এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • হিন্দু ধর্মের খারাপ কিছু দিক এবং যৌক্তিকতা


    অন্যান্য | ২৩ নভেম্বর ২০১২ | ১৫৮২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ranjan roy | 24.96.61.187 | ৩০ নভেম্বর ২০১২ ০০:৫৪576637
  • এল এইভাবে।
    বুদ্ধধর্মের সঙ্গে মার্কসবাদের বেশ সাযুজ্য আছে।
    আদিম কৌমি সাম্যবাদী সমাজ( ট্রাইবাল ডেমোক্রাসি) থেকে শ্রেণীবিভক্ত সমাজে ট্রানজিসনের সময়ের ধর্ম হল বৌদ্ধধর্ম। যা রাজতন্ত্রকে স্বীকার করে না, যা হেরেযাওয়া গণতন্ত্রগুলোর পক্ষে দাঁড়িয়ে কৌমি মূল্যবোধকে ডিফেন্ড করার চেষ্টায় করে। বুদ্ধসংঘের যে সিস্টেম, যাতে ব্যক্তির চেয়ে সংঘের সামূহিক নির্ণয় বড় কথা এবং অন্য পরিচালন নিয়মগুলোর অনেকগুলোই ট্রাইবাল ডেমোক্রাসি থেকে ধার করা।
    বিপরীত মেরুতে মার্কসবাদ হল শ্রেণীবিভক্ত সমাজ শেষ হয়ে আবার সাম্যবাদী সমাজে ফেরার দর্শন( কিন্তু উন্নত উৎপাদন শক্তি ও ইনফ্রাস্ট্রাকচারাল ডেবেলপমেন্টের পর)।
    তাই দুটোই নাস্তিক দর্শন। দুটোই ঈশ্বর বা দেহের অতীত আত্মা মানে না।
    দুটোরই দর্শন দ্বান্দ্বিক। সৃষ্টিতত্ত্ব বা ল' অফ কজেশন বিষয়ে বুদ্ধের 'পতীচ্চসম্যুৎপাদ' কনসেপ্ট দেখুন।
    দুটোই সমাজে হায়ারার্কিক্যাল স্ট্রাকচার মানে না, সমতাভিত্তিক সমাজের কথা বলে।
    আর সমতাভিত্তিক সমাজ থেকে শ্রেণীবিভক্ত সমাজে পরিবর্তনের যুগের দর্শনের সঙ্গে শ্রেণীবিভক্ত সমাজ থেকে সাম্যবাদী সমাজে পরিবর্তনের দর্শনের মিল থাকবে এ আর আশ্চর্য্য কি?
    এখন ভারতে কমিউনিস্ট আন্দোলনের সবচেয়ে বড় পার্টি এবং প্রতীক হল সিপিএম।
    বুদ্ধ সংঘগুলোর বিভিন্ন মহাসম্মেলনের মধ্যে দিয়ে বার বার আলাদা আলাদা হয়ে যাওয়ার সঙ্গে ভীষণ মিল কমুনিস্ট আন্দোলনের আন্তর্জাতিক সম্মেলন আর রাষ্ট্রীয় সম্মেলন এর মধ্য দিয়ে লাইন বদল, উপদল তৈরি আর নতুন লাইন নিয়ে নতুন দল তৈরির পরম্পরার মধ্যে।
    আর প্রত্যেক বারেই মূলধারার অনুগামীরা একটু ফান্ডামেন্টালিস্ট হয়ে যায়( যেমন এই বছরখানেক আগে একটি টইয়ে একবার অরিজি`ৎ দেখিয়েছেন যে কেতাবী গৎ ধরলে মাওবাদীরা বেশি ফান্ডামেন্টালিস্ট)। নতুন ধারাটি ক্ষমতাসীন শাসকশ্রেণীর সঙ্গে সমঝোতা করে বিকশিত হয়।
    ডিডি কোশাম্বীর কো-মেমোরিয়াল সংকলনের একটি প্রবন্ধে দেখানো হয়েছে কিভাবে মহাযানী বৌদ্ধধর্ম ভারতে ফিউডালিজম ও গুপ্তসাম্রাজ্যের ইডিওলজিক্যাল সাপোর্টের কাজ করেছিল। এইভাবে ক্রমশঃ মহাযানী বৌদ্ধধর্ম হিন্দুধর্মের ছায়ায় হিন্দুধর্মের দার্শনিক শাঁস নিয়ে আরেকটি প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম হয়ে উঠল, এংগেলস কথিত বৈপ্লবিক ধর্মের চরিত্র হারিয়ে ফেলল।
    ( খেয়াল করুন , এংগেলস মানব সভ্যতার ইতিহাসে তিনটি ধর্মকে রেভোলুশনারি ধর্ম বলেছেন, নির্দিষ্ট সময়বিন্দুতে পরিবর্তনের ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনের জন্যে, ---তারা হল বৌদ্ধ, খ্রীষ্ট ও ইসলাম,)।
    ঠিক যেমন প্রটেস্ট্যান্টিজম এর সঙ্গে আধুনিক পুঁজিবাদের ব্যক্তিগত পুঁজি সঞ্চয় ও সম্পত্তি বৃদ্ধির ধারণা খাপ খেয়ে যায়।

    একই ভাবে বিশ্বের মূলধারার কমিউনিষ্ট আন্দোলন নিজেদের চরিত্র বদলে ফেলে কার্যতঃ সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট পার্টি হয়ে গেল, অনেকে তো নিজেদের নামই পার্টি কংগ্রেস করে বদলে ফেলল।
    সেই ভাবে, ভারতের সিপিআই-সিপিএম, সবাই ক্রমশঃ সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট পার্টির চরিত্র নিয়েছে-- নাম না বদলেও।
    ডিঃ এটা কোন তিনো-মাকু খেউড়ের অংশ নয়। বৌদ্ধদর্শনের সঙ্গে মার্কসীয় দর্শনের মিল আন্তর্জাতিক স্তরেও স্বীকৃত। তাই তুলনা টা স্বাভাবিক।
    আর হীনযানে মুক্তির জন্য গুরুবাদের দরকার নেই। নিজেই বুদ্ধকথিত আচরণবিধি( অহিংসা-সৎকার্য্য ইত্যাদি) পালন করলে মুক্তি পেতে পারে।
    মহাযানীরা ক্ষমতায় এসে ওদের হীন নাম জুড়ে দিল। কেননা, হীনযানীরা কেবল নিজের মুক্তির চিন্তা করে! আর মহাযানীরা নাকি (গুরুবাদের মাধ্যমে) সবাইকে( শিষ্যদের) মুক্তি পাইয়ে দেয়ার ঠিকেদারি নেয়।
    হীনযান অবধি ভিক্ষুদের দন্ড-ভিক্ষাপাত্র, পরিধেয় বস্ত্র, সেলাইয়ের ছুঁচ-সূতো ইত্যাদি নিতান্ত ব্যক্তিগত ব্যবহারের জিনিস ছাড়া কোন ব্যক্তিগত সম্পত্তি হত না। ওঁরা দান গ্রহণও করতেন চতুর্দিশার আগত-অনাগত সংঘের নামে, দান নিজের পকেটে পুরতেন না।
    মহাযানী সংঘের ভিক্ষু-ভিক্ষুণীরা নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি বাড়িয়ে চললেন। ওঁদের নামে স্তুপ নির্মাণ হতে লাগল।
    বুদ্ধ গুরুবাদের বিরোধী ছিলেন।উনি মৃত্যুর আগে স্পষ্ট করে বলে গেছলেন যে ওনার উপদেশও স্থান-কালের উর্ধ্বে কোন অমোঘ সত্য নয়।
    উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়েছেন যে লোকে যেমন নৌকোর সাহায্যে নদী পেরিয়ে গিয়ে নৌকোকে পাড়ে নামিয়ে রাখে, মাথায় তুলে ঘুরে বেড়ায় না, ওনার উপদেশকেও সেইভাবে দেখা উচিৎ।
    তাই আম্বেদকার সব ধর্ম ও মার্কসবাদ অধ্যয়ন করে শেষে বৌদ্ধ হলেন এবং "কেন আমি কমিউনিস্ট নই" শীর্ষক প্রবন্ধে বল্লেন যে একমাত্র বুদ্ধের দর্শন গুরুবাদ শেখায় না, নিজেকেও অস্বীকার করতে শেখায়।
    কিন্তু ওনার চ্যালারাও ওনার কথা না বুঝে মৃত্যুর পর ওনাকে দলিতের ভগবান বা ত্রাতা অবতার বানিয়ে দিল!!!
  • PT | 213.110.246.230 | ৩০ নভেম্বর ২০১২ ১১:৩৩576638
  • সেতো হিটলারের মতবাদের সঙ্গেও আছে-মুজিবের টইটাতে তেমনি যেন কিছু দেখলাম।

    অবিশ্যি চেষ্টা করলে সব কিছুর সঙ্গেই অন্য সব কিছুর সঙ্গে সযুজ্য পাওয়া জায়। সেদিন বাজারে এক বিক্রেতা চিলাচ্ছে-হাতির মাথা-সস্তায় ইত্যাদি। কাছে গিয়ে দেখি ব-অ-ড় ফুলকপি বিক্রি করছে।
  • PT | 213.110.246.230 | ৩০ নভেম্বর ২০১২ ১৩:২৩576639
  • **সাযুজ্য পাওয়া যায়।
  • Blank | 180.153.65.102 | ৩০ নভেম্বর ২০১২ ১৬:২৮576640
  • রঞ্জন দা কি ত্রিপিটক পড়েছেন?
  • ranjan roy | 24.96.107.12 | ০১ ডিসেম্বর ২০১২ ০০:৫৯576641
  • ব্ল্যাংকি,
    না ভাই, আমার দৌড় শুধু বিনয়পিটক, আর ভিক্ষু নাগসেন ও রাজা মিনান্দারের প্রশ্নোত্তর( মিলিন্দ্‌পঞহো), অশ্বঘোষের "বুদ্ধচরিত", আর
    আচার্যের নামটা মনে পড়ছে না-"বোধিচর্যাবতার" পর্য্যন্ত।
    আর ক্রিটিকদের মধ্যে ওল্ডেনবার্গ, মিসেস রাইস ডেভিস। ভারতীয়দের মধ্যে রাহুল সাংকৃত্যায়ন, ভদন্ত আনন্দ কৌশল্যায়ন এবং দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়। টেকস্ট বইগোছের মধ্যে ডঃ সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্তের ভারতীয় দর্শনের ইতিহাস , ষাটের দশকে ভারত সরকারের অ্যামবিশাস প্রজেক্টের অন্তর্গত হুমায়ুন কবীর ও ডঃ রাধাকৃষ্ণনের সম্পাদিত ভারতীয় দর্শনের ইতিহাস গোছের কিছু।
    "মঝ্ঝিম নিকায়" পড়ার ইচ্ছে আছে, হাতে পাইনি। কেউ দিলে সাগ্রহে পড়বো।

    পিটি,
    বৌদ্ধ দর্শনের ডায়লেক্টিক্স ও সংঘের মধ্যে সাম্যবাদী চিন্তার প্রাচীন ছোঁয়া এবং মার্ক্সীয় দর্শনের বিশেষ সাদৃশ্য --- এগুলো আমার কপোলকল্পনা নয়, বরং দুই মার্কসবাদী পন্ডিত রাহুল ও দেবীপ্রসাদের বহুলপ্রচারিত মত থেকে কপি-পেস্ট করা।
    আর হ্যাঁ, হিটলারও নিজের দলকে ন্যাশনাল সোশ্যালিস্ট বলতেন, কিন্তু ওনার একনায়কতন্ত্র বাস্তবে কি ছিল সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
    তেমনি মুজিব বা ইন্দিরা বা চারু মজুমদারদের বক্তৃতা অথবা ম্যানিফেস্টোতে সমাজতন্ত্র শব্দটি বারবার তুলসীপাতার মত ছড়ানো থাকলেই তাঁরা স্বতঃ সমাজতন্ত্রী হয়ে যান না। তাঁদের প্রোগ্রাম বা নীতি বাস্তবে কতটুকু সমাজতান্ত্রিক সেটা দেখা দরকার--এটুকুই।
  • Blank | 69.93.244.93 | ০১ ডিসেম্বর ২০১২ ১১:৪৭576642
  • অভিধম্ম পিটক টা পড়ে দেখো একবার। তারপর হয়তো আত্মা, পুনর্জন্ম নিয়ে কিছু চিন্তা বদলাতে পারে, আমার সাথে মিলতেও পার।
    আর বুদ্ধের মৃত্যুর পর থেকেই বুদ্ধের দাঁত চুল ইত্যাদির সংরক্ষন ক্রমশ তার ওপর স্তুপ নির্মান শুরু হয়। মৃতদেহের কিছু জিনিসের সংরক্ষন বৌদ্ধদেরই রীতি। এটাও মাথায় রাখা দরকার।
  • PT | 213.110.246.230 | ০১ ডিসেম্বর ২০১২ ১২:৪০576643
  • সত্যি সমাজতান্ত্রিককে মাপব কি করে? গুরুতে একজনতো কবেই বলে দিয়েছেন যে লেনিনও কোন সমাজতান্ত্রিক ছিলেন না।
  • ranjan roy | 24.99.1.180 | ০২ ডিসেম্বর ২০১২ ২৩:০৬576644
  • ব্ল্যাংকি,

    নিশ্চয়ই পড়ে দেখব। আর তোমার কাছে যদি থাকে তো ধার নেব।
    তবে বুদ্ধের কাল্ট তৈরির পর তাঁর মৃতদেহের অঙ্গ নিয়ে স্তুপ তৈরির কারণ যে লোকাচার বা ভক্তদের সামাজিক অবস্থান তাই দিয়ে কি বুদ্ধধর্মের দার্শনিক স্তর বোঝা যাবে? খেয়াল করে দেখ, লেনিন বা মাওয়ের মৃতদেহ সংরক্ষণ হয়েছে, মার্ক্স-এংগেলসের হয় নি। কিন্তু ওই মৃতদেহ সংরক্ষণের কোন মার্ক্সবাদী জাস্টিফিকেশন আছে বলে মনে হয়? বা সেই থেকে মার্ক্সীয় দর্শনে দিবংগতের আত্মা-শরীরের স্থান নিয়ে কোন ধারণা করা সম্ভব?
  • Blank | 180.153.65.102 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ১৩:৫৩576645
  • বুদ্ধের দেহাবশেষ সংরক্ষিত হচ্ছে বুদ্ধের মৃত্যুর পর থেকেই। সেটা মাথায় রাখা দরকার।
  • Sandy | 161.141.84.239 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ২১:৪৩576647
  • মিশর থেকেও আসতে পারে এই বিশ্বাস, সেখানে তো মৃতদেহ ম্যমি করে পিরামিডে রেখে দিতো। স্তূপের ব্যাপারটাও হয়তো ওখান থেকেই -
    চীনেও তো মৃতদেহ সংরক্ষণের একটা কীরকম ব্যাপার ছিলো, সম্রাট মারা গেলে তার বিশ্বাসী অনুচরেরা আর অনেক সৈন্যসামন্তও নাকি আত্মাহুতি দিয়ে সবাই মিলে একই সঙ্গে সংরক্ষিত হয়ে যেতেন।
  • Blank | 69.93.241.249 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১২ ০০:৩৬576648
  • কোথা থেকে এসেছে জানা নেই। হিন্দু ধর্মে ছিলো না দেহ সংরক্ষন। সতীর দেহত্যাগ আর শক্তি পীঠ অনেক পরের ঘটনা।
    মিশর থেকে আর অন্য কোনো কনসেপ্ট না এসে শুধু দেহাংশ সংরক্ষন কেন আসবে সেটাও একটা প্রশ্ন বটে।
  • Sandy | 161.141.84.239 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১২ ০২:২৩576649
  • মিশর কানেকশানের ব্যাপারটা বেশ রহস্যময়! এমনকি স্তূপের ব্যাপারটাও।
    মিশরে নাকি প্রচুর বৌদ্ধ মঠ ছিলো ক্লিওপ্যাট্রার আমলে মানে খ্রীষ্টজন্মের প্রায় শখানেক বছর আগে, তা থেকে মনে করা যেতে পারে হয়তো আরো অনেক আগে থেকেই ছিলো। এই ব্যাপারে কিছু জানেন নাকি?
  • Blank | 69.93.241.249 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১২ ১০:২৭576650
  • না, কই মিশরে কোনো বৌদ্ধ মঠ কোথাও পাওয়া গেছে বলে শুনিনি। আর মিশরের জন্মান্তরের কনসেপ্ট পুরো আলাদা। সেখানে আত্মা এক ই দেহে ফিরে আসে। আত্মার ও অনেক ভাগ আছে। মানুষের দেহে ৫ রকম আত্মা থাকে একসাথে।
    প্রাচ্যের কনসেপ্ট পুরো আলাদা।
  • mila | 212.21.159.246 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১২ ১০:৪৫576651
  • বেশ খানিক তা আগে পরলাম যে হিটলার স্ত্রী মারা যাওয়ার পর নিরামিষ খেতেন, কিন্তু হিটলার এর বিবাহিত স্ত্রী তো একজন, ইভা ব্রাউন নী হিটলার , তিনি তো হিটলার এর সাথেই মরেছিলেন, তাহলে হিটলার কি ভূত হয়ে নিরামিষ খেতেন?
  • Sandy | 161.141.84.81 | ০৫ ডিসেম্বর ২০১২ ০৪:৫৫576652
  • ওরা দুইজনেই হয়তো ভুত হয়ে নিরামিষ খেতেন। কারণ স্ত্রী ও স্বামী দুইজনেই তো মারা গেছেন!!!!!
  • Sandy | 161.141.84.81 | ০৫ ডিসেম্বর ২০১২ ০৫:০২576653
  • ব্ল্যাংক, আমি একজায়্গায় পড়লাম নাকি কয়েক্শো বৌদ্ধ মঠ ছিলো মিশরে। সেই প্রাচীনকালে মানে খ্রীষ্টপূর্বে। গুগলিয়েও দেখছি অনেক পাচ্ছি ওরকম তবে কিনা কোনটা সত্য কোনটা কল্পনা কেবা জানে। ঃ-)
  • | 37.61.153.161 | ১৯ জানুয়ারি ২০১৩ ২১:১৩576654
  • রঞ্জন দা,কল্লোল দা,একক,ডিডি,ঋদ্ধি,ব্ল্যাঙ্কি আর যে কোন উৎসাহী দের জন্যে আরো খান কয়েক প্রশ্নঃ

    ১। আমরা দুঃখ ভোগ করি কেন? এর কী কোন শেষ নেই?

    ২। মোক্ষ কি জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য ? হিন্দু ধর্মে এর ব্যাখ্যা কী?

    ৩। বেদান্ত কী? বেদান্তের ভেতরে নাকি বিভিন্ন মত আছে? এইসব ভিন্ন ভিন্ন মতের উপদেশের সারমর্ম কী?

    ৪। অস্পৃশ্যতা হিন্দু ধর্মের কলঙ্ক স্বরুপ। এর স্বপক্ষে কোন প্রমাণ আছে? যদি না থাকে তাহলে এই রকম একট প্রথা কী করে গড়ে উঠলো?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন