এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 47.39.151.164 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ২২:৩৩494449
  • | 2406:7400:63:9fc8::102 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ২১:৫০494447
  • ওফ , লালুনন্দন এর কি জ্ঞান | বললে হবে ? অমর্ত্য সেন এর অপ্রকাশিত পুত্র বলে কতা |
  • bodhisattvagc dasgupta | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ২০:৫৭494446
  • আমার পেছনের এ হেন পাভলভিয়ান গুণ আছে জানা ছিলনা, তা ভালো , যে খোকনের যাতে সুখ:-))))))
     
  • যদুবাবু | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ২০:৪৬494445
  • "গবেষণায় আরও দেখা গেছে, নীল রঙের মাস্ক পরলে একজন মানুষকে সবচেয়ে সুদর্শন ও আকর্ষণীয় দেখায়।" 
    অভ্যুদা এসব খুঁজেও পাও ! 
     
    কিন্তু হ্যাঁ ফিরে এসো বোতিন্দাদা, ভেঙ্গে দিয়ে সব বাধা। এখানে তো হাতে গোনা দু-তিনজনকেই চিনি। তারা কেটে পড়লে কি শেষে নিননিছাদের সঙ্গে আড্ডাবো? 
  • | 2406:7400:63:9fc8::102 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ২০:০৫494444
  • লাল্টু লোচন এর কি আবস্থা , কেউ পাত্তা দেয় না | একা একাই      পেছুনে লাল পতাকা গুঁজে নেচে বেড়ায় |
    বিপ্লব কোতায় গেলে গো ???
  • bodhisattvagc dasgupta | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ১৮:৪৫494443
  • মানে ইট ইজ আনলাইকলি, যে ভাট দেখে সিদ্ধান্ত নিবি বা আদৌ দেখবি তবু কাজ না থাকায় বলে রাখলাম:-))))
  • bodhisattvagc dasgupta | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ১৮:৩৯494442
  • সৈকত(প্রথম), তোদের যদিও মিস করি  বইমেলায় তবু এসব সময়ে আসিস না ভাই।
  • dc | 171.49.178.164 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ১৭:১৯494440
  • "ঐ টই ও সম্পর্কিত লিংক পড়লে আমার সেই কোটটাই বারবার মনে হচ্ছে -- হে ঈশ্বর, আমাকে ধৈর্য্য দাও। না, দয়া করে শক্তি দিওনা। কারণ তাহলে বেল মানিও তোমাকেই দিতে হবে।"
     
    ভ্যাক্সিন টই ​​​​​​​সংক্রান্ত ​​​​​​​সেরা মন্তব্য/​​​​​​​কোট ​​​​​​​হলো ​​​​​​​এইটা :d
  • | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ১৫:৩৫494439
  • এটা বইমেলার মাস নয়। ২৮শে ফেব বইমেলা শুরু
  • bodhisattvagc dasgupta | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ১৩:৫২494438
  • ব্রতীন এত সিরিয়াস তৃণমূল সমর্থক, তাও এই সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভুলভাল মতাদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি যে তাকে মিস করছি, এগুলি ভালো না, খুবই গর্হিত কাজ। কিন্তু বইমেলার মাস, মনের মধ্যে একটা উড়ু উড়ু ভাব আসবেই।
  • lcm | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ১৩:১৪494437
  • লকডাউন তো মূলতঃ স্প্রেড স্লো করে দেওয়ার জন্য। অল্প সময়ের মধ্যে যাতে দ্রুত ছড়িয়ে না যায়।

    একটা ভাইরাস ছ মাস ধরে আস্তে আস্তে ১ কোটি মানুষের মধ্যে ছড়ানোর একটা ইমপ্যাক্ট, আর ছ দিনের মধ্যে ১ কোটি মানুষের মধ্যে ছড়ালে অন্য ইমপ্যাক্ট। দ্বিতীয়টা ট্যাকল করাই লকডাউনের মেইন পারপাস। কারণ অল্প সময়ের মধ্যে অনেক মানুষ আক্রান্ত হলে হাসপাতলের বেড এবং মেডিক্যাল সিস্টেমের ওপর চাপ বাড়লে মুশকিল।

    হিসেবে বলছে, চায়্না একটা শহরে - উহান এ - কমপ্লিট লকডাউন করেছিল ৭৬ দিন ধরে, মানে প্রায় আড়াই মাস ধরে - - কেউ ঢুকছে না, কেউ বেরোচ্ছে না। ওদের তথ্য অনুযায়ী তাতে কাজ হয়েছে। উহানে অনেকে মারা গেছে, কিন্তু অসুখ বাইরে বিশেষ যায় নি।

    লকডাউন এর সাইড এফেক্ট - বিশেষ করে ইকনমিক এবং সোশ্যাল - এত সাংঘাতিক রকমের বেশি - যে লকডাউন সফল বলে কিছু হয় না। যে কোনো রকমের লকডাউনে কিছু মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবেনই।
  • Abhyu | 47.39.151.164 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ১১:৫৬494436
  • হ্যাঁ নারায়ণবাবুকে নিয়ে বোতিন্দার লেখা একটা অবিচুয়ারি আশা করেছিলাম।
  • bodhisattvagc dasgupta | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ১১:৪৪494435
  • ব্রতীন , ভাই খচে থাকিস না। সরি। এমনিতেই আমাদের এম এল‌ এ নেই। যদিও বিষয়টা সম্পর্করহিত, তবুও! 
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৮:৪৭494433
  • "ওই নীল পাখিটাকে পাখিটাকে পাখিটাকে "--আহা, কী গান! যাকে বলে খাসা। নবকুমার শুনলে বলতেন 'জন্মজন্মান্তরেও ভুলবো না।'
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৮:৪০494432
  • পাখিবাবু যে কোথায় গেলেন? বড়ই মিস করি।
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৮:২৭494431
  • আগে ছিলেন নন্দ ঘোষ, এখন ইনি।
  • dc | 171.49.178.164 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৮:২৭494430
  • আপাতত ন্যান্সি সিনাত্রার সামার ওয়াইন শুনুন আর কনস্পিরেসি থিওরির কথা ভাবুন :-)
     
  • dc | 171.49.178.164 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৮:১৮494429
  • "বিল গেটস এত সব করেন কী করে?"
     
    এইটে আমারও ​​​​​​​প্রশ্ন। ​​​​​​​মানে ​​​​​​​দুনিয়ায় ​​​​​​​তো ​​​​​​​বড়লোকের ​​​​​​​অভাব ​​​​​​​নেই, ​​​​​​​জেফ ​​​​​​​বেজোস ​​​​​​​থেকে জুকারবার্গ, ​​​​​​​ওয়ারেন ​​​​​​​বাফে, ​​​​​​​ল্যারি ​​​​​​​এলিসন ​​​​​​​থেকে ​​​​​​​ওর্টেগা, ​​​​​​​অন্তত পাঁচশো ​​​​​​​থেকে ​​​​​​​হাজার ​​​​​​​জন ​​​​​​​আছে। কিন্তু ​যা ​​​​​​​কিছু ​​​​​​​হয়, মাঝখান ​​​​​​​থেকে ​​​​​​কেস খায় বিল গেটস। কনস্পিরেসি থিওরিস্টদের পোস্টার বয় :d 
  • dc | 171.49.178.164 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৮:০৯494428
  • এই graph.org ওয়েবসাইটটা একটা চরম খোরাক। এটার খোঁজ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। 
  • π | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৮:০২494427
  • সেই
  • ar | 173.48.167.228 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৭:৫০494426
  • ৬-৭ গুণটা হয়ত লো এস্টিমেট। দশ গুণ হলেও হতে পারে। প্রচুর বডি এদিক ওদিক করে পুঁতে দিয়েছিলো বা নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছিলো। সবচেয়ে বড় কথা, ১-২ বছরের মধ্যে এই ভাইরাসের কবলে পড়ে ৩০-৩৫ লাখ লোকের মৃত্যু হল।। এখনো লোকে মহা আনন্দে কনস্পিরেসি থিওরী পোস্ট করে চলেছে।
  • π | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৭:১৩494425
  • ওহ এখানেও এসেছেন এঁ্রা!  তাহলে এখানেও থাক।
     
    জেগে ঘুমালে জাগানো যায়না।
     
    তবে তথ্য বিকৃত করে, গোপন করে অন্যদের বিভ্রান্ত করলে অনেক লোককে তার জন্য ভোগান্তি পোহাতে হয়। আগে হয়েছে। এখনো হচ্ছে।
     
    তাই কিছু 'ফ্যাক্টস' থাক। তর্কে ঢোকার মত শারীরিক সুস্থতা নেই।
     
    কোভিডকে যাঁ্রা সাধারণ ফ্লু বলছেন, এটি বিপজ্জনক সেটিই স্বীকার করেন না,  তাঁদের জন্য এইটি।
     
     
    “The analyses find that India’s cumulative Covid deaths by September 2021 were 6-7 times higher than reported officially,” the researchers noted in the paper, published in the Science magazine on January 6.
  • ar | 173.48.167.228 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৬:৩৩494424
  • "যেমন পাঁচ লক্ষ শিশু পোলিও ভ্যাক্সিনে পঙ্গু হয়ে গেছিল। "
    ফ্যাক্ট চেকঃ
    https://thelogicalindian.com/fact-check/bill-gates-polio-vaccine-covid-19-gates-foundation-21270

    Claim: Bill and Melinda Gates Foundation had tested polio vaccine in India between 2000 & 2017 and had paralysed 496,000 children. Fact Check: The claim is misleading. According to a report by PolitiFact, the claim can be traced back to an Instagram post by Robert F. Kennedy Jr., the nephew of former US president John F. Kennedy and a leader of the World Mercury Project on April 7. World Mercury Project, a group headed by Robert F. Kennedy Jr. and a California-based organization has been vocal against vaccines. Further, they are one of the biggest sources of anti-vaccine advertisements on Facebook.
    "Indian doctors blame the Gates campaign for a devastating vaccine-strain polio epidemic that paralyzed 496,000 children between 2000 and 2017," Kennedy wrote.

    According to a report by WHO, India was officially declared polio-free in 2014. Further, no evidence could be found which proved that almost half a million Indian children were given polio or suffered from paralysis due to vaccine-derived polioviruses.

    https://www.politifact.com/factchecks/2020/apr/23/facebook-posts/anti-vaxxers-spread-conspiracy-about-bill-gates-an/

    বাবাদুলি আর ভ্যাক্সিনকে একই গোত্রে ফেলে দিলে মুশকিল। অবশ্য বিজ্ঞানের সাথে সম্পর্করহিত সাংস্কৃতিক কর্মীদের থেকে এর চেয়ে বেশী আশা করা যায় না।

     
  • পরপর এরকম সাজিয়ে গুছিয়ে কাকতালীয় ঘটনাক্রম ঘটা কি সম্ভব? | 216.105.168.194 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৬:২০494423
    • বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অতিমারীর একটা সংজ্ঞা দিয়েছিল; তাতে ছিল কয়েকটা শর্ত –
      ১। সংক্রমণের কারণ হবে এমন এক নতুন ভাইরাস যাকে প্রতিরোধ করার মতো শক্তি আমাদের শরীরে নেই
      ২। সেই সংক্রমণ একাধিক মহাদেশে অথবা এক মহাদেশের একাধিক দেশে ছড়িয়ে পড়বে  
      ৩। সংক্রমণ হার তীব্র
      ৪। সংক্রমণের কারণে মৃত্যুর হারও হবে তীব্র।  
      কিন্তু ২০০৯ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অতিমারীর সংজ্ঞায় ৩ এবং ৪ নম্বর শর্ত বাদ দিয়ে দেয়। (পরে এ-বিষয়ে তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তারা জানায় যে, তেমন কোনও ‘সংজ্ঞা’ তারা দেয়নি, তারা শুধু অতিমারীর জন্য প্রস্তুতির কথা বলেছিল! জনস্বাস্থ্য নিয়ে যারা আন্দোলন চালায়, বিশেষ করে ইউরোপের বিজ্ঞানীরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওই বক্তব্য মেনে নেননি। বরং তাঁরা বলেছিলেন, এগুলো খামখেয়ালিপনা এবং দ্বিচারিতা।)  
    • রকফেলার ফাউন্ডেশন, ২০১০ সালে আগামীর জন্য একটা দিশা তৈরী করে। এই দিশা বা ডকুমেন্টে আগামী পৃথিবীতে চার ধরনের দৃশ্যকল্পের কথা বলে যার মধ্যে একটা হল, কোনো প্যানডেমিক হলে, কীভাবে পৃথিবীতে ‘নিউ নরম্যাল’ নিয়ে আসতে হবে। এটাকে অনেকেই পৃথিবীর উচ্চকোটির মানুষের একটা ম্যানুয়াল বা কার্য্যপ্রণালীর বই হিসেবে দেখে। এই বইটির নাম Scenarios for the Future of Technology and International Development। প্যানডেমিকের সময়ে যে পদ্ধতিটি নেওয়ার সুপারিশ করা হয় তাকে তারা নাম দিয়েছিল “Lockstep”!  
    • ২০১০ সালে হলিউডে তৈরী হয় সার্স মহামারী নিয়ে একটা হরর ফিল্ম “দ্য ডেড প্লেগ”। এই ফিল্মে করোনা ভাইরাসের মহামারীর পূর্বাভাস ছিল এবং তার চিকিৎসা হিসেবে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন, ওষুধটির কথাও ছিল।  
    • ২০১১ সালে হলিউডে তৈরী হয় আর একটা ফিল্ম “কন্টাজিয়ন” যা আন্তর্জাতিক স্তরে খ্যাতি পেয়েছিল, বা এও বলা যায় যে এটাকে আন্তর্জাতিক স্তরে বিরাট প্রচার দেওয়া হয়েছিল। ওয়ার্নার ব্রাদার্সের এই ফিল্মটি প্রথম প্রদর্শিত হয় ৬৮তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উতসবে, ইতালীর ভেনিসে। এটা ছিল কোভিড প্যানডেমিক পরিস্থিতির প্রায় আগাম দৃশ্যকল্প।
    • TED (Technology, Entertainment, Design) নামে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে একটা সংগঠন আছে যার বর্তমান কর্ণধার হলেন ক্রিস এ্যন্ডারসন। এই সংগঠন খ্যাতিমান (এবং অখ্যাত) ব্যক্তিদের নতুন নতুন চিন্তাভাবনাকে নিয়ে বক্তৃতার আয়োজন করে এবং সেই বক্তৃতার ভিডিও অন্তর্জালের মাধ্যমে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেয়। এই বক্তৃতামালার নাম হল TED Talks, এবং ২০১৫ সালের মার্চ মাসে এরকমই এক বক্তৃতায় বক্তা ছিলেন বিল গেটস, মাইক্রোসফটের কর্ণধার। তার বক্তৃতার বিষয় ছিল পৃথিবীর আগামী মহামারী। বক্তব্য ছিল, ওনাদের অর্থাৎ লগ্নীকারীদের আগামী দিনে যুদ্ধাস্ত্রের ওপরে লগ্নি না করে জীবাণু সংক্রমণের বিষয়ে লগ্নি করা উচিত। তাতে আগামী মহামারীর জন্য আমরা প্রস্তুত থাকতে পারি। বক্তার পিছনে স্ক্রিনে চলছিল যে ভিডিওটা তাতে দেখাচ্ছিল একটা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের ছবি।[১]
    • জুলাই, ২০১৫ – New England Journal of Medicine-এ, Wellcome Trust এর একজন ডিরেক্টর জেরেমি ফারার, আমেরিকার ডাক্তার স্ট্যানলি এ প্লটকিন, এবং আমেরিকার সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ আদেল মাহমুদ, এই তিনজনের নামে একটি লেখা বেরোয় - Establishing a Global Vaccine Development Fund। এই লেখার সূত্র ধরে আলোচনা হয় ২০১৬ সালে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে World Economic Forum-এ। World Economic Forum হল বিশ্বের সাম্রাজ্যবাদী পুঁজির আন্তর্জাতিক নীতি নির্ধারক মঞ্চ।
    • জানুয়ারী ২০১৭ -  দাভোসের এই World Economic Forum-এর মঞ্চেই ঘোষিত হয় একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা তৈরী হওয়ার কথা। নাম তার Coalition for Epidemic Preparedness Innovations। প্রতিষ্ঠাতা এবং লগ্নিকারী (৪৬০ মিলিয়ন ইউ এস ডলার দিয়ে পথ চলা শুরু) সদস্যেরা হলেন Bill and Melinda Gates Foundation, Wellcome Trust, World Economic Forum, এবং নরওয়ে, জাপান, ও জার্মানীর সরকার। লগ্নীকারীদের তালিকায় ছিল Glaxo Smithkline Beecham এর মতো ফার্মা কোম্পানীরাও। পরে এতে যোগদান করে ইয়োরোপিয়ান ইউনিয়ন, বৃটেন ও ভারতের সরকার। প্রতিষ্ঠার সময়ে Financial Times কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিল গেটস জানান যে এই সংস্থা তৈরীর অন্যতম মূল উদ্দেশ্য হল কোনও নতুন ভ্যাক্সিন তৈরীর সময়সীমা (গবেষনা থেকে বাজারজাত করা অবধি) দশ বছর থেকে বারো মাসে নামিয়ে আনা[২]। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে WHO এর নির্দেশিকা মেনে কোনও নতুন ওষুধ বাজারে আসতে গেলে সাধারনভাবে দশ থেকে বারো বছর লাগে। সেই নির্দেশিকা এখনও পাল্টায়নি!
    • ২০১৮ সালের ২৭শে এপ্রিল, ম্যাসাচুসেটস এর বস্টন শহরে “শ্যাটক বক্তৃতা”  দেওয়ার সময়ে বিল গেটস একটি গাণিতিক মডেল এর উল্লেখ করে বলেন যে এর পরে কোনো শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণের মহামারী হলে সারা পৃথিবী জুড়ে প্রায় ৩৩ মিলিয়ন মানুষ মারা যাবেন। এই গাণিতিক মডেলটি তৈরী করে Institute of Disease Modelling, যে সংস্থা, বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এর একটি সংস্থা। তিনি এও বলেন যে এই শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ যে ইনফ্লুয়েঞ্জা হবে তার কোনো মানে নেই, সেটা সম্পূর্ণ নতুন কোনো জীবানু হতে পারে। এর বিরুদ্ধে যে বিভিন্ন প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে, বিশেষত ভ্যাক্সিন তৈরীর, তিনি তার এক সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেন। আমেরিকার সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন যে অতিমারীর বিরুদ্ধে লড়ার ক্ষমতা একমাত্র এই দেশেরই আছে, এবং এই দেশকে এই অতিমারীর বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি রাখতে হবে। এও বলেন যে এন্টনী ফাউচির সংস্থা, National Institute of Allergy and Infectious Diseases এক নতুন ধরণের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাক্সিন তৈরীর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
    • ২০১৮ সালের ২৮শে এপ্রিল, ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল সোসাইটি আর নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিন একটি ওয়েবিনার এর আয়োজন করে, নাম ছিল “এপিডেমিকস গোয়িং ভাইরালঃ ইনোভেশন ভার্সাস নেচার”। অংশগ্রহণ করেন ইয়োরোপ আমেরিকার নানা বিশ্ববিদ্যালয়, নানা ট্রাস্ট ফান্ড এবং অন্যান্য এন জি ওর প্রতিনিধিরা। আয়োজকদের প্রতিনিধিরা ছাড়াও চেয়ারপার্সনদের মধ্যে ছিলেন গর্ডন এন্ড বেটি মুর ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি হিসেবে হার্ভে ফাইনবার্গ এবং বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের তরফে বিল গেটস[৩]
    • ২০১৮ সালের মে মাসে প্রতিষ্ঠিত হয় Global Preparedness Monitoring Board , বিশ্ব ব্যাংক এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তত্ত্বাবধানে।
    • ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই বোর্ড রিপোর্ট দেয় শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণের মহামারী রোধ করার জন্য সারা বিশ্ব কতটা তৈরী তা নিয়ে। এই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, সারা বিশ্বকে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত আপতকালীন অবস্থার জন্য প্রস্তুত থাকতে গেলে, সাতটি জরুরি কাজ করতে হবে। এই সাতটি কাজের বিবরণ বা সাধারনভাবে এই রিপোর্ট পড়লে যেকোনো মানুষ নিঃসন্দেহ হবেন যে, এই মহামারীর বিষয়ে বিশ্ব ব্যাংক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, আন্তর্জাতিক রেড ক্রস সোসাইটি, এদের কাছে নিশ্চয় কোনো ‘দৈববাণী’ ছিল যার ফলে এরা এত নিশ্চিত হতে পারেন যে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণের মহামারী আসন্ন। এর ৪ নম্বর কাজটি রিপোর্ট থেকে উদ্ধৃত করে দিলাম।  “Countries, donors and multilateral institutions must be prepared for the worst. A rapidly spreading pandemic due to a lethal respiratory pathogen (whether naturally emergent or accidentally or deliberately released) poses additional preparedness requirements. Donors and multilateral institutions must ensure adequate investment in developing innovative vaccines and therapeutics, surge manufacturing capacity, broad-spectrum antivirals and appropriate non-pharmaceutical interventions. All countries must develop a system for immediately sharing genome sequences of any new pathogen for public health purposes along with the means to share limited medical countermeasures across countries.”
    • ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে আইডি ২০২০ (ID 2020) নামে একটি কোম্পানী, যার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হল, বিল গেটসের মাইক্রোসফট কোম্পানী, যার অন্যতম ঘোষিত উদ্দেশ্য হল সারা পৃথিবীর সব মানুষকে ডিজিটাল ভাবে শনাক্তকরণ[৪], সে একটা গুরুত্বপূর্ন ঘোষনা করে। তারা বলে যে তারা একটা নতুন উদ্যোগ হাতে নিচ্ছে, যাতে ভ্যাক্সিনের মাধ্যমে শিশুদের বায়োমেট্রিক শনাক্তকরন সম্ভব হবে। এই গবেষনাটির আর্থিক ব্যয়ভারের দায় হল বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের।
    • ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরেই আইডি ২০২০ কোম্পানী তাদের একটি মিটিঙে ঘোষনা করে যে বাংলাদেশে তারা একটি ডিজিটাল পরিচয়পত্রের উদ্যোগ গ্রহণ করছে। এই উদ্যোগের মূল উদ্যোগকারী হবে GAVI (Global Alliance for Vaccines and Immunisation)। এই ‘গাভি’র সদস্যরা কারা? বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, UNICEF, WHO, অংশগ্রহণকারী দেশের সরকার, দাতা দেশের  সরকার, বিভিন্ন এন জি ও, গবেষনা সংস্থা, ভ্যাক্সিন প্রস্তুতকারী কোম্পানী ইত্যাদি। এই ঘোষনার অনুমোদন শোনা যায় ২০২০ সালের জানুয়ারীতে দাভোসে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ঘোষণায়[৫]। ভ্যাক্সিনের সঙ্গে ডিজিটাল পরিচয়পত্র কি সুন্দর মিশে গেল ছোট্ট একটি ঘোষনায়!
    • ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে জনস হপকিন্স সেন্টার ফর হেলথ সিকিউরিটি একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, নাম তার “ইভেন্ট ২০১”[৬]। এই অনুষ্ঠানের বর্ননা করতে গিয়ে একে বলা হয়েছিল এটি একটি উচ্চ স্তরের করোনা ভাইরাস অতিমারীর মতো অবস্থার অনুশীলন - a high level Corona Virus Pandemic Simulation Exercise। এই অনুশীলনে সাহায্যকারী ভূমিকায় ছিল বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন, আর ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। অংশগ্রহণকারী হিসেবে ছিল জাতিসংঘ (UN),পৃথিবীর সব বড় ব্যাংক, সব বড় মিডিয়া, সব বড় সরবরাহকারী কোম্পানী, ইত্যাদির প্রতিনিধিরা। এছাড়াও অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম হল জনসন এন্ড জনসন, বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনে অবস্থিত CDC এর প্রতিনিধিবৃন্দ।
    • ২০শে নভেম্বর, ২০১৯ – পিরব্রাইট ইন্সটিটিউট নামে একটি গবেষনা সংস্থা, ইয়োরোপিয়ান ইউনিয়নের  পেটেন্ট অফিস থেকে কর্মক্ষমতাহীন (attenuated) করোনা ভাইরাসের ওপর পেটেন্ট লাভ করে। এই পেটেন্টের আবেদনে গবেষনার উদ্দেশ্য হিসেবে বলা হয়েছিল – হাঁস, মুরগী ইত্যাদির শ্বাসতন্ত্রে সংক্রমণকারী এক ধরনের করোনা ভাইরাসের ওপর গবেষনা; কিন্তু পেটেন্ট দেওয়া হয় কোনো বিশেষ করোনা ভাইরাসের ওপর গবেষনার জন্য নয়, পেটেন্ট দেওয়া হয় সাধারনভাবে করোনা ভাইরাসের ওপর। পেটেন্ট সংখ্যা – ১৫৭৫০০৯৩.৫। আবেদনের তারিখ ২৩।০৭।২০১৫। এই ২০১৫ সালের মার্চ মাসে অর্থাৎ ৪ মাস আগেই ছিল বিল গেটসের সেই ভাষণ। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে এই কর্মক্ষমতাহীন ভাইরাস দিয়েই সাধারণত ভ্যাক্সিন তৈরী হয়। এই পিরব্রাইট ইন্সটিটিউট বিল এ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এর থেকে নিয়মিত অর্থ সাহায্য পেয়ে থাকে[৭]
    • ১৯শে ডিসেম্বর ২০১৯ – বিল গেটস টুইট করলেন –“ I am particularly excited about what the next year could mean for one of the best buys for global health: vaccines…”  
    • করোনা ভাইরাসের প্রথম কেস চীনে ধরা পড়ে ১লা ডিসেম্বর, ২০১৯, এবং সেই বিষয়ে আন্তর্জাতিক ঘোষনাটি হয় ১লা জানুয়ারী ২০২০।  
    • ভারতে এই ভ্যাক্সিন বাজারজাত করেছে কারা ? ড: সাইরাস পুনাওয়ালা প্রতিষ্ঠিত, পুনেতে অবস্থিত, ভারতের বহুজাতিক বানিজ্য গ্রুপ পুনাওয়ালা গ্রুপের অন্যতম কোম্পানী, সিরাম ইনস্টিটিউট (Serum Institute of India) এর সঙ্গে GAVI এবং বিল এ্যন্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের এক চুক্তি হয় ২০২০ সালে যার ভিত্তিতে সিরাম ইনস্টিটিউট করোনা ভাইরাস ভ্যাক্সিনের ১০০ মিলিয়ন ডোজ বাজারজাত করবে, পৃথিবীর গরীব দেশগুলোর জন্য। এর জন্য বিল এ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন ১৫০ মিলিয়ন ইউ এস ডলারের একটা রিস্ক ফাণ্ড করে রাখবে সিরাম ইনস্টিটিউটের অনুকূলে[৮],[৯]। 
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৬:১১494422
  • বাঘা বলছে, ওই টই দেখলে রাজা আমাদের ছেড়ে দিত গো। ঃ-)
  • kk | 2600:6c40:7b00:256:5028:f4a6:3dd1:d46d | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৫:৫৮494421
  • ঐ টই ও সম্পর্কিত লিংক পড়লে আমার সেই কোটটাই বারবার মনে হচ্ছে -- হে ঈশ্বর, আমাকে ধৈর্য্য দাও। না, দয়া করে শক্তি দিওনা। কারণ তাহলে বেল মানিও তোমাকেই দিতে হবে।
  • প্রশ্ন করুন | 74.201.73.194 | ১৯ জানুয়ারি ২০২২ ০৫:৪৫494420
  • যে অন্ধকার টানেলে আমরা ঢুকে পড়েছি, আশা করি আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম এই টানেলের শেষে গিয়ে আলোর জগতে পৌঁছে যাবে। ততদিন কিন্তু আমাদের এই ম্যানুফ্যাকচার্ড অন্ধকারে হাতড়ে বেরানো চলবে না। মাদুলি বা ভ্যাক্সিন যাই হোক না কেন শুধু বিশুদ্ধ বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করলে আমাদের পরের প্রজন্ম পঙ্গু হয়ে যাবে, যেমন পাঁচ লক্ষ শিশু পোলিও ভ্যাক্সিনে পঙ্গু হয়ে গেছিল। এক এবং একমাত্র উপায় যুক্তি, যুক্তি আর যুক্তি। কারণ কারণ আর কারণ। বিজ্ঞানের প্রথম শর্ত হল সন্দেহ করা। ডাউট। প্যারানইয়া নয়। সন্দেহ “কেন” প্রশ্ন করতে শেখায়। আমরা প্যানডেমিকের মুখোমুখি হয়ে চোখে চোখ রেখে বারবার প্রশ্ন করে যাব।
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত