এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৪ মার্চ ২০২৩ ০৩:৫৬513881
  • স্বপ্ন!!! আরে নাম পেয়ে গেছি, এইবারে নামানো বইগুলো খুলে খুলে সূচী দেখব। পেলেই ঝট করে-
    ফেবুর নানা বই গ্রুপ থেকে কত সব বইপত্র যে আজকাল পাওয়া যায়!
    থ্যাংকু কেকে। ঃ-)
  • kk | 2601:14a:500:e780:b0d0:6e3c:f091:2e7d | ০৪ মার্চ ২০২৩ ০৩:২২513880
  • অ্যান্ডর,
    তোমার বলা প্রথম গল্পটার নাম 'স্বপ্ন'। এটা লীলা অমনিবাসে আছে। তোমার কাছে কি বইটা আছে? নাহলে পাঠিয়ে দেবো। দ্বিতীয় গল্পটা ঠিক মনে পড়ছেনা। এই রকম থিমের গল্প তো ওনার বেশ অনেক কটাই আছে না? কোন ঘটনাটা কোনটায় ছিলো একটু গুলিয়ে যায় আমার।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৪ মার্চ ২০২৩ ০৩:১৩513879
  • আর তৃতীয় প্রশ্ন কোনো গল্প না। প্রশ্ন হল, হুতেন্দ্র কোথায় গেলেন? বেশ কিছুদিন দেখছি না।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৪ মার্চ ২০২৩ ০৩:১১513878
  • আর একটা গল্প ছিল একদল ছোটো ছোটো ছেলে একটা চারদিক টিনের শেডে ঘেরা উঠোনমতন জায়্গায় থাকত রাতে, দিনে নানা কাজকর্ম করত। কেউ ওদের সন্ধান জানত না। নানা জায়্গা থেকে আসা অনাথ ছেলেরা ওরা। ওদের নেতা ছেলেটি ভালো আঁকত, দেওয়ালে বুদ্ধদেবের ছবি এঁকেছিল।
    এটা কি তোমার পড়া?
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৪ মার্চ ২০২৩ ০৩:০৬513877
  • কেকে, আছো? লীলা মজুমদারের বড়দের গল্প সংকলনের মধ্যে একটা আশ্চর্য গল্প ছিল, একটি মেয়ে মনে দুঃখ হলেই স্বপ্নে একটা অদ্ভুত গাছ দেখতে পেত, জলের ধারে। ছড়া ছড়া সবুজ পাতা হাওয়ায় কাঁপছে, জলের ধারে খোলা শিকড়ে জলকণা, অতি স্নিগ্ধ, অতি সুন্দর। তার মন ভালো হয়ে যেত। মেয়েটি ছিল পিতৃমাতৃহারা, জ্যেঠামশাই আর জ্যেঠিমার কাছে থাকত। জ্যেঠামশাই যখন মারা গেলেন, সব সম্পত্তি জ্যেঠিমাকে দিয়ে দিলেন, মেয়েটি তখন তরুণী, চাকরি নিয়ে দূরে চলে গেল।
    গল্পটা কি পড়েছিলে তুমি? নামটা কিছুতেই মনে পড়ছে না। খুঁজে পেলে আবার পড়তে পারতাম। অনবদ্য একটি গল্প।
  • যোষিতা | ০৪ মার্চ ২০২৩ ০২:২৮513876
  • কেষ্টর ফিসচুলায় সমস্যা হয়েছে তিহাড় জেলে যাবার খবর শুনে।
  • কারা যেন ​​​​​​​বলে ​​​​​​​ভারতে ​​​​​​​মেয়েদের ​​​​​​​ভারী ​​​​​​​সম্মান ​​​​​​​ছিল প্রাচীনকালে! | 136.226.50.123 | ০৩ মার্চ ২০২৩ ১৯:৫৯513875
  • কিন্তু পৃথিবীর অন্য অন্যত্র ছবিগুলো কি কিছু আলাদা ছিল? শিকারীসমাজে, কৃষিসমাজে - এভাবেই তো চিন্তাভাবনা এসেছে। লার্জ স্কেলে নারীর ​​​​​​​বৌদ্ধিক ​​​​​​​গুরুত্ব ​​​​​​কি ​​​​​​​নেহাতই ​​​​​​​অর্বাচীন ​​​​​​​ব্যাপার ​​​​​​​নয়? ​​​​​​​প্রাচীন ​​​​​​​কালে ​​​​​​​কোন ​​​​​​​সমাজেই ​​​​​​​বা ​​​​​​​সেভাবে ​​​​​​​ছিল, ​​​​​​​বিক্ষিপ্ত ​​​​​​​চিত্র ​​​​​​​ছাড়া? ​​​​​​​মিশরেও ​​​​​​​এক ​​​​​​​রানী ​​​​​​​পেলাম ​​​​​​​আড়াই ​​​​​​​হাজারের ​​​​​​​বেশী বছর ​​​​​​​আগে, ​​​​​​​তার ​​​​​​​প্রমাণ ​​​​​​​তো ​​​​​​​পরবর্তীকালের ​​​​​​​ফ্যারাওরা মুছে ​​​​​​​দেবার ​​​​​​​চেষ্টা করেছেন।
     
    টই ​​​​​​​আর ​​​​​​​ঘাঁটলাম ​​​​​​​না! 
     
  • | 146.196.33.255 | ০৩ মার্চ ২০২৩ ১১:২৩513874
  • শীতের অন্ধকার রাত, সাড়ে আটটা নটা বাজে, প্রবল বৃষ্টিতে খোলা বারান্দা ভেসে যাচ্ছে, হু-হু করে ভিজে হিম বাতাস আসছে জানলার ফাঁক দিয়ে , রান্নাঘর থেকে মায়ের মাছভাজার গন্ধ আসছে-একটু পরেই খাওয়ার ডাক পড়বে, ওদিকে লেপমুড়ি দিয়ে টেবিল ল্যাম্পের চড়া আলোয় সবুজ ফড়িং ও আরো কিসব পোকা তাড়াতে-তাড়াতে বইযে পড়ছি টুনুর বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে দেখে বন্ধু মারা গেছে, চাদরের তলা থেকে শুধু একটা হাত বেরিয়ে আছে -  এই বন্ধুর সঙ্গে বেশ কিছুদিন কথা বন্ধ ছিল দুল চুরি যাবার পর - হঠাৎ দুচোখ ছাপিয়ে জল - বছর পঞ্চাশের আগে এই রাতটা কখনো কখনো মনে পড়ে, অথচ বইটার নাম, অন্য গল্পগুলোও মনে পড়ছে না তবে সবগুলোই টুনুকে নিয়ে। বইয়ের নামও সম্ভবত টুনু আবার নাও হতে পারে। ফিরে সেই লাইব্রেরিতে খোঁজখবর করা সম্ভব নয়। ইভা খাসনবিশের বইগুলোর নাম পড়েও কিছু মনে পড়ল না, দুঃখিত। আপনারা বুঝেছেন, খুব ভালো লাগল(আগের পোস্টে ভুলকরে উ এর বদলে ও লেখা হয়েছে তাই আবার দিলাম)
  • | 146.196.33.255 | ০৩ মার্চ ২০২৩ ১১:১৮513873
  • শীতের অন্ধকার রাত, সাড়ে আটটা নটা বাজে, প্রবল বৃষ্টিতে খোলা বারান্দা ভেসে যাচ্ছে, হু-হু করে ভিজে হিম বাতাস আসছে জানলার ফাঁক দিয়ে , রান্নাঘর থেকে মায়ের মাছভাজার গন্ধ আসছে-একটু পরেই খাওয়ার ডাক পড়বে, ওদিকে লেপমুড়ি দিয়ে টেবিল ল্যাম্পের চড়া আলোয় সবুজ ফড়িং ও আরো কিসব পোকা তাড়াতে-তাড়াতে বইযে পড়ছি টুনুর বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে দেখে বন্ধু মারা গেছে, চাদরের তলা থেকে শুধু একটা হাত বেরিয়ে আছে -  এই বন্ধুর সঙ্গে বেশ কিছুদিন কথা বন্ধ ছিল দুল চুরি যাবার পর - হঠাৎ দুচোখ ছাপিয়ে জল - বছর পঞ্চাশের আগে এই রাতটা কখনো কখনো মনে পড়ে, অথচ বইটার নাম, অন্য গল্পগুলোও মনে পড়ছে না তবে সবগুলোই টুনুকে নিয়ে। বইয়ের নামও সম্ভবত টুনু আবার নাও হতে পারে। ফিরে সেই লাইব্রেরিতে খোঁজখবর করা সম্ভব নয়। ইভা খাসনবিশের বইগুলোর নাম পড়েও কিছু মনে পড়ল না, দুঃখিত। আপনারা বুঝেছেন, খুব ভালো লাগল
     
     
  • Surya Dipta Nag | ০৩ মার্চ ২০২৩ ০৯:১৪513872
  • গতকাল মাধ্যমিক পরীক্ষায় গার্ড দিতে গিয়ে হঠাৎ খেয়াল করলাম যে আমার মনে কেন জানিনা 'আয়রে পাখি ল্যাজ ঝোলা' গানটা বাজছে। ব্যাপারটা বেশ গোলমেলে! অধমের মনে শাস্ত্রীয় সংগীত বাজলে, বা রবি ঠাকুরের গান বাজলে, বা এমনকি লতা মঙ্গেসকারের কিছু বাজলেও আশ্চর্যের কিছু ছিল না। কিন্তু হঠাৎ এসব গান কেন? 

    পরে বুঝলাম যে আমার হলে যেসব খ্যাংরা কাঠির উপর সোনালী রংয়ের ঝাঁটা মার্কা চুল ওয়ালা বালকের সিট পড়েছে তাদের অর্ধেক পরীক্ষা চলাকালীনই বেঞ্চে মাথা রেখে নাক ডাকিয়ে ঘুমোচ্ছে। তাই হয়তো মনের গভীর হতে এসব বালখিল্য ঘুমপাড়ানি গান উঠে এসেছে। 

    পুনশ্চ: অধম যে ইশকুলে পড়ান সেটা আশা করি লেখার ছিরি দেখেই বুঝতে পেরেছেন।
  • ইন্দ্রাণী | ০৩ মার্চ ২০২৩ ০২:৪৫513871
  • ইভার বই দুটি পেয়েছিলাম বড় হয়েই-আমার এক অতি নিকটজনের সূত্রে- ইভা তাঁর সহকর্মী ছিলেন ৬ এর দশক এর প্রথমে বা তার সামান্য আগে- কাজেই বই থাকতেই পারে সত্তর একাত্তর নাগাদ-
    তবে আমি জানি না ইভার প্রথম বই কবে প্রকাশিত ইত্যাদি তথ্য।
    সরাসরি জানার উপায়ও নেই আর। ইভা খাসনবিশ ২০১৬ তে গত হয়েছেন। আমার নিকটজনও নেই।
    তবু, চেষ্টা করছি জানার।

    আসলে উ অনামা মহিলা লেখক আর টুনু চরিত্র বলায়, ইভা খাসনবিশের বই এর কথাই মনে হয়েছিল আমার। বই য়ের নাম, লেখকের নাম মনে পড়ছে না অথচ গল্প আবছা মনে আছে- কী যে অস্বস্তি হতে থাকে সর্বক্ষণ- উ র পোস্ট পড়ে নিজের অনুরূপ বহু অভিজ্ঞতা মনে এসেছে।
    উ আদতে কোন্্‌ বইটি পড়েছিলেন- খুঁজে বের করতে পারলে /জানতে পারলে আমার ভালো লাগবে।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৩ মার্চ ২০২৩ ০২:০৬513870
  • লাইব্রেরীতে বই হিসেবে পেয়েছেন ৭০ কি ৭১ সালে, হয়তো বইটি আরও অনেক আগে প্রকাশিত। হয়তো ৪৫ সালের বই, অথবা ৩৫ সালের। অথবা আরও আগের।
  • ? | 103.76.82.140 | ০২ মার্চ ২০২৩ ১৯:৪৪513868
  • ইভা খাসনবিশ-এর কিছু বই - 
    রাংতা - গ্রন্থমিত্র - ১৯৯৭
    ঢেউয়ের পর ঢেউ - ২০০৯
    অনেক দূরে অনেক কাছে - প্রাংশু - ২০০৫
    আতশবাজি - প্রাংশু - ২০০৩
    মঞ্জুষা - ২০০৮
    মুখোশ - ২০০১
    সতী ও আলমারি - গ্রন্থমিত্র - ১৯৯৪
    -----------------
    '৭০-'৭১ সালের লেখা, এঁর হবে?
     
  • ইলেক্ষণের | 14.139.196.16 | ০২ মার্চ ২০২৩ ১২:৩৭513865
  • কি খবর ? 
  • | 146.196.33.255 | ০২ মার্চ ২০২৩ ১২:১৬513864
  • @ &/,
     
    চোর সন্দেহ করাটা ঠিক, তবে ভুলক্রমে কিনা বলা মুশকিল, মেয়েটি তো মারাই গেল।
  • | 146.196.33.255 | ০২ মার্চ ২০২৩ ১২:০৫513863
  • @ইন্দ্রাণী,   
     
    নাঃ, কিচ্ছু মনে পড়ছে না এখন, সব ঘেঁটে যাচ্ছে মনে করতে গেলে । যদ্দুর মনে হয় সালটা ৭০-৭১ হবে আমার বয়স তখন দশ বছর । দপ্তরি দিয়ে বাঁধানো বই, প্রচ্ছদও দেখিনি, তবে পাতলা বই, অনেকগুলো অধ্যায়, সবই মেয়েটির জীবনের এক একটা ঘটনা নিয়ে, হয়তো লেখিকা মেয়েটির মানসিক বেড়ে ওঠাটা দেখাতে চেয়েছিলেন, চেয়েছিলেন ওই বয়সের ছেলেমেয়েরা নিজের জীবনের ঘটনাগুলো মিলিয়ে নিতে পারবে। দশ বছরের কাছাকাছি বয়সে আমার বইটা খুব ভালো লেগেছিল। 
  • ইন্দ্রাণী | ০২ মার্চ ২০২৩ ১১:৪১513862
  • উ যে ব‌ইটির কথা বলছেন, সেই আখ্যানটিই পড়েছি কীনা মনে নেই। কিন্তু দুটি সূত্র ধরে( মহিলা লেখক, টুনু চরিত্র) একজন লেখকের নাম মনে পড়ছে যাঁর কিছু ছোট গল্প পড়েছিই। লেখকের নাম ইভা খাসনবিশ। ওঁর বেশ কিছু গল্পে প্রধান চরিত্রর নাম টুনু।
    কেমন মনে হচ্ছে, হয়তো ওঁর লেখাই।
    ইভা খাসনবিশের দুটি ব‌ই ছিল আমাদের। দেখছি ব‌ইদুটির বিশদ পাই কি না। তবে উনি অনেক লিখেছেন; আমাদের সংগ্ৰহের বাইরে আরও কিছু ব‌ই থাকা স্বাভাবিক।

    উ, আপনার কি মনে পড়ছে কিছু?
  • | 146.196.33.255 | ০২ মার্চ ২০২৩ ১০:১৫513861
  • একটা কথা জানার ছিল, রাজেন্দ্র বালা ঘোষ, যিনি হিন্দিতে বঙ্গ মহিলা ছদ্মনামে লিখতেন, যাঁকে অনেকে প্রথম হিন্দি মৌলিক গল্পের লেখিকা ও প্রেমচন্দের ও জয়শঙ্কর প্রসাদের পথিকৃৎ মনে করেন, বাংলায় প্রবাসিনী ছদ্মনামে লিখতেন। এনার বিখ্যাত গল্প দুলাইওয়ালী (মূল হিন্দি বানান  প্রকাশকাল ১৯০৭)) আমি হিন্দিতে পড়েছি, বাংলায় অনুবাদ করার ইচ্ছে আছে। এনার বিষয়ে হিন্দিতে প্রচুর তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, হিন্দী ভাষার প্রথম ছোটগল্পের লেখিকার স্বীকৃতিও অনেকে দিয়েছেন। বাংলায় এনার সম্পর্কে কিছু পাওয়া গেল না । গুরুসন্ধানেও কিছু পেলাম না। এনার সম্পর্কে বাংলায় কিছু পাওয়া যাবে ?
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০২ মার্চ ২০২৩ ০৯:০৬513859
  • @ যদুবাবু
    সমীকরণটা ঠিকই দিয়েছ।
    ভালো বই হারিয়ে গেলে মনের মধ্যে একটা এমন শূন্যতা তৈরী হয়, যেটা আর কিছুতেই ভরাট হয়না, এমনকি আরেকটি কপি যোগাড় করতে পারলেও ভরেনা।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০২ মার্চ ২০২৩ ০৯:০৫513858
  • ওরে বাবা! এ দেখি অমর্ত্য হেন !!!!! ঃ-)
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০২ মার্চ ২০২৩ ০৯:০০513857
  • :|: | 174.251.160.146 | ০২ মার্চ ২০২৩ ০৭:৪০
     
    Wiki থেকে পাওয়া গেল:
    "Rahul was married when very young and never came to know anything of his child-wife, Santoshi.[citation needed] Probably he saw her only once in his 40s as per his autobiography: Meri Jivan Yatra. During his stay in Soviet Russia a second time, accepting an invitation for teaching Buddhism at Leningrad University, he came in contact with a Mongolian scholar Lola (Ellena Narvertovna Kozerovskaya).[citation needed] She could speak French, English, and Russian and write Sanskrit. She helped him in working on Tibetan- Sanskrit dictionary. Their attachment ended in marriage and the birth of son Igor Rahulovich.[citation needed] Mother and son did not accompany Rahul to India after the completion of his assignment.[citation needed]
    Late in life, he married Kamala Sankrityayan, who was an Indian writer, editor and scholar in Hindi and Nepali. They had a daughter Jaya Sankrityayan Parhawk,[8] one son, Jeta. Jeta is a professor of Economics at North Bengal University.[9]"
  • :|: | 174.251.160.146 | ০২ মার্চ ২০২৩ ০৭:৪০513856
  • সব সোর্স-ই তাঁর তিন সহধর্মিনীর বিষয়ে নীরব। ঝেঁপে দেওয়া বইতে যদি সে সম্পর্কে কিছু থাকে জানালে ভালো লাগবে। 
  • | 2601:247:4280:d10:c427:6d62:df80:b76e | ০২ মার্চ ২০২৩ ০৭:৩৮513855
  • বাড়ি ফিরেছি বিকেল পার করে।নানা অকাজ সেরে সন্ধ্যেবেলা জানলায় চোখ পড়তে ওদের সাথে দেখা। দুই উজ্জ্বল গ্রহের আজএকে অপরের সঙ্গে দেখা হবার দিন।ভিনাস আর জুপিটার।সবচে উষ্ণ গ্রহের সঙ্গে সবচে বড় গ্রহ পাশাপাশি দিগন্তরেখায় জেগেআছে। জেগে ছিলো কিছুক্ষণ। মেঘ এসে ঢেকে দিয়েছে। শুক্র আর বৃহস্পতি। 
    গালে হাত দিয়ে বসে ইউরেনাস,নেপচুনের বাংলা নাম মনে পড়লো না।ছিলো কি কিছু? কে জানে!
  • &/ | 151.141.85.8 | ০২ মার্চ ২০২৩ ০৭:৩৪513854
  • আমার সবচেয়ে প্রিয় ছিল অমৃতাশ্ব মধুরার গল্পের অংশটা আর নাগদত্ত কাপ্য আর সোফিয়ার গল্পের অংশটা। হায়, এখন ফের পড়তে গিয়ে সেই মুগ্ধতা আর এল না। সময় কি এতটাই মোহকর্তন করে?
  • যদুবাবু | ০২ মার্চ ২০২৩ ০৭:৩০513853
  • থ্যাঙ্ক ইউ অমিতাভদা, আসলে এই দুটোই এক-ই সোর্স, মানে আবাপ = উইকি = সববাংলা। নিশ্চয়ই ঠিক-ই লিখেছে।  আমার ওঁর উপরে একটা ভালো বই ছেল, কিন্তু কে যে সেটা ঝেঁপে দেল! 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত