এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাবরি ধ্বংসের পঁচিশ বছর

    souvik
    অন্যান্য | ০১ ডিসেম্বর ২০১৭ | ১১২৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌভিক | 59.203.248.49 | ০১ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৯:৪২371446
  • আজ থেকে পঁচিশ বছর আগে ভাঙা হচ্ছিল একটা সৌধ আর আওয়াজ উঠছিল "ইয়ে তো পহেলি ঝাঁকি হ্যয়"। ১৯৯২ এর ৬ ডিসেম্বর ভেঙে দেওয়া হল বাবরি মসজিদ। ভাঙন হল আরো অনেক কিছুর। ভারতের সেকুলার ডেমোক্রেসিই এক বড় প্রশ্নচিহ্নের সামনে এসে দাঁড়াল। সেই দিনটির পঁচিশ বছর পূর্তি হতে চলেছে আগামী ৬ ডিসেম্বর ২০১৭ তে।
    যদি ফিরে তাকানো যায় এই গত পঁচিশ বছরের ভারতীয় সমাজ রাজনীতির দিকে তাহলে কি দেখি আমরা?
    মূলত রামমন্দির আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে বিজেপি - আর এস এস তথা সঙ্ঘ পরিবার তুলতে পারল এক প্রবল হিন্দুত্ব হাওয়া। মূলত সেই হাওয়ায় ভর করে ভারতের মসনদে এসে বসল ভারতীয় জনতা পার্টি। প্রথমে জোট সরকারের মধ্যে দিয়ে। তারপর ২০১৪ তে কর্পোরেটদের প্রবল মদতপুষ্ট হয়ে একক ভাবেই গরিষ্ঠতা হাসিল করে নিল সে। তারপর থেকে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে পুরোদস্তুর এক হিন্দুরাষ্ট্রের দিকে এগোতে চাইছে তারা। গীতাকে জাতীয় গ্রন্থ করার প্রস্তাব, নাগরিকদের রামজাদা ও হারামজাদার দ্বিত্বে বিভাজিত করে ফেলা, গোমাতাকে রক্ষার নামে নির্বিচারে সংখ্যালঘু হত্যা, মুসলিম মহিলাদের কবর থেকে তুলে ধর্ষণ করার নিদানদাতাকে দেশের সবচেয়ে বড় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বানানো এবং গুজরাট নরমেধ যজ্ঞের মূল কাণ্ডারীদের দেশ ও শাসক দলের প্রধান আসনে বসানোর মত চমকপ্রদ ব্যাপার আমরা একের পর এক দেখেছি, দেখছি।
    ৯২ থেকে গত পঁচিশ বছর নিয়ে চর্চা ভারতের এই আগ্রাসী স্বৈরতান্ত্রিক শক্তিকে বুঝতে ও প্রতিরোধ করতে বিশেষ জরুরী। গুরুচণ্ডালীর পাতায় ও সাইটে তাই নিয়ে চর্চা শুরু করতে চাই আমরা। আপনারা লেখা দিন। নতুন লেখা লিখতে পারলে ভালো। পুরনো লেখাও বিবেচনাবোধে পরিমার্জনা করে দিতে পারেন। আমাদের ইচ্ছে প্রথম চর্চাটি প্রকাশিত হোক আগামী ৬ ডিসেম্বর তারিখেই। তারজন্য ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে লেখা দিন।
  • অরিজিৎ গুহ | 57.15.9.105 | ০১ ডিসেম্বর ২০১৭ ২৩:১২371447
  • ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ভাঙার রাজনৈতিক অভিঘাত ভারতবর্ষের বুকে কি হতে পারে তা বোঝার মত ক্ষমতা আমার ১৯৯২ তে ছিল না।খুবই ছোট তখন।শুধু মনে ছিল পরেরদিন স্কুলে গিয়ে দেখলাম বড় করে একটা নোটিশ বোর্ডে টাঙানো, সেখানে লেখা, স্কুল অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ।যখন পরিস্থিতি শান্ত হবে তখন আবার স্কুল খোলা হবে এবং অভিভাবকদের তা জানিয়ে দেওয়া হবে।আনন্দে প্রায় নাচতে নাচতে বাড়ি ফিরে এসেছিলাম।হ্যা, ওই ঘটনা আমার কাছে আনন্দেরই ছিল।স্কুল ছুটি মানেই দেদার মজা আর খেলা।মনে আছে, যখন কার্ফু চালু হল, লোকজন বলাবলি করত মিলিটারিরা কাউকে রাস্তায় দেখলেই নাকি গুলি করে মেরে ফেলে।পাড়ার এক কাকু এসে বলল এই তো গতকাল নাকি এক বুড়ি মহিলা কার্ফুর মধ্যে রাস্তা পার হচ্ছিল, তাকে গুলি করে মেরে দিয়েছে মিলিটারিরা।তারপর শুনেছিলাম অনেক কোথায় কোন মন্দির নাকি ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এরকম অনেক আধা সত্য, মিথ্যে দিয়ে গল্প তৈরি হয়েছিল তখন।মনে আছে একদিন আমাদের বাড়ির সামনেই একটা পুলিশের গাড়ি এসে দাঁড়িয়েছিল।খুব ভয়ে ভয়ে জানলাটা একটু ফাঁক করে দেখেছিলাম।ভয় ছিল কারন মনে হয়েছিল যদি আমাকে ওরা দেখে ফেলে তাহলেও হয়ত গুলি চালিয়ে দেবে।সেই অল্প ফাঁক করা জানালার মধ্যে দিয়ে দেখেছিলাম গাড়িটায় লেখা 'র‍্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স'।সেই প্রথম র‍্যাফ শব্দের পুরো কথাটা জেনেছিলাম।সকালবেলা যখন কার্ফু শিথিল থাকত তখন লোকজন বাজার হাট করতে বেরোত।সবার মুখই দেখতাম কিরকম থমথম করছে, আর পাড়ার মোরে মোরে জটলা।এমনকি পাড়া প্রতিবেশি যাদের দুজনের মধ্যে ঝগড়া, তারাও দেখতাম একে অপরের কাধে হাত দিয়ে চিন্তিত মুখে কি যেন আলোচনা করে যাচ্ছে।বিকেলবেলা কার্ফু জারি হত ছটার সময়।তার আগের খেলাটা দারুণ জমে উঠত।বাড়ির কড়া নির্দেশে সাড়ে পাঁচটার মধ্যে খেলা গুটিয়ে ফেলতে হত।শীতের বিকেল এমনিতেও পাঁচটার পর থেকে আলো কমে আসত।যাই হোক, মোটামুটি ছটার আগেই সবাই ঘরে ঢুকে যেতাম।ও হ্যা, আমাদের খেলায় কিন্তু ধর্মের কোনো ছাপ পড়ত না।এমনকি সারা দেশ জুড়ে যে দাঙ্গা হচ্ছে তার আঁচটুকু পর্যন্ত আমরা আমাদের পাড়ায় কখনো পাই নি।আমাদের বন্ধুদের মধ্যে যেমন হিন্দু নামধারীরা ছিল সেরকমই ছিল মুসলমান নামধারী বন্ধুও। এবার একদিনের একটা ঘটনা বলি।খেলাধুলা করে আমরা সবাই যে যার মত বাড়ি ঢুকে পড়েছি কার্ফু চালু হওয়ার আগেই।স্কুল বন্ধ থাকলেও পড়া থেকে ছুটি ছিল না।পড়তে বসতেই হত।কার্ফু চালু হতেই পাড়া পুরো নিঃঝুম হয়ে গেছে।একটা শব্দও কোথাও নেই।বেশ ঠান্ডাও ছিল সেদিন।বাড়িতে পড়তে পড়তেই হঠাৎ বাইরে দুম করে একটা শব্দ।বোম ফাটল।কি হয়েছে কি হয়েছে দেখতে দেখতে কার্ফু উপেক্ষা করেই সবাই বাড়ি থেকে বেড়িয়ে পড়েছে।হ্যা, হিন্দু মুসলমান নির্বিশেষে সবাই।কারন পাড়াটা আমাদের, আর আমাদেরই সেটা রক্ষা করতে হবে।কেউ যদি বোমাবাজি করে তাহলে পাড়ার লোকেদেরই সেটা থামাতে হবে।আমিও ভয়ে ভয়ে বাইরে বেড়িয়েছি।ভয়টা অদ্ভুত ছিল।ভয়টা পাড়ার লোকেদের নয়।ভয়টা হচ্ছে অজানা কিছু একটা ঘটনা ঘটার ভয়।কারন শুনছি চারিদিকে নাকি দাঙ্গা হচ্ছে।মানুষ মানুষকে মারছে।ভারতীয়রা ভারতীয়দের মারছে।বাইরে বেড়িয়ে দেখি সেলিম কাকু উল্টোদিকের পুলিশ কোয়ার্টারের জাঁদরেল পুলিশ অফিসারের ছেলে বান্টি দাকে উন্মত্তের মত চড় থাপ্পড় মেরে চলেছে।মারতে মারতে মাটিতে প্রায় ফেলে দিয়েছে।আর মুখে বলছে ইডিয়েট মাথায় একটুও বুদ্ধি নেই, কখন কি করতে হয় জানে না, কিছু একটা হয়ে গেলে কি হত তখন কোনো আইডিয়া আছে! এই সব বলে চলেছে।ঘটনা যেটা শুনলাম সেটা হচ্ছে, বান্টি দা কে কেউ একজন একটা চকোলেট বোম জোগাড় করে দিয়ে বলেছে কার্ফু চালু হলে এই বোমটা ফাটিয়ে দিবি।দেখবি হেব্বি মজা হবে।যে দিয়েছে সে কোনো অসৎ উদ্দেশ্যে দেয় নি যদিও, শুধুই কি মজা হয় সেটা দেখার জন্য ফাটাতে দিয়েছে।বান্টি দার বাবাও তখন বাড়িতে ছিল।লুঙ্গি পরে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এসেছে।বান্টি দা র বাবাকে দেখে সেলিম কাকু বলে উঠল অশোক, (নাম পরিবর্তিত) ছেলেকে ঘরে নিয়ে যাও, আর মারধর কিছু কোরো না।আমার কাছে অনেক মার খেয়েছে।তুমি আর মেরো না।অশোক কাকু বলেছিল, না না সেলিম, তুমি ছাড়ো, ওকে কি করতে হয় আমি দেখছি।ওর বদমাইশি আমি আজই বের করব।বলে টানতে টানতে ঘরে নিয়ে গিয়েছিল।কার্ফু জারি থাকার বাকি কদিন আর বান্টি দার দেখা পাওয়া যায় নি।বেড়োতেই দেয় নি অশোক কাকু বান্টি দা কে।কার্ফু উঠে যাওয়ার পর ঘর থেকে বেড়িয়েছিল।পরে একদিন আমাকে বলেছিল, হেবি মেরেছে রে সেদিন বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার পরও।
    ঘটনাটা হয়ত সামান্য।সেদিন পাড়ার কারো হিন্দু ধর্ম ভাবাবেগে বা মুসলিম ধর্ম ভাবাবেগে আঘাত লাগে নি একজন মুসলিম একটা হিন্দু ছেলেকে মারছে বলে, যেখানে সারা দেশ জুড়ে দাঙ্গা চলছে।পাড়ার বয়স্ক মানুষ একজনকে শাসন করেছে এই ভাবেই সবাই দেখেছিল ব্যাপারটা।
    আসলে পুরো সমস্যাটাই হয় মেলামেশার অভাবের জন্য।পার্ক সার্কাসে জন্ম থেকে থাকার জন্য এরকম অনেক ঘটনাই আমাদের কাছে ছিল স্বাভাবিক।মনে আছে মহরমের মিছিলে সোর্ড নিয়ে খেলা দেখতে দেখতে মিছিলের সাথে হাটতে হাটতেই চলে যেতাম কাশিয়াবাগান অব্দি, যেখানে পুকুরে তাজিয়া ডুবিয়ে নিয়ে সবাই ফিরে আসত।আমরাও ফিরে আসতাম সেই মিছিলের সাথেই।আর তার সাথে সরবত।গ্লাসের পর গ্লাস খেয়ে যেতাম।ওটা ছিল আমাদের কাছে উৎসব।এখনো মাঝে মাঝে অফিস থেকে তাড়াতাড়ি ফিরতে পারলে দাঁড়িয়ে দেখি মিছিল আর মানুষকে।কত মানুষ উৎসব করছে।দেখে নিজের থেকেই মনটা আনন্দে ভরে ওঠে।
    ব্যালান্স করার জন্য একসাথে হৈ হৈ করে পুজোর ভোগ খাওয়া আর ঢাকের তালে তালে নাচতে নাচতে বিসর্জনে যাওয়ার গল্পটা নাহয় থাক।ওটা অন্য কোনো একদিন বলব।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন