এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দেবলীনা | 0156.24.12900.146 | ৩০ অক্টোবর ২০১৮ ১০:১৪380048
  • আজকে, আমেরিকার গল্প বলি। ক্যাপিটালিস্ট আমেরিকা। না না। ওসব সবাই জানে। মিডল ইস্টের রক্ত চুষে দিকে দিকে যুদ্ধ বাধিয়ে বোমা মেরে অস্ত্র বেচা দেশের গল্পও সবাই জানে। তবে কিসের গল্প? ইয়ে, আমাদের কনসিউমারদের, মানে সাধারণ মানুষের গল্প করি। সেই সাধারণ মানুষ, যারা চায়ের দোকানে কাজ করে, অটো চালায়, বাসের কন্ডাকটর, আপনার বাড়ির কাজের মাসি। কালীঘাটে পুজো দেয়, বড়োকাছারীর বটগাছে সুতো বাঁধে, গির্জায় মোমবাতি জ্বালায়। সেই রকম সাধারণ মানুষ। এইরকম মানুষের অর্ধেক আসে কাঁটাতার পেরিয়ে, বাংলাদেশ, অথবা মেক্সিকো থেকে। জানেন, কি ভাবে আমেরিকা এদের রক্ত চোষে? তাহলে আজকে শুনুন।

    মেক্সিকো। মেক্সিকান। ট্রাম্পের মুখে নিশ্চয়ই শুনেছেন এদের অনেক কথা। বিল্ড দ্যাট ওয়াল। এই মেক্সিকান বেড়া টপকে আসা বন্ধ হয়ে গেলে সাদার্ন আমেরিকার অবস্থা কাহিল হয়ে যাবে। গালফ কোস্টে যত নতুন প্রসেস ইন্ডাস্ট্রির কনস্ট্রাকশন হচ্ছে শেল গ্যাসের জন্য, তার ৫০-৬০% ইমিগ্র্যান্ট পপুলেশন। ম্যানুয়াল লেবর বলতে ওই দেশের মানুষ। এগুলো আমার শোনা গল্প নয়, নিজের চোখে দেখা। স্যাম্পল নিয়ে দেখেছি। আমার আপিসের উল্টোদিকে একটা নতুন কমপ্লেক্স তৈরী হলো, এডুকেশন কমপ্লেক্স। রাস্তার ওপাশে ম্যাক ডোনাল্ডস। মাঝে একদিন লাঞ্চ খেতে গিয়ে গুনছিলাম, ২৫টা কনস্ট্রাকশন ওয়ার্কার এর মধ্যে ১৮ জন মেক্সিকান, বা ওই অরিজিনের। গায়ের রং, শরীরের গঠন দেখলে বোঝা যায়। এবার তারা লিগ্যাল, না ইললিগাল, সেটা জানি না। তবে ইললিগাল হলেই হতে পারে। কেউ কাগজ দেখে না। দেখলে পয়সা বেশি দিতে হবে। সেই যাগ্গে।

    এরকম মানুষগুলোর লাইফস্টাইল কিরকম? সেটা দেখতে গিয়ে দেখি আমাদের দেশের গরিব মানুষের মতোই গোটা ৪-৫ বাচ্চা। তবে তফাৎ আছে। এরা ভীষণভাবে পরিবার নিয়ে থাকতে পছন্দ করে। যা আয় করে, তা এই আমেরিকার কনসিউমার ড্রিভেন সোসাইটিতেই ব্যয় করে দেয়। হ্যালোউইন বলুন কিংবা ইস্টার এগ হান্ট, সব্বাইকে নিয়ে হাজির। ফল বা স্প্রিং কার্নিভাল? ইয়েস। সেখানেও আছেন সব্বাই মিলেই। সাদা আমেরিকানদের সেইরকম ফ্যামিলি থাকলেও, তারা বেরোয় না। নিদেন পক্ষে। তারা কি করে, সেটা অবশ্য আমার জানা নেই। আমি বোধয় এখনো সেই কোটারি তে ঢুকতে পারিনি। কিংবা ওরা বেরোয় না গর্ত থেকে। বাড়ি গাড়ি কলেজের লোন শোধ করতে এতটাই ব্যস্ত থাকে, যে জীবনকে এনজয় করার কোনো সময়ই হয়তো পায় না। সে যাই হোক।

    এবার আসি কনসিউমার আমেরিকার আসল গল্পে। জানেন, আমি তো কেমিকাল ইঞ্জিনিয়ার, তাই আমার একটা আত্মগ্লানি মাঝে মধ্যে কাজ করে। সারা পৃথিবীতে গত ১০-১৫ বছরে পলি ইথিলিন আর পলি প্রোপিলিনের উৎপাদন প্রায় দুগুণ হয়ে গেছে কিংবা সুদূর ভবিষ্যতেই যাবে। কারণ? জিনিস পত্র দরকার। আর এই দরকারটা আসে চাহিদা থেকে। আর ক্যাপিটালিস্ট আমেরিকা, চাহিদার ওপর জোর দেয়। কাদের চাহিদা? এই খেটে খাওয়া কনস্ট্রাকশন ওয়ার্কারদের চাহিদা। এই আকণ্ঠ লোনে ডুবে থাকা সাদা আমেরিকানের চাহিদা। কিরকম চাহিদাগুলো? একে একে আসি।

    ভ্যালেন্টাইন্স ডে। সেন্ট ভ্যালেনটাইন কি কুক্ষনেই যে এই দিনটি বেছে নিয়েছিলেন, কে জানে। মানে, যে কোনো দিন হলেও একই গল্প হতো। এক্কেবারে কুচো তিন বছরের বাচ্চাদের ক্লাসেও সবাই সবাইকে কুট্টি কার্ড, চকলেট, আরো টুকিটাকি গিফট বিনিময় করছে। মানে ভালোবাসা ফাসা ওই বয়েসের থেকেই আমদানি। বড়োরা স্টাফড বনবিড়াল থেকে উদবিড়াল, চকলেট কাভার্ড স্ট্রবেরি থেকে ৯০%কলম্বিয়ান কোকো, কার্ড, গিফট, আরো গিফট, তারপর আরো কাপে চুমুর ছবি ইত্যাদি প্রভৃতি দিয়ে শেষ করে।

    যেই ১৪ তারিখ থেকে ১৫ তারিখ হয়, এই সব জিনিসপত্রের দাম ৫০% অফ। আর তাক ভরে ওঠে ইস্টার বানিস দিয়ে। আর চকলেট এগস। আর প্লাষ্টিক এর ডিম্। সেই ডিম্ এ চকলেট ভরতে হবে। আরো টুকটাক ইরেসার, প্লাটিকের আরো কুচোকাচা জিনিসপত্র। এই খুচরো জিনিস যারা বানায়, তাদের অধ্যাবসায় আছে বলতে হবে। কিংবা পয়সা করি ভালোই পাওয়া যায়। যাই হোক , ডিমান্ড মিট হয়। ইস্টার গেলেই মাদার্স ডে, তারপর ফাদার্স ডে। ফোর্থ অফ জুলাই। টুপি থেকে নেংটি জাঙ্গিয়া, রেড হোয়াইট ব্লু। তারপর হুড়মুড় করে চলে আসে হ্যালোউইন, থ্যাংক্সগিভিং, আর বছরের সেরা খ্রীষ্টমাস। তার আড়ালেই গোজা থাকে হানুকা। না, দিওয়ালি এখনো ঢুকতে পারেনি, তবে কিছু কিছু স্টোরে সিনকো ডি মায়ো অবশ্যই আছে। তবে সবের মধ্যে কমন, প্লাষ্টিক, চকলেট, খেলনা। খেলনাই বটে। বড়োদের খেলনা বাটি সংসার। আমার খুব জানতে ইচ্ছে হয়, গ্যালো বছরের খেলনাবাটি গুলো কি করে? কত কত কিনলে ডিমান্ড এক্সসিড করে। সবই তো মেড ইন চাইনা।

    এই চীনের ম্যানুফ্যাকচারিং বুস্ট করে আমেরিকান ড্রিম কতটা সফল করতে পারছে এই ভিখারী অবস্থার মানুষগুলো? জানেন, এদের অসুখ করলে দেখার কেউ নেই। কেউ কেউ নেই। আমার বাড়িতে একটি মেয়ে কাজ করতে আসে। কারিনা। ৪টি বাচ্চা, বর পেটায় তাই বাড়ি ছেড়ে অন্য জায়গায় থাকে। পয়সাকড়ি নেই, লোকের বাড়ি কাজ করে আয় করে। পেপারস নেই, তাই কোনো সংস্থায় কাজ করতে পারেনা। আত্মসম্মানবোধ প্রবল, তাই বর যেচে টাকা না দিলে চায়না। ২৭-২৮ বছর বয়েস। বড় মেয়ের বয়েস ১৩। তার কাছেই বাকি তিনটেকে রেখে কাজে আসে। সব থেকে ছোট ৪ বছরের। কষ্ট হয় দেখে, তবে তার থেকেও খারাপ লাগে, যখন ওর এপেন্ডিক্স অপারেশনের দু হপ্তার মধ্যেই ওকে আবার কাজে ফিরতে হয়। কারণ গাড়ির টাকা আর এপার্টমেন্টের ভাড়া দিতে হবে।

    আমি হয়তো সবার জীবন বদলাতে পারবো না। চেষ্টাও করতে পারবো না। সেখানে এতো যুদ্ধ করে বেঁচে থাকা মানুষ দেখে হয়তো সারাদিন সারারাত কাঁদবো। তার চেয়ে বরং অঙ্ক অনেক ভালো। কান্নাকাটির বালাই নেই, দুয়ে দুয়ে চার হবেই। কিন্তু, এই কারিনার প্রতি একটু দুর্বলতা দেখিয়ে ফেলি। মাসে দুই বারের বদলে তিনবার কাজে ডাকি। স্কুল সাপ্পলাই কিনে দি। ওর নিজের জন্য হাই স্কুল ইকুইভ্যালেন্ট জি ই ডি পরীক্ষার ব্যবস্থা দেখে দি। যেটুকু পারি, করি। তারপরে ওর মুখের হাসি, আর ওর কৃতজ্ঞতা আমার পাওনা। অস্বীকার করবোনা, ওই ধন্যবাদের থেকেও ওর স্বস্তির নিঃস্বাস, আমাকে অনেক আনন্দ দেয়।

    আমি কেমিকাল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে প্লাষ্টিক বানানো, এবং, সেই প্লাস্টিকের কনসিউমার তৈরী করার থেকে অনেক অনেক বেশি আনন্দ এই প্রান্তিক মানুষের স্বস্তির নিঃস্বাসে খুঁজে পাই। হয়তো এটাই সাস্টেনিবিলিটি। এটাই, মা, মাটি, মানুষ। দা সোশ্যাল পিলার।
  • S | 90067.146.9004512.46 | ৩০ অক্টোবর ২০১৮ ১২:৫৭380049
  • আনডকুমেন্টেড ইমিগ্র্যান্টরা হলো আম্রিগার নতুন স্লেভ। যে কাজ সাদা আম্রিগানরা করতে চায়্না বা এমনকি গ্রিন কার্ড পেলে অন্য কেউই করতে চায়্না, বেশিরভাগ আনডকুমেন্টেড ইমিগ্র্যান্টরা সেই কাজ করে। পরিচারিকার কাজ, কনস্ট্রাকশান লেবার, ফিল্ড লেবার, গ্র্যারাজের কাজ, বাড়ি রং করার কাজ, বাথরুম পরিস্কার করার কাজ, রেস্তোরার বাসন পরিস্কার করার কাজ। আমি একেবারে হিস্পানিক বেল্টে থাকতাম, এদেরকে খুব সামনে থেকে দেখেছি। মিনিমাম ওয়েজের থেকে অনেক কম পায় এরা। যেহেতু সবই হয় ক্যাশে, অতেব এমপ্লয়ার যা খুশি দেখাতে পারে। এঁদের কোনো রাইটস নেই। এবং এখানেই রাজনৈতিক সমস্যা। আনডকুমেন্টেড ইমিগ্র্যান্ট আসছে অনেকদিন ধরেই। কারোর তেমন কোনও সমস্যা ছিলোনা। কারণ নোংরা অথচ প্রয়োজনীয় কাজগুলো খুব কম পয়সায় ক্যাশে করিয়ে নেওয়া যায় এঁদের দিয়ে। সমস্যা হলো যখন এদের রাইটসের কথা আসলো। যখন বলা হলো যে এদের বাচ্চারাও সরকারি ইস্কুলে যেতে পারবে, এদেরকেও আইনি সুরক্ষা দিতে হবে যাতে এদের আনডকুমেন্টেশনের সুযোগ নিয়ে কেউ এদের সাথে অন্যায় না করতে পারে, এদের শরীর খারাপ হলে এদেরকেও কম পয়সায় চিকিৎসার সুযোগ দিতে হবে (বা ঐধরনের কিছু একটা)। তখন সকলের খুব গোঁসা হলো।

    মজা হলো নতুন ইমিগ্র্যাশন পলিসি (বা স্টান্স) নেওয়ার পরে শোনা যাচ্ছে যে ইমিগ্রেশন নাকি কমেছে। কিন্তু সমস্যা হলো বেশ কিছু বড় ফার্মাররা ব্যান্করাপ্টসি ক্লেইম করেছে। কারণ এবারে তাদের ক্ষেতে কম পয়সায় ঘন্টার পর ঘন্টা কায়িক শ্রম করার মতন আনডকুমেন্টেড ইমিগ্র্যান্ট লেবার পাওয়া যায়নি।

    আর যখন আইন করে তিন-চার বছরের শিশুকে কোনও অভিভাবক ও আইনজীবি ছাড়াই ইমিগ্রেশন কোর্টে জাজের সামনে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তখন আর মজা লাগছে না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন