এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০৬:১৪503782
  • ফেবুতে একটা নাম দেখলাম শৃন্বন্তী। এই নামের অর্থ কী?
  • Abhyu | 223.191.0.30 | ০৫ জুন ২০২২ ০৬:১৪503781
  • শিখেছিলাম --> শিখেছিলেন
  • Abhyu | 223.191.0.30 | ০৫ জুন ২০২২ ০৬:১৩503780
  • বিদ্যাসাগর যে ভাবে ইংরেজী নম্বর শিখেছিলাম প্রায় সেই স্টাইলে রঞ্জনদা আমাদের হিন্দী বর্ণমালা শিখিয়েই ছাড়বেন!
  • Abhyu | 223.191.0.30 | ০৫ জুন ২০২২ ০৬:১২503779
  • আপাততঃ হিন্দী কমালেই হবে।
  • Ranjan Roy | ০৫ জুন ২০২২ ০৬:১০503778
  • মাইরি! সবাই অজর অ ম র হলে মুশকিল।  ছেলে,   ছেলে বউ, মেয়ে জামাই শোবে কোথায়,  ভেবে দেখেছেন? জায়গা খালি করুন। 
    আজকাল ডাক শুনতে পাই।  ঢের  হয়েছে,  চলে এসো। 
    কারও কোন কাজে লাগনি, শুধু শুধু দুনিয়ার বোঝা বাড়িও  না।  ভীড় कमाও ।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০৫:৫৪503777
  • আর সতীদাহ ও রামমোহন নিয়ে রেকারিং ডেসিম্যালের মতন চলছে এক একটা গ্রুপে, কমেন্ট ও কাউন্টার কমেন্টে ছয়লাপ। একজন তো আবার বললেন, আগে সতীদাহ ছিল না, কিন্তু লম্পট নবাবদের হাত থেকে বাঁচানোর জন্যই অল্পবয়সী বিধবা মেয়েদের ওভাবে স্বামীর চিতায় উঠিয়ে দেওয়া হত। নইলে ওদের তুলে নিয়ে গিয়ে হারেমে পুরে ফেলতেন নবাব বাহাদুর। সেই নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে রাশি রাশি কমেন্টে গ্রুপ উত্তাল।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০৫:৪৭503776
  • এই কিছুকাল আগে গান্ধিজীর সঙ্গে মহাভারতের শকুনির তুলনা করে এক লেখা নামিয়ে ট্যাগ ফ্যাগ করে না থেমে এক ড্যাশ আবার আলাদা করে ইন্বক্সে গিয়ে গিয়ে জোরজবরদস্তি করছে ঐ লেখায় গিয়ে যেন কমেন্ট করি। কী অবস্থা! শেষে কমেন্ট ফমেন্ট না পেয়ে নিজেই কেটে গেল।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০৫:৪৪503775
  • নেটে লেখাপত্র বাধাবন্ধনহীন হওয়ায় নানা সুফল হয়েছে বটে। কিন্তু কুফল হল অত্যন্ত বিরক্তিকর কিছু লেখাপত্র ক্রমাগতঃ ঘুরে ঘুরে আসতে থাকে ফেবুতে লোকের ওয়ালে ওয়ালে, নানা গ্রুপে গ্রুপে। আর সেসবের নিচে কমেন্টের কুরুক্ষেত্র। আর অন্যান্য জিনিসে মানে হোয়া ইনস্টা ইত্যাদিতে কী হয়, সেসব আমার জানা নেই, তবে কল্পনা করলে হৃৎকম্প হয়।
  • পলিটিশিয়ান | 2600:6c52:6000:138d:92d5:20f0:213e:2e53 | ০৫ জুন ২০২২ ০৫:২৩503774
  • কদিন আগে শ্রাদ্ধের নেমন্তন্ন খাওয়া নিয়ে ভাট হচ্ছিল। সেই উপলক্ষে নেটে ঘুরে বেড়ানো এই লেখাটা শেয়ার করলাম।
     
     
    “কেন আমি শ্রাদ্ধের অনুষ্ঠানে যাইনা”
    ঐন্দ্রিল ভৌমিক

    যারা সিরায়াস এবং তাত্ত্বিক আলোচনা ভেবে পড়তে শুরু করেছেন, তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। তত্ত্ব কথা লেখার ক্ষমতা আমার নেই। সকাল থেকে রাত অব্দি পেশেণ্ট দেখতে দেখতেই কেটে যায়। শাস্ত্র টাস্ত্র ঘেঁটে দু একটা গুরু গম্ভীর কথা যে আপনাদের শোনাব, তা আমার সাধ্যের বাইরে।

    শ্রাদ্ধ বাড়িতে নেমন্তন্ন খেতে যাইনা আমি অনেক দুঃখে। সেই দুঃখের গল্পই আপনাদের শোনাব।

    এমনিতে আমি নেমতন্ন খেতে বেশ ভালইবাসি। সে বিয়ে, অন্নপ্রাশন, জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকি যাই হোক। এমনকি লক্ষ্মী পুজো, কালী পুজো এসবের নেমন্তন্নও আমি পারতপক্ষে ছাড়িনা।

    তবে আমার প্রিয়  ছিল শ্রাদ্ধের নেমন্তন্ন। তার প্রধান কারন মাংসের চাইতে মাছের প্রতি আমার লোভ বেশী। আর শ্রাদ্ধ বাড়ি মানেই অবধারিত ভাবে দু তিন রকমের মাছ  হবেই।

    অনেক সমাজ সচেতন ব্যক্তি আমাকে অনেকবার বলেছেন, শ্রাদ্ধ হোল শ্রদ্ধা জানানোর অনুষ্ঠান, দুঃখের অনুষ্ঠান। সেখানে এমন এলাহি খাবার দাবারের বন্দোবস্ত, ইলিশ টা একবার ঘুরিয়ে দাও, পাবদাটা বেড়ে হয়েছে, এত হাহা হিহি খুবই অশ্লীল।

    আমি তাদের কথায় ঘাড় নাড়িয়েছি। তর্ক ছাড়াই তাদের কথার সাথে একশ শতাংশ সহমত জানিয়েছি। কিন্তু যেই কোনো শ্রাদ্ধের নেমন্তন্ন পেয়েছি, গুটি গুটি পায়ে হাজির হয়েছি।

    তবে আজকাল আমি আর শ্রাদ্ধ বাড়িতে যাই না। সমস্যার সুত্রপাত মেডিসিনে এম ডি করে স্থানীয় জায়গায় প্রাকটিস শুরুর পর থেকে।

    আমি প্রাকটিস করি নিজের বাড়িতেই। ধারণা ছিল প্রাকটিসে বসলেই পেশেন্টের ঢল নেমে যাবে। নাওয়া খাওয়ার সময় পাব না।

    কিন্তু বাস্তব অতটা সহজ নয়। প্রথম দিকে একেবারেই যে পেশেন্ট হচ্ছিল না, তা নয়। কিন্তু সে সব পেশেন্ট অত্যন্ত জটিল। 

    চারবার মাথায় স্ট্রোক হয়েছে। তিনবার ভেলোর ঘুরে এসেছে। উন্নতি বিশেষ কিছু হয়নি। কথা বন্ধ, বিছানায় শুয়ে শুয়েই পেচ্ছাপ পায়খানা চলছে। কোমরের দুপাশে দুটো বড় বড় বেড সোর হয়েছে। ঝিনুক দিয়ে খাওয়ানো হচ্ছে।

    তাঁর ছেলে আমাকে ডেকে নিয়ে গেলেন। “ডাক্তার বাবু, অনেক বড় বড় জায়গায় দেখিয়েছি। সবাই জবাব দিয়েছেন। দেখুন আপনি যদি কিছু করতে পারেন।”

    আমার তখন গরম রক্ত। মাথার মধ্যে টগ বগ করে ফুটছে থিয়োরিটিক্যাল নলেজ। সোডিয়াম, পটাশিয়াম, পুটামেন, সিঙ্গুলেট জাইরাস, সিয়াদ (এসআইএডিএইচ) ইত্যাদি ইত্যাদি। ভাবলাম এই তো সূবর্ণ সুযোগ। এই পেশেন্ট যদি সুস্থ করতে পারি তাহলে আমার সুখ্যাতি দিগ্বিদিকে ছড়িয়ে পরবে।

    কিন্তু বাস্তব বড় কঠোর। কয়েকদিনের মধ্যে একটা ডেথ সার্টিফিকেট লেখা ছাড়া আমি কিছুই করতে পারলাম না।

    সেই মৃত রোগীর পুত্র বাড়িতে এলেন। হাতে গঙ্গা লেখা কার্ড। ভদ্রলোক বললেন, “ডাক্তারবাবু, বাবার শেষ সময়ে আপনি অনেক চেষ্টা করেছেন। বাবার শ্রাদ্ধে আপনাকে অবশ্যই আসতে হবে।”

    হাসপাতাল থেকে তাড়াতাড়ি বেড়িয়ে যথা সময়ে শ্রাদ্ধ বাড়িতে গেলাম। ভদ্রলোক এগিয়ে এলেন। “আসুন আসুন ডাক্তারবাবু।”

    তারপর পাশের লোকটিকে বললেন, “ এই যে, বাবার শেষ ডাক্তারবাবু। এনার হাতেই বাবা মারা গেছেন।”

    কথাটায় আমার বুকের মধ্যে একটু ধাক্কা লাগল। এর পর যতজনের সাথে উনি কথা বলেছেন একই ভাবে আমার পরিচয় দিলেন। আমার কেমন অস্বস্তি হচ্ছিল। ভাবলাম, তাড়াতাড়ি খেয়ে পালাতে হবে।

    কিন্তু খেতে বসেও বিপদ। মৃত রোগীর ছোটো ছেলে হাজির। আমার পাশে যে ভদ্রলোক খেতে বসেছেন, তাকে তিনি উপযাজক হয়ে জানিয়ে গেলেন আমি ডাক্তার এবং ওনার বাবা আমার হাতেই পঞ্চপ্ত প্রাপ্তি হয়েছেন।

    ব্যাস, ভদ্রলোকের প্রশ্নের ঠেলায় আমার নেমতন্ন খাওয়া মাথায় উঠল। উনি জিজ্ঞাসা করলেন, “সেরিব্রাল না হার্ট এট্যাক?”

    আমি তখন এক মনে ভাবছিলাম, পমফ্রেট না পাবদা, এরপর কোনটা আসবে? ভদ্রলোকের প্রশ্নে ভ্যাবাচাকা খেয়ে গেলাম। বললাম, “মানে?”

    “বলছি যে নিত্যানন্দবাবু সেরিব্রাল না হার্ট এট্যাক কোনটায় মারা গেলেন?”

    আমার মুখে প্রায় চলে এসেছিল, সেটা জেনে আপনার কি দরকার? কোনোরকমে চেপে গেলাম। গম্ভীর মুখে বললাম, “বলা মুশকিল। আসলে বাড়িতে মারা গেছেনতো। কোনো রকম ইনভেস্টিগেশন হয়নি।”

    ভদ্রলোক একটু বাঁকা হাসলেন। তারপর বললেন, “আজকালতো ইনভেস্টিগেশন ছাড়া ডাক্তারবাবুরা কোনো রোগই ডায়াগনসিস করতে পারেন না। ডাঃ রায় কাশির শব্দ শুনেই বলে দিতে পারতেন রোগীর টি বি হয়েছে নাকি হুপিং কাশি। কোনো ইনভেস্টিগেশন লাগত না।”

    “কোন ডাক্তার রায়?”

    “সে কি, একজন ডাক্তার হয়ে আপনি ডক্তার রায়ের নাম শোনেননি। ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায়।”

    আমি বুঝতে পারলাম আমার নেমন্তন্ন খাওয়ার বারোটা বেজে গেছে। ইলিশ, চিংড়ির বদলে ডাক্তারবাবুদের সমন্ধে সমালোচনা গিলতে হবে।

    সবে পাতে ইলিশ পরেছে এমন সময় ভদ্রলোক প্রশ্ন করলেন, “আচ্ছা ডাক্তারবাবু পায়খানা যদি কাদা কাদা হয়, তাহলে কি মেট্রোজিল খাওয়া যায়?”

    “শুধু শুধু মেট্রোজিল খাবেন কেন। পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি বলে একটা অসুখ...”

    “মেট্রোজিল খেলে আবার কষে যাবে নাতো?”
    ......

    “আর কফ কফ পায়খানা হলে কি খাব?”
    ......

    “এমন একটা ওষুধের নাম বলুননা খেলেই সকালে কোষ্ঠ একেবারে সাফ হয়ে যাবে। রোজ যদি কোষ্ঠ সাফ হয়ে যায় তাহলে সুগার, প্রেশার এসমস্ত রোগ ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। কি বলেন?”

    কি আর বলব। আধপেটা খেয়েই উঠে পড়লাম। ততোক্ষণে সিদ্ধান্ত নিয়েছি পেটুকের মত শ্রাদ্ধ বাড়িতে আর খেতে যাব না।

    যার বাবার শ্রাদ্ধ তাকে বলে আসতে গেলাম এবং আবার ভুল করলাম। এক পাশে কাঙালি ভোজন চলছে। উনি তখন ওখানে তদারকিতে ব্যস্ত।

    আমি যেতেই উনি সকলের সামনে আমার গণ পরিচয় করে দিলেন, “ইনিই বাবার ডাক্তারবাবু। এনার হাতেই বাবা মারা গেছেন।”

    সামনে একটি দুঃস্থ মহিলা আর তার ছেলে খাচ্ছিলেন। মহিলাটি তার ছেলেকে বললেন, “শিগগিরি ডাক্তারবাবুকে পেণ্ণাম কর। ওনার জন্যই আজ আমাদের পেট ভরে খাবার জুটছে।”

    এখন রোজই প্রায় দু একটা করে শ্রাদ্ধের নেমতন্ন পাই। টেবিলের ড্রয়ার নেমন্তন্নের চিঠিতে প্রায় ভরে উঠেছে। এনারা এক কালে আমারই পেশেন্ট ছিলেন। চিঠি গুলো সযত্নে সাজিয়ে রাখি। মাঝে মাঝে নেড়ে চেড়ে দেখি। নিজের সীমাবদ্ধতা সম্বন্ধে সচেতন হই।

    কিন্তু নেমন্তন্ন বাড়ি মুখো আর হইনা।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০৩:৪০503773
  • ডিসি, এজ রিভার্সিং এর কোন কোন সাই ফাই মুভির রেফারেন্স দিলেন? যদি বলতেন, তো দেখতাম একটা দুটো। 'দ্য ম্যান ফ্রম আর্থ' দেখেছিলাম, সেখানে অবশ্য একটিমাত্র মানুষ অজর অমর চিরযুবক, অন্যেরা সব সাধারণ।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০৩:৩৪503772
  • এই নতুন ফেলুদা মুভির লিংকটায় একটু ক্লিকালাম। তেমন জুতের লাগল না।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০৩:১৫503771
  • ধন্যবাদ চতুর্মাত্রিক।
    কিন্তু সাধারণ মানুষ দুর্বল ও ভীরু, তারা ভয় পায়। তারা জানে একদিন অসুখ করে বা অন্য কোনোভাবে বা এমনি বুড়ো হয়ে তারা মরে যাবে। তাই তারা এমন কারুকে চায় যে অজর অমর চিরতরুণ। আমার হয় নি, কিন্তু "তাঁর" তো হয়েছে। তাঁর কুশলে কুশল মানি। "চলমান অশরীরী" দেবতার সত্যিকার রহস্য জানতে পারলে হৃদয় ভেঙে মরে যাবে জঙ্গলের যোদ্ধারা। তাই মজখুড়ো কোনোদিন সেকথা তাদের জানায় না।
  • :|: | 174.251.167.151 | ০৫ জুন ২০২২ ০২:৫৮503770
  • পুরো ব্যাপারটাই সিম্বলিক। নামটাম গুলো দেখলে তেমনই মনে হয়। ফিজিক্যাল বডি অর্থাৎ অন্ন এবং মন বা সাটল বডি বা মায়া -- এই দুয়ের থেকে জাত সাধারণ মানুষই বুদ্ধত্বে উন্নীত হন। 
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০২:৫৫503769
  • এই জন্যেই আমরা লিখতাম, কবি বলেছেন, "----" ঃ-)
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০২:৪৯503768
  • আরে তাই তো পলিটিশিয়ান, এক্দম ঠিক। কবিকঙ্কণ মুকুন্দরাম। কৃত্তিবাস ভুল লিখেছিলাম। কৃত্তিবাসেরও ওরকম একটা কিছু রচনা আছে, তার সঙ্গে গুলিয়ে গেছিল। ঃ-)
  • পলিটিশিয়ান | 2600:6c52:6000:138d:92d5:20f0:213e:2e53 | ০৫ জুন ২০২২ ০২:৩৩503767
  • ,"তৈল বিনা কৈলু স্নান, করিলু উদক পান, শিশু কান্দে ওদনের তরে।"
     
    এটা কি মুকুন্দরাম?
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০১:৪৮503765
  • হ্যাঁ তাই তো! ধন্যবাদ। ওদন মানে মনে হয় চাল বা ভাত দুটো'ই। সেই যে কৃত্তিবাস লিখলেন, "তৈল বিনা কৈলু স্নান, করিলু উদক পান, শিশু কান্দে ওদনের তরে।"
  • যোষিতা | ০৫ জুন ২০২২ ০১:৪৪503764
  • শুদ্ধ+ওদন
    ওদন মানে সম্ভবত চাল
  • যোষিতা | ০৫ জুন ২০২২ ০১:৪২503763
  • শুদ্ধোধন নয়, শুদ্ধোদন।
  • যোষিতা | ০৫ জুন ২০২২ ০১:৪১503762
  • তাহলে তো lcm ও মেটা! ল্যাদোষ সি মেটা!
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০১:৩৯503761
  • রাজকুমার সিদ্ধার্থের 'জরা ব্যাধি মৃত্যু' দেখার গল্পটা কি সিম্বলিক? রাজপ্রাসাদে কি তিনি বুড়ো মানুষ দেখেন নি? কারুর কি সেখানে অসুখ হত না? কেউ কি মারা যেতেন না? রাজা শুদ্ধোধন আর গৌতমী এঁরা নিজেরাই তো তখন প্রায় বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, রাজকুমার সিদ্ধার্থ কি এঁদের দেখেও কিছু বোঝেন নি?
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৫ জুন ২০২২ ০১:৩৬503760
  • এজিং রিভার্স করে লাভ নেই। মন দুঃখে ভরে যায়। তখন ডিপ্রেশন ঘটে। অত্যন্ত উচ্চপর্যায়ের প্রতিভাবান মানুষ ছাড়া দুনিয়াকে নিত্য নতুনভাবে দেখা, নতুনভাবে আবিষ্কার করা সম্ভব হয় না। জীবন একঘেয়ে হয়ে যায় অধিকাংশেরই। তাই অধিকাংশ মানুষই স্বাভাবিক জীবনটুকু কাটিয়ে বিদায় নিতে চায়।
  • lcm | ০৫ জুন ২০২২ ০০:৫০503759
  • এই ক্লিপটা চালালাম, শুরুতেই বলল "মেটা!" , শুনে ভাবলাম বোধহয় ফেসবুক নিয়ে বলবে, তারপরে বলল "প্রদোষ সি মেটা" - তখন বুঝতে পারলাম।
  • ফেলু | 185.107.195.109 | ০৫ জুন ২০২২ ০০:২১503758

  •  
  • S | 2a0b:f4c1::8 | ০৪ জুন ২০২২ ২৩:৫৮503757
  • এইটা কি বেটার হবে?
  • বক্সঅফিস | 45.154.255.140 | ০৪ জুন ২০২২ ২১:৫৭503756
  • x=prem অলরেডি ফ্লপ | এসব 'A' রেটেড ছবি আজকাল বাংলায় চলে না |
  • অসংযমী | 2603:301d:802:7800:cfb:1875:3beb:9bb3 | ০৪ জুন ২০২২ ২১:৫০503755
  • সঙ্গোপনবাবুকে কেমন চেনা ঠেকল, পরিচিত এক দিল্লীবাসি মিত্রের মত। তিনিও কখনও ভাটে এসেছেন আগে মনে হয় না!  তবে হোন বা না হোন, কিছু এসে যায় না! এসেই যখন পরেছেন, একটু বসতে আজ্ঞা হোক, চা বিস্কুট খান, দু ছিলিম গপ্পো গাচ্চা করুন!
  • Sangopon Mitra | ০৪ জুন ২০২২ ২০:২৬503754
  • এলেম নতুন দেশে... 
    তাই ভাবলাম একটু ভাট বকেই না হয় আরম্ভ করিsmiley
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০৪ জুন ২০২২ ১৯:৫২503753
  • ব‍্যান: 
    খরচের ব‍্যবস্থা যা করা থাকবে, বেশিরভাগ লোকের আয়ত্ত্বের বাইরে থাকবে। আর যারা খরচ করতে পারবে, এক দেশে ব‍্যান থাকলে অন্য দেশ থেকে করে আনবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত