এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  গান

  • jarjadaa

    Somen De
    গান | ২২ আগস্ট ২০১২ | ১২৫৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Somen De | 125.187.32.37 | ২২ আগস্ট ২০১২ ২০:০৯569180
  • শ্রীচরণেষু জর্জদা

    সময় টা কি হটাৎ দুরন্ত এক্সপ্রেস হয়ে গেল না কি ? এত জোরে ছুটছে কেন ? আপনার বয়স নাকি একশো হয়ে গেল । অথচ মনে হচ্ছে এই তো সেদিন , এমন ই এক বরষন মুখরিত সকালে রবীন্দ্র সদন প্রেক্ষাগৃহে ছিল আপনার একক অনুষ্ঠান । খবর ছিল আপনি গাইবেন মূলত বর্ষার গান । বাইরে আবহ ছিল বর্ষায় মেজাজে সম্পৃপ্ত । প্রেক্ষাগৃহ ছিল কানায় কানায় পূর্ন ।সেখানে কোনো এক কোনে ছিলাম আমিও ,আপনার একজন অপাঙক্তেয় চিরভক্ত ।বোধহয় এভারেজ দর্শকদের বয়সের তুলনায় একজন বালখিল্য।
    কোলকাতায় রাস্তায় কোথাও কোথাও হাঁটু জল। তবুও দুর মফস্বল থেকেও এসেছিলেন আপনার ভক্তরা । পর্দা সরতেই দেখা গেল মঞ্চের মাঝখানে আপনি বসে আছেন হারমোনিয়াম নিয়ে স্বমহিমায় । একপাশে একজন তবলিয়া , অন্য পাশে অনুগতা ছাত্রীর মত বসে গীতবিতান হাতে মায়া সেন । দর্শক মহলে চাপা গুঞ্জন উনিও কি গাইবেন ? পরে বোঝা গেল , না উনি গাইবেন না , শুধু সহায়তা করবেন যদি প্রয়োজন হয় । আগে যতবার আপনার অনুষ্ঠান দেখেছি কখনো দেখিনি রবীন্দ্র নাথের গান গাইতে আপনার কোনো খাতা বা বই লাগে । কারন রবীন্দ্রনাথের গান তো আসলে আপনারও গান । আপনি তাঁর গান কে প্রথমে ধারন করেন নিজের মধ্যে । তার পর সেই গান যেমন ভাবে ধারন করেছেন সেই ভাবেই পৌঁছে দেন শ্রোতাদের কাছে । সে গান তো গীতবিতান বা স্বরবিতানে নেই । আছে আপনার অন্তরে । তাহলে কেন মায়া সেন ? আসলে আপনার বয়স তখন ষাট পেরিয়েছে । স্মৃতি যদি আর আগের মত আর সঙ্গ না দেয় । সেদিন অবশ্য মায়া সেনএর সহায়তা লাগেনি । সে কথায় পরে আসছি ।

    উদগ্রীব দর্শকরা বসে আছেন , কি ভাবে আপনি শুরু করবেন । প্রথমেই আপনি আপনার স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গীতে বিশুদ্ধ পূর্ব বঙ্গীয় উচ্চারনে রবীন্দ্রসদনের কেয়ারটেকারের উদ্দেশে বললেন 'হলের সব বাত্তি জ্বালায়ে দাও ' । আমি জানতাম আপনি বলতেন আলো জ্বালাতে বলি এই জন্য যে আপনি দেখতে চান আপনি গান দিয়ে যে বোলিং করবেন তা দিয়ে শ্রোতাদের ইনটালেক্ট আর ইমোসানের উইকেট গুলো ফেলতে পারেন কি না । কোথায় আমাদের ইন্টালেক্ট আর ইমোসনের উইকেট , আর কি করেই বা আমরা খেলবো । আমরা তো দু ঘন্টার জন্যে আপনার ক্রীতদাস হতেই এসেছি । তুমি যা বলিবে তাই বলিব আমি কিছুই না জানি । আপনার ইচ্ছে হলে আমাদের স্নান করাবেন নবধারা জলে । ইচ্ছে হলে সকালবেলাতেই ইমনের ছোঁয়ায় মন কেমন করাবেন ।
    আপনি শুরু করলেন - মেঘমন্দ্র স্বরে ' একী' ........ এই একীতে যেন সেই বিস্ময় যা প্রথম কোনো শৈল শহরে সকালে জানলা খুলে হিমালয় দেখে কারোর প্রাণে হয়ে থাকে । ' একী গভীর বানি এলো ঘন মেঘের আড়াল ধরে , সকল আকাশ আকূল করে ' ব্যাস আপনি সব শ্রোতাদের বুঝিয়ে দিলেন , আজকের দিনটা আপনার , বয়স কিছুই কাড়তে পারবেনা আপনার কাছে। তার পর 'গগনে গগনে আপনার মনে ..... ' চলে যাচ্ছেন গান থেকে গানে কোনো বিরতি না দিয়েই । বহু যুগের ওপার থেকে যে আষাঢ কে নিয়ে আসছেন তাকেই প্রশ্ন করছেন - আষাঢ , কোথা হতে আজ পেলি ছাড়া !
    আজ কিছুতেই যায়না মনের ভার বলে যে বিষন্নতা ছড়িয়ে দিচ্ছেন তা পর ক্ষনেই ভেঙ্গে দিচ্ছেন - হৃদয় কে ময়ুরের মত নাচিয়ে দিয়ে । শ্যামল ছায়া , নাই বা গেলে বলে যে আবেদন রাখছেন তুমি তো সেই যাবেই চলে বলে তা প্রত্যাখ্যান করছেন । এ রকম মুগ্ধতার প্রহর চলছিল কতক্ষন তা ঘড়ির কাঁটা দিয়ে মাপা যাবেনা। সকাল গড়িয়ে দুপুর হয়েছিল হয়তো ।
    আমি কোথাও পড়েছিলাম শান্তিনিকেতনে কোনো এক সকালবেলায় আতিথিশালার বারান্দায় বসে চারি দিকে গাছ গাছালির ছায়ায় বসে আপনি গাইছিলেন - তোমার কাছে এ বর মাগি ..... । শ্রোতা ছিলেন পুলিন বিহারী সেন মহাশয় । আপনি যখন গাইছিলেন - হেথায় তরু তৃণ যত মাটির বাঁশি হতে গানের মত - আপনি দেখাচ্ছিলেন যেভাবে গাছেরা মাটি থেকে উপরে গজিয়ে ওঠে - হাতের ভঙ্গীমায় । আপনার সেই গান আর হাতের ভঙ্গীমা দেখে পুলিন বিহারি সেন মশায় হাউ হাউ করে কেঁদে উঠেছিলেন । অর্থাৎ আপনার ভাষায় ইনটালেক্ট আর ইমোশন দুটি উইকেটই ছিটকে গিয়েছিল । সে দৃশ্য তো আমার দেখা হয়নি । কিন্তু সেই আসরে আপনি যখন শেষ গান ধরেছিলেন - আমার যে দিন ভেসে গেছে চোখের জলে - তখন রবীন্দ্রসদনের লাল কার্পেট ,সাদা সিলিং , সারি সারি চেয়ার সব ভিজে একাকার হয়ে যাচ্ছিল অপূর্ব বিষন্নতার বন্যায় । আমরা কেও সেই বন্যা থেকে পরিত্রান চাইছিলাম না , চাইছিলাম ডুবে যেতে । আজি পূবের হাওয়ায় হাওয়ায় হায় হায় হায়রে গাইবার সময়ে আর পারা গেল না - ' প্রানহীন এই শহরের' নাগরিকদের এক অংশ যারা সেই সকালে হাজীর ছিলেন - তারা কেও দুঁদে উকিল কেও অতি ব্যস্ত ডাক্তার কেও ঘোর সংসারী গৃহিনী কেও উচ্ছল কলেজের ছাত্রী - সবাই একসঙ্গে রুমাল খুঁজছেন - কেও পকেট কেও হাত ব্যাগ হাতড়াচ্ছেন ।

    অনুষ্ঠান শেষ হল । ধীর পদক্ষেপে সবাই এগিয়ে যাচ্ছেন দরজার দিকে ।তোমার আমার কারো মুখে কথা নেই । যেন কোনো কথা দিয়ে কেও ভাঙ্গতে চাইছেন না শেষ গানের রেশ । বাইরে বেরিয়ে দেখি কোলকাতা আছে সেই কোলকাতাতেই - ঐ তো ন নম্বর দোতলা বাস , হ্যান্ডেল ধরে ঝুলে পড়লাম ।

    এই অনুষ্ঠানের কিছুদিন পরেই আপনার সঙ্গে বিশ্ব ভারতী মিউজিক বো`্র্ডের সেই ঐতিহাসিক বিবাদ । কোলকাতার অলিতে গলিতে সে নিয়ে গুঞ্জন । অভিমানে আপনার রবীন্দ্র সঙ্গীত রেকর্ড করা ও অনুষ্ঠানে গাওয়া বন্ধ করে দেওয়া । সে সব তো সবাই জানে ।

    তার পর বেশ কিছু দিন কেটে গেছে । আপনি আর গাইছেন না কোনো অনুষ্ঠানে । কোথাও কোনো প্রতিবাদ করেননি । কোনো সংবাদ পত্রে কোনো বিবৃতি দেননি । শুধু আপনার আভিজাত অভিমানে আপনি নিজেকে সরিয়ে রেখেছেন । হয়তো আপনার মনে ছিল সেই প্রত্যয় - আমার অভিমানের বদলে আজ নেবো তোমার মালা । হ্যাঁ , আপনার ভক্তরা তো সে মালা পরাবেন বলেই বসে আছেন । কিন্তু আপনি কোন অন্তরালে রয়েছেন কে জানে । এমন সময় খবর এলো ময়দানে বঙ্গ সংস্কৃতি সম্মেলনের উদ্বোধনি অনুষ্ঠানে যে খানে প্রথা অনুযায়ী সব শিল্পীরা এসে একটি দুটি করে গান করেন , সেখানে আপনিও আসবেন । অতএব আমি ও হাজির সেখানে । একে একে সব প্রথিতযশা শিল্পীরা আসছেন গাইছেন । কিন্তু আপনার দেখা নেই । অবশেষে আপনি এলেন । শরীর ভেঙ্গে গেছে , মুখে এক গাল দাড়ি , পরনে গেরুয়া রংয়ের ফতুয়া আর বাটিক প্রিন্টের লুঙ্গি । এসেই বল্লেন এরা আমারে হাসপাতাল থাইক্যা ধরে আনসে , শরীর ভালো নাই । গাইতে বসে গান ধরলেন একটি অচেনা আধুনিক গান । গান শেষ হতেই উঠে পড়তে উদ্যত হলেন । সে কি ? উনি রবীন্দ্রসঙ্গীত না গেয়েই উঠে পড়বেন ? দর্শকরা হৈ হৈ করে উঠলেন - রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইতে হবে । আপনি নির্লিপ্ত গলায় বললেন - রবীন্দ্রসঙ্গীত গাওয়া আমি ছাইড়া দিসি ।- দর্শক আরো জোরে প্রতিবাদ করছে - গাইতে হবে গাইতে হবে । আপনি দর্শকদের দিকে খানিক ক্ষন তাকিয়ে - হটাৎ গেয়ে উঠলেন - কেন তোমরা আমায় ডাকো / আমার মন না মানে/ পাইনে সময় গানে গানে ...... দর্শক রা মন্ত্রবলে নিশ্চুপ ।
    যখন আপনি সঞ্চারী তে গিয়ে গাইছেন - দাও না ত্রুটি ধর ত্রুটি / নিইনে কানে মন ভেসে যায় গানে গানে - জানিনা সেদিন কোনো বিশ্বভারতী মিউজেক বোর্ডের কোনো সদস্য সেখানে ছিলেন কি না , তবু মনে হচ্ছিল এভাবেও প্রতিবাদ করা যায় । যিনি নীরবে প্রত্যাখান করেছিলেন বৃটিশ সরকারের দেওয়া নাইটহুড তাঁর ভাব শিষ্যের প্রতিবাদ তো এমনিই হবে । সোচ্চার ভাবে কিছু না বলার শালীনতা তো আপনি ওনার কাছেই শিখে ছিলেন।
    হয়তো অনেক দিন কেটে গেছে । তবু মনে হয় তো এইতো সেদিন । আর আপনি তো আছেনই আমাদের সঙ্গে , থাকবেন যত দিন রবীন্দ্রনাথ থাকবেন । যতদিন কোনো গায়ক আমি চঞ্চল হে , গাইতে গিয়ে আপনাকে ছোঁবার ব্যার্থ চেষ্টা করে যাবেন , আপনি থাকবেন তত দিন ।

    প্রনামান্তে

    আপনার

    সোমেন দে
  • কল্লোল | 125.184.80.3 | ২২ আগস্ট ২০১২ ২০:২২569181
  • প্রিয় সোমেন। হয়তো আমি আপনারই বয়সী। ছিলাম সেই সন্ধ্যায় বঙ্গসংষ্কৃতি সম্মেলনে। ভিতরে সেদিন সারারাতের অনুষ্ঠানে বিলায়েৎ। বাইরে গেরুয়া পাঞ্জাবী আর লুঙ্গীর মতো করে পড়া গেরুয়া ধুতিতে জর্জদা।
    জর্জদার কথা উঠলেই মনে পড়ে দেশপ্রিয় পার্ক ইউবিআই-এ ওনার সাথে খুচরো আড্ডা, আর হেমাঙ্গদার বাসায় মুগ্ধ হয়ে গল্প শোনা।
    ভালো থাকবেন।
  • siki | 96.98.43.85 | ২২ আগস্ট ২০১২ ২২:১৫569182
  • আমার যে দিন ভেসে গেছে, প্রথমবার শুনে নিজের অজান্তে হু হু করে কাঁদা আজও মনে আছে। তারপর থেকে কান্নাকে কন্ট্রোল করা শিখেছি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন