এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ঈদের কথা

    samran
    অন্যান্য | ২৫ অক্টোবর ২০০৬ | ৩৮০৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Anik | 203.112.204.213 | ১১ নভেম্বর ২০০৬ ০০:২৭696173
  • ঘোড়ার দিম। কি লিখতে কী আসছে ।
  • samran | 59.93.247.155 | ১১ নভেম্বর ২০০৬ ০০:৪৩696174
  • ও অনিক,
    আগে তো স্বাগত জানাই এই গুরুর পাতায়। তারপরে অন্য কথা।

    ভালো করে জুত করে বসো। এখানে বাংলা লেখা খুব সোজা। একটু চেষ্টা করলেই হবে।

    কিন্তু এই এতগুলো সংখ্যা কি করে এলো আর কোথা থেকে এলো? বিকেলে দেখলাম ওরকম সংখ্যা দিয়ে একজন একটা বিষয় খুলে দিয়েছেন! তিনিও আবার অনিক!
  • | 127.194.82.162 | ২৫ জুন ২০১৩ ০১:২৮696175
  • শবে বরাত।।
    সন্ধে থেকেই বাজি-পটকা ফুটছে দূরে দূরে। হালকা হলেও শব্দ শোনা যায় একের পর এক বাজি পোড়ার, উৎসবের আওয়াজ শোনা যায় দূর থেকে হলেও।

    আজকে বরাতের রাত। সারারাত জেগে নামাজ পড়ার রাত। একশ রাকাত নফল নামাজ বা তারও বেশি৷ যে যত পড়তে পারে। রোজা রেখে,সারাদিন ধরে নানান রকমের হালুয়া বানিয়ে সন্ধেবেলায় দরজার বাইরে অপেক্ষারত সব ভিখিরিদের রুটি-হালুয়া বিলি করার রাত৷ না। আমার এই বাড়িতে কোনো ভিখিরি আসে না। না দিনে,না সন্ধেয়। এ'পাড়ায় বোঝাও যায় না, কোনদিন শবে বরাত আর কোনদিন ঈদ। শুধু শবে বরাতের সন্ধেয় বাজি-পটকা ফাটে দূরে দূরে.. হালুয়া আমি এখনও বানাই তবে সে শুধু নিজেরা খাওয়ার জন্যে৷ খানিকটা ছোলার ডালের, খানিকটা মুগ ডালের আর খানিকটা সুজির। ব্যস।

    এমন সব দিনে আমার পুরনো সব কথা মনে পড়ে। পুরনো সেই দিনের কথা সেই কি ভোলা যায়...

    নাহ। ভোলা যায় না।।

    সে'বছর শবে বরাতের আগের দিন আমরা বাড়ি যাই, দেশের বাড়ি৷দাদা-দাদির কাছে। আব্বা বেশ কিছু নতুন জামা-কাপড় কিনে নিয়ে গিয়েছিল, অনেকগুলো শাড়িও৷ শবে বরাতে কেউ নতুন জামা-শাড়ি পরে না। কেন কে জানে আব্বা সেবার সকলের জন্যেই জামা-কাপড় নিয়ে এসেছিল। তার মধ্যে একটা নতুন শাড়ি ছিল আমার চাচির। লাল রঙের জংলা ছাপের শাড়ি। বায়না করে বসলাম, আমিও শাড়ি পরব, নতুন শাড়ি পরে নামাজ পড়ব! আমর বয়স তখন কত? আট-নয় হবে বোধ হয়৷ সারাদিন ধরে চাচি রান্নাঘরে, চালের রুটি, হালুয়া আর রোজকার রান্না।

    আমার দাদির একটা স্পেশাল হালুয়া ছিল, সেটা দাদি নিজেই বানাত। এমনিতে দাদিকে রান্নাঘরে যেতে দেখিনি কখনো কিন্তু শবে বরাতের ওই স্পেশাল হালুয়া দাদি নিজে বানাত। বিশাল এক হাঁড়ির মধ্যে একটু মোটা করে চালা চালের গুড়োকে ঘিয়ের মধ্যে নেড়ে নেড়ে চিনি আর গুড় মিশিয়ে হালুয়া বানাত দাদি, গোটা গোটা গরম মশলা আর কিশমিশ দিয়ে। সেই হালুয়া আর কাউকে বানাতে দেখিনি কোথাও। কাউকে নয়, এমনকি আম্মাও না!

    ফকফকে সাদা চালের গুড়োর হালুয়াতে লাল রং আনার জন্যে দাদী চিনির সাথে গুড় মেশাত৷ তো সারাদিন ধরে রান্না হলো কয়েক পদের হালুয়া, রুটি, মাংস৷ এমনিতে আমাদের বাজারে সব সময় গরুর মাংস পাওয়া যেত না। বিশেষ বিশেষ দিনে গরু জবাই হতো তখন। যেমন শবে বরাত। দাদা সকাল সকাল বাজার থেকে নিয়ে আসত সদ্য জবাই হওয়া গরুর মাংস৷

    পুরো বাড়ি জুড়ে মিশ্র এক গন্ধ। হালুয়া,ভুনা মাংস আর সেঁকা চালের রুটির গন্ধ৷ সব মিলিয়ে গোটা বাড়ি জুড়ে শুধু খাবারের গন্ধ৷ দুপুরের পর থেকেই লোক আসতে শুরু করত হালুয়া-রুটি খেতে। বড় বড় সব থালা-কুলোর উপর পুরনো খবরের কাগজ বিছিয়ে ভাগ দিয়ে রাখা হতো সব হালুয়া রুটি। তিনখানা করে রুটি আর তার উপর দাদির বানানো সেই হালুয়া এক খাবলা করে৷

    সেই কোরবানির সময় থালায় করে মাংস রাখা হয় না? দশ-বারোটা করে ভাগ এক একটা থালায়? সব বাড়ি বাড়ি বিলে হবে বলে? এও ঠিক সেই রকম৷ এক একজন আসে, তার হাতে একটা করে রুটি-হালুয়ার ভাগ তুলে দেওয়া হয়। সন্ধে পর্যন্ত চলে এই রুটি হালুয়া বিলি। কোথা থেকে যে আসত সব মানুষ! এখনও কী আসে? আসে হয়ত... আমি জানতে পারি না...
  • nina | 78.34.162.175 | ২৫ জুন ২০১৩ ০৩:০০696176
  • সামরু, তোর এত মন খারাপ কেন রে?
  • kk | 78.47.250.76 | ২৫ জুন ২০১৩ ০৪:১০696177
  • সামরানদি,
    অনেকদিন পরে আবার তোমার লেখা পড়লাম। খুব ভালো লাগলো। মাঝে মধ্যে লিখে যেও।
  • ম্যামি | 69.93.240.234 | ২৫ জুন ২০১৩ ০৪:৪১696178
  • বড়ো ভালো লাগে সামরানের লেখা পড়তে।
  • | 127.194.82.162 | ২৫ জুন ২০১৩ ১০:০৪696179
  • তিনসন্ধের সময় সূর্য যখন ডুবি ডুবি করছে, দাদি তখন জামা কাপড় নিয়ে পুকুরের দিকে রওয়ানা দেয় গোসল করবে বলে। শবে বরাত-শবে কদরের সন্ধেয় গোসল করলে শরীর থেকে ঝরে পড়া পানির ফোঁটার সঙ্গে সমস্ত গুনাহ ঝরে পড়ে যায় শরীর থেকে। আমি তাই গোসল সেরে গা মুছি না। সূর্য ডোবা আর মাগরিবের আযানের মাঝের সময়টুকুতে ঝটপট গোসল সেরে ঘরে ফেরা, সারাদিনের উপবাস, রোযা খোলার জন্যে।

    গোসল করে চাচি, আম্মা আর বাড়ির কাজের মহিলারাও। পুকুরে গোসল করতে আসে আমাদের পাড়ার আরো সব মেয়ে-বউরা। এমনি সময়ে আমার চৌধুরানী দাদি এই পুকুরে অন্য কাউকে নামতে না দিলেও এই রকম সব বিশেষ দিনগুলোতে কাউকে কিছু বলে না। ঝপ ঝপ দু-তিনখানা করে ডুব দিয়ে সদ্য নেমে আসা আবছা অন্ধকারে পুকুরের পারে দাঁড়িয়েই ভিজে কাপড় ছেড়ে শুকনো কাপড় জড়িয়ে এক ছুটে বাড়ি। এমনিতেই মাগরিবের নামাজের সময় খুব কম তার উপর মাগরিবের আগেই পড়ে নিতে হবে তাহিয়াতুল অজুর নামাজ। সারাদিন রোজা রেখে, হালুয়া- রুটি বানিয়ে- বিলি করে সকলেই মোটামুটি ক্লান্ত৷ রোজা খুলেই মাগরিবের নামাজে দাঁড়াতে হবে। পবিত্র সন্ধ্যায় সময় ফুরোয় বড় তাড়াতাড়ি।

    রোযা খুলে মাগরিব অন্তে এশার নামাজের আগে অব্দি খানিক বিশ্রাম। চা, পান, খানিক গল্প-গুজব। কত লোক এলো সারাদিনে, কতজনকে খাওয়াতে পারা গেছে সেই নিয়ে আলোচনা। ফাঁকে ফাঁকে দাদি গল্প শোনায়। বরাতের রাতের গল্প। এই রাত প্রার্থনার রাত। ক্ষমা প্রার্থনার রাত। ভবিষ্যতের সুখ-সমৃদ্ধি আর নিরাপদ জীবনের প্রার্থনা করার রাত। প্রার্থনা মৃতদের জন্যে। তাঁদের আত্মার শান্তির জন্যে। তাঁদের যেন বেহেশ্‌ত নসীব হয়, প্রার্থনা সেই জন্যে। এই রাত- প্রার্থনা মঞ্জুর হওয়ার রাত। মানুষের জন্যে আল্লাহ্‌ তাঁর রহ্‌মতের দরজা খুলে দেন এই রাতে। বিশ্বাসের সঙ্গে যা চাইবে তাই পাবে এমন এক রাত এই শবে বরাত বা লাইলাতুল বরাত।

    যেহেতু প্রার্থনা মঞ্জুর হবে তাই গোটা বছর যাঁরা নামাজ পড়ে না তাঁরাও এই রাতে নামাজে দাঁড়ায়। ছেলেরা সব মসজিদে যায়। অল্পবয়েসী ছেলের দল মসজিদে থাকার নাম করে ঘুরে বেড়ায় সারা রাত্তির ধরে। হই-হল্লা করে, বাজি-পটকা ফাটায়, কেউ কেউ হাঙ্গামাও করে অন্য পাড়ায় গিয়ে। সমস্ত রাত বাইরে থাকার এমন সুযোগ তো আর সচরাচর পাওয়া যায় না!

    মসজিদ থেকে দাদা, আব্বা, কাকা এশার নামাজ সেরে বাড়ি ফিরলেই রাতের খাওয়া। কাল আবার রোজা। আর তারপর বরাতের রাতের নামাজ চলবে সারারাত ধরে। চাচীর নতুন শাড়ি পরে আমিও তৈরি সারারাত নামাজ পড়ার জন্যে৷

    সেদিন সারারাত চাচিকে প্রচন্ড জ্বালিয়েছিলাম৷ রুকুতে গিয়ে চাচীকে জিজ্ঞেস করা, চাচী, এরপর? বা সেজদা দেওয়ার সময় সেজদা না দিয়ে জানতে চাওয়া, কি পড়ব এখন? শেষমেশ বিরক্ত চাচির বলে ওঠা -আমি যা করি,দেখে দেখে সেটাই কর, কিছু পড়তে হবে না তোকে! মাঝরাত পেরিয়ে রাত যখন ভোরের দিকে আমদের তখন একশত রাকাত নামাজ পড়া শেষ! সে আমার প্রথম পড়া একশত রাকাত নামাজ!
  • | 127.194.86.93 | ২৫ জুন ২০১৩ ২১:৪৩696180
  • আমাদের বাসায় আমরা, ভাই-বোনেরা সন্ধে থেকে মাঝরাত পর্যন্ত হই হুল্লোড় করে ঘুমিয়ে পড়তাম। শবে বরাতে সারারাত জেগে নামাজ পড়া সেই প্রথম, চাচীর সঙ্গে। নামাজ শেষ হয়, রাত তখনও বাকি। একটু পরেই সেহরী খাওয়া কালকের রোযার জন্যে। চাচি বলে, চল, একটু গুরে আসি বাইরে থেকে, দিনের বেলায় তো আর বেরুতে পারি না...। আমি আর চাচী তখন বাড়ি থেকে বেরোই হাঁটব বলে। পায়ে পায়ে জড়ায় নতুন শাড়ি, বারে বারেই হোঁচট খাই বলে দুই হাতে শাড়ি যতটা তোলা যায়, তুলে হাঁটা।

    সুনসান রাত। চাঁদের আলোয় ভেসে যাচ্ছে চরাচর। পায়ের তলায় শিশিরে ভেজা ঘাস, খালি পায়ে ভেজা ঘাসের উপার দিয়ে আমরা হাঁটি। চাচি বলে, এই রাতে আল্লাহর রহমতের বর্ষা হয়। বুঝিয়ে বলে চাচি, বর্ষা মানে বৃষ্টি নয়, বৃষ্টির জলের মত রহমত –করুণা ঝরে আকাশ থেকে। রাতের শেষ প্রহরে নাকি ফেরেশতারা মাটিতে নেমে আসে, আর বাড়ি বাড়ি ঘুরে ঘুরে ডাকে, কে জাগে রে? কেউ কি জাগে এই বাড়িতে? ফেরেশতারা যদি দেখতে পায় সবাই ঘুমিয়ে আছে, কেউ জেগে নেই তবে সেই বাড়ির লোকেদের উপর অভিশাপ দিতে দিতে তারা চলে যায় অন্য বাড়ির দিকে।

    আকাশ থেকে এই রাতে কয়েক ফোটা জল ঝরে পৃথিবীর উপরে। শিশিরবিন্দুর মত জল। এই জল মানুষের গায়ে পড়লে সেই মানুষ হয় রাজা বা বাদ্‌শাহ। মাটিতে পড়লে সেই মাটি হয় উর্বর। নদীতে পড়লে সেই নদীর জল কখনও শুকোয় না। সেই নদীতে মাছ হয় অফুরন্ত। যদি হরিণের গায়ে পড়ে তবে সেই হরিণ হয় মৃগনাভী। এমনি আরও কত কত গল্প করে চাচি। আমি তখন দুই হাত দু’দিকে ছড়িয়ে দিয়ে গোটা উঠোন জুড়ে ছুটে বেড়াই। সেই জল যদি পড়ে তবে সে যেন আমার গায়েই পড়ে!

    এ'উঠোন ও'উঠোন ঘুরে আমরা ছোট্ট পাড়াটা ঘুরে যাই কবরস্থান অব্দি৷ বাঁশঝাড়ে ঢাকা কবরস্থানে ঢুকতে আমি দিনের বেলাতেও রাজী নই কিন্তু চাচি অভয় দেয়, বলে, শবে বরাতএর রাতে শয়তান-ভূত-প্রেত সব বাঁধা থাকে শেকলে। তারা বাঁধা থাকবে রোযা পেরিয়ে সেই ঈদ অব্দি। কাজেই কবরের দিকে যেতে কোনো ভয় নেই! শুধুমাত্র এই কথাগুলোতেই অভয় পাই এমনটা নয়। একটু দূরে দূরে কবর সব। ভেঙ্গে ভেঙ্গে ভেতরে মাটি ঢুকে যাওয়া কবরের সামনে চুপচাপ দাঁড়িয়ে চাচী প্রার্থনা করে। সেই রাতে, পূর্ণিমার ওই রাতের শেষ প্রহরে কী যেন ছিল, চাচির পাশে নির্ভয়ে, নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকি কবরস্থানে, কবরের সামনে।
    -------------

    আজ চাচি নেই। বড় অসময়ে চাচি আমার চলে গেছে ওই কবরস্থানে, যেখানে এক শবে বরাতের রাতে আমরা দাঁড়িয়েছিলাম...
  • hu | 142.248.254.178 | ২৫ জুন ২০১৩ ২১:৪৭696181
  • অদ্ভুত ভালো লেখা
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন