এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  গান

  • গান জুড়েছে ভীষ্মলোচন শর্মা

    অভিষেক
    গান | ১০ জুলাই ২০১২ | ৮৪৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অভিষেক | 126.75.1.171 | ১০ জুলাই ২০১২ ২২:১০552514
  • "সুকুমার রায়,যিনি না থাকলে আমার একটা গানও লেখা হ্ত না" বলেছেন আমাদের যুগের ভীষ্মলোচন শর্মা| কথাটা ফেলনা নয়|কিন্ত আপাতত থাক|আমরা ফিরে আসব কিছু অন্য কথার পর|

    সমসাময়িকরা তাকে দেগে দিয়েছে 'জীবনমুখী' গানের পোস্টারে (যেন যে চাঁদ নিয়ে গান লেখে সে চন্দ্রমুখী গায়ক),পূর্বসূরিরা বলছে এরকম গান আমরাও গেয়েছি কিন্তু তাতে সুর ছিল। এখনকার শপিং-মল দাপিয়ে বেড়ানো অকাল্পক্করা বলছে, আমরা তো ডিলান-কোহেন শুনেছি,ও তো ওখান থেকেই ঝাঁপতো, বড্ড একঘেয়ে সুর,ব্যান্ডের যুগে অচল।
    বাঙালিদের ব্যাপারটা বোঝা সোজা। যা বুঝতে বা করতে এক ফোঁটাও ঘাম ঝরাতে হয় তা বেকুবের কাজ,যা বুঝিনি তা বিদেশী হলে রগ ফুলিয়ে বলব 'মাস্টারপিস', আর এদেশী হলে বলব 'দূর দূর ওসব আর চলে না'। অন্য গায়ক-সংগীতকারদের ও গোঁসা হয়ে গেল।প্রথম এলবাম থেকেই পাগলের মত সাফল্য।এ আবার কি? তাও কি গাইছে? না 'তোমাকে চাই' । বাঙালি কবে জোর গলায় চেয়েছে কিছু?প্রেম কে সে তোলা তোলা করে খরচ করেছে,চোখাচোখি বা চিঠি চালাচালিতেই প্রেম এর শৈশব,কৈশোর উদযাপন করে বাড়ির মতে বিয়ে করে প্রেম কে এলবামস্থ করতেই সে জানে,তোমাকে চাই বলা মানে তো ভালগার।আমার জন্যে কেঁদ না বলে সে পড়িমরি অফিস বাস ধরতে ছুটেছে।

    আমবাঙালি তাকে ঘৃনা করে অসম্ভব।কারণ আর কিছুই না , হিংসা।ওর গান পরে শুনব আগে চল ওর জীবন ঘেঁটে পুতিগন্ধময় কিছু বার করি,আমরা যা পারিনা ও তাই পারে,চল পেছনে জলবিছুটি লেপে দিই,ওর কতগুলো বিয়ে গুণি,বামুনের ছেলে কেন মুসলমান হলো তার কিসসা শুনি।ওর গান শুনেছি কতগুলো? শুনেছি তো, তোমাকে চাই,বসে আঁক ,জাতিশ্বর আর বাকিগুলো ঠিক মনে নেই।আচ্ছা 'শুনতে কি চাও' তা কার লেখা?ওর না অঞ্জন এর?
    বাঙালি জোরসে বিশ্বাস করে শিল্পী মহৎ না হলে শিল্প মহৎ হয়না। রবি ঠাকুর আসলে ঠাকুর(কিছু বদ লোক অবশ্য ওনার নামে আজে বাজে কথা রটায়) ,সত্যজিত সাহেব,উত্তমকুমার পত্নিনিষ্ঠ ভদ্রলোক (নিজেই সিনেমায় বলে গেছেন) সেখানে এ লোকটা ছিরিছাদহীন,বাউন্ডুলে,চরিত্রহীন ও সিস্টেম বিরোধী।এর দ্বারা মহৎ শিল্প?হ্যাহ।

    সুমন কে বুঝতে হলে আমাদের সময়ের এঁদ গলি দিয়ে একটু পিছিয়ে যেতে হবে।বাবার কাছে গানের শিক্ষা শুরু,রীতিমত ধ্রুপদী সঙ্গীত এর তালিম,রেডিও তে রবীন্দ্রসংগীতের রেকর্ডিং,সাংবাদিকতা,আমেরিকা ওর জার্মানি তে কর্মসূত্রে থাকা,সত্তরের টালমাটাল কলকাতা কে কাছ থেকে দেখা,নিকারাগুয়ায় বিদ্রোহের আগুন সব মেলালে যে প্রাণীটির অস্তিত্ব প্রকট হয়ে ওঠে সে আর যাই হোক, ডালহৌসি থেকে গড়িয়া যাতায়াত করা কেজো বাঙালি নয়।যা দেখেছেন সেটাই তুলে নিচ্ছেন গানের কথায়, পাড়ার ছোট পার্ক থেকে রিক্সা চালানো ছেলে,চায়ের দোকানি থেকে রাস্তার পাশে থাকা মানুষ গুলো,কিছুই তার গানে অপান্ক্তেও নয়।গানের জন্ম হছে ফিরিওয়ালার ডাকের থেকে,হেলিকপ্টারের আওয়াজ থেকে।গান বাঁধছেন না তিনি বরং গান তাকে বাঁধছে এই সময়ের সাথে।
    বাঙালি জাতের কাছে সুমনের সবচেয়ে বড় ঝন্ঝাট হলো তার মেধা। বাঙালি মেধা কে মাধ্যমিক আর উচ্ছমাধ্যামিক এর গন্ডিতেই বেঁধে রাখতে জানে,গানে মেধার জায়গা কই ? গান হবে গ্যাদগেদে,আবেগাপ্লুত,ধরে বেঁধে দেওয়া গত এ ।গান হবে সৌখিনতায়,ঈশ্বর কে ডাকায় আর দেশ বন্দনায়।সেখানে কে এক নামহীন,গোত্রহীন গায়ক নিজেই গান লিখে সুর করে গিটার বা মাউথ অর্গান বাজিয়ে স্টেজে উঠে অন্য রকম গান শুনিয়ে মানুষ কে থ মারিয়ে দেবে,এ জিনিস বাঙালি বরদাস্ত করে না।সব কেমন গুলিয়ে যায় এই লোকটার গান শুনলে - এই বলছে প্রেমের কথা আবার এই চলে যাছে বিপ্লবের আখড়ায়,দেশ-গভমেন্ট কিছুই রেয়াত পাচ্ছে না তীব্র শ্লেষ আর ব্যঙ্গ থেকে।বাঙালির থুতনি ধরে নেড়ে দিয়ে বলছে 'দ্যাখ,পারবি এরকম একটা গান লিখতে?' হ্নাউমাউ করে বাঙালি মাথা নেড়ে কলঘরে সেন্ধচ্ছে,বমি করে দিছে এ আপদের ভাবনাগুলোকে।সুমন এমন এক শিল্পী যিনি নিজেকে কিছুতেই সুস্থির হতে দিচ্ছেন না।সাফল্য তাকে টান মেরে গতানুগতিকে বসিয়ে দিতে না পেরে হয়রান। সুমন খুঁজছেন কলকাতাকে,ফিরিয়ে আনছেন নস্টালজিয়া ,আবার সাম্যবাদ তার গিটার এ তুলছে তীব্র ঝংকার।কখনো সুমন ছুটে যাচ্ছে লালন এর কাছে তো কখনো সুকুমার রায়ের পায়ের কাছে বসে,কখনো বাঙালি কে মনে করাচ্ছেন ভুলে যাওয়া হিমাংশু দত্ত র গান তো কখনো ডি এল রায় কে নিয়ে আসছেন সুরের আসরে। সলিল চৌধুরী থেকে শিখছেন তো রুদ্র কে জানাচ্ছেন কুর্নিশ।কামনা,ঘৃনা রাগ ঝরে পড়ছে তার ব্যারিটন গলায়,সেই গলায় আপ্লুত হচ্ছে কীর্তন এর সুরে ।
    আর এর সঙ্গে জুড়ে আছে অমোঘ পশুপত: রবীন্দ্রসঙ্গীত।রবীন্দ্রনাথ কে মুক্ত করেছেন রাবীন্দ্রিক আড়ম্বর থেকে, ফিরে ফিরে আসছে তার গানে "প্রাণে গান নাই মিছে তাই ফিরি নিজে"। রবীন্দ্রনাথ এর গান এমন স্পর্ধায় গাইছেন যেন বর্শার তীক্ষ্ণ ফলকের মত ছুটে গিয়ে ভূলুন্ঠিত করছে তা শ্রোতাদের। কে যেন বলছিল রবীন্দ্রসঙ্গীত ম্যাদামারা,এ অবস্থা দেখে সে কখন পালিয়েছে কেউ টেরও পায়নি।
    আরো সাংঘাতিক তার রাজনৈতিক বোধ।বার বার তার গান বিধছে বাতানুকুল ঘরে বসে বুলি কপচানো রাজনীতিবিদদের,খুলে দিচ্ছে ভন্ডামির মুখোশ। বামপন্থীরা তাকে বিরোধী ভেবে কুত্সায় ঢেকে দিচ্ছে তো তৃনমুলিরা তাকে মাওবাদী বলে গাল পাড়ছে। উনি মিটিমিটি হেসে বলছেন আমি সুকুমারবাদী-আমি আর কিছু পারিনা গান বানাতে পারি। ফলে সুমন পড়ে থেকেছেন নো ম্যানস ল্যান্ডে । একটা ল্যান্ড মাইন এর ওপর শুয়ে , নড়লেই যেটা ফেটে অব্যর্থ মৃত্যু।
    বিদেশী গান থেকে যখন বাংলার গান বেচিয়েরা আপ্রান টুকে চলেছে, সুমন মেতেছেন গানের লড়াইয়ে।ডিলানের গান কে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছেন তাকে অন্য মাত্রায় বেঁধে ।সাহেবের বাচ্চা যদি লিখতে পারে Farewell Angelina তো বাঙালির ব্যাটা লিখছে 'বিদায় পরিচিতা'। 'চাইছি তোমার বন্ধুতা' নতুন একটা শব্দের জন্ম দিচ্ছে বাংলায় - 'বন্ধুতা' ।এক একটি বিদেশী গান সুমনের হাত ধরে ঝুপ করে ডুব দিছে বাঙালির মননে,বাঙালিআনায় এমন ভাবে তাকে মিশিয়ে দেওয়া হচ্ছে যে তার আসলে চেহারার আর কিছুই অবশিষ্ট থাকছে না।বাংলা ভাষার ওপর প্রচন্ড দখল না থাকলে ব্যাপারটা এত সহজ নয়। বাঙালি translation শিখেছে ছোট থেকেই আর পরে তার ভাব সম্প্রসারণ ,তার পক্ষ্যে এ জিনিস আইফেল টাওয়ার এর মতই দুর অস্ত।আসল কথাটা হলো বাঙালি পেট রোগা জাত, ভাত আলুসিদ্ধ্য ছাড়া চা অব্দি পেতে সয়। গানের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার। 'এই পথ যদি না শেষ হয়' তেই তার গানের দৌড় শেষ।সুমন যখন বলেন 'প্রেমিকা আমার কবে বিদ্রোহ হবে', তখন বাঙালি পেট চেপে বসে পড়ে রোযাক এ,জেলুসিল এও সে ব্যথা প্রশমন হয় না।
    সুমন শুনব কেন? না শুনবে না তুমি।কারণ সুমন সবার জন্যে নয়।ক্যাসেটের ওপর নিষেধাজ্ঞা জুড়ে দেওয়া হোক - সুমন শোনা অনেকের মানসিক স্বাস্থের পক্ষ্যে ক্ষতিকারক হতে পারে। যারা শোনে তারা শুধু শোনে না।তারা জীবনের সঙ্গে মিলিয়ে নেয়। জীবনবোধ , যা সুমন শুনে গড়ে ওঠে,যা সব রকম সংকীর্ণতার উর্দ্ধ্যে,যা ভরসা জোগায়,যা ভালবাসতে শেখায় অধিকারবোধের পরোয়া না করে ,যা ছোট ছোট পাওয়াগুলোকে আদর করতে শেখায় আবার না পাওয়ার রং কেও একই ভাবে ঝেড়ে মুছে যত্ন করে তুলে রাখে।প্রতিবাদ এর অধিকার যে গানে জানান দ্যায় আবার সেই গানেই যুদ্ধ বিরোধী জনমত গড়ে তোলে। এই আকালেও স্বপ্ন দেখার একমাত্র অবলম্বন এই গানগুলো,যে গান রয়ে যাবে,আমরা থাকব না,পরের প্রজন্ম নিজেদের মত এই গান কে নেড়ে চেড়ে দেখবে, তাদের কে এই গানগুলো ভাবতে শেখাবে, আমরা শুধু পারি এই গানগুলো যত্নকরে তাদের হাতে তুলে দিয়ে যেতে।
    সেই যে সুকুমার রায়ের কলমে ছুটেছিল কথার ফোয়ারা, যেখানে ভীষ্মলোচন শর্মার গান হানা দিয়েছিল দিল্লি থেকে বর্মা, সুমনের গান ও ঘরে ঘরে হানা দিয়ে ডেকে যাবে দস্যি ছেলেদের,দুপুরবেলা দাদুর আচার খেয়ে ফেলত যারা, সেই মেয়েদের । কথার পিঠে কথা জুড়ে টেক্কা দিয়ে যাবে আমাদের সমাজ এর জড়ভরত সব বোদ্ধাদের,আর সেদিন বাঙালি আবার করে সুমনের গানের ভাঁড়ার উপুর করে চিনতে শিখবে নিজেদের,ঝালিয়ে নেবে নিজেদের মেধা,প্রতিভা আর চিন্তার দৌড়।সেদিন অনেক অনেক দুরে পাশাপাশি বসে মজা দেখবে সুকুমার রায় আর কবীর সুমন।
  • sojasapta | 131.241.218.132 | ১১ জুলাই ২০১২ ১০:৩৯552515
  • গ্যাদ গ্যাদে ভক্তিরস অন্ধ ফ্যানের । এককালে আমার ও ছিল
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন