এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • এই যে | 132.177.57.110 | ২০ জুলাই ২০১৬ ২৩:০৭717039
  • আপনারা টিমের লেখাটা ছেড়ে দিন, আলোচনাটা এইখানে চলুক।
  • prerequisite | 190.179.40.19 | ০৩ আগস্ট ২০১৬ ১৬:০১717044
  • http://www.un.org/en/ga/search/view_doc.asp?symbol=S%2FRES%2F47%281948%29
    Text of 1948 and 1949 UNCIP Resolutions - where both Pakistan and India signed.
    It says Plebiscite/referendum can only occur if 1) Pakistan vacate it's forces from J&K(including Gilgit-Baltistan) 2) India takes control of J&K and establishes law & order. 3) Azad Kashmiri army disbanded 4) Till the status quo is achieved no countries shall let third country interfere the process and both countries cannot forego any land to third country. 5) A Plebiscite be conducted only after conditions 1, 23,3 & 4 have been met. The plebiscite be conducted regionally (Seperately for Jammu, Kashmir, Ladakh, Gilgit & Baltistan).
  • Anama | 165.136.184.9 | ২৭ অক্টোবর ২০১৬ ১৯:৩৬717047
  • "’৮৭-র ভোটে তুমুল রিগিংয়ে জম্মু-কাশ্মীরের ভোট প্রহসনে পরিণত হওয়ার পরে বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়েই তারা দলে-দলে লাইন অব কন্ট্রোল টপকে ও পারে চলে গিয়েছিল। ফিরে এসেছিল জঙ্গি প্রশিক্ষণ আর বন্দুক নিয়ে।"

    এই লিংক থেকে : http://www.anandabazar.com/editorial/govt-have-to-hear-what-kashmir-s-citizens-want-1.477321

    এইটা কোনো একটা স্টেটমেন্ট হলো ??? পশ্চিমবঙ্গে তো CPM 30 বছর ধরে রিগ্গিং করেছে, এখন TMC ও করছে। তাতে কি ওব র লোক সব পাকিস্তান ছুটবে জঙ্গি হওয়ার জন্যে ???
  • PM | 018912.210.012323.15 | ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ ২০:১৫717048
  • এটা একটা পাকিস্তানী টক শো র ক্লিপ। তিনজন হোস্ট ই খুব লিবেরাল আর রিসনেবল । কাশ্মীরের গত কয়েকদিনে ঘটা ঘটনা নিয়ে কিছু বলেছেন --- সময় পেলে একটু শুনুন। ১৬ মিনিট থেকে শুনুন। তার আগে ভারতের সাম্প্রতিক নির্বাচনের ফল আর বিজেপীর হার নিয়ে আলোচনা আছে--- না শুনলেও। ১৬ মিনিট থেকে শুনলেই হবে। চলবে। এনকাউন্টারে সদ্য মৃত ১৫ বছরের জঙ্গির গানটা শুনবেন পারলে ঃ(
  • PM | 018912.210.012323.15 | ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ ২০:১৭717050
  • PM | 018912.210.012323.15 | ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ ২০:১৭717049
  • pi | 7845.29.343412.43 | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ১০:১৮717040
  • কী মনে হয়? হায়দরের মত সিনেমা লোকের পার্সেপশন
    কিছু বদলাতে পেরেছে? ডকুর চেয়ে অনেক বেশি এফেক্টিভ হয়? আর বই? ১০-১২ টা হায়দরের মত সিনেমা হলে বদলাত?

    "My job is to hold a mirror to society. Every filmmaker is naked on screen and his films are indicative of his own politics. I’ve to be neutral on screen yet nudge my viewer in the right direction. In Haider , I have showed the absolute reality of that region. We still live in a democracy, right? So I should be able to say that. Otherwise the next generation will look at us and laugh at us, just the way we do with ’90s. In documentaries, they show everything but the powers that be aren’t afraid of the docus because they know they have a limited reach. See, Kashmir is a conflict zone and as a filmmaker, you need conflict to drive a plot. By now we should have made 10-15 films like Haider . Both sides have tragic human stories but we just haven’t made enough films that tell the story of Kashmir. The exodus of Kashmiri pandits is one of post-partition India’s biggest tragedies and yet, we don’t have enough films on the issue.

    http://huffp.st/E8VKTsf
  • pi | 7845.29.010123.176 | ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ ১১:৫২717041
  • আমি একজন কাশ্মীরি হিন্দু, এবং আমি কাশ্মীরে হিংসাত্মক ভারত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছি

    কার্তিক মৈনী *
    Kartik Maini

    স্বীকার না করে উপায় নেই, একজন কাশ্মীরি হিন্দু হিসেবে আমার বেশ মজাই লাগে যখন এই প্রশ্নটা চারপাশে ঘোরাফেরা করে –
    “আর কাশ্মীরি হিন্দুদের ব্যাপারটা? কী বলবেন? আমাদের প্রিয় সেনা জওয়ানদের ব্যাপারেই বা কী বলবেন? তাদের জীবন কি জীবন নয়? তাদের জীবনের কি কোনও মূল্য নেই?”

    এই প্রশ্নগুলো যারা করেন, আমার অবাক লাগে তাঁদের মধ্যে এমন মানুষও আছেন যাঁরা “সব জীবনই মূল্যবান” এই কথার বিপরীতে “ কৃষ্ণাঙ্গ মানুষদের জীবন মূল্যবান” কথাটার তাৎপর্য বোঝেন। আমার তাঁদের মনে করিয়ে দিতে ইচ্ছে করে জুডিথ বাটলার-এর এই কথাটা, যা তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন –
    “যখন কিছু লোক কথার পিঠে যোগ করে “সব জীবনই মূল্যবান” , তারা আসলে সমস্যাটা বুঝতে ভুল করে। কিন্তু সেটা এজন্য নয় যে এই কথাটা অসত্য। অবশ্যই সব জীবন মূল্যবান, কিন্তু এটাও সত্যি যে সব জীবনই যে মূল্যবান এই উপলব্ধিটা সব সময় থাকে না, আর তাই এটা স্পষ্ট করে বলা খুব গুরুত্বপূর্ণ যে কোন কোন জীবনগুলো মূল্যবান, কোন জীবনগুলো মূল্যবান হয়ে ওঠার জন্য লড়াই করছে, যা কিনা তাদের প্রাপ্য।“

    কাশ্মীরে হিংসার সঙ্গে এই কথাগুলো খাপে খাপে মিলে যায়। কাশ্মীরে হিংসা মুখ্যত দৈহিক আক্রমণ নয়। এ হল মানবিকতার ওপর ক্ষান্তিহীন উপর্যুপরি আক্রমণ। কাশ্মীরি পণ্ডিত ও সেনা জওয়ানদের জীবন যে মূল্যবান এটা সবাই বোঝে, তার কারণ তাদের সামাজিকভাবে স্বীকৃত সত্তা আছে, যা সোচ্চারে রক্ষা করা যায়। অন্যদিকে এমন এক চর্চিত প্রান্তিকতার দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে কাশ্মীরিদের জীবন, দুর্বোধ্য করে দেওয়া হয়েছে, তাদের সবকিছু, এমনকি আত্মপরিচয়ের বোধও কেড়ে নেওয়া হয়েছে ভারত রাষ্ট্রের নামে, আমাদের কি ছিটেফোঁটা লজ্জাও আর অবশিষ্ট আছে যাতে আমরা নিজেদেরকে আর গণতন্ত্র বলে না ডাকি?

    এস, দেখ রাস্তায় কত রক্ত পড়ে আছে – নেরুদা গুমরনো হাহাকার করে বলেছিলেন। গণতন্ত্র, দ্যাখ ভারত রাষ্ট্র কী অবলীলায় নিরস্ত্র বিক্ষোভকারীদের খুন করছে! এসবই আমাদের দোহাই দিয়ে। এই এত রক্তপাতে যতই উল্লসিত হও না কেন, ভুলে যেও না শবদেহের ভিতের ওপর গড়ে ওঠে যে জাতীয়তা, সে তোমার নয়। সে কারোর নয়। প্লীজ প্লীজ! এভাবে মানুষকে অদৃশ্য করে দেওয়া বন্ধ কর! তোমার দু হাতে রক্তের চেয়েও বেশি কিছু লেগে আছে এখন।

    এটা অত্যন্ত বেদনার যে কাশ্মীরি পণ্ডিত আর সেনা জওয়ানদের বার্তা বয়ে বেড়াচ্ছে যে সব লোকেরা, তারা অত্যন্ত সন্দেহজনক, কাশ্মীরের পটভূমি সম্পর্কে তাদের কোনও ধারণাই নেই, এবং যাদের হয়ে কথা বলছে তাদের বেঁচে থাকা সম্পর্কে কণামাত্র সহানুভূতি নেই। আপনি যদি কেবলমাত্র কাশ্মীরি মুসলমানদের কণ্ঠ রোধ করার জন্যে কাশ্মীরি পণ্ডিত আর সেনা জওয়ানদের নিয়ে কথা বলেন, তাহলে মূর্তিমান সমস্যাটা আসলে কিন্তু আপনি। সেই কথাগুলো যতই আমি শোনার চেষ্টা করি, একটাও আন্তরিক কণ্ঠস্বর খুঁজে পাই না যা সত্যিকারের বেদনা অনুভব করছে সেইসব কাশ্মীরি পণ্ডিতদের জন্য, যারা তাদের স্বদেশভূমি ছেড়ে এসেছে, যা আর তাদের নয়, যারা শরণার্থী শিবিরে আজও এক কঠিন জীবন যাপন করে চলেছে।

    আর আমাদের সেনাদের নিয়ে অনুভূতিটাই বা কোথায়? আর্থিক ক্ষতিপূরণের নামে যে খুদকুঁড়ো খুব নীচুতলার জওয়ানরা পায় সেই ব্যাপারে? যে মানবেতর জীবনযাত্রার পরিবেশে তাদের অফিসারেরা বাধ্য করে, মিনিমাগনার চাকরবাকরের মতো তাদের দিয়ে ঘরের কাজ করায় সেই ব্যাপারে? সেই জওয়ানদের মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারেই বা অনুভূতিটা কই, যখন কিনা এটা নিশ্চিতভাবেই প্রমাণিত হয়ে গিয়েছে যে ওঁদের মধ্যে অনেকে পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস সিনড্রোম–এর মতো মানসিক অসুখে ভোগেন?

    আমরা আমাদের গা থেকে গণতন্ত্রের মোড়কটা খুবলে খুলে ফেলেছি, আর জাতীয়তাবাদের নামে আমাদের স্বদেশবাসীর রক্ত গায়ে মেখেছি!

    বুরহান ওয়ানি কিন্তু আমার শহিদ নয়। সে আমার চে গুয়েভারাও নয়। আমি ওর পদ্ধতিকে ধিক্কার জানাই। আমি ওর সংগঠনকে ঘৃণা করি। আমি ওর হিংসাকে ক্ষমা করি না। কিন্তু আমি তার সঙ্গে তুলনাই করব না যে বিপুল নৃশংসতা নিয়ে ভারতরাষ্ট্র কাশ্মীরের ওপর আঘাত হানছে। কেবলমাত্র এক লিবেরাল দর্শনই এই পটভূমির থেকে এক অদ্ভুত শান্ত আর বৌদ্ধিক দূরত্ব তৈরি করতে পারে, এতটাই সর্বজনীন হয়ে উঠতে পারে যাতে কিনা সারবস্তুটাই এক প্রহসন হয়ে ওঠে। গান্ধীর আন্দোলনের ধারাও কিন্তু একধরণের পারফর্মেন্সের ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। সেখানে এমন একদল দর্শক প্রয়োজন হয় যারা সেই পারফর্মেন্স প্রত্যক্ষ করছে, যারা সহানুভূতির সঙ্গে অনুভব করছে। আমরা বহুকাল হল কাশ্মীরকে জাতীয়তাবাদের হাতে সমর্পণ করেছি, আর ঝিলমে ভেসে যাওয়া অজ্ঞাতপরিচয় লাশ দিয়ে ধুয়ে নিয়েছি আমাদের বিবেক। কে দেখছে? কে অনুভব করছে?

    একজন উমর খলিদকে আমাদের হয়ে আর নাই বা দাঁড়াতে বললেন। এক সঠিক বিশ্বাসের প্রতিমূর্তি হিসেবে বুরহান ওয়ানির জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করব না। আমরা দুঃখ প্রকাশ করব, কারণ ও ছিল আমাদেরই একজন, আরেকটি কাশ্মীরি প্রাণ যা তার পাওনা মেটাল। আপনারা যদি আমাদের এই মৃত্যুগুলো নিয়ে বিজয় উৎসব না করতেন, আমাদের দুর্দশা নিয়ে নিত্য ব্যঙ্গ না করতেন, তাহলে হয়তো এতটা কষ্ট পেতাম না। ন্যূনতম একটু মানবিক সহানুভূতি, যা এতই দূরের যে হাত পেতে চাইতে হয় - যতদিন কাশ্মীরিরা এভাবে দেখবে, ততদিন উপত্যকায় শান্তি আসবে না।

    রাজনৈতিক স্বাধীনতা ঠিক জ্ঞান বা চেতনার বিষয় নয়; আমরা আজও আধা-স্বৈরাচারী আধা-কল্যাণকামী। কাশ্মীরিদের স্বাধীনতার ব্যাপারটা খুব জটিল। অনেকগুলো চিন্তার সুতো রয়েছে এখানে। বিপুল দ্বন্দ্ব রয়েছে, বিপুল মতানৈক্য রয়েছে। কাশ্মীর স্বাধীনভাবে তার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না – এভাবে শেষ কথা বলে দেওয়ার প্রবণতাটা লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে অত্যন্ত গর্হিত। একজন ভারতীয় হিসেবে কাশ্মীরের জন্য দুঃখ পাওয়া তাই অবধারিতভাবেই হয়ে পড়ে এই কুৎসিত হিংসার থেকে চোখ সরিয়ে না নেওয়া, রাষ্ট্রক্ষমতা টুঁটি চেপে ধরেছে যে কানফাটানো আর্তনাদগুলো শোনার চেষ্টা করা, এবং সেই সহজ কাজটিকে করে ফেলতে পারা - কথা বলা, শোনা। সহমর্মিতার সঙ্গে। এই পথেই রয়েছে আশা – কাশ্মীরের জন্য, দেশের জন্য, বিশ্বের জন্য।
    ---------------------------------
    * কার্তিক মৈনী দিল্লির সেন্ট স্টিফেন্স কলেজের ছাত্র। লেখাটি হাফিংটন পোস্ট-এ বেরিয়েছে গত
    ১৫ই জুলাই। অনুবাদ করেছেন পরিমল ভট্টাচার্য্য।

    Via Malay Tewari
  • aranya | 3478.160.342312.238 | ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:০০717042
  • ঠিকঠাক লেখা
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন