এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শুভময় ভট্টাচার্য্য | 18.37.234.168 | ১০ জুলাই ২০১৬ ১৩:৩২717793
  • কাল্টু/কেল্টু/কুকুর/......বেত্তান্ত

    বেশ বেশ তা বেশ খুব ভাল্লো, হয় নিজের ভাই নাহলে বউ এর ভাই আপন করে নিতে হয়, নইলে পিছিয়ে পরতে হয়,যে ভাবেই হোক ভাই দের সংখা বাঁড়াতে হয়, নইলে দাদাজন্ম বৃথা, বাপ, শশুড়,কাকা জেঠা প্রদত্ত ভাই দিয়ে সংসার চলবে না, আরো লাগবে, যার যতো ভাই সে ততো বড় দাদা, এ কালে কারনে অকারনে দাদার সংখ্যা অনেক বেড়েছে ফলে ভাই এর আকাল হয়েছে, যেহেতু প্রয়োজন থেকেই আবিস্কারের জন্ম তাই ভাই এরাও নতুন পন্থা রপ্তানি করেছে যথা একই ভাই ভিন্ন বেশে ভিন্ন দাদার সংসারে রাখি পরছে, »তো একদিন এক এমন টুইন ওয়ান ভাই এর কথা শুনলাম, সচ্ কি ঝুট জানি না, তার দুই দাদা ই তাকে এক গুপ্ত খুনের কাজ দেয়, যথা রাম দা তাকে বলে শ্যাম দার দলের কেল্টু কে ওড়াতে হবে আবার শ্যাম দা তাকে রাম দার দলের কাল্টু কে ওড়ানোর দায়িত্ব দেন, »ওদিকে কাল্টু আর কেল্টু যা নামান্তরে একই মাল, বিষম বিপদ, একমাত্র আত্নহত্যা না করলে বাঁচার উপায় নাই, কি করে? কি করে? হলিউডের সব ডাবল এজেন্টদের হিন্দি ডাবিং সিনেমা দেখেও বাঁচার পথ না পেয়ে সে এক সাধুবাবার পরামর্শে সুন্দরবন অন্চলের বহু ঘাটে পাণি খাওয়া এক কৃষক সন্তানের কাছে যায়, সব শুনে সেই কৃষক সন্তান তা কে কোলকাতার এক আদি কালিবাড়ির আশেপাসে এক টালির বাড়িতে পাঠায়,»সে সেখানে যায় ঐ বাড়ির মালকিন কে নিজের দু:খের কতা কয়, সেই বাড়ির মালকিন জাদু জানতেন, তিনি তখন সব শুনে বললেন যে ঠিক আছে আমি সব ঠিক করে দেবো, কোনো পোবলেম নাই, এই বলে তিনি তার কিছু স্বরচিত মন্ত্র পাঠ করে শুনিয়ে তা কে আদিরগঙ্গায় স্নান সেরে আসতে বললেন, সে তাই করলো।»তাপ্পর এক বিশেষ মন্ত্রোচরন করে নীলসাদা চপ্পলেরর বারি দিলেন, সাথে সাথে ঘটলো এক মহান ঘটনা, আকাশ কালো হলো, সূর্য্য হলো সবুজ, বাতাস হলো তির তিরে, আর আমাদের কাল্টু ওরফে কেল্টু পরিনত হলো কুকুরে, বাঁচার এও এক উপায় ,
    তবে সব কুকুরের জন্মবৃত্তান্ত এক নয়,এটি নিছক কল্পনা মাত্র, বাস্তবের সাথে কোনো মিল নাই, যদিও থেকে থাকে তবে তা নেহাতি কাকতালিয়,
  • শুভময় ভট্টাচার্য্য | 18.37.234.168 | ১০ জুলাই ২০১৬ ১৩:৫৩717794
  • আইসিসের ভিডিও টা দেখার পর থেকেই মনটা আনছান করছে, ও: সে এক সিন লোকটাকে একটা লালচে আলখাল্লা পরিয়ে হাঁটু মুরে বসিয়ে, মাথাটা পেছন দিকে টেনে টানটানে গলার নলিতে চাকুটা বসিয়ে আলতো টান, চাকুটা যেন মাখনের সাথে খেলছে, গলগলিয়ে রক্ত, তারপর ধর মুন্ডু যেন ডিভোর্সি বর বৌ, আলাদা, নেতিয়ে পরা বডিতে মুন্ডু টাকে রেখে সিনেমার ভিলেনদের মতো হনহনিয়ে চলে যাওয়া, সেই থেকেই ইচ্ছা খুব যে ঠিক এভাবেই দাদার পরের কাজটা উৎরাবো, ফলে পাব্লিক ভয়ও খাবে, কেউ চুদুরবুদুর করার সাহস পাবে না, আমার ঘ্যামও বারবে, মাসোহারা বারবে, ফেসিলিটি বারবে এভাবে পন্চায়েতের মেম্বার হতে পারলে, বৌ বাচ্ছা নিয়ে দীঘা যাবো, সমুদ্রে চান করবো, আ। হা, এইতো সামনে ভোটের সিজিন, অর্ডার তো আসবেই, তার ওপর সামনে ভোটের মরসুম, এ সময়ে মার্কেট গরম হয়।»ভাবতে ভাবতেই খবর এলো দাদা দেখা করতে বলেছেন, রাত বারোটা নাগাদ, গেলাম দাদা খুব ভালো ব্যাবহার করলেন, নিজের হাতে বিলেতি পেগ বানিয়ে দিলেন, তারপরে কাজের কথা বল্লেন।, এক মাল কে খসাতে হবে, মালটা কে ভালোই চিনি, দাদার খুব কাছেই ছিলো, তবে বছর কয়েক ধরে নিজেই পুকুর ভারাট, জমিদখল ইত্যাদি করে বেশ কামাচ্ছিল, দাদার এই এক ফান্ডা দাদার ইসে চেটে লাখো কামাও ক্ষতি নেই, কিন্তু দাদাকে সাইড করে দশটাকা কামালেও দাদা ক্ষেপচুরিয়াস হয়ে যায়। যাহোক কাজটা নিলাম, গুছিয়ে প্ল্যান কষলাম, মালটাকে ফোন করে ক্ষানিক খেজুর করলাম, বল্লাম এভাবে চলছে না তোমার সাথে কাজ করবো, আরো নানান টুপি দিয়ে মালটাকে সাইজ করলাম, মাঝে মাঝে দেখা করলাম,মালঝোল খেলাম, ওর এখন আমার প্রতি হেব্বি বিশ্বাস,তারপর এতদিন দাদার সাথে কথা বলে দিনক্ষণ ঠিক করলাম,দিনটা আজ থেকে ঠিক চারদিন পর, এরপর একদিন কোলকাতা থেকে গোপনে একটা লালচে আলখাল্লা কিনলাম সাথে কিছু ঘুমের বড়ি, মালটাকে বল্লাম একটা ঘ্যামা জমি আছে, দাদা টার্গেট করছে, মালিক বাইরে থাকে দু একদিনের জন্য কলকাতা আসবে, দাদার আগেই যদি ডিল টা করে আসা যায়,মালিকের কলকাতার ঠিকানা আমার কাছে আছে, সলিড টোপ, মালটা গিল্লো, তারপর মালটাকে যথাস্তানে ডাকলাম, জায়গাটা নির্জন, পাশে মজা পুকুর, একটা আধভাঙা পরিত্যাক্ত বাড়ি আছে,, একটু গাঁইগুঁই করছিলো তো শেফালিমাগীর টোপ দিলাম, এবারে পুরোকাত, খপাৎ,»এরপর সে দিন থুড়ি রাত এলো, মালটাকে নিয়ে দারু খেতে বসলাম, সাথে কষা মাংস,সেঁকা পাপড়, দারুটা একটি দামিই নিয়েছিলাম, ভ্যাট ৬৯ দৌড় তো আর এস অবধি, আমি কম আর ও কে বেশী দিচ্ছিলাম, আর ওর মুততে যাবার সুযোগে ঘুমের বড়ি মিশিয়ে দিলাম মদে, মুতে আসার পর একটা বড়ো পেগ বানিয়ে দিলাম, বল্লাম জলদি মারো, শেফালি আসছে, মালটা প্রায় একচুমুকে নামিয়ে দিলো, ওর গলা জরিয়ে গেছে, ভিষন টলছে, আস্তে আস্তে একেবারে নেতিয়ে গেলো, কোনো সেন্স নাই, আমি ওর সব জামাকাপড় খুলে লালচে আলখাল্লা টা পরিয়ে দিলাম, মালটা একেবারে সেন্সলেস, যা ঘুমের ওষুদ দিয়েছি, তাতেই মনে হয় মড়ে যাবে, যা হোক, আমি বেশ একটা পেগ মেরে মালটাকে হাঁটু মুরে বসিয়ে চুলে মুঠি ধরে, মাথাটা পেছনে টেনে এনে গলাটা টানটান করে চাকুটা গলায় বসালাম, বসানোর সঙ্গে সঙ্গে মালটা নড়েচড়ে বসলো একটু যেন ব্যাপারটা বুঝে, বাঁচার চেষ্টা করলো, আমি আগেই হাতদুটো পিছমোড়া করে বেঁধেছিলাম, আমি ধিরে ধিরে চাকু চালালাম, ঠিক যে মাখন, ফিনকি রক্ত, বডি মাথা আলাদা হলো, কেতরিয়ে পড়া বডির ওপর মাথা টা রেখে, ঐ মজা পুকুরের জলেই গাহাতপা ধুয়ে বাড়ি এলাম, মনটা খুব ফুরফুরে লাগছে, কতো দিনের স্বপ্ন সফল হলো, বৌটাকে আজ খুব করে আদর করলাম, বাচ্ছাটাকে বুকের ওপর রেখে ঘুম পারালাম, ঘুম ভাঙতে ভাঙতে বেলাদুপুর, বৌটাও ডাকে নি, সবে আমেজ করে চা টা খাচ্চি এমন সময় দাদার একচেলা এসে বল্লো দাদা ডাকছে এখনি আয়, কোনো রকমে জামা গলিয়ে রেড়লাম। জানি দাদার কাছ থেকে অনেক কিছু পাবার আছে, চ্যালার বাইকটা তো দাদার বাড়ির দিকে যাচ্ছে না, জিগ্যেস করতে চেলা বল্লো যে দাদা অন্য জাগায় আছে, কোথায় সেটা?» চেলা কিছু না বলে শহর থেকে বেশ খানিকটা বাইরে এসে বাইক থামালো, সাথে সাথেই একটা মারুতি ভ্যান এসে দাড়ালো, মুখ বাড়িয়ে একজন বল্লো চেপে পর দাদা পাঠিয়েছে, কথা না বাড়িয়ে গাড়িতে চেপে বসলাম, গাড়ি রওনা দিলো গ্রামের পথে ক্ষনিক পরে এসে দাঁড়ালো এক পেল্লাই বাড়ির সামনে ভিতরে ঢুকে দেখি দাদা, লোকাল এ মে লে, আর গোটা দুয়েক দাদার খুব কাছের লোক, কিছু বলার আগেই দাদা আমার ওপর নেকড়ের মতো ঝাঁপিয়ে পরলেন, চল্ লো এলোপাথারি মার, নাকে প্রচন্ড যন্ত্রনা, ঠোঁটে কোনো সান পাচ্ছি না, কোনো রকমে দাদা কে জিগ্যেস করলাম, কেন মারছেন,» দাদা বল্লো -শুয়োরের বাচ্ছা তোকে বলেছিলাম মালটাকে মারতে,»আমি- মেরেছিতো, ধড়মুন্ডু আলাদা করেছি»দাদা- তোকে মারতে বলেছিলাম, শিল্প চোদাতে বলিনি, জানিস কি কেস হয়েছে,»মোটকা ওসি ফোন করেছিলো, কোন শালা ঐ বডির ছবি তুলে পুলিসের ওপর মহলে পাঠিয়েছে, কোন শালা গোয়েন্দা পুলিস বডির ছবি দেখা বলেছে এভাবে না কি আইএস মারে, একন হাই লেবেলের তদন্ত হবে, তুই পালা, এখান থেকে, আমি ব্যাবস্থা করছি,»আমি- ক্ষমা করুন দাদা না বুঝে করে ফেলেছি, আর ভুল হবে না,»»দাদা- ঠিক আছে, দেখছি, বলে এক চেলা কে নিয়ে পাশের ঘরে গিয়ে কি সব যেন ফিসফিস করলেন, তারপর এসে বল্লেন ঠিক আছে ব্যাবস্থা হয়ে গেছে, তুই এখনি এর সাথে রওনা দে, এই বলে এক গ্লাস ঠান্ডা জল আমাকে দিলেন, আমি এক ঢোকে জলটা শেষ করলাম, তারপর গাড়ির দিকে এগুলাম, দাদা সেই চেলার দিকে একটা অর্থপূর্ণ চোখে তাকালেন, যা বোঝার বুঝে গেছি, এ সব আগেও দেখেছি, নিজে করেছিও, কান্নায়, যন্ত্রনায় চোখ নেমে আসছে, ছেলেটার বৌটার মুখ ভাসছে বাতাসে,, আমি জোর করে চোখ খোলা রেখে শেষ বারের মতো, এই সূর্য্যাস্ত্র দেখতে চাইছিলাম
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন