এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • বিবেকানন্দকে নিয়ে দু চার কথা

    pi
    বইপত্তর | ৩১ আগস্ট ২০১১ | ৭৪৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Nina | 12.149.39.84 | ৩১ আগস্ট ২০১১ ১৯:২৯491092
  • এটাও এখানে থাক।
    Shortcut to: http://ridgely.org/

    এই রিজলি তে ভারি সুন্দর স্বামী বিবেকানন্দের রিট্রিট---এখানকার গেস্ট বুকে অনেকের হাতে লেখা সিগনেচার আছে
    ভগিনী নিবেদিতা
    জগদীশ চন্দ্র বোস,
    স্বামীজীর নিজের

    ওনার ব্যাবহার করা অনেক জিনিষপত্র খুব যত্নে রাখা আছে এখানে। ওনার ভক্ত, এক আমেরিকান দম্পতি , তাঁদের বাড়ীতে
    স্বামীজী এসে ছিলেন--পরে তাঁরা বাড়ী ও লাগোয়া জমি দান করে গেছেন--সেখানেই এই রিট্রিট।

  • Su | 86.160.15.140 | ৩১ আগস্ট ২০১১ ১৯:৩৫491093
  • রাণীর দেশে বিবেকানন্দ
    সুচেতনা সরকার
    ইউকে
    সেদিন পশ্চিমের আনকোরা দিগন্তজুড়ে ছিল অন্ধকার আধ্যাত্মিক তৃষ্ণা! আর সেই তৃষ্ণা মেটাতে মানবতার বাণী নিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন এক সিংহ হৃদয় বাঙালি পুরুষ- স্বামী বিবেকানন্দ! অথচ বিবেকানন্দের লন্ডন বাসের দিনগুলির অনেক ঘটনাই বাঙালির কাছে অজানা। লন্ডন বসবাসের সময়ে স্বামী বিবেকানন্দ যে বাড়িগুলিতে থেকেছেন সেগুলি সম্বন্ধেও সাধারন বাঙালি বিশেষ একটা খোঁজ খবর রাখেনা। কলকাতার বাঙালি ত দূর অস্ত লন্ডনের প্রবাসী বাঙালিরাও বিবেকানন্দের স্মৃতিধন্য এই বাড়িগুলির সম্বন্ধে উদাসীন।
    অথচ এই বাড়িগুলির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে কতো ইতিহাস! কিন্তু বাঙালি তাদের বীর সন্ন্যাসীকে ভুলে থাকতে পারে কিন্তু ভোলেননি একজন। তিনি বাঙালি ত নন এমনকি ভারতীয়ও নন। টোনি লিয়ান। চাইনিজ বংশোদ্ভূত এক লন্ডনবাসী। পরম বিবেকানন্দ ভক্ত। লন্ডনে বড়ো হওয়া টোনি গবেষণা করেছেন বিবেকানন্দকে নিয়ে। লন্ডনে যে বাড়িগুলিতে বিবেকানন্দ থাকতেন সেই বাড়িগুলির ইতিহাস একত্রিত করেছেন। বাড়িগুলির ছবি তুলেছেন , ইতিহাস একত্রিত করেছেন, তবে তা করেছেন একেবারেই অন্তরালে থেকে। অথচ এই বাড়িগুলিই হতে পারে যেকোনো শ্রীরামকৃষ্ণপথিকের তীর্থস্থান।
    আজ আমরা লন্ডন শহরের সাথে কথা বলবো, ঘুরে বেড়াবো বিবেকানন্দের স্মৃতিবিজড়িত বাড়িগুলির আনাচে কানাচে- যেখানে তাঁর চরণছোঁয়া ধুলি আজও অভিমানী ইতিহাসে ফিসফিস করে ।
    নীলফলকের বিবেকবাড়ি-
    (উপরতলায় পর্দা ঘেরা জানলাটি লেকচার হলের, আর নীল ফলকের পাশের জানলাটিতে স্বামীজি সকালে বসে থাকতেন)
    লন্ডন শহরের একেবারে মাঝমধ্যিখানে ভিক্টোরিয়া স্টেশন। তার কাছেই এক রাস্তার নাম সেন্ট জর্জেস ড্রাইভ। নিঝুম নিরিবিলি রাস্তায় 63 নম্বর বাড়ির সামনে আপনাকে থামতে হবেই! জন্ম যদি তব বঙ্গে- তিষ্ঠ ক্ষণকাল! এই সেই বাড়ি! দরজায় ইংলিশ হেরিটেজের নীল ফলক লাগানো। ইংরাজীতে লেখা স্বামী বিবেকানন্দ, হিন্দু দার্শনিক, এই বাড়িতে বাস করেছিলেন ১৮৯৬ সালে। এইখানেই আমাদের যাত্রা শুরু হোক- এই শহরে প্রায় ১৫ টির মতো বাড়িতে রয়েছে বিবেকানন্দের পুণ্য স্মৃতি, কিন্তু এই একটি বাড়িতেই মাত্র ২০০৪ সালে লাগানো হয়েছে হেরিটেজের নীল ফলক। বাড়িটি লেডি মার্গেসনের বাড়ি। লন্ডনের প্রিন্সেস হলে স্বামীজির ভাষণ শুনে মুগ্‌ধ হয়ে তাঁকে নিজের বাড়িতে নিয়ে এসেছিলেন এই মহিলা। এখানে স্বামীজি প্রায় 45 টি ভাষণ দেন রিলিজিয়ান অফ লাভের ওপরে। এখানে দেখা হয় ভগিনী নিবেদিতার সাথে। শহরের দক্ষিন প্রান্ত উইম্বলডন থেকে আসা এই তন্বী আইরিশ তরুণীটির নাম ছিল তখন মার্গারেট নোবল।
    এইবাড়িতেই দেখা হয়েছিল বহু বিশিষ্ট মানুষের সাথে যাঁরা পরে অনেকেই স্বামীজির সাথে ভারতে আসেন এবং নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেন রামকৃষ্ণভাবনায়। এখানেই
    স্বামীজির উদার উদাত্ত পৌরুষকন্ঠ ছুঁয়ে যায় সবার হৃদয়, অনুরণন হতে থাকে পিয়াসী মানুষের মনের মাঝে! এই বাড়িতে থাকাকালীন স্বামীজি অলৌকিক ভাবে শারদানন্দ এবং মহেন্দ্রনাথকে দুরারোগ্য ম্যালেরিয়া থেকে ভালো করেছিলেন। রাজযোগ, ভক্তিযোগ, অদ্বৈত বেদান্ত, আর্য্য সভ্যতার ওপর, এবং ধর্মের উদ্দেশ্য নিয়ে অজস্র ভাষণে পরাধীন দেশের এই গৈরিক দার্শনিক এক অনন্য স্থায়ী ছাপ ফেলেছিলেন এইশহরের বহু বিশিষ্ট মানুষের ওপরে।
    টোনির ভাষায় ‘টেরিবল ইমপ্যাক্ট’-হয়েছিল সেযুগের মানুষের ওপর!
    শিমলা স্ট্রীটের মধ্যবিত্ত ঘরের এক অসাধারন যুবক যিনি অঙ্কের নিয়মে সাধারণই শুধু হতে পারতেন- যার বাপঠাকুর্দার বংশপরিচয়ে কোনো প্রিন্স বা আইসিএসের ছাপ ছিলোনা যিনি শুধু বুকে করে নিয়ে এসেছিলেন রামকৃষ্ণভাবনা আর আধুনিক মননটুকু - ঋজু মেরুদন্ডের গৈরিক আধ্যাত্মিকতা দিয়ে জয় করেছিলেন লন্ডনের মেঘলা আকাশ!
    এই বাড়ির একটি ছবি টোনির অ্যালবাম থেকে নেওয়া - নীল ফলকের পাশের জানলাটিতে স্বামীজি সকালে বসে থাকতেন আর দোতলার হলঘরে ভাষণ হতো। ১৮৯৬ সালের বাসন্তী বিকেল গড়িয়ে পড়েছিল ধীরপায়ে ঊষ্ণকাল থেকে শরতকালে! দীর্ঘ ৫ মাস সময়টিতে তাঁর পরশমণির ছোঁয়ায় এসেছিল পূর্ণতার জোয়ার! তাই না মানুষগুলো সব ছেড়েছুড়ে ভারতে এসেছিল আকন্ঠ তৃষ্ণা জুড়োতে!
    অন্ধকূপে নীহারিকা আলো
    14 গ্রেকোট গার্ডেনসের এই ফ্ল্যাটবাড়িটিকে স্বামীজি মজা করে বলতেন ‘লন্ডনের অন্ধকূপ’- ‘ব্ল্যাকহোল অফ লন্ডন’! একদম একতলার এই ফ্ল্যাটবাড়িটিকে পাতাল বাড়িও বলা যায়- সরু করিডোর পেরিয়ে বড়ো বড়ো জানলা - কিন্তু তাতে সূর্য্যের আলো ঢুকতেই পারেনা! কাজের সুবিধের জন্যেই তিনি মিস মুলারের উইম্বলডনের বাড়ি থেকে এই ফ্ল্যাটটিতে চলে এসেছিলেন। কিন্তু গ্রেকোট গার্ডেনসের এই অন্ধকূপেই সৃষ্টি হয়েছিল এক আধ্যাত্মিক আলোর আর সেই আলো ছড়িয়ে পড়েছিল সন্ন্যাসীর ভ্রূমধ্য, আজ্ঞাচক্র ভেদ করে সাতসাগর তেরোনদীতে, দেশদেশান্তরে!
    এখানে থাকাকালিন তাঁর ভাষন হতো কাছেই ৩৯ ভিক্টোরিয়া স্ট্রিটে ৬ তলায় একটি হলঘর ভাড়া করে- আজ অবশ্য সেখানে ব্যাঙ্ক অফ বস্টনের বিরাট সাততলা ইমারত। এই ভাষণ শুনতে আসতেন লন্ডন শহরের বহু জ্ঞানী গুণী মানুষ! পরের দিনের ভাষণ কেমন হবে, কি হবে- সাধক পরিব্রাজক বিবেকানন্দকে ঠাকুর এসে স্পর্শ করতেন, কথা বলতেন। সেইসময়ে সাথী ছিলেন অভেদানন্দ এবং মি: গুডউইন- অনেক রাতে তাঁরা স্বামীজিকে কথা বলতে শুনতেন ঠাকুরের সাথে, কখনো বা স্বামীজি গভীর সমাধিতে মগ্ন থাকতেন।
    রাণীর খাসতালুকের এই বাড়িটির দাম আজ আকাশছোঁয়া- ভিতরে প্রবেশও মানা! চৈনিক বেদান্ত পথিক টোনি লিয়ান আক্ষেপ করে বলে আজ যদি আমার অনেক টাকা থাকতো তবে এই অন্ধকূপ আমি কিনে নিতাম! এই ঘরটি যে রামকৃষ্ণ পথিকের কাছে তীর্থস্থান!

    ফেরার পথে সেসমি ক্লাবে একবার উঁকি দিয়ে যেতে পারতেন কিন্তু বাড়িটা আজ আর নেই! ঠিকানাটা অবশ্য আছে - লেডি রিপন এবং লেডি ইসাবেল মার্গেসন এই সম্ভ্রান্ত ক্লাবটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এই ক্লাবের সদস্য ছিলেন জর্জ বার্নার্ড শ্য, টমাস হাক্সলে এরিক হ্যামন্ডের মত ব্যাক্তিঙ্কেÄরা। মি: হ্যামন্ড বলেছিলেন হিন্দু সন্ন্যাসীর গৈরিক বেশভূষা, টানাটানা চোখ, ছায়ামাখা গায়ের রঙ আর সবার ওপর তাঁর ইংরাজী ভাষার ওপর দখল আর পুরুষালী মোহময় কন্ঠস্বর সভাস্থ সকলকে আপ্লুত করেছিল।
    লন্ডন মুগ্‌ধ হয়েছিল- বাঙালির পৌরুষে, বুদ্ধিমত্তায়! এই বাড়িতেই!
    নিবেদিতার বাড়ি- উইম্বলডন

    এবার আপনাকে নিয়ে যাই শহরের দক্ষিণ প্রান্তে উইম্বলডনে সিস্টার নিবেদিতার বাড়িতে। (21A, উইম্বলডন হাই স্ট্রিট)। সাধারন তিনতলা বাড়ি। একতলায় দোকানদানি- তার ঠিক উপরের জানলাতে চেয়ে দেখুন! হয়তো দেখতে পাবেন এক সুতনুকা আইরিশ যুবতীকে। উনি ই মার্গারেট নোবল, পরবর্তীকালে ভগিনী নিবেদিতা। এই বাড়িতে উনি থাকেন তাঁর মা, ভাই এবং বোনের সাথে। শীতল লন্ডন হাওয়া আপনাকে জানান দেবে আপনি ২০১১ সালে নয় চলে এসেছেন ১৮৯৯ সালে। স্বামীজি শেষবারের জন্যে এসেছেন লন্ডনে। এক রাত স্টেশনের কাছে থেকে পরেরদিন চলে এসেছেন উইম্বলডনে নিবেদিতার সঙ্গে দেখা করতে। নিবেদিতার বোন স্বামীজি ও তুরীয়ানন্দের জন্যে থাকার জায়গা ঠিক করে রেখেছিলেন খুব কাছেই - মাত্র ১৫ মিনিটের হাঁটা রাস্তা। শরীর তখনই খুব ভেঙে পড়েছে স্বামীজির, পাহাড়ী চড়াই রাস্তায় বেশ কষ্ট হয় তবু নানা কাজকর্মের মাঝেও নোবল পরিবারের সাথে মাঝে মাঝে কিছুটা সময় কাটিয়েছেন স্বামীজি। সময়টা আগস্ট -ইংল্যান্ডে সামার- দুপুরে বাড়ির পিছনের বাগানে উঙ্কÄল ঝকঝকে রোদে পিঠ রেখে ওরা সবাই গল্প করছেন। নিবেদিতার ভাই রিচমন্ড মজা করে বললেন নিবেদিতা নাকি আইরিশ ফ্যামিলিকে হিন্দু বানাবার চেষ্টায় আছেন তাই গরুর মাংস আর বাড়িতে ঢুকতেই দেননা! স্বামীজি প্রাণখোলা হাসলেন, বললেন তাহলে নিবেদিতা তো বাড়িতে একুশে আইন চালাচ্ছে, তাইনা? তারপরে বাড়ির কাছে এক হোটেলে রিচমন্ডকে নিয়ে গেলেন অর্ডার দিলেন গরুর মাংসের! রিচমন্ড তো হাঁ! স্বামীজির মুখে স্মিত হাসি- খাও রিচমন্ড! নিবেদিতা যা তোমাকে দেয়নি আমি তাই দিচ্ছি।
    নিবেদিতার বাড়িটি এখনো একই রকম রয়েছে। মহাকাল আজও থমকে দাঁড়ায় এই বাড়িতে। আসুন ছুঁয়ে যাই ইতিহাসকে, চোখের জলে ভিজিয়ে দিই ভুলে থাকা পরস্পরকে?

    এমন আরো অনেক বাড়ি, রেলস্টেশন, জাহাজ ঘাটায় স্বামীজির ছিন্ন চরণচিহ্ন রয়েছে ছড়িয়ে ছিটিয়ে- দিলিপ লখানি, টোনি লিয়ন অথবা রথিন দাসের ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় এবং বেদান্ত সেন্টারের সহযোগিতায় অধরা ইতিহাস হাত বাড়িয়েছে ভবিষ্যতের পানে! তবু এখনো তা আম বাঙালিকে ছুঁতে পারেনি! যেদিন স্বপ্নময়ী সুজাতা পরমান্ন পাত্র হাতে পথপ্রান্তের সমাহিত সন্ন্যাসীকে নিবেদন করবে তার সর্বস্ব, সেদিনই ভুলে যাওয়া বিবেকানন্দ জলতল থেকে প্রবালদ্বীপের মত পুনরাবিষ্কৃত হবেন- লন্ডন শহর জেগে রয়েছে সেই সুজাতার অপেক্ষায়-

    কৃতজ্ঞতা:
    • টোনি লিয়ান (ব্যক্তিগত সংগ্রহ),
    • মেরি লুই বার্ক এবং মহেন্দ্রনাথ দত্তের গ্রন্থ
    • বেদান্ত সেন্টার থেকে প্রকাশিত স্বামী বিবেকানন্দ ইন ইংল্যান্ড এ পিক্টোরিয়াল গাইড

  • Su | 86.160.15.140 | ৩১ আগস্ট ২০১১ ১৯:৪৯491094
  • ছবিগুলো এলোনা :(
  • S | 90.200.14.85 | ৩১ আগস্ট ২০১১ ২০:৩০491095
  • Su,
    খুব ভলো লাগলো। আর নেই?
  • Su | 86.160.15.140 | ৩১ আগস্ট ২০১১ ২১:২৯491096
  • আরো আছে গো, মনে মনে! লিখতে হবে তাকে।
  • byaang | 122.178.196.27 | ৩১ আগস্ট ২০১১ ২৩:৪৬491097
  • সুচে, কী ভালো যে লাগলো লেখাটা, কেমন করে বোঝাই! তুমি যতই লেখ, আমার লোভ আরো বেড়ে যায়, মনে হয় কেন আরো বেশি করে লেখ না, কেন এইটুকুতেই থেমে গেলে! :-)
  • Shibanshu | 117.195.131.32 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:৪৮491098
  • সু, লেখাটি খুব ভালো লাগলো। আরো লেখো।
  • kiki | 59.93.198.31 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:৫৮491088
  • বসে আচি ........
  • Nina | 12.149.39.84 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৮:৫৪491089
  • পথ চেয়ে-----
  • Su | 109.145.61.202 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:০৪491090
  • ও ডিডি দা! কিছু লিখুন না প্লিজ! বিবেকানন্দ কে নিয়ে?
    আপনার বিশ্লেষণ শোনার জন্যে বসে থাকি যে! রামকৃষ্ণ মিশন কি এখনো বিবেকানন্দ কে অনুসরণ করতে পারছে? সেইটা একটা বড়ো বিষয়? এই নিয়ে আপনার কথা জানতে করে- প্লিজ একটু সময় নিয়ে লিখুন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন