এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় - ঈশ্বরের গদ্যভাষা

    Somnath
    বইপত্তর | ০৩ নভেম্বর ২০১২ | ৭৭৪১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • কল্লোল | 125.184.91.187 | ০৫ নভেম্বর ২০১২ ১১:৫৯577458
  • সঞ্জয়ের লেখা নিয়ে আমার কোন ভালো লাগা ছিলো না। আবার পড়লাম। এখনও একই রকম লাগলো। এমনিতে সঞ্জয় চিরকালই বক্কাবাজ। নানা রকম বিপ্লব-টিপ্লব বলে বটে, কিন্তু সময় মতো গম ভাঙ্গাতে হবে বলে কেটে পড়ে। এখন অবশ্য নামী দামী লোক। সিনেমা নাকি গুলে খেয়েছে। তা হবে।
  • h | 213.132.214.156 | ০৫ নভেম্বর ২০১২ ১২:২৪577459
  • কল্লোল দা মাইরি, এরকম ই একটা কিসু বলবেন ভেবেছিলাম। দ`ক্ষিন শহর যেহেতু, বয়স যেহেতু কাছা কাছি, ব্যক্তি গত কিছু স্মৃতি ইম্প্রেসন এর ভিত্তি তে এক্টা কমেন। মাইরি কল্লোল দা আপনি এন্ডোর্স না করলে, একটা লোক ভালো না খারাপ তার বিচার হয়? আপনি এরকম অপিনিয়ন দিলে, আপনাকে লোকে শ্রধ্ধা করার কারণ থাকলেও করবে না, যাঁরা শুধু আপনার লেখা পড়েই আপনাকে শ্রদ্ধা করে , ভালো বাসে, যেমন আমি, তাঁরাও ভাববে আগে সিবি আই রিপোর্ট দিক, তার আগে অপিনিয়ন সাসপেন্ডেড।

    এইগুলো অ্যাভয়েড করুন। এই গুলো অন্যদের মধ্যে এনকারেজ ও করবেন না। এই যে ব্ল্যাংকি জানে, আমি কি হারামি, তাও কি কোন দিন মুখ ফুটে কয়েছে? ;-)
  • কল্লোল | 111.62.20.202 | ০৫ নভেম্বর ২০১২ ১৫:৩৩577460
  • হনু। লজ্জিত বোধ করছি।
  • h | 213.99.212.53 | ০৫ নভেম্বর ২০১২ ১৬:০২577461
  • আবার লজ্জার কি হল। এতো সেন্সিটিভ হলে খুব চাপ বাল। মাল ফাল খান গান গান। এলে খায়াবেন, জেনে রাখবেন, বিনীত, উদ্ধত, বদ্রাগী, লাজুক, বাম ও ডান, সরু ও মোটা সব রকমের মানুষের মাল খাওয়ার ইন্ভাইট আমি বিনীত ভাবে গ্রহণ করে থাকিঃ-) শিবুদা যদিও এবার মাল খাওয়ায় নি, এটা আমি নোট করেছি।
  • j | 230.227.106.153 | ০৫ নভেম্বর ২০১২ ১৬:৫৫577462
  • যতটুকু পড়লাম তাতে খুব একটা আহামারি লাগল না

    বেশ কিছু জায়গায় ভীষণ আলট্রালাইট ভাবে ছুঁয়ে গেছেন আর কথায় কথায় জেনারেশন তুলিয়ে জ্ঞানবিতরণ কারুর ক্ষেত্রেই আর পোষায় না
  • h | 213.132.214.155 | ০৫ নভেম্বর ২০১২ ১৮:০৯577463
  • রাজদীপ তোমার মনে আছে কিনা জানি না, উৎপল দত্তের একটা থিয়েটারের উপরে বই ছিল, অবিকল এই মাষ্টারি আর পঠক কে হ্যাটা দেওয়া। ঠিক আছে বাবা আপনি উৎপল দত্ত, ব্রেখ্ট পড়েছেন, শেক্সপিয়ার পড়েছেন, এমনকি পড়ার পরে উৎপল দত্ত ও হয়েছেন, তো তাই বলে এত কথার কি হল, পৃথিবী তে যে ন কেউ শেক্সপিয়ার বা ব্রেখ্ট এক্টু করে অন্তত পড়ে নি। পড়ে সকলে উৎপল দত্ত হয় নি, দ্যাট ইজ বিসাইড দ্য পয়েন্ট। পুরোনো বই য়ের দোকান থেকে কিনে, এক সন্ধে তে পড়ে পরের দিন পত্রপাঠ কাকে একটা উপহার দিয়ে দিলাম। এত জ্ঞান দেওয়া লেখা শেখার গুলো কিসুই শেখা হল না, জাস্ট মানসিকতায় খচে গেলাম। আমি উৎপল দত্তের শেস্ষ বয়সের ইলেকশন বক্তৃতা বা কর্মী সভা শুনেছি, অনেক বেশি সরস।
  • aka | 85.76.118.96 | ০৫ নভেম্বর ২০১২ ১৮:৫৬577464
  • জ্ঞান ফ্যান দিন না, কিন্তু কেন জ্ঞান দিচ্ছেন সেটা একটু বিশদে কইবেন তো। কয়েকটি আপ্তবাক্য দিলুম এটাই মেনে নিন, অনেকটা বালক ব্রহ্মচারীর মতন। এই উপন্যাস লেখেন কিন্তু স্টোরি টেলার নন, প্রাবন্ধিক কিন্তু প্রবন্ধ লেখেন না এই জনরা বাংলা পোষালো না। পাঠককে হ্যাটা দেওয়ার মতন মাল মশলা থাকলে বলতাম দেখেছো কি দাপট। নইলে উল্টে একটু হ্যাটাই দেওয়া যায়।
  • h | 213.99.212.53 | ০৫ নভেম্বর ২০১২ ১৯:১৬577465
  • মাল আছে কিনা এইটা নিয়ে মতবিরোধ থাকতে পারে বলে, আমি এক্স্ট্রীম এন্ডে, অ্যামন কি উৎপল দত্ত কেও একটু হ্যাটা দিয়ে এলাম। কাছা কাছি নেই, কান মুলবেন না।
  • aranya | 154.160.226.53 | ০৫ নভেম্বর ২০১২ ২২:৫৫577466
  • কল্লোল-দার লেখা নিয়ে আপত্তির কারণটা ঠিক কি, সেটা বুঝলাম না। অ্যানিকডোট/স্মৃতিচারণ এসব করাই উচিত নয়, নাকি প্রশংসামূলক বা নিউট্রাল অ্যানিকডোট উল্লেখ করা যাবে কিন্তু নিন্দাত্মক অ্যানিকডোট দেওয়া যাবে না?
  • 3Q | 161.141.84.239 | ০৬ নভেম্বর ২০১২ ০০:০৫577468
  • জেনারেশন তুলে গালাগাল দেয় বা "তোর এখনো রান্নাবাটি খেলার বয়স, পড়াশোনা মারাতে আসিস না" এইসব যে বলে, তার কোনো লেখা, যেকোনো লেখা, পড়তে যাবো কোন্‌ দুঃখে?
    সে যত বড় লেখক হোক। সাহিত্য কথাটার মধ্যেই লেখক পাঠকের পারস্পরিক শ্রদ্ধার প্রি রিকুইজাইট আছে, সেটা না মানলে যতই বক্কাবাজি হোক, সাহিত্য কোথায়?
  • কল্লোল | 125.184.17.218 | ০৬ নভেম্বর ২০১২ ০৬:১৪577469
  • না, হনু ঠিকই বলেছে।
    লেখা লেখার মতো করেই বিচার্য্য। লেখায় বক্কাবজী নিয়ে বলাই যায়। গম ভাঙ্গাতে যেতো কিনা, সেটা না এলেই ভালো। ঐ যাকে গুরু বলেন নির্মোহ ব।
    সঞ্জয়ের লেখা নিয়ে অনেকেই নির্মোহ ব দিয়েছে। কিন্তু সোমনাথের কেন ভালো লাগে সেটা তো জানা হলো না।

    হনু, লুরুতে কবে আসবি বল। মাল ফাল কোন কেসই না। সঙ্গে টুন্ডে কাবাব আর শির ফ্রাই, চাইলে বেশ ভালো পোর্ক স্পেয়ার রিবও খাওয়াতে পারি।
  • .... | 127.194.201.125 | ০৬ নভেম্বর ২০১২ ০৯:৫৭577470
  • কল্লোলদা,
    আমি খুব ছোটোবেলা থেকে বাংলা মেনস্ট্রীম পড়ছি। ২০০৫-৬ থেকে প্যারালাল স্ট্রীম। হয়তো খুব বেশি পড়িনি, তবু এ জীবনে যতটুকু পড়েছি, তাতে সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়ের চেয়ে ভালো বাংলা ভাষা আর কারো পেন-এ এখনো পড়িনি। আপনি পড়ে থাকলে নামোল্লেখ করতে পারেন, শিবাংশুদা বাদে আর কারো নাম।

    জনতা একটাও পূর্ণাঙ্গ প্রবন্ধ না পড়ে (বোধহয় এই সময়ের লেখাটাও বিশেষ কেউ পড়েনি) , একটাও বই না পড়ে, হাতে পাওয়া চাট্টি স্যাম্পেল ব্লগগদ্য পড়ে (তাও অনেকে বোধহয় একটাও বা সবগুলো না পড়ে) যেভাবে একজন লেখকের সামাগ্রিক মূল্যায়ণ করে যাচ্ছেন তাতে আমি খুব একটা স্বচ্ছন্দ নই। আমি অন্তত অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন, নাশকতার দেবদূত, হে চলমান চিত্রমালা, অন্যান্য ও ঋত্বিকতন্ত্র, পাতালের চিরকুট পুরো পড়েছি।

    খুব হীনমন্যতা রয়েছে এখনো কিসুই পড়ে উঠতে পারিনি বলে। কিনে রাখা বইপত্রেরই অর্ধেকের বেশি এখনো না পড়া। বিদেশী সাহিত্য কিসুই পড়িনি। থিয়োরি - তত্ত্বের বই কিসুই পড়িনি। সমবয়সী, ছোটোদের বা নাতিবয়োজ্যেষ্ঠদের "প্রচুর পড়েছি", "যথেষ্ট পড়েছি" অ্যাটিচুড দেখলে তাই নির্বাক হয়ে যাই।

    তদুপরি যখন দেখি লোকে বাংলা ভাষা পড়ে বুঝতে পারে না, আর সেই অক্ষমতা লেখককে তাচ্ছিল্য করে অপমান করে কটুক্তি করে ঢাকতে চায় - আর কিছু বলার থাকে না। ভবিষ্যতে নিজের পড়াশুনোর প্রতিই মনোযোগ দেব, সর্বশিক্ষা অভিযানে নয়, এটুকুই বলতে পারি।
  • lcm | 34.4.162.218 | ০৬ নভেম্বর ২০১২ ১০:৪৮577471
  • সোমনাথ,
    তা বাপু তুমিই বা কেন কোনো লেখকের ব্লগের লিংক দাও। তোমর যেগুলো পড়ে ভালো লেগেছে সেগুলো দাও না।
    আর মনে রেখো, ভালো না লাগলে লোকে বলবেই, সুনীলই হোক, আর, সঞ্জয়ই হোক। বলার ভাষাও একরকম হবে না। সুনীল/সমরেশ/শংকর... এদের নিয়ে খিল্লি আরো বেশী হয়।
  • lcm | 34.4.162.218 | ০৬ নভেম্বর ২০১২ ১০:৫২577472
  • আর, কারো লেখা একজনের ফাটাফাটি লেগেছে, আর একজনের অখাদ্য লেগেছে - এটা হয়। এটা না হলে খুব বিশ্রী ব্যাপার হত।
  • কল্লোল | 125.242.189.88 | ০৬ নভেম্বর ২০১২ ১১:৫৭577473
  • ....কে।
    সঞ্জয় আমাদের সমবয়েসী। একই এলাকায় আড্ডা মারা ও নানাপ্রকার। ফলে ওর সব লেখাই প্রথম ছাপা অবস্থায় পরেছি, নানান ছোট পত্রিকায়।
    সঞ্জয়ের গদ্য আমার কখনই খুব ফাটাফাটি লাগেনি। বিষয় নিয়ে বলার বিশেষ কিছু নেই। এখনো একমত নই সব ব্যপারে এটুকু বলতে পারি। তখন অবশ্য যে প্রেক্ষিত থেকে একমত হতাম না, সেটা পাল্টেছে, কিন্তু একমত না হওয়াটা পাল্টায়নি। ঋত্বিক একমাত্র বিষয় যে ব্যাপারে আমি ও সঞ্জয় (আমাদের সময়ের অন্য আরও অনেকের মতো) খুব আবেগী। যদিও আমি ঋত্বিকতন্ত্র নিয়ে অতোটা হু হা নই। ওনার ইয়ুং-মার্কস আমার ভালো লাগতো না। যদিও ইয়ুং আর কতোটুকুই বা পড়েছি, বা সে কথা ধরলে মার্কসও। তবু ঠিক মেলাতে পারতাম না, যেভাবে ঋত্বিক মেলাতেন।

    ওর সমসময়ে উদয়ন ঘোষ (ওকে নিয়েও তো টই চলছে), রাঘব বন্দ্যোপাধ্যায়; একটু পরে শাহজাদ ফিরদৌস, কিছু কিছু অভিজিত সেন, অল্পকিছু মিহির সেনগুপ্ত ভালো লাগেছিলো।
  • h | 213.99.212.53 | ০৬ নভেম্বর ২০১২ ১২:৪৩577474
  • ইসু তিনটে, যথাক্রমে কিনা জানিনা, কোন সময়ে লেখা হচ্ছে, সেই সময়ের কোন অডিয়েন্স কে অ্যাড্রেস করতে চাইছেন লেখক আর নিজের ভাষার বা আলোচিত কন্টেক্স্টের ভাষার কোন রচনাশৈলীর ট্র্যাডিশন টাকে গ্রহণ/বর্জন করছেন নিজের মত করে।
    বিষয়ের দখল টা ইচ্ছে করেই বলছি না, কারণ তোর ঘোষিত অবস্থান হল, তুই পেথমে ফর্ম দেখিশ, কনটেন্ট না। আমি ঠিক উল্টো পার্সোনালি।

    যাই হোক, যে তিনটে বলছিলাম,
    এটা শুনতে ইনটুইটিভ হলেও, এই মিক্সচারের অনেক কিছুই নন-ইন্টুইটিভ।

    এই যে আমরা ইরেভারেন্ট 'স্মার্ট গদ্য' লিখি, সেটার মধ্যে লোকে সমর সেন থেকে চন্দ্রিল পর্যন্ত ঐতিহ্য খুঁজতে পারে। আরো বুরো রা, এতে প্রমথ চৌধুরীর ছায়া , প্রেমেন্দ্র মিত্র , বুদ্ধদেব বসুর
    ছায়া খুঁজে পেতে পারে। নানা রকম ইন্টোনেশন হলেও, এটা সুশীল গদ্যের একটা কন্টিনিউআস লাইন। এই কন্টিনিউইটির মধ্যেই সঞ্জয় পড়ছেন।

    এইবারে ডিসকন্টিনুইটি কোথায় কোথায়। ধর মূলত আইডিয়োলোজি তে। প্রবন্ধ কার দের কত সমস্যা সেটা বোঝ।
    প্রমথ বিশী, আবু সৈয়দ আইউয়্ব, সরোজ আচার্য্য, শিবাজী বন্দ্যোপাধ্যায় বা গৌতম ভদ্র যখন প্রবন্ধ লিখছেন, তখন নিজের বিষয়ের একটা পরিভাষা তৈরি করার চেষ্টা করছেন।
    মুজফ্ফর আহমেদ যখন বাংলা লিখছেন, প্রায় যুক্তাক্ষর বর্জিত টাইপের সোজা, গণবানী/লাঙল ইত্যাদি তে, তাতে টার্গেট অডিয়েন্স রাজনইতিক অ্যাক্টিভিস্ট রা।
    অশোক মিত্র যখন গদ্য লিখছেন, মেন উদ্দেশ্য, হল একটা বামপন্থী ক্রোধ আর একটা কবিতার প্রেম কে লেম্যান রিডার এর কাছে ট্রান্সলেট করছেন, মেনলি মরাল-পোলিটিকাল প্রোজেক্ট।
    আবার গোপাল হালদার বা হীরেন মুখার্জি যখন লিখছেন, তখন মূলতঃ সংস্কৃত শিক্ষার থেকে না বেরোনো ই শ্রেয় মনে করছেন, অথচ সুধী প্রধান সম সাময়িক হয়েও তাতে যাচ্ছেন না, তাঁর ই্চ্ছে অর্গানাইজ করার।
    এক ই সময়ে বুদ্ধ দেব বসু, আর্ট ফর আর্ট সেক এর জন্য, প্রায় ডেলিবারেটলি ডেকাডেন্ট বিদেশী সাহিত্য আর আমেরিকান সাহিত্য তে মানুষের আগ্রহ বাড়াচ্ছেন।

    এইবার এই যে আইডিয়োলোজির জগাখিচুড়ি, এতে আরেকটা সমস্যা আছে, ইংরেজি তে স্পেশালিস্ট রাইটার প্রতিটি স্পেসে আছে। মানে জিনি পোলিটিকাল প্রবন্ধ লেখেন, তিনি পুস্তক সমালোচনা লিখবেন না। এবং এই ডিভিসন অফ লেবার পাবলিশার রা বাড়াতে চান, স্পেশালিস্ট রা বাড়াতে চান।
    এটাতে স্টিগলিত্জ এর লেখা হেনরি জেম্স এর ইভ্যালুএশন, টেস্টিমোনিয়াল বক্তৃতা ছাড়া কেউ শুনবে না, আবার ধর হ্যারল্ড ব্লুম বা কাকুতানির এর লেখা আমেরিকান ডিপ্রেসন বা ক্রেডিত ক্রাইসিস কেউ পড়বে না।
    এই পাঠ্য ভান্ডার এর সংগে পরিচিত লোক জন সঞ্জয় বাবুর কথা শুনবেন তখনি যখন ওনার গদ্য বা বক্তব্য আউট লায়ার হবে। সেটা কি কনসিস্টেন্টলি হচ্ছে?

    আর একটা কথা , হ্যাঁ, জেনেরালিটি, স্পেশালাইজেশন এর বিরুদ্ধাচরণ একটা পোলিটিকাল অবস্থান। আমি অমুক চন্দ্র বিচি, কেন একটা স্পেশালিস্ট বিষয় সম্পর্কে বলবো না। ইত্যাদি। এই নিয়ে প্রচুর আলোচনা হয়েছে।
    আমার ধারণা, সঞ্জয় বাবুর মত লেখক দের চ্যালেঞ্জ হল, নিজের বিষয়ের বাইরে যে গ্রহণযোগ্যতা পেতে গেলে , যে অ্যাকোমোডেশন দরকার হয়, দৃষ্টিভংগী তে সেটা পাওয়া যাচ্ছে না। আবর অন্য দিক দিয়ে দেখলে, ঊনবিংশ শতকীয় শিক্ষার জেনেরালিটি কেই যখন চাম্পিওন করছেন তখন আর রেখে ঢেকে লাভ কি।

    আমাদের স্মার্ট গদ্য মার্কা লেখার, ধর বিক্রম যেরকম বাংলা লেখে, সেখানে অশ্রদ্ধা টাই মেন কথা, কেন কাকে অশ্রদ্ধা করলো সেটা অনেক সময়ে আমরা স্নেহ ভরে ওভারলুক করছি। এবার সঞ্জয় বাবু সম্পর্কে সেই স্নেহ আসতে গেলে ওনাকে আরেকটু বৈচিত্র আনতে হবে।

    হ্যাঁ এটা মেনে নিতে অসুবিধে নেই, যদি সিনেমা ওনার বিষয় হয়, সেই ভাষায় পরিভাষা তৈরির জন্য, বা পাঠকের চোখ খোলার জন্য উনি কি বিচিত্র ভাবনা এনেছেন, সেটা আমার পড়ে দেখা জরুরী।

    এই সব নানা বিষয়ে, কেস হল, তোর উদয়ন ঘোষ এর গদ্যে প্রথমেই যে চমক লাগবে, সেটা সঞ্জয় বাবুর লেখায় আসে কি?

    অন্য দিকে ভেবে দেখ শব্দ ব্যবহারের একটা কেস আছে। বাংলা হনার্স এর বাংলায় যেমন তুই, নিবিড়, আকুতি, ইত্যাদি এই সব শব্দ পাবি প্রচুর, তেমনি সোশিওলোজি/লিট ক্রিট পড়া বাংলায় অকারণে মাঝে মাঝেই পরিসর বা নির্মান এই সব শব্দের ব্যবহার পাবি। মশারি হল নির্মাণ আর বিছানা হল কোথাও পরিসর আর কোথাও পরিসরের অভাব।
    ইত্যাদি ;-)

    আর পরাবাস্তব বাংলা যদি পারিশ, যুক্তির জালে দেখবি , একেকটা শব্দের নিজের একটা লাইফ সাইকল তৈরি হচ্ছে। অ্যাজ ইফ শব্দ গুলো নিজেই একটা জীবন্ত কিসু।

    এখন আমার বকতব্য হল, সুশীল নাগরিক গদ্য ভাষার যে ট্র্যাডিশন, তার বাইরে কিসু পেলাম না , আপাতত সঞ্জয় বাবুর ভাষায়, দুই একটা নতুন শব্দ কয়েনেজ ছাড়া, যেটা সময়/আইডিয়োলোজির কারণে আসছে, যে চোখ টানে।

    প্রবন্ধের ভাষায় গল্প, গল্পের ভাষায় প্রবন্ধ , কবিতার ভাষায় প্রবন্ধ, প্রবন্ধের ভাষায় কবিতা, সব কিছুই সম্ভব, কিন্তু কন্টেন্টের এক্স ফ্যাকটর যদি না থাকে, হবে না।

    আমি যদি বলি আমার এই সব লেখা গুলো , হাজার হাজার লম্বা লম্বা পোস্ট, এই গুলো সব বাল, অত্যুক্তি হবে কি? না ভাষায়, না কনটেন্টে, নিজের সময় কে অতিক্রম করতে পারি নি, নিজের বেছে নেওয়া ভাষার ট্র্যাডিশন কে নতুন কিসু দিতে পারিনি, আর ইরেভারেন্স যা দিচ্ছি নতুন কিসু না, খুব শ্রদ্ধশীল ভাবে অধ্যয়ন করলে যে রকম লেখা হয়, সেরকম ও কিসু নাই, উচ্চ বর্ণ হিন্দু পুরুষ হবার কারণে হাজার হাজার ইমোশন ও শব্দ হাওয়া।
    এটা তো মেন লি পবিত্র গোবর হল। এই গোবর এর একটা সুন্দর মোটামুটি কেক ভার্সন ছাড়া কিস্যু পাইনি সঞ্জয় বাবুর লেখায়, এখনো। হতে পারে লুচি মাংস লুকিয়ে আছে।
    এইবারে যে বই গুলো বল্লি, হাতে এলে দেখা যাবে।
  • cb | 91.18.218.190 | ০৬ নভেম্বর ২০১২ ১২:৫৫577475
  • আসলে "ঈশ্বরের গদ্যভাষা" ব্যাপারটায় জনগণ চাপ খেয়ে গেছে
  • Souva | 125.114.13.162 | ০৬ নভেম্বর ২০১২ ১৩:১১577476
  • মুশকিল হলো, এখানে যে লেখালিখিগুলি উদ্ধৃত হয়েছে, সেগুলি কোনোটাই সঞ্জয়বাবুর প্রকৃত বিচরণক্ষেত্র নয়। যাকে ইংরিজিতে forte বলা হয়। ওনার সিনেমাবোধের বিষয়ে কোনো প্রশ্ন নেই, ওনার সিনেমা সংক্রান্ত লেখালিখি, বাস্তবিকই, চমৎকার ও নানাবিধ চিন্তাভাবনার পরিসরকে উন্মুক্ত করে। উদাহরণ, "অন্যান্য ও ঋত্বিকতন্ত্র", সেই বইয়ের ভাষা ও বিষয়ের যুগপৎ মেলবন্ধন পাঠককে শুধু মুগ্ধ করবে না, বরং চলচ্চিত্রভাবনার এক অন্যতর ক্ষেত্র তৈরি করবে। কিন্তু সেই লোকই যখন বাঙালির খাদ্যাভ্যাস বা পুজো বা মধ্যবিত্ততা ইত্যাদি নিয়ে লিখবেন, বিশেষতঃ লিখবেন একটি কাগজের কলাম ভরানোর দাবিতে, তখন সেই লেখায় একধরণের সরলীকরণ ও সাধারণীকরণের প্রবণতা থাকতে বাধ্য। বাধ্য, কেননা সেই বিষয়টি তাঁর চর্চার ক্ষেত্র নয়, যেমনটা হ-বাবু লিখেছেন।
  • Rit | 213.110.243.23 | ০৭ নভেম্বর ২০১২ ১৭:৩৩577477
  • ঋত্বিক ঘটকের উপর লেখাটা ভাল লাগল।
  • কল্লোল | 125.241.96.237 | ০৭ নভেম্বর ২০১২ ২১:২২577479
  • ঐ যে। সমস্যাটা ঐখানেই।
    ঋত্বিক নিয়ে লেখাটা আজকে পড়লে ভালৈ লাগে। অথচ ১৯৭৬-৭৭এ পড়লে অতি ভাট।
    ঋত্বিক বুড়ো আংলায় বাংলার বর্ণনায় মুগ্ধ। ব্যস ওটুকুই। বগলা বা বিষ্ণুপ্রিয়া ওঁর কাছে খন্ডিত বাংলার ট্যাজেডি। এগুলো প্রমাণ করার কোন রাস্তা নেই। সুবর্ণরেখা বা মেঘে ঢাতা তারা নয়, ওনার সিগনেচার ছবি কোমল গান্ধার।
    যাগ্গে। যে নিজেকে "প্রমাণ" করার কোন দায় কাঁধে নেয় নি, আমা হেন ব্যাঙ্গাচি কেন সেসবে গাঁ* মারায়।
    সঞ্জয় ভালো থাক।
  • .... | 127.194.193.43 | ০৮ নভেম্বর ২০১২ ০১:০৯577480
  • কল্লোলদা,
    কিছুই আর লিখবো না মনে করেও লিখলাম। মনে হয় পয়েন্টটা মেক করতে পারিনি। সিনেমার সমালোচনা পড়ার জন্যে আমি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় পড়ি না। ঢের ঢের ভালো ফিল্ম ক্রিটিক আছে। সঞ্জয়দার একটা গোটা লেখা থেকে হয়তো ৩,৪ বা ৫ টা পয়েন্ট বেরোয় যার ২-৩ টে ভাবায়। কিন্তু ঐ গদ্য, ঐ ভাষা, ঐ বাক্যগঠন, ঐ শব্দ চয়ন, ঐ চিত্রকল্প রচনা, ঐ কবিতা অ্যাবস্ট্রাক্টে না গিয়েও ঐ বর্ণনা - আমি এই স্টাইলটার ভক্ত। নরেশ গুহ (অন্তরালে ধ্বনি প্রতিধ্বনি) ছাড়া এ জিনিস কোথাও পাই নি। কোত্থাও না।
  • কল্লোল | 111.62.40.132 | ০৮ নভেম্বর ২০১২ ০৫:৩২577481
  • ....কে। ভাইটি, মতের পার্থক্য থাকতে পারে না? তোমার সঞ্জয় ভালো লাগা স্বত্বেও আমার ভালো না লাগতেই পারে। যা বুঝছি, আসলে একটা গদ্য সম্পর্কে তোমার আর আমার অ্যাপ্রোচ মেলে না। তাতেই অনেক ফারাক হয়ে যায়। সঞ্জয়ের লেখা নিয়ে আমার মন্তব্য তোমায় আঘাত দিয়ে থাকলে, ক্ষমাপ্রার্থী। আমার যেমন নরেশ গুহ বা বুদ্ধদেব বসুর লেখা তেমন পছন্দের নয়।
  • sinfaut | 131.241.218.132 | ০৮ নভেম্বর ২০১২ ১০:৪১577482
  • এতদিনে বুঝলাম ইশ্বরের সাথে আমার তেমন বনিবনা নেই কেন!
  • সংকলক | 127.194.199.240 | ১৪ নভেম্বর ২০১২ ১২:২৫577483
  • (ভাট থেকে টুকে রাখলাম)

    name: সৈকত Date:12 Nov 2012 -- 11:33 AM

    ................... আমিও তো অনেক কিছু বুঝিনি। যেমন এটা বুঝিনা যে লিটল ম্যাগাজিন, কোন এক অব্স্কিওর লেখককে নিয়ে মাতামাতি করলে ক্ষতিটা কী? বড় পত্রিকা দশকে দশকে কিছু লেখক নিয়ে মাতামাতি করতে পারে, কখনও বিমল মিত্র, কখনও সুনীল-শীর্ষেন্দু, কখনও সঙ্গীতা বন্দ্যোঃ, আর ছোট পত্রিকা করতে পারে না? দিব্যি পারে, এটা তো একটা খেলা, দু' পক্ষই খেলে চলেছে। আর মাতামাতিটা না হলে, নিজেদের মধ্যেই মুখে মুখে নামগুলো ছড়িয়ে না দিলে, বড় পত্রিকাই বা কোথায় যায়? এই যে সঞ্জয় মুখোঃ, আকা সম্পাদক হলে ওনার লেখা ছাপাত না হয়ত, কিন্তু আবাপ-দেশ-এর ঐসব ছুৎমার্গ আর নেই, সিনেমা নিয়ে লিখতে হলেই, আন্তোনিওনির ওপর বইয়ের রিভিউ লিখতে হলেই, "কোমল গান্ধার"-এর ৫০ বছর নিয়ে লিখতে হলেই, আবাপের তো ইদানীং দরকার হয়ে পরে ওনাকে। কেন হয়? আর সিনেমা সমালোচক নেই বলে? নাকি উনি সিনেমার প্রফেসর, রূপকলা কেন্দ্রর আধিকারিক ছিলেন বলে? নাকি খেটেখুটে তিরিশ বছর ধরে লেখালেখি করে, পত্রিকা বার করে, প্রবন্ধও যে ইন ইত্সেল্ফ একটা সৃজনশীল কাজ হতে পারে সেটা প্রমাণ করেছেন বলে? প্রথমটা হলে, বলার কিছু নেই, আর দ্বিতীয়টা হলে তো এটা বলতে হবে, যখন সঞ্জয় মুখোঃ লেখালেখি করলেন, বই-টই বার করলেন, সেসব তো অখ্যাত-অনামী পত্রিকা আর প্রকাশকই ছাপাল আর কিছু লোক, অল্প কিছু লোক মাতামাতি করল, পড়ল-টড়ল। করল বলেই তো হারিয়ে গেলেন না, লেখার একটা জায়গা থাকল আর শেষে আবাপ-এরও সুবিধে হল, হাওয়ায় তো গিঁট পাকানো গদ্য ভাসছেই, একটু অন্যরকম ভাষা-ভাব বেশী সংখ্যক পাঠককে দেওয়া গেল।

    তাহলে ক্ষতি কী ?
  • ..... | 127.194.202.15 | ২৯ এপ্রিল ২০১৬ ০১:১৭577484
  • অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন - সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়
    http://dli.serc.iisc.ernet.in/handle/2015/299794
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন