এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ঐন্দ্রিলার মৃত্যু কয়েকটি প্রস্ন।

    Kamalendu Chakrabarti লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৩ অক্টোবর ২০১৩ | ২৫৩৭১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ঈশান | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ০৩:১৯621130
  • ওমনাথ এই কেসটা ঘেঁটে না দিয়ে একটু কমলেন্দুবাবুকে বলার সুযোগ দিক, প্লিজ। উনি ডাক্তার, ওনার অবজার্ভেশনগুলো একটু শোনা যাক না।
  • aka | 79.73.9.7 | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ০৩:৩৬621131
  • কিন্তু ভাগী কি দিল আটানা কিলো।
  • π | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ০৪:১২621132
  • ভাগীদার অংকের নাকি ? ল্যাবের কথা লিখতেন যে।

    যাই হোক, অক্সিটোসিন তো ন'টা অ্যামিনো অ্যাসিডের পেপটাইড, হাইলি কনজার্ভড ! মানুষ আর গরুতে আলাদা হয় নাকি ? ইন্ফ্যাক্ট গরুকেও তো এই অক্সিটোসিন ই ইন্জেক্ট করা হয়, বেশি দুধ দেবার জন্য ।
  • জন্তু | 154.160.226.53 | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ০৪:২২621133
  • গরু, ছাগল-দের গুণাবলী খারাপ কিছু, এইরম একটা ধারণা হচ্ছে টই পড়ে।
    প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ইঃ - নিরামিশাষী চারপেয়েদের পক্ষ থেকে
  • π | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ০৪:২৪621134
  • অ্যাডাল্টদের দুধ খাওয়া জনিত সমস্যা নিয়ে ওঁকে ফেবুকে জিগিয়েছিলাম , সেরকম সন্তোষজনক উত্তর পাইনি। মানে সেরকম স্টাডি র রেফারেন্স পাইনি। প্রোস্টেট ক্যান্সারের একটা পেপার ছিল অবশ্য। আশা করবো, এখানে বিস্তারিত লিখবেন।
  • Bhagidaar | 216.208.223.1 | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ০৪:৩৩621135
  • অন্কেরও ল্যাব হয়। স্ট্যাটের হ্যান্ডস-অন টাকে তো এদেশে ল্যাব এ বলে!
  • kumu | 132.161.49.121 | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ০৮:২৭621136
  • নতুন টই খুলে দিলাম।কমলেন্দুবাবু, এখানে লিখলে টই বিশয় থেকে সরে যাচ্ছে।তাছাড়া এইসব অলোচনা পরে খুঁজে পেতে অসুবিধে হতে পারে।তাই অনুরোধ করছি নতুন টইতে লিখতে।
  • kumu | 132.161.49.121 | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ০৮:২৮621137
  • সরি, বিষয়, আলোচনা।
  • sosen | 125.242.227.30 | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:২২621138
  • ক্কি কান্ড রে বাপু!
  • ।কমলেন্দু চক্রবর্তী | 24.99.93.113 | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:২৭621140
  • বলে যান। আর কিছু থাকলে বলুন। একটাই কথা অশ্লীল শব্দ সুন্তে বুড়োর অভ্যস্ত নয়, কথা পরিস্কার করে বলবেন। বুঝতে অসুবিধা হয়। অত স্মার্ট হতে পারিনি তো।
  • | 24.97.107.60 | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:৫৩621141
  • কমলেন্দু,

    আমার প্রশ্নটার উত্তর পাওয়া যাবে কি? ঐন্দ্রিলার খবরের কাগজে প্রকাশিত ছবি দেখে আপনি বুঝতে পারছেন যে তার পেটের সমস্যা ছিল? ছোটবেলায় শ্বাসকষ্ট হত? এবং সে অঙ্কে দূর্বল ছিল?

    যদি উপরের প্রশ্নগুলির উত্তর 'হ্যাঁ' হয়, অন্তত একটা প্রশ্নের উত্তরও 'হ্যাঁ' হয় তাহলে একটা সংবাদপত্রের ছবির লিঙ্ক ধরে বিস্তারিত বলবেন কি যে কোন কোন লক্ষণ দেখে আপনি উপরোক্ত ধারণায় পৌঁছেছেন?
  • cm | 71.95.189.220 | ২২ অক্টোবর ২০১৩ ১০:৩৮621142
  • তাহলে কি এই টই এ লিখব? আমার কালকে কমলেন্দু বাবুর ফেসবুকের লেখা পড়ে বেশ লাগছিল। খালি একটাই সমস্যা জীববিদ্যায় কি কোন আণবিক তত্ত্ব হয়? এই যেমন মানুষ ছোট ছোট মানুষের অণু দিয়ে তৈরী আর গরুর দুধ খেলে ভেজাল হয়ে যাবে। অন্য স্পেসিসের দুধে অসুবিধে হলেতো অন্য স্পিসিসেও অসুবিধে অর্থাৎ ফল পাকড় সব বাদ, একই যুক্তিতে সব খাদ্য বস্তুই বাদ পড়ে থাকে মানুষের মাংস। সে একটু হ্যানিবলিস্টিক হয়ে যাবে না? সিকিও একই সমস্যার কথা লিখেছেন মনে হয়।
  • s | 182.0.249.87 | ২৩ অক্টোবর ২০১৩ ০৬:৪৪621143
  • দুধ, জিম ও প্রেম
    -----------------------
    সেই কলেজবেলার কথা। সবে ফোর্থ ইয়ারে উঠেছি। হোস্টেল থেকে হলে গিয়ে গুছিয়ে বসেছি। আমাদের গ্রুপের সাতজনের পাশাপাশি ঘর। দেদার আড্ডা, তাস, বাবার প্রসাদ আর জনতার পেছনে লাগা চলছে। মোটামুটি সবার দিলখুশ। এমত অব্স্থায় গ্রুপের একজন কলেজ অথবা বাইরের কোথাও থেকে দুটো ডাম্বেল ঝেরে আনল। একটা ১০ পাউন্ড, অন্যটা ২০ পাউন্ড। প্রথমদিন জিনিসদুটো নেড়েচেড়ে আর অবশ্যই বাবার প্রসাদগুনে জনতা ডিসাইড করে ফেলল যে এবার বডি বানাতে হবে। বডি নেই তো ইহ জগতে কিস্যু নেই। গার্লফ্রেন্ড নেই। হবারও দুর দুর তক সম্ভাবনা নেই। আমি মৃদু প্রতিবাদ করে বলতে গেছিলাম যে বডি ছাড়াও কলেজের আনাচে কানাচে ছেলেপিলে দিব্যি প্রেম করে বেড়াচ্ছে। প্রেম করতে গেলে বডির থেকে বেশী জরুরি মেয়েদের সঙ্গে সাহস করে বাক্যালাপ করা। সে সব কথা অনেক মধুর বিশেষণের সংগে ফুৎকারে উড়ে গেল। উল্টে সাব্যস্ত হল আমি গনশত্রু, যুবশক্তির শারিরিক বিকাশ রোধ করার জন্য ঘৃন্য চক্রান্ত করছি। শাস্তি হিসাবে আমি ডাম্বেল ক্লাব থেকে ব্যানড হলাম। আমার অবশ্যি বয়েই গেছে, ওসব ব্যাপার থেকে চিরকাল দুরে থাকাই পছন্দ করি।
    আমার পাশের রুমে যন্তর দুটো রাখা হল। পরের দিন সকাল থেকে শুরু হল শরীরচর্চা। প্রত্যেকের প্রবল ফান্ডা এবং ডাম্বেল ভাঁজার নিনাদে ধরনী কাঁপতে লাগল। মাঝে মাঝে হাত ফস্কে ডাম্বেল পড়ে যাওয়ায় প্রবল শব্দ সহ মৃদু ভুকম্প হতে লাগল। মোট কথা নিদ্রা অসম্ভব হল। অনন্যুপায় দেখে শয্যা ত্যাগ করে, মাখনদার ক্যান্টিনে খান দুই টোস্ট আর চা গলাদ্ধকরণ করে ফোর্থ ইয়ারে প্রথম ফার্স্ট ক্লাস করতে বের হলাম। কার ক্লাস ছিল মনে নেই, সয়েল টয়েল কিছু একটা হবে, মোট কথা স্যার আমায় চিনতে পারেন নি। আমার নামের সংগে একটি মুখ যোগ করতে পেরে তিনি যারপরনাই চমৎকৃত হয়েছিলেন।
    যাই হোক সকাল সন্ধ্যায় এই উপদ্রব চলতেই থাকল। জনতা সকালের প্রথম ক্লাসটাতো মায়া এমনিতেই করত, এখন বডির জন্য আরও একটা ক্রমে দুটো, পরে গোটা ফার্স্ট হাফ মায়া করে দিতে লাগল। এর মধ্যে একদিন আমি সেই ব্যয়ামাগারে প্রবেশ করে দেখি যে আমাদের মধ্যে সবচেয়ে রোগা যে ছেলেটি সে ১০ পাউন্ডেরটা ধরে আর সবচেয়ে মোটা যে ছেলেটি সে ২০ পাউন্ডেরটা ধরে খালি গায়ে শুধুমাত্র জাঙিয়া পরে হাত ওপর নীচ করতে করতে ওঠ বোস দিচ্ছে। আর বাকি জনতা নগ্ন গাত্রে, জাঙিয়া ও অন্যান্য সামান্য কটিবস্ত্র পরিধান করে বিভিন্ন মুদ্রা সহযোগে নিজেদের সুযোগ আসার আগে শরীর গরম করে নিচ্ছে। সে দৃশ্য সুস্থ মানুষের পক্ষে বেশীক্ষণ সহ্য করা অসম্ভব।
    এর আগে গঞ্জিকা সেবন করে শরীর পুনরুদ্ধারের জন্য দু এক্জন মাঝে মধ্যে গরুর দুধ সেবন করত। অন্যদের দুধের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল স্রেফ চা খাওয়ার সময়। এখন দেখলাম ডিসিশন হয়েছে যে এই পরিশ্রমের বলবর্ধক হিসাবে মোষের দুধ খেতে হবে। এতএব মাখনদা ডেলি ১০ লিটার মোষের দুধ নিয়ে আসতে লাগল এবং গরুর দুধের থেকে দেড়গুন দামে বাবুদের গ্লাসে ভরে নিয়ে গিয়ে খাইয়ে আসতে লাগল। লক্ষ্মীঠাকুরণ মাখনদাকে বরাভয় দিলেন। মাখনদার নতুন সিল্কের জামা হল। কড্সের প্যান্ট হল। ক্রমে রুটিন দাঁড়াল, ব্যায়াম - দুধ - গাঁজা - লাঞ্চ - ক্লাস - দুধ - গাঁজা - বৈকালিক ভ্রমন - ব্যায়াম - ডিনার - গাঁজা - তাস - গভীর রাত্রে নিদ্রা।
    টেনিদার ভাষায়, বললে পেত্যয় যাবেন না, মাস যেতে না যেতে জনতার শরীর ফুলতে লাগল। হাঁটা চলা বদলে গেল। প্রতিটা স্টেপ যেন আলাদা করে পড়তে লাগল। কারো হাতের কারো বা পায়ের গুলি ফুলে জামা বা প্যান্ট টাইট হয়ে গেল। কনফিডেন্স সবার প্রবল ভাবে বেড়ে গেল। কেউ কেউ উৎসাহের চোটে ডাম্বেল ভাঁজতে ভাঁজতেই ছিলিমের একটা টান দিয়ে নিতে লাগল। আমি ব্যায়াম ফ্যায়াম করিনা বলে নিত্য গঞ্জনার শিকার হতে লাগলাম। বিকেলে বেরানোর সময় বাকীদের চলার সঙ্গে আমার হাঁটা ক্রমেই ছন্দ হারাতে লাগল। হয় বাকীরা আগে আমি পেছনে, নয় আমি আগে ওরা পেছনে। আর জনতার মুখের হাঁসি মিলিয়ে গেল। হারিয়ে গেল সেই উইট, হাস্যানুভূতি। ক্লাসে সন্ধান চাই জারি হল। আমায় জিগ্যেস করলে ক্রমে বলতে হল আমিও অনেকদিন দেখি নি। বাধ্য হয়ে আমাকে এ হলে সে হোস্টেলে গিয়ে আড্ডা মেরে আসতে হতে লাগল। বোর হয়ে ডিসাইনের পাঁচ ছটা চ্যাপটার পড়ে ফেলতে হল। দু একবার একজনের ডাম্বেল হাত ফস্কে তার বা যৌথ ব্যায়ামবীরের পায়ে পড়ে ছোটখাট দুর্ঘটনাও এই তাপদগ্ধ হলের দক্ষিনের উইংয়ের গুমোট পর্বতরাশিতে হাসির ঝর্নাধারা আনতে ব্যর্থ হল। মোট কথা জীবন সহ্যাতীত হল।
    (চলবে)
  • rivu | 140.203.154.17 | ২৩ অক্টোবর ২০১৩ ০৭:৪৮621144
  • ওহ অসাধারণ হয়েছে দুধ আর এস এর লেখা। সায়্ন্তিফিক স্টাডি টাদি আসার আগে অব্দি চলুক।
  • sosen | 125.241.57.5 | ২৩ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:০২621145
  • ছোট ছোট মানুষের অণু টা দারুণ!
  • s | 182.0.249.87 | ২৩ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:১৭621146
  • এই রকম মাস দুই চলল। এর মধ্যে আমি অবাক হয়ে অবসার্ভ করলাম যে জনতার উইট তো গেছিলই, বুদ্ধিও ধীরে ধীরে অবলুপ্ত হতে লাগল। গাঁটামো অস্বাভাবিক বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হল। এক আধজন গাঁট হলে তাও বা মিলে মিশে থাকা যায়। ছজন বিশ্বগাঁট প্রতিবেশী পেলে জীবনযাত্রা অসম্ভব হয়ে পড়ে। যদি গাঁট সম্প্রদায় ঠিক করল যে আজ বিকেলে শুধু লর্ডসের চারিদিকে চক্কর লাগাবে, শত অনুনয় বিনয়, অম্লমধুর বাক্যবিনিময় কিছুতেই সেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হবে না। মাঝে মাঝে চরম হতাশায়, ধুর কেশরাজি বলে সঙ্গ ত্যাগ করে আন্যান্য স্বাভাবিক মানুষের সঙ্গে আলাপচারিতা করে নিজেকে মানসিক সুস্থ্তার প্রমান নিজেকে দিতে হতে লাগল। লাভের মধ্যে নিয়মিত ক্লাস টাস করার ফলে, ক্লাসের অন্যান্য ব্যক্তিত্ত্বদের মধ্যে আমার একটা গুড ইমেজ তৈরি হল। ফলে নোট নিতে, ট্রেস করতে আর অন্যান্য দাবীদাওয়া নিয়ে আমার ঘরে প্রায়ই লোকসমাগম হতে লাগল। সেই অতিথিরাও পাশের ঘরের সাধনা সম্পর্কে অবহিত হল এবং গন আদালতে ঠিক হল যে এই অনাচার বেশীদিন চলতে দেওয়া যায় না।
    এর পর খুব দ্রুত কিছু ঘটনা ঘটতে লাগল। এই ব্যায়ামবীরদের অনেকেই কলকাতা থাকত। তাই শুক্রবার ক্লাস করে বাসে বা ফেরীতে বাড়ী ফিরত। আবার রবিবার রাত্রে ফিরত। আবার কোনো কোনো সপ্তাহে বাড়ী যেত না, ফোন করে বাড়ীতে বলে দিলেই হল যে কলেজের কাজ আছে তাই এই সপ্তাহে বাড়ী ফিরব না। সেরকম এক সপ্তাহন্তে এক জনৈক ব্যায়ামবীর বাড়ী গেল এবং কলকাতায় বাড়ী হওয়া সত্ত্বেও জনগনের চাপাচাপিতে আমি হোস্টেলে রয়ে গেলাম। তো এই জনৈক ব্যয়ামবীরের চেহারাখানা যাকে বলে খুব হ্যান্ডসাম ছিল। ব্যায়াম করে গুলি টুলি ফুলে সেই সুকুমারত্ব অনেকটাই চলে গেছিল তবে একটা ম্যানলি ভাব এসেছিল। এর আগে কোন এক সপ্তাহে ইনি বাড়ি যাওয়ার পথে, আমাদেরই ব্যাচের এক সুন্দরী সহপাঠিনী এনার সহযাত্রী হয়েছিলেন। যদিও নারীদের সঙ্গে এনার বাক্যালাপ ইলেকশানের সময় ক্যাম্পেনিংএর সময় আবধিই সীমাবদ্ধ, তবু সহপাঠিনী সে যাত্রায় যেচে কথাবার্তা শুরু করাতে, নিতান্ত দায়ে পড়ে ইনি আলাপচারিতা করেছিলেন, স্বাভাবিকভাবেই কখনো সখনো হাসি ঠাট্টাও হয়েছিল। আর এ পৃথিবীতে কোন ঘটনাই গোপন থাকে না। অচিরেই কলেজে ঝাল নুন সহিত রটে গিয়েছিল যে এই ব্যক্তি ঐ নারীর সাথে প্রবল খিল্লি করতে করতে বাসে ভ্রমন করে একসাথে ধর্মতলা বাসস্টান্ডে নেমে কোথায় চলে গেছে। তো মাটি আগে থেকেই নরম ছিল। জনগনের শলাপরামর্শে সেই ব্যায়ামগোষ্ঠীর দু একজনও ক্রমে উৎসাহিত হয়ে যোগদান করল। সুতরাং সেই ঘটনাবহুল সপ্তাহন্তে কে বা কাহারা সেই ব্যায়ামবীরের তরফ থেকে একটি সুমধুর প্রেমপত্র বিভিন্ন চ্যানেল দ্বারা লেডিস হোস্টেলে সেই সুন্দরী সহপাঠিনীর হস্তে প্রেরণ করার পুণ্যার্জন করল।
    দিকে দিকে দ্রুত বার্তা রটে গেল। রবিবারের বাজারে লোকজন ধীরে ধীরে বাড়ী থেকে ফিরতে না ফিরতেই সাম্প্রতিক ঘটনাক্রম সম্পর্কে অভিহিত হতে লাগল। যাকে নিয়ে ঘটনা সেই ব্যায়ামবীরকে দেখতে দুর দুরান্ত থেকে ছেলেপিলে দক্ষিনের উইংএর সমস্ত ঘর আলো করে বসে রইল। অপেক্ষা সেই ব্যয়ামবীরের বাড়ী থেকে ফেরার।
    (ক্রমশ)
  • সিকি | ২৩ অক্টোবর ২০১৩ ১১:৫০621147
  • উরিশশালা। বিয়াপ্পোক তো! চলুক, চলুক!
  • :-D | 69.160.210.2 | ২৩ অক্টোবর ২০১৩ ১৩:০৮621148
  • ধুর কেশরাজি টা সিকি নোট নিয়েছে নিশ্চয়ই।
  • সিকি | ২৩ অক্টোবর ২০১৩ ১৪:০৪621149
  • সে আর বলতে? ;-)
  • kamalendu chakrabarti | 24.96.25.190 | ২৬ অক্টোবর ২০১৩ ১২:২৬621151
  • To cm,
    আপনার চিন্তায় বোধহয় একটু ভুল হচ্ছে। গাছপালা, জীবজন্তু যে যার নিজের জীবন চক্র (life cycle) অনুযায়ী চলে। তারা জন্ম নেয়, বড় হয়, বংশবৃদ্ধি করে এবং মরে যায়। উদ্ভিত যখন জন্ম নেয় তখন কিছু দিন তার বীজের মধ্যে থেকেই খাবার সংগ্রহ করে, অঙ্কুরিত হয়ে জাওয়ার পরে মাটি থেকে খাবার খায়, তখন আর তাকে বীজ থেকে খেতে হয় না। প্রানিদের খেত্রেও তাই। মায়ের পেতে থাকার সময় মায়ের রক্ত থেকে প্রয়োজনীয় রসদ জগার করে। জন্মানর সঙ্গে সঙ্গে বরদের খাবার যেমন গাছপালা বা মাছমাংস খেতে সুরু করেনা। মায়রে শরীরিরের রস অর্থাৎ দুধ খেয়ে বড় হয়ে বড়দের মত খাবার খায়।
    সবচাইতে লক্ষণীয় যে কন এক্তি শিশু জন্ম হলে কেবল তার মায়েরই দুধ হয়। আর শিশু জত বড় হতে থাকে মায়ের দুধ খাওয়া কমতে থাকে আর আস্তে আস্তে বড়দের খাবার খেতে শুরু করে এবং মায়ের দুধ কমতে থাকে। কোনও মহিলাই মা না হলে দুধ তৈরি করে না। যদি কন মহিলা ৩ বার মা হন, তবে আলাদা আলাদা ভাবে ৩ বার নতুন করে দুধ তৈরি করে-- তানা দুধ তৈরি করেই চলেনা। অর্থাৎ প্রতিতি বাচ্চার জন্য আলাদা আলাদা করে tailor made.
    যদি হরিণকে বাঘের খাদ্য হিসাবে ধরি, তবে কিন্তু হরিণটি বাঘের খাদ্য হয়ার জন্য বাঘের কাছে ঘুরে বেড়ায় না। যে বাঘ এখন খিদের জন্য হরিণের পিছনে ছুটছে, সে কিন্তু জন্মের পরে কেবল মাত্রা তার নিজের মায়ের দুধ কেবল খেয়েছ।
    যেটা আমি বলতে চাইছি যে জাছপালা, জীবজন্তু নিজের নিজের মত জীবন কাটায় আবার একজন খাদক খাদ্য হয়ে যায়, সেতা কিন্তু একটু বড় হয়ার পর আগে নিজ নিজের মায়ের শরীরের রস। শুধু species specific নয়, individual specific. আশা করি আপনার উত্তর পেয়েছেন।
  • cm | 127.202.92.213 | ২৬ অক্টোবর ২০১৩ ১২:৪৬621152
  • অর্থাৎ প্রাপ্তবয়স্কেরা গরুর দুধ খেলে আপনার আপত্তি নেই।
  • sosen | 125.242.141.40 | ২৬ অক্টোবর ২০১৩ ১২:৫৫621153
  • Newman-Goldfarb প্রোটোকল বলে একটা জিনিস আছে। কমলেন্দুবাবু নিশ্চয় সে বিষয়েও কিছু বলবেন আশা রাখি।
    দুধের ইন্ডিভিজুয়ালিটি সম্পর্কে আরো একটু জানতে চাই।
  • Bhagidaar | 218.107.71.70 | ২৬ অক্টোবর ২০১৩ ১২:৫৬621154
  • সেটা কি বস্তু সোসেন? দুইজনা সাহেবের নাম দিয়ে দিলেই কি সেটা প্রতিষ্ঠিত সত্য?
  • lcm | 118.91.116.131 | ২৬ অক্টোবর ২০১৩ ১২:৫৮621155
  • দুধকে মায়ের শরীরের রস বলছে - এদ্দিনে ক্লিয়ার হল রসগোল্লা শব্দের ব্যুৎপত্তি। মা গরুর শরীরের রস থেকে তৈরী গোল্লা।
  • sosen | 111.63.31.202 | ২৬ অক্টোবর ২০১৩ ১৩:১৪621156
  • না, প্রতিষ্ঠার কথা জানতে চাই । সাহেব হোক কি নেটিব।
  • kamalendu chakrabarti | 24.96.92.27 | ২৬ অক্টোবর ২০১৩ ১৬:৫৭621157
  • আপত্তি তো আছেই , আপত্তি আছে জোরদার আপত্তি আছে। সেটাই আমার কথা। একটু অপেক্ষা করুন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন