এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • বাঙালির খাদ্য সিরিজ ৫

    Eman Bhasha লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৪২ বার পঠিত
  • বাঙালির খাদ্য সিরিজ  ৫

    খাদ্য নিয়ে লিখতে সংকোচ হয়। কত মানুষ খিদে পেটে ঘুমোতে যান। মানিকতলা খালপাড়ের বাচ্চাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর দামি হোটেলে খাওয়ার সুযোগ অনেকসময় ছেড়ে দিই। তবু বাংলা ও বাঙালির স্বার্থে বাঙালির খাদ্যসম্ভারের ইতিহাস লিখে রাখা খুবই জরুরি।

    বন্ধুরা একসঙ্গে মিলে করি চলুন
    আগের একটা দিলাম। উস্কে দিতে

    ইমানুল 

    বাঙালির খাদ্য সিরিজ ৫

    বন্ধুরাও যোগ করুন (রোগ  এসে যায়, যোগ লিখলেই!) 

    বন্ধুরা আসেন। আসাম ত্রিপুরা বাংলাদেশ, জেলা এবং দু-একজন বিদেশ থেকে? কী আনবো? জিজ্ঞাসা। বলি, কিচ্ছু না। তবে এসে যায়: শুঁটকি, বই, ইলিশ, আরবিয় খেজুর, বিরিয়ানি এবং মিষ্টি ও চানাচুর। জামা এবং রঙিন পানীয়ও পেয়েছি। কিন্তু তাতে উৎসাহ কম। গত সপ্তাহে পেয়েছিলাম আরবিয় খেজুর। সাচ্চু ভাই ও নীতু ভাবি এনেছিলেন।  মধুমেহ রোগী। তাও খেলাম। অপূর্ব। 
    এত ভালো খেজুর আগে খুব একটা খাইনি।
    আজ পেলাম মিষ্টি এবং চানাচুর। খোকন ভাইয়ের সৌজন্যে। বাংলাদেশ প্রিমিয়ামের মিষ্টি। বর্ধমানের ছেলে রসগোল্লাপ্রেমী। কিন্তু সন্দেশপ্রেমী করে তুলবে দেখি প্রিমিয়াম! একটা সন্দেশের নাম নদীয়া। এছাড়া গুড় সন্দেশ এবং আরো তিন রকম।
    কী ভালো কী ভালো।
    মালিক কি নদীয়ার মানুষ?

    কলকাতার জ্যাকেরিয়া স্ট্রিটের আলাউদ্দিনের যে কোনো মিষ্টি যেমন দামি তেমনি স্বাদু। মনসুর বা মনসুখ মহীশূর পাগের শক্ত সংস্করণ। মন তর করে দেবে। বিশেষ করে দরবেশ লা জবাব। গাওয়া ঘিয়ের মিষ্টি সব‌।

    ঔপন্যাসিক দেবেশ রায়ের অতি প্রশংসায় নাটোরের কাঁচাগোল্লা কিনে ফেলেছিলাম কেজি খানেক। বন্ধুদের দিয়ে সুখী করতে পারি নি। নিজে খেয়েও। কুমিল্লার বাখরখানি, বিক্রমপুর সুইটসের কাঁচাগোল্লা বাঞ্ছারামের চেয়ে কম বাঞ্ছনীয় নয়। যেমন গঙ্গারামপুরের ক্ষীরদই বলরামদাসের পয়োধিকে দশ না হলেও দুগোল দিতে তৈরি। বেনারসের অমৃতভোগ অমৃতই। 
    জিলিবি-ও ভারতসেরা বেনারসের।
    রাজশাহিতে রাঘবশাহি খুব নামডাক তবে ওখানকার বট রান্না মুখে লেগে আছে। আর খলসে মাছের ঝাল।

    মাখা সন্দেশ বা কাঁচাগোল্লা ভালো হুগলির গ্রামীণ দোকানের। বিশেষ করে জিরাট ও বড়ালের।
    শান্তিপুরের নিখুঁতি ছানার মুড়কির সঙ্গে মৌচাক-এর পোস্ত জবরদস্ত। মালদহের রসকদম্ব রসময় নয়, রসিকজনের প্রিয়। সুমিত প্রাপ্তি ঘটে।
    ইন্দাসের খাজা যাঁরা খেয়েছেন পুরীর কাকাতুয়ার ধারে কাছে যাবেন না। বর্ধমানের রাজা সুইটসের রসগোল্লা খেলে নবীনচন্দ্র দাসও খুশি হতেন। এবং রায়নার ভোলা ময়রার স্পঞ্জ রসগোল্লা বা জামালপুরের রসগোল্লাও কেসিদাসের বাবা।
    কৃষ্ণনগরের সরভাজা সরপুরিয়া সবাই জানেন, অধরের আদরের রসগোল্লার রঙ একটু আলাদা। 

    মানিকের কদমা বিখ্যাত। একবার গোস্বামীদা বক্তৃতা করতে নিয়ে গিয়ে পাঁচ কেজি ওজনের একখান কদমা ধরিয়ে দেন। এক প্রিয় মানুষের জন্মদিন উপলক্ষে সবাই মিলে ভেঙে খাই।
    চল্লিশ কেজি ওজনেরও হয়।
    অশোক মিত্রের প্রিয় ছিল বাঞ্ছারামের কাঁচাগোল্লা। তবে আরেক রকম-এর সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠকে মিলত পানতুয়া। বাঞ্ছারামের পানতুয়া। ভালো খেতে। কিন্তু আমার খাওয়া অন্যতম সেরা পানতুয়া এবং ল্যাংচা বর্ধমানের রায়না খণ্ডঘোষের সংযোগস্থল সগড়াই বাসস্ট্যান্ডের পিছনের দিকের একটা দোকানে। ল্যাংচা হাব হয়েছে বড়শুল শক্তিগড় এলাকায়। তবে কোনটা যে ভালো দোকান বুঝতে পারি না।
    হুগলির রাবড়ি গ্রামে আমি যাই নি। এতটা পথ ঠেঙিয়ে গিয়ে এক চামচ মুখে দিয়ে নিজের খাদ্যাত্মা এবং জিভকে ব্যাকুল করার মানে হয় না। বরং স্মৃতিতে থাক বর্ধমানের রূপমহল সিনেমার পাশে রাবড়ির স্বাদ। আমি ও সুব্রত চট্টোপাধ্যায়ের মাসিক বিলাসিতা। ১৯৮৯--৯০ এ আট টাকায় একশো গ্রাম।
    কয়েকমাস আগে এক দুপুরে খিদের জ্বালায় অস্থির হয়ে হাতিবাগানের কাছে ডালিমতলা লেনের শেষ প্রান্তে নেমে পড়ি গাড়ি থেকে। মধুমেহর সমস্যা এই খালি পেট সর্বনাশা। তো খেতে হল, রাবড়ি ও টকদই। অপূর্ব। দোকানের নাম বোধহয় মিঠাই। পার্ক সার্কাসের মিঠাইয়ের রসগোল্লা ও দই বিখ্যাত। কিন্তু ফিরনি যদি খেতে চান আপনার গন্তব্য হবে রবি আহমেদ কিদোয়াই রোডের মিঠাইওয়ালা। সেখানে সুবিশাল পাত্রে গরম দুধ ফুটেই চলেছে। খাওয়ার লোকও ম্যালা।
    বর্ধমান শহরের চিত্তরঞ্জন বলে একটা মিষ্টি দোকান আছে। দুই ভাইয়ের দুটি। একটি বিবেকানন্দ। এঁদের সিঙাড়া দারুণ। আর চিত্তরঞ্জনের চিত্তরঞ্জন। কালাকাঁদও বলে লোকে। হালকা একটু লেবুর রসের ছোঁয়া।
    কুমড়ো আলু হিংয়ের তরকারি দিয়ে খানচারেক কচুড়ি খেয়ে শেষে ওই চিত্তরঞ্জন। পদ্মপাতায় দেবে আপনাকে।
    খেয়ে বলবেন মশাই।
    সোদপুরের কেয়ার মোড়ের কেয়ার মিষ্টিও বেশ ভালো।
    বারাসতের সিঙাড়া।
    কল্যাণীর মৌচাকের দই খারাপ লাগবে না।
    গজার মোড়ের সিমুই।
    শান্তিপুরের নিখুঁতি খাঁটি ছানার। আমি জলযোগের কিনেছি। পোড়ামা তলার দোকান নাকি আরো ভালো।‌ তবে মৌচাকের পোস্ত মিষ্টি তুলনাহীন। জলযোগের দানাদার কলকাতার যুগলের চেয়েও ভালো।
    কলেজ স্কোয়ারের সন্তোষের দই অতি সন্তোষজনক। সিঙাড়াটিও মন্দ নয়। মহাত্মা গান্ধী রোডের ঘোষ ব্রাদার্সের সিঙাড়া এবং চাটনি যুগ যুগ জিও। 
    তেওয়ারির গাওয়া ঘির সিঙাড়া আর যাই হোক সিঙাড়া নয়, ওটি সমোসা এবং সমস্যা।
    কাঁকুড়গাছি মোড়ে একটি দোকান অমৃত্তি ভালো বানায়।
    কলকাতায় ভালো জিলিপির দোকান কোনটি?
    শঙ্খ ঘোষের জন্মদিনে একবার গোলাপ সন্দেশ খেয়েছিলাম ভিআইপি সুইটসের।
    অহো।
    আর বানায় না।
    কারিগরি নিয়ে কারিগর চলে গেছেন।
    শঙ্খ ঘোষের বাড়িতে বিচিত্র মিষ্টি মিলতো রোববার।
    একটু খেতাম যদিও।  সত্যি একটু।
    প্রতিমা ঘোষের নিজের বানানো চন্দ্রপুলি খেয়েছিলাম একবার। নারকেল দিয়ে তৈরি।
    শঙ্খ ঘোষের মায়ের কাছে শিখেছিলেন প্রতিমা ঘোষ।
    মনে থাকবে।
    কলেজ স্ট্রিটের মহেন্দ্রলাল দত্ত পরিবারের গৃহবধূ এক মাসিমাও নারকেল দিয়ে তৈরি নানা মিষ্টি খাইয়েছেন।
    দারুণ।
    সন্দেশ নকুড়, দ্বারিক, ভীমনাগ, বলরাম, পুঁটিরাম--একেকজনের এক এক পছন্দ। গিরীন্দ্রমোহন কম যান না। 

    একবার বাংলাদেশ গেছি।
    সাংবাদিক সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমারও নিমন্ত্রণ জুটেছে প্রেস ক্লাবে। রাহুল রাহার আমন্ত্রণে। সেখানে বরিশালের দই খেয়ে তৃপ্ত।
    ও হরি, এরপর রমনা কালীবাড়ি।
    সেখানে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও ছিলেন। দইয়ের পর দই আসছে।
    মাগুরা, বগুড়া, বাগেরহাট, খুলনা, বরিশাল, নোয়াখালি... পূজা কমিটির বিভিন্ন জেলার কর্তরা কুইন্টাল খানেক করে দই এনেছেন। প্রত্যেকের মতে, তাঁদের এলাকারটাই সেরা। কেজি খানেক মিষ্টি দই খেতে হয়েছিল। 
    আনন্দ সহকারে।

    কী সব স্বাদ।
    সমর নাগের বাগানবাড়িতে চড়ুইভাতিতে বিষ্ণুপুরের দই জোটে। নবদ্বীপের লাল দইকে মনে করায়।
    নিউ টাউন মহিষবাথানের সেতুর তলায় মনোবীণার দইও কম যায় না। ( দোকানের নাম ভুল হল কি?)

    সিউড়ির মোরব্বা খেয়েছি বন্ধুদের সৌজন্যে, কালনার পানতুয়া, রাণাঘাটের পোড়া পানতুয়াও দারুণ।

    উত্তরপাড়ার অমরের দই খেতে গিয়ে জুটল সিঙারা।
    বর্ধমানের শান্ত সুইটস ছিল বর্ধমান মিউনিসিপ্যাল স্কুলের গায়ে। চন্দননগরের সূর্য মোদকের জলভরা বলি নি!
    অতো শুকনো সন্দেশে আমার আগ্রহ কম। যদিও মিষ্টি রসিকরা পাগল এই মিষ্টি স্বাদে।
    তবে দোকানে বাড়ির এক পুত্রবধূ বসেন। খুব ভালো ব্যবহার। 
    তারপর এতো ভালো সিঙ্গারা আর খাইনি।
    দেখি ছবি দিতে পারি কিনা!

    পুনশ্চ:
    রোগের জ্বালায় খেতে পারি না।
     আজ পেয়ে এবং একটু খেয়ে পরশুরামের গল্পের 'খাইয়ে' হতে ইচ্ছে হল। যিনি মাংসের লোভনীয় সব পদের বর্ণনা শুনে শেষে লেবু জল অর্ডার দেন।

    Shantanu Jha 

    মিষ্টিতে বর্ধমানের রমরমা এতো,তাতো জানা ছিলো না! এই হ'ল স্থান মাহাত্ম্য, থুরি,জন্মস্থান মাহাত্ম্য।  আমিও সুতরাং বলি,নামের তালিকায় মালদার প্রতি অবিচার করা হয়েছে। কানসার্টের চমচমের কথা এলোই না! খুব হালকা পাকের মিষ্টি। কিনে সাথে সাথে খেতে হবে। রেখে খাওয়ার মিষ্টি অবশ্য রসকদম্ব। অনেকদিন যেন থাকে সেভাবেই করা। যেমন দর্শনধারী,স্বাদে ততো নয়। আমাদের গ্রাম শোভানগরে পাওয়া যেতো ছানার জিলিপি! আহা! স্বাদে অতুলনীয়।ততো ভালো না হলেও,এখনো পাওয়া যায়। গ্রামীন মালদায় মন্ডা,প্যাঁড়া দারুন মেলে। বাহারালের রসগোল্লা আপনাদের তালিকার নামিদামিদের টেক্কা দেবে, কি সাইজে,কি স্বাদে। মালদা মণ্ডা-মিঠাইয়ের দেশ। বিশেষতঃ ছানার,ক্ষিরের মিষ্টি।দিয়াড়া অঞ্চলে প্রচুর দুধ পাওয়া যায়। সেজন্যই এমনটা।

    শুভব্রত দেব

    কুমিল্লার মাতৃভান্ডারের রসমালাই,,, পুরাতন ঢাকার বাখরখানি,,,, অসাধারণ ।

    Sukanta Chattopadhyay 

    মানকরের 'কদমা' -- কড়া মিষ্টি। এর ভেতরে শাড়ি পর্যন্ত যায়। বর্ধমানের বড়াচৌমাথা ও কৈচরের মন্ডা। বর্ধমানের সিঙ্গেরকোন থেকে কালনা পর্যন্ত মাখা সন্দেশ বিখ্যাত।

    Rahul Raha 

    খুলনায় ছিল হাওড়া বেকারী। বেকারীর মালিক হাওড়ার কিনা জানি না। শৈশবে সেখানে মনসুর খেতাম। কী অসাধারণ স্বাদ ছিল! দেশ থেকে কোথায় মিষ্টিটা হারিয়ে গেল। এর নামের কাহিনী আজ জানলাম। এবার ঢাকায় এলে টাঙ্গাইলের বালিশ আর ফরিদপুরের সরমালাই খাওয়াবো।

    Bhajan Datta 

    বাঁকুড়ার ইন্দাস,বিষ্ণুপুর এসেছে। বিষ্ণুপুরের মোতিচুর, বাঁকুড়ার চিত্তরঞ্জন, মনোরঞ্জন (নলেন গুড়ের), দানাদার ছাড়াও গুড়ের লাড্ডু, বড়জোড়ার মণ্ডা, বেলিয়াতোড়ের মেচা ও আরো কত যে আছে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন