এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জন্মদিনে গুরুচণ্ডা‌৯র উপহার

    Samaresh Mukherjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৪৪০ বার পঠিত
  • গতকাল ২৩শে সেপ্টেম্বর আমার জন্মদিন ছিল। বাষট্টি পার করে তেষট্টিতে পা দিলুম। অনেকেই জানে না বলে কেউ উইশ‌ও করেনি। তাতে কিছু এসেও যায় না আমার। তবে ব‍্যাঙ্ক, ইনস‍্যুরেন্স কোম্পানি থেকে নিয়মমাফিক এ্যালগরিদম বেসড্ ডিজিটাল শুভেচ্ছাবার্তা এসেছে। জন্মদিন ফিন পালনের কোনো ব‍্যাপার আমাদের তিনজনের ছোট্ট পরিবারে নেই। আমার মনোভাবের জন‍্য‌ই নেই। সেজন্য বাকি দুজনের বিশেষ মনোবেদনা‌ও নেই। HUF এর কর্তার মতো আমি কিছু চাপিয়ে দি‌ই নি ওদের ওপর। ওরা মেনে (হয়তো মনেও) নিয়ে‌ছে - এসব অর্থহীন। 
     
     লোকজন ডেকে বার্থডে সেলিব্রেশন, আমার লোকদেখানো আতিশয্য মনে হয়। আমার কয়েকটি লেখা‌য় কিছু প্রসঙ্গে কয়েকবার ঘুরেফিরে এসেছে - What's so special about celebrating Birthday? After all it is just an accident or incident that happened without any consent or contribution of the protagonist. এটা আমার বক্তব্য, Plagiarism এর অভিযোগ এড়াতে জানাই, এই ভাবনা ঠিক এভাবেই কেউ কোথাও বলেছেন কিনা জানা নেই।
       
    গতকাল জন্মদিন ছিল মাধবন নায়ারের‌ও। ৯০তে পা দিলেন মঞ্চের ও ষাট, সত্তরের দশকের তামিল সিনেমায় রোমান্টিক হিরোর রোলে অনেকের হার্ট‌থ্রব রূপালী পর্দার মধু। জনপ্রিয় তারকা হয়েও পাদপ্রদীপের আলো থেকে চিরকাল দুরে থাকতে পছন্দ করেন তিনি। জন্মদিনের বাড়াবাড়ি এড়াতে হাসতে হাসতে সাংবাদিক‌কে বলেন, ভাবছি ঐ দিন কোনো ছুতোয় হাসপাতালে ভর্তি হয়ে গেলে মন্দ হয় না।
     
     দেখানো‌পনা সবার আসে না। তবে যাদের আসে এবং ক্ষমতা আছে তাদের সীমারেখা কল্পনা করাও আপামরের সাধ‍্যাতীত। বিজয় মালিয়া সময় খারাপ হতে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার আগে প্রাইভেট জেটে স্ট্র‍্যাটোস্ফিয়ারে উড়ন্ত অবস্থায় বিশেষ বন্ধু বান্ধবী নিয়ে তাঁর জন্মদিন পালন করেছেন। ক‍রতে‌ই পারেন কারণ তখন চলছিল তার কিং অফ গুড টাইমস দশা। বা ধরা যাক মুকেশভাই‌য়ের কথা। পত্নী নীতাবেন‌-এর পঞ্চাশতম জন্মদিন মাত্র ২২০ কোটি টাকা খরচ করে বিশেষ আমন্ত্রিত‌দের সাথে পালন ক‍রলেন যোধপুরের উমেদ ভবন প‍্যালেসে। বার্থডে গার্লকে দিলেন ২৪২ কোটি টাকার জন্ম‌দিনের বিশেষ উপহার Airbus 319 Corporate Jet.
     
    বছর বারো আগে, তখন চোদ্দ‌র ছেলে আমার একান্নতম জন্মদিনে বলেছিল, তার মানে বাবাই তোমার জন্ম অটাম ইকু‌ইনক্সে। মাটি, সিমেন্ট, লোহা ঘাঁটা মানুষ আমি, মহাকাশে‌র ব‍্যাপারে নিতান্তই গোলা। ছেলের কাছে ভ‍্যাবলাতে বাপের লজ্জার কারণ নেই, তাই ভেবলে গিয়ে বলেছিলাম, তার মানে? ছেলে বিজ্ঞের মতো কুললি জানি‌য়েছিল, ঐদিন সূর্য বিষুবরেখার ঠিক ওপরে থাকে। হবে‌ও বা। হ‍্যান্ডসাম অরুণ‌দা কখন কোথা থেকে মিস বসুন্ধরা‌কে ঝারি করছেন তাতে আমার মতো চুঁনোপুঁটির কি‌ই বা এসে যায়।
     
    তবে একটা কথা ঘুরে ফিরে মাথায় আসে। খরচ করে বানানো রাস্তা বসে যায়, মজবুত সেতু ভেঙে পড়ে, পঞ্চাশের পর বাড়িতে চিড় ধরে অথচ নানা প্রতিকূল পরিস্থিতি‌তেও (কিছু পাবলিক পোকামাকড়ের মতো টসকে গেলে‌ও) বিপুল সংখ্যক অস্থি, মাংস, রক্ত, রসের জৈব পোঁটলা ৭০, ৯০ ১০০ পেরিয়ে‌ও টিকে থাকে। শুধু টিকে‌ই থাকে না - অনেকে শারীরিক‌ভাবে সক্ষম‌ও থাকেন - যেমন টারবানড্ টরেন্টো ফৌজা সিং ১০০ বছরে ফুল ম‍্যারাথন দৌড়ান টরেন্টো‌তে। ফুটফুটে ছোটোখাটো আদুরে রূপসী চাইনিজ সিনিয়র মডেল শেন রুইলিং ৮৮ বছরে‌ও ফ‍্যাশন মঞ্চে গেয়ে যান যৌবনের জয়গান।
     
    অনেকে আবার বয়স হলেও থাকেন মানসিক‌ভাবে চনমনে। যেমন অধ‍্যাপক তপন রায়চৌধুরী - ৮১ বছর বয়সে হৃৎপিণ্ডে জটিল অস্ত্রোপচার হবে, শুয়োর বা গরুর হৃৎপিণ্ডের ভালভ কেটে প্রতিস্থাপন করা হবে ওনার মানবহৃদয়ে। ১৮ই এপ্রিল ২০০৭ - অপারেশন থিয়েটারে ঢোকার আগের দিন তাঁর "বাঙালনামা" ধারাবাহিকের শেষ কিস্তি প্রকাশিত হোলো 'দেশ' পত্রিকায়। (নিজের জবানীতে) যমের অরুচি তপনবাবু আংশিক বরাহ অথবা গো-হৃদয় নিয়ে বেঁচে ফিরে দু বছর বাদে ৮৩ বছরে বাঙালনামা‌র দ্বিতীয় সংস্করণের ভূমিকা‌য় লিখলেন - ".... আমার ধারণা হয়েছিল সেই ১৮ এপ্রিল ২০০৭, আমার জীবনের শেষ দিন হবে। মনে মনে সবার কাছে বিদায় নিয়ে অস্ত্রোপচার কক্ষে প্রবেশ করেছিলাম। যখন জ্ঞান হল, নিছক বেঁচে থাকা যে কত সুখের হেতু সে কথা উপলব্ধি হয়েছিল। তরঙ্গিত দুঃখ সুখ না, রাত্রিদিন প্যানপ্যান ঘ্যানঘ্যান অবান্তর মনে হয়েছিল। সেই কৈবল্যবোধ স্থায়ী হয়নি। নানা ব্যর্থতা নিয়ে মনোবিকলন, বার্ধক্যের সঙ্গী শোকতাপ, মানুষের প্রতি কারণ-অকারণে বিরক্তি সবই ফিরে এসেছে। দুঃখে অনুদ্বিগ্ন মন, সুখে বিগতস্পৃহ — ওসব হয় না স্যার, ওসব কথা ভগবদ্গীতা জাতীয় ভাল ভাল বইয়ে লেখা থাকে। অবশ্য পড়বেন, কিন্তু ভুলেও বিশ্বাস করবেন না।" অত‍্যন্ত সুরসিক, দারুণ সুলেখক তপনবাবু‌র "বাঙালনামা" গ্ৰন্থপাঠ আমার পরিণত জীবনের এক অত‍্যন্ত আনন্দ‌দায়ক অভিজ্ঞতা।
     
    বা ধরা যাক নীরদ চন্দ্র চৌধুরী‌ মহাশয়ের কথা। ইংরেজি‌তে লিখতে স্বচ্ছন্দ নীরদবাবু প্রথম বাংলা ব‌ই লেখেন সত্তরে পা দিয়ে - "বাঙালী জীবনে রমণী"। পরবর্তী বাংলায় লেখার প্রকল্প - তিন খণ্ডে পরিকল্পিত "আত্মঘাতী বাঙ্গালী" গ্ৰন্থের প্রথম খণ্ড - "আজি হতে শতবর্ষ আগে" - তিনি ৯১ বছরে লিখতে শুরু করে ৯২তে সম্পন্ন করলেন! 
     
    বিষ্ময়কর মনে হয় প্রফেসর ডঃ ডেভিড গুড‌অলের বৌদ্ধিক কর্মতৎপরতা‌। ইংরেজ বংশোদ্ভূত উদ্ভিদ‌ ও পরিবেশ বিজ্ঞানের এই বৈজ্ঞানিক ব্রিটেন, ঘানা, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া‌য় গবেষণা, অধ‍্যাপনা করেছেন। তিরিশ খণ্ডে‌র আকরগ্ৰন্থ Ecosystems of the World এর মূখ‍্য সম্পাদক ছিলেন তিনি, অস্ট্রেলিয়ার বয়স্ক‌তম কর্মক্ষম বৈজ্ঞানিকের শিরোপা পেয়েছি‌লেন। ১০৪ বছর বয়সে তিনি স্বেচ্ছমৃত্যু আহ্বান করেছি‌লেন। সুইজারল্যান্ডে গিয়ে, Exit International এর সহায়তা‌য়, পেন্টাবার্বিটাল ইঞ্জেকশন নিয়ে, ওনার প্রিয় সংগীত বেঠোভেনের নাইন্থ সিম্ফনি শুনতে শুনতে, শান্তি‌র সাথে শান্ত চিত্তে চির ঘুমের দেশে চলে গেলেন প্রফেসর ডেভিড। বিষয়টা আমার আগ্ৰহে‌র পরিমণ্ডলে থাকায় এ নিয়ে কিছু লিখেছি। তবে ইহলীলা সাঙ্গ করার এক বছর আগে অবধি তিনি পরিবেশ বিষয়ক নিবন্ধ লিখেছেন, সম্পা‌দনা করেছেন।
     
    তাই জন্মদিন নিয়ে কোনো আদিখ্যেতা না থাকলেও এই মানবজীবন আমার কাছে আশীর্বাদ স্বরূপ মনে হয়। অনেক দুঃখ, কষ্ট, অপমান, বিরম্বনা সত্ত্বেও (অবশ্যই চূড়ান্ত দুর্ভাগ্য‌জনিত দুর্ভোগের কারণে জীবন মরুভূমি বা শ্মশান হয়ে না গেলে) - বেঁচে থেকে এই পৃথিবীর, মানব সম্পর্কে‌র, অবলা জীবজন্তুর নানা বৈচিত্র্য, রূপ, রস, গন্ধমাখা অনুপম উষ্ণতা উপলব্ধি করতে পারা - জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার। এর বেশী প্রত‍্যাশা আমার নেই।
      
    হপ্তা তিনেক আগে গু৯র পরিচালকবর্গকে মেল করেছি‌লুম - ব্লগ চাইছি। কোনো উত্তর না পেয়ে ধরে নিয়েছিলুম হয়তো অনুরোধ অনুমোদিত হয়নি। চার বছর ধরে গু৯তে ঘুরেফিরে আসি, কখনো খেরোর খাতায় নিজে কিছু লিখিনি। কারুর লেখা দাগ না কাটলে‌ও অহেতুক রূঢ় বা অমার্জিত ভাষায় মন্তব্য করা আমার স্বভাব‌বিরুদ্ধ। অত‍্যন্ত অসংবেদনশীল‌তা বলে মনে হয়। তবে কারুর লেখা খুব ভালো লাগলেও, কিছু লিখতে ইচ্ছে হলেও, কখনো প্রশংসাসূচক মন্তব্য‌ও করিনি। কেমন যেন অস্বস্তি হোতো। তাই হঠাৎ ২/৯এ খেরোর খাতায় আত্ম বিজ্ঞাপন দিয়ে ব্লগ চাইলেই যে পাবো, ভাবি নি। 
      
    আজ (২৪/৯) সকালে ঘুম ভেঙে মোবাইলে দেখলুম গুরুচণ্ডা‌৯ থেকে  একটি মেল এসেছে:
     
    সমরেশবাবু,
    আপনাকে সেদিনই ব্লগ দেওয়া হয়েছিল, জানানো হয়নি। লগিন করলে ব্লগের বাক্স দেখানোর কথা। আপনার লেখা ভাল লাগছে। ব্লগে নিয়মিত লিখতে থাকুন। আমাদের পড়াবই বিভাগের জন্য কোন বইয়ের আলোচনা পাঠাতে পারেন।
    ধন্যবাদ! 
     
    কারুর জিজ্ঞাসা‌র জবাব বা মেলের উত্তর দেওয়া আমার নূন্যতম সৌজন্যবোধের পরিচায়ক বলে মনে হয়। তাই লিখলুম:
     
    হুমমম.... এবার দেখতে পেলুম - গু৯কাকুর উপহার - আমার ব্লগ বাক্‌সো ... আনন্দ হোলো
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Samaresh Mukherjee | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৩:৩৯523875
  • (এই শেষাংশটা দু বার মূল লেখা থেকে উড়ে গেল। কেন কে জানে। তাই মন্তব্যে জুড়ে দিলুম: 
     
     বৌ হয়তো একটু চাপা টেনশনে ছিল, তাই কদিন আগে জিগাইলো, হ‍্যাগা, দিলো কী তোমায় ওরা  হরিদাসের মঞ্জুরী? আমি বলেছি‌লুম, হয়তো গু৯তে হপা হতে‌ গেলেও কিছু এলেম লাগে .... । 
     
    আমাদের গর্ব সত‍্যজিৎবাবু তো শুনেছি খেখা-তেই বিশেষ দৃশ‍্যকল্প, পোষাক ভাবনা ইত‍্যাদি স্কেচ সহকারে লিখে রাখতেন চিত্রনাট‍্যের খসড়া হিসেবে। তাই ভেবেছি‌লুম আমি কোন হপা যে গু৯তে হপা‌র বাক্‌সো ছাড়া লিখতে পারবো না? 

    শিবাংশুবাবুর (কালী এক অনার্য ওডিসি), হীরেন‌বাবুর (ইনভেস্টমেন্ট ব‍্যাংকিং) বা সহস্রলোচন শর্মা মশাইয়ের মতো (বিগ ব‍্যাং, ডপলার এফেক্ট) গোত্রের সিরিয়া‌স বিষয়ে বা রঞ্জনবাবু‌র হারানো কলকাতার গল্পর মতো অনবদ‍্য সিরিওকমিক ঢঙে লেখার এলেম আমার নেই। আমার লেখা নিছক টাইমপাস‌ - তাই চেপে গিয়ে খেখাতেই লিখছিলুম।

    এখন থেকে হপাতে লিখবো।
    ধন‍্যবাদ
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন