পছন্দ | জমিয়ে রাখুন | পুনঃপ্রচার |
ইদানিং ইউটুবে কিছু শর্ট ফিল্ম দেখলাম , কয়েকটা বেশ ভালো আর তার মধ্যে এইটা অসাধারণ
আমাজনে দেখুন পন্চায়েত। বেশ ভালো। একটি নব্য আধুনিক ছেলে ক্যটের প্রেপ করার সাথে সাথে পন্চায়েতের সেক্রেটারির কাজ নেয়। ৮-১০ পর্বের সিরিজ। বেশ কিছু সামাজিক সমস্যাকে ছুয়ে গেছে কিন্তু একটা অদ্ভুত মজার আর মানবিক স্পর্শের ভিতর দিয়ে। ভালো লাগবে মনে হয়।
ইউটিউব থেকে উঠে আসা লিটল থিন্ক্স 2 দেখুন নেটাফিল্ক্সে। তার আগে দেখে নিন এদের প্রথম পর্ব। ইউতুবেই পাবেন নয়তো জানি না। আমি এই ফিল্টার্কপি গ্রুপের কাজ বছর দুয়েক ধরে দেখছি বেশ বেশ bhaalo
নেটফ্লিক্সে নতুন রিলিজ করেছে হিন্দি সিনেমা "লুডো"। অনুরাগ বসুর পরিচালনায় আড়াই ঘন্টার অ্যান্থোলজি সিনেমা।
চারটে পৃথক গল্প। একজন সেন্ট্রাল ক্যারেকটার। কখনও কখনও এই আলাদা গল্পের ক্যারেকটারদের পথে দেখা হচ্ছে। কনফ্লিক্ট হচ্ছে। আবার আলাদা দিকে চলে যাচ্ছে। এই সিনেমায় প্রেম রয়েছে, প্রেম ভাঙা রয়েছে, অ্যাকশান আছে, গ্যাঙ্গস্টার আছে, প্রচুর কমেডির সাথে ট্রাজেডি মিশে রয়েছে, মরালিটি নিয়ে বাক্যালাপ রয়েছে। সব মিলিয়ে জমজমাট সিনেমা লুডো। এই ধরনের সিনেমা ভারতে নতুন হলেও হয়েছে। একটি তামিল সিনেমার কথা এখনি মনে পড়ছে। আরো নিশ্চই আছে।
কাস্টিং খুব ইন্টারেস্টিং। স্ক্রীপ্টও খুবই স্মার্ট। সকলের অভিনয় ভালো হয়েছে। মিউজিকের ব্যাবহার ভালো। অনুরাগ বসু নিজে দিব্যি সিনেমাটোগ্রাফি করেছেন। এইসব কিছুর পরেও যেটা আমার সবথেকে ভালো লাগে অনুরাগ বসুর সিনেমায় সেটা হল স্ক্রীনে রঙের ব্যবহার। পরিচালকের ক্ষেত্রে এইধরনের সিনেমা ঠিকমতন শ্যুট করে এডিট করে সমস্ত গল্পগুলোকে শেষ করা সত্যিই কৃতিত্বের।
তার পরেও একটু খুঁত খুঁত করবো। নইলে আর ক্রিটিক কিসের। সিনেমাটা আমার অন্তত একটু লম্বা মনে হয়েছে। তার সঙ্গে মনে হয়েছে যে সব গল্পগুলোর দৈর্ঘ্য এবং গুরুত্ব যেন সমান নয়, অন্তত দেখার সময় সেরকমই মনে হয়েছে। কিন্তু অনুরাগ বসুর সিনেমার যেটা সবথেকে বড় সমস্যা সেটা যেন এই সিনেমাতে রয়েই গেলো। অরিজিনালিটির অভাব আছে।
এইমাত্র AK vs AK দেখা দেশ করলাম , নেটফ্লিক্স এ
কনসেপ্ট খুব ইন্টারেষ্টিং কিন্তু অভিনব নয় , শুরুটা যতটা প্রমিসিং যত কাহিনী এগিয়েছে আস্তে আস্তে প্রেডিক্টবল এবং কিছুটা জোলো হয়ে গেলো
অনিল কাপুর বেশ ভালো অভিনয় করেছে , ওর ফ্যামিলির বাকি লোকজনের বিশেষ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল না (ভাগ্গিস :) )
আভিনয় কাশ্যপের কাপ অফ টি নয় , মনে হয় মোটাওয়ানের উপরোধে রাজি হয়েছে
ক্যামেরা সম্ভবত পুরোটাই হ্যান্ডহেল্ড (আন্দাজে বললাম বোঝার মতো টেকনিকাল জ্ঞান নেই)
সব মিলিয়ে একবার দেখাই যায়