এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ভুটানভ্রমণ

    P
    অন্যান্য | ১৩ অক্টোবর ২০০৮ | ৪০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • siki | 203.122.26.2 | ১৩ অক্টোবর ২০০৮ ১৭:১১406642
  • কীরে! লেখ?
  • P | 78.16.132.31 | ১৩ অক্টোবর ২০০৮ ১৭:৩৭406652
  • অজ্জিতের জন্যি। আরো যদি কারো কাজে লাগে তাই টই খুলে ভুটানের খই ভেজে দিলুম।

    পারমিট ও পৌঁছানো -
    আমরা ভুটান এসেছিলুম চেন্নাই থেকে। কোচিন-গুয়াহাটী নামক একটি অতি অখাদ্য ট্রেনে চেপে। দিনদুয়েক তাতে ঢিকঢিকিয়ে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে গাড়ি নিয়ে নিয়ে সোজা জয়গাঁও। জয়গাওঁ আর পাঁচটা পশ্চিমবঙ্গীয় ট্যুরিস্টি শহরের মতই , ঘিঞ্জি আর ভীড়ে ভর্তি। তবে জয়্‌গাঁও এর রংচঙ্গে ড্রুক ইউল আঁকা তোরণ পেরলেই ভুটনীজ শহর তকতকে ঝকঝকে ফুন্টশিলিং। বাড়ি ফোন কত্তে হলে তোরণের এপাশে এসটিডি আর ওপাশে আই এস ডি। তোরণের পাশে একটি বাঁধানো ড্রেন হল গিয়ে ভারত-ভুটান সীমান্ত। ড্রেনের দুদিকে দুপা দিয়ে আমরা দুদেশ ছুঁয়ে কটা ছবিও তুলেছিলুম। তখন বয়স অল্প ছিল , পুড়কি বেশি।
    যাগ্গে ভরতীয়দের ভুটান যেতে পারমিট লাগে। জায়্‌গার ওপর ডিপেন্ড করে পারমিট নিতে হয়। ফুন্টশিলিং এর আপিসে থিম্পু আর পারো যাবার পারমিট পেতে ম্যাক্স ঘন্টা দুয়েক লাগে। যদি থিম্পু আর পারোর বাইরে কোথায় যাবার ইচ্ছা থাকে তাহলে থিম্পু শহরে গিয়ে আলাদা পারমিট নিতে হয়। খবরদার পারমিট ফাঁকি দেবার চেষ্টাও কোরো না , থিম্পু থেকে বুমথাং যাবার পথে নীল উর্দির খুব হ্যান্ডসাম ভুটানী পুলিশ তিনবার আমাদের গাড়ি থামিয়ে পারমিট চেক করেছিল।
    ফুন্টশিলিং থেকে থিম্পু-পারে যাবার পারমিট করাতে আই ডি কার্ড( ভোটার্স কার্ড/পাশপোর্ট ইত্যাদি) ই যথেষ্ট।তবে একটু খোঁজ নিও , আমার যাদ্দুর মনে আছে পারমিট আপিস উইকেন্ডে বন্ধ থাকে।
    কোলকাতা থেকে জয়গাওঁ ডিরেক্ট এর বাস আছে , বাস না পোষালে তিস্তা-তোর্ষা বা কামরূপ জাতীয় ট্রেন এ আলিপুরদুয়ার স্টেশনে নেমে জয়গাঁও এর বাস নিলে বোদহয় সময় অনেক কম লাগে। আর এট্টু পহা থাকলে পারো পজ্জন্ত ড্রুক এয়ার বা ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট। স্মৃতি থেকে বলছি , নেট এ কনফার্ম করে নিও।
    ভুটান বেড়াতে হলে থিম্পু বেস করে ঘোরাই ভাল। তবে ফুন্টশিলিং থেকে থিম্পু যেতে গাড়িতে আমাদের ঘন্টা সাতেক লেগেছিল। কাজে প্ল্যান অ্যাকোর্ডিংলি ।
    ভুটানের পয়্‌সা ঙ্গিউলথ্রাম , আমাদের টাকার সাথে মান এক। আর টাকা ওয়াইডলি অ্যাকসেপ্টেড।কাজেই ভাঙ্গাবার ঝামেলা নেই।
    তবে ভুটান জায়্‌গা বেশ দামী। বেড়াতে খচ্চা আছে , একটু ভাল হোটেলের রুম ও হাজারের কমে দেখেছি বলে মনে পড়ে না। তাও আবার ১৯৯৯ সালে। খাবার খর্চা অপেক্ষাকৃত কম। আর শপিং কত্তেও এ ব্যথা আছে।

    বাকী ব্রেকের পরে।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ১৩ অক্টোবর ২০০৮ ১৭:৪৪406653
  • থিম্পু base করে আশেপাশে কোথায় যাওয়া যায় সেগুলো লিখিস। ট্রেকিং-এর র‌্যুট থাকলে সেগুলোও। আর সেল্ফ-ড্রিভেন গাড়ি পাওয়া যায় কিনা।
  • Blank | 203.99.212.224 | ১৩ অক্টোবর ২০০৮ ১৭:৪৯406655
  • এই অজ্জিত দা টা বেড়াতে যাওয়ার সময় ড্রাইভ কত্তে এত ভালবাসে কেন। বেড়াতে গেলে ড্রাইভ করা সবচেয়ে বাজে কাজ
  • Arijit | 61.95.144.123 | ১৩ অক্টোবর ২০০৮ ১৭:৫২406656
  • পাহাড়ী রাস্তায় গাড়ি চালানোটা খুব থ্রিলিং। নিউক্যাসল থেকে লংডং হলে মোটেও চাইতুম না।
  • Blank | 203.99.212.224 | ১৩ অক্টোবর ২০০৮ ১৭:৫৭406657
  • আর গাড়ির ভেতরে সক্কলে যখন বলবে, নদীটা কি ভাল!! ঐ পাহাড়টা কি সুন্দর, তখন কেমনি করে সেসব দেখবে শুনি?
  • siki | 203.122.26.2 | ১৩ অক্টোবর ২০০৮ ১৮:১০406658
  • অরিজিতের সঙ্গে তা হলে বেড়িয়ে মজা আছে। গাড়ি বুক করলেই হবে। ড্রাইভারের খচ্চা নেই।
  • P | 213.202.177.123 | ১৩ অক্টোবর ২০০৮ ১৯:১৯406659
  • অজ্জিতের কোচ্চেনের উত্তরে ,

    সেল্‌ফ্‌ডরাইভ ও আমার এক্‌পহা -
    আগে গা-জ্বালানো হিংসের কথাটা বলে ফেলি। ভুটানরাজার কৃষিমন্ত্রীর মেয়ে আমার তখনকার পরম বন্ধু।কাজেই টেকনিক্যালি আমি মন্ত্রীর গেস্ট হিসেবে ভুটান গিয়েছি এবং ঘুরেছি। পুরোটাই প্রায় গাড়িতে (মাঝে মাঝে গাড়ির পেছনে ল্যাংবোট বন্দুকধারী পাহারাদার-, উফ্‌ফ লিখতেই এখোঅনো আমার রোমাঞ্চ হচ্চে) , কাজেই সেল্ফ-ড্রিভেন হাইলি করা যাবে যদি ঠিকঠাক গাড়ি ভাড়া নিতে পারো। এস ইউ ভি হলেই ভাল হয় , কারণ স্পষ্ট মনে আছে ঘন্টা খানেকের রাস্তায় গোটা চল্লিশ কি তারও বেশি হেয়ার পিন বেন্ড। ভুটানের বেশিরভাগ জায়্‌গাই বেশ উঁচুতে , তাও রাস্তা খুব চাওড়া নয়। একেক জায়্‌গাতে আমাদের গাড়িকে প্রায় হাফ কিমি রিভার্স করে সামনের গাড়িকে রাস্তা করে দিতে দেখেছি। আর সেই প্রথম দেখেছিলাম গাড়ির ড্রাইভাররা একেঅপরকে হাত তুলে ধন্যবাদ জানাতে।
    থিম্পুর বাইরে গেলে তো বেশ ভয়জাগানো রাস্তা দিয়ে ড্রাইভ করতে হয় , একদিকে খাড়াই পাহাড় আর অন্যদিক স্টীপ নেমে গেছে নীচে , বহুনীচে রূপোলী সূতোর তোর্ষা বা রায়ডাক ( ভুটানে অবশ্য এগুলোর অন্য নাম) মতন নদীর গায়ে। কাজে একটু ভাল করে খোঁজখবর নিয়ে নাও সেল্ফড্রাইভ প্ল্যানের আগে , নইলে গাড়িভাড়া করে পেছনের সীটে বসে এনজয় কর। ব্ল্যাংকি ঠিকই বলেছে ভুটানের রাস্তায় গাড়ি চালালে লোকসান , এত আনটাচ্‌ড আর এত সুন্দর , পলক ফেললে খানিকটা মিস হয়ে যাবে মনে হয়।

    ট্রেকিং -
    ভুটানের বেশিরভাগ ট্যুরিস্টিক সাইট্‌গুলো ই হচ্চে জোং বা গুম্ফাগুলো। বেশিরভাগ গুম্ফাই পাহাড়ের ওপরে আর গাড়ির অ্যাকসেস থাকে না , অনেক জায়্‌গাতেই ভাল চড়াই। কাজে ভুটানভ্রমনে ট্রেকিং তোমার এমনি ই হবে , চাও বা না চাও। আলাদা করে ট্রেকিং ট্রেল আছে কি না আমি জানি না। আমি যখন গেছিলাম তখনও ভুটানে টিভি রদ ইত্যাদি , ট্রেকিং এর সুযোগ-টুযোগ তেমন ছিল না। সত্যি পাহাড়ে হাঁটতে হলে তাকছাং জোং এর প্ল্যান করতে পারো। আমরা নীচের থেকে দেখে আর যাওয়ার সাহস করে উঠতে পারি নি।

    বেড়াবার জায়্‌গাগুলোতে আসছি এবারে।
  • Sayantan | 160.83.72.211 | ১৩ অক্টোবর ২০০৮ ২০:৫১406643
  • প্রথম ভূটান গেছিলাম সেই কোন ১৯৯৪ সালে (রাজা জিগমে সিংগে ওয়াং চু'র ছবিওয়ালা ডাকটিকিটগুলো কোথায় কে জানে), ফুয়েন্টশোলিং এ হোটেল ব্লু ড্রুক (তখনের খানসামার হাতে মুর্গীর ঝোল আর ভাত, আহ) তার উল্টোপাথে ড্রুক শপিং কমপ্লেক্স, থিম্পুর রাস্তায় (৭ ঘন্টা লেগেছিল প্রভীন লামা ড্রিভিত মারুতি ওমনিতে) প্রথম দেখা টয়োটা করোলা (না করোনা(!)) আর ৫০০ সিসি সুজুকি বাইক, স্কাইব্লু ইউনিফর্ম পরা পুলুশ (বাচ্চা বাচ্চা পুলিশ), তাগড়া তাগড়া হেয়ার পিন বেন্ড, পাথরের দেয়ালে সাদা পেইন্টে লেখা ""ব্রীজেস ক্রস ন্যাচারাল ব্যারিয়ার'', "পরমা পারো'র সেই ছোট্ট রানওয়েটা আর সী-প্লেনের মত ড্রুক এয়ারের সেই দুধসাদা এয়ারক্রাফটটা ইয়াসিকা এসেলারটার লং শটে চারটে ফ্রেমে চীরকালের জন্য বন্দী হয়ে যাওয়া, পাহাড়ের গায়ে বৌদ্ধ গুম্ফাগুলো আর রঙীন নিশানগুলোর হাওয়ায় পতপত করে ওড়া, খাড়াই দেওয়ালের ধারে নি:ঝুম শোর্তেন (ক্যাপ্টেন হ্যাডকের মজারু তিব্বতে টিনটিন), পাহাড়ের পর পাহাড় পেরিয়ে যাওয়ার নি:সঙ্গতা আর ভূটান।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ১৪ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৩৭406644
  • এই দৃশ্য দেখতে পাবার কথাটা আমার বউও বলে বটে - সেরকম দৃশ্য হলে আমি গাড়ি থামিয়ে দাঁড়িয়ে দেখি, ছবি তুলি। কিন্তু ওই পাহাড়ের মধ্যে দিয়ে হেয়ারপিন বেণ্ড, বা একদিকে পাহাড় অন্যদিকে খাদ - এই রকম রাস্তায় গাড়ি চালানো পুরো অ্যাড্রেনালিন কেস:-) বহুত ভাল্লাগে। হাইল্যাণ্ডস বা ইয়র্কশায়ার ডেলস পছন্দের জায়গা হবার ওটাও একটা কারণ। আর সেই হার্ডনট আর রাইনোজ পাসে গেসলুম সেও ওই জন্যে...
  • Arijit | 61.95.144.123 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৩৬406645
  • ইনফো শেষ?

    বাই দ্য ওয়ে - আমি শুধু একাই ড্রাইভের কথা বলি না, আপিসের একজন এখান থেকে রোটাং পাস অবধি নিজের গাড়ি নিয়ে ঘুরে এসেছে - সেও ওয়্যাগন আর। তার ছবিগুনো সব হল "পাহাড় অওর মেরি গাড়ি' ;-)
  • siki | 203.122.26.2 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ১১:৫৩406646
  • রোহতাং পাস? বাপ্‌স। মানালির রাস্তা বড় কঠিন। তুলনায় মানালি টু রোহ্‌তাং পাস অনেক সহজ। কেবল হাওয়ার চাপ কম।

    রোহতাং পাস যাবার পথে হঠাৎ গাড়ির মধ্যে দমাস্‌ করে একটা মিনি বিস্ফোরণ! ভয় পেয়ে গেছি, কী হল রে বাবা! দেখি মানালি ছাড়ার আগে লে'জ-এর একটা প্যাকেট কিনে নিয়ে বেরিয়েছিলাম। ওপরে উঠতে উঠতে হাল্কা হাওয়ায় প্যাকেটের ভেতরের হাওয়া প্যাকেট ফাটিয়ে বেরিয়ে এসেছে, আর ট্যাক্সির ভেতরময় ছড়িয়ে লে'জ চিপ্‌স।
  • d | 117.195.38.101 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ২৩:২০406647
  • আমাদের আপিসের দুটো ছেলে বাইক নিয়ে পুণে থেকে লেহ্‌ হয়ে লাদাখ ঘুরে এলো আগস্টমাসে।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ০৯:১৪406648
  • সে তো কামালগাজি থেকে একজন রিক্সায় নিজের বউকে চাপিয়ে মানালি অবধি ঘুরে এসেছে নাকি। কাগজে বেরিয়েছিলো শুনেছি।
  • siki | 203.122.26.2 | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১০:২২406649
  • উফ ইয়ে মোহব্বত বলে একটা সিনেমা বেরিয়েছিল। সেখানে নায়ক নাকি রিক্সা চালিয়ে গ্যাংটক থেকে দার্জিলিং এসেছিল। লোকজনের হজম হল না বলে সিনেমাটার নাম দিল, উফ ইয়ে শরদর্দ।
  • Div0 | 160.83.72.211 | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ২২:১৯406650
  • "শর' না "সর' রে সিকি?
  • siki | 122.162.81.75 | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ২৩:৫১406651
  • স-ই হবে বোধ হয়। খেয়াল পড়ছে না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন