এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • ঐতিহ্যমন্ডিত বাংলা চটি সিরিজ

    sumeru
    বইপত্তর | ২৯ জানুয়ারি ২০১০ | ৮২৪০৪ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কল্লোল | 116.216.190.54 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ০৭:২১434690
  • সে তো হয়ই। আমরা স্বপ্ন দেখেছিলাম ৬০এর দশকে। আমাদের স্বপ্নভঙ্গের বৃত্ত সম্পূর্ণ হয় নব্বইয়ে। এটা বিভিন্ন প্রজন্মের গল্প।
  • dc | 132.164.230.17 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ০৭:৪১434691
  • আমি নব্বইয়ের দশকে স্বপ্ন দেখছিলাম অল্প একটু টাকা জমাতে পারব, মোটামুটি একটু সুখে থাকতে পারব। সেই স্বপ্নগুলো খানিকটা পূরন হয়েছে।
  • pi | 11.39.39.197 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ০৮:৪০434692
  • স্নেহাশিস শূর।

    কল্লোলদা যে কাল এসেছে অত ভাল গেয়েছে বলেছে , এত ভাল লাগল !

    দেবব্রতদার ছেলে কৌশিকদা কৌস্তুভ সবাই এত ভাল গায় ! কল্লোলদা তোমরা আসার পরেও বহুক্ষণ গান আর আড্ডা হল। সে আর শেষ হয়না। তোমাদের মিস করলাম ওখানে। অনেককেই করলাম।
  • h | 212.142.90.16 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ০৮:৫০434693
  • শাক্য র লেখার সবচেয়ে যেটা ভালো লাগে একটা আশচর্য্য সেন্স অফ বিলঙ্গিঙ্গ। প্রত্যেকটা শব্দ একটা ভালোবাসা কে স্বীকার করে লেখা। এই বইটা র কথা যেন লোকের নব্বই দশকের স্মৃতির সঙ্গে সব সময়ে সম্পৃক্ত হয়ে থাকে।
  • বাবুরাম সাপুড়ে | 69.92.145.181 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ০৯:৫১434694
  • নব্বইটা আসলে একটা জার্নি, কিংবা একটা বড়সড় জার্নির একটা অংশমাত্র। তাই যেভাবেই বা যে জায়গা থেকেই দেখি না কেন, জানলা দিয়ে বাইরের দৃশ্যপটের বদলে যাওয়াটা যে যাত্রীর চোখে পড়তে বাধ্য। জার্নিটা টেলিভিশনের মালগুড়ি ডে'জ থেকে কিউ কি শাস ভি কভি বহু থি তে পৌছনোই হোক কিংবা বাংলা সাহিত্য বা সিনেমা থেকে নিম্নবিত্তের ক্রমশ হারিয়ে যেতে থাকা। সব মিলিয়ে একটা ফিল গুড ঘেটোর মধ্যে আত্মসর্বস্বতার সাথে সহবাস কারন ইতিমধ্যে ঘোষণা হয়ে গেছে ইতিহাসের অবসান হয়েছে। আর কোনো প্রশ্ন নেই, বদলে দেওয়ার স্বপ্ন নেই আছে শুধু নিশ্চিন্ত যাপন। তবু, তবু বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানার বাইরে ভিড় করা মরা চোখের বাচ্চাগুলো ভিড় করে দাঁড়িয়ে থাকে। সব কিছুই থেকে যায়, কোথাও কোথাও ঠিক বেঁচে থাকে।
    আসলে পান্ডুলিপি যেমন পোড়ে না, স্বপ্নগুলোও মরে না, কারোর না কারোর মধ্যে ঠিক বেঁচে থাকে।
    বদলে যাওয়া সময়ের ডকুমেন্টেেশন হয়ে বেঁচে থাকুক অনুষ্ঠান প্রচারে বিঘ্ন ঘটায় দুঃখিত
  • h | 212.142.90.16 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ১০:০৬434695
  • বইটা র ভবিষ্যতে অনুবাদ যদি করে ফেলিল, ব্লার্ব টা লিখে রাখলাম এখন থেকে ;-)

    "Sakyajit Bhattacharya 's book ""অনুষ্ঠান প্রচারে বিঘ্ন ঘটায় দুঃখিত" (rukawat ke liye khed hyay) has been published. When the history of bengali writing since 2000s will be written a small sub genre may have to be recognized for people who were reading and writing during daytime schiving from work exploiting the strange isolation a personal computer can bring about. It is the same isolation that could be used to do day trading or bit of travel planning or even endless movie
    Trailer watching including porn or those movies which would never hit screens of the nearby theatre. They were also writing about inescapable memory of a non-ac world where job losses or riots or power cuts and reading shakti chattopadhyay or marquez beautifully crippled by their own memory, or walking in a low wagers rally are not outside the realm of lives inspite of not making it to the laptop screens. Sakya is one such writer , he is to be read with bit of caution for you could be caught dangerously refusing to look away from the desolation that is hard to wipe unlike screen dust."
  • dc | 132.164.230.17 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ১০:০৮434696
  • নব্বই আর দু হাজারের দশকের জার্নিতে ক্রিকেটের কথা না এলে অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। দাদার হাত ধরে ইন্ডিয়ান ক্রিকেটে অ্যাগ্রেশানের আবির্ভাব, আর শচীনের একেকটা ইনিংস, এই নিয়েই তো বড়ো হলাম। দাদার ক্যাপ্টেনসি, স্টেপ আউট করে ছক্কা, শচীনের মরুঝড় আর ২০০৩ এ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ইনিংসটা, ইডেন টেস্টে দ্রাবিড় আর লক্ষনের জুটি, চোয়ালে ব্যান্ডেজ বেঁধে কুম্বলের বোলিং - এই হলো আমার নব্বই আর দু হাজার।
  • dc | 132.164.230.17 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ১০:১১434697
  • হনুদার ব্লার্বটা সুখপাঠ্য হলোনা। সেনটেন্সগুলো কেমন জড়িয়ে পেঁচিয়ে গেছে।
  • বাবুরাম সাপুড়ে | 69.92.145.181 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ১০:১২434700
  • নব্বইয়ে ক্রিকেটের কথা এলে হিরো কাপ আসবে, ৯৬ এ বিশ্বকাপের কথা আসবে...... এবং ক্রিকেট বেটিং আসবে......
  • pi | 11.39.57.46 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ১০:১২434698
  • শাক্যর বই প্রথম দিনেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে।

    ধনঞ্জয়ের ফাঁসি র প্রথন সংস্করণ শেষ হয়ে গেছিল। দ্বিতীয় সংস্করণ এসে গেছে।

    অনলাইনে অর্ডার করতে চাইলে
    এ। তবে পোস্ট হবে পুজোর পরে। বিদেশে অর্ডারের ব্যাপারেও দেখা হ্গ্ছে। তবে আপাততঃ অন্য বইগুলি আম্রিগার পুজোয় বুকম্যানিয়াকের স্টলে থাকছে।

    আর লক্ষ্মীপুজোর পরে কলেজস্ট্রীটে ধ্যানবিন্দু দেজ দে বুক স্টোর বইচিত্র অভিযান ক্যাম্প উবুদশ , উল্টোডাঙ্গায় সুনীলদা , রাসবিহারীতে প্রোগ্রেসিভে কল্যাণদার কাছে পাওয়া যাবে।
  • h | 212.142.90.16 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ১০:১৫434701
  • ঃ-)
  • dc | 132.164.230.17 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ১০:১৭434702
  • ঠিক ঠিক। হিরো কাপ আর বেটিং লিখতে গিয়েও মিস করলাম, সেই সাথে আজ্জুর ফিল্ডিং আর রিস্ট ফ্লিক। আর ২০১২ বিশ্বকাপও, ধোনির সেই ফাইনালে ছক্কা। অবশ্য তদ্দিনে বড়ো হয়ে গেছি, পাবে বসে তুমুল সেলিব্রেট করেছিলাম।
  • h | 212.142.90.16 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ১০:২৯434703
  • আমার কাছেও অনেকে শাক্যর বই চেয়েছে। আমি বেশি করেই অর্ডার করেছি। আশা করা যায় পুজো পুজো গন্ধর সঙ্গে এই বইয়ের স্মৃতি কিসু লোকের থাকবে ;-)
  • pi | 11.39.57.46 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ১০:৩৫434704
  • ঃ)
  • avi | 233.191.52.59 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ১১:৫৯434705
  • নব্বইয়ের দশক মানে তো আমাদের বেড়ে ওঠার দশক। ছিয়ানব্বইয়ের বিশ্বকাপ, শারজা টরন্টো, সৌরভ গাঙ্গুলী, তার আগে সূর্যগ্রহণ, গণেশ, টেলিভিশন, টেলিফোন, স্কুল, খেলা, বন্ধুত্ব সব মিলিয়েই নব্বই। কলকাতায় এসে বইটা নেব, ডিটেলস তো এখানে পেয়ে গেলাম।
  • দেবব্রত | 212.142.76.211 | ০৯ অক্টোবর ২০১৬ ১৩:৪৮434706
  • বইটা হাতে এসেছিল প্রকাশের পূর্বেই । না আমাকে বইটার কোন রিভিউ করতে দেওয়া হয়েছে বলে নয় , ট্রাক থেকে বিদেশী সাবানের পেটি নামানোর সময় ফাটা পেটি থেকে যেমন এক আধটা দামি সাবান কুলি কামিনদের হাতে আসে প্রায় সেই পন্থায় । লুকিয়ে গন্ধ নিলাম -স্মার্ট ,স্লিম ,ঝকঝকে ছাপা । স্মৃতি মেদুর ,একটু ধূসর ,পালিশ ফিকে হয়ে আসা ফার্নিচারের মত প্রচ্ছদ । লেখকের ভাষার সাথে তাল মেলানো ভূমিকা আর মন কেমন করা সব লেখা । আমাদের মত কুলি কামিনদের কাছে এ বড় মোলায়েম স্বাদ -দামি ডার্ক চকলেটের মত , কখন যে গলে যায় এই ভয়ে সাবধানে পড়ব একটু একটু করে ।

    পাতা উল্টাতে গিয়ে একটা ছোট্ট হোঁচট খাইনি যে তা নয় যথা বিশেষ একজনের নামে "সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত '' কিসের আবার কপিরাইট ?
  • Robu | 11.39.37.112 | ১১ অক্টোবর ২০১৬ ০৯:০৭434707
  • শাক্য-র হাত থেকে সরাসরি নেবার ইচ্ছে মনে হয় পূর্ণ হবে না। কলেজস্ট্রীটদতকম থেকে নিয়ে নেবো।
    কিন্তু রুবানশপে আছে কি? তাহলে আরো ভাল হত।
  • pi | 233.231.43.220 | ৩০ নভেম্বর ২০১৬ ০৭:৫৪434708
  • হ্যাঁ, রুবানশপে গুরুর সব বইই আছে।

    এছাড়াও, এখন থেকে যাদবপুরে স্টাডি ছাড়াও পাওয়া যাচ্ছে, কাফে কবীরাতে।
    যাদবপুর ৮বি বাসস্ট্যান্ডের পাশে, চারু মেডিকাল হলের পাশের গলি। আপাততঃ অনুষ্ঠান প্রচারে আর ধনঞ্জয়ের ফাঁসি আছে। শিগ্গিরি বাকি বইও চলে আসছে।
  • অভিষেক | 69.90.53.198 | ৩০ নভেম্বর ২০১৬ ১২:০২434709
  • ধনঞ্জয়ের বিচার পদ্ধতি এবং ফাঁসি নিয়ে গুরুচণ্ডালীর প্রকাশিত বইটা পড়ার সুযোগ হোল এই হপ্তায়। কলেজ স্ট্রীটে যথেষ্ট চাহিদা আছে দেখলাম বইটার এবং তার সবটা নেহাত রগরগে কুৎসা ঘাঁটার ইচ্ছাজনিত নয় কাজেই এখানে গবেষক-লেখকদের এবং প্রকাশক হিসেবে গুরুচন্ডালীর সুনামের একটা ইঙ্গিত পেয়েই যাওয়া যায়।
    তিনজন গবেষকদের কথা শুরুতেই বলে রাখি।এককথায় বলতে গেলে অবিশ্বাস্য,দুরন্ত এবং অকল্পনীয় এই কাজ। দুর্দান্ত পর্যবেক্ষণশক্তি, নির্মোহ বিচারপদ্ধতি এবং পক্ষপাতহীন বিশ্লেষণ প্রতি লাইনের পরতে পরতে খুঁজে পাবেন প্রতিটা পাঠক। অন্যায় না করে সাজা পাওয়া মানুষটার প্রতি লেখকদের মমত্ববোধ ও ব্যর্থ বিচারপদ্ধতির তির্যক আলোচনা ছাপিয়ে ক্ষমতার বৃত্তের একদম ভেতরে বসে থাকা মানুষদের নিজেদের মধ্যে বিনা আয়াসে গড়ে ওঠা সেতুবন্ধন প্রক্রিয়াকে চিহ্নিত করেছেন গবেষকরা এবং চূড়ান্ত ভাবে সফল হয়েছেন।
    গবেষকদের মেধা ,বোধ , মানবতা এবং নিজেদেরকে নিজেদের কাজের থেকে দূরে রেখে কাজ করতে পারাই সম্ভবত এইরকম বাস্তব এবং জ্যান্ত সময়ের দলিল করতে পারার চাবিকাঠি। অব্যাক্তিগত করে উঠতে পারার মধ্যেই হয়ত ব্যাক্তিগত কাজের সাফল্য লুকিয়ে থাকে।
    লেখার ব্যাপারে কিছু বলি – সবার আগে লেখকরা ঘটনার অবস্থান এবং সীমানাগুলো নির্ধারণ করেছেন। বলতে গেলে দরকারি পরিধির চারপাশে বৃত্ত এঁকে পাঠকদের বুঝতে সুবিধে করে দিয়েছেন তথ্যের যথাযথ প্রকাশে। দরকারে ব্যাবহার করেছেন সারণি,চিত্র এবং ফুটনোট। তারপরে যত বই এগিয়েছে আস্তে আস্তে বৃত্তটাকে ছোটো করে এনেছেন যুক্তি এবং সম্ভাব্যতার নিয়ম মেনে। অতিরেকহীন ভাবে। বইয়ের শেষের সংযোজনগুলোর মাধ্যমে পাঠকদেরকেও ডেকে নিয়েছেন নিজেদের পাশে , সমান তথ্য জানার সুযোগ করে নিজেদের বিশ্লেষণযাত্রার সঙ্গী করে নিয়েছেন পাঠকদের। এখানেই দূরত্ব মুছে গেছে পাঠকদের আর তাঁদের মধ্যে।
    ছোট একটা তথ্য জানাতে ইচ্ছা করছে। ফুটনোটের কথা বলেছি। বইটার সংযোজনগুলো বাদ দিলে ২১২ পাতা আছে। তার মধ্যে ১৩০-১৫১ পাতা হোল ১৪ এবং ১৫ পরিচ্ছেদ যেখানে সম্ভাব্য ঘটনার যথাযথ নির্মাণ করা হয়েছে কালপঞ্জী মেনে। কাজেই এই কুড়ি পাতা বাদ দিলে প্রায় ১৯০ পাতা থাকে তথ্য পরিবেশনের। সাকুল্যে ৫৭৪খানা ফুটনোট পাবেন এই প্রায় ১৯০ পাতায়। গড়ে তিনটে ফুটনোট প্রতি পাতায়। অন্য কিছু নয় লেখকদের পরিবেশনায় যত্নের আন্দাজ দিতে এটা বললাম।
    পরিচ্ছেদ ভাগ করেছেন তাঁরা , পাঠকদের শ্বাস নেওয়ার সুবিধে করতে নয় , বিশ্লেষণ ধারার প্রতি ধাপকে সম্মান করেই। এতে দুর্দান্ত আকার নিয়েছে বইটা। প্রকাশকদের অনুরোধ করব ১৪ নম্বর পরিচ্ছেদ যেখানে লেখকরা সম্ভাব্য ঘটনার কালপঞ্জি সাজাচ্ছেন সেখানে বক্রহরফগুলো(সম্ভাবনা কিন্তু যেগুলো এখনও পুরোপুরি জানা যায়নি সঠিকভাবে) যেন আরও কোনভাবে চিহ্নিত করে তোলার কথা ভাবেন (আন্ডারলাইন ?)। মাঝে মাঝে বক্রতা বুঝতে একটু অসুবিধে হয়েছে।
    সমাজের সিদ্ধান্তকারি গুরুবাবা হিসেবে যুগে যুগে ক্ষমতার হাত বদল হতে হতে আধুনিক রাষ্ট্রে তা এসেছে আদালত নামক এক শক্তির কাছে। এবারে এই লেখা চিহ্নিত করে তুলেছে যে এই শক্তি আদতেই নির্মোহ নয়। সমাজের বেশ কিছু শাখা-প্রশাখা যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করতে সম্ভব এই আধুনিক বিচার প্রক্রিয়ার ওপর। মিডিয়া সমাজের দর্পণ তবে তাও নিরপেক্ষ নয়। ক্ষমতার সুতোর হাতেই নাচে সমাজের শ্বাসপ্রশ্বাস,চাহিদা ,কণ্ঠস্বর, হিংস্রতা, এবং বোধ। এবং সবচেয়ে বড় কথা হোল যে সমাজের ক্ষমতাশালী মানুষদের মধ্যে একটা অদৃশ্য সেতুবন্ধন ,নিজেদের অজান্তেই যা হয়ে যায়। কাউকে ঘুষ দিয়ে দলভারি করার প্রয়োজন পড়ে না। আপনা আপনিই সব খুঁটি সব গর্তে বসে যায়। এবং দোষী জানতেও পারেনা কেন ,কোথায় , কি করে সে সাজা পাচ্ছে। কাফকার ট্রায়াল সত্যি সত্যি মনে পড়ে যায়। প্রকাশকগোষ্ঠির সৈকতবাবুকে আন্তরিক ধন্যবাদ জোসেফ কের কথা ভূমিকায় মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যে।
    এইটাই হয়ত ক্ষমতার প্রতিটি নির্মাণের আনুষঙ্গিকতা । ভেবে দেখলে হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার কথা। ১৯৯০-২০০৪এর মধ্যে মিডিয়া ছিল নামেমাত্র এবং চব্বিশঘন্টা ব্যাপী নয়। তাতেও যদি ধনঞ্জয়ের বিচারের আগেই সাজা ঠিক হয়ে যায় আর বাকি সব উত্তর মেলানোর জন্যে উল্টোদিকের আঁককষা তাহলে ভেবে নিন আজকে ২০১৬ তে বা সামনে ২০২৬এ কি হবে বা হতে চলেছে।
    এ লেখা এই জায়গা থেকেই কালজয়ী হয়ে ওঠার সম্ভাবনা দ্যাখায়। ধনঞ্জয়,হেতাল,পারেখ পরিবার, তাদের প্রতিবেশী, ধনঞ্জয়ের গ্রামের ভাই-বোন-স্ত্রী ,মরে যাওয়া বাবা-মা এবং উকিল,বিচারক,সাক্ষী,পুলিশ,ডাক্তার-করোনার,সমাজ এবং তদানীন্তন সরকার পক্ষের অবস্থান – এই সবকিছু ছাপিয়ে উঠে আসে প্রতিটি মানুষের দায়িত্ববোধ এবং জেগে থাকার দরকারি কথা।
    গুরুচণ্ডালী এর আগেও বেশ কিছু অসাধারণ সংকলন বই ছেপেছেন।বাংলার নব্য প্রকাশনায় তাঁরা কলার তোলার দাবী করতেই পারেন। তাঁদের কাছে আমাদের মতন সাধারণ পাঠকদের চাহিদা বেড়েছে এবং আরও বাড়বে। অন্য যৌনতা এবং এই বইটার অন্ত্যত ইংরাজি অনুবাদ করার কথা ভাবতে অনুরোধ করব। মিডিয়া এবং শাসকের ক্ষমতার পাল্লা ২০০৪ এর পড়ে বহুগুণ বেড়েছে সমাজকে প্রভাবিত করে নিজ কূপের অন্তরে প্রবাহিত করতে । এই বছরের যুদ্ধের চাহিদা এবং যোগান নিয়ে এই দেশের অবস্থা আমাদের অজানা নয়। অজানা নয় আন্ড্রয়েড অ্যাপের মাধ্যমে সমগ্র জাতির জনমত দেখিয়ে দেওয়ার নির্লজ্জ এবং মূর্খ তরঙ্গে জনগণের ভেসে যাওয়াও। সেখানে এই অনুবাদকর্ম গবেষক-লেখকদের কাজটার মূল দর্শন ছড়িয়ে দিতে কতটা প্রয়োজনীয় সেটা বলে বোঝাতে হবেনা।

    শেষে লেখা থেকেই ২টো উদ্ধৃতি দিলাম। আশা করব প্রকাশকরা কিছু মনে করবেন না।

    প্রথমটায় লেখকদের তির্যক রসবোধ খেয়াল করুন-

    >> পারেখদের বাড়ির নিচে একটা জেনারেটর ঘর ছিল। ধনঞ্জয় কিন্তু সেখানে থাকত না। সে থাকত মনোরমা স্কুলে যা এই বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে। ধনঞ্জয় এই জেনারেটর ঘরে থাকত এটা প্রমাণ করতে পারলে তার খুনের পরপরেই পালানোটা জোরালো করে প্রতিপন্ন করা যায়।

    “ হেতালের মা-বাবার পর সাক্ষ্য দিতে গিয়ে X1 আর X2 ও বলে যে ধনঞ্জয় জেনারেটর ঘরে থাকত। সিকিউরিটি এজেন্সির মালিক Y সেই সরকারি কাহিনীই সমর্থন করেন , তবে একটু অন্যভাবে। সব দিক বাঁচিয়ে তিনি বলেন, ধনঞ্জয় বিশ্রাম করত আনন্দ অ্যাপার্টমেন্টের জেনারেটর ঘরে আর X1 থাকত চক্রবেড়িয়া রোডের মনোরমা স্কুলে”।
    ধনঞ্জয় কোথায় থাকত আর X1 কোথায় বিশ্রাম করত সে-কথা অবশ্য তিনি ভেঙ্গে বলেন নি। ”

    দ্বিতীয়টা নিয়ে কিছু বলব না –

    >> উপসংহারে

    “ তার(ধনঞ্জয়) একমাত্র জোর ছিল সে নির্দোষ। শুধু এইটুকুর জোরে এতগুলো বড় বড় তরফের ইচ্ছার সঙ্গে পাল্লা দেওয়া ধনঞ্জয়ের সাধ্যে কুলোয়নি। নিরাপত্তা সংস্থা,পুলিশ, প্রসিকিউশান,আসামীর উকিল,আদালত- এরা সবাই একই সমাজের অংশ যার অস্থিমজ্জায় আছে নিরাপদে থেকে জীবনকে বইবার সংস্কার। প্রতিদিন যে-ভাবে যে কাজ যে স্বার্থে তারা বাঁধা গতে করে চলে, এক্ষেত্রেও তার ব্যাতিক্রম হয় নি।
    ... ধনঞ্জয়দের এরা চেনে না , তাই সম্ভব-অসম্ভবের স্বাভাবিক ধারণা ধনঞ্জয়ের বেলায় কাজে লাগায় নি”
    ...............
    দেবাশিষবাবু,প্রবালবাবু,পরমেশবাবু এবং গুরুচন্ডালীকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা ।।

    পুঃ WIKI তে ধনঞ্জয়ের পাতায় এই বই এবং তিন গবেষকদের কথা তুলেছি। ইংরাজি ভালো লিখতে পারিনা। প্রকাশনাগোষ্ঠী এবং লেখকদের অনুরোধ করব পরিমার্জন এবং পরিবর্ধন করে দেবেন wikiর পাতায়, সময় হলে আর কি। বৃহত্তর পাঠক সমাজ ইংরাজি অনুবাদের অপেক্ষায় রয়েছে- আর একবার জানালাম।
  • pi | 233.176.96.233 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১৩:৪১434711
  • শিলিগুড়িতে উত্তরবংগ মেলায় মল্লার-অভিযানের ২৫ নং স্টলে বইটি পাওয়া যাচ্ছে। পাওয়া যাবে শিলিগুড়ির দোকানে, মেলার পরেও।
  • pi | 233.176.60.175 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১৫:৩১434712
  • --------------------------------------------------------------
    গুরুর প্রাপ্তিস্থলের আপডেটঃ

    http://www.collegestreet.net/index.php?route=product/publisher/info&publisher_id=54

    অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে রুবানশপেও ।
    এছাড়াও, পাওয়া যাচ্ছে কলেজ স্ট্রীটে দেজ , দে বুক স্টোর, ধ্যানবিন্দু, অভিযান, বইচিত্র, ক্যাম্পে আর উবুদশের ঘরে। পাওয়া যাচ্ছে উল্টোডাঙ্গায় সুনীলদার স্টলে, রাসবিহারীতে কল্যাণদার স্টলে, যাদবপুরে এইট বিতে কাফে কবীরা ও এইট বির গেটের স্টলে। শিগগিরি চলে আসবে উত্তরে অশোকগড়ে ইচ্ছেডানায় আর উত্তরবঙ্গে শিলিগুড়িতে ইকনমিক বুক স্টল ও আরো কিছু দোকানে। আসছে বিভিন্ন স্টেশনের স্টলগুলিতেও।
    কোথাও না পেলে আমাদের একটু জানান। এখানে জানালেই হবে। আর আসা যাওয়ার পথে কোন জায়গা পড়লে, একটু যদি খোঁজ নিয়ে দেখেন, পাওয়া যাচ্ছে কিনা, তাহলে খুব ভাল হয়। কারণ বই অনেক সময় ডিস্প্লে হয়না, অনেক সময় দোকানে ফুরিয়ে যায় বা দোকানের কেউ হয়তো জানেননা বলে লোকজন ফিরে যান। আমরা জানতেও পারিনা। অনেকে তো আছেন, যাতায়াতের পথে একটু টুকটাক খোঁজ নিলে ও দিলে বইগুলো ঠিকঠাক অনেকের কাছে পৌঁছতে পারে। এই আর কি।

    ----------------------------------------------------------------
  • গুরুচণ্ডা৯ | 176.62.53.94 | ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৯:১৫434713
  • 'কামান বেবি'। আসলে কাম অন বেবি। বুড়ি সৌদামিনীর মনে হয় অনেকদিন আগে, তখনও চাঁদে মানুষ যায়নি, তখন এক সাহেব কালো ঘোড়ার ওপর থেকে তাকে ডাক দিয়েছিল -- কামান বেবি। তাকে টফি দিতে চেয়েছিল। আসলে এটা তাতু সরকারের জীবনচরিতও হতে পারে, আবার কাটামুন্ডের কথা বলার রহস্যভেদ ও একজন শব্দকুড়ানো ছেলের পয়মাল হওয়ার ইতিহাসও হতে পারে। সেখান থেকে এক টুকরো।
    "...দোকানের সামনে গিয়ে দেখল সামনে একটা বেঞ্চ পাতা রয়েছে। বেঞ্চের ওপর তিনটে ঝুড়ি। ঝুড়ি ভেতরে চপ, বেগুনি আর পেঁয়াজি। দোকানের ভেতরে একপাশে উনুন জ্বলছে। কড়াই-এ গরম তেল। ঝাঁজরিহাতা দিয়ে একজন গরম পেঁয়াজি ভেজে ঝুড়িতে রাখছে। লোকটার ঠোঁটের এক পাশে জ্বলন্ত বিড়ি। কপালে খুব বড় টিপ, চুড়োখোঁপা চুল, লালশাড়িপরা একটা বউ কাগজে মুড়ে ভেতরে বেঞ্চেবসা লোকদের হাতে সেগুলো দিয়ে আসছে। ভেতরের লোকগুলো খুব জোরে জোরে কথা বলছিল। হঠাৎ শুনলে মনে হয় খুব ঝগড়া হচ্ছে বুঝি, কিন্তু মাঝে মাঝেই হাসি শুনলে বোঝা যায় মজার কোনও গল্প হচ্ছে।
    অ্যাই, এখানে কী চাই তোর ? বউটা তাকে দেখেই বিচ্ছিরিভাবে জিজ্ঞেস করল। ভেতরের লোকগুলো চুপ করে গেল। একজন উঁকি মেরে তাকে দেখল।
    জল খাব এক গ্লাস।
    জল খাওয়ার আর জায়গা পেলি না। দাঁড়া, ওখানেই দাঁড়া।
    নারানি, দেখেশুনে দিস। ভুল করে খোকাবাবুকে গরমজল দিস না আবার। ধক সামলাতে পারবে না।
    নারানির জলে আর আগের মত ধক নেই। নারানিরও বয়েস হচ্ছে, ওর জলেরও ধক কমে যাচ্ছে। এদিকে রেট বেড়েই যাচ্ছে। সামনেও মারছে, পেছনেও মারছে।
    সবাই একসঙ্গে হেসে উঠল। উনুনের পাশের লোকটা দু’আঙুলে বিড়ির গোড়াটা চেপে ধরে খুব জোরে একটা টান দিল। তারপর সামনে ছুঁড়ে ফেলল। হক্ক হক্ক করে অনেক বার কাশল। একদলা কফ পাশের কাঁচা নর্দমায় নির্ভুল ভাবে ফেলল। সে তাকিয়ে দেখল বিড়িটা নিভে গেছে। কিন্তু লোকগুলোর কথা সে কিছুই বুঝতে পারছিল না।
    তো যা না হারামি, যেখানে কচিদোকানি আছে, সেখানে গিয়ে ঝেড়ে আয়। আমার ঘরের মেয়েগুলোর জন্য চাদরে মুখ ঢেকে আসিস কেন। সেখানে গিয়ে গিলে আয়। তারপর হাসপাতালে গিয়ে মর। বেইমান। এই তোর জল খাওয়া হয়নি ? হা করে কী শুনছিস ?
    খোকাবাবু, এবার তাহলে বাড়ির দিকে হাঁটো। এখানে বায়ু একটু ওপরে ঘুরছে। আরেট্টু লম্বা হও, তখন এসো। নারানিমাসি তোমাকে কোলে তুলে বড় বড় কত কিছু খেতে দেবে"।

    প্রকাশিতব্য উপন্যাস, বিপুল দাসের 'কামান বেবি'।
    এই ২৪ তারিখ। যাদবপুর এইট বিতে কাফে কবীরায়। সাড়ে তিনটে থেকে।
    সবার নেমন্তন্ন।

  • গুরুচণ্ডা৯ | 52.110.178.163 | ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ ১৮:০৬434714
  • ".... আমাদের প্রথম রেকর্ডিং মনে পড়ে গেল। কলকাতার হদ্দ দক্ষিণ নাকতলা থেকে চরম উত্তর দমদমে এইচএমভি স্টুডিওতে যেতে ট্যাক্সি আর ট্রাফিকেই আধা দিন কেটে গেল। পথে রঞ্জনদা আর আমি নেমে গেলাম এন্টালির কাছে, কারণ আমাদের একটা কিবোর্ড ভাড়া করার কথা। কিবোর্ড দাদার কাছে গেলে বললেন দাদাকে সঙ্গে না নিলে কিবোর্ড পাওয়া যাবে না সুতরাং গামছা হাতে নিয়ে বললেন অপেক্ষা করুন “একটু চ্যান টা ছেড়ে আসি”। এদিকে মণিদা, বুলাদা, বাপিদা, ভানুদা, আর এব্রাহাম স্টুডিওতে চলে গিয়ে আমাদের প্রতীক্ষায়। যাহোক অনেক দেরিতে কিবোর্ড ও দাদাকে নিয়ে এইচ এম ভি স্টুডিওতে পৌঁছে দেখি ওখানে অন্য “চ্যানের” ঝরনা আরো দেরি করতে চলেছে। অনেক সময় কাটলো মাইক অ্যাডজাস্টমেন্ট করতে। আমরা যত বলি যে প্রতিটি যন্ত্র যেন গলার মতো সমান গুরুত্ব পায় – স্টুডিও দাদারা তত আমাদের বুঝিয়ে দেন ওনারা কত বড় বড় শিল্পীদের রেকর্ডিং করেছেন, সুতরাং আমাদের মতো ছোট মাছদের রেকর্ডিং করাটা কোনো ব্যাপারই নয়। শেষে তাড়াহুড়ো করে সিঙ্গেল টেকে সব রেকর্ডিং। সত্যি কথা হলো মহীনের তিনটে রেকর্ডেই এক আপোষ করা আওয়াজ। এ দুঃখ আমার এখনও যায়নি। কলকাতা দূরদর্শন থেকে আরম্ভ করে স্টার থিয়েটার পর্যন্ত সব অনুষ্ঠানেই ভুগতাম মহীনের সাব-অপটিমাল মার খাওয়া আওয়াজে – গলা ছাড়া সব যন্ত্রগুলোকে শোনা যেত শর্ট ওয়েভ রেডিও-র মতো মাঝেসাজে। মনে হতো এস্টাব্লিশমেন্টরা কেমন আমাদের মার খাওয়া আওয়াজে আরো মেরে ফেলছে। এখন ভাবি এখানে কোনো ষড়যন্ত্রের ব্যাপার ছিল কিনা, কে জানে। ...."

    রচনাঃ "মেট্রো স্টেশনের নাম ‘মহীনের ঘোড়াগুলি’"
    লেখকঃ বিশ্বনাথ (বিশু) চট্টোপাধ্যায়

    বইঃ অ(ন)ন্য মহীন (১)

    দ্বিতীয় সংস্করণ
  • sumeru | 124.29.227.181 | ২২ ডিসেম্বর ২০১৬ ০০:৩৭434715
  • বাহ বাহ। এই বই এগিয়ে চলুক। শুভেচ্ছা।
  • ranjan roy | 176.62.53.94 | ২২ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:১৮434716
  • দুটো বইই তৎক্ষণাৎ খাবলে তুলে নিয়ে ঝোলায় পোরার মত।

    পাই,
    কবীরায় এই বইটাও কি ২৪শে পাওয়া যাবে?
  • pi | 52.110.165.225 | ২২ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:৩০434717
  • সব বইই থাকবে।
  • গুরুচণ্ডা৯ | 176.62.53.94 | ২২ ডিসেম্বর ২০১৬ ১৪:০২434718
  • '...আমি লাফ দিয়ে উঠে বাইরে যেতে চাইছি আর পশুপতি আমায় জাপটে ধরে অন্যদের চিৎকার করে বলছে দরজা বন্ধ করে দিতে। আমি জানালার দিকে ছুটে গেলাম, এক ঝলক দেখতে পেলাম চার-পাঁচ জন ওয়ার্ডার দেবুকে মাটিতে ছ্যাঁচ্‌ড়াতে ছ্যাঁচ্‌ড়াতে হাসপাতালের দিকে নিয়ে গেল। প্রায় সঙ্গে সঙ্গে আরও পাঁচ-ছ জন ওয়ার্ডার পরিতোষকে টানতে টানতে নিয়ে এল আমাদের ওয়ার্ডের সামনের শান বাঁধানো জায়গাটায়। দুজন পরিতোষের হাত আর পা টান করে ধরে রইলো আর বাকিরা খুব মোটা লাঠি দিয়ে পরিতোষের উপর রুটি বেলার মত করে বেলতে লাগল। আমাদের চোখের সামনে পরিতোষ একটা কেঁপে কেঁপে ওঠা মাংসপিণ্ড হয়ে গেল। কতক্ষণ ধরে জানিনা তবে পরিতোষ যতক্ষণ একটুও কাঁপছিল সারা জেল জুড়ে শরীরের সব শক্তি দিয়ে আমদের অসহায়তা ক্রোধ হয়ে ফেটে পড়ছিল - শহিদ পরিতোষের প্রতিটি রক্তবিন্দুর বদলা চাই।..

    কারাগার, বধ্যভূমি ও স্মৃতিকথকতা
    কল্লোল

    তৃতীয় সংস্করণ
  • গুরুচণ্ডা৯ | 176.62.53.94 | ২২ ডিসেম্বর ২০১৬ ২২:১০434719
  • আগরতলা বইমেলায় অক্ষরের বইঘরের স্টলে গুরুর বইপত্তর আছে। চলবে সামনের হপ্তাতেও ।
  • গুরুচণ্ডা৯ | 176.62.53.94 | ২২ ডিসেম্বর ২০১৬ ২৩:৩৩434720
  • শিলিগুড়ি, বর্ধমান মেলার সাথে সাথে সাথে আরো কিছু মেলায় গুরু থাকছে। সামনের হপ্তায় তিনসুকিয়ার মেলাতেও, বইঘরের সাথে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন