এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পেশোয়ার এর শিশুমেধ : নেপথ্যভাষণ এবং আমাদের জন্য শিক্ষা

    সৌভিক
    অন্যান্য | ২৩ ডিসেম্বর ২০১৪ | ৪২৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌভিক | 24.96.0.203 | ২৩ ডিসেম্বর ২০১৪ ১০:৫২655060
  • পাকিস্থানের পেশোয়ারে তালিবান জঙ্গীদের দ্বারা সংগঠিত শিশুমেধ সারা বিশ্বের মানুষকে বেদনায় বিষ্ময়ে হতবাক করে দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদের নৃশংস ইতিহাসেও শিশুহত্যার এরকম বর্বর নিদর্শন বিরল। দেড় শতাধিক শিশু, ও তাদের শিক্ষক শিক্ষিকা, বিদ্যালয় কর্মীর মৃত্যুর ঘটনার প্রাথমিক বিহ্বলতার ধাক্কা সামলে বিভিন্ন মহল থেকে এই নারকীয় ঘটনাকে নানাভাবে বোঝা, বিশ্লেষণ করার চেষ্টা চলছে। এই ধরণের নারকীয় সন্ত্রাসের সমাধান কীভাবে হতে পারে তা নিয়ে আলাপ আলোচনা তর্ক বিতর্কও জারী আছে। কেউ তালিবানদের মৌলবাদী কট্টর শরিয়তি আইন নির্ভর ইসলামিক রাষ্ট্র স্থাপনের জন্য মরীয়া চেষ্টাকে এই ঘটনার কারণ হিসেবে বুঝতে চেয়েছেন, কেউ বা ধর্মীয় দিকটিকে তুলনায় গৌণ মনে করে পাকিস্থান সেনার তালিবানদের ওপর চালানো সাম্প্রতিক বিভিন্ন অভিযান এর প্রতিক্রিয়া হিসেবেই এই ঘটনাকে ব্যাখ্যা করেছেন। আমেরিকা ও ন্যাটো বাহিনীর ড্রোন হামলা, তাতে পাকিস্থান সেনার তরফে অংশীদারিকেও কেউ কেউ এর সঙ্গে যুক্ত করেছেন। পাকিস্থানের বামপন্থীরা এই ঘটনাকে ও এই অঞ্চলে বিদ্যমান সেনা সন্ত্রাস সাম্রাজ্যবাদ সংক্রান্ত জটিলতাকে বুঝতে চেয়ে শুরু করতে চেয়েছেন আশির দশকে আফগানিস্থান এ সোভিয়েত জমানার বিরুদ্ধে ধর্মীয় মৌলবাদ সন্ত্রাসবাদকে পুষ্ট করে তোলার অধ্যায় থেকে। পাকিস্থানের পরিচিত মার্কসবাদী নেতা লাল খান তার ‘পেশোয়ার গণহত্যার বর্বরতা’ শীর্ষক একটি নিবন্ধে বলতে চেয়েছেন পাকিস্থান রাষ্ট্রের চরিত্রর মধ্যেই রয়ে গেছে মূল সমস্যা। তারা তাদের দমন ও শোষণমূলক শাসন কায়েম রাখার জন্য বরাবরই ইসলামিক মৌলবাদী বিভিন্ন শক্তির ওপর নির্ভর করে এসেছে। সন্ত্রাসবাদী দল ও কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন মানুষ যে বিভিন্ন সময়ে ধরা পড়েও বেকসুর খালাস পেয়ে যাচ্ছেন, সেটা আমরা প্রায়শই লক্ষ্য করি। এর কারণ বিশেষত মধ্যস্তরের বিচার ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত বিচারকর্তারাসহ শাসন যন্ত্রের বিভিন্ন দিক ও স্তরের কর্তাব্যক্তিদের অনেকেই ধর্মীয় জেহাদী বিশ্বাসের দ্বারা বহুলাংশে বশীভূত। আমরা দেখেছি পাঞ্জাবের গভর্নর সলমন তাসেরকে যে পুলিশ রক্ষী খুন করেছিল, আদালতে বিচারের সময় তাকে আনা হলে সেখানকার উকিলরা মালা দিয়ে তাকে অভ্যর্থনা জানায়। তাকে বিচার ব্যবস্থা এখনো কোনও সাজা দিয়ে উঠতে পারে নি। ‘লস্কর ই তৈবা’র অন্যতম প্রধান মাথা মহম্মদ হাফিজ সঈদ প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। বিভিন্ন টেলিভেশন চ্যানেলের অনুষ্ঠানে হাজির থাকছেন, প্রকাশ্য জনসভায় বক্তৃতা করছেন। মুম্বাই হামলার নেপথ্য নায়ক হিসেবে তিনি অভিযুক্ত, তাকে ধরার পুরস্কার মূল্য হিসেবে আমেরিকান গোয়েন্দা সংস্থা ৬০ কোটি টাকার বিপুল অঙ্ক ঘোষণা করে রেখেছে। কিন্তু পাক গোয়েন্দা সংস্থা আই এস আই তাকে নিশ্চিন্ত আশ্রয় ও নিরাপত্তা দিয়ে চলেছে। তার জন্য এমনকী ভারতের সঙ্গে শান্তি আলোচনাকে ভেস্তে দিতেও পাকিস্থান তৈরি। শুধু লস্কর ই তৈবা নয় আরো অনেক জঙ্গী সংগঠনই আই এস আই এবং পাকিস্থানের শাসক কুলের মদত পেয়ে থাকে। মাদ্রিদ এবং লন্ডনে রেল বিস্ফোরণ ও হত্যাকাণ্ডের অভিযুক্ত, কট্টর ইসলামিক প্রচার কার্যে নিয়মিত যুক্ত ‘তাবলেগি জামাত’ এর মতো সংগঠন এর বার্ষিক সভায় ব্যাপক অনুদান ও মদত আসে, এতে প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ মানুষ হাজির থাকেন। লাল খান অভিযোগ করেছেন যারা প্রকৃতপক্ষে দেশটাকে চালাচ্ছে তারা সরাসরি জনগণের কাছে বা অন্য কারো কাছে জবাবদিহি করতে দায়বদ্ধ নন। পাকিস্থানে গণতন্ত্রের লড়াই আর সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই তাই আজকে আর বিচ্ছিন্ন কোনও ব্যাপার নয়।

    সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে মার্কিন কর্তাব্যক্তিদের সমস্ত বাগড়ম্বরের আড়ালে আমরা দেখি আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদও মূলগতভাবে পাকিস্থানের এই শাসন পদ্ধতির সঙ্গে এক ধরণের সমঝোতা করে নিয়েছে। অনেকে মনে করেন সাম্প্রতিক সময়ে আফগানিস্থানে মার্কিন নীতি ও আগ্রাসনের ব্যর্থতার কারণেই তারা এ কাজে খানিকটা বাধ্য হয়েছে। কিন্তু পাকিস্থানের সমরনায়কদের সঙ্গে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের যোগসূত্রের ইতিহাস দীর্ঘ, বলা যায় পাকিস্থানের জন্মের পর থেকেই তা বিদ্যমান। অন্যদিকে পাকিস্থানের ঘরোয়া রাজনীতিতে বরাবরই মৌলবাদী ধর্মকেন্দ্রিক রাজনীতির শক্তিশালী উপস্থিতি আমরা লক্ষ্য করি। বিশেষত জিয়া উল হকের সময় থেকেই বিভিন্ন ইসলামিক আইন কায়েম করা হতে থাকে। সমস্ত সরকারী কর্মচারীর জন্য দিনে পাঁচ বার নমাজ পড়া বাধ্যতামূলক করা হয়। সমস্ত জাতীয় দিবসগুলির সঙ্গেই ইসলামকে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত করে ফেলা হয়। জিয়া এবং আই এস আই নির্দেশিত এই ব্যাপক ইসলামিকরণ এর প্রচেষ্টায় আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং সৌদি শাসকেরা একযোগে মদত দিয়েছিল। এর পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল আফগানিস্থানে বামপন্থী সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানের চেষ্টাকে শক্তিশালী করা এবং পাকিস্থানে বামপন্থার উত্থানের সমস্ত প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করা। পরবর্তীকালের বিভিন্ন পাকিস্থান সরকারও রাষ্ট্রের ইসলামিকরণের এই প্রক্রিয়া থেকে সরতে পারেন নি। বেনজির ভুট্টো এবং নওয়াজ শরিফও একইপথে চলেছেন। আফগানিস্থানে জেহাদের লড়াইকে শক্তিশালী করার জন্য সি আই এ এই অঞ্চলে ড্রাগের ব্যবসাকে মদত দিয়েছিল। সোভিয়েত জমানা ও ঠান্ডা যুদ্ধের অবসানের পর এখানে মার্কিন নীতি ও আগ্রহ বদলেছে কিন্তু অবৈধ ড্রাগ ব্যবসা রমরমিয়ে চলছে। এই খাতে যে পরিমাণ কালো টাকা ঘোরাফেরা করে তা পাকিস্থানের বৈধ অর্থনীতির দ্বিগুণ। ড্রাগ ব্যবসার অর্থ এখনো বিভিন্ন জঙ্গী সংগঠনকে মদত জোগায়। সোভিয়েত বিরোধী লড়াই এর স্বার্থে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ পাক প্রশাসন এর সঙ্গে যোগসাজশে যে সন্ত্রাসবাদী জঙ্গী কার্যকলাপ ও মৌলবাদী ধর্ম কেন্দ্রিক রাজনীতিকে পুষ্ট করেছিল পরিবর্তিত সময়ে তা এখন তাকেই আঘাত করতে উদ্যত হয়েছে। শুধু যে তারা মার্কিনের গলার কাঁটা হয়ে উঠেছে তা নয়, আই এস আই তথা পাকিস্থান এর শাসককুলকেও তা ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের মতো মাঝে মাঝেই বিপদগ্রস্থ করছে। বিভিন্ন জঙ্গী সন্ত্রাসবাদী সংগঠন নিয়ন্ত্রণের সীমারেখার বাইরে চলে গিয়ে নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে লিপ্ত। তাদের কারো কারো বিরুদ্ধে পাকিস্থানী সেনা আক্রমণ শানাচ্ছে, আবার কারো কারো ক্ষেত্রে তারা নিজেদের গোপন কৌশলগত অবস্থান থেকে নিশ্চুপ বা মদতদাতা। এই ধরণের বাছাবাছি এবং কৌশল সন্ত্রাসবাদকে রোখার ক্ষেত্রে কার্যকর তো হচ্ছেই না বরং আঘাত পাল্টা আঘাতের এক দুষ্টচক্র কায়েম হচ্ছে। একদা বন্ধু অধুনা শত্রু হয়ে ওঠা সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলিই শাসকদের কাছে বেশি বিপদজনক কারণ রাষ্ট্রের মদতেই তারা প্রশিক্ষণ পেয়েছিল এবং সেহেতু সংশ্লিষ্ট রণকৌশল ও অন্যান্য পরিকল্পনা বিষয়ে তারা সম্যক অবহিত।

    পাকিস্থানে সন্ত্রাসবাদের বাড় বাড়ন্ত নিয়ে আমেরিকা বা তার সহযোগী দেশগুলির যে কোন বক্তব্য দ্বিচারিতা ও ভণ্ডামির চরম নিদর্শন। তিল তিল করে মদত দিয়ে যে বিষের জন্ম তারা দিয়েছে এখন তার বিরুদ্ধে সমস্ত কুম্ভীরাশ্রু তার অতীতকেই কেবল ব্যঙ্গ করতে পারে। তাদের ড্রোন হামলা এবং তার দ্বারা সংগঠিত মূলত সাধারণ মানুষেরই বেশি সংখ্যায় হত্যালীলার ঘটনাগুলি পরিস্থিতিকে আরো বিপদজনক করে তুলছে। পাকিস্থানের ঘরোয়া রাজনীতির অভিমুখ সম্পূর্ণ বদল করে সেখানে সাম্রাজ্যবাদের মদত ও নির্দেশমুক্ত গণতান্ত্রিক শক্তির জাগরণ না হলে গোটা পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দুরূহ বলেই সেখানকার বাম রাজনীতি ও জনগণের শক্তিগুলির প্রতিনিধিরা মত প্রকাশ করেছেন।

    পাকিস্থানের ঘটনাবলী থেকে ভারতবর্ষেরও উল্লেখযোগ্য শিক্ষা নেবার আছে। ধর্ম কেন্দ্রিক উত্তেজক রাজনীতির বিষবৃক্ষ মদত পেলে তা কোন বিষ অরণ্য তৈরি করতে পারে পাকিস্থান তার জ্বলন্ত উদাহরণ হিসেবে সামনে আছে। ভারতে সাম্প্রতিক সময়ে বিজেপির ক্ষমতায় আসা, আর এস এস এর বাড়বাড়ন্ত এবং ক্ষমতার অলিন্দে সরাসরি প্রবেশ ও প্রভাব বিস্তার যথেষ্ট চিন্তাজনক ব্যাপার। এর জোরালো প্রতিক্রিয়া ও প্রত্যাখান প্রয়োজন। মালেগাঁও বিস্ফোরণ, গুজরাট গণহত্যা বা মুজফফরপুর সহ বিভিন্ন দাঙ্গা সংগঠনে যারা অভিযুক্ত বা মদতদাতা তারা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ‘আমরা সবাই হিন্দু’ এই শ্লোগান তুলে বলপূর্বক ধর্মান্তরের চেষ্টা করছে। ইতিহাস ও পাঠ্যপুস্তক কে বিকৃত করে তার গৈরিকীকরণের চেষ্টা করছে। ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ ও বহুত্ববাদী ঐতিহ্যকে বিপন্ন করার চেষ্টা চলছে। ভারতের বুকে একে পরাজিত করার সংগ্রাম আর পাকিস্থানে গণতান্ত্রিক কন্ঠস্বরকে দেশের শাসন ব্যবস্থায় প্রতিষ্ঠিত করার ধারাবাহিক ও নিরলস চেষ্টা পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এবং তা আজকে ভারতীয় উপমহাদেশের জনগণের অন্যতম প্রধান লড়াই হিসেবে সামনের সারিতে রয়েছে। শাসকের বিভাজনের রাজনীতির চেষ্টাকে পরাজিত করে জনগণের গণতান্ত্রিক লড়াইয়ের ঐক্যকে উপমহাদেশ জুড়ে বিস্তার ঘটাতে কমিউনিস্ট ও বাম শক্তিকে অবশ্যই সক্রিয় উদ্যোগ নিতে হবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন