এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাংলা নাটক কি Musium এ থাকবে?

    Dj
    অন্যান্য | ০৬ এপ্রিল ২০১১ | ২৪৭১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Ekak | 125.118.168.188 | ২৬ মার্চ ২০১৩ ০১:১৭472193
  • ভালই তো । তাহলে যা হওয়ার তাই হচ্ছে ।
  • কল্লোল | 111.62.12.213 | ২৬ মার্চ ২০১৩ ০৬:১৭472194
  • সুপ্রতিম। আপনিও কি জানতেন না যে গোত্রহীন অঙ্গন মঞ্চেও নাটক করে? আপনার Date:25 Mar 2013 -- 07:21 PM পোস্টে কিন্তু উল্লেখ ছিলো না।
    ঠিকই, আমার এখন আর ততো যোগাযোগ নেই। অনেক দূরে থাকি। একমাত্র আয়নার বন্ধুদের সাথেই কিছুটা যোগাযোগ আছে।
    কিন্তু আপনিও উল্লেখ করেন নি গোত্রহীনের অঙ্গন মঞ্চের কার্যক্রমের কথা।
    আমার দিক থেকে "লড়িয়ে" দেবার কিছু নেই। আপনার Date:25 Mar 2013 -- 07:21 PM পোস্ট পড়ে তাইই মনে হয়েছিলো। আমি যতদূর জানি শতাব্দী, আয়না এরা সরকারী অনুদান পায় না বা নেয়ও না। তারপরেও নাটক করে চলে। উৎসব করে, ওয়ার্কশপ করে সারা পব জুড়ে।
    গোত্রহীন ভালো কাজ করছে। কিন্তু আপনার ঐ হ্যান করছি ত্যান করছি মনোভাবটা ভালো লাগেনি।
  • dukhe | 212.54.74.119 | ২৬ মার্চ ২০১৩ ০৯:৪০472195
  • সেমসাইড হচ্ছে মনে হচ্ছে। এখানে যাঁরা লিখছেন সবাই তো সিরিয়াসলি নাটক ভালবাসেন। একটু ধৈর্য ধরলেই পরস্পরকে বুঝতে পারবেন। থার্ড থিয়েটারের দর্শনের সঙ্গে সবাই একমত নাই হতে পারেন, কিন্তু এগুলো কী বলে ঐ - যত মত তত পথ। একটু টোন ডাউন করলে মিনিময়টা ঠিক স্পিরিটে হ'তে পারে।
  • সুপ্রতিম রায় | 213.197.118.83 | ২৬ মার্চ ২০১৩ ১২:৫৯472196
  • কল্লোল। Date:25 Mar 2013 -- 07:21 পোস্টে আমি শুধুমাত্র একটি নাটকের বিষয়ে বলতে গিয়েই কথাগুলি বলেছিলাম। কেন 'ফ্যাঁৎ ফ্যাঁৎ সাঁই সাঁই' নাটক? কি ভাবে নাটকটি ভাবছে গোত্রহীন। এই সবই। এর বাইরে কিছুই বলা হয়নি সেভাবে। প্রসেনিয়ামে গোত্রহীনের চলার কথাটাই ধরা হয়েছে। আপনি জানেন কিনা জানিনা, গোত্রহীন তার প্রসেনিয়ামের নাটকে টিকিট করে না বলে অনেক গালমন্দ শুনতে হয়। এমনও শুনতে হয় যে রঙ্গমঞ্চের কৌলিন্য নাশ হচ্ছে। শুধু গোত্রহীন না বেলঘড়িয়া এথিক সহ আরো বেশ কিছু নাট্যদল ও টিকিটের ব্যবস্থা রাখেনা। গোত্রহীন কেন টিকিট করেনা তার জন্য কয়েকটি লাইনই লেখা হয়েছিল। তাতে যদি আপনার "হ্যান করছি ত্যান করছি মনোভাব" মনে হয় সেটা আপনার একান্তই ব্যক্তিগত। খারাপ লাগলে দুঃখিত।
    তবে স্বল্পব্যায়=কূপমন্ডুকতা এই ভাবনা যারা ভাবেন তাদের জন্য গোত্রহীনের প্রযোজনাগুলি যথেষ্ট উত্তর দিতে সক্ষম।
  • supporter | 132.176.98.237 | ২৬ মার্চ ২০১৩ ১৫:০৬472197
  • সুপ্রতিম, আপনার কাজ হলো কাজ করে যাওয়া, যারা ভাবেন "নাটক" দেখতে গিয়ে তারা কাল্তুরে করছেন তাদের জন্য আপনার কাজ করে লাভ নেই........।
  • supporter | 132.176.98.237 | ২৬ মার্চ ২০১৩ ১৫:১৬472198
  • যারা বিষয় এর থেকে ফরমেট কে বেশি গুরুত্ব দেন, তারা, নিশ্চিন্ত থাকুন, হল এ গিয়ে ছাড়া "Natok" দেখেন না। আচ্ছা, তারা কি "নাটক" আর "theatre" এর মধ্যে পার্থক্য জানেন? না, বোধ হয়। আপনার কাজ ভালো হলে লোকে ভালো কথা বলবে, না হলে নিন্দে করবে।
    যে যত বেশি নিন্দে করবে, বুঝবেন, তাকে আপনার নাটক তত বেশি ভাবিয়েছে। আজকের দিনে নিজেকে "alada" করে দেখতে চাওয়াটা একটা ফ্যাশন, ও নিয়ে ঘাবড়াবেন না। দুক্ষের বিষয়, "natok" কখনই আলাদা কিছু বিষয় নয় যে তাকে আলাদা করে দেখতে হবে। যারা এত কচকচি এর মধ্যে যান, তাদেরকে আমরা, যারা theatre (এই প্রথম সঠিক shabdo) করি, কাছে টেনে নিতে পারি। যারা নিজেরা কখনো কোনো কিছু করেন নি, সুধু অবজ দেওয়া ছাড়া, তারাও কিন্তু আপনার পাশে দ্নারাতে পারে, যদি আপনার কাজ তাদের ভালো লাগে।
  • supporter | 132.176.98.237 | ২৬ মার্চ ২০১৩ ১৫:২২472199
  • অন্ধ হলে কি "প্রলয়" বন্ধ থাকে? আপনার মনে হয়েছে আপনার কথা বলবেন, বলেছেন, বেশ করেছেন। আমি তো এতে একটা সাত মনোভাব দেখতে পাচ্ছি। আসলে আপনার বিষয় অনেককেই "ayna" এর সামনে দার করিয়েছে, তাই এত গেল গেল রব। ঘাবড়াবেন না............। এগিয়ে চলুন। আজকের এই নির্লজ্জ আদ এর যুগে আপনি নিজের মনোভাব জানালেন সাত ভাবে। চালিয়ে যান দাদা। আপনাদের নেক্সট শো কবে? দেখার ইচ্ছে রইলো।
  • debu | 82.130.151.116 | ২৭ মার্চ ২০১৩ ০২:৩০472200
  • আমার দেখা এক টি আসা ধারণ নাটক "নহবত "
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ২৭ মার্চ ২০১৩ ০২:৩৭472201
  • দেবু, ভালো নাটক বলে একটি টই আছে। ওতে একটু(একটুই) ডিটেইলে সম্ভব হলে লিখুন। আগাম ধন্যবাদ।
  • শুদ্ধ | 127.194.255.58 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ০১:৪৯472204
  • @ যাজ্ঞিকের বন্ধু

    বাংলা নাটকের জন্য জেলায় জেলায় মঞ্চ তৈরী হয়নি। হয়েছে মঞ্চ বানাচ্ছি এই কথাটা জানানোর জন্য। তাই আপনাদের যাজ্ঞিক-এর জন্য সেটা দুঃখজনক শুধু না, সব শহর ও মফস্বলের দলের জন্যই দুঃখজনক। এর বুকিং থেকে শুরু করে হল আর্কিটেকচার, লজিস্টিক কোনোটাতেই থিয়েটারের কাজ হবার কথা না। হচ্ছেও না। আমি কলকাতা ও বাইরে দু ধরণের হলেই কাজ করে দেখেছি ওগুলো অখাদ্য। কলকাতায় একাডেমি এবং এখন কিছুটা মিনার্ভা ছাড়া বাকীগুলোয়া আদতেই প্রসেনিয়ামের যোগ্যও না। প্রতিটি নাট্যদল অনেক অসুবিধের মোকাবিলা করে কাজ করে, করতে হয়। এই যে সুপ্রতিম লিখেছে দমদম গোত্রহীন-এর কথা, ওদের একটা প্রযোজনা আছে, প্রাগৈতিহাসিক। সেখানে দড়ির কাজ হয়। তা সেই রোপ তো কোনো না কোনো জায়গায় লাগাতে হবে। উঁচুতে যে সব লাইটের জন্য বার আছে বা মঞ্চের নিজের বার আছে সেই সব বার এত পলকা যে ভেঙে যেতে পারে। তাও, অনেক ঝুঁকি নিয়েই করতে হয়। যদি দুর্ঘটনা হয় তাহলে তার দায় কেউ নেবেন না। অথচ ওই দড়ি নাট্যভাষায় একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে ওই নাটকের। বাদ দিলে হবেই না।

    কোনো হল কর্তৃপক্ষ শোনেন না যে এগুলো ঠিক করা দরকার। মঞ্চের মাপ, এলিভেশন ফ্লোরের এসব কিচ্ছু জানেন না, জানেন না সাউন্ড কিভাবে ডিজাইন করতে হয় শোনানোর জন্য, কিন্তু হল আর্কিটেক্ট কাজে লেগে পড়েন। বাদল সরকারের ভাই কাজ করলেও সরকার বা বেসরকার কেউ কথা শোনে না। আমি আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতায় জানি। তার মধ্যেই কাজ করতে হবে। যদ্দিন না আমরা বিকল্প কিছু পাচ্ছি বা বানাতে পারছি। বাংলা নাটকের দর্শক যে কত সে যাঁরা নিয়মিত করেন তাঁরা হাড়েহাড়ে জানেন। কয়েকটি বাদ দিলে নাটক এখন মাছি তাড়াচ্ছে। অবশ্য যে কয়েকটির কথা বলছি তা আবার নতুন করে স্টার সিস্টেম প্রোমোট করার কাজে লেগেছে। সঙ্গে বাজার-ও।

    এতে সমস্যা নেই। যাঁর যেমন ইচ্ছে তিনি তেমন করবেন। সমস্যা হচ্ছে এঁরা সকলেই গ্রুপ থিয়েটার নামের ভড়ং-এ করেন। গ্রুপ থিয়েটার যে সব সরকারী সুবিধা পাবে তার সবটাই প্রায় গ্রাস করে নিয়ে করেন। সৎ সাহস নেই যে কোনো একটা হল বাগবাজারের দিনকালের মত সারা বছর ভাড়া করে কেল্লা ফতে করবেন। অর্থাৎ প্রফেশনাল থিয়েটার নাম দিয়ে করবেন না। তাতে দলের জন্য, সদস্যর জন্য প্রাপ্ত নানা গ্র্যান্টের টাকায় নিজেদের ফ্ল্যাট, গাড়ি, বাড়ি বা মদ চালানো যাবে না যে। প্রযোজনা লাটে উঠলে ঘটি-বাটি চাঁটি হয়ে যাবে। ওখানে গেলেই বোঝা যাবে কার কদ্দূর হিম্মত!! কেউ যাবে না। এখানে বহুকাল ধরে তৈরী করা দর্শকের মধ্যে বসে বাজার-বুলি কপচাবেন। এবং মজা হচ্ছে একটু আধটু যাঁরা খেয়াল রাখেন তাঁরা জানেন যে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট না থাকলে, রাজনৈতিক বিশেষ বিশেষ দলের পৃষ্ঠপোষকতা না থাকলে টানা শো-তে দর্শকও হয় না। তাই যে সব রথী-মহারথীদের দেখিয়ে বাংলা নাটকের ভাল অবস্থার বিজ্ঞাপন চলছে, তাদেরই অন্যান্য কাজ মুখ থুবড়ে পড়ছে। কেন না সেখানে দল তো দেখার লোক পাঠায় না। বিজ্ঞাপন করার পয়সা বা প্রচার দেয় না। আবারো মজা হল এ সব আলোচনাতে আসে না।

    তাই হতাশ হবেন না। এটা বরং ভেবে দেখুন কি এমন কবিতা লেখা হচ্ছে, ছবি আঁকা হচ্ছে, গান বা সিনেমা হচ্ছে, সাহিত্য সৃষ্টি হচ্ছে যার জন্য এ সময়কে আকুল হয়ে মনে রাখবো আমরা? নাম করতে গেলে দেখবেন হাতের কর-ও ভরছে না। অর্থাৎ একটা বন্ধ্যা সময় যাচ্ছে। যাবেই। একটা শিল্পকর্ম তার সমাজ থেকেই আসে। সেটাই পচে ঘাটের মড়া হয়ে গেলে শিল্প আসবে কোথা থেকে? বরং এই সময় কষে অনুশীলন করে দেখতে পারেন। সমাজের নানা স্তরে নানা কিছু ঘটে চলে, যা আমাদের সমকালে চোখে পড়ে না। কিন্তু সেই সব ঘটে চলাগুলো একত্র হয়েই একটা জোর চলার ঠেলা দেয় সমাজকে, দেশকে। সে কাজ চলছে। অত্যন্ত বিক্ষুব্ধ সময় এটা, ভাষাহীন সময়। এর মানে হল ভাষা আবার নতুন করে সাজবে। সেই পালের হাওয়া লাগাতে তৈরী থাকুন। সেই পালের হাওয়াকে মাথায় রেখে কাজ করে যান। একজন দর্শক হলেও কুছ পরোয়া নেই। জান দিয়ে করে যান। নিজেদের সমালোচনা নিজেরা করুন। আত্মমুগ্ধতাকে সরিয়ে রেখে করুন। তিনি যেন এমন কিছু পেয়ে ফেরেন যা তিনি এর আগে পাননি। অবশ্যই পজিটিভ অর্থে বলছি।

    প্রতিদিন যদি একজন করে দর্শক আসে্ন সেই দর্শক যেন আপনাদের এক প্রযোজনার দ্বিতীয় শো দেখতে এলেও ভাবেন, এটা তো আগে দেখিনি!! এমন করে তো আগে ভাবিনি। তিনিই আপনার বন্ধু। একজন দর্শককে দ্বিতীয়বার ফিরিয়ে আনার সাধনায় লেগে পড়ুন। তিনিই দুজন আনবেন। দুজন চারজন আনবেন। ভাববেন না এ নিছক আশাবাদ। আমি পথে আর মঞ্চে দুটোতেই অল্প-বিস্তর কাজ করেছি। আমার অভিজ্ঞতায় জানি। থিয়েটার যখন করুণা ভিক্ষা করে তখন সে দুর্বল, সে পরিত্যাজ্য। করবেন না। জোরের সঙ্গে সামনে এসে দাবী করবেন। সোজা পন্থা বলি? আমার যদি এমন হল বাতিল হত তাহলে সেদিন আমি হলের সামনে খেলার দর্শকদেরন নিয়েই নাটক ধরতাম। ওঁদের সঙ্গে খেলা দেখে, দরকার হলে খেলার শেষে। ইম্প্রমট্যু। অগুস্ত বোয়াল রাস্তাটা দেখিয়ে দিয়ে গিয়েছেন বহু আগে। কাজে লাগান। থিয়েটারের লোকেরা থিয়েটারের জন্য অস্ত্র-শস্ত্র যুগ যুগ ধরে জমিয়েছেন। সন্ধান করলেই পেয়ে যাবেন। কাজে লাগান। আমাদের থিয়েটার কারোর করুণা প্রত্যাশী না। মর্যাদা ও সম্মান দাবী করে সে, আর কিছু না।
  • শুদ্ধ | 127.194.255.58 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ০১:৪৯472203
  • @ যাজ্ঞিকের বন্ধু

    বাংলা নাটকের জন্য জেলায় জেলায় মঞ্চ তৈরী হয়নি। হয়েছে মঞ্চ বানাচ্ছি এই কথাটা জানানোর জন্য। তাই আপনাদের যাজ্ঞিক-এর জন্য সেটা দুঃখজনক শুধু না, সব শহর ও মফস্বলের দলের জন্যই দুঃখজনক। এর বুকিং থেকে শুরু করে হল আর্কিটেকচার, লজিস্টিক কোনোটাতেই থিয়েটারের কাজ হবার কথা না। হচ্ছেও না। আমি কলকাতা ও বাইরে দু ধরণের হলেই কাজ করে দেখেছি ওগুলো অখাদ্য। কলকাতায় একাডেমি এবং এখন কিছুটা মিনার্ভা ছাড়া বাকীগুলোয়া আদতেই প্রসেনিয়ামের যোগ্যও না। প্রতিটি নাট্যদল অনেক অসুবিধের মোকাবিলা করে কাজ করে, করতে হয়। এই যে সুপ্রতিম লিখেছে দমদম গোত্রহীন-এর কথা, ওদের একটা প্রযোজনা আছে, প্রাগৈতিহাসিক। সেখানে দড়ির কাজ হয়। তা সেই রোপ তো কোনো না কোনো জায়গায় লাগাতে হবে। উঁচুতে যে সব লাইটের জন্য বার আছে বা মঞ্চের নিজের বার আছে সেই সব বার এত পলকা যে ভেঙে যেতে পারে। তাও, অনেক ঝুঁকি নিয়েই করতে হয়। যদি দুর্ঘটনা হয় তাহলে তার দায় কেউ নেবেন না। অথচ ওই দড়ি নাট্যভাষায় একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে ওই নাটকের। বাদ দিলে হবেই না।

    কোনো হল কর্তৃপক্ষ শোনেন না যে এগুলো ঠিক করা দরকার। মঞ্চের মাপ, এলিভেশন ফ্লোরের এসব কিচ্ছু জানেন না, জানেন না সাউন্ড কিভাবে ডিজাইন করতে হয় শোনানোর জন্য, কিন্তু হল আর্কিটেক্ট কাজে লেগে পড়েন। বাদল সরকারের ভাই কাজ করলেও সরকার বা বেসরকার কেউ কথা শোনে না। আমি আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতায় জানি। তার মধ্যেই কাজ করতে হবে। যদ্দিন না আমরা বিকল্প কিছু পাচ্ছি বা বানাতে পারছি। বাংলা নাটকের দর্শক যে কত সে যাঁরা নিয়মিত করেন তাঁরা হাড়েহাড়ে জানেন। কয়েকটি বাদ দিলে নাটক এখন মাছি তাড়াচ্ছে। অবশ্য যে কয়েকটির কথা বলছি তা আবার নতুন করে স্টার সিস্টেম প্রোমোট করার কাজে লেগেছে। সঙ্গে বাজার-ও।

    এতে সমস্যা নেই। যাঁর যেমন ইচ্ছে তিনি তেমন করবেন। সমস্যা হচ্ছে এঁরা সকলেই গ্রুপ থিয়েটার নামের ভড়ং-এ করেন। গ্রুপ থিয়েটার যে সব সরকারী সুবিধা পাবে তার সবটাই প্রায় গ্রাস করে নিয়ে করেন। সৎ সাহস নেই যে কোনো একটা হল বাগবাজারের দিনকালের মত সারা বছর ভাড়া করে কেল্লা ফতে করবেন। অর্থাৎ প্রফেশনাল থিয়েটার নাম দিয়ে করবেন না। তাতে দলের জন্য, সদস্যর জন্য প্রাপ্ত নানা গ্র্যান্টের টাকায় নিজেদের ফ্ল্যাট, গাড়ি, বাড়ি বা মদ চালানো যাবে না যে। প্রযোজনা লাটে উঠলে ঘটি-বাটি চাঁটি হয়ে যাবে। ওখানে গেলেই বোঝা যাবে কার কদ্দূর হিম্মত!! কেউ যাবে না। এখানে বহুকাল ধরে তৈরী করা দর্শকের মধ্যে বসে বাজার-বুলি কপচাবেন। এবং মজা হচ্ছে একটু আধটু যাঁরা খেয়াল রাখেন তাঁরা জানেন যে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট না থাকলে, রাজনৈতিক বিশেষ বিশেষ দলের পৃষ্ঠপোষকতা না থাকলে টানা শো-তে দর্শকও হয় না। তাই যে সব রথী-মহারথীদের দেখিয়ে বাংলা নাটকের ভাল অবস্থার বিজ্ঞাপন চলছে, তাদেরই অন্যান্য কাজ মুখ থুবড়ে পড়ছে। কেন না সেখানে দল তো দেখার লোক পাঠায় না। বিজ্ঞাপন করার পয়সা বা প্রচার দেয় না। আবারো মজা হল এ সব আলোচনাতে আসে না।

    তাই হতাশ হবেন না। এটা বরং ভেবে দেখুন কি এমন কবিতা লেখা হচ্ছে, ছবি আঁকা হচ্ছে, গান বা সিনেমা হচ্ছে, সাহিত্য সৃষ্টি হচ্ছে যার জন্য এ সময়কে আকুল হয়ে মনে রাখবো আমরা? নাম করতে গেলে দেখবেন হাতের কর-ও ভরছে না। অর্থাৎ একটা বন্ধ্যা সময় যাচ্ছে। যাবেই। একটা শিল্পকর্ম তার সমাজ থেকেই আসে। সেটাই পচে ঘাটের মড়া হয়ে গেলে শিল্প আসবে কোথা থেকে? বরং এই সময় কষে অনুশীলন করে দেখতে পারেন। সমাজের নানা স্তরে নানা কিছু ঘটে চলে, যা আমাদের সমকালে চোখে পড়ে না। কিন্তু সেই সব ঘটে চলাগুলো একত্র হয়েই একটা জোর চলার ঠেলা দেয় সমাজকে, দেশকে। সে কাজ চলছে। অত্যন্ত বিক্ষুব্ধ সময় এটা, ভাষাহীন সময়। এর মানে হল ভাষা আবার নতুন করে সাজবে। সেই পালের হাওয়া লাগাতে তৈরী থাকুন। সেই পালের হাওয়াকে মাথায় রেখে কাজ করে যান। একজন দর্শক হলেও কুছ পরোয়া নেই। জান দিয়ে করে যান। নিজেদের সমালোচনা নিজেরা করুন। আত্মমুগ্ধতাকে সরিয়ে রেখে করুন। তিনি যেন এমন কিছু পেয়ে ফেরেন যা তিনি এর আগে পাননি। অবশ্যই পজিটিভ অর্থে বলছি।

    প্রতিদিন যদি একজন করে দর্শক আসে্ন সেই দর্শক যেন আপনাদের এক প্রযোজনার দ্বিতীয় শো দেখতে এলেও ভাবেন, এটা তো আগে দেখিনি!! এমন করে তো আগে ভাবিনি। তিনিই আপনার বন্ধু। একজন দর্শককে দ্বিতীয়বার ফিরিয়ে আনার সাধনায় লেগে পড়ুন। তিনিই দুজন আনবেন। দুজন চারজন আনবেন। ভাববেন না এ নিছক আশাবাদ। আমি পথে আর মঞ্চে দুটোতেই অল্প-বিস্তর কাজ করেছি। আমার অভিজ্ঞতায় জানি। থিয়েটার যখন করুণা ভিক্ষা করে তখন সে দুর্বল, সে পরিত্যাজ্য। করবেন না। জোরের সঙ্গে সামনে এসে দাবী করবেন। সোজা পন্থা বলি? আমার যদি এমন হল বাতিল হত তাহলে সেদিন আমি হলের সামনে খেলার দর্শকদেরন নিয়েই নাটক ধরতাম। ওঁদের সঙ্গে খেলা দেখে, দরকার হলে খেলার শেষে। ইম্প্রমট্যু। অগুস্ত বোয়াল রাস্তাটা দেখিয়ে দিয়ে গিয়েছেন বহু আগে। কাজে লাগান। থিয়েটারের লোকেরা থিয়েটারের জন্য অস্ত্র-শস্ত্র যুগ যুগ ধরে জমিয়েছেন। সন্ধান করলেই পেয়ে যাবেন। কাজে লাগান। আমাদের থিয়েটার কারোর করুণা প্রত্যাশী না। মর্যাদা ও সম্মান দাবী করে সে, আর কিছু না।
  • শুদ্ধ | 127.194.235.77 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ০৯:৪১472205
  • কল্লোলদা ও সুপ্রতীম,

    এটা একটু দুখের কথা মতন সেমসাইড হয়ে গিয়েছে। বোঝাবুঝিতে একটু গিঁট খেয়েছে। হা হা হা হা হা...

    কল্লোলদা, সুপ্রতীমরা অনেকদিন ধরেই কাজ করছে। আমাদের যা পরিস্থিতি তাতে যেমন করে হয় আর কি! খুব-ই সমস্যার মধ্যে কাজ করছে। তবু চেষ্টা করছে ভাল কাজ করার। কম্প্রোমাইজ না করার। এখানে যা লিখেছে তা খুব সামান্য অংশ মাত্র।

    সুপ্রতীম, কল্লোলদা আমাদের দাদা এবং পথের বন্ধু। শুধু তাই না, দীর্ঘ্যদিন আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িয়ে আছেন। এ বিষয় সম্পর্কে জানাটা খুব কম না। সঙ্গীর দরকারে সামনের সারিতেই আছেন।

    বাকী বন্ধুরাও বলেন অনেক কড়া কড়া কথা, কিন্তু সামনে না দেখলে বোঝা যাবে না এঁরা কেউই বিশ্বত্রাস হিটলার নন। শান্তিগোপাল-ও নন তা বলে। হা হা হা হা হা...
  • ranjan roy | 24.99.112.37 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ২০:০৮472206
  • শুদ্ধ,
    এই শনিবারে আছি। হচ্ছে তো?
  • শুদ্ধ | 127.194.233.159 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ২০:৩৬472207
  • হ্যাঁ রঞ্জনদা, শনিবার আছে যোগেশ মাইম-এ । দুপুর তিনটে থেকে। একটা ফোন দিয়ে চলে আসুন। দারুণ হবে।
  • সুপ্রতিম | 233.223.139.220 | ০২ এপ্রিল ২০১৩ ০২:৪৯472208
  • শুদ্ধদা,
    আসলে সময়টাই এতো খারাপ যে বন্ধুদের ভাষা আর বিরোধীদের ভাষা একই রকম শোনায়। আমাদেরই দোষ হয়তো। তুমি আমাদের কাজকম্মের কিছু খবর রাখো, দেখেওছো। তাই তুমি আমাদের সম্পর্কে যা বললে তার জন্য জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। সত্যিই অন্তর থেকেই বলছি। তোমার কথাগুলো একশো শতাংশ সত্যিই হলেও যদি কথাগুলো আমরা বলতাম তাহলে 'হ্যান করেছি ত্যান করেছি' হয়ে যেত। কোন মিডিয়াই আমাদের কথা বলে না। কেন বলবে? তাই আমাদের চলার পথের বন্ধুদেরও জানা উচিত যে ঢাকটা নিজেদের কাঁধেই বইতে হয়। ভুলভ্রান্তি নিয়ে বিকল্প পথ আমরাও খুঁজছি।

    @supporter

    আমাদের পরবর্তী অভিনয় সূচী -

    * ২০শে এপ্রিল ২০১৩ শনিবার, সন্ধে ৭টা 'নীলকন্ঠ দেশ' - সুজাতা সদন
    * ২৫শে এপ্রিল ২০১৩ বৃহঃস্পতিবার, সন্ধে ৭টা 'নীলকন্ঠ দেশ' - মিনার্ভা থিয়েটার

    * ৪ঠা মে ২০১৩ শনিবার, সন্ধে ৭টা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছোটগল্প অবলম্বনে 'প্রাগৈতিহাসিক' - শিশির মঞ্চ

    * প্রবেশ অবাধ --- সকলের আমন্ত্রণ রইল।
  • সুপ্রতিম | 233.223.132.249 | ১৬ জুন ২০১৩ ০১:৪৯472209
  • *** ফ্যাতাড়ুর Kissসা ****

    নাম বিতর্কে যাবতীয় উৎসাহে জল ঢেলে জানাই যে গোত্রহীন প্রযোজিত আগামী নাটকটির নাম ‘ফ্যাতাড়ুর Kissসা’। বলা যেতে পারে বাইরের ‘মিথ্যা কাদাছোঁড়াছুড়ির নাটক’ সৃষ্টির প্রয়াসকে ব্যর্থ করে মঞ্চে নাটকটি প্রযোজনার ক্ষেত্রেই গোত্রহীন মনযোগী ও দায়বদ্ধ। যে নাট্যব্যক্তিদের নাম বিতর্কে উঠে এসেছে তারা আমার শ্রদ্ধেয় ও অবশ্যই আমার শুভাকাঙ্খী। এটা কারোরই অজানা নয় যে ওনারা আমাদের কাজের সুনাম বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গায় প্রকাশ্যেই করেছেন এবং করে চলেছেন। নবীন হিসেবে তাই আমরা ওনাদের কাছে কৃতজ্ঞ। বহু বছর ধরে, বহু প্রযোজনার পর ওনারা আজ পরীক্ষিত ও প্রতিষ্ঠিত। সেক্ষেত্রে তিনটি মঞ্চ প্রযোজনার পর ওনাদের সাথে নিজেকে বিতর্কে জড়িয়ে সস্তায় বাজিমাত করার বান্দাও আমি নই।

    পরিশেষে বলি, নাটকটি যে ভাবনায়, যেভাবে নির্মাণ করার কথা আগে ছিল, আজো তাই আছে। প্রক্রিয়া চলচছে – জোরকদমে। বন্ধুরা, কথা দিলাম – উড়িবার মন্ত্রর থেকে ফ্যাতাড়ুর চুম্বন (ফ্যাতাড়ুর Kisssসা) কোন ক্ষেত্রেই কম বিষাক্ত হবে না।

    হল্লা বোল্‌

    -সুপ্রতিম রায়
  • pi | 172.129.44.87 | ২১ আগস্ট ২০১৩ ০১:২৬472210
  • রঞ্জনদা, তুলে দিলাম।
  • pi | 118.22.237.164 | ২১ আগস্ট ২০১৩ ২৩:৩০472212
  • শতবর্ষ হবে।
  • pi | 118.22.237.164 | ২১ আগস্ট ২০১৩ ২৩:৩০472211
  • ভাট থেকে তুলে দিলাম।
    name: ranjan roy mail: country:

    IP Address : 24.96.13.26 (*) Date:21 Aug 2013 -- 09:05 PM

    আমাদের শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ (ব্যাসদেব) ফুলটাইম নোটো। ওর উদ্যোগে গত রোববারে টেগোর রিসার্চ ইন্স্টিট্যুট হলে থিয়েট্রিক্স ও "সোসাইটি ফর এডুকেশন থ্রু পারফর্মিং আর্টস(সেপা) অংশগ্রহণে বিজন ভট্টাচার্য্যের নবান্ন নাটকে প্রথম তিনটি দৃশ্য শ্রুতি-অভিনয় করে দেখানো হল। প্রায় একশ' বিশের মত দর্শক। নির্দেশন ও দুটো চরিত্রের পাঠ শুদ্ধ নিজে, বাকিরা সব বেশ ইয়ং। আর ছিল জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্রের দলের পুরনো গায়ক পার্থ মজুমদারের গান ও স্মৃতিচারণ-- যখন জর্জ বিশ্বাস গণনাট্যে গান গাইতেন। কমরেড মণিকুন্তলা সেন প্রধান নারীচরিত্রে অভিনয় করতেন, এমনকি গোপাল হালদারও বাদ যেতেন না।

    দ্বিতীয়ার্ধে বিজন-পুত্র নবারুণ নিজের ছোটবেলার স্মৃতি কথার টুকরো, বিজন কোথা থেকে নবান্ন লেখার প্রেরণা পেলেন সেইসব গল্প ও আজকের দিনে বিজন ভট্টাচর্যের নাটকের প্রাসংগিকতা নিয়ে চর্চা করলেন। শেষে জানালেন যে ২০১৫তে বিজনের সার্ধ-শতবর্ষ উপলক্ষে নবান্ন ও অন্যান্য নাটক হবে। এমনি ভাবেই। কোন সরকারি সাহায্য ছাড়া। মাঠেঘাটে। সমবেত দর্শকদের উত্তাল হাততালি।

    শুদ্ধসত্ত্ব সম্ভবতঃ দেবীগর্জন করবে। আমি শুনেই খুশি, রিহার্সাল দেখব বলে আবদার করে রেখেছি।
    আহা! সঞ্চারিয়া সাঁওতালের চরিত্র!
    -- আমি তো মরিবার চাহি না। তুমি তো মরিবার চাহ না! আরে কাল যে বাচ্চাঠো পয়দা হইছে সেও হাত মুঠা করি চিল্লাইছে। চিল্লাইছে আর বুলছে-হামাকে বাঁচাও, হামি বাঁচবে!
  • ranjan roy | 24.99.130.33 | ২২ আগস্ট ২০১৩ ০৬:২২472214
  • সরি, পাই। শতবর্ষ হবে।

    "সেপা" ও" থিয়েট্রিক্স" এর যুগ্ম প্রযোজনায় প্রায় প্রতিমাসেই যোগেশ মাইমের পেছনে টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটুটে নাটক সম্বন্ধিত কোন না কোন প্রোগ্রাম হয়।
    যেমন বাংলানাটকে গানের ব্যবহার নিয়ে একটি প্রোগ্রাম কিছুদিন আগে হয়েছিল। তাতে কথিকার সঙ্গে গানের ডেমো বেশ ভাল মানের। কোরাস ছাড়াও সোলো গানের মান বেশ ভাল । নান্দীকারের "তিন পয়সার পালা" নাটকে অজিত পান্ডের গাওয়া "একটা গল্প বলি শোনো" দিয়ে শুরু হয়েছিল। আর "রক্তকরবী" থেকে " ও চাঁদ, চোখের জলের লাগল জোয়ার" গানে পরিশীলিত গলায় টপ্পার দানা গুলো ভালো লেগেছিল।
    [শুদ্ধর কাছে আশা করবঃ
    ঃ১)নাটকে গানের প্রয়োগ কীভাবে "নাটকীয়্তা"কে বাড়িয়ে দেয় তা নিয়ে আরেকটি বিশ্লেষণ, অবশ্যই উদাহরণ যোগে।
    ২) নাটকে কবিতার প্রয়োগ নিয়ে এমনই একটি আলোচনা, বাংলায়। রাজা অয়দিপাউস, শেকসপীয়র থেকে বাদল সরকার পর্য্যন্ত।]

    আমাদের ছোটবেলার পূজোবার্ষিকীতে অমরেশমামা,ভাগ্নে অমিয়, তোতলা ভুবন -- এদের নিয়ে চমৎকার সব নাটক লিখতেন বিধায়ক ভটাচার্য। বড়দের জন্যে লেখা "তাহার নামটি রঞ্জনা", "সেতু" ওগুলো প্রফেশনাল থিয়েটারে(স্টার, বিশ্বরূপা) রেকর্ড করেছিল।

    প্রোগ্রামের দ্বিতীয়ার্ধে সেই প্রবাদপ্রতিম নাট্যকারের ( যিনি ষাট বছর আগেও নাটক লেখাকেই জীবিকা করেছিলেন) পুত্র শোনালেন স্মৃতির অতল থেকে স্টেজের পেছনে তাঁরা কিভাবে থাকতেন, কেমন করে সংসার চলত সেই সব কথা।
    এমন একটি আয়োজনের জন্যে শুদ্ধকে ধন্যবাদ।
    ভালো লেগেছে বর্তমান প্রজন্মের ঐতিহ্যকে জানার প্রচেষ্টা।

    এই টইটি আবার পড়ে ঠিক করলাম যে গোত্রহীনের "প্রাগৈতিহাসিক" ও" ফ্যাতাড়ু" দেখব।
  • সুপ্রতিম | 233.223.132.249 | ২৪ আগস্ট ২০১৩ ০১:২০472215
  • আগামী ২রা সেপ্টেম্বর (সোমবার) যাদবপুর ইউনিভার্সিটির ত্রিগুণা সেন অডিটোরিয়ামে দুপুর ৩টে।
    গোত্রহীনের দু'টি নতুন নাটক

    ১) ফ্যাতাড়ুর কিস্‌সা
    ২) ভূতের কেত্তন

    প্রবেশ অবাধ।

  • Supratim | 233.223.134.92 | ২৫ আগস্ট ২০১৩ ২২:২২472216






  • শ্রী সদা | 127.194.192.219 | ২৫ আগস্ট ২০১৩ ২২:৪৯472217
  • এগুলো ক্ষি ?
    নবারুণবাবুর কপালে শেষে এই ছিল ?
  • I | 24.99.9.187 | ২৫ আগস্ট ২০১৩ ২২:৫৫472218
  • কেনে?
    ক্ষারাপ ক্ষি হোলো?
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ২৫ আগস্ট ২০১৩ ২৩:৫০472219
  • সেকেন্ডেরটা বাদে আমার ভালো লাগেনি। তবে নাটক দেখব, সুযোগ পেলেই।
  • Supratim | 233.223.133.54 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৩:১৬472220
  • পারলে দেখেনিন। সুযোগ তো এসেছে।

  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন