এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ঔরঙ্গজেব আলমগীর গুজরাটি সুন্নি ?

    upal mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ২৮৭ বার পঠিত
  • -- লক্ষ্য করলাম শাহাজাদা সবচেয়ে নির্মম ছিলেন কাদের প্রতি।
    -- কাদের প্রতি ?
    -- শিয়া – নতুন ইসলামি সহস্রাব্দে মসিহার আবির্ভাব প্রত্যাশী অন্য মুসলিমদের প্রতি।
    -- হিন্দুদের প্রতি, জৈন দের প্রতি নয় ?
    -- না, তারা ধিম্মি, যাদের রক্ষা করা ইন্দো- মুসলিম শাসকের কাম। তারই মুল্য চোকাতে জিজিয়ার বাধ্যতা চাপানো হচ্ছে পরে কিন্তু অমুসলিমরা নয় ঔরঙ্গজেবের টার্গেট গুজরাটি বেয়াড়া শিয়ারা বা প্রতিবাদী মাহদাভিরা, ভিন্ন মতের পবিত্র কোরানের অনেক কিছু প্রত্যাখান -রাওয়াফিদ করা মুসলিমরা।
    -- মুসলিমরা ?
    -- হবেই তো শাহাজাদার ভাবনা বিশ্ব গুজরাটি সুন্নি উলেমা প্রভাবিত।
    -- তাই ? নাকি তাঁর পছন্দের সঙ্গে মেলে বলে।
    -- ঠিকই। শুধু শাহাজাদার নয়, বাদশাহ আলমগিরের ও পছন্দ খালিফা উমর আর বিন হানাফির ভাবনায় গড়া এক আইনি কাঠামো যা সুন্নি উলেমাদের গভীর অধ্যয়নের আর অনুশীলনের ক্ষেত্র।
    -- ঔরঙ্গজেব আলমগীর গুজরাটি সুন্নি?
    -- শাহাজাদা আহমেদাবাদে আসতেই সুন্নি উলেমারা তার কাছে নালিশ জানালেন। তাঁদের অভিযোগ ভিন্ন পথের, তাঁদের মতে বেয়াড়া পথের মাহদাভি আর শিয়া বোহরা সম্প্রদায়ের ধর্মাচরণের বিরুদ্ধে। ওরা কী সব উল্টোপাল্টা প্রচার করে যা সুন্নি মতের পরিপন্থী, ইসলাম বিরুদ্ধ বিদাত - পবিত্র কোরানের বাণীকে যেন উপেক্ষা করছে।
    -- প্রথমে প্রকাশ্য আদালতে মাহদাভি প্রধান সৈয়দ রাজু র বিচারের বন্দোবস্ত হল। উনি ছোড়নেওয়ালা নন, সুন্নি উলেমাদের সঙ্গে লড়ে গেলেন। উত্তপ্ত বাক্যে তাঁর সম্প্রদায়ের অবস্থানের পক্ষে সওয়াল করায় সুন্নি পক্ষও উত্তেজিত। এই মারামারি হয়।শাহাজাদা মাহদাভি প্রধানকে লোক লস্কর নিয়ে বিদেয় হতে বাধ্য করলেন আহমেদাবাদ থেকে।
    -- ইসমাইলি বোহরাদের কী হল ?
    -- শর কালাম হল।
    বিচারে উপস্থিত করা হল বোহরা দাই কে। তন্নতন্ন করে খুঁজে, পড়ে পড়ে মুখস্ত করেও কোথাও ইসলাম ধর্ম থেকে বিচ্যুতির কোন নজির মিলল না কোথাও। তখন 'তুই জল ঘোলা না করলে, তোর বাপ জল ঘোলা করেছে ! ' এজাতীয় কথা বলে সুন্নি উলেমা আব্দুল কাউই সাহেব মাহজার - রিপোর্টে সই মারলেন, সিলমোহর লাগলেন ধর্মীয় অভিভাবকের। রাফিদা–হজরত মুহম্মদের বানী লঙ্ঘনকারী হবার অভিযোগ প্রমাণ হল শুধু তাইনয় বোহরা প্রধান বাধ্য হচ্ছেন মিথ্যে আভিযোগ স্বীকার করতে। আর শাহাজাদা ঔরঙ্গজেবের কাজটা ছিল খুবই সোজা। উলেমার সুপারিশে তিনি নিশান জারি করে সর কালাম করেন দাউদি বোহরা বত্তিরিশতম দাই সৈয়দনা কুতুব খান কুতুবুদ্দিনের। তাঁর কাটা মাথা কোথায় পড়েছিল কে জানে ? সেটা তুলে নিয়ে কেউ ধড়ের সঙ্গে জুড়ে ছিল কিনা বা ধড়টা নিজেই সাত টুকরো হয়ে পড়েছিল কিনা তার কোন সাবুদ নেই। যা জানা যায় তার ভার এতই বেশি যে না জানা টুকরো, না টুকরো ধড় মাথার খবর কে রাখে !
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শিবাংশু | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৭:১৪528289
  • পরবর্তী ইতিহাসকার বা পাঠকরা তাঁকে নিরন্তর অপবাদিত করেছেন। এই অধমও হয়তো তার মধ্যে একজন। যদিও  আচার্য যদুনাথ বহু প্রফেটিক উক্তি করে গেছেন। তাঁর মতামতের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে অবশ্যই প্রশ্ন উঠতে পারে। দীপেশ চক্রবর্তী সে সব নিয়ে দারুণ সব আলোচনাও করেছেন। কেন্দ্রের বর্তমান শাসক দল দেখেছি যদুনাথকে মাথায় করে রাখে। তবু অওরঙ্গজেবের নাম যখন এলো, তখন প্রাসঙ্গিকতার খাতিরে একটা উক্তি মনে পড়ে যায়। শুধু দু-চারটে নামপদ পাল্টে দিলেই মনে হবে আজকের কথাই বলা হচ্ছে। অস্যার্থ, ইতিহাস নিজের পুনরাবৃত্তি করে এবং গত চারশো বছরে এদেশি জনতার মেধা ও বিবেকের মান মোটামুটি একই রকম থেকে গিয়েছে।

    ‘….that in Mughal India man was considered vile ; —the mass of the people had no economic liberty, no indefensible right to justice or personal freedom, when their oppressor was a noble or high official or landowner; political rights were not dreamt of. While the nation at large was no better than human sheep, the status of the nobles was hardly any higher under a strong and clever king ; they had no assured constitutional position, because a constitution did not exist in the scheme of government, nor even had they full right to their material acquisitions. All depended upon the will of the autocrat on line of throne. The Government was in effect despotism tempered by revolution or the fear of revolution. The whole power and all the resources of a country produce a Court,—the centre of the Court is the prince; finally, then, the ultimate product of all this gathered life is the self-sufficiency of the sovereign.
    ....By its theory, Islamic Government is military rule—the people are the faithful soldiers of Islam, the Emperor {Khalifa) is their commander. In an army it is not for the officers, any more than for the privates, to reason why or to seek reply from the supreme leader. The Khalifa-Emperor is the silhouette of God (zill-i-subhani), and in God’s Court there is no “why or how." No more could there be in the Padishah’s administration, which was a sample of God’s Court {namuna-i-darbar-i-ilahi). By the basic principle of Islamic Government, the Hindus and other unbelievers were admittedly outside the pale of the nation. But even the dominant sect, the Muslims, did not form a nation; they constituted a military brotherhood, a perpetual camp of soldiers.'
    (pp. 464-465, A Short History of Aurangzib (1930)- Jadunath Sarkar)
     
  • upal mukhopadhyay | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৮:১২528290
  • আচার্য যদুনাথের এইসব উক্তি কলোনির কর্তাদের ইসলামোফবিয়ার প্রতিধ্বনি বই নয়। স্বর্গীয় আশির্বাদপুষ্ট সার্বভৌমত্ব মোঘল রাজতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য ছিল। ঔরঙ্গজেব আলমগীর এই ধারণা সম্পর্কে আস্থাশীল ছিলেন না । তিনি এক প্রতি ধারণা তৈরি করতে চেয়েছিলেন হানাফি শরিয়তি কোডের ভিত্তিতে আইনের শাসন তৈরি করতে চেয়ে। সে জন্য সাধারণ রুল বুক ফতোয়া ই আলমগিরি তৈরি হয়। এই রুল বুক চালু হয় ষোলশো পঁচাত্তর সালে আর তখন থেকে বাদশাহের সিদ্ধান্তও এই আইনী ব্যবস্থার অধীনে চলে যায়। বিশাল কাজি নেটওয়ার্ক আগে থেকেই কার্যকর ছিল সেটা আরো স্ট্রিমলাইনড হল। এই আইনী ফর্মালাইজেশন কি ডার উল ইসলামের পানে ধাবিত ছিল ? যদুনাথের অভিমত তাই। কিন্তু সাম্প্রতিকতম গবেষণা অন্য কথা বলছে। সমিরা শেখ , রিচার্ড ইটন, ফারহাত হাসান, আথার আলি, সঞ্জয় সুব্রামনিয়াম প্রমুখের গবেষণা এই পরিঘটনাকে প্রাক আধুনিকতার থেকে আধুনিকতার দিকে প্রাথমিক পদক্ষেপ মনে করছেন। তার কারণটা নন্দিনী চাট্যার্জির মোঘল আইনের বিষয়ে প্রতর্ক সংক্রান্ত গবেষণা সমর্থিত আর তা হল প্রাক আধুনিক ভারতে শরিয়তি আইন বলতে লিগ্যালই বোঝাত। আজকের যুগে ১৮৫৭র পর ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের কোটি মানুষের গণহত্যার পরের , দেওবন্দ ঘরানার উদ্ভবের পরের শরিয়তের যে ধারণা তার সঙ্গে ঔরঙ্গজেব আলমগীরের সময়কার হিন্দুস্থানের ইন্দো পারসিক পরিমণ্ডলের ধারণার কোন মিলই খুঁজতে যাওয়া মানে কলোনির ইতিহাস বোধে সমর্পিত হওয়া। তাছাড়া মোঘল রাজনৈতিক অর্থনীতির সমাজ বাস্তবতার প্রেক্ষাপটেও পুরো পরিস্থিতির বিচার করা উচিত। সেটা ভাবলে ঔরঙ্গজেব আলমগীরকে আকবর প্রবর্তিত সমৃদ্ধশালী অর্থনীতি পূর্বশর্ত সুল ই কুল বা সবার জন্য শান্তি সুস্থিতির রাষ্ট্রীয় নীতির বিরোধী মনে করাও বাতুলতা। তাঁর আমলে ওই রাজনৈতিক অর্থনীতি সমৃদ্ধির শিখরে ছিল। বরং সমিরা শেখের মতানুয়ায়ী গুজরাটের ক্রমবর্ধমান সমৃদ্ধ কসমোপলিটন কালচারে ইরানের শিয়া সাফাভিদ হেজিমনির বিরুদ্ধাচরণ করাটাই শাহাজাদা হিসেবে ও বাদশাহ হিসেবে ঔরঙ্গজেবের অগ্রাধিকার ছিল। তিনি মোঘল রাষ্ট্রীয় মতাদর্শের আগাপাস্তালা ধর্মীয় রূপান্তরকরণ করার চেষ্টাই করেননি। বরং একই সঙ্গে নিজের তিমুরিদ স্বর্গীয় রাজন্য মহিমাও বেশ উপভোগ করেছেন । তাঁর সময়ে তিনি ছিলেন আলমগীর জিন্দাপীর। এক অলৌকিক ক্ষমতাসম্পন্ন বাদশাহ । তাই শরিয়তি আইনী পথে তাঁর পদক্ষেপ প্রাথমিকই বটে। 
  • upal mukhopadhyay | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৮:৩০528291
  • আর সাধারণ নাগরিকের যে অকল্পনীয় দুর্দশার কথা  যদুনাথের এ  লেখায়  আছে  তা অনৈতিহাসিক।ফারহাত  হাসানের গবেষণা  দেখাচ্ছে শহর  ভিত্তিক মোঘল রাজনৈতিক অর্থনীতিতে  জাগ্রত  নাগরিক  সমাজের  উপস্থিতির  কথা।সমালোচনাকারী  ব্যাঙ্গ  কবিদের  সম্পর্কে আলমগীরের  ধৈর্যশীল  অবস্থান  আচার্য  যদুনাথের  অনেকডোটস  অফ  ঔরঙ্গজেব  বইতেই  পাওয়া  যায় ।তবে  কেন  তিনি  এ  সব  কথা  বলেন  !!!
  • শিবাংশু | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ২৩:৪৯528298
  • যদুনাথের যে উক্তিটি উদ্ধৃত করেছি সেটা শুধু অওরঙ্গজেব সম্পর্কে ছিলো না। সামগ্রিক মুঘল শাসন ব্যবস্থা সম্বন্ধেই করা হয়েছিলো। তাঁর ইতিহাস চর্চার সীমাবদ্ধ পরিপ্রেক্ষিত সম্বন্ধে এতো আলোচনা হয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। আপনি বহু ইতিহাসকারের নাম করেছেন। তার সঙ্গে আরও বেশ কিছু নাম যোগও করা যায়। আমার বক্তব্য়ে যদুনাথকে 'গ্রহণযোগ্য' করার কোনও প্রয়াস ছিলো না। এই বিশেষ উক্তিটির সঙ্গে আমাদের দেশের বর্তমান রাজনৈতিক ব্যবস্থা ও মানুষের অধিকারের প্রশ্নে  একটা কাকতালীয় মিল দেখতে পাচ্ছি। শুধু  নামপদগুলি বদলে দিলেই  হবে। আমার উপজীব্য শুধু এই উক্তি টুকুই। মুঘল সমাজতত্ত্ব বা অর্থনীতির বিশদ আলোচনা নয়। 
  • শাক ও মাছ | 2405:8100:8000:5ca1::13e:88e3 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০০:১১528299
  • Aurangzeb, as he was according to Mughal Records
     
    One of the main objectives of Aurangzeb’s policy was to demolish Hindu Temples. When he ordered (13th October 1666) removal of the carved railing, which Prince Dara Shukoh had presented to Keshava Rai Temple at Mathura, he had observed ‘In the religion of the Musalmans it is improper even to look at a Temple’, and that it was totally unbecoming of a Muslim to act like Dara Shukoh (Exhibit No. 8). This was followed by destruction of the famous Kalka Temple in Delhi (Exhibit Nos. 16 & 17).

    In 1669, shortly after the death of Mirza Raja Jai Singh of Amber, a general order was issued (9th April 1669) for the demolition of Temples and established schools of the Hindus throughout the empire and banning public worship (Exhibit Nos. 19 & 20). Soon after this, the great Temple of Keshava Rai was demolished (Jan.-Feb. 1670) (Exhibit No. 23 & 24) and in its place a lofty mosque was erected. The idols, the author of Maasir-i-‘Alamgiri informs, were carried to Agra and buried under the steps of the mosque built by Begum Sahiba, in order to be continually trodden upon by the Musalmans, and the name of ancient and sacred town Mathura was changed to Islamabad. The painting (Exhibit No. 24) is thus no fancy imagination of the artist but depicts what actually took place.

    This was followed by Aurangzeb’s order to demolish the highly venerated Temple of Vishwanath at Banaras (Persian Text, Exhibit No. 22), Keshava Rai Temple (Jan.-Feb. 1670) (Persian Text and Painting, Exhibit Nos. 23 & 24), and of Somanatha (Exhibit No. 21). To save the idol of Shrinathji from being desecrated, the Gosain carried it to Rajputana, where Maharana Raj Singh received it formally at Sihad village, assuring the priest that Aurangzeb would have to trample over the bodies of one lakh of his brave troops, before he could even touch the idol (Exhibit No. 25)

    Aurangzeb’s zeal for Temple destruction became much more intense during war conditions. The opportunity to earn ‘religious merit’ by demolishing hundreds of Temples soon came to him in 1679 when, after the death of Maharaja Jaswant Singh of Jodhpur in the Kabul Subah, he tried to eliminate the Rathors of Marwar as a political power in Rajputana. But Maharana Raj Singh of Mewar, in line with the great traditions of his House, came out in open support of the Rathors. This led to war with both Mewar and Marwar during which the Temples built on the bank of Rana’s lake were destroyed by his orders (Exhibit No. 31) and also about two hundred other Temples in the environs of Udaipur (Exhibit No. 33), including the famous Jagannath Rai Temple built at a great cost in front of the Maharana’s palace which was bravely defended by a handful of Rajputs (Exhibit Nos. 32 & 34).
     
  • দীপ | 2402:3a80:a0b:dc34:0:6a:e750:9101 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০০:৫৯528302
  • upal mukhopadhyay | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০১:০৩528303
  • শুরু  হয়ে  গেল 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন