবে ভারতীয় দল। প্রথম দিনে 50 ওভারও খেলতে পারল না পাকিস্তান। চা-পানের বিরতির আগেই 49.2 ওভারে পাক ইনিংস শেষ 106 রানে। মনিন্দর সিংহ জীবনের সেরা বোলিং করলেন। 18.2 ওভার, 8 মেডেন, 27 রানে 7 উইকেট। 2 টি পেলেন কপিল, 1 টি শাস্ত্রী। পাকিস্তানের সেলিম মালিক সর্বোচ্চ 33 রান। আমরা ভারতীয়রা প্রবল উৎসাহে ফেটে পড়লাম। এতদিনে বাগে পেয়েছি। উচ্ছ্বাসের আওয়াজ ভাল করে মেলানোর অবকাশ হল না। দ্বিতীয় দিন লাঞ্চের আগেই ভারত শেষ 145 রানে। ইকবাল কাশিম 48 রানে 5, তৌসিফ আহমেদ 54 রানে 5। পাকিস্তানের চেয়ে একটু ভাল। তাই সই। দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তান তুলল 249। কপিলের সাথে বল ওপেন করলেন মনিন্দার। বেদী-প্রসন্ন দের জমানা চলে যাওয়ার বেশ কিছুদিন পরে এমন দৃশ্য আবার দেখা গেল ভারতের মাটিতে। মনিন্দর পেলেন 99 রানে 3 উইকেট। শাস্ত্রী 69 রানে 4। জয়ের জন্য 221 তুলতে হবে এই লক্ষ্য নিয়ে সুনীল নামলেন শ্রীকান্ত কে সাথী করে। আমরা ততক্ষনে বুঝে গেছি যে এই উইকেটে 221 আসলে 442 এর সমান। ইমরান খান নিজে অত বড় বোলার, কিন্তু অধিনায়ক হিসেবে নিজেকে সরিয়ে রাখলেন বল করার লোভ থেকে। আক্রামের সাথে বল শুরু করলেন ইকবাল কাশিম। শ্রীকান্ত আর মহিন্দার অমরনাথ কে পরপর দুটি বলে তুলে নিলেন আক্রাম। ভারত 15/2। চার নম্বরে দিলীপ বেঙ্গসরকর। এদিকে সুনীল কে দেখেই বোঝা যাচ্ছে তিনি আজ মহাকাব্যের অংশ হতে চলেছেন। তবে অর্জুন না কর্ণ - সেটা বোঝা যাচ্ছে না। দিনের শেষে দিলীপ গেলেন। 64/3। কিরন মোরে নামলেন রাতপ্রহরী হয়ে। চতুর্থ দিনের শুরুতেই মোরে গেলেন। আমরা তখনো আশা ছাড়িনি। নতুন যুগের নায়ক আছেন, আজাহার। কপিল আছেন। কি করে ভুলে যাই জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে সেই ইনিংস ? এদিকে সুনীল তো আছেন ই। একা ঘাড়ে করে টেনে চলেছেন দেশকে। ওভালে হয় নি। 221 করেও জেতাতে পারেন নি দল কে। আজ হবে কি? কলকাতার মানুষ অভিমান ভুলে আবার কি জয়ধ্বনি দেবে তাঁর নামে? আজাহার গেলেন, 123/5। শাস্ত্রী, 155/6। কপিলদেব নামলেন। 13 তম বল টি, ইকবাল কাশিমের গুগলি কপিলের মিডল স্ট্যাম্পে চুমু খেল। 161/7। আর হবে কি? একা সুনীল পারবেন? এখনো 60 রান। এক পা এক পা করে সুনীল এগোচ্ছেন। পাঁচ ফুট দুই ইঞ্চি উচ্চতার মানুষটির ঘাড়ে ভর করে এগোচ্ছে ভারত। তাঁকে ঘিরে রয়েছে পাঁচ পাকিস্তানী ফিল্ডার। মাঠের বাইরে ইমরান খান তাঁর ভীষন ভাল বন্ধু, একে অপরের প্রতি অগাধ শ্রদ্ধা। কিন্তু মাঠের মধ্যে কোন ছাড়াছাড়ি নেই। দুই স্পিনারই অবিশ্বাস্য রকম বল ঘোরাচ্ছেন। বিশেষ করে ইকবাল কাশিমের লেগস্পিন গুলি বিষাক্ত সাপের মত ছোবল দিতে চাইছে ব্যাটের কোনা। একটুতেই আপীল। আম্পায়ার এবং ব্যাটসম্যান দুজনকেই চাপে রাখার প্রচেষ্টা । এইভাবেই সুনীল পা রাখলেন নব্বই-এ। 91-92-93-94-95-96। ভারত 180। হবে কি? সুনীলের 35 তম সেঞ্চুরি ? এর আগের টেস্টেই, আমেদাবাদে সুনীল পৌছেছেন টেস্ট ক্যারিয়ারে 10000 রানে। এই প্রথম, বিশ্বক্রিকেটে কেউ এই উচ্চতায় পা রাখতে পেরেছেন। টেস্ট কেরিয়ারের 125 তম টেস্টে 214 তম ইনিংসের 264 তম বলটি হ্ঠাৎ পীচে পড়ে লাফিয়ে উঠে সুনীলের ব্যাটের কোনা ছুঁয়ে উঠে গেল আরো ওপরে। ঘিরে থাকা পাক ফিল্ডার দের প্রবল চীৎকার উল্লাসের দিকে তাকিয়ে দেখলেনই না তিনি। ব্যাট নিয়ে সোজা হাঁটা দিলেন প্যাভিলিয়নের দিকে। ক্ষনিকের নিস্তব্ধতা শোক ভুলে গোটা মাঠ তখন উঠে দাঁড়িয়ে করতালিতে মুখর। ডন ব্রাডম্যান শেষ টেস্ট ইনিংসে করেছিলেন 0 রান। আর মাত্র 4 করলে তাঁর 7000 রান এবং 100 গড় হয়ে যেত। সুনীল গাভাসকার তাঁর শেষ টেস্ট ইনিংসে যেন স্যার ডনের সেই 4 রান পেছনেই থেকে গেলেন।

    সুনীল আউট হওয়ার পরে ভারত 204 রানে অলআউট হয়ে যায়। 16 রানে জিতে 1-0 তে সিরিজ জেতে পাকিস্তান। নিজেদের বানানো পীচে নিজেদের ভরাডুবি ! সেটা ছিল 1987 সালের 14ই মার্চ। এর ঠিক 30 বছর পরে 2017 সালের 25 শে ফেব্রুআরি আবার একই ভাবে বিপক্ষকে বিপদে ফেলতে গিয়ে বিরাট কোহলির 1 নম্বর দল পা পিছলে যে ভাবে হাবুডুবু খেল তা দেখে এটা পরিষ্কার যে 30 বছরে শিক্ষা কিছুই হয় নি। সেদিন তবু একজন ছিল যাকে দেখে ভরসা করা যায়। সেই যে সুনীল গাভাসকার পিছন দিকে না তাকিয়ে মাঠ ছেড়ে চলে এলেন, সে জায়গা 30 বছরেও পূর্ণ হল না।
  • b | 24.139.196.6 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২০:০৮727925
  • ১টা টেস্টে হেরেছে বলে এতো বড় উত্তররামচরিত নেবে গেল? সিরিজ দেখুন, তারপরে নয় লিখবেন।

    আর ২০১১ তে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধেও এরকম ন্যাজে-পটিতে মাখামাখি হয়েছিলো, মনে রখবেন।
  • umesh | 96.3.233.20 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০১:২৯727926
  • ভারত কে বাদ দিলে, ইংল্যান্ডের সোয়ান খেলা ছেড়ে যাওয়ার পর পাকিস্তানের ইয়াসির আর শ্রীলংকার হেরাথ (তাও বুড়ো) ছাড়া, দুনিয়া তে পাতে দেবার মতো স্পিনার নেই।
    আর তাই গত দুবছর ভারত কে দেশের মাটিতে হারানো অসম্ভব মনে হচ্ছে।
    একটু অ্যাভারেজ এর থেকে ভালো স্পিনার নিয়ে খেলতে এলে ভারত ঘরেও ল্যাজে-গোবরে হবে। কারন ভালো স্পিন পিচে ভালো স্পিন খেলার মতো ব্যাট্সম্যান এই মুহুর্তে ভারতেরও নেই।
  • Arpan | 24.195.232.134 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৫:০৭727927
  • ২০০৬ এর মুম্বাই টেস্ট ভুলে গেছেন দেখি। শন উদাল, যিনি সারা কেরিয়ার জুড়ে মাত্র চারটি টেস্ট খেলেছেন, একার হাতে ভারতীয় ব্যাটিং লাইম আপকে শেষ করেছিলেন। ভগবানের উইকেট সমেত।

    একেবারে তিরিশ বছর আগে গিয়ে যবনিকা ফেলতে হল?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন