এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • gandhi | 217.138.220.50 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৩:০৭517619
  • এলেবেলে টইতে লিখুন, টইতে শিফট করছি।
  • gandhi | 217.138.220.50 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৩:০২517617
  • গান্ধীর ননভায়োলেন্স একটা একটিভ পলিটিক্যাল ফোর্স। গান্ধী বলছেন ননভায়োলেন্সের জন্য অনেক বেশি সাহস দরকার। কিন্তু ননভায়োলেন্সের সাহস না থাকলে যাও ভায়োলেন্সের পথে। গান্ধীর মতে, সেটা কিছু না করার চেয়ে ভাল।

    I WOULD risk violence a thousand times rather than risk the emasculation of a whole race.

    I do believe that, where there is only a choice between cowardice and violence, I would advise violence... I would rather have India resort to arms in order to defend her honour than that she should, in a cowardly manner, become or remain a helpless witness to her own dishonor.
    But I believe that nonviolence is infinitely superior to violence, forgiveness is more manly than punishment. Forgiveness adorns a soldier...But abstinence is forgiveness only when there is the power to punish; it is meaningless when it pretends to proceed from a helpless creature....

    non-violence>violence>cowardice.
  • gandhi | 217.138.220.50 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১২:৫০517616
  • গান্ধী=বোঝো
     
    “Hitler killed five million [sic] Jews. It is the greatest crime of our time. But the Jews should have offered themselves to the butcher’s knife. They should have thrown themselves into the sea from cliffs.....It would have aroused the world and the people of Germany.... As it is they succumbed anyway in their millions.” 

    – Mahatma Gandhi, June 1946, in an interview with his biographer Louis Fischer.
     
    গান্ধীর ননভায়োলেন্স খুব সহজ জিনিস নয়। গান্ধীর মাপের জননেতা যে আর আসেনি, তার কারণ ননভায়োলেন্সে ঐরকম অবিচল বিশ্বাস অন্য কারুর ছিলনা। যেকোন গণ আন্দোলনে সাফল্য পেতে গেলে সাধারণ জনসাধারণকে মোবিলাইজ করতে হবে। মোবিলাইজ করবেন কিভাবে? তার জন্যে চাই আত্মত্যাগ। একজন আত্মত্যাগ করছে দেখলে আরেকজন এসে পাশে দাঁড়াবে। দুজনের আত্মত্যাগ দেখলে চারজন আন্দোলনে যোগ দেবে। ভেবে দেখবেন সাফারিং বা আত্মত্যাগ ছাড়া গণআন্দোলন গড়ে তোলার আর কোন উপায় নেই। এবার আপনি যদি দেশের লোককে বলেন, তোমরা আমাকে রক্ত দাও, তাহলে তারা সরে যাবে। কারণ রক্ত দেবার স্টেকটা বেড়ে যাচ্ছে। ব্রিটিশরা ভারতে নাজিদের লেভেলে অত্যাচার করেনি। ফলে গান্ধী স্টেকটা কম রাখছেন। মিছিলে এসো, মার খাও, লোকে দেখুক পুলিশ লাঠি মেরে তোমার মাথা ফাটিয়ে দিচ্ছে। এটাই যথেষ্ট। নাজি জার্মানিতে স্টেকটা বাড়ছে। কিন্তু হিটলার ক্ষমতায় আসার পর থেকে ১৯৩৩-১৯৩৯ এইসময়ে জার্মানিতেও আন্দোলন গড়ে তোলার সুযোগ ছিল। মুশকিল হচ্ছে গান্ধীর মাপের নেতা ছিলনা, যারা আন্দোলন শুরু করবে। কমিউনিস্ট ও লিবেরাল নিজেদের মধ্যে ভোটের রাজনীতি করছিল। নইলে হিটলারের বিরুদ্ধেও ননভায়োলেন্স আন্দোলন গড়ে তোলা যেত।
  • GOAT | 2405:8100:8000:5ca1::18f:1ff5 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১২:৩১517615
  • ভাটে নয় টইতে লিখুন। পরে নিজেরাই কিছু খুঁজে পাবেন না
  • এলেবেলে | 202.142.71.17 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১২:২৭517614
  • এই নন-ভায়োলেন্সের হুপু তোলা কেন? যাতে জনগণ কিছুতেই সশস্ত্র আন্দোলনের পথে পা না বাড়ায়। যাতে কিছুতেই কৃষক-শ্রমজীবী জনতার মেলবন্ধন না হয়। বিড়লা চিঠিতে পরিস্কার লিখছেন বাপু একাই কমিউনিস্টদের ঠেকিয়ে রাখার পক্ষে যথেষ্ট। পুরুষোত্তম ঠাকুরদাসকে বলছেন নেহরুর বক্তব্য ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া হয়েছে। আর গান্ধী নিজে লিখিতভাবে জানিয়েছেন সুভাষ ইস মাই অপোনেন্ট। আহা রে অহিংসার পূজারীটি!
  • এলেবেলে | 202.142.71.17 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১২:১৭517613
  • গান্ধীর নন-ভায়োলেন্স! সেটা তো আবিসিনিয়া, ব্রিটিশ কিংবা চেকদের জন্য প্রযোজ্য। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের রিক্রুটার সার্জেন্ট (তারও আগে দক্ষিণ আফ্রিকায় নানাবিধ নকড়া-ছকড়া) কিন্তু পেশোয়ার কিংবা নৌ-বিদ্রোহের সময় অন্য রূপ ধরেন! পুলিশ-মিলিটারি লাগবে না এমনটাও বলেন না। তার আগের শতাব্দীতে এমনই এক 'মহাপুরুষ' ছিলেন যিনি দক্ষিণ আমেরিকার স্পেনীয় উপনিবেশগুলির মুক্তি বা পর্তুগাল, গ্রিক, আয়ারল্যান্ড, নেপলস অথবা দ্বিতীয় ফরাসি বিপ্লবের সাফল্যে আনন্দে আত্মহারা হন। অথচ নিজের দেশটি অন্তত আরও ১০০ বছর ব্রিটিশদের অধীনে থাকুক - এমনটা প্রার্থনা করেন, তাতে দেশটা রাতারাতি খ্রিস্টান হয়ে গেলেও তাঁর আপত্তি থাকে না।
     
    সম্ভবামি যুগে যুগে!
  • এলেবেলে | 202.142.71.17 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১২:০৫517612
  • বোঝো | 217.138.220.226 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৫:৪৬
     
    বাংলা বাক্যগঠন বুঝতে অসুবিধা হয়? লেখা হয়েছিল সুভাষ নাজি হলে গান্ধী আরও বড় ও চতুর নাজি। তো সুভাষ যে নাজি সেটা প্রমাণিত হয়েছে? 
     
    নাজি হেটার বলেছেন যে সুভাষ জার্মানির অত্যাচারের কথা জেনেও চুপ ছিলেন। কাজেই তিনি ফ্যাসিস্ট।
     
    তাহলে গান্ধীকে কী বলা হবে? তিনি জার্মানির অত্যাচারের কথা কেবল জানেন না, ইহুদিদের, চেকদের এবং ব্রিটিশদের সেই অত্যাচার হাসিমুখে মেনে নিতে বলছেন। তারও আগে ১৯৩৫ ও ৩৮ সালে আবিসিনিয়াকে একই কথা বলছেন। মানে মুসোলিনির অত্যাচার মুখ বুঁজে মেনে নাও।  ৪০ সালে হিটলারের বন্দনা করছেন। কেন? কী কারণ? অক্ষশক্তি জিতলে যাতে ভারতবর্ষের সম্ভাব্য শাসকদের সঙ্গে সম্পর্কটা মোলায়েম থাকে। 
     
    ১৯৩৯-এ যে গান্ধী যুদ্ধে ব্রিটিশদের শর্তনিরপেক্ষ সমর্থনের কথা বলেন, পরের বছর সেই একই গান্ধী ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে জানান It is wrong to help the British war-effort with men or money. The only worthy effort is to resist all war with non-violent resistance। প্রথমত যুদ্ধে ব্রিটিশদের সমর্থন করা বাকতেল্লা-সর্বস্ব অহিংস নীতির সঙ্গে যায় না। দ্বিতীয়ত ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে যাওয়ার কারণ ১৯৪০ সালে তাঁর দৃঢ় বিশ্বাস যুদ্ধে অক্ষশক্তি জয়ী হচ্ছেই। একই ধারণা তাঁর বশংবদ কিছু ভারতীয় পুঁজিপতিদেরও ছিল। তারপরেও কেবলই সুভাষ ফ্যাসিস্ট আর গান্ধী ধোয়া তুলসি পাতা?
     
    প্রসঙ্গত, সিএস আরও একধাপ এগিয়ে লিখেছেন যে অক্ষশক্তি জয়ী হলে এই গুজরাটি বানিয়াটি নেহরু-সুভাষ-বিড়লা প্রমুখ সব্বাইকেই তাঁর পথে নিয়ে আসতেন। তো তাঁকে ট্রোল করতে অসুবিধে নাকি তিনি গুরুর রেসিডেন্ট রাম গুহ? কোনটা?
  • Ranjan Roy | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১১:৫৪517611
  • সরি  কেসি,
    আপনাকে বলতে চাইনি। ওটা স্লিপ হয়ে গেছে ফ্রয়েডিয়ান, বা যাই বলুন! 
     
    এটা দেখুন   
    মনে হয়, সুভাষ স্বাধীন ভারতে সাংবিধানিক গণতন্ত্রের বদলে কম্যুনিজম এবং ফ্যাসিবাদের মিশ্রণে একটি টোটালিটেরিয়ান স্টেট চাইছিলেন, অল্পদিনের জন্যে হলেওঃ
    Considering everything, one is inclined to hold that the next phase in world history will produce a synthesis between Communism and Fascism. And will it be surprise if that synthesis is produced in India? ...In spite of the antithesis between Communism and Fascism, there are certain traits common to both. Both Communism and Fascism believe in the supremacy of the State over the individual. Both denounce parliamentary democracy. Both believe in party rule. Both believe in the dictatorship of the party and in the ruthless suppression of all dissenting minorities. Both believe in a planned industrial reorganisation of the country. These common traits will form the basis of the new synthesis. (Indian Struggle, S C Bose, pp. 377-379)
  • বন্দীজীবন | 2405:8100:8000:5ca1::18a:e089 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১১:২৬517610
  • আন্দামান থেকে যখন ছাড়া পেয়ে এলাম, তখন শ্রীযুক্ত বি. সি. চ্যাটার্জি সাহেব আমাকে একটা কথা বলেছিলেন। এখানে তার উল্লেখ করা প্রয়োজন। আন্দামান থেকে পাঠানো একটি চিঠিতে আমি লিখেছিলাম, যদি ব্রিটিশ সরকার ভারতবাসীদের সত্যিই এমন সুযোগ দেয় যাতে আমরা দেশের ভালোর জন্য যা সঠিক মনে করব তা করতে পারব, তাহলে গোপন ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে খুন-খারাপির রাস্তায় আগুন নিয়ে কেন খেলতে যাব? চ্যাটার্জি সাহেব আমাকে বলেছিলেন, 'ব্রিটিশ সরকার সত্যি সত্যিই এই সুযোগ দেবে, তাই এখন তোমার কর্তব্য হচ্ছে খোলামনে মন্টেগু রিফর্ম নিয়ে কাজ করা এবং গোপন ষড়যন্ত্রের পথ পরিত্যাগ করা। সেই আশা ও বিশ্বাসেই সরকার তোমাকে ছেড়ে দিয়েছে।' উত্তরে আমি বললাম, ‘বিনায়ক দামোদর সাভারকরও তো তাঁর লেখা চিঠিতে আমার মতো মনোভাবই প্রকাশ করেছিলেন, তাহলে সাভারকরকে কেন ছাড়া হয়নি আর আমাকেই বা কেন ছাড়া হয়েছে? আপনার কথা সত্যি হলে সাভারকরকেও ছাড়া উচিত ছিল। আমার তো মনে হয়, আমার ও সাভারকরের ছাড়া পাওয়ার ক্ষেত্রে দুটো ব্যাপার আছে। এক তো আমার মতো রাজনৈতিক বন্দীদের ছাড়ানোর জন্য বাংলার জনমতের প্রচণ্ড চাপ ছিল। রাজবন্দীদের মুক্তির পিছনে এটাই ছিল সবচেয়ে বড় কথা। কিন্তু মহারাষ্ট্রে বাংলার মতো তীব্র কোনো আন্দোলন হয়নি। দ্বিতীয়ত, সাভারকরজির ছাড়া না পাওয়ার পিছনে আর একটি কারণ ছিল, তাঁর এবং তাঁর দু-চারজন সহকর্মীর গ্রেপ্তারের পর মহারাষ্ট্রে বিপ্লবী আন্দোলন প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছিল। তাই সরকারের ভয় ছিল, সাভারকর ও অন্যদের ছেড়ে দিলে আবার না মহারাষ্ট্রে বিপ্লবী আন্দোলন শুরু হয়ে যায়। এছাড়াও আরও একটা ব্যাপার ছিল, সাভারকর কর্তৃক ইংলন্ডে এক ইংরাজের হত্যা হয়। তাই এজন্য ব্রিটিশ সরকারের বিশেষ আক্রোশ ছিল। রাজবন্দীদের মুক্তির সময় সরকার যে নীতি গ্রহণ করেছিল তা হচ্ছে যার বিরুদ্ধে হত্যা বা ডাকাতির অভিযোগ আছে তাদের ছাড়া হবে না। ঐ নীতি অনুযায়ীও সাভারকর ছাড়া পেতেন না। কেননা তাঁর বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ ছিল।' তাতে চ্যাটার্জি সাহেব বললেন, ‘আসল ব্যাপার হচ্ছে, মারাঠাদের ওপর সরকারের একদম বিশ্বাস নেই। বাঙালিদের ওপর সরকারের ভরসা হচ্ছে যে তাঁদের যা বলা হবে তাঁরা তাই করবেন, কিন্তু মারাঠারা কখনও এরকম করবে না।'
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১১:২২517609
  • CS, অপনার দেওয়া নেতাজি-নেহেরু-নাম্বিয়ার লিংকটা কিন্তু দারুন ছিল বলতেই হবে। পুরো থ্রিলার।
     
    চন্দ্রচূর এর নতুন বই বোধহয় এইটা
     
  • kc | 37.39.206.226 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১১:১৮517608
  • আমারতো শচীন সান্যালকে কোনও অভিযোগ নেই।
  • Ranjan Roy | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১১:১১517607
  • কেসি,
     খুব ভালো খবর। আপনারা নিজেরাই সত্যিটা দেখে নিন।
     
     ১ মর্লি-মন্টেগু রিফর্মের পর সাভারকর মাফিনামায় লিখলেন -- এমন রিফর্মের পর সবার সাংবিধানিক পথেই দেশের উন্নতির জন্যে কাজ করা উচিত। এরপরেও যদি কেউ সশস্ত্র বিপ্লবের কথা ভাবে তা হলে সেটা হবে অমার্জনীয় অপরাধ। আমাকে ছাড়লে  আমি অনেক বিপ্লবীকে বুঝিয়ে সশস্ত্র সংগ্রামের পথ থেকে সরিয়ে আনব।
    ২ শচীন্দ্রনাথ সরকারকে কোন চিঠি দিয়ে মাফ চান নি। নিজের ভাইকে একটা পোস্টকার্ডে লিখেছিলেন যে ওই রিফর্মের পরে মনে হচ্ছে নিয়মতান্ত্রিক পথে কাজ করা যাবে।
    ১৯১৯ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ জয়ের আনন্দে ইংরেজ সম্রাটের 'ক্ষমাদান" (ক্লেমেন্সি) প্রোগ্রামে বারীন্দ্র, ইত্যাদি বোমার মামলার সবাই এবং গদর পার্টির অধিকাংশ শিখ বিপ্লবী ও শচীন্দ্র। বাদ পড়লেন সাভারকর ভাইয়েরা, পণ্ডিত পরমানন্দ (ঝাঁসিওয়ালে) এবং হাতে গোণা ক'জন।  
    ৩ কোলকাতায় ফিরে কপর্দকহীন  শচীন গেলেন ওঁর ব্যারিস্টার চ্যাটার্জির বাড়িতে। উনি কংগ্রেসের অহিংস পথের পথিক হলেও বিপ্লবীদের মামলা লড়তেন, আশা করতেন এঁরা একদিন ভুল পথ ছেড়ে দেবে।
    তখন ব্যারিস্টার চ্যাটার্জি ভাইকে লেখা ওই পোস্টকার্ড শচীনকে দেখিয়ে দিলেন। ওনার মনে হল শচীন বোধহয় বিপ্লবের পথ ছেড়ে দেবে। 
      শচীন পোস্টকার্ডটি পড়ে বললেন - আরে, আমিও তো চিঠিতে নিয়মতান্ত্রিকতার পথের কথা লিখেছি। সাভারকরও তাই লিখেছিল। আমাকে ছাড়ল, ওকে কেন ছাড়ল না! 
    এই লাইনটি তুলে বলা হয় -- শচীন্দ্রনাথও চিঠি লিখেছিলেন, একা সাভারকর নয়।
    বিকৃত করা হয় যে উনি ভাইকে একটা পোস্ট কার্ড লিখেছিলেন, সরকারকে নয় -- তাতে ক্ষমা চাওয়ার কোন কথা ছিল না।
    সাভারকর লিখেছিলেন হোম ডিপার্টমেন্টকে - দীর্ঘপত্র।
    ৪ শচীন আবার সংগঠন গড়লেন, সংগ্রামে নাবলেন, ফের কালাপানি। উনি সমাজতন্ত্রের পক্ষধর হলেন, কিন্তু মার্ক্সের অর্থনৈতিক ব্যাখ্যা মেনে নিতে পারেন নি। এবং কম্যুনিস্ট রাষ্ট্রের একদলীয় শাসনের বিরুদ্ধে কলম ধরলেন। 
    সাভারকর গৃহস্থ হলেন এবং বাকিজীবন ইংরেজের বিরুদ্ধে কোন লড়াইয়ের কথা বললেন না; গড়ে তুললেন হিন্দু মহাসভা। 
  • Amit | 163.116.203.89 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:৫৮517606
  • বিল সেঁচতে যেতে কে বলেছিলো ? 
  • &/ | 107.77.236.125 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:৫৫517605
  • সর্বস্ব দিয়ে বিল সেঁচে গেল একদল,  কই খেল অন্যদল 
  • &/ | 107.77.236.125 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:৪৫517604
  • যেখানে স্বদেশী আন্দোলনের সূচনা আর বাড়তে থাকা সেইরকম আনস্টেবল জায়গার থেকে রাজধানী তো দূরে সরাবেই 
  • & | 107.77.236.125 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:৪৩517603
  • সেই ১৯০৫ এর বঙ্গভঙ্গ রোধ আন্দোলনই তো প্রথম বড় আন্দোলন, .তার আগে স্বাধীনতা দূরের কথা ,স্বরাজ ও কেউ ভাবত বলে মনে হয় না   । 
  • kc | 37.39.206.226 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:৩৯517602
  • রঞ্জনদা, বন্দীজীবন বাংলায় নতুন করে বেরিয়েছে। ৱ্যাডিক্যাল থেকে। ওনার গ্রেট গ্র্যান্ডসন তাঁর লেটেস্ট বইটাতে শচীন সান্যালের উপর অনেকটাই লিখেছেন।
  • Amit | 163.116.203.89 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:৩৯517601
  • কেন ?
  • &/ | 107.77.236.125 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:৩৭517600
  • রাজধানী সরাতই, দুদিন আগে কি দুদিন পরে 
  • Amit | 163.116.203.89 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:৩৫517599
  • দ্যাখেন ইয়ার্কি মারছি ঠিকই। তবে যার রোল যাই থাকুক , রাজধানী শিফট হয়ে যাওয়াটা যে বাঙালির একটা মেজর লস তাতে সন্দেহ নেই। 
  • &/ | 107.77.236.125 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:৩২517598
  • গুজরাতীরা জিতে গেলেন। ভারত তো, যা দেখা যাচ্ছে-- ওঁদেরই উপনিবেশ ।বাঙালির একূল ও গেল  ওকূল তো গেল ই 
  • biplobi | 91.230.193.38 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:৩১517597
  • ভারতের মত ইনএফেক্টিভ বিপ্লব অন্য কোনো দেশে হয়েছে কিনা ডাউট আছে। কোনো স্ট্র্যাটেজি নেই, অস্ত্রশস্ত্র nei, কেবল বোধবুদ্ধিহীন হাবেগ। যারা দেশকে মা বলে ডেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে, তারা একদিন গোরুকেও মা বলে ঝাঁপিয়ে পড়বে, এতে আর আশ্চর্যি কি?
  • Amit | 163.116.203.89 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:২৩517596
  • বিপ্লবীদের হট্টগোলের চক্করে উল্টে মাঝে ১৯১১ তে কলকাতা থেকে দিল্লি রাজধানী চলে গেলো। ভাবেন একবার ১৯৪৭ এ কলকাতা রাজধানী থাকলে কি কি হতে পারতো ? যাও বা বাঙালি হাবু ডুবু খেতে খেতে ভেসেবর্তে ছিলো , তেনারা ব্যোম ​​​​​​​পাটকেল ছুড়ে টুড়ে ​​​​​​​বাঙালির ​​​​​​​ভবিষ্যত ​​​​​​​এক্কেরে ​​​​​​​চুল্লুভর পানিমে ডুবিয়ে ​​​​​​​দিলেন।  ​​​
     
    ওই ​​​​​​​থেকেই মনে হয় "বাড় ​​​​​​​খাওয়া ​​​​​​​বাঙালি ​​​​​​"​ইডিয়ম ​​​​​​​টা ​​​​​​​বাজারে এলো। 
     
     :) :) 
  • Ranjan Roy | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:১৬517595
  • সিবি,
     ১
    শচীন্দ্রনাথ মাফিনামা দেন নি।  ওটা অপপ্রচার। 
    ওঁর "বন্দীজীবন" (হিন্দিতে) পড়ুন।
    গোটা প্যারার মাঝখান থেকে একটা লাইন তুলে বিকৃত করা হয়েছে।
    ২ 
    শচীন্দ্রনাথ একমাত্র আন্দামান থেকে ফিরে আসা সংগ্রামী, যিনি ফের ইংরেজের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য হিন্দুস্থান রিপাবলিকান আর্মিকে পুনঃসংগঠিত করলেন। ভগত সিংকে রিক্রুট করলেন (রাসবেহারী বসু জাপানে পালিয়ে গেছেন)। 
    কাকোরী মামলা।
    ফের আন্দামান।
    একমাত্র বিপ্লবী যিনি দু-দুবার কালাপানির সাজা খেটেছেন।
    দ্বিতীয়বার ফিরে এসেও  আন্দোলনে যোগ দিয়ে ফের জেলে। বলতে গেলে প্রায় সারা জীবন জেলে কাটল। গান্ধীজি জেলে এসো। ঝালেন, উনি বুঝলেন না।
     
    আত্মপ্প্রচার বিমুখ এই বিপ্লবীর চরিত্রহনন কাম্য নয়।
    জেলে টিবি হল, শেষ সময়ে সরকার বাড়ির কাছে গোরখপুরে পাঠিয়ে দিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার অল্প আগে মারা গেলেন। 
  • cb | 2405:8100:8000:5ca1::184:3097 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:০৪517594
  • শচীন সান্যালের মাফিনামাটা বাদ গেছে।
    দিনদুপুরে রডার অস্ত্র হাপিস হয়ে গেল। বিপ্লবীদের ঠেলায় সাহেব বেচারারা এমন সর্ষেফুল দেখলেন যে মোড় ফিরিয়ে দিতে কমুনিজম আমদানি করতে হল। গভর্নর আন্দামানে গিয়ে বন্দীদের মার্কসবাদী বইপত্র উপহার দিয়ে এলেন। কমুনিস্টরা সরকারের অনেক উপকারে এলেন বলে ত্রৈলোক্য মহারাজ লিখে গেছেন।
  • Ranjan Roy | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৯:৩৯517593
  • "নন-ভায়োলেন্স গণ আন্দোলনের একমাত্র পন্থা। সহিংস প্রক্রিয়া স্টেট ভায়োলেন্সকে লেজিটিমেসি দেয়। উল্টোদিকে অহিংস আন্দোলনে পুলিশ লাঠি চালালে স্টেট লেজিটিমেসি হারায়। এটা ডান-বাম কোনোদিকের লোকই ঠিক বোঝে না। ফলে দুদিক থেকেই গান্ধী গালাগাল খান।"
    -- এই বক্তব্যটির সঙ্গে আমি সম্পুর্ণ সহমত। কিন্তু রিয়েল পলিটিকে গান্ধী নিজেই আগ বাড়িয়ে গাল খাওয়ার কাজ করেছেন।

    ১) কিন্তু কোন পদ্ধতিই সর্বরোগহর দাওয়াই হতে পারে না । রোগবিশেষে এবং ব্যক্তিবিশেষে হোমিও-অ্যালো-আয়ুর্বেদ এবং সার্জারি কাজে লাগে।
    দেখুন, হিটলারের সঙ্গে মিত্রশক্তির সঙ্ঘাত চরমে উঠলে গান্ধীজি হরিজন পত্রিকায় ব্রিটেন, চেকশ্লোভাকিয়া ও ফ্রান্সের জনগণকে অহিংস পদ্ধতি অবলম্বন করে প্রতিরোধ করতে গায়ে পড়ে উপদেশ দিয়েছেন। তাতে যদি ওদের দেশ দখল হয়ে যায়, তাও সই! শুধু মাথা নত না করলেই হল। তাতে নৈতিক জয় হবে। ( রামচন্দ্র গুহের গান্ধী, ৬২৫-৬২৬ পাতা)। ভাগ্যিস, ইউরোপ এই উপদেশে কর্ণপাত করে নি।

    ২) উলটো দিকে ভারতে এবং বাংলায় ইংরেজ রাজপুরুষদের ব্যক্তিগত হত্যা প্রকল্পে লন্ডনে রাণী ভিক্টোরিয়ার সিংহাসন টলে উঠেছিল এমন তো মনে হয় না।
    যে অল্পবয়েসী ছেলেরা জীবন বাজি রেখে এই পথে নেমেছিল তাদের প্রণাম করেই বলছি -- ক্ষুদিরাম বসুর (১৯ বছরের ছেলে) বোমা ছোঁড়ায় প্রাণ গেল দুই নিরপরাদ ইংরেজ মহিলার আর এদিকে দুই কিশোরের।
    মানিকতলা বোমার মামলায় যুদ্ধ টুদ্ধ হল না। আগেই সবাই বামাল ধরা পড়লেন। অনেকে জেলে গেলেন। অরবিন্দ ঘোষ ছাড়া পেয়ে ঋষি অরবিন্দ হলেন। বারীন, উপেন্দ্র, হেমচন্দ্র, উল্লাসকর আন্দামানে দশ বছর রইলেন এবং গোপনে চিঠি লিখে মাফ চেয়ে সাধারণ জীবনে ফিরে এলেন।
    সত্যেন কানাইলাল জেলের বারান্দায় রাজসাক্ষী নরেন গোঁসাইকে মেরে ফাঁসিতে চড়লেন।
    সাভারকর কুড়িটা পিস্তল লণ্ডন থেকে ভারতে সাপ্লাই দিলেন। একজন ম্যাজিস্ট্রেট সিনেমা হলের বাইরে নিহত হলেন। প্রতিক্রিয়ায় অনন্ত কানহারে ফাঁসিতে চড়লেন। সাভারকরেরা দুই ভাই কালাপানিতে দশ বছর কাটিয়ে সাতটা মাফিনামা লিখে ভারতে ফিরে এলেন।
    মেজভাই বিনায়ক তিনবছর ভারতের জেলে কাটিয়ে তারপর অতিরিক্ত মুচলেকা দিয়ে অরাজনৈতিক জীবনযাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১৯৩৭ পর্য্যন্ত রত্নগিরিতে স্ত্রী-পুত্র নিয়ে সাধারণ জীবন যাপন করলেন। মাসিক ৬০ টাকা পেনশন স্বীকার করলেন।
    ততদিনে তাঁর লক্ষ্য বদলে গেছে -- সশস্ত্র সংগ্রাম করতে হবে, কিন্তু ইংরেজ নয়, মুসলমানদের বিরুদ্ধে।
    "আর্য সনাতন বঙ্গভূমিতে রাখিব না আর যবন চিহ্ন'।
    বলতে চাইছি এই প্রতিক্রিয়া -- বিপ্লবীদের চরিত্র বদল -- নকশাল আন্দোলনেও দেখা গেছে।

    ৩) কিন্তু যেখানে রাজশক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা হয়েছে?
    চট্টগ্রাম বিদ্রোহ? বাঘা যতীনের বুড়িবালামের তীরে? রাসবিহারী বসু - শচীন্দ্রনাথ সান্যাল - ভগত সিং - চন্দ্রশেখর আজাদদের হিন্দুস্থান রিপাব্লিকান আর্মি? নৌবিদ্রোহ?

    ৪) গান্ধীজির অহিংস আন্দোলনের রণনৈতিক সাফল্য আম জনতাকে পথে নামানো এবং ইংরেজ হুকুমতকে বুঝিয়ে দেওয়া যে ভারতের জনগণ ওদের অধীনে থাকা মেনে নেবে না।
    উলটো দিকে আজকের ভারতে মাওবাদীদের পথ রাষ্ট্রীয় হিংসাকে বৈধতা দিচ্ছে এবং গণতান্ত্রিক প্রতিরোধের স্পেস বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
  • gandhi | 217.138.220.50 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৮:১৮517592
  • নন-ভায়োলেন্স গণ আন্দোলনের একমাত্র পন্থা। সহিংস প্রক্রিয়া স্টেট ভায়োলেন্সকে লেজিটিমেসি দেয়। উল্টোদিকে অহিংস আন্দোলনে পুলিশ লাঠি চালালে স্টেট লেজিটিমেসি হারায়। এটা ডান-বাম কোনোদিকের লোকই ঠিক বোঝে না। ফলে দুদিক থেকেই গান্ধী গালাগাল খান।
     
    গান্ধীর কনজারভেটিজম নিয়ে সমালোচনা চলতে পারে, যেমন আম্বেদকর বলেছেন। কিন্তু পলিটিক্যাল লিডার হিসেবে গান্ধীর দক্ষতা সন্দেহাতীত।
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৮:০৮517591
  • নন-ভায়োলেন্সকে কি ব্রিটিশ শাসকরা সেরকম সিরিয়াসলি নিত? মনে তো হয় না।  তাহলে সম্ভবত ভেতরের লড়াইটা অন্য ছিল? বাণিজ্যের ভাগাভাগি? অন্য আরও গূঢ় কোনো ডীল? নন-ভায়োলেন্সের ঘেরাটোপের আড়ালে?
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৮:০৩517590
  • কাজের বেলা কাজি
    কাজ ফুরালে নাজি
    ( জার্মানিতে কেলো করে চিরকালের জন্য নন্দ ঘোষ দিয়ে গেল দুনিয়াকে। এখন কোথাও কিছু ঝামেলা হলেই লোকে হাঁ হাঁ করে ওঠে নাজি নাজি বলে। )
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত