এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • মুদ্রন প্রমাদ

    ঝর্না বিশ্বাস লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৪ জুন ২০২৩ | ২৯১ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • ১         

    লিস্টটা দুটো নাগাদ টাঙানো হবে অফিস থেকে এমনটাই জানাল। পলি ঘড়িতে দেখল, প্রায় দেড় ঘন্টা বাকি। কিন্তু বাড়ি গিয়ে ফেরত আসতে সময়ে কুলোবে না। রিসেপশন থেকে জানতে পারল বেসমেন্টে ওদের একটা ক্যান্টিন আছে। তাহলে ওখানেই বসা যাক।

    ঝাঁ চকচকে এই অফিসটায় চাকরির আবেদনটা তপনই এনে দিয়েছিল।

    - এটা তোর জন্য খুব ভালো হবে। ওদের একজন স্পেল চেকার কাম কনটেন্ট রাইটার দরকার‌। তুই একদম ফিট করিস এতে। চেষ্টা কর, পারবি।

    পলিও ভেবে দেখল, কাজটা ওর মনের মতন। লেখালেখি নিয়ে থাকতেই ও সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে আর তা যদি চাকরি হয়ে আসে তো সোনায় সোহাগা।

    ইন্টার্ভিউটা সেদিন খুব ভালো হলো। তিনজন ছিলেন প‍্যানেলে। সবাইকে উত্তরে মোটামুটি স্যাটিসফাই করা গেছে, মনে হচ্ছে হয়ে যাবে। ফোনে কথাগুলো শুনে তপন খুব খুশি হলো।

    - আসবি তাহলে আজ। বিকেলে দেখা হচ্ছে, আমি আইনক্সের সামনেই থাকব। চলে আসিস।

    তপনের ডাক কে কখনও তুচ্ছ করতে পারে না পলি, এই ছেলেটাই একমাত্র ওকে বুঝতে পারে, সাহস দেয়। তাই ইন্টার্ভিউ শেষ করে ও বাসস্টপের দিকে এগোল।

    এত ভিড় আজ,দুটো বাস পর পর ছাড়তে হলো। খবরে দেখেছিল মিছিল আছে। পরে একটা মিনি আসাতে কোনওরকমে ঠেলেঠুলে বসে পড়ল পলি। ভেতরে একটা পজিটিভ ফিলিংস কাজ করছিল সেই সময়, চাকরিটা হয়ে গেলে প্রথমেই বোনের নামে কিছু জমাতে শুরু করবে। বাকিটা সংসারে।

    বাস স্ট্যান্ডে বাইক নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল তপন। ফোনে আগেই জানিয়ে দিয়েছিল। পলি নামতেই একটু দূরে দাঁড়িয়ে থাকা তপনকে হাত দিয়ে ইশারা করল পলি। তপন বাইকটা সামনে এনেই বলল,
    • চল, উঠে পড় ...যাব তবে অন্য কোথাও...

    কেন আইনক্স ?
    • ধুর, ওসব মুভিটুভি পোষাবে না। আজ জমিয়ে গল্প করব।

    তপনের জমিয়ে গল্প মানেই পাক্কা দু ঘন্টার প্রোগ্রাম। পলি তবু রাজি হলো। শাড়িটা বাঁ হাতে অল্প তুলে নিয়ে একপাশ হয়ে বসে পড়ল বাইকে আর নিঃসঙ্কোচে হাত রাখল তপনের কাঁধে। বাইকও স্টার্ট হলো - ভুরুম ভুরুম...মন যেন তখনই গেয়ে উঠল, ‘এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হত’...  



    তপনের কাছে পলি হলেও ওর ভালো নাম পৌলমী। বাবা এক সময় স্কুল শিক্ষক ছিলেন, এখন রিটায়ার্ড। যদিও পেনশন অল্প, আর কিছু সেভিংস। সংসারের জন্য এ চাকরিটা ওর খুব দরকার। বোন এখনও পড়ুয়া, তবে পলি কোন রকমে গ্র্যাজুয়েশনটা সেরে নিয়েছে।

    ছোটবেলা থেকেই নিজের ইচ্ছেকে চাপা দিতে শিখে নিয়েছিল পলি। বাড়িতে লোক বলতে এক অবিবাহিতা পিসি আর ওরা চারজন। এই নিয়ে মাসের শেষ দিকে যখন টান পড়ে তখন সমস্ত প্রশ্নবাণ এসে মুখোমুখি হয় পলির দিকেই।
     
    • এতদিনে একটা চাকরি যোগাড় করতে পারলিনা, দেখতেও তো তেমন না! কী যে হবে তোর!
    মায়ের মত পিসিও বলে যায় একটানা...
    পলি তখন ওর নিজের ঘরে এসে চাকুরি বিজ্ঞাপনে মুখ লুকায়।

    তপন কী তবে ভুল করল, কিন্তু এই একটাই মানুষ ওকে ঠিকঠাক চিনেছে...
    তপনের কথা মনে পড়তেই একটা লাল হার্ট পৌঁছে গেল মোবাইলে... উত্তরে আরেকটি হার্ট খপ করে লুফে নিতে সময় নিল না পলি...

    তপনের সাথে আলাপ এমনই এক ইন্টার্ভিউ দিতে গিয়ে। প্রতিদ্বন্দী হিসেবে একবারও মনে হয়নি ওকে, বরং পাশাপাশি বসা অচেনা ছেলেটা সেদিন জানতে চাইল সব, পলিও বলেছিল এক এক করে। তবে চাকরিটা সেদিন কারোরই হয়নি।

    তপন এখন নিজেদের ব্যবসা সামলায়। শাড়ির দোকান ওদের। বাবা, দুই কাকা ও বাড়ির বড় ছেলে হিসেবে ওকেও এখন এ কাজ সামলাতে হয়। যদিও ডিগ্রিটা করে নিয়েছিল আগেই। ইচ্ছে ছিল আরো পড়ার, কিন্তু বাবার আদেশ বা ইচ্ছেতে এখন পুরোপুরি এই লাইনে। ওর মুখে শোনা যায় কত শাড়ির নাম...ঝরঝর করে বলে দিতে পারে তাদের দামগুলোও।
     
    • এ কাজ তোমার ভালোলাগে? সারাদিন লোককে শাড়ি দেখানো, পছন্দ করার জন্য এত কথা খরচ, আনন্দ পাও এতে?

    তপন হেসেছিল শুধু...
    জীবনে অনেক কাজই তো অনিচ্ছেতে করতে হয়। কোনদিন ভাবিনি দোকানে বসতে হবে। স্বপ্ন ছিল চাকরি করব, কিন্তু বাবার অমতে যেতে পারলাম না। বাড়ির ঐতিহ্য বল, আর যাই বল, সব হচ্ছে এই দোকান। এখন মোটামুটি মানিয়ে গেছি। দিব্যি কাটে। তবে আমাকে শাড়ির কাউন্টার সামলাতে হয়না, যোগেনদাকে সারাদিন দেখি - তাই নামগুলো মুখস্ত।
    বলে, একগাল হেসে নিল তপন।

    তপনের কথা শুনে শুনে আজ ওদের বাড়ির প্রত্যেককে চিনে নিয়েছে পলি। একবার পূজোতে তপন নিয়ে গেছিল ওদের বাড়িতে। সবার খুব পছন্দ হয়েছিল পলিকে। পলিও নিজের মিশুকে স্বভাবে আপণ করেছিল পুরো দাসগুপ্ত পরিবার।

    সেদিন ফেরার পথে বাসে তুলতে এসে তপন বলেছিল,
    • কবে আসবি পাকাপাকি ভাবে এ বাড়িতে!

    লাল হয়ে গেছিল পলির মুখ... ইচ্ছে হচ্ছিল বলে,
    • আমি তো থাকতেই চাই, তুমি নিয়ে এলেই হলো...

    আর তখনই কালো ধোঁয়া উড়িয়ে সামনে এসে দাঁড়িয়েছিল একটা ৭৯বি। যাওয়ার সময় তপনের কাছ ঘেঁষে যদিও পলি বলেছিল,
    • আসব শিজ্ঞিরি, দেখে নিও!


    কী খাবি বল? সারাদিন যে চাপে তোর খাওয়া হয়নি কিছু বেশ বুঝতে পারছি।
     
    • যা কিছু একটা বলো।

    তপন দু প্লেট চাউমিন অর্ডার করল, আর তা আসতেই ঝপাঝপ পেট পূজো সারছিল দুজনে।
     
    • আজ তোমার দোকান নেই?

    আছে তো...কাকাকে বললাম, এক বন্ধুর সাথে দেখা করতে হবে। আর্জেন্ট। আর এখন অফ সিজন চলছে, দোকানে অত ভিড় হয় না।

    পলি বলল,
    • আমি বেশিক্ষণ থাকব না, মাকে বলিনি। চিন্তা করবে।

    তপন সুড়ুত্‌ করে একটা লম্বা চাউমিন মুখে টেনে নিয়ে বলল,
    • বলতেই পারতিস তোমার জামাইয়ের সাথে দেখা করে ফিরব।

    পলি তপনের বাঁ হাতটা জোরে চেপে ধরল।
    • খালি ইয়ার্কি না! আমি এদিকে টেনশনে মরে যাচ্ছি ...
    -.টেনশন কিসের!... চাকরিটা পেলে কোনমতে একটা বছর শুধু। দেখ, আমারও কিন্তু বয়স বাড়ছে। অপেক্ষা করাস না...

    তুমি থামবে...! বলে ওকে শাসায় পলি। তপন নিজ আনন্দে প্লেটের চাউমিন শেষ করে, মাঝে দু একবার প্লেট থেকে খাইয়েও দেয় পলিকে।

    এ অধিকার তপনকে দিতে পলিরও ভালোলাগে। তাই ও বাধা দেয়না। বরং আনন্দে কাছে এগিয়ে যায় আরো। এদিকে কথা বলতে বলতে অনেকটা সময় যায়। তপন জানায় ওকে বাড়ি পৌঁছে দেবে তাই পলি নিশ্চিন্তে আবারও উঠে পড়ে বাইকে। কলকাতার রাস্তায় হু হু করে ছুটে চলে ওদের বাইক...তখন সন্ধ্যা হয়ে এলো।


    অফিসটা সেভেন্থ ফ্লোরে, অগত্যা লিফটে নামতে হলো বেসমেন্টে। কোণের একটা টেবিল দেখে পলি বসে পড়ল। ভিড় মোটামুটি। টি টাইম চলছে বোধহয়। মেনুতে চোখ বুলিয়ে চা ও একটা সিঙারা অর্ডার করল পলি। মা তখনই ফোন করে জানাল, বাবার রাতের ওষুধটা আনতে হবে। ছবি বোন পাঠিয়ে দিয়েছে প্রেস্কিপশনের।

    মা যদিও জিজ্ঞেস করল না, কতক্ষণ লাগবে। পলি নিজেই জানাল, ওর ফিরতে একটু দেরী হবে।

    মনে মনে ভেবে রেখেছে আজ তপনকেও সারপ্রাইজ দেবে। সটান গিয়ে উপস্থিত হবে ওদের দোকানে। আগে কাকুকে একটা প্রনাম সারবে তারপর বাকি সব।

    চা শেষ হলো অনেকক্ষণ তাও সময় যেতে চায়না। মোবাইলে টুং টুং করে দুটো মেসেজ এলো তপনের।
     
    • কোথায় তুই?
    - একটু বেরিয়েছি। কেন?
    • বাড়ি থেকে কিছু জানেনা। তাই জানতে চাইলাম। 
     
    ‘আচ্ছা’ লিখে ফোন রাখতে যাবে ব্যাগে, তখনই ক্যান্টিনের টিভি স্ক্রীনে দেখতে পেল প্রিয় এক অভিনেতার মৃত্যু নিয়ে এখনও চর্চা চলছে। যে মানুষটা চলে গেছে তাকে তো আর ফিরে পাওয়া যাবেনা। হ্যাঁ দোষীকে শাস্তি দেওয়া প্রয়োজন। সুইসাইডে প্ররোচনা যে দেয় সেও সমান দোষী। দিনগুলো সত্যি ভালো যাচ্ছেনা।

    পলির মধ্যেও ইদানিং একটা মনখারাপ প্রায়শই গ্রাস করে। ওর মনে হয় ও কিছুই করতে পারবেনা। বাড়ি থেকেও এই একই কথা রোজ শুনতে হয়, তাই আজ যদি চাকরিটা হয়ে যায় সবাই খুশি হবে। এসব ভাবতে ভাবতেই দেখল সময় হয়ে এসেছে। বিল মিটিয়ে আবারও লিফটে উঠে এলো সাত তলায়। রিসেপশনিস্টকে জিজ্ঞেস করে জানল, বড়বাবু সই করলেই টাঙিয়ে দেবে। উনি সবে মাত্র এসেছেন।

    পলির ভেতরটা গুরগুর করতে লাগল। কিভাবে বোঝাবে এ অনুভূতি, সবার আগে কাকে ফোন করবে, মা না তপন?


    পৌলমীর অফিস, বোনের স্কুল নিয়ে এখন সকালগুলো খুব ব্যস্ততায় কাটে...তপনের আসা যাওয়াও বেড়েছে। দুই বাড়ি থেকে মেনে নিয়েছে ওদের ব্যাপারটা। খুব শিজ্ঞিরি আংটি বদল হবে এমনই ভাবছে বড়রা...

    অফিসেও পৌলমীকে সবাই এক নামে চেনে...অনেক বড় বড় দায়িত্ব ওকে সামলাতে হয়। বড়বাবু কৌশিক সেনের ডান হাত হতে তাই বেশি সময় লাগেনি পলির।

    যদিও সেদিন তপন ওকে বেশ করে রাগিয়ে দিয়েছিল...
    • আমাকে আবার ভুলে যাস না যেন...আজকাল যা ‘কৌশিক’ ‘কৌশিক’ করছিস...

    পলিও শাসিয়ে দেয় মস্ত অধিকারে।

    ডেস্কে এখন সব লেখাই সামলাতে হয় পৌলমীকে। রোববারের সাপ্তাহিক কলামে নিয়মিত লিখছেন এক উঠতি লেখক। এই পত্রিকাটির বৈশিষ্ট্য এই যে নাম দেখে লেখা নেয়না। কনটেন্টই আসল...আর তা বাছাই প্রক্রিয়ায় পৌলমী নিজেও এখন একজন। ওই প্রথম সিফারিশ নিয়ে আসে, আর কৌশিক পাতা উল্টিয়েই তাতে মোহর লাগিয়ে দেয়।

    প্রত্যেক রোববার এ লেখার জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে...ফেসবুকেও ওদের পত্রিকার পেজে লাইক সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। কৃতিত্ব, এতে যুক্ত থাকা সকলেরই, তবে বেশি অংশের ভাগীদার নাকি পৌলমীই...কারণ সে জয়েন করার পর থেকেই পত্রিকার শ্রীবৃদ্ধি হয়েছে – এমন কানাঘুষো করে অনেকেই...

    যদিও লিস্ট টাঙানোর দিন পর পর দুটো ঘটনা ঘটে যায়। 
    খবরে দেখিয়েছিল বহুতল থেকে একটি মেয়ের ঝাঁপিয়ে পড়ার দৃশ্য ও সুভাষ পল্লীর একত্রিশ বছরের মেয়েটি স্বপ্ন পূরণ হওয়ার খুশিতে অনেক দেরী করে বাড়ি ফিরেছিল।

    সেদিন পৌলমী ছিল দুজনেই...

    এ খবর শুধু দুই জন জানে –

    এক কৌশিক সেন, ও দুই - এ শহর কলকাতা...

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন