এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • প্রপঞ্চময় জগতের চোরাবালিতে একা

    Surajit Dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ | ১৭১ বার পঠিত | রেটিং ৩ (১ জন)
  • স্নেহের, অনুশাসনের, ভালোবাসার, প্রিয়জনদের জগৎটা ছোট হতে হতে প্রায় শূন্য হয়ে আসছে। সুজলাং, সুফলাং এই ধরিত্রীতে জন্ম নেওয়ার পর প্রিয়জনদের এক বিশাল জগৎ পরমানন্দ মাধবের কৃপায় স্নেহের, অনুশাসনের, ভালোবাসার, আশ্রয় - প্রশ্রয়ের বন্ধনে বেঁধেছিলো। মায়া - মমতায় আবদ্ধ হতে হতে মোহময় হয়ে উঠেছিল জগৎটা। স্কুল, কলেজের জীবনে সেই জগৎটা আরও ব্যাপ্ত হয়েছিল। শিশুকালের বা যৌবনের শিশুসুলভ মনটা তখনও পঙ্কিলতার গন্ধ পায়নি, ফলে জগৎটা পারিজাতময় ছিল একটা বিশাল সময় জুড়ে। কলেজ শিক্ষার শেষে চাকুরী জীবনে প্রবেশের পরে সেই পারিজাতের সুগন্ধ ক্রমে উবে যেতে থাকে, পৃথিবী ক্রমেই গদ্যময় হতে থাকে। শিশুমন পঙ্কিলতার গহ্বরে হাঁফিয়ে উঠতে থাকে। আবার বিবাহের পরে সংসারের পাকেচক্রে জীবনের আস্বাদন বা ঘ্রাণ নেওয়ার ফুরসৎটুকুও অপ্রতুল হয়ে পরে। বদলীর চাকুরী, সন্তানের জন্ম, তার বড় হয়ে ওঠা, সন্তানের শিক্ষা - দীক্ষা ইত্যাদির মধ্যে দিয়ে বছরগুলো জীবনের হিসেব থেকে কবে কবে যে খসে পড়ে গেছে তার হিসেব নিতে গিয়ে দেখা যায় বয়সটা বর্তমানে পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই। মধ্যের সময়টাতে মন পঙ্কিলতায় গাঁথা পড়েছে না সুগন্ধিতে ভরপুর হয়েছে তা পরমানন্দ মাধবই জানেন। সে হিসেব নিতে গেলে খানিক সময় ধরে মনকে যে পিছনের পথে ফিরে তাকাতে হয়, সম্মুখসমরে দেহ - মন এতই ব্যস্ত ছিল তাতে পিছনে ফেরার সেই অবকাশটুকু আর হয় নি। বিবাহসুত্রে আবদ্ধ হওয়ার পরে শ্বাশুড়ী - শ্বশুড়সহ স্ত্রীর সূত্রে প্রিয়জনের সংখ্যা আরও বেড়েছে। সেই সম্পর্কগুলোও ক্রমে নিবিড় থেকে নিবিড়তর হয়েছে এবং স্নেহ, মমতায় আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়েছে। কিন্তু সমরপ্রাঙ্গণে মাঝের সময়টুকু এত দ্রুত কেটে গেছে যে, মনে হয়, বয়সটা একলাফে ২৫ থেকে ৪৫-এ পৌঁছে গিয়েছে। জীবনযুদ্ধের সেই সময়টার আস্বাদন আর নেওয়া হয় নি। জীবনযুদ্ধে অনেক অভিজ্ঞতা সঞ্চয় নিশ্চয়ই হয়েছে, জীবনে পরিপক্কতা এসেছে, কিন্তু বারুদের গন্ধটা তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করা আর হয়ে ওঠেনি।

    পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই বয়সে এসে সংসার জীবনে কিছুটা থিতু হওয়ার পরে এবং চাকুরী জীবনের পঙ্কিলতাকে জীবনের রঙ্গমঞ্চ থেকে পৃথক করতে সক্ষম হওয়ার পরে যখন একটু ফুরসৎ পাওয়া গেলো, দেখলাম জীবনযুদ্ধের নামে অনেক কিছুই হারিয়ে ফেলেছি। কিছু অতি প্রিয়জন দূরে সরে গেছে, সম্পর্কের চিড় কখন বৃহৎ হতে হতে ফাটলের আকার নিয়েছে বোধগম্য হয়নি। জীবনযুদ্ধের সংগ্রামে কার্য, কারণ বড়ই গোলমেলে। জীবনের নামে, বেঁচে থাকার নামে, লড়াইয়ের নামে, কখন যে নিজেকেই সংগ্রামের মঞ্চে একা হয়ে যেতে হয়! আশেপাশে কাউকে পাওয়া যায় না। এ কোনো জয়ের লক্ষণ নয়, বাকীদের হারিয়ে মঞ্চে একা মানে দৌড়ের মাঠের জয় হতে পারে, কিন্তু জীবনের মঞ্চে এ হারেরই নামান্তর। সম্পর্কের ফাটল আর এই জীবনে সারিয়ে ওঠা যায় না। ফেলে আসা দিনগুলোতে অনেক বন্ধু ছেড়ে চলে গিয়েছে অথবা সম্পর্ক তলানিতে এসে ঠেকেছে। হিন্দুশাস্ত্রে শ্মশানবন্ধুকেই সেরা বা সর্বোত্তম বন্ধু আখ্যা দেওয়া হয়েছে। আবার "সুখের পায়রা" কথাটি সেই কোন ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি। সুখের সঙ্গী না হলেও দুঃখের যে সঙ্গী, সেই তো আসল বন্ধু। জীবনের মঞ্চে যখন নিজেকে একা দেখতে পাই, তখন বুঝতে আর বাকী থাকে না যে, সকলে ছেড়ে চলে গিয়েছে। কিন্তু তখনই তো সকলকে দেখতে পাওয়ার কথা। পরাজিত সৈনিকের দুঃখের সঙ্গী! সেও বোধহয় পরমানন্দ মাধবের লীলাখেলা! যখন পিতা - মাতা সন্তানের জন্য জীবনের মঞ্চে লড়াই করে তখন সন্তানের মন নিষ্কলঙ্ক, পারিজাতময়। আর সন্তান যখন একা সেই মঞ্চে লড়াই করে, ধীরে ধীরে সেই নিষ্কলঙ্ক মন পঙ্কিলতায় ডুবে যায়। ঈর্ষা, বিদ্বেষ, প্রতিযোগিতা নামক নানান কুটিল বিষয় মনের মধ্যে বাসা বাঁধে। একজনের থেকে অন্যজনকে দূরে সরিয়ে দেয়। জীবনের মঞ্চে তুমি একা মানে অন্যরা তোমাকে ফেলে এগিয়ে গেছে। 

    অত্যন্ত প্রিয়জনেরা পাশে থাকলেও থাকতে পারে। কিন্তু একাধিক সন্তানের মধ্যে যদি কেউ অসফলতার আস্বাদ পেয়ে থাকে, পিতা - মাতাও সেই সন্তানের থেকে দূরে সরে গিয়ে সফল সন্তানের পাশে দাঁড়ায়। আজকের দিনে অধিক সন্তানের প্রবণতা কমে গেছে বলে পিতা - মাতাকে প্রিয়জন হিসেবেই পাশে পায় সন্তানেরা, তা সে সফলতার স্বাদ পাক বা না পাক। ফলতঃ পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই বয়সে এসে যখন পিছনে ফিরে দেখার অবকাশটুকু পেলাম, অতি প্রিয়জন ছাড়া আর কাউকেই দেখতে পেলাম না আশেপাশে। প্রথম নিজেকে বড় একা মনে হলো। অনেক চেষ্টা করেও নিজের অসম্পূর্ণতার কারণ খুঁজে পেলাম না, বাকী জীবনে নিজেকে সম্পূর্ণ হিসেবে ফেরত পাওয়ারও কোনো হদিশ পেলাম না। প্রিয়জন যারা দূরে চলে গিয়েছিল, তারা দূরেই থেকে গেলো আবার তলানিতে চলে যাওয়া সম্পর্ককেও জোড়া লাগানো গেলো না বন্ধুদের সাথে। কেউ ভাবে আমি তাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে, আবার কেউ ভাবে আমি তাদের চেয়ে অনেক পিছিয়ে। বন্ধুত্ব, আত্মীয়তা এই সম্পর্কগুলোর মধ্যে এগিয়ে - পিছিয়ের মতো তুলনামূলক বিষয় কোথা থেকে আসে তা আজও বোধগম্য হলো না। তবু এইসব মেনে নিয়েই, ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বাকী জীবনের যুদ্ধে সামিল হওয়া ছাড়া অন্য উপায় নেই বলেই আবার পথচলা শুরু করতে হয়।

    ছোটবেলার স্মৃতি হাতড়ে বন্ধু, প্রিয়জনদের যে ছবিগুলো ভেসে ওঠে, তার সাথে বর্তমানকালে তাদের ব্যবহারের কোনো মিল পাই না। আমাকে কেন্দ্র করেই যেনো সেইসব বন্ধু, প্রিয়জনেরা আবর্তিত হতো এবং তাদেরকে কেন্দ্র করে আমিও আবর্তিত হতাম। মনের টান ছিল, প্রাণের টান ছিল, আত্মার টান ছিল। সে টান যেনো আজ বড়ই শিথিল, হয়তো বা ছিঁড়েও গেছে কোথাও কোথাও। যে যার মতো নিজের নিজের পৃথিবী তৈরী করে নিয়েছে। অতি দ্রুততার সাথে বদলে যাওয়া সমাজের সাথে তাল মেলাতে গিয়ে হয়তো আমরা নিঃস্ব হয়ে গেলাম। সফলতার পেছনে দৌড়তে গিয়ে, অর্থের পেছনে দৌড়তে গিয়ে, প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বাসনায়, পরবর্তী প্রজন্মকে স্বচ্ছল দেখার বাসনায় আমরা নিঃসঙ্গ হয়ে গেলাম। আমিও নিশ্চয়ই ২৫ থেকে ৪৫ অব্দি এই দৌড়ে সামিল ছিলাম, সেই কারণেই দিগ্বিদিকশূন্য হয়ে পড়েছিলাম, সেই সময়টায় আমিও নিশ্চয়ই বন্ধু, আত্মীয় স্বজনদের আবর্ত থেকে দূরে সরে গিয়েছিলাম। আমাদের আগের প্রজন্মকে কিন্তু এই ইঁদুর দৌড়ে সামিল হতে দেখিনি। তার আগের প্রজন্মকেও দেখিনি নিঃসঙ্গ হয়ে যেতে। একে অপরের খোঁজ নিতে দেখেছি, কুশল বিনিময় করতে দেখেছি, দু - দিন দেখা না হলে বাড়ী গিয়ে খবর নিতে দেখেছি, মনের সুখে আড্ডা মারতে দেখেছি, মাটিতে আসন বিছিয়ে পাত পেরে খেতে দেখেছি, পরস্পরের হৃদয়ের টান অনুভব করতে দেখেছি, অন্যের দুঃখে চোখের জল ফেলতে দেখেছি। আমরাই বোধহয় প্রথম প্রজন্ম যারা আর অন্তরের টান অনুভব করিনা। অথচ, আমাদের কলেজ জীবন অব্দি এইরকম সমাজ জীবন দেখিনি। পরিবর্তন হয়তো আসছিল, কিন্তু তা হৃদয়ঙ্গম করতে পারিনি। কবে কবে আমি বা আমরা সেই ইঁদুর দৌড়ে সামিল হয়ে গেছি তা টেরও পাইনি।

    বলা হয়ে থাকে, কোনো লক্ষ্যই একমাত্র নয়, তাই একটা লক্ষ্য পূরণ হলে আবার একটা লক্ষ্যের প্রতি ধাবিত হই আমরা। শেষ অব্দি লক্ষ্য পূরণের ঘুর্ণনে আবদ্ধ হয়ে পড়ি। বয়স বাড়লে বড় একা লাগে, পিছনে ফিরে দেখতে গেলে দেখা যায়, হাতে পেন্সিলের বেশী কিছুই নেই। কিছু ধন - সম্পত্তি হয়তো হয়েছে, কিন্তু আত্মীয় - পরিজন, বন্ধু বান্ধব বলতে কেউই নেই, সন্তান মানুষ হয়নি, পাড়া প্রতিবেশীদের সাথেও সম্পর্ক নেই। সংসার কপোত কপোতীর সুখ - দুঃখের সম্পর্কের মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে। ছেলেমেয়েরা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলে বাড়ীর বাইরে এমনকি বিদেশে অধিষ্ঠিত হয়েছে, আর প্রতিষ্ঠিত না হলে সে বড় একটা সংসারী নয়। স্নেহ, অনুশাসন, ভালোবাসা সব কিছুই কর্পূরের মতো উবে গিয়েছে। এরপরে আছে প্রিয়জনদের বিদায় পর্ব। পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই বয়স থেকেই (কিছু ক্ষেত্র বাদ দিলে) প্রিয়জন বলতে তখনও যারা থাকে, একে একে বিদায় নেওয়া শুরু করবে। আবার ছোটবেলায় যাঁদের প্রিয়জন বলে জানতাম কিন্তু বর্তমানে প্রিয়জনের পরিধির বাইরে চলে গেছে, তারাও একে একে বিদায় নেওয়া শুরু করবে। সেই খবরও কানে এসে পৌঁছবে। মন বেদনাময় হয়ে উঠবে। আমি নিজেও এর ব্যতিক্রম নই, বিগত বছরগুলোতে একে একে সবাই আমাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে না ফেরার দেশে। আমার পিতা, মাতা এবং শ্বশুরবাড়ী, সবদিক মিলিয়ে সংখ্যাটা বিশাল ছিল, আমার প্রজন্ম অব্দি একশোর উর্ধ্বে। আমার প্রজন্ম বাদ দিলে, বর্তমানে সেই প্রিয়জনদের সংখ্যা কমে দশের নীচে নেমে গেছে। এরমধ্যে বেশ কিছু অতি প্রিয়জনদের মৃত্যু চোখের সামনে ঘটেছে। চোখের সামনে কোনো মৃত্যু ঘটলে মানসিক বেদনা ও অবসাদের কথা কাউকে বলে বা লিখে বোঝানো মুশকিল। প্রিয়জন হারানোর আর্তির মধ্যেই মনে হতে শুরু করে, তাহলে কিসের জীবন, কিসের ঈর্ষা, কিসের বিদ্বেষ, কিসের প্রতিযোগিতা? জগৎটা ক্রমেই অন্ধকারময় হয়ে আসে, মনে হয় এই পৃথিবীতে আমি একা দাঁড়িয়ে আছি, গোটা পৃথিবীটা আমাকে গিলে খেতে আসছে। সুদূর প্রান্তরেও কেউ কোথাও নেই, যার সাথে অন্ততঃ দুটো কথা বলতে পারবো। আগের প্রজন্মের ফেলে যাওয়া প্রিয়জন বেষ্টিত পৃথিবীকে আমরা নিজেরাই ইঁদুর দৌড়ের পৃথিবী বানিয়ে প্রিয়জন - বন্ধু হারা করেছি, পঙ্কিল বানিয়েছি। সেই পঙ্কিলতায় এখন আমরা নিজেরাই চোরাবালির মতো নিমজ্জিত হয়ে চলেছি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন