এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শঙ্কু | 127.201.233.154 | ০২ ডিসেম্বর ২০১২ ১৩:১৮583339
  • আমার কথা নয়, টাইমস অফ ইন্ডিয়ায় আজ বেরিয়েছে। আপনারাও বলুন...

    ---------------------------------------------------------

    এই দ্রুত পরিবর্তনশীল আর্থ-সামাজিক গতিময়তার প্রেক্ষাপটে, যেখানে মহিলারা এস-ইউ-ভি চালাচ্ছে, দখল করে নিচ্ছে নানান কোম্পানির ঝাঁ-চকচকে সি-ই-ও এর আসনগুলি, তখন কিছু আধুনিক পুরুষ বেছে নিয়েছেন এই ইঁদুর-দৌড় থেকে সরে দাঁড়াবার বুদ্ধিমান পন্থাটি। তাঁরা সুখে বাড়ীতে থাকছেন, শিশুপালন করছেন, সানন্দে পরিবেশন করছেন সান্ধ্যভোজন। হ্যাঁ, আমরা এযুগের এক নতুন পুরুষপ্রজাতির সেই সব 'গৃহ'স্বামীদের কথাই বলছি, যারা লিঙ্গভেদের নতুন সংজ্ঞা নির্ধারণ করে সেইসব ভুমিকা গ্রহণ করছেন, যা এতদিন শুধু স্ত্রীলোকেরই বলে মনে করা হতো। এবং তা এঁরা করছেন বিনা নালিশে, এমন কি বলা যায় তাঁরা এই পরিবর্তনকে বোধহয় স্বাগত জানাচ্ছেন।

    গ্রন্থকার চেতন ভগত জানাচ্ছেন, 'আমার স্ত্রী যখন ইউবিএস ব্যাঙ্কে সি-ও-ও হল, আমি চাকরি ছেড়ে ভারতে চলে আসি। সেই মুহূর্তে সে ছিল সফল আর আমি ব্যর্থ। আমি কিন্তু চাকরি ছেড়ে ঘরে-থাকা-স্বামী হতে দ্বিধা করি নি।' একই ভাবে জেমস রুবিন তাঁর সরকারী উচ্চপদ ত্যাগ করেছিলেন, যাতে তাঁর সাংবাদিক স্ত্রী ক্রিস্টিয়ানা সদ্যোজাত সন্তানকে বাড়ীতে রেখে নিজের পেশাগত উন্নতির দিকে দৃষ্টি দেবার অপরাধবোধ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

    আসলে আমাদের প্রাচীন সামাজিক গঠন দুই লিঙ্গের আপেক্ষিক শারীরিক ক্ষমতার ওপর বিশেষভাবে নির্ভরশীল ছিল। স্বাভাবিকভাবে এটাই মনে করা হতো, নৈসর্গিকভাবে বেশী ক্ষমতাশালী পুরুষ হবে 'ভর্তা', শিকার করে (অথবা অন্য যে কোন ভাবে) বাড়ীতে খাবার নিয়ে আসবে আর স্ত্রীলোক হবে 'পোষক', যে নেবে ঘরের মধ্যে স্বামী ও শিশুদের পালকের ভূমিকা। নানা কারণে, তা ব্যক্তিগত অসন্তোষ হতে পারে আবার অন্য বিকল্পের অভাবও হতে পারে, এ ব্যবস্থা আর নেই। কারণ যাই হোক, পুরুষ এখন 'গৃহবন্দী' স্বামীর ভূমিকা মেনে নিয়েছে অসন্তোষের সঙ্গে নয়, বরং এক সুচিন্তিত সম্মতিতে। চেতন ভগত, যিনি নিজেকে এক গর্বিত স্বামী বলে মনে করেন, এর কারণ ব্যাখ্যা করেছেন এইভাবে, 'আমি খলাখুলি ভাবে এই কথা বলি এইজন্যে যাতে লোকে যেন বুঝতে পারে যে ন'টা পাঁচটা'র চাকরিটাই জীবনের শেষকথা নয়। অফিসের ইঁদুরদৌড়ের বাইরেও অনেক উচ্চাশা পোষণ করা যায়। পুরুষেরা কর্পোরেট যাঁতাকলে যথেষ্ট পিষ্ট হয়েছে, তারা অনেক কিছু হারিয়েছে জীবনসংগ্রামের নামে। এখন তারাও চায় একটু হাত-পা ছড়িয়ে আরাম করতে। এখন স্ত্রীলোক যখন বাইরের জগতে তাদের পা জমিয়ে নিতে পারছে, তখন পুরুষদের অধিকার আছে সেই সুযোগে নিজেদের ইচ্ছেমত স্বাধীনভাবে কিছু করবার।'

    একথা সত্যি যে চেতনের স্ত্রী অনুশা যদি তাঁর পেশায় সফল না হতেন, চেতনের লেখনীপ্রতিভা হয়তো চাপাই থাকতো, তাঁর বেষ্টসেলার 'ফাইভ পয়েন্ট সামওয়ান' হয়তো লেখাই হতো না, এবং একজন জনপ্রিয় লেখক হিসেবে চেতন ভগতকে জানাই যেতো না।

    সেন্টার অফ অ্যাডভোকেসি অ্যান্ড রিসার্চের শ্রী অখিল শ্রীবাস্তব বলেন, 'স্ত্রীপুরুষের এই লড়াইয়ে পুরুষেরা উপেক্ষিতই হয়ে এসেছে। তাই আজ তাদের চোখ খুলেছে। সব কাজে নিপুনতাকে স্ত্রীলোকের একচেটিয়া সম্পত্তি মনে করা হয়। পুরুষেরা তাই আজ চাকরির বাইরে নিজেদের ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যের সন্ধান করছে। যা এতকাল বোধহয় সম্ভব ছিল না জীবিকার্জনের তাগিদে।' টাইম পত্রিকাও এব্যাপারে রিপোর্ট দিয়েছে, আজকের পুরুষ চাইছে মহিলাদের মতো তাদেরও অফিস ও সাংসারিক জীবনে সামঞ্জস্য আনতে, তাদেরও চাই 'নমনীয়' পেশার বিকল্প। সাবেকী পুরুষ-কর্মচারী-মূলক ব্যবসায় মডেলটি আর থাকছে না। দ্বৈতপেশার উত্থানে আজকের পুরুষ অপেক্ষাকৃত আরামের নন-কর্পোরেট পেশার দিকে ঝুঁকছে। একথা কি সত্য নয় যে, বেশ কিছু রন্ধনশিল্পী (বহিরঙ্গ রন্ধনশিল্পে মহিলা কোথায়?) অথবা চিত্রকর পুরুষ? সুযোগের সাম্য শুধু স্ত্রীলোকের জন্যেই কেন? পুরুষেরা কেন পাবে না অপরম্পরাগত কাজ করবার সুযোগ?

    আজকের পুরুষ তাই সচেতন হয়েছে। সামাজিক প্রত্যাশা ও বন্ধন তাই আর তার সুযোগের বিকল্পকে সীমাবদ্ধ করতে পারবে না। পুরুষের দায়িত্ব ও কর্তব্যের সাবেকী সংজ্ঞার সীমান্তপারে তাই তার দিগন্তকে সে আজ বিস্তৃত করতে চায়। তাই আজকের শ্রীকর্তব্যপরায়ন শ্রীমান আরামকুমারও বটে। তার পুরুষালীর নতুন উপলব্ধি স্বাচ্ছন্দে, তাতে সংসারযাত্রার প্রধান সংস্থাপকের তকমা না থাকলেও চলবে। গৃহপালিত স্বামীরা লেখক, শিল্পী, সূপকার, অতিথি অধ্যাপক বা গৃহশিল্পপতি হয়ে উঠতে বাধাটা কোথায়?

    সংবাদ-সংস্থায় কার্যরত ৪৬ দছর বয়স্ক শ্রীমতী তানিয়া মেহরার স্বামী এইরকমই একজন, যিনি তাঁর ওয়েবসাইট সংস্থা চালান বাড়ীতে থেকেই। তিনি বাড়ীর কাজের লোকেদের সামলান, রান্নার মেনু ঠিক করেন এবং রাতে ডিনারের ব্যবস্থাও করে রাখেন তাঁর স্ত্রী ফিরে আসার আগেই। 'আগে আমি বাড়ী ফিরে যখন দেখতাম আমার স্বামী বাড়ীর কাজ সামলাচ্ছেন, বাচ্ছাদের দেখছেন, আমার খুব খারাপ লাগতো,' শ্রীমতী মেহরা জানাচ্ছেন, 'কিন্তু আমি ওকে দেখতাম এই ব্যবস্থায় ও খুব খুশী, বাচ্ছারাও আনন্দে আছে। ও চাকরি ছেড়ে যেন হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছে। এখন বাচ্ছাদের ছাড়াও ও আমাদের ছ'টা বেড়ালেরও দেখভাল করে। আমি ওঠবার আগেই ও উঠে পড়ে, আমাকে চা খাওয়ায়, ঘরদোর সাফ করিয়ে নেয়। আর আমার কোন অপরাধবোধ নেই।'

    বুদ্ধিমান পুরুষেরা খুব তাড়াতাড়ি নতুন অবস্থায় মানিয়ে নিচ্ছেন। 'আগে অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে, আরে, তোমার বউ উপার্জন করে? কি করে? ... তোমার ভাগ্য ভালো হে, বউ তোমার হয়ে খেটে দিচ্ছে...। ইত্যাদি ইত্যাদি,' ভগত বললেন, 'কিন্তু আমি এসবে কান দিই নি। অনুশা কাজ থেকে যদি ক্লান্ত হয়ে ফেরে, ওর পা টিপে দিতে বা ওকে এককাপ চা করে খাওয়াতে আমার একটুও খারাপ লাগবে না। আমি এখন আমার বউয়ের বউ।'

    পুরুষ পাঠকেরা অনেকেই হয়তো ভ্রূ কোঁচকাবেন। কিন্তু ভেবে দেখেছেন কি, আখেরে লাভবান হচ্ছেন কে?
  • rivu | 78.232.113.69 | ০২ ডিসেম্বর ২০১২ ১৩:৩১583344
  • "বউ" কথাটার উতস কি? মানে লেখাটার শিরোনাম পড়লে মনে হয়, "বউ" এর সঙ্গে বাড়িতে থাকার, ঘর গেরস্থালি সামলানোর একটা যোগাযোগ আছে। যে বাড়ির কাজ করে, সেই বউ। ব্যাপারটার কি কোনো etymological সিগনিফিকেন্স আছে, নাকি পুরোটাই সামাজিক কাঠামো ভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গী ?
  • santanu | 227.164.213.83 | ০২ ডিসেম্বর ২০১২ ১৩:৩৫583345
  • ইংরিজি লিংক টা বা লেখাটা পাওয়া যাবে, বৌকে পড়াতাম। যদি হাউস হাসব্যান্ড হবার অনুমতি পাওয়া যায়।
  • শঙ্কু | 127.201.233.154 | ০২ ডিসেম্বর ২০১২ ১৩:৩৭583346
  • বউ কথাটার মানে পুরো লেখাটার মধ্যেই আছে। আর শিরোনামটা ঐ আর্টিকলে চেতন ভগতের I can be a wife to my wife এর দুর্বল অনুবাদ।
  • ekak | 69.99.230.125 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ১০:৫৪583347
  • আ টিপিকাল নিও প্যাত্রিয়ার্কাল পিস অব থট , কয়েট এক্স্পেক্তেদ ফরম চেতন ভাগত দ্য পুওর ম্যান'স কোয়েলহ ।
  • Treebeard | 131.241.218.132 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ১১:০৪583348
  • ইসে - একটাই কথা - চেতন ভগতের লেখনীপ্রতিভার প্রকাশ না হলে বিশেষ কোনো ক্ষতি হত না।
  • ekak | 69.99.230.125 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ১১:০৭583349
  • লাভ হত মশাই :(
  • Treebeard | 131.241.218.132 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ১১:০৯583350
  • হ, সইত্য।
  • শঙ্কু | 127.201.230.148 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ২৩:০৭583351
  • হে হে হে... কি যে বলেন দাদা...
  • Sandy | 161.141.84.239 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১২ ০৬:০৫583340
  • "হাউস হাজব্যান্ড দরকার, চাকরি করা তার নিষেধ। ঘর সামলাবেন। বাচ্চাকাচ্চা সামলাবেন। ঘর গোছানো রান্নাবান্না পা টেপা ও মধ্যে মধ্যে মার খাওয়ায় দক্ষতা থাকা প্রয়োজন।" এই মর্মে বিজ্ঞাপণ দিলে প্রার্থী পাবো বলছেন? ভরসা দিচ্ছেন তবে?
  • dukhe | 212.54.74.119 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১২ ১৮:৩৩583342
  • আর কবে রান্না শিখব? বউয়ের বউ হওয়া এ জন্মে হল না।
    আইনস্টাইন হওয়াও না।
  • | 37.57.139.216 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১২ ১৯:২৭583343
  • কবি বলেছেন হিংসে না করে চেষ্টা করে যাও তোমার ও হবে... ঃ))
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন