এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ঈশ্বরের মীমাংসা

    Surajit Dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ১২ জানুয়ারি ২০২৪ | ২৬৭ বার পঠিত
  • ছোটবেলায় একটা প্রবাদ পড়েছিলাম, "Man proposes, God disposes"। আক্ষরিক অর্থ করলে দাঁড়ায়, মানুষ প্রস্তাব করে আর ঈশ্বর সেই প্রস্তাবের মীমাংসা করেন। যদিও একই শীর্ষকে এডউইন ল্যান্ডসিয়ার-এর ১৮৬৪ সালে আঁকা একটি চিত্রও আছে, তবে আমরা সেই আলোচনায় না গিয়ে শীর্ষকটিকে প্রবাদ হিসেবে ধরে নিয়েই এগিয়ে যাবো। মানুষ প্রস্তাব করে অর্থে মানুষ যা চায়। আমাদের চাওয়া পাওয়া সবটাই কিন্তু আত্মকেন্দ্রিক, বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই। সারাজীবনে আমরা খুব কম ক্ষেত্রেই অন্যের জন্য ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই নিজেদের জন্যেই প্রার্থনা করি। নিজের সুস্থতার জন্য হতে পারে, নিজের সফলতার জন্য হতে পারে, নিজের সুসময়ের জন্য হতে পারে। আবার শুধু প্রার্থনা বললেও সম্পূর্ণ কথা বলা হবে না। আমরা যে নিয়মিত পরিশ্রম করি নিজের সফলতার জন্য, নিজের উন্নতির জন্য, সুখী জীবনের জন্য, সেটাও এক ধরনের প্রার্থনা বলে ধরে নিচ্ছি। কারণ পরিশ্রম আমরা যতই করি না কেনো ঈশ্বর যা মীমাংসা করবেন, পরিশ্রমের ফল সেইটুকুই হবে। সেই অর্থে পরিশ্রমকেও প্রার্থনা বলেই ধরে নিচ্ছি।

    একটি দেবালয়ে (যে কোনো ধর্মের হতে পারে) আলাদা আলাদাভাবে তিনজন লোকের (যে কোনো ধর্মের হতে পারে) সাক্ষাৎ হয় একদিন সন্ধ্যাবেলায়। প্রত্যেকেই নিজ নিজ বাড়ী থেকে বেড়িয়ে দূরবর্তী কোনো জায়গায় যাচ্ছিল। বাড়ী থেকেই তারা সেইভাবে প্রস্তুতি নিয়ে অর্থাৎ লোটাকম্বল নিয়েই বেড়িয়ে ছিল। সন্ধ্যা নেমে আসায় তারা একে একে সেই দেবালয়ে এসে রাতটুকুর জন্য আশ্রয় নেয়। রাত্রি বাড়লে প্রত্যেকেরই ক্ষিদে পেয়ে যায়। তারা যে যার নিজের নিজের খাদ্য-খাবার বার করে। দেখা যায় তিনজনের মধ্যে একজনের কাছে তিনটে রুটি আছে, দ্বিতীয়জনের কাছে পাঁচটি রুটি আছে, তৃতীয়জনের কাছে কিছুই নেই। তাই তারা তিনজন মিলে ঠিক করে যে, সবাই সমান ভাগে ভাগ করে খাবে। কিন্তু আটটা রুটি তিনজনের মধ্যে কিভাবে ভাগ হবে? সমস্যায় পড়ে তারা। তখন তারা সেই দেবালয়ের পুরোহিতের কাছে যায় এবং পথ বাৎলে দেওয়ার অনুরোধ করে। পুরোহিত তাদের বলে যে, প্রতিটি রুটি তিনভাগে ভাগ করে নিতে। তাহলে আটটি রুটির মোট চব্বিশটি ভাগ হবে আর প্রত্যেকে আটটি করে ভাগ পাবে। এরপরে তারা সেইমত করে আটটি করে রুটির ভাগ খেয়ে শুয়ে পড়ে দেবালয়ের চাতালে।

    সকালে তারা ঘুম থেকে উঠে দেখে তাদের মধ্যে একজন নেই (যার কাছে কোনো রুটি ছিল না)। তারা মনে করে যে, সে খুব ভোরে উঠে তার গন্তব্যের দিকে চলে গিয়েছে নিশ্চয়ই। সেই লোক যেখানে শুয়ে ছিল রাত্রে সেখানে তারা আটটা মোহর দেখতে পায়। সেই তৃতীয় ব্যক্তি না থাকায় তারা ঠিক করে যে মোহরগুলো নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেবে। সেইমত প্রথম ব্যক্তি (যার কাছে গতদিন তিনটে রুটি ছিল) বলে আমরা প্রত্যেকে চারটে করে মোহর নিয়ে নিই। তখন দ্বিতীয় ব্যক্তি বলে যে, আপনার কাছে তিনটে রুটি ছিল আর আমার কাছে পাঁচটা রুটি ছিল। ফলে আপনি তিনটে মোহর নেবেন আর আমি পাঁচটা মোহর নেব। প্রথম ব্যক্তির এইরকম ভাগ পছন্দ হয় না। মীমাংসার জন্য আবার তারা সেই পুরোহিতের কাছে যায়। তারা পুরোহিতকে বলে, আপনি ঠাকুরকে বলুন, মোহরগুলো ঠিকভাবে আমাদের মধ্যে ভাগ করে দিতে। পুরোহিত মশাই তখন মোহরগুলো নিয়ে ঠাকুরের পায়ের নীচে রেখে ঘরের দরজা বন্ধ করে দেন। অনেকক্ষন পরে ঘরের দরজা খুলে দেখতে পায় সকলে, প্রথম ব্যক্তির জন্য একটি মোহর আর দ্বিতীয় ব্যক্তির জন্য সাতটি মোহর ভাগ করে রাখা আছে। পুরোহিত মহাশয় তাদের ব্যাখ্যা করে বললেন, প্রথম জনের কাছে তিনটে রুটি ছিল, তিন টুকরো করে মোট নয় টুকরো হয়েছিল। তারমধ্যে তিনি নিজেই আট টুকরো রুটি খেয়েছিলেন। ফলে তিনি মাত্র একটি টুকরো রুটি দান করেছিলেন। দ্বিতীয় জনের কাছে পাঁচটি রুটি ছিল। তিন টুকরো করে মোট পনেরো টুকরো হয়েছিল। তারমধ্যে তিনি নিজে আট টুকরো খেয়েছিলেন এবং বাকী সাত টুকরো রুটি দান করেছিলেন। সেই কারণেই মোহরের ভাগ হয়েছে, প্রথম ব্যক্তি একটি এবং দ্বিতীয় ব্যক্তি সাতটি।

    ওই ব্যক্তিদের নিজেদের যুক্তি এবং ওই পুরোহিত মশায়ের যুক্তি, কোনোটাই ফেলে দেওয়ার নয়। কিন্তু দিনের শেষে মানুষের যুক্তির সাথে ওপরওয়ালার যুক্তি মেলে না। তাঁর যুক্তির পেছনে সমাজের প্রতি, অন্য মানুষ বা প্রাণীর প্রতি আমাদের মায়া-মমতা-স্নেহ-ভালোবাসার হিসেব ফুটে ওঠে। তাই আমাদের হিসেবের সাথে তাঁর হিসেব মেলে না। আরও অনেক কারণে, অনেক ভাবেই তাঁর সাথে আমাদের হিসেব মেলে না।

    ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে (১৬-২১ তারিখ) নিউজিল্যান্ডের সাথে টেস্ট ম্যাচে অভিষেক হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের এক ক্রিকেটার লরেন্স রো-র। অভিষেক ম্যাচে প্রথম ইনিংসে করেন ২১৪ রান এবং দ্বিতীয় ইনিংসে অপরাজিত ১০০। এইরকম ভাবে নিজের ক্রিকেট জীবনের শুরু করতে পারেনি কেউ আজও। আজও কারুর অভিষেকে দ্বি-শতরান ও শতরান নেই। আবার অভিষেক টেস্টে কারুর মোট রান ৩১৪ নেই এখনও। প্রথম ১২টি টেস্টেই তিনি আরও তিনটে সেঞ্চুরি করেছিলেন। এরমধ্যে একটি ট্রিপল সেঞ্চুরিও ছিল। প্রথম ১২টি টেস্ট খেলার পরে তাঁর রানের গড় ছিল ৭০.৬৯। মাত্র ৩০টি টেস্ট তিনি খেলতে পেরেছিলেন। শেষ টেস্টেও তাঁর হাফ সেঞ্চুরি আছে আবার তার আগের টেস্টেও তিনি সেঞ্চুরি করেছিলেন। এই যাঁর টেস্ট ক্যারিয়ার তিনি টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে একজন সর্বোচ্চ স্তরের নামজাদা খেলোয়াড় হবেন এতে আর সন্দেহ কি? কিন্তু ঈশ্বরের মীমাংসা বোধহয় অন্য কিছু ছিল। টেস্ট ক্রিকেটের মাঠে তিনি যখন তাঁর প্রতিভা বিচ্ছুরিত করে চলেছেন সেই সময়েই ধরা পড়ে তাঁর ঘাসে এলার্জি। নীল আকাশ জুড়ে যিনি রং-তুলি দিয়ে বিভিন্ন কাব্য, মহাকাব্যিক দৃশ্য ফুটিয়ে তুলছেন, মহাভারতের সৃষ্টি করে চলেছেন তাঁর কিনা রং-তুলিতে এলার্জি! মানুষের ভাবনাকে নস্যাৎ করে দিয়ে লরেন্স রো-কে মাত্র তিরিশটা টেস্ট খেলেই তাঁর ক্রীড়া জীবনের ইতি টানতে হয়। সেই আমলের টেস্ট খেলোয়াড়দের মধ্যে তিনি ছিলেন এক উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। মাইকেল হোল্ডিং একবার তাঁর জীবনে দেখা শ্রেষ্ঠ ব্যাটসম্যানের নাম বলেছিলেন, লরেন্স রো। সোবার্স, ব্র্যাডম্যান-দের ছেড়ে লরেন্স রো ছিলেন হোল্ডিং এর চোখে একজন শ্রেষ্ঠ ব্যাটসম্যান। আমাদের দুর্ভাগ্য যে টেস্ট ক্রিকেটে তাঁকে সেইভাবে পেলাম না আমরা। এক অদ্ভুত কারণে।

    আমাদের ঘরের কাছেই আর এক উজ্জ্বল উদাহরণ আছেন। বাঙালির প্রিয় মানুষদের একজন, কাজী নজরুল ইসলাম। আমাদের মনের মানুষ, প্রাণের মানুষ, আপামর বাঙালীর ভালোবাসার মানুষ। ৭৮ বছরের জীবনকালের মধ্যে সুদীর্ঘ ৩৪ বছর (১৯৪২ সাল থেকে ১৯৭৬ সালে তাঁর মৃত্যুর দিন অব্দি) তিনি গুরুতর রোগে অসুস্থ ছিলেন। মাত্র ২৩ বছরের সাহিত্যচর্চা বা সাহিত্যিক জীবনে যে পরিমাণে গল্প, কবিতা, নাটক, উপন্যাস, ছড়া, গানের অফুরন্ত ভাণ্ডার তিনি আমাদের দিয়েছেন তা বিস্ময়কর। মাত্র ২৩ বছরের সাহিত্যচর্চাতেই তিনি বাংলা সাহিত্যের এক বিস্ময় হিসেবে স্বীকৃত। এছাড়াও সঙ্গীতজগতের ক্ষেত্রে গান লেখা, গানে সুর করা, সিনেমার জন্য গান লেখা-সুর করেছেন হাজারো। সেযুগে সিনেমায় কাজী নজরুলের গান লেখা এবং সিনেমার নেপথ্য সঙ্গীতে খুব নামডাক ছিল। আবার নজরুলগীতিও তিনি কয়েক হাজার লিখে গেছেন, যার মধ্যে হাজার খানেক শাক্তসঙ্গীত ছিল। শাক্তসঙ্গীতে তাঁর স্থান রামপ্রসাদ এবং কমলাকান্তের পরেই ছিল। আবার অনেকে তাঁকে কমলাকান্তের আগেই স্থান দেন। এককথায় বলতে গেলে তিনি তাঁর ২৩ বছরের সাহিত্য জীবন নিয়েই ৬৫-৭০ বছরের সাহিত্য জীবনের অধিকারী রবীন্দ্রনাথের সাথে টেক্কা দেন। এছাড়াও তিনি সিনেমা পরিচালনা, সিনেমায় অভিনয়ও করেছেন। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের মনে হয়, তিনি যদি তাঁর সারাজীবন ধরে সাহিত্যের, শিল্পকলার চর্চা করতে পারতেন তাহলে বাংলা-সাহিত্য কি পরিমান দ্যুতিমান হতো। বাংলা সাহিত্য, শিল্পকলাকে তিনি কোন উচ্চস্তরে তুলে নিয়ে যেতেন। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য, তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সময়কাল মাত্র ২৩ বছরেই সীমাবদ্ধ ছিল।

    এইরকম উদাহরণ অনেক দেওয়া যায়, যাঁদের কীর্তির দ্যুতিতে চারিদিক আলোকিত হতে শুরু করেই নিভে গিয়েছে চিরকালের মতো। সুকান্ত ভট্টাচার্য, রামানুজম, সুকুমার রায়, স্বামী বিবেকানন্দ - এঁদের মত কত প্রতিভা অকালে ঝরে গিয়েছে তার ইয়াত্তা নেই। আবার স্টিফেন হকিংয়ের মত কত প্রতিভা জীবনের অধিকাংশ সময় জরাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। স্টিফেন হকিংকে যদি তাঁর সমস্ত জীবনটায় সুস্থ পেতাম তাহলে বিজ্ঞান আজকে আরও কত এগিয়ে যেত তা সহজেই অনুমেয়। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য এঁদের মত প্রতিভাকে আমরা ধরে রাখতে পারিনি। তাই হয়তো আমরা বলি যে, এঁরা ক্ষণজন্মা। ঈশ্বর এঁদের নিজের কাছে স্থান দিয়েছেন। কিন্তু এসব কথা বা ভাবনা তো নিজেদের মনকে স্বান্তনা দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়। আসলে ঈশ্বরের মীমাংসার সাথে আমাদের প্রস্তাব মেলে না বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই। ব্যতিক্রমও আছে অনেক। রবীন্দ্রনাথ, আইনস্টাইন, সত্যজিৎ রায়, রবিশঙ্কর - হাতের কাছেই অনেক উদাহরণ আছে। যাঁরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে উৎকর্ষের চরম সীমায় পৌঁছেছিলেন এবং মানুষের প্রস্তাবের সাথে ঈশ্বরের মীমাংসা এইসব ক্ষেত্রে মিলে গিয়েছিল।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন