এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • "কর্পোরেট"

    Rajat Das লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৬ মে ২০২৪ | ২০৯ বার পঠিত
  • সারা বিশ্বময় বাজার। আমি আপনি সকলেই ক্রেতা। কিছু না কিছু প্রতিমুহূর্তে কেউ না কেউ কিনছে। সেই উপভোক্তাদের চাহিদামত পণ্য বা পরিষেবার সুষ্ঠুভাবে যোগানের ব্যবস্থা, যে সংস্থাগুলো করে চলেছে তারাই কর্পোরেট নামে সুবিদিত। পুঁজিবাদী দুনিয়ায় কিছুসংখ্যক ভোগবাদীদের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে কর্পোরেট সংস্কৃতি। যা বাদ দিয়ে বোধহয় বর্তমান যুগকে ভাবাই যায়না। সেই কর্পোরেট দুনিয়া কিভাবে চলে?

    আজকের যুগে ভাল বেসরকারি চাকরি বলতেই আমরা কর্পোরেটই বুঝি। বড়সড় কোম্পানী সে মাল্টিন্যাশনাল হোক বা দেশজ। সবারই গায়ে ছাপ মারা, 'কর্পোরেট'।

    আমরা সকলেই কর্পোরেট দুনিয়া এবং ডিজিটাল কর্পোরেট দুনিয়ার সাথে কমবেশি পরিচিত। এক অর্থে দহরম, মহরম অবস্থা। কর্পোরেট দুনিয়াায় এক শ্রেনীর মানুষকে বোকা বানিয়ে শাসন এবং শোষন করে একই পৃথিবীতে দ্বৈত পৃথিবীর অবস্থান তৈরী করা হয়েছে। খুব সূক্ষ্মভাবে এই পৃথিবী তথা সমাজকে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করার প্রক্রিয়া চলছে। অতীব সহজে পুঁজিবাদী সমাজ গঠন করে বিলুপ্ত দাস প্রথার নতুন ভার্সন শুরু করা এর অবসান দরকার নইলে নবরূপে ক্রীতদাস প্রথার দিন এগিয়ে আসতে বোধহয় আর বেশি দেরি নেই।

    আপনাদের প্রথম মোবাইল ফোনে বাক্যালাপ করার কথা চিন্তা করে নিশ্চয়ই এখনো শিহরিত হন। প্রতি মিনিট ১৬ টাকা আউটগোয়িং এবং ইনকামিং, কোন পালস্ সুবিধা নেই অর্থাৎ ১ সেকেন্ড কথা বললেও একই হারে মাশুল দিতে হতো। তাই বলে আমরা কিন্তু পিছিয়ে যাইনি কথা বলা থেকে, তবে সংযত থেকেছি মাত্র। কিন্তু সেই দিন শেষ হয়েছে। বাইশ বছরের মেয়াদে মূল্যযুক্ত কথা বলা থেকে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা। মোবাইল ফোনের বিপ্লব বলতে গেলে ফ্রীতে শুধু কথা বলাই নয়, ইন্টারনেট পরিষেবাও এখন অতীব স্বল্পমূল্যে মেলে।

    প্রশ্নটা হল দিন বদলে গেছে, তবে কিভাবে...? প্রতিদ্বন্দিতা দিয়েই শুরু হয় এই দিনবদল। দেশের বিজনেস টাইকুনরা নতুন ডিজিটাল দুনিয়া নিয়ে এসে কল রেট কমানোর কথা প্রথম চিন্তা করে। প্রতিযোগীতাটা বেশ চমৎকার হলেও তাবড় টেলিকম কোম্পানীগুলোকে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। কারন সেল-ফোন মানুষের মগজ কিনে নিয়েছিল এই বলে.... নেটওয়ার্ক দেশব্যাপী উন্নত। এলো তীব্র প্রতিযোগিতা। সেই প্রতিযোগীতার ফলে আজ আমরা কিন্তু অনেক সুবিধাই ভোগ করে থাকি। যখন মাল্টিন্যাশনাল বা দেশীয় কোম্পানীর ফোনে দুনিয়া চলত তখন আমরা হাতের মধ্যে হাত দিয়ে কচলাতাম এবং মোটা টাকার বিনিময়ে সিম কিনতাম। হাত পোড়ানো কলচার্জ দিতাম। মনে মনে প্রচুর গালাগালিও দিতাম। কিন্তু আজ আর তেমনটি নয়, এখন ডিজিটাল দুনিয়ায় ফোন কোম্পানিগুলো আমাদের আকৃষ্ট করার জন্য বিভিন্ন সময় আকর্ষনীয় অফার দিয়ে থাকে। আমরা আমাদের পছন্দমত ট্যারিফ সংগ্রহ করে নিই। অতি সামান্য মূল্যে সেল-ফোন এখন একজন প্রান্তিক মানুষও ব্যবহার করতে পারেন।

    উপরিউক্ত সেল-ফোনের প্রতিযোগিতার উদাহরণ কেন দিলাম তা নিম্নে আর একটি উদাহরণের উল্লেখ করলে বুঝতে আরো একটু সুবিধা হবে বলে মনে হয়।

    এই কর্পোরেট দুনিয়া এখন অনেক প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিচিন্তার মাঝে হরহামেশাই খুঁজে পাই। ধরুন একটি প্রতিষ্ঠান টাকা জমা রাখার বিপরীতে একটি লাভজনক লভ্যাংশ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি না দিয়েও একসময় লাভজনক লভ্যাংশ প্রদান করায় সাধারণ মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ল। তবে শর্ত বা চিন্তা থাকে যে, এই লভ্যাংশ প্রদানের বিপরীতে তার সাথে সর্বদা সখ্যতা বজায় রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে সে আপনাকে ব্যবহার করবে। কারন প্রতিষ্ঠানটিকে নিজের অবস্থান ধরে রাখার জন্য ব্যক্তির দরকার। কিন্তু ঐ প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য নিত্য নতুন ব্যক্তির অংশগ্রহণ। আপনাকে যখন তারা নিজের বশে নিয়ে এলো তখন তাদের চিন্তা নতুন ব্যক্তিদের নিয়ে। কর্পোরেট দুনিয়ার লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যই হল, যে একবার বশে এসে গেছে তার জন্য আর নতুন সুযোগ নয়। নতুনদের আকর্ষন করার জন্য দরকার নতুন ধরনের সুযোগ। যেখানে ঐ কোম্পানীটির প্রতিযোগীরা ভীষণভাবে দূর্বল।

    এখন চিন্তার বিষয় হল পুরানো বশে থাকা ব্যক্তিরা কি চুপ করে থাকবে নাকি নিজেদের অবস্থান ধরে রাখা বা নতুন সুযোগ তৈরী করার জন্য জোটবদ্ধ হবে! হয় পুরাতনদের বেশি সুযোগ দিতে বাধ্য করতে হবে, নতুবা প্রতিযোগী কোম্পানিকে শক্তিশালী করতে হবে। আর নাহলে নিজেদের প্রচেষ্টায় নতুন কোন লাভজনক পদ্ধতি তৈরী করতে হবে। কখনই এ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা যাবে না। মনে রাখতে হবে আপনার হাতে শক্তি কোন অংশেই কম নয়। জোটবদ্ধ লাঠি ভাঙার গল্প নিশ্চয়ই সকলের মনে আছে। কর্পোরেট দুনিয়ার শোষন আর নয়। অধিকার বলে কথা---- আদায় করে নিতে হয়। দূর্বল নয়। বুদ্ধিমত্তা দিয়ে শক্তিশালী হবার কোন বিকল্প হয়না। কর্পোরেট দুনিয়া হচ্ছে বুদ্ধির দুনিয়া, যেখানে আবেগের অবস্থান নিভু নিভু প্রদীপের আলোর মত দেখা যায় মাত্র। যা কোন কাজে আসেনা।

    এ তো গেল উপভোক্তাদের কথা। এই কর্পোরেটে যে মানুষগুলো চাকুরীরত, তাদের জীবনধারা কেমন? খুব সুখের? আপাতঃ দৃষ্টিতে বাইরে থেকে দেখলে সেটাই মনে হবে। যাঁরা জানেননা, তাঁদের জন্য কর্পোরেটে চাকরির পদগুলোর একটু বর্ণনা দেওয়া আবশ্যক। একটি বড় কর্পোরেট সংস্থা চলে প্রধানত একটি বোর্ডের অধীনে। একক মালিকানাধীন সংস্থাও সমষ্টিগত সিদ্ধান্তের অনেকাংশে মুখাপেক্ষী থাকে। বোর্ডের শীর্ষে অবস্থান করেন সংস্থার এমডি বা চেয়ারম্যান পদমর্যাদার কর্মী। তার নিচে ক্রমশ প্রেসিডেন্ট, ভাইস প্রেসিডেন্ট, এ্যাসোসিয়েট ভাইস প্রেসিডেন্ট, চিফ ম্যানেজার, সিনিয়ার ম্যানেজার, ম্যানেজার, ডেপুটি ম্যানেজার, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার এবং অফিসার বা এক্সিকিউটিভ... পদমর্যাদার লম্বা লাইন। একের ওপর এক তার ওপর আর এক... বসে হুকুম জারি করে। সেই হুকুম তামিল করতে মানদন্ডের ডগায় থাকে অফিসার অথবা এক্সিকিউটিভ নামের কর্মীগণ। যাঁরা প্রোডাক্টের থলে হাতে রোদ ঝড় বৃষ্টি মাথায় করে পথে পথে দোরে দোরে ঘুরে বেড়ান। সর্বশেষ চাপ নেবার ক্ষমতাধারী এই পদমর্যাদার কর্মীগণই সবচেয়ে বেশি অবহেলিত ও শোষিত সম্প্রদায়। এই সম্প্রদায়ের কর্মচারীদের চাকরির প্রাণবায়ু সর্বদা হাতের তালুতে নিয়ে চলতে হয়। যদিও কর্পোরেটের চাকরিতে পিরামিডের মাথায় বসা কর্মীটিরও কোনো নিরাপত্তা নেই। যেকোনো মুহূর্তে যেকোনো ব্যক্তির চাকরি চলে যেতে পারে। ম্যানেজমেন্ট অবশ্যই তার জন্য একটি যুতসই কারণের অবতারণা করে নেয়। কর্পোরেটে কোনো কর্মী ইউনিয়ন করা যায় না। কর্মচারীদের স্বার্থরক্ষার জন্য কোনোরকম রাজনৈতিক মদতপুষ্ট হোক বা অরাজনৈতিকই হোক, কর্মী ইউনিয়েনের অনুমোদন মেলে না। কর্পোরেটে টিকে থাকার মূলমন্ত্র বা শেষ কথাই হল পারফরম্যান্স। যেকোনো বিভাগের যেকোনো পদের কর্মচারীকে তাঁর চাকরি বাঁচিয়ে চলতে হয় ওই পারফরম্যান্স দিয়েই। সেই পারফরম্যান্সের খাতা খোলা শুরু হয়, উপরিউক্ত সবচেয়ে নিচুতলার কর্মচারী অর্থাৎ অফিসার বা এক্সিকিউটিভদের হাত দিয়ে। সেই পারফরম্যান্সের নির্যাসে চাষ করা "ফল" খান কোম্পানীর ওপরতলায় বসে থাকা প্রতিটি সদস্য। সংস্থার রেভিনিউ আসে ওই নিচুতলার কর্মীদের ঘাম রক্তে ভিজে।

    কর্মচারীদের দেখভালের জন্য প্রতিটি সংস্থায় কাজ করে হিউম্যান রিসোর্স বা এইচআর বিভাগ। আজকের যুগে এই বিভাগে কর্মরত কর্মীরা বেশিরভাগই হন মানবসম্পদ বিষয়ে এমবিএ পড়া সুশিক্ষিত। আদতে এই বিভাগের কর্মীরাও আর সব বিভাগের কর্মীদের মতই কর্তা ভজাই হন। 'কর্তার ইচ্ছেই কর্ম', কর্পোরেট চলেই এই মতবাদে। প্রত্যেকটি নিচুতলার কর্মীকে রীতিমত বকে ধমকে, চাকরি যাওয়ার ভয় দেখিয়েই তার বেস্ট পারফরম্যান্স বের করে নেওয়াটাই হল চলতি রেওয়াজ। কোনো সুরক্ষা বলয় না থাকার অসহায়তা। আর বেকার হয়ে যাওয়ার ভয়। এই দুই ভয়ই কর্পোরেটের আপামর মানবসম্পদকে শোষিত হতে বাধ্য করে। যারফলে এক প্রকারের অগণতান্ত্রিক একনায়কতন্ত্রের শাসনে শাসিত হয়ে চলে কর্মী নামক প্রজাকুল।

    তবুও এটা অনস্বীকার্য, তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোয় আজ চাকরির এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে ভদ্রস্থ বেতন এবং উচ্চমানের জীবনযাপনের একমাত্র বেসরকারি পথ হল 'কর্পোরেট'। কিছু কিছু উচ্চপদে অধিষ্ঠিত কর্মীরা তো সরকারি বেতন কাঠামোর চেয়েও অনেক বেশি সুযোগসুবিধা সমেত বেতন পেয়ে থাকেন। ভারতের মত দেশে যেকোনো সরকারি ব্যাংক বা ওইজাতীয় সংস্থার গ্রাহকরা এক বাক্যে নিশ্চয়ই স্বীকার করে নেবেন বেসরকারি কর্পোরেট সংস্থার পরিষেবা কতটা উন্নত ও স্মার্ট। গয়ংগচ্ছ হালের অধিকাংশ সরকারি কর্মচারীদের দুর্ব্যবহার সমেত পরিষেবা একদিকে। স্মার্ট ঝকঝকে উন্নত কর্পোরেট পরিষেবা আর একদিকে রাখলে, সরকারি পরিষেবা একশোতে দশ পাবে কিনা সন্দেহ! তাই বর্তমানই শুধু নয় আগামীর রাশও কর্পোরেটের হাতেই থাকবে।
    _____________
    © রজত দাস 

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন