এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • বিকেলে ভোরের আলো

    PRABIR CHATTAPADHYAY লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৪ এপ্রিল ২০২১ | ১৩৪৭ বার পঠিত
  • ইংরেজি নববর্ষের পরে প্রথম কাজের দিন। বর্ষবরণ উৎসবের মদিরতার শেষে আর অনেক অনিচ্ছায় শীতের ওম ভেঙে কলকাতা সবে পথে নেমেছে ।

    আজ অফিসের গাড়ি হাওড়া থেকেই নিতে হবে। এক রাশ অনিচ্ছা আর বিরক্তিকে সঙ্গী করে গুটি গুটি যাদবপুরের এইট-বি বাস স্ট্যান্ডে এলাম ই-ওয়ান ধরব বলে। মেয়েটিও হাওড়া যাওয়ার বাস ধরবে বলে আমারই সাথে দাঁড়াল।

    এক সময় বাস এল। খুব বেশি ভিড় ছিল না।

    একটা ডবল সিটে জানালার ধার পেতে খুব বেশি কসরত করতে হল না। একটু পড়ে মেয়েটিও আমারই পাশের ফাঁকা সিটে বিনা দ্বিধায় অতি পরিচিতের মতো বসে পড়ল।

    এবার যেন আমার ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় আড়ামোড়া ভেঙে উঠে পড়ল। বাস চলতে শুরু করল। দেবতাদের শুনেছি নাকি তৃতীয় নয়ন থাকে। বেশ বুঝতে পারছি মানুষেরও আছে। বয়স কতই বা, কুড়ি-একুশ হবে হয়ত।

    বড় বড় উজ্জ্বল কাল চোখের কী গভীর দৃষ্টি ! অনায়াসে যেন কোনও মানুষের ভিতরটা পড়ে নিতে পারে। মরালীর মতো গ্রীবা। খুব ফর্সা নয়। তবে ত্বকের ঔজ্জ্বল্যে আর লাবণ্যে অন্য যে কোনও ফর্সা মেয়েকে পিছনের সারিতে দাঁড় করাবে, তা হলফ করে বলতে পারি।

    পাহাড়ী ঝর্ণার মতো উচ্ছল।

    ভোরের পাখি বুঝি ডানা মেলছে। আমার চোখ জানালার বাইরে। কিন্তু দৃষ্টি ঝাপসা। তৃতীয় নয়ন মেপেই চলেছে। এক সময় মেয়েটির দিকে ঘাড় ঘোরালাম।

    - তুমি এত ঠাণ্ডায় সোয়েটার বা পুলওভার কিছু চাপাওনি কেন? শীত লাগে না?
    - না, ঠিক তা নয়! আনা হয়ে ওঠে নি। আসলে বাড়ি থেকে খুব তাড়াহুড়ো করে দৌড়ে এসেছি তো !
    - মা জানতে পারলে তো খুব বকা দেবে, নাকি? আসলে তোমাদের এই তাজা বয়সে কাঁপুনি কমই লাগে।

    এ কথায় হাসিতে যেন পাহাড়ী ঝর্ণা আছড়ে পড়ল। হাসি থামল। তারপর ...

    - আপনি হাওড়া যাবেন বুঝি ?

    সম্বোধনের মধ্যে একটু কেমন যেন মাদকতা মেশান। অগত্যা! কারণ সংসার নামক একটি অদৃশ্য জোয়াল আমার কাঁধে আছে তো, তাই!

    - ওখান থেকে আবার উলুবেড়িয়া। অফিস। তা তোমার কেন মনে হল আমি হাওড়া যাব?

    গলায় কানে হাতে জাঙ্ক জুয়েলারির অধুনা সংস্করণ। কপালে কাঁচপোকার মতো টিপে মোহময়ী লাগছে।

    - এমনিই বললাম। দেখি ইওয়ানের অধিকাংশই হাওড়ামুখী। তারপর ওখান থেকে আবার তো আপনাকে ট্রেন ধরতে হবে ।

    কেন জানিনা এবার আমি একটু হেসে উঠলাম। তবে কোনও পাহাড়ী ঝোরা নয়, বলা যেতে পারে স্রোতহারা মজে যাওয়া কোনও নদীতে ক্ষীণধারা।

    - তার দরকার হবে না। ওখানে পক্ষীরাজ থাকবে।
    - হ্যাঁ, সেটা আবার কী?
    - অফিসের গাড়ি।

    আবার ঝরণা গড়িয়ে পড়তে লাগল।
    বাইরে তাকাই। মাঝে মাঝেই তো বাসে যাই। এই ই-ওয়ানেই। আজ ময়দানের ঘাসেরা এত তাজা যেন এক চপলা কিশোরী শুয়ে আছে। কলকাতা কি যুবতী হচ্ছে?

    কী মনে করে বিশ বছরের যুবার সাহস ফিরে এল।

    - এত সুন্দরী যখন, নামও নিশ্চয়ই আরও সুন্দর হবে।

    দুষ্টুমি মাখানো প্রশ্রয়ে ভেসে এল,

    - বনানী দাস।
    - এমন বনানীর দাস হওয়া তো ভাগ্যের সৌভাগ্য লাভ বৈকি!
    - কী বল্লেন?

    আবার ঝর্ণা যেন ভেঙে ভেঙে পড়তে লাগল। হঠাৎ মরালীর মতো গ্রীবা নামিয়ে একটু ঝুঁকে এল,

    - আপনি না খুব সুন্দর করে কথা বলেন। আমি না এমনটা খুবই পছন্দ করি!
    - মানে ?
    চোখ বড় করে মেয়েটির দিকে তাকাই।
    - না মানে এই রকম কথা বলার মানুষ আমি খুব পছন্দ করি কিনা, তাই! আপনি না খুব ভাল বন্ধু হতে পারবেন।

    একটু পিছনে হেলে চোখ মটকে বলি,
    - কার? আর হলে ক্ষতিই বা কী?

    এবারে পাহাড়ী ঝরণা আর স্রোতহারা ক্ষীণধারা মিলে মিশে গেল।
    স্ট্রাণ্ডরোডে এক মিছিলের জ্যামে পড়ে গেল। আর এগোতেই চায় না। কে যেন বাসটাকে একটা পিপঁড়ের সাথে বেঁধে দিল।

    - এই রে! আমি বোধহয় বাড়িতে মোবাইল ফেলে এসেছি।

    হঠাৎ মেয়েটি আর্তনাদ করে উঠল। যেন এক অব্যক্ত যন্ত্রণায় কুঁকড়ে গেল। পরক্ষণেই শিশুর মতো কলকলিয়ে উঠল।

    - ক্ষতি কী এই তো আপনার সাথে গল্পে কেমন সময় কেটে গেল। অন্যদিন তো মোবাইলেই গোটা পথ ডুবে থাকি। তবে আমাকে কেউ পাবেনা বা প্রয়োজনে কারোকে করতেও পারব না, এ ছাড়া আর কী হবে?

    এখান থেকে হাওড়া টার্মিনাস বেশি দূরে নয়। বাস খোঁড়াতেই থাকল। কিন্তু সময় চলে যাচ্ছে ঝড়ের বেগে। জ্যামটা আরো কিছুক্ষণ থাকলে কীই বা এমন ক্ষতি? উল্টোদিকের থ্রি সিটের প্রথমে ছেলেটি মোবাইলে মগ্ন। কিন্তু তার পাশে বসা মধ্যবয়সী ডানদিকের জানালা দিয়ে না তাকিয়ে আমার বাঁদিকের জানালা দিয়ে আবহবিদ বা দার্শনিকের দৃষ্টি নিয়ে পলকহীন তাকিয়ে আছে। লক্ষ্য করলাম কণ্ডাকটার আজ যেন সরকারি কাজে অকুণ্ঠ সেবা প্রদান করার পরাকাষ্ঠা দেখাতে তিন-চারবার ঘুরে গেল এবং প্রতিবারে কেউ টিকিট কাটতে বাকি আছে কিনা তা জিজ্ঞাসা করার মোক্ষম জায়গা বেছে নিল এক্কেবারে মেয়েটির ডানদিকে।

    তার হালকা ছোঁয়া আর শরীর থেকে নেমে আসা ডিওর রহস্যময় গন্ধে কেমন যেন আদিমতা তৈরি হয়েছে ।

    একে একে সে স্কুলের দস্যিপনা, বন্ধুদের হুল্লোর, কলেজের উদ্যামতা, বাড়ির গল্প ---- সবই অবলীলায় বলতে থাকে। আমি মন্ত্রমুগ্ধ শ্রোতা। এক সময়ে বাস হাওড়া ব্রিজে উঠে পড়ল।নিয়মিত দেখা আটপৌরে গঙ্গাকে আজ রূপসী লাগছে। ডাকে চমক ভাঙল।

    - কিছু মনে না করলে, আপনার মোবাইল নম্বরটা নিতে পারি?

    কর্মজীবন ও ব্যক্তিবিশেষের প্রয়োজন আর সুবিধার সাথে তাল রাখতে গিয়ে গণ্ডাখানেক সিম। ভাবছি সেগুলির মধ্যে কোনটা দেওয়া ঠিক হবে। সিদ্ধান্ত নিতে সময় কাটাতে কপট খোঁজার ভঙ্গিতে ব্যাগের মধ্যে মোবাইল হাতরাতে লাগলাম। একটু পরেই হাত দিয়ে থামিয়ে যেন ছলাৎ করে বলে উঠল,

    - থাক, আমারটাই আপনাকে দিচ্ছি।

    বলেই হঠাৎ একটা চিরকুটে লিখে,
    - এই নিন।

    নিতে গিয়ে হাতের পরশে কোনও এক অচিন পাখি বুকের খাঁচা ছুঁয়ে গেল। শেষে বাস স্টেশন চত্বরে ঢুকে পড়ল। কিন্তু বাইরে তাকিয়েই মেয়েটি হাহাকার করে উঠল।

    - এ মা! হাওড়া চলে আসল?
    - কেন আজ কি এই ই-ওয়ানের অন্য কোথাও যাওয়ার কথা ছিল?
    - বা রে! আপনি ঠাট্টা করছেন? জানেন আমার ফেয়ারলি নামার কথা?
    - কী করে জানব? আসলে আমারই জেনে নেওয়া উচিত ছিল। তাহলে ঠিক সময়ে নামিয়ে দিতে পারতাম।

    এবার বড় বড় চোখ করল।

    - আবার!
    - কোনও অসুবিধা নেই ।আমি এখনই নামিয়ে দিয়ে আসছি।

    উত্তর না দিয়ে আমার আগেই হন হন এগিয়ে গিয়ে নেমে গেল। একটু পড়ে আমি নামলাম। দেখি একপাশে দাঁড়িয়ে আমার জন্য অপেক্ষা করছে। মোবাইল বার করে ড্রাইভারকে ডাকতে যাচ্ছি।

    - আপনি ব্যস্ত হবেন না, প্লিজ। এটুকু রাস্তা তো! আমি ফেরি ধরে নেব। গঙ্গা দেখতে আমার খুব ভাল লাগ।

    ''বিশ্বাস করো, গঙ্গা দেখতে আজ আমারও খুব ভাল লাগত", অনেক চেষ্টা করেও মুখফুটে কথাটা বলতে পারলাম না। উৎসাহের বেলুনটা কেমন করে যেন চুপসে গেল। ছাপোষা মধ্যবিত্তের গণ্ডি দুর্লঙ্ঘ্য। ঢ্যাঁড়শ-মূলোর দামের গ্রাফ, রোজ সকালে খবরের কাগজের মত নিয়মিত গিন্নির মুখ ঝামটা, অফিসে বাড়তি ডি.এ.-র ভূমিষ্ঠের সম্ভাবনায় দোদুল্যমান, সন্ধ্যারাতে বাড়ি ফেরার পর পাড়ায় বন্ধুদের মধ্যে বিশ্বকাপ বা টিটোয়েন্টির জ্বরের তাপে একটু সেঁকে নেওয়া আর বড়জোর ন-মাসে ছ-মাসে ইয়ারদোস্তদের সাথে বি.পি কি আর.সি-র ছোট্ট রঙিন গেলাসে জীবনটাকে একটু জারিয়ে নেওয়া এই নাগরিক চক্রব্যুহ থেকে নিস্তার পাওয়া যে অসম্ভব ! একদিকে আহ্নিকগতি- বার্ষিকগতির প্রবাহের মাঝে পাওয়া-নাপাওয়া অন্যদিকে বয়সের টানাপোড়েনে বিপর্যস্ত মধ্যবিত্তের এ যে জীবনদর্পন। কাজেই পরকীয়াতে সামিল হওয়া বা পরক্রিয়া উপভোগ করার এলেম বা ফুরসত কোথায়?

    চপলা হরিণীর মতো বনানী দ্রুত পায়ে ভিড়ের মাঝে মিশে গেল। তার অপসৃয়মান শরীরের দিকে একদৃষ্টিতে চেয়ে আমি স্থানুর মতো দাঁড়িয়ে রইলাম। পড়ন্ত বেলায় এক ঝলক সকালের সোনা রোদ যে পরম পাওনা!!

    একটু অপেক্ষাকৃত ফাঁকা জায়গায় গিয়ে দাঁড়ালাম। একটা সিগারেট ধরিয়ে লম্বা টান দিলাম। এক মুখ ধোঁয়া ছেড়ে বড় একটা শ্বাস নিলাম। চারিদিকে সব সংসারী মানুষকে দেখে কলের পুতুল মনে হল। ফুটপাথের কোণের দিকে ভিখারিটা কৌটোতে পয়সা নাড়িয়ে গেয়ে যাচ্ছে, "... বন্ধু তিনদিন তোর বাড়িতে গেলাম দেখা পাইলাম না, বন্ধু তিনদিন ..."

    পকেট থেকে চিরকুটটা বার করে দলা পাকাতে পাকাতে এক সময় ছুঁড়ে দিলাম। গঙ্গার দিক থেকে উদাসী হাওয়া এসে উড়িয়ে নিয়ে গেল চিহ্নটুকু না রেখে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন