এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জোট ইন্ডিয়া ও কংগ্রেসের হালচাল

    kalyan sengupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৭৯ বার পঠিত
  • আমাদের মতো কিছু মানুষ, যারা বিজেপিকে হারাতে জোট ইন্ডিয়ার পক্ষে বাজি ধরে বসে আছি সমস্ত রকম ভবিষ্যত বিপন্নতার ঝুঁকি নিয়ে, তারা বর্তমানে প্রায় দিশেহারা অবস্থায় রয়েছি কংগ্রেস নেতৃত্বের দলীয় স্বার্থ সম্পর্কিত কারণে জোটকে প্রায় শীতঘুমে পাঠিয়ে দেবার উদাসীন মনোভাবে। তাঁরা হয়তো ভাবছেন, পাঁচ রাজ্যের ভোটের ফলে যদি গোটা চারেক রাজ্যে ফল খুবই ভালো হয় তবে জোটের আসন ভাগাভাগির খেলায় রাশ তাদের হতেই থাকবে। অর্থাৎ জোটকে পরিচালনা করা যাবে অনেকখানিই নিজেদের স্বার্থে। এমন মনোভাব কিন্তু জোটের পক্ষে অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর।

    মনে রাখতে হবে, জোটের সবচেয়ে বড় শরিক কংগ্রেস। ফলে তাদের প্রধান দায় দায়িত্বের সাথে সাথে জোটের সর্বাধিক লাভও তাদেরই। কিন্তু জোটের বা গোটা দেশের স্বার্থ না দেখে যদি কংগ্রেস শুধু দলের স্বার্থই দেখে তবে মোদী কোনক্রমে এবার হারলেও আগামী সরকারের সাফল্য বা ভবিষ্যত মোটেও উজ্জ্বল হবেনা এবং পরবর্তী নির্বাচনে জোটের  অস্তিত্বই অনিশ্চিত হয়ে উঠতে পারে। সুতরাং জোট রক্ষায় এবং সরকার পরিচালনায় ঐক্য ও লক্ষ্য সঠিক পন্থায় এগোতে ব্যর্থ হলে বিজেপি বিপদ আবার ভয়ংকর ভাবে গ্রাস করবে দেশের মানুষকে। তাই প্রয়োজন কংগ্রেসের পক্ষে আপাত কিঞ্চিত স্বার্থ ত্যাগ করেও জোটের আবশ্যিক ঐক্যকে সুনিশ্চিত করা, তৎসহ জনমঙ্গলসূচক কর্মসূচি সমূহের সফল রূপায়ণের সর্বাধিক প্রয়াস। অবশ্য এর সাফল্য বা ব্যর্থতার সিংহভাগ দায় কিন্তু কংগ্রেস নেতৃত্ব তথা সোনিয়া, রাহুলের।

    আমরা জানি, কংগ্রেস এবং আঞ্চলিক দলগুলি নূন্যতম ১৫০+১৫০=৩০০ না পেলে স্থায়ী সরকার গঠন একপ্রকার অসম্ভব। এই ৩০০আসন অনায়াসে ৩৫০ ছাড়িয়ে যেতে পারে যদি জোটের আসন ভাগাভাগি যুক্তি ও শুভবুদ্ধির দ্বারা পরিচালিত হয়ে সব শরিক দল সমুহকে মোটামুটি ভাবে সন্তুষ্ট করে ঐক্যবদ্ধ রূপে ভোটযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়া যায়। ভোটযুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে যে আবেগের সঞ্চার হয়, তার ফলে ভোটের সব হিসেব নিকেশ ওলোট পালোট হয়ে যায়। এমন সাফল্য অবশ্যই সম্ভব যদি জোটের সমস্ত বিষয়টি আন্তরিকভাবে সমাপন করা সম্ভব হয়। এই গোটা বিষয়টির সম্পূর্ন সাফল্য  কংগ্রেস ও বাকি বড় শরিক নেতৃত্বের সদিচ্ছানির্ভর।

    অপরদিকে মোদী তথা বিজেপি নেতৃত্বও চুপ করে বসে নেই, তারাও গুটি সাজাচ্ছে। অন্ধ্র, তেলেঙ্গানা ও ওড়িশার  থেকে প্রয়োজনে সমর্থন পাবার ব্যবস্থা করার চেষ্টা চালাচ্ছে। ইউপি, গুজরাট ও আসাম থেকে সর্বাধিক ভালো ফলের জন্য নানাবিধ কৌশল অবলম্বনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। নূন্যতম ২৪০এর কাছাকাছি গেলেই বিজেপি ঝাঁপিয়ে পড়বে সরকার গড়তে। অথবা পরিবর্ত সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা যথেষ্ট না হলেই দ্রুত দল ভাঙ্গানোর খেলায় নেমে পড়বে। তবে এবার সবাই সতর্ক, ফলে খেলাটা এবার সহজ হবেনা। আর মনে রাখতে হবে, সরকারের ক্ষমতা হাতে না থাকলে বিষয়টা বুমেরাংও হয়ে যেতে পারে।

    শোনা যাচ্ছে, কংগ্রেস জানুয়ারির গোড়া থেকেই আবার আরেক দফা "ভারত জোড়ো যাত্রা" শুরু করতে চলেছে উত্তর পূর্বাঞ্চল থেকে মহারাষ্ট্র হয়ে গুজরাট অবধি। তবে এবার আর পদযাত্রা নয়, যান সহযোগে। জোট ইন্ডিয়ার শরিকদেরকেও এতে যোগদানের আহবান জানানো হবে কিনা, সঠিক জানা যায়নি। আশা করা যায়, ৩রা ডিসেম্বর ৫ রাজ্যের ফল প্রকাশের পরে অবস্থা খানিকটা পরিষ্কার হবে। বোঝা যাবে কংগ্রেসের মতিগতি। 

    আশা করা যায়, কংগ্রেস নেতৃত্ব মোদীকে পরাজিত করতে একটি সুষ্ঠ জোটের প্রয়োজনীয়তা অবশ্যই অনুভব করেন। সুতরাং জোটকে সজীবরূপে কার্যকরী করতে তাদের আন্তরিক ভাবেই সচেষ্ট হতে হবে। শুধুমাত্র বিরোধী শক্তি সমূহকে জোটবদ্ধ করা ও মোদীকে পরাজিত করাই নয়, একটি স্থায়ী জনমুখী সরকার গঠনেও কংগ্রেসের দায়িত্ব অপরিসীম। দেশের মানুষ চায়, মোদীর অপশাসনের ফলস্বরূপ সমাজকে  বিষ মুক্ত করে বিভিন্ন জনমুখী কর্মসূচিকে সুনির্দিষ্ট করে তার সুষ্ঠ রূপায়নকে নিশ্চিত করুক।

    আমরা জানি,  কংগ্রেস বড় দল এবং সব বিষয়েই তাদের দায়িত্বও অধিক। সরকারের সাফল্য ও ব্যর্থতার দায়ও মূলতঃ তাদেরই।  মোদীর প্রত্যাবর্তন ও দেশকে আবার সংকটের মুখোমুখি হবার বিপদ থেকে রক্ষা করার বিষয়টিও  প্রধানত কংগ্রেসের সদিচ্ছা ও দক্ষতার উপরেই নির্ভরশীল। দেশ এখন এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছে এবং কংগ্রেসের সামনে সুযোগ এসেছে অতীত ব্যর্থতার কালিমাকে মুছে দিতে বিজেপি বিরোধী অন্যান্য গণতান্ত্রিক শক্তিকে সঙ্গে নিয়ে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাকে কর্পোরেটের অশুভ প্রভাব মুক্ত করে দেশকে এক প্রকৃত বিকল্প উন্নয়নের পথে চালিত করায়। কংগ্রেসের নবরূপে উদ্ভাসিত নেতা রাহুল গান্ধী যেভাবে দেশের মানুষের মনে এক সদর্থক আশার সঞ্চার করেছেন, তিনি কি সক্ষম হবেন তাদের প্রতি সুবিচার করতে? আমরা নাহয় সর্বাধিক ভালোর প্রত্যাশাতেই থাকি।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • গঙ্গারাম | 115.187.40.83 | ২৯ নভেম্বর ২০২৩ ২২:২২526602
  • এসব তো অনেক পরের কথা।আগে একটা প্রশ্ন আছে,বিজেপি হারার সম্ভাবনা , বা নিদেনপক্ষে ২০১৯ এর থেকে আসন কমার সম্ভাবনা কি আদৌ আছে? উত্তর যদি হ্যাঁ হয় ,তাহলে প্রশ্ন , ঠিক কী কী দৃষ্টান্ত এই সম্ভাবনার পক্ষে যাচ্ছে?
  • Amit | 163.116.202.28 | ৩০ নভেম্বর ২০২৩ ০৫:০০526606
  • " কংগ্রেসের নবরূপে উদ্ভাসিত নেতা রাহুল গান্ধী যেভাবে দেশের মানুষের মনে এক সদর্থক আশার সঞ্চার করেছেন"----
     
    - উফফফফফ। চাটুকারিতার নতুন লেভেল একেবারে। যার নিজের সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার মেরুদন্ড নেই , হেরে গেলে দায়িত্ব নেওয়া থেকে পালিয়ে পালিয়ে বেড়ায় , যার জন্যে সভাপতি পদে একটা শিখন্ডি কে বসানো হয় ভোটে হারার ব্লেম নেওয়ার জন্যে যাতে রাগার গায়ে আঁচ না লাগে , সে যদি ২০ বছর রাজনীতিতে কাটানোর পরে এখনো শুধু নবরূপে উদ্ভাসিতই হতে থাকে , বারবার তার অভিষেক পর্বই চলতে থাকে এতো বছর পরেও - 
     
    - তাহলে সে নেতা না স্যামসুং র গ্যালাক্সি ফোন ?
  • গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায় | 223.223.139.227 | ৩০ নভেম্বর ২০২৩ ১০:৩৩526608
  • চাটুকারিতা হয়ে থাকে শাসকের প্রতি অবিমিশ্র অঙ্গীকারবশত আভূমি প্রণত হয়ে থাকা। রাহুল গান্ধী যেখানে ক্ষমতার সীমানা থেকে কয়েক যোজন দূরে তাকে সমর্থনের অর্থ চাটুকারিতা কী করে হয়, তা বোঝা গেল না। বিপরীতে মোদিবন্দনাকে কি চাটুকারিতা না বলে ভক্তির পরাকাষ্ঠা বলে অভিহিত করতে হবে? 
  • খ্যা খ্যা | 2405:8100:8000:5ca1::18e:2c29 | ৩০ নভেম্বর ২০২৩ ১১:১৫526609
  • এতদিন ধরে রাহুলকে পাপ্পু পাপ্পু করে প্রোজেক্ট করে করে এখন থেকে রাহুলের  পদযাত্রায় মোদি চাপে পড়েছে। অমিতচাড্ডির মত ছ্যাঁচোড় অভদ্র ভকতগুলো তাই তেড়ে নেমেছে।  রাহুলের ভদ্র ব্যবহার এই ছ্যাঁচোরগুলোর একেবারে উলটো সেও এদের আরেক জ্বালা।
    এত যোগা ধোঁকা দিয়েও রাহুলের ফিটনেস মোদী মোদীর চ্যালাগুলোর থেকে অনেক বেশী
  • সৃষ্টিছাড়া | 117.241.224.244 | ৩০ নভেম্বর ২০২৩ ১১:৩১526610
  • গুরুচন্ডালি এখন জাগো বাংলা
  • :-) | 2405:8100:8000:5ca1::2:ad29 | ৩০ নভেম্বর ২০২৩ ১৩:৫৪526611
  • যুগশঙখ হয় নি বলে চুতিয়াদাদুর ভারী দুখ। ইদিগে বুকভরা বিষ নিয়ে ছুবলোবার জাগাও বেশী পায় না তাই ঘুরেফিরে ছুবলোবার চেষ্টায় আসে। কি ফ্রাস্টু জেবন গো
  • ভানু | 54.36.108.162 | ৩০ নভেম্বর ২০২৩ ১৭:৩৮526616
  • আমি তো রাহুলের কথা ভেবেই লিখেছিলুম তুমি নব নব রূপে এসো প্রাণে।
  • জোট | 2a02:2970:1001::4c | ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৪:৩৬526668
  • নবরূপে উদ্ভাসিত রাহুল গান্ধী ...
    মোদি চাপে পড়েছে ...
    হুম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন