এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রাকৃভ | 125.187.49.197 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:২১574147
  • আজ, মাসের একলা । মানে পয়লা ! সাতসকালে, হরির দোকান- স্বর্গ ঢপজার ! এরকম সকালে হরিও যেন বেশ তরতাজা থাকে । চার প্যাকেট দুধের সাথে, প্রমাণ সাইজের দশ মগ জল ঢেলে, চায়ের জন্য খাঁটি দুধ তৈরী ।
    চায়ে যখন দুধ আর চিনি মিশিয়ে গেলাসে চামচ জোরে জোরে নাড়তে থাকে, তখন নতুনদার গানটা মনে পড়ে – ঠুনঠুন পেয়ালা !
    প্রথম রাউণ্ড চা পাওয়ার জন্য সবাই মুখিয়ে থাকে । জনশ্রুতি, হরি সকালের ফুরফুরে মেজাজে, চা অন্যমনস্ক ভাবে তৈরি করে বলে, মুখতব্য হয় । চিনি, দুধ, চা সব মেকদারের ।
    স্বয়ং নারায়ণ এখানে এসে চা খান, বিভিন্ন নামে । হরি, তো নিজে আছেই, তার ওপর ফুল ওয়ালা গোবিন্দ, রিস্কাচালক-কৃষ্ণ, গোপাল, মধু, কানাই ( কেনা বলে ডাকে সবাই) । শ্রীকৃষ্ণের বিশ্বরূপ দর্শন সক্কাল সক্কাল।
    বাংলা- পঞ্চুর ( রোজ রাতে, দুগেলাস সাঁটায়) আবার মাটি টাকা, টাকা মাটি । তাই পয়সা নিয়ে মাথা ঘামায় না । আমার সাথে দারুণ ভাব । আমি কিছু বলার আগেই, বলে- আ্যই বলো হরি, রামুদা আর আমার দুটো চা দে ! পঞ্চুর চা খাওয়া হয়ে গেলেই, বিড়ি চোষার দল ওর থেকে দূরত্ব তৈরি করে, তোলা আদায়ের ভয়ে ।
    পাড়ার, বঙ্কাদা ( অবসরপ্রাপ্ত) ভোরের বাজার সেরে এখানেই চা খান । অর্জুনপুরের বাজারে চাষীরা তরতাজা সব্জি আনে, দামেও সস্তা !
    আজ, বঙ্কাদার বাজারের থলি উপচে পড়ছে সব্জীতে । ওপরের নধর পটল গুলো মারামারি করে, লুকোচুরি খেলায় মগ্ন । কয়েকটা তো মাটিতে পড়েই গেল ।
    মধু তুলতে গেলেই বললেন- ওরে তুলিস না ! তোর বৌ কাঁচা বিধবা হবে । নতুন বিয়ের পর ওসব তুলতে নেই । আমারও বয়স হয়েছে, কিন্তু এখনই ওই সব্জি তুলব না ।
    সুপ্রভাত ! :)
  • রাকৃভ | 125.187.49.197 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:২১574146
  • আমরা, আমাদের দৈনন্দিন জীবনে রোজ নাচি । জীবনের নানা হাসি- কান্না- দুঃখ নিয়ে । এখানে লিখতে শুরু করি, সেই সব টুকরো টুরো কথাঅ
  • sch | 125.241.119.150 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:২৩574148
  • ম-কার বাদ!!!!
  • রাকৃভ | 125.187.49.197 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:৪৬574149
  • "ভোজনং মাংস বিহীনং শয়নং সুন্দরীং বিনা, পদ চরণ গমনং নরকঃ কিমতঃ পরম্ ।।" – চার্বাক
    তাই ম- কার বাদ :)
  • রাকৃভ | 125.187.58.6 | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৮:৫৯574150
  • রোব্বারের সকালে ঢিলেঢালা ভাব । দেরীতেই ঘুম ভাঙ্গে আমার । তাই, যেতে একটু দেরী হয়েছিল আজ । হুড়মুড় করে হাজির হলাম দোকানে । গরম জল দিয়ে, গেলাস গুলো ধুচ্ছে হরি । সার সার করে সাজানো গেলাসগুলো দেখলে মনে হয় প্যারেডে রত । বিস্কুটের ভ্যান ওয়ালা দোকানে এসে প্যাকেটগুলো খুলে খুলে পেলাসটিকের বয়ামে বিস্কুট ভরছে ।
    দু ধারে ইটের থাক । মধ্যেখানে কাঠের পাটাতন দিয়ে বসার জায়গা । কোলকাতার এক দরজাওয়ালা নতুন বাসের মত
    চাতালদের ভীড় । আমাকে দেখে, পঞ্চু জায়গা ছেড়ে দিল ।
    বোজলা, তোমার জন্যই জায়গা বুক কইর‌্যা রাখসিলাম - পঞ্চু উবাচ ।
    মুদী গোপাল বলল- হঃ ,চিন্তা নাই ! রামুদায় তোর চায়ের পয়সডা দিব অনে ! আইজ তরে বিড়ি কেডায় দিব, হেইডা চিন্তা কর ।
    কানের দুই পাশ দেখিয়ে,পঞ্চু মিচকী হেসে বলল:- দাদার পকেট থিকা ঝাইরা আনচি, দুইহান ।
    দোকানের লাগোয়া আপাতত বন্ধ ওষুধের দোকানের বারান্দায় ফুল- গোবিন্দ, প্যাকেট বাঁধতে বাঁধতে গান গাইছে- পীরিতি কাঁঠালের আঠা, লাগলে পরে আর ছাড়ে না............................... ।
    বঙ্কাদা আমুলের টক দইয়ের প্যাকেট বাঁ হাতে নিয়ে, মধুর ছেড়ে দেওয়া সীটে আমার পাশে এসে বসলেন ।
    আজকাল এই সব গান অবসোলেট । পীরিতি এখন ক্রীমের পুর ভরা বিস্কুটের মত । পুরটা, হালকা ভাবে লাগানো থাকে দুটো বিস্কুটের মাঝে । চেটে চেটে পুর ফুরিয়ে গেলেই বিস্কুট গুলো না ঘরকা, না ঘাটকা ! হালকা আঠা কোনে কাজে লাগে না ।
    একটানা বলে বঙ্কাদা, একচুমুক চা দিয়ে জিভশুদ্ধি করলেন ।
    -আর ওই বিস্কুটগুলার কি হইবো ? হরির জিজ্ঞাসা !
    - কাঁঠালের শুকনো বীচির মত পড়ে থাকবে । জীবন যুদ্ধে, ভাজা ভাজা হয়ে ডালে তরকারীতে মিশে যাবে ।
    ওই জন্যেই বাঙালি মেয়ের প্রেম শুরু হয় অমুক দা দিয়ে, তাই তো ? ভোলার প্রশ্ন ।
    - মানে?
    - আমার ইসে, মানে যার সঙ্গে আমার ইন্টি সিন্টি, সে আমাকে ভোলাদা বলে ।
    - ওটা হচ্ছে, প্রেমের প্রথম পাঠ । একটা হাত গলায়, আর একটা পায়ে । দরকার মত গলার আর একটা হাত পায়ে নামবে, আবার দরকার হলে দুটো হাতই গলা চেপে ধরবে । “ দা” বলে কথা !!! বঙ্কাদার উত্তর ।
    ঠেলাওয়ালা, বিহারী ভগবান মন দিয়ে কথা শুনছিল । বেশীর ভাগ দিনই শ্রোতা থাকে । আজ উদ্বুদ্ধ হয়ে বলল ( প্রেমের কি মহিমা !!!! )
    বঙ্কা বাবু, হামার বিহার মেঁ একঠো কথা আছে । ভইয়া বন গয়া সঁইয়া ! আউরৎ ঔর ভগবান একহি চীজ হ্যায় ! দোনো কো পূজা করনা চাহিয়ে অউর ভোগ চড়ানা রোজানা । তব্ যাকে আপকো পরসাদ মিলেগা । উসব আট্ঠা ফাট্ঠা ফালতু কা চীজ হ্যায় । প্রেম সে কাম লো ভোলাবাবু । শান্তি মিলেগা ।
    দার্শনিক কথা দিয়ে দিনটা শুরু হলো
    সুপ্রভাত !

    -
  • ranjan roy | 24.99.124.50 | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:১৩574151
  • চলুক, চলুক!
  • রাকৃভ | 125.187.32.185 | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:০৪574152
  • প্রকৃতি ময়রা, মিষ্টির দোকানের মত থাক থাক করে, সুন্দর সকালগুলো ট্রে তে করে সাজিয়ে রাখে । কিন্তু, এই ময়রার মিষ্টি সকালগুলো একসঙ্গে দেখা যায় না !!! পরতে পরতে খোলে এই সকাল । জলভরা সন্দেশের মত প্রতি কামড়ে , সেই ভেতরের রসের সন্ধান পেতে হয় । আবার রাঁধুনি হিসেবেও প্রকৃতির জুড়ি মেলা ভার । সব রকম রস, নিপুণ মেকদারে মিশিয়ে রান্নাটা জম্পেশ করে ।
    মিষ্টি খাবার পর, সকলেই নোনতা খায় ! শনি, রবির পর- সোমবার হলো সেই নোনতা ! টুক করে মুখে দিয়ে, বেরিয়ে পড়তে হয়, রুটি রুজির সন্ধানে ।
    তাই বলে, হরির দোকানে ভোরবেলার আড্ডা লোকের অভাব হয় না ! দুধের প্যাকেট, বাজার, পূজোর ফুল, টুকটাক জিনিস কিনতে যাওয়ার পথে, হরির চা দিয়ে আচমন না করে, পূজোর আরম্ভের মত, সকালটাও শুরু করে না অনেকে ।
    বেশীর ভাগ লোকই, সেভাবে আর্থিক দিক দিয়ে বলশালী নয় । তথাকথিত আঁতেল নয় । তবে গনগনে আঁচে, টগবগ করে ফোটা চিনির রস । বাসী মিষ্টির যেমন স্বাদ থাকে না, ঠিক সেইরকম আঁতেলদেরও কথার স্বাদ থাকে না । এদের প্রত্যেকটা শব্দ আগাম ভাবা নয়, তাৎক্ষণিক । কড়া থেকে নামানো গরম গরম সিঙ্গারা কচুরীর মত ।

    হরির পুরো নাম হলো- হরিদাস পাল । আর তার দাদা, রঘুদাস পাল । নাগেরবাজার- হাওড়া রুটের মিনি চালায় । সপ্তাহে ৩/৪ দিন “ডিব্টি” । নাগের বাজার মোড়ে পাঁচু গুরুদেবের আশ্রমে তার ঠেক । সারাদিন গাড়ী চালিয়ে নাম সংর্কীতন করতে যায় । ছোলা- সেদ্ধ , আদার টুকরো আর নুন দিয়ে “ বাংলা” খেয়ে, কোনোদিন রাত দুপুরে বা ভোর সকালে ফেরে । ষ্টিয়ারিং আর ধরে না সেদিন । বৌটা স্টোভ ফেটে মরেছিল । সেই দুঃখে আরও বেশী করে আশ্রমে যায় । থরে থরে সাজানো প্রকৃতির মিষ্টি তার মুখে রোচে না ।
    রঘু,আজ সকালে, জড়ানো জিভে হরির কাছে চা চাইলো । রাস্তা দিয়ে যাওয়া থলথলে চেহারার,স্নিকার পরিহিত বিগত যৌবনা, মর্ণিং ওয়াক করে বাড়ী ফিরছেন । গোবিন্দ, ৫ টাকা করে ফুলের প্যাকেটের দাম নেয় বলে, এ রাস্তা, ও রাস্তার গাছের ফুল ছিঁড়ে নিয়ে আসেন পূজো করবেন বলে । অন্য মহিলা বা পুরুষ আগে ফুল তুললেই রাগ । গাছগুলো যে ওনার পিতৃদেবের !!!!!!!!!!!!!!!
    গতকাল রাতের পার্টিতে, ৩ পেগ স্কচ খেয়ে – রাজনীতির হাল হকিকত নিয়ে বিস্তর জ্ঞান দেবার পর, ভোরবেলা পেঁচো মাতাল রঘুকে কি আর সহ্য করা যায় !!!!!!!
    এই সব লুম্পেন প্রলেতারিয়েতদের জন্যই আজ পশ্চিমবঙ্গের এই হাল । তাঁর রাগ আমার ওপর । সাধারণ পাঞ্জাবী আর লুঙ্গি পরে, এদের সঙ্গে আড্ডা মারা যে ভুল, এটা তিনি, আমাকে বোঝাতে বদ্ধ পরিকর ।
    “ডি- ক্লাসিফাই” করার এটা ঠিক “ প্রসেস” নয় ! যতবারই বলতে যাই, আমি এখানে স্রেফ আড্ডা মারতে আসি, ততই তিনি রেগে যান !
    এইভাবেই শুরু হল, আজ সোমবারের নোনতা, কেজো জীবন !

    সুপ্রভাত !!!!!!!!!!!!
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.14 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৮:৫৬574153
  • ঘনাদা, এইসব ছোট ছোট লেখা পড়তে যে কি ভালো লাগে! কি মায়াময় একেকটি দৃশ্যপট! চলুক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন