এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 171.79.63.42 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ২১:৪৬520114
  • গ্রেডেড ট্যাক্স না, ওটা বোধায় গ্রেডেড ফি বলা উচিত। টোল বোধায় ট্যাক্স না। 
  • dc | 171.79.63.42 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ২১:৪০520113
  • "সেল্ফি বুথ বানানো বা সরকারের বিজ্ঞাপন দেওয়া বা রামমন্দির সংক্রান্ত কোন সরকারি খরচ হলে সেই টাকাগুলো আলাদা করে নেওয়া যেতে পারে" 
     
    ২০০% একমত laugh
     
    "আমি ভাবছিলাম আইডিয়ালি কী হওয়া উচিত তা নিয়ে"
     
    আইডিয়ালি বা থিওরেটিকালি কি হওয়া উচিত সে নিয়েও খানিক লিখলাম তো! আইডিয়ালি, যদি কোন অ্যাক্টিভিটির থেকে পজিটিভ এক্সটার্নালিটি হয় তাহলে সেটা করা উচিত। এবার টোল নিয়ে সেই টাকায় মেন্টেন্যান্স ইত্যাদি করলে তার এক্সটার্নালিটি হলো গিয়ে কম পলিউশান, কম অ্যাক্সিডেন্ট আর কম যানজটের ফলে ফুয়েল সেভিং। এই টাকাটা যদি সরকার সারা দেশের ট্যাক্স থেকে নেয়, তাহলে সারা দেশের নাগরিক টোল দিচ্ছে, যাদের মধ্যে বহু লোক আছেন যারা ঐ রাস্তা কখনো ব্যবহার করবেন না বা যাদের ঐ টোল দেওয়ার সামর্থ্য নেই। তার বদলে যদি টাকাটা টোল হিসেবে নেওয়া হয়, আর তাদের থেকেই শুধু নেওয়া হয় যারা ঐ রাস্তাটা ব্যবহার করছেন আর যাদের দেওয়ার সামর্থ আছে (অর্থাত নিজের গাড়ি করে ঐ রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন) তাহলে সেটা মোর এফিসিয়েন্ট অ্যালোকেশান অফ রিসোর্স। আরও খেয়াল করুন, ইন্ডিয়াতে বা পৃথিবীর কোন দেশেই সব রাস্তা বা সব ব্রিজ টোলড নয়। বিশেষ কিছু এক্সপ্রেসওয়ে, সাধারন্ত যেগুলো অ্যাক্সেস কন্ট্রোলড, আর বিশেষ কিছু ব্রিজ, টানেল ইত্যাদি, যেগুলো বানাতে খুব খরচ আর যেগুলোর ইকোনমিক অপর্চুনিটি কস্ট খুব বেশী, সেগুলোকে টোলড করা হয় বা হচ্ছে। অর্থাত ভারতে বা অন্যান্য জায়গাতেও, টোল কিছুটা গ্রেডেড ট্যাক্সের মতো - যারা দিতে পারছেন আর সেই রাস্তা/টানেল/ব্রিজ ব্যবহার করছেন শুধু তারাই ঐ ট্যাক্স দিচ্ছেন। 
  • r2h | 165.1.200.98 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ২১:২৫520112
  • হ্যাঁ, রমিতবাবুর অলংকরন দারুন ভালো। কথা হবে না যাকে বলে। একঘর, ফাস্টোক্লাস। যত্ন করে সময় নিয়ে পড়ে আঁকা।
  • r2h | 165.1.200.98 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ২১:২২520110
  • এখানে কোনটা রাজ্য সরকারের খরচ আর কোনটা কেন্দ্রীয়, কে কত খাজনা পায় - সেসব ফ্যাকটর আসবে। তবে মূল ভাবনা ঐ। এইসব বুঝে শুনে ম্যানেজ, খরচা ইত্যাদি করার জন্যই সরকার বসে আছে।
  • kk | 2607:fb91:87a:52eb:483c:ece2:b7bd:22f1 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ২১:২১520109
  • আমারও রমিতবাবুর প্রচ্ছদ আর অলংকরণ দুটোই খুব ভালো লাগলো।
  • r2h | 165.1.200.98 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ২১:০৫520108
    • dc | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১১:৫২
    • কিন্তু দেখুন, শুধু আমেরিকা বা য়ুরোপ না, এশিয়া আর আফ্রিকার নানান দেশেও টোল রাস্তা আছে, সেসব দেশের কিছু নাগরিকদের ব্যয়ক্ষমতার সাথে ভারতীয়দের ব্যয়ক্ষমতা তুলনা করা যায়। 
       
      পৃথিবীর বেশীর ভাগ ​​​​​​​দেশেই ​​​​​​​টোল ​​​​​​​রাস্তা ​​​​​​​আছে, ​​​​​​​তার ​​​​​​​কারন ​​​​​​​বোধায় টোল নেওয়ার পক্ষে কিছু ইকোনমিক কারনও থাকে, যেমন কাল লিখেছিলাম, ইকোনমিক এক্সটার্নালিটি। যদি টোল নেওয়া হয় আর সেই টাকায় রাস্তাটার রেগুলার মেরামত করা হয়, ট্রাফিক মেন্টেন করা হয়, তাহলে যানজট কমে, পলিউশান কমে, অ্যাক্সিডেন্ট কমে। 
     
    ডিসি, আবারও, কী হয় তা নিয়ে না, আমি ভাবছিলাম আইডিয়ালি কী হওয়া উচিত তা নিয়ে।
    করের টাকায় ব্রিজ হয়েছে, করের টাকাতেই মেরামত মেনটেনেন্স হওয়া উচিত।
    বরং সেল্ফি বুথ বানানো বা সরকারের বিজ্ঞাপন দেওয়া বা রামমন্দির সংক্রান্ত কোন সরকারি খরচ হলে সেই টাকাগুলো আলাদা করে নেওয়া যেতে পারে। যাদের ইচ্ছে হবে দেবে। অনেকেই দেবে নিশ্চিত।  
    সব দেশেই হয়তো ওরকম টুকটাক ঐচ্ছিক কর খুঁজে বের করা যেতে পারে।

    তবে আইডিয়ালি যা হওয়ার কথা তা সাধারনত হয় না, হবে এমন আশা করাও গোলমেলে। এ যেহেতু নিতান্ত তত্ত্বকথা, তাই আদর্শ নীতি নিয়ে ...

    আপনার আর আমার বক্তব্য আসলে একেবারেই দুটো ভিন্নপথে মনে হয়, অরিনদার বক্তব্যটা বরং সেতুবন্ধনের মত বলা যায়!
  • | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ২০:২৬520107
  • প্রচ্ছদ আর অলংকরণ দুটোই ভাল লেগেছে রমিত।
  • dc | 171.79.63.42 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ২০:১৮520106
  • প্রচ্ছদটা আর পরের ছবিটাও খুব ভালো লেগেছে :-)
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ২০:০৫520104
  • এ হে, পাই যদি প্রশ্ন টোশ্ন করবেন জানতাম তাহলে নামটা ঢেকে ঢুকে পাঠাতুম। :-)
     
    তবে যাই হোক, প্রচ্ছদটা ঠিক ঠাক দাঁড়িয়েছে কি ?
  • dc | 171.79.63.42 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ২০:০৩520103
  • নট জাস্ট বাইকস অনেকদিন ধরে ফলো করি। আর্বান প্ল্যানিং আর রিনিউয়াল নিয়ে অনেক কিছু বলে।  
  • বকলম -এ অরিত্র | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৮:৩৬520101
  • গাড়ি কেন্দ্রিক নির্মাণ (car centric development) নিয়ে NotJustBikes এর কাজ অনেকেই দেখেছেন নিশ্চয়ই।
  • বকলম -এ অরিত্র | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৮:৩৪520100
  • শুধু হাইওয়ে বা এয়ারপোর্ট নয়, গত দুই/আড়াই দশকে ভারতে যেকোনো শহর পরিকল্পনা উচ্চবিত্ত+ দের কথা মাথায় রেখেই হয়েছে, পুরোনোগুলোকে সেই দিকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হল গড়িকেন্দ্রিক শহর নির্মাণ, গণপরিবহনকে প্রায় অনুপস্থিত করে বা ভেঙে রাখা। কলোনি বা অতিবৃহৎ ঘেরা আবাসন (gated community) নির্ভর এলাকা নির্মাণ যেখানে নিজস্ব পরিবহন ছাড়া কলোনির মধ্যে বসবাস দূরস্থান, কাজেকম্মের প্রয়োজনে যাওয়া আসা একটা পরিশ্রমসাধ্য/অসাধ্য কাজ হয়ে দাঁড়ায়। বসতি এলাকার ছোট রাস্তাও গতিশীল করে রাখা অথচ ফুটপাত দুরস্থান আশেপাশে হাঁটাচলার যোগ্য কোনো জমি না থাকা।
     
    সবমিলিয়ে হেঁটে চলে বাসে ট্রামে শহরে যাতায়াত অসম্ভব হয়ে পড়ে। ব্যক্তিগত যানবাহন রাখার আবশ্যকতা নিশ্চিত করে একটি নূন্যতম মাসিক আয়ের কমে সেখানে থাকা অসম্ভব। ছোট দোকান চালানো বা জিনিস ফিরি করা অসম্ভব। অল্প আয়ের মানুষদের পক্ষে থাকা, এমনকি আসা যাওয়া করাও মুশকিল।
     
    শহর কোনো অবস্থাপন্নদের বসতি এলাকা নয়, এটি প্রাণকেন্দ্র, শিক্ষা কর্ম ব্যবসা চিকিৎসা ও নানান কাজের পীঠস্থান। সেখানে না আসতে না থাকতে পারা মানে জীবনে এগোনোর জন্য ভালো সুযোগ শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হওয়া। এটা ইকোনমিক বেসিসে সোশ্যাল ক্লাসিফিকেশন ও ডিসকানেকশান সৃষ্টি করে।
  • dc | 171.79.63.42 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৭:৫৫520099
  • ইন ফ্যাক্ট আমি বেশ কয়েকবার চেন্নাই এয়ারপোর্টে গেছি বা সেখান থেকে এসেছি মেট্রো দিয়ে, যখন আমার সাথে শুধু কেবিন লাগেজ থাকে। ডিপার্চারের খুব কাছে মেট্রো স্টেশান। চার পাঁচ বছর আগে যখন মেট্রো ছিলো না তখন তিরুসুলাম অবধি ট্রেনে যেতাম, তারপর টানেলে করে এয়ারপোর্ট। তিরুসুলাম স্টেশানের উল্টোদিকে একটা ছোট্ট পাহাড় আছে, আর স্টেশান ছাড়িয়েই লাইনটা বেঁকে যায়, ফলে বহু দূর থেকে ট্রেন আসতে দেখা যায়। এই স্টেশানটা ছবির মতো সুন্দর। 
  • dc | 171.79.63.42 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৭:৪৮520098
  • "অথচ ব্রীজটার আসল লক্ষ্য দুটো বন্দরের মধ্যে বা অন্য শহরের সঙ্গে মুম্বাইয়ের তাড়াতাড়ি যোগাযোগ করানো" 
     
    সেটাও হতে পারে :-)
  • dc | 171.79.63.42 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৭:৪৭520097
  • "এটা দরকার কারণ একটা বিকল্প রাখা জরুরী "
     
    একদম একমত। এয়ারপোর্টের সাথে শহরের মাল্টিমোডাল কানেকটিভিটি তো খুবই জরুরি। চেন্নাই এয়ারপোর্টের উল্টোদিকেই যেমন লোকাল ট্রেনের স্টেশান আছে (তিরুসুলাম স্টেশান, ভারি সুন্দর দেখতে), যেখান থেকে সোজা টানেল দিয়ে ডিপার্চারের সামনের জায়গাটায় পৌঁছে যাওয়া যায়। আবার মেট্রোরেল আর এমআরটিএস এরও এলিভেটেড স্টেশান আছে। অর্থাত যাঁদের চেকড ইন লাগেজ নেই তাঁরা চাইলে চট করে এয়ারপোর্ট থেকেই ট্রেনে বা মেট্রোতে করে শহরে পৌঁছে যেতে পারেন। চেন্নাইএর দ্বিতীয় এয়ারপোর্টের কাজ শুরু হয়েছে শ্রীপেরামবুদুরের কাছে পারান্দুর বলে একটা জায়গাতে, সেখানেও মেট্রোর ইস্ট-ওয়েস্ট লাইন নিয়ে যাওয়া হবে। আর বাস সার্ভিসও চালু করা হবে পুনামালির কাছে কুথামবাক্কাম বাস টার্মিনাস থেকে। ব্যাঙ্গালোর এয়ারপোর্টেও বোধায় মেট্রো স্টেশান খোলার কাজ চলছে। আমার মতে এয়ারপোর্ট থেকে শহর অবধি হাইস্পিড ট্রেন সার্ভিস চালু করা উচিত, দেখা যাক কি হয়। 
  • দীমু | 182.69.177.150 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৭:৩৫520096
  • "একবার যেতে ২৫০ টাকা আর ফিরে এলে ৩৭৫ টাকা। তবে মান্থলি পাসে বোধায় যতোবার খুশী যাওয়া আসা করা যাবে" - এটাই বলছি। যদি কেউ সকালে অফিস গিয়ে সন্ধ্যেবেলা ফিরে আসে মানে দিনে ৩৭৫ টাকা। তাহলে মাসে কুড়ি দিন অফিস গেলে মান্থলি পাস তো তার জন্য অনেক বেশি হয়ে যাচ্ছে। অফিস যাবার কথাটা উঠছে কারণ ব্রীজটাকে সেভাবেই কম সময় লাগবে ইত্যাদি বলে সবজায়গায় ফোকাস করা হচ্ছে। অথচ ব্রীজটার আসল লক্ষ্য দুটো বন্দরের মধ্যে বা অন্য শহরের সঙ্গে মুম্বাইয়ের তাড়াতাড়ি যোগাযোগ করানো। cheeky
  • দীমু | 182.69.177.150 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৬:২৯520095
  • আমি সন্ধ্যের পরে ওই বাসটা কোনোদিন দেখিনি। "মালপ্ত্র না থাকলে" কথাটা গোলমেলে , এয়ারপোর্টে গেলে তো লোকের সঙ্গে মালপত্র থাকবে ধরে নিয়েই বাস সার্ভিসটা দেওয়া উচিত।
  • | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৬:১৬520094
  • মানে অ্যারাইভালের ১এ গেট দিয়ে বেরিয়ে ডানদিকে যাবো? একবার গিয়ে দেখতে হবে। তবে অন্তত বালিহল্ট পর্যন্ত একটা বাস দেওয়া উচিৎ। হাওড়া যেতে কতক্ষণ লাগবে কে জানে!  
  • b | 117.194.71.241 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৫:৩৭520093
  • কলকেতার ওই এ  সি বাস আমি ব্যাবহার করেছি। অনেকটা কিসু  হাঁটতে হয় না, ঐ ধরুন যেখানে নতুন বিল্ডিং এর  অ্যারাইভালটা শেষ হচ্ছে (বেরিয়ে  ডান দিকে ) সেখান থেকেই পাওয়া যায়। মূলতঃ গড়িয়া , টালিগঞ্জ  আর হাওড়া এই তিনটে টার্মিনালে  যাওয়া যায়। এখন বোধ হয় কয়েকটা ইলেক্ট্রিক বাসও চলছে। 
    সার্ভিস মোটামুটি এক ঘন্টা পরে পরে , তবে ওর টাইম গুগল ম্যাপের সার্চ করলে চলে আসে। ভালোই যায়। এয়ারপোর্ট থেকে গড়িয়াহাট এক ঘন্টায় টেনে দেয়, রাস্তায় তেমন ভিড়ভাট্টা না থাকলে। ৩৫ টাকা ভাড়া দিয়েছি কদিন আগেও।
    মালপ্ত্র না থাকলে আমি ওতেই যাতায়াত করি। শুধু ফেরার সময় একটু আগে বেরোই , বলা যায় না বাবা।
     
    এছাড়া এ সি বাস মিস করলে বেস্ট অপশন হচ্ছে বারাসত-মধ্যমগ্রাম-ডানকুনি  ইত্যাদি রুটের বাসে চেপে আড়াই নম্বর গেটে নামা . তবে ঐ, একটা হ্যানড্ব্যাগের চেয়ে  বেশি কিছু থাকা চলবে না। সেখান থেকে হাঁটুন, কিম্বা রিক্শা নিয়ে ঐ এসি বাস স্টপে । শেষেরটায় খরচ বেশি, প্রায় চল্লিশ টাকা মতো .
  • π | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৫:০৯520092
  • আরে,  নামটা গাছের আড়ালে লুকিয়ে পড়েছিল :(
    অন্যগুলোয় প্রকাশ্যে দেখে এটায় ভেবে দিলুম :(
     
     
  • dc | 2401:4900:7b87:5b4d:6043:5d1b:31d:1177 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৫:০৪520091
  • "সেখানে গাড়ির একবার যাওয়া আসা করতে ৩৭৫ টাকা।"
     
    নানা, একবার যেতে ২৫০ টাকা আর ফিরে এলে ৩৭৫ টাকা। তবে মান্থলি পাসে বোধায় যতোবার খুশী যাওয়া আসা করা যাবে (আন্দাজে বললাম, কারন ট্রেনের মান্থলি পাসে ওরকম)। 
  • | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৪:৪৪520090
  • ছবিতে শিল্পী নিজের নাম লিখে রেখেছেন তো। 
     
    কলকাতায় নাকি এসি ভলভো আছে বিমানবন্দর থেকে। এবারে সে বেশ অনেকটা হেঁটে যেতে হয়। আর ফ্রিকোয়েন্সি কেমন জানি না। পুণেতে মোটামুটি সব কটা মেইন পয়েন্ট থেকেই স্টেশান আর বিমানবন্দরে যাবার বাস পাওয়া যায়। 
     
    এই ব্রিজটার এমন আখাম্বা বেশী টোলচার্জ ব্রিজের ব্যবহার কমাবে বলেই মনে হয়। 
  • দীমু | 182.69.177.150 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৪:৩৫520089
  • একজন ভাটে টোলের ছবি দিয়েছেন ফেবু পোস্ট থেকে। সেখানে গাড়ির একবার যাওয়া আসা করতে ৩৭৫ টাকা। ৩০ দিন ব্যবহার করলেও ১১২৫০ টাকা হচ্ছে। কিন্তু গাড়ির মান্থলি পাস দেখলাম ১২২৫০ টাকা মানে হাজার টাকা বেশি। তাহলে ইনসেনটিভ তো নেই cheeky
     
    "এই ব্রীজটা যখন কষ্ট করে বানালোই তখন সঙ্গে পনেরো মিনিট বাদে বাদে পাবলিক ইলেকট্রিক বাসের আলাদা লেন বা এমন কিছু একটা ব্যবস্থা রাখা উচিত যাতে অল্প খরচেও কেউ এই ব্রীজটা ব্যবহার করতে পারে" - এটা দরকার কারণ একটা বিকল্প রাখা জরুরী যেটা প্রয়োজনে একজন উচ্চবিত্তও ব্যবহার করতে পারবেন যদি গাড়ি খারাপ হয়ে যায় বা অন্য কিছু। লুরু এয়ারপোর্টে যেমন সুন্দর সরকারী বিএমটিসি আছে যেটা যে কেউ ইচ্ছে করলেই ক্যাবের বদলে ব্যবহার করতে পারে। অথচ কলকেতা এয়ারপোর্টে ট্যাক্সি /ক্যাব ছাড়া কিছু নেই। অর্থাৎ পব সরকার ধরে নিয়েছে যারা এই বিমানবন্দর ব্যবহার করেন তারা সবাই বিত্তশালী। এটায় সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি সুন্দর বোঝা যায়।
  • dc | 2401:4900:7b87:5b4d:6043:5d1b:31d:1177 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৪:২১520088
  • তবে হ্যঁ, ব্রিজটা ভারী ট্রাক ইত্যাদি চালানোর জন্যও বানানো হয়েছে, এই পয়েন্টটা আমারও ঠিক মনে হলো। ওয়েস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডোর তৈরি হচ্ছে, সেটা পুরোপুরি হয়ে গেলে জেএনপিটি অবধি মাল সরবরাহ করা হবে। আর তখন  জেএনপিটি থেকে ট্রাকগুলো এই ব্রিজটা পারাপার করবে। 
  • dc | 2401:4900:7b87:5b4d:6043:5d1b:31d:1177 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৪:০৬520087
  • "ভর্তুকির ক্ষেত্রে একটা পয়েন্ট আছে। যারা ব্রীজটা সত্যি নিয়মিত ব্যবহার করবেন তাদের টোল কম দেওয়া উচিত আর যারা একবার এমনি দেখবার জন্য ব্যবহার করবেন তাদের বেশি টোল দেওয়া উচিত"
     
    সে তো অবশ্যই! এই ব্রিজটায় মান্থলি পাস সিস্টেম বানিয়েছে দেখলাম, লোকাল প্যাসেন্জার ট্রেনে যেমন থাকে, বা অন্যান্য কিছু টোল ব্রিজেও দেখেছি। 
     
    "ব্রীজটা দেখে আমার মনে হয়েছে এটা আসলে দুটো বন্দরের মধ্যে ভারী গাড়ি চালানোর জন্য বানিয়েছে"
     
    আমার যেরকম মনে হলো নানান য়ুটুব ভিডিও দেখে, এটার দুদিকের সব ইন্টারচেঞ্জগুলো বানানো হয়ে যাওয়ার পর কানেক্টিভিটি আরও বাড়বে। যেমন মুম্বাইএর দ্বিতীয় এয়ারপোর্টে নাকি কানেক্ট করতে সুবিধা হবে, দিল্লি মুম্বাই এক্সপ্রেসওয়ের সাথেও কোথায় একটা কানেক্ট করবে, সেই এক্সপ্রেসওয়ে আবার পুনা মুম্বাই আর নাগপুর মুম্বাই এক্সপ্রেসওয়ের সাথে কানেক্ট করবে, ফলে মহারাষ্ট্রের বাইরে থেকে যারা আসছেন তারাও সহজে নানান জায়গায় যেতে পারবেন।  
  • দীমু | 182.69.177.150 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৩:৫৪520086
  • হ্যাঁ তবে এই ব্রীজটা যখন কষ্ট করে বানালোই তখন সঙ্গে পনেরো মিনিট বাদে বাদে পাবলিক ইলেকট্রিক বাসের আলাদা লেন বা এমন কিছু একটা ব্যবস্থা রাখা উচিত যাতে অল্প খরচেও কেউ এই ব্রীজটা ব্যবহার করতে পারে। ব্রীজটা দেখে আমার মনে হয়েছে এটা আসলে দুটো বন্দরের মধ্যে ভারী গাড়ি চালানোর জন্য বানিয়েছে। 
     
    ভর্তুকির ক্ষেত্রে একটা পয়েন্ট আছে। যারা ব্রীজটা সত্যি নিয়মিত ব্যবহার করবেন তাদের টোল কম দেওয়া উচিত আর যারা একবার এমনি দেখবার জন্য ব্যবহার করবেন তাদের বেশি টোল দেওয়া উচিত। লুরুতে ইলেক্ট্রনিক সিটির ফ্লাইওভারটায় এরকম ব্যবস্থা ছিল। বা দিল্লি মেট্রোতে যেমন , আপনি যত বেশি দূরত্ত্ব যাবেন , আপনাকে তত কম টাকা দিতে হবে। এটা একটা সুচিন্তিত ইনসেনটিভ সিস্টেম , যাতে সত্যি সত্যি কাজের জন্য যারা জিনিসটা ব্যবহার করবেন তাদের নিয়মিত লাভ হবে এবং তারা আর বিকল্প কিছুর খোঁজ করবেনই না।
  • দীমু | 182.69.177.150 | ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১৩:৪৭520085
  • শিল্পীর নাম তো লেখাই আছে, আমাদের রমিতবাবু 
     
    laughlaugh
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত