এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • কল্যাণী মিলে অনশন

    pi
    অন্যান্য | ২৯ এপ্রিল ২০১২ | ৫৬২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 72.83.81.233 | ২৯ এপ্রিল ২০১২ ০০:২২542356
  • অনিন্দ্যবাবুর লেখাটা আপাতত: টইতেই দিলাম।

    কল্যানী স্পিনিং মিলের শ্রমিকরা অনির্দিষ্টকালীন অনশনে, তাদের পাশে দাঁড়ান

    অনিন্দ্য পাত্র
    ----------------------------------------------------
    নোনাডাঙার ঘটনার রেশ মিটতে না মিটতেই আরো একটা অনির্দিষ্টকালীন অনশন। এবার ঘটনাস্থল কল্যানী। গত ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ থেকে কল্যানী স্পিনিং মিলের চারজন অস্থায়ী শ্রমিক আর এক সহযোগী, সব মিলিয়ে পাঁচজন অনির্দিষ্টকালীন অনশন শুরু করেছেন। শহর কলকাতার পরিধির মধ্যে থাকা নোনাডাঙা যেভাবে খবরের শিরোনাম হয়েছে, দুর্ভাগ্যজনকভাবে দূরবর্তী কল্যানী কিন্তু সেভাবে সাধারণ মানুষের নজর কাড়েনি। অনশনের ছয়দিন অতিক্রান্ত। কিন্ত মিল কর্তৃপক্ষ বা সরকার কারো তরফেই কোনোরকম আলোচনার উদ্যোগ নেওয়া হয় নি। এই অবস্থায় স্পিনিং মিলের শ্রমিকরা তাঁদের দাবীদাওয়া, তাঁদের আন্দোলনের প্রেক্ষাপট মানুষের কাছে যতদূর সম্ভব পৌঁছে দিতে চান। সেই কারণেই এই লেখার অবতরণা।

    প্রথমত: বলা দরকার কল্যানী স্পিনিং মিলের আজকের এই অনশন কোনো ভুঁইফোড়, হঠাৎ গজিয়ে ওঠা আন্দোলন নয়। নয় নয় করে তারও একটা দুবছরের ইতিহাস আছে। ঘটনার শুরু ২০১০ সালের গোড়ার দিকে। কোনো এক সময়ের শিল্পাঞ্চল কল্যানীতে সেইসময় মৃত শহরের মত সার সার বন্ধ কারখানা। তারই মধ্যে টিমটিম করে জ্বলতে থাকা সলতের মত যে দু-একটা চালু কারখানা দেখা যেত, তার একটা হল এই স্পিনিং মিল। ওদিকে তখন ""শিল্প আমাদের ভবিষ্যত"" শ্লোগানে আকাশ বাতাস মুখরিত আর ন্যানোর শোকে দিবারাত্র অশ্রুপাত। অথচ একই সময়ে কল্যানী স্পিনিং মিলে আমরা দেখব "শ্রমিকবন্ধু" সরকার শ্রম-আইনকে ছোটো করে বক দেখিয়ে চালু করেছেন ""আউটসাইডার"" (এটা কামু দ্বারা অনুপ্রাণিত হতে পারে, সংস্কৃতিবান মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তো, কিছুই বলা যায় না) নামে নতুন এক অস্থায়ী শ্রমিকের ক্যাটেগরি। যাঁরা স্থায়ী শ্রমিকদের মত একই কাজ করবেন, অথচ তাঁদের এমনকি কোনো পরিচয়পত্রও দেওয়া হবে না, পি এফ, ই এস আই তো দূরস্থান। আর মাইনে? যে কাজে স্থায়ী শ্রমিকরা পান দৈনিক প্রায় সাড়ে চারশো টাকা, সেখানে ঐ একই কাজে ঐ ""আউটসাইডার""রা পেতেন দৈনিক আশি টাকা। এখানে মনে রাখতে হবে কল্যানী স্পিনিং মিল কিন্তু কানোরিয়া বাজোরিয়াদের মত ব্যক্তিপুঁজির চটকল নয়, যেখানে এই ধরণের শ্রম আইন না মানা আর অরাজকতা দেখে আমরা অভ্যস্ত। কল্যানী স্পিনিং মিল হল রীতিমত একটা সরকারী কারখানা। সেখানেই শ্রম আইনের এই অবস্থা! কার আমলে? না, একটি 'বাম' সরকারের আমলে।

    তো যাই হোক, সুখের কথা হল, ২০১০ সাল নাগাদ কল্যানীতে বন্ধ কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে কিছুটা নড়াচড়া দেখা যায়। সিটু, আইএনটিইউসির বাইরে বেরিয়ে নতুনভাবে সংগঠিত হওয়ার প্রয়োজন অনুভব করতে থাকেন কিছু শ্রমিক। যে নড়াচড়ার একটা আঁচ এসে লাগে স্পিনিং মিলের অস্থায়ী শ্রমিকদের মধ্যেও। ২০১০ এর মাঝামঝি তাঁরা গড়ে তোলেন তাঁদের নিজেদের ইউনিয়ন। এটাকে আমরা বলব আন্দোলনের প্রথম ফেজ। যে সময়ে দাবী ছিল - ১) বেতন কাঠামোর পুনর্বিন্যাস, ২) পিএফ, ইএসআই এবং পরিচয়পত্র দেওয়া। নড়াচড়া শুরু হতেই ২০১০ এর জুলাই-অগাস্ট নাগাদ সরকার একটি সার্কুলার দিয়ে এই "আউটসাইডার'দের মাইনে ১৫০/১৬০ টাকা করে দেয়। সরকারের ধারণা ছিল এতে হয়তো শ্রমিকদের প্রাথমিক ক্ষোভটা প্রশমিত হবে। তাদের উপর সিটুর প্রভাবও বজায় রাখা যাবে। কিন্তু হিতে বিপরীত হল। ইউনিয়নে সংগঠিত হওয়ার সাথে সাথেই মাইনে বেড়ে যাওয়াতে উদ্দীপ্ত হয়ে শ্রমিকরা আরো বড় আন্দোলনের প্রস্তুতি নেওয়ার কথা ভাবতে শুরু করলেন। এবং ঠিক তখনই আন্দোলনের উপর প্রথম আঘাতটা এল। ২০১০ এর ডিসেম্বরে দুশোরও বেশী অস্থায়ী কর্মীকে এক ধাক্কায় কারখানার গেটের বাইরে বের করে দেওয়া হল।

    এইখান থেকে আন্দোলন প্রবেশ করল তার দ্বিতীয় ফেজে। এই বেআইনি ছাঁটাই এর বিরুদ্ধে এবং সবাইকে পুনর্বহালের দাবীতে আন্দোলন চলতে থাকে। সমস্ত দপ্তরে চিঠি পাঠানো, অবস্থান, ধর্না, গেট মিটিং ইত্যাদি যা যা করার সবই করা হয়। এর মধ্যে এসে পড়ে "ঐতিহাসিক' ২০১১। নির্বাচনের ঠিক আগে, মার্চ মাসে, সরকারের উপর চাপ সৃষ্টির জন্য শ্রমিকরা প্রথমবার অনির্দিষ্টকালীন অনশন শুরু করেন। অনশনের পাঁচ দিনের মাথায় মহাকরণ থেকে হস্তক্ষেপ করা হয়। সরকারের উদ্যোগে নিউ সেক্রেটারিয়েট বিল্ডিং এ একটি ত্রিপাক্ষিক মীটিং ডাকা হয়। কিন্তু সেই মীটিং এ মিল ম্যানেজমেন্ট অনুপস্থিত থাকে। তাদের পক্ষ থেকে একটি চিঠি দিয়ে সরকারকে জানানো হয় ওরকম "আউটসাইডার' নামক কোনো শ্রমিক নাকি মিলে কখনও ছিলই না। অর্থাৎ কলমের একটি খোঁচায় দুশোরও বেশী জ্বলজ্যান্ত মানুষের অস্তিত্ব জাস্ট "নেই' হয়ে যায়।

    ইতিমধ্যে বাংলায় বহু আকাঙ্খিত "পরিবর্তন' হয়ে গেছে। পরিবর্তন হয়েছে মিল ম্যানেজমেন্টেও। পরিবর্তন হয়নি শুধু শ্রমিকদের অবস্থার। তাই নতুন উদ্যমে নতুন সরকারের সবকটি দপ্তরে, সমস্ত ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রীদের কাছে ডেপুটেশন দেওয়া চলতে থাকে। যে সমস্ত মন্ত্রী ও আধিকারিকদের সাথে দেখা করে অভিযোগ জানানো সম্ভব হয়, শ্রমিকদের দাবীর যৌক্তিকতা মেনে নেন সকলেই। কিন্তু সমস্যার কোনো সুরাহা হয় না। আন্দোলনকারী শ্রমিকদের কাছে একটা ব্যাপার ক্রমশ: পরিষ্কার হতে থাকে - আসলে এই মিলটা সরকার বন্ধ করার দিকে এগোতে চাইছে। এই ধারণাটা হওয়ার কিছু বাস্তব ভিত্তিও ছিল। অস্থায়ী "আউটসাইডার'-দের বাদ দিলে মিলের বাকি স্থায়ী শ্রমিকদের গড় বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি। তাদের উৎপাদনশীলতা কম, অথচ মাইনে বেশী। অন্যদিকে স্থায়ীপদে নতুন নিয়োগ বন্ধ। মূল উৎপাদনটা করত এই অস্থায়ীরাই। কাজেই তাদের বের করে দেওয়ার একটাই অর্থ - সরকার উৎপাদনে আর অত উৎসাহী নয়। শ্রমিকরা এই ব্যাপারটা আঁচ করতে পারার কিছুদিনের মধ্যেই তাদের অনুমানকে সত্যি করে ২০১১-র অক্টোবর মাস থেকে কল্যানী স্পিনিং মিলে উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্থায়ী শ্রমিকদের বসিয়ে রেখে মাইনে দেওয়া চলতে থাকে। সেখানেই শেষ নয়। তিনমাস আগে মিলের বিদ্যুৎ সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। আর এইখান থেকেই আন্দোলনও তার তৃতীয় ফেজে প্রবেশ করে।

    আন্দোলনের এই দফায় শ্রমিকদের মূল দাবী হল কল্যানী স্পিনিং মিলের পুনরুজ্জীবন। তার সাথে পুরোনো দাবীগুলো তো আছেই। নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বন্ধ কারখানা খোলার। তা তো হলই না, উল্টে একটা চালু সরকারী কারখানাকে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে ধীরে ধীরে। একদিকে ট্রাফিক সিগনালে রবীন্দ্রসঙ্গীতের নামে, ট্রাইডেন্ট লাইট লাগানোর নামে কোটি কোটি টাকা ফালতু খরচা করা চলছে, অথচ একটা সরকারী কারখানা, যার উপর এতগুলো পরিবারের রুটি-রুজি নির্ভরশীল, সেটাকে পুনরুজ্জীবনের জন্য কোনো বিনিয়োগের চিহ্নমাত্র নেই। মিল পুনরুজ্জীবনের দাবীতে চিঠি দেওয়া হয়েছে শ্রমমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসুকে, এমনকি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। চিঠি দেওয়ার পরে একমাস অপেক্ষা করা হয়েছে উত্তরের জন্য। উত্তর মেলে নি।

    আমরা জানি উত্তর মেলে না। তাই শ্রমিকদের সামনে অনশন ছাড়া প্রতিবাদের আর কোনো শান্তিপূর্ণ পথ জানা ছিল না। তাঁরা সেই পথই নিয়েছেন। অনশনের আজ সপ্তম দিন। নোনাডাঙার মত এখানেও সরকারের তরফে এখনো অব্দি কোনো হস্তক্ষেপ নেই। দেখলে মনে হবে তাঁরা নির্বিকল্প সমাধি লাভ করেছেন। এসব তুচ্ছ জাগতিক ব্যাপার তাঁদের স্পর্শ করে না। অথচ একটু মস্তিষ্ক প্রয়োগ করলে বুঝতেন কল্যানী স্পিনিং মিল তাঁদের সামনে একটা অ্যাসিড টেস্ট রেখেছে। সত্যিই কি তাঁরা কর্মসংস্থানমুখী শিল্প চান? নাকি পুরোটাই ফাঁকা বুলি? কল্যানী কিন্তু একটাভাবে এই প্রশ্নটার ফয়সালা করে দেবে। শুধু বচনে কি চিঁড়ে ভিজবে তার পরেও? বোধহয় না।
  • Atri Bhattacharya | 203.110.246.230 | ২৯ এপ্রিল ২০১২ ০১:০৮542357
  • ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে জানাই, লেখক অনেকগুলি তথ্য অনুল্লিখিত রেখেছেন। এই মিল তিরিশ বছর আগে থেকেই লোকসানে চলছে। কি কি কারনে তা নিয়ে আর কিছু বলব না। বাম আমলের শেষের দিকে বোঝা যায় মিলের ভবিষ্যত নেই, যখন পিডব্লিউসি সার্ভে করতে আসে। তাদের দেওয়া প্রস্তাবানুযায়ী টেন্ডার ডেকেও কোন অংশীদার পাওয়া যায় না । আবার ঝিমিয়ে পড়ে সবকিছু। তারপর বিধানসভা ভোটের আগে আগে মাইনে আসা লেট হতে শুরু করে, একই সাথে উৎপাদন কমতে কমতে তলানীতে ঠেকে। এই সরকার এসে ভর্তুকী তুলে নিতেই একধাক্কায় মিলশুদ্ধ সকলের মাইনে বন্ধ হয়। তার আগেই অবশ্য ত্রাহী ত্রাহী রব উঠছিল, ইউনিয়ন জবরদখল করা তৃণমূল ট্রেড ইউনিয়নের অত্যাচারে। একজন ম্যানেজার চলে যেতে বাধ্য হন। পরপর তিনজন এমডি ভয়ে সরে যান। মাইনে বন্ধ হবার প্রতিবাদে এর আগেও একবার রাস্তার উপর অবস্থান শূরু হয়েছিল। স্থানীয় তৃণমূল নেতারা এসে কান ধরে অবস্থানকারীদের তুলে দ্যান। সাথে সাথে দাবীগুলিও প্রত্যাহার করে নিতে বলেন। দাবীগুলি নিয়েও টিএমসিদের মধ্যে হাস্যকর টানাপোড়েন চলেছিল, কারন একদল প্রথম দাবী হিসেবে মাইনে চালু করাকে রাখতে চেয়েহিল, আরেকদল কারেন্ট চালু করাকে। প্রসঙ্গত:, কোয়ার্টারেও লাইট নেই, এবং তা মাধ্যমিকের ঠিক আগে আগে হয়েছে। যাই হোক, ট্রাস্টি বোর্ড ত বিকলাঙ্গ। পি এফ-এর টাকা পুরতাই আটকে আছে মামলায়, কেন্দ্রীয় সরকারের সাথে। তবে আশার খবর, ক'দিন আগে ডিসেম্বর পর্যন্ত মাইনে ক্লিয়ার হয়েছে। তার সাথে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যারা রিটায়ার করেছে, তারা টাকা পেয়ে গেছে, (গ্‌র্‌যাচুইটি ছাড়াই বোধ হয়)। সুতরাং এখন চারঘন্টার জন্য শ্রমীকরা আসে, হাজিরা দিয়ে বিদায় নেয়, কাজ বন্ধ। কাঁচামালের টাকা বাকি আছে কয়েক কোটি, তাই নতুন তুলো কেনার প্রশ্ন নেই। কারেন্ট বন্ধ। ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী বস্ত্র দপ্তরের মানস ভূঁইয়া আশ্বাসের পর আশ্বাস দিয়ে যাচ্ছেন। কল্যানীর মোট কর্মী প্রায় ১১০০, এদিকে হাবড়ার একটু কম, ৪০০ বা ৫০০। তবে ওরাও অনেকদিন ধরে, এবং কল্যানীর আগে থেকেই অবস্থান ধর্মঘট ইত্যাদি শুরু করেছেন। ওখানে ইদানিং কিছু কিছু ক্লিয়ার হচ্ছে আর কি। যাই হোক, ঠিকে শ্রমীকের ব্যাপারটা সত্যি দুর্ভাগ্যজনক এবং তার জন্য সিটুর একজন আশীতিপর স্থানীয় নেতার প্রভাব খুব বেশি করে দায়ী। অবশ্য তার সাথে ম্যানেজমেন্টের প্রচ্ছন্ন সমর্থন-ও ছিল। কিন্তু এখনকার মিজারী শুধু ঠিকাশ্রমীকরা নয়, সকলেই সমানভাবে ভোগ করছে। যন্ত্র চুরি হতে শুরু করেছে। গাড়িগুলিও তেলের অভাবে অচল। বাকি ২৭ রাজ্য সরকারের অধীন সংস্থার মতই আস্তে আস্তে মরে যাচ্ছে স্পিনিং মিল। খালি আগের সাথে এখনকার পার্থক্য হল, সরকার আর পাশে নেই।
  • anirban | 98.222.53.71 | ২৯ এপ্রিল ২০১২ ০১:৪৬542358
  • কেন তিরিশ বছর ধরে এই মিল লোকসানে চলেছে? আর আগে সরকার সত্যিই মিলের পাশে থাকলে আজ এই অবস্থা হয়?
  • a x | 99.188.88.31 | ২৯ এপ্রিল ২০১২ ০২:১৯542359
  • লেবার ল' সম্পূর্ণ ভাবে ভাওয়েলেট করে কিভাবে সরকার পাশে ছিলেন? অনিন্দ্য ওপরে লিখেছেন, আর একটা পুরোন চিঠিতেও এই সম্পর্কে আচে -


    Perhaps you know that it is written in our Labour-Law, that, a worker should be considered as ‘permanent’, if he/she is engaged in a permanent nature of job for 240 days continuously in a year. It is also written there, that, respective employer is liable to provide proper identity card, PF - ESI - EL facilities to the permanent, as well as temporary/casual & contract workers. Perhaps you know it too, that, the State Govt & the Administration is solely responsible to protect these verdicts of Labour-Laws. But probably you would be surprised to know that, our State Govt. itself is breaking these Labour-Laws in its own company, since years!

    Yes, this is the fact of ‘The Kalyani Spinning Mills Ltd’, which is a Govt-undertaken company!

    In this mill, approximately 250 casual workers (along with almost equal number of permanent workers) have been employed since last 5-10 years having no PF - ESI - EL facilities. Not even any identity card is provided to them, so that they can not prove that they are the worker of the Mill. Since 2000 to 2010, they have got Rs 80 only per day, as ‘no work no pay’ basis! But for the same work in the same machine, a permanent worker was paid approx @ Rs 450-500 per day.


    পরিবর্তনের সরকার আসার আগের কথা এটা।
  • Nim | 72.89.193.43 | ২৯ এপ্রিল ২০১২ ০৬:২৪542360
  • সিপিএমের কমিউনিজম বাবা, সোনার পাথরবাটি কোথায় লাগে? শালা শিল্পায়ন চিলকে ঘা করে ফেলছে এদিকে নিজেদের কারখানা একের পর এক বন্ধ হয়!
  • pi | 72.83.81.233 | ২৯ এপ্রিল ২০১২ ২১:৩৬542361
  • কোন চ্যানেলে এনিয়ে কিছু দেখাচ্ছে ?
  • pi | 82.83.81.233 | ৩০ এপ্রিল ২০১২ ০২:৩১542362
  • টেস্ট
  • biddu | 86.105.4.79 | ৩০ এপ্রিল ২০১২ ০৪:১৭542363
  • আর ভাই।।।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন