এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • Viretual সম্পর্ক , Real সম্পর্ক

    Somen Dey
    অন্যান্য | ০৫ জুন ২০১২ | ১২৯৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সিকি | 132.177.9.47 | ০৫ জুন ২০১২ ১২:১০549751
  • ক্ষী সাংঘাতিক সম্পর্ক! বাপ!!
  • Somen Dey | 125.187.60.139 | ০৫ জুন ২০১২ ১২:১১549752
  • কোনো এক নির্দিষ্ট সময়ে , কোনো এক অজানা কারনে কিছু মানুষকে কিছু মানুষের নিজের কাছের বলে মনে হয় এবং কিছু মানুষ কে হয় না। যাদের কাছের বলে মনে হয় তাদের সঙ্গে একটা সম্প`্র্ক গড়ে ওঠে , সে সম্প`্র্কের কোনো নাম থাকতেও পারে আবার নাও পারে। তার সঙ্গে হয়তো দেখা হয় স্কুলে কলেজে অফিসে, অথবা পাড়ায় অথবা প্রাত`হ্ভ্রমনে বেরিয়ে কিম্বা বাজার করতে গিয়ে কিম্বা নেহাতই আসা যাওয়ার পথের ধারে। খুব সাধারন আলাপ থেকে কখনো কখনো এই সব সম্প`্র্ক রক্তের সম্প`্র্কের চেয়ে অনেক গভীর হয়ে যায় । ।
    এত গভীর যে তাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া যায় অনেক ব্যাক্তিগত অনুভুতি , সুখ দু`হ্খ।এই কাছের মানুষের বৃত্ত তৈরী করে নেওয়ার প্রবনতা মানুষ কে সামজিক প্রানী বলে সমাজবদ্ধ করে রেখেছে বহুযুগ ধরে। এ ভাবেই মানুষের সামাজিক সত্তা বেঁচে থাকে ।
    প্রাথমিক ভাবে কিছু মানুষের সঙ্গে মুখোমুখি দেখা সাক্ষাতেই গড়ে ওঠে সম্প`্র্ক , পরে সে সম্পর্কের বিস্তার ঘটে হয়তো অন্য ভাবে । হয়তো চিঠি পত্রে , হয়তো দুর ভাষে। এভাবেই চলছিল মানুষে মানুষে সম্পর্ক ভাঙ্গা গড়ার ইতিবৃত্ত কয়েক হাজার বছর ধরে।এ। এখনো যে চলছে না তাও নয়। তবে একবিংশ শতাব্দীতে এসে বিজ্ঞান মানুষ কে উপহার দিয়েছে সম্পর্ক তৈরী করার আরো একটি আশ্চর্য্য উপায়। যার নাম সোশাল নেটওয়ার্কিং। এখানে সম্প`্র্ক তৈরী করতে লাগেনা মুখ দেখাদেখি , হাত ছোঁয়া ছুই , কথা বলা বলি । লাগে শুধু একটি মাউসের ক্লিক। আমার বাড়ির দু পা দুরে যিনি থাকেন , হয়তো রোজই দেখা হয় , কয়েক বছর ধরে । তবু আলাপ করে ওঠা হয়নি । তিনি বন্ধু নাহয়েই প্রতিবেশী হয়েই রয়ে যাবেন হয়তো বহুকাল। একে অপরের নাম হয়তো জেনে ওঠা হবে না কোনো দিন।
    কিন্তু একটি মাউসের ক্লিকে একটি ডোমজুড়ের মেয়ে বন্ধু হতে পারেন একটি দামাস্কাসের ছেলের । একজন ঝুমরিতলাইয়ার মধ্যবরস্ক হতে পারেন হতে পারেন ইথিওপিয়ার বালিকার বন্ধু। লাগবে শুধু মাউসের ক্লিক। বন্ধু হওয়ার পর চলতে থাকুক share করা - মতামত , ভাবনা , অভি`জ্ঞতার বিনিময় । এভাবেই আমি যোজন দুরের চোখে না দেখা বন্ধুর সঙ্গে যা কিছু share করছি , তা আমার ঐ বাড়ির দু পা দুরে থাকা লোকটির সঙ্গে হয়তো কখনো share কোরবোনা।

    বসুধৈব কুটুম্বকম আমাদের দেশের অনেক কালের দর্শন। কিন্তু যারা এই ভাবনার জন্ম দিয়েছিলেন কয়েক হাজার বছর আগে তাদের সুদুর কল্পনাতেও ছিল না - এ ভাবেও কাছে আসা যায় ।
    বিজ্ঞানের এই দান আমাদের অনেক কিছু সহজ করে দিয়েছে । এই রিয়াল টাইমের জগতে সব ব্যবধান সব দুরত্ব ভেঙ্গে খান খান হয়ে যাচ্ছে। আমাদের পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের সঙ্গে আর একটি ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় তৈরী হয়ে গেছে সেটি ঐ নেটওয়া`্র্ক । আমাদের ম্যাসলো সায়েবের বলা পাঁচটি বেসিক নিড ও বেড়ে ছটি হয়ে গেছে । নতুন নিড সোশাল নেট ওআ`্র্ক।

    আজকের সমাজের বিন্যাস ক্রমশ পাল্টে যাচ্ছে। মানুষ কে মানুষের প্রয়োজন কমে আসছে । যন্ত্র সব করতে পারে , বাজারে সব পাওয়া যায়।জীবনযাত্রার জন্যে মানুষকে যত অন্য মানুষের প্রতি নি`্র্ভর করতে হত , তত বেশি মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্প`্র্ক গড়ে উঠবার সুযোগ ছিল। ক্রমশ মানুষ জন্ত্র-অবলম্বী হয়ে উঠছে বলেই মানুষে মানুষে যোগাযোগের সব সুযোগ কমে আসছে।বাজারে না গিয়েই বাজার করা যায় , স্কুলে না গিয়েই লেখা পড়া শেখা যায় , ব্যাঙ্কে না গিয়েই টাকা তোলা যায় , ঘরে বসেও অফিসের কাজ করা যায় , সিনেমা হলে না গিয়েও সিনেমা দেখা যায়। ইনটারনেট সবই করে দিচ্ছে। অন্য দিকে যৌথ পরিবার ভেঙ্গে গিয়ে অনু-পরিবার হয়ে গেছে। পাড়া উঠে গিয়ে ফ্ল্যাট বাড়ি হয়ে গেছে। তাই আমাদের সমাজে আত্নীয় স্বজন , বন্ধু বান্ধব , পাড়ার লোক , বাজারের বিক্রেতারা , ধোপা-নাপিত ইত্যাদি নানা রকমের মানুষ জনকে নিয়ে যে মানুষের নেটওয়া`্র্ক ছিল তা ক্রমশ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে , আর তত আমাদের ঘিরে ধরছে এক অদৃশ্য সব-মুসকিল-আসান নেটওয়া`্র্ক। যার নাম ইনটারনেট। তাই মানুষের অন্য মানুষের শারীরিক উপস্থিতির প্রয়োজন ক্রমে কমে আসছে। সবই ভার্চুয়াল , রিয়াল কিছু নেই। দাঁড়িয়ে আছো তুমি আমার নেটের ওপারে .......।

    ইন্টারনেটের কল্যানে একদিন সবই হয়তো ঘরে বসে হয়ে যাবে । আজ থেকে পাঁচ দশ বছর পর এমন একটি বিয়ের নেমত্তন্ন আপনি পেতেই পারেন যেখানে পুরো বিরে অনুষ্ঠানটিই সাইবার টেকনোলজির মাধ্যমে হবে। ধরা যাক বিয়ের দিন বর এবং কনে দুটি ভিন্ন শহরে (ভিন্ন দেশেও হতে পারে) থাকবে । পুরুত মশাই হয়তো অন্য শহরে। সবাই একটি নি`্র্দিস্ট ওয়েব সাইটে নি`্র্দিস্ট সময়ে লগেদ অন হয়ে থাকবেন এবং একে অপর কে দেখতে পাবেন কমপুটার স্ক্রিনে । পুরুত মশাই নিজের জায়গায় বসে হোম জুগ্যি , শাল গ্রাম শিলা সাক্ষী , মন্ত্রপাঠ সব করে যাবেন । বর কনে নিজের নিজের জায়গায় বসে পড়ে যাবেন - যদিদং হৃদয়ং মম তদস্তু হৃদয়ং তব ........। নিমন্ত্রিতদের নিমন্ত্রন পত্রে লেখা থাকবে -এই বিবাহ উপলক্ষে উক্ত তারিখ সন্ধা সাত ঘটিকায় আপনারা সাইটে লগ ওন পু`্র্বক যোগদান করিয়া আমাকে বাধিত করিবেন। ই-মেল দ্বারা নিমন্ত্রনের ত্রুটি মা`্র্জনা করিবেন। ভাবছেন বিয়েতে দক্ষিন হস্তের ব্যাবস্থা কি করে হবে ? কোনো ব্যপার না। আপনার শহরে কোনো ফুড জয়েন্টের সঙ্গে নিমত্রন ক`্র্তা ব্যবস্থা করে রাখবেন । ওখান থেকে আপানার খাবার বিয়ের রাতে আপনার বাড়িতে পৌঁছে যাবে। আপনি ইচ্ছে করলে আপনার মেনুও সিলেক্ট করে নিতে পারবেন ইনটারনেট মারফত। বিয়েতে উপহার পাঠাতে চান ? সে আর এমন কি কথা ? আপনি আমাজন , ই বে এমন কি বাংলালাইভের মারফত বিয়ের দিনে আপনার পছন্দের উপহার পাঠিয়ে দিতে পারবেন বর বা কনের হাতে।বিয়ের পর কনফারেন্স করে বর কনে লগড অন নিমন্ত্রিতদের সঙ্গে ইনটারয়্যাক্ট করবেন , আশী`্র্বাদ , শুভেচ্ছা গ্রহন করবেন। সাইবার এক্ট এবং ম্যারেজ এক্ট এমেন্ড করে এই রকম বিয়েকে বৈধতা দিতে কোনো বাধা থাকবে বলে মনে হয় না , কারন গোটা ব্যাপারটা একেবারেই transparent । এমনকি বিয়ের রেজিসট্রেসন ও ঐ দিনই সেরে নেওয়া যেতে পারে। বর কনে encrypted signature মারফত ম্যারেজ রেজিসটরে সই করতে পারেন।
    তাহলেই ভাবুন কেমন ঝক্কি বিহীন বিয়ে বাড়ি। সক্কাল বেলায় লকার থেকে গয়না আনোরে , বিউটি পারালারে গিয়ে মেক আপ নাও রে , জমকালো সাড়ি বেছে পরোরে , বিয়েবাড়ি পৌঁছে তাড়াতাড়ি খাওয়া সারার জন্যে হুড়োহুড়ি করোরে , বিরিয়ানি , মাংস , পারফিউম , বেল ফুলের মিলিত গন্ধে মাথা ধরাওরে , খাওয়া দাওয়া সারার পর খাবার মেনু অথবা কনের মুখশ্রী নিয়ে কিছুক্ষন সমালোচনা করোরে ..... এই সব হ্যাপা থেকে বেঁচে গিয়ে এমন ছিম ছাম বিয়ে বাড়ি কেমন লাগবে আপনার ?

    কাছের মানুষ তৈরি হবার সুযোগ কমে আসছে বলেই কি বাড়ছে দুরের বন্ধু ? দুরের বন্ধু -যার সঙ্গে অনেক কথা বলা যায় দ্বিধাহীন নিসংকোচে । একটি চিঠি ,একটি কবিতা , কিছু এলো মেলো কথা , কিছু মন্তব্য তাকে পাঠিয়ে দিয়ে মন কে হালকা করা যায়। যে গুলো বলবার মত লোক আশে পাশে হয়তো চট করে পাওয়া যাবেনা। কোথাও কেও তো এমন আছে যার সঙ্গে এই বিনিময় করা যায়। কি লাভ জেনে তার চুল কোঁকড়ানো কিনা , হাঁসলে গালে টোল পড়ে কিনা , বাঁশির মত নাক আছে কি না , চোখের তারায় অরন্য প`্র্বত গান গায় কি না। সে আমার দুরের বন্ধু - তার সঙ্গে আমার ভাবনা ভাগের সম্প`্র্ক , নাইবা ভাগ করলাম যা কিছু পা`্র্থিব , যা কিছু নিয়ে আমার দেনা পাওনার হিসাব। তার প্রতি কোনো ডায় দায়িত্ব নেই । যত দিন আমার বন্ধু-তালিকায় আছে তাকে আমি চিনি । 'আসা যাওয়া দু দিকেই খোলা রবে দ্বার , যাওয়ার সময় হলে যেও সহজেই , আবার আসিতে হয় এসো ,সংশয় যদি রয় তাহে ক্ষতি নেই
    তবু ভালোবাসো যদি বেসো .......'

    কিন্তু হটাৎ করে পড়ে পাওয়া চোদ্দ আনা কিছু আনন্দ পেয়ে গেলে যদি ইচ্ছে করে কোনো কাছের মানুষের সঙ্গে ভাগ করে নিতে ? কিম্বা কোনো এক আঘাত পাওয়ার মুহু`্র্তে যদি কারো কাঁধে মাথা রেখে কাঁদতে ইচ্ছে করে , তখন তো খুঁজতে হবে কোনো কাছের মানুষ কে , দুরের বন্ধু দিয়ে কাজ চলবেনা। একান্ত নিজের পরিবারের বাইরে আর কাছের মানুষ ভবিষ্যতে হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবেনা।

    আমাদের ভবিতব্য হয়তো এই , যত কাছের মানুষ কমবে , তত বাড়বে দুরের বন্ধু । কিম্বা হয়তো দুরের বন্ধুরাই হয়ে উঠবে কাছের মানুষ!
    হয়তো এই virtual সম্পর্কই মানুষকে একাকীত্ব থেকে মুক্তি দেবে নতুন পৃথিবীতে।
  • ব্রতীন | 132.248.183.1 | ০৫ জুন ২০১২ ১২:২৯549753
  • হমমম যা বুঝলাম সৌমেন বাবু ঘটি। কারন 'হাঁসলে' লিখেছেন ঃ-))
  • সিকি | 132.177.9.47 | ০৫ জুন ২০১২ ১২:৩৩549754
  • সৌমেন,

    রেফ দেবার জন্য " ` " দেবার দরকার নেই। শুধু samparka লিখলেই সম্পর্ক তৈরি হয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন