এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ভ্রমণ  জাদু দুনিয়া

  • আধুনিক ভারতে আঁকাআঁকি/ ১

    দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ভ্রমণ | জাদু দুনিয়া | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ | ৪৯৩ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • লুটিয়েনের দিল্লিতে ইন্ডিয়া গেট বৃত্ত পেরিয়ে আরো পিছন দিকে হেঁটে গেলে যে জয়পুরের আমের রাজবংশের বাড়ি , সেখানেই ১৯৫৪ সালে ভারতের 'ন্যাশনাল গ্যালারি অফ মডার্ন আর্ট' তৈরি হয়। এই গ্যালারির অন্য দুটো শাখা আছে মুম্বাই এবং বেঙ্গালুরুতে। এখন দিল্লীর এই পুরোনো জয়পুর বাড়ির সঙ্গে আরো দুটো বাড়ি যোগ হয়েছে। এছাড়াও এই তিনটে বাড়ি ঘিরে বাগানে ছড়ানো আছে প্রচুর ভাস্কর্য। ১৭০০০ ছবির সংগ্রহ থেকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বিশেষ কিছু ছবি তিনতলা নতুন বাড়িতে সাজানো থাকে। পুরোনো জয়পুর বাড়িতে নানারকম জাদুঘরের ভাস্কর্য , মুদ্রা ইত্যাদি একজায়গায় করে স্বল্প সময়ের জন্য নানা প্রদর্শনী চলে। আর তৃতীয় বাড়িতে চলে শিল্পীদের রেট্রোস্পেক্টিভ [ তাদের সারা জীবনের কাজ একজায়গায় করে প্রদর্শনী]  
     
    বাঁদিকে নতুন গ্যালারির বাড়ি। সোজা রেট্রোসপেক্টিভের গ্যালারির বাড়ি। ডানদিকে পুরোনো জয়পুর বাড়ি। 
     
    ভেতরে ছবি তোলা বারণ। এছাড়াও ব্যাগে জলের বোতল থাকলে ব্যাগ লকারে জমা রাখতে হয়। সঙ্গে খাতা পেন রাখা যায়। অনেকে দেখলাম এক একটা ছবির সামনে দাঁড়িয়ে একমনে দ্রুত নোটবুকে স্কেচ করে নিচ্ছে। তিনতলা বাড়িতে প্রদর্শনী সাজানো হয়েছে সময় অনুযায়ী। মানে যত ওপরের দিকে যাবেন তত আধুনিক সময়ের ছবিগুলো দেখা যাবে। একইভাবে দেখা যায় নানা ঘরানা কিভাবে শিল্পীদের মধ্যে গড়ে উঠছে। বদলে যাচ্ছে ছবি আঁকার মাধ্যমও। প্রথমে ছিল তেলরং , তারপর এল ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে আবির মিশিয়ে তৈরী টেম্পেরা এবং জলরং। আরো পরে এল অ্যাক্রালিক। কাগজের ওপর ছবি আঁকা ছেড়ে এল কাপড়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এল প্রিন্টমেকিং। এভাবে নানা মাধ্যম মিশে যেতে থাকল। 
     
    এই প্রদর্শনী শুরু হচ্ছে সপ্তদশ শতকের শেষ দিকে ভারতে আসা থমাস ড্যানিয়েলের আঁকা ছবি দিয়ে। ওই একই সময়ে পাঞ্জাব এবং হিমাচলে ছিল 'পাহাড়ি' শিল্পরীতি , মুঘল শিল্পীদের আঁকা এবং রাজস্থানের 'পিচওয়া' প্রভৃতি দেশজ ছবি যেগুলো ভারতের জাতীয় জাদুঘরে রাখা আছে এবং সেটা নিয়ে পরে লিখব। আপাতত ইউরোপীয় ঔপনিবেশিক যুগে ফেরত আসা যাক। 
    থমাস ড্যানিয়েল এবং তার ভাইপো উইলিয়াম প্রাচ্য ভারতে এসে সাতবছর ছিলেন। কলকাতা , আগ্রা , দিল্লির পাশাপাশি বেনারস বা তিরুপতির মত ধর্মস্থানের বিশদ ল্যান্ডস্কেপ তাদের ছবিগুলো থেকে জানা যায়। 
     

     মুর্শিদাবাদ / থমাস ড্যানিয়েল / তেলরং  [এই ছবিটা ভিক্টরিয়া মেমোরিয়ালে তোলা] - ছবিতে হুগলী নদীর ওপারে নবাবদের রাজবাড়ী , ব্রিটিশ রেসিডেন্সি প্রভৃতি দেখা যাচ্ছে। 
     
     গার্ডেন রিচ থেকে কলকাতা / উইলিয়াম ড্যানিয়েল / তেলরং [ এটাও ভিক্টরিয়া মেমোরিয়ালে তোলা] -  দূরে রাজভবন , স্কটিশ চার্চ দেখা যাচ্ছে 
     
    এদের সমসাময়িক ছিলেন টিলি কেটলের মত শিল্পী যার মূল দক্ষতা ছিল পোর্ট্রেট এবং দেশীয় বাজার ইত্যাদির ছবি আঁকায়। অর্থাৎ তখন ল্যান্ডস্কেপ এবং পোর্ট্রেট এই দুধরনের শিল্প ভারতে চালু করেছিলেন ইউরোপীয় চিত্রশিল্পীরা। 
     

     নর্তকীরা / টিলি কেটল 
     
    এই ইউরোপীয় শিল্পধারায় সিপাহী বিদ্রোহের বছরেই বোম্বাইতে তৈরি হয় জামশেদজি জেজাভয় আর্ট স্কুল। সেখানে পারসী এবং অ্যাঙ্গলোরা ছবি আঁকা শুরু করেন। এদের মধ্যে ছিলেন 
    মাঞ্চেরশ ফকিরজি পিঠাওয়ালা , পেস্টনজি বোমানজি , এন্টোনিও জাভিয়ার ত্রিনিদাদের মত শিল্পীরা। এন্টোনিও ত্রিনিদাদ ছিলেন গোয়ার মানুষ। 
     

    পেস্টনজি বোমানজির আঁকা পোর্ট্রেট 
     

    ফুলদানী হাতে নারী / এন্টোনিও জাভিয়ার ত্রিনিদাদ
     
    এদের পাশাপাশি আরো খ্যাতনামা পোর্ট্রেট শিল্পী হয়ে ওঠেন রাজা রবি বর্মা , মহাদেব বিশ্বনাথ ধুরন্ধররা। 
     

    দিলরুবা শিল্পী / মহাদেব বিশ্বনাথ ধুরন্ধর 
     
    এই সময় কলকাতার কালীঘাটে চালু ছিল পট শিল্প। কালীঘাট মন্দিরকে কেন্দ্র করে পটুয়ারা নিজেদের বসতি গড়ে তুলেছিলেন। 
     

    কালীঘাটের এলোকেশী / প্রচলিত পট 
     
    আঠেরোশোর শেষ দিকে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইউরোপীয় ভাবধারা থেকে সরে গিয়ে স্বদেশী ভাবধারায় আঁকতে শুরু করলেন। জাপানী শিল্পীদের সঙ্গে মিশে শুরু করলেন 'বেঙ্গল স্কুল'। ভারতে তেলরং থেকে সরে গিয়ে টেম্পেরা দিয়ে কাজ শুরু হল। তার সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ , গগনেন্দ্রনাথ , শারদা উকিল , অসিত হালদার এরকম অনেকে। 
     

    যামিনী প্রকাশ গাঙ্গুলি / বিশাখাপত্তনম 
     
    ম্যাজিশিয়ান / গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর 
     

    সিঁড়িতে কথোপকথন / গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর 
     

    হেড স্টাডি / রবীন্দ্রনাথের এই ছবিটা সেদিন টাঙানো ছিল না / অন্য দশ বারোটা ছবি ছিল 
     

    যক্ষিণী / ক্ষিতীন্দ্রনাথ মজুমদার 
     

    কানের দুল / হেমেন মজুমদার 
     
    অবনীন্দ্রনাথের এই স্কুলে আরো দুজনের নাম করতে হবে। প্রথমজন আব্দুর রহমান চাঘতাই - লাহোরের এই শিল্পী অবনীন্দ্রনাথের কাছে শিখেছিলেন আঁকা  দেশভাগের পর পাকিস্তানে ফিরে যান  এবং পরে পাকিস্তানের জাতীয় শিল্পী হন। 
     

    হীরামন তোতা  / আব্দুর রহমান চাঘতাই -  ছবিতে রাণী পদ্মাবতীর গল্প এসেছে 
     
    অবনীন্দ্রনাথের বেঙ্গল স্কুলের দ্বিতীয়জন যামিনী রায়। 
     

    কৃষ্ণ বলরাম / যামিনী রায় / কালীঘাটের পটের মত টানা টানা চোখ 
     
    লাস্ট সাপার / যামিনী রায় / এই যীশু সিরিজের যামিনী রায়ের অনেক ছবি গ্যালারিতে রাখা আছে। 
     
    এরপর রবীন্দ্রনাথ কলাভবন তৈরি করলেন শান্তিনিকেতনে। সেখানে নিয়ে এলেন নন্দলাল বসুকে। নন্দলাল কাগজ থেকে সরে সিল্কের কাপড়ের ওপর টেম্পেরা ইত্যাদি নিয়ে পরীক্ষা শুরু করলেন। 
     

    রাধার বিরহ / নন্দলাল বসু / সিল্কের ওপর টেম্পেরা 
     

    হলাহল পানে ব্যস্ত শিব / নন্দলাল / এই ছবি জাপানি ওয়াশ পদ্ধতিতে কাগজের ওপর আঁকা 
     

    কৃষ্ণার্জুন / নন্দলালের আরেকটা ধারা / জলরং 
     
    কলাভবনে নন্দলালের ছাত্র হিসেবে আঁকা শুরু করলেন রামকিঙ্কর , বিনোদ বিহারী মুখার্জি। ১৯৫০র পরে নন্দলাল এবং তার ছাত্ররা ভারতীয় সংবিধানের ছবি আঁকার ভার পেয়েছিলেন। 
     

    মাঠে কাজ / রামকিঙ্কর বেজ / জলরঙ 
     

    কুলুর ল্যান্ডস্কেপ / রামকিঙ্কর / জলরং 
     

    সূর্যমুখী / বিনোদ বিহারী মুখোপাধ্যায় 
     
    এখানে উল্লেখ্য , বিনোদ বিহারীর চোখে সমস্যা নিয়ে জন্মেছিলেন এবং  পরবর্তীকালে ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যান। আঁকা ছাড়েননি। তার জীবন এবং কাজ নিয়ে 'ইনার আই' তথ্যচিত্র বানান তার ছাত্র সত্যজিৎ রায়। 
     

    কাগজের ওপর লিনোকাট মাধ্যমের ছবি / সুধীর খাস্তগীর / নন্দলালের আরেক ছাত্র 
     
    শান্তিনিকেতনের কলাভবনের পাশাপাশি পাঞ্জাবে ছবি আঁকছিলেন অমৃতা শের গিল। তার মা ছিলেন হাঙ্গেরিয়ান। অমৃতা ছবি আঁকা শিখেছিলেন ইউরোপে , তার প্রথম দিকের ছবিগুলো ইউরোপীয় মহিলা বা নিজের প্রতিকৃতি , ইউরোপীয় শহরের ল্যান্ডস্কেপ। পরের দিকে ভারতীয়দের আঁকতে শুরু করেছিলেন। অমৃতা মাত্র আঠাশ বছর বয়সে মারা যান।
     

    নোত্র দাঁ / অমৃতা শেরগিল 
     

    ব্রহ্মচারী / অমৃতা শেরগিল 
     
     
    ১৯৭৬ এবং ১৯৭৯ সালে দুভাগে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগ নজন শিল্পীর যাবতীয় কলাকে জাতীয় সম্পদ আখ্যা দেয় - রবীন্দ্রনাথ , অমৃতা শের গিল , যামিনী রায় , নন্দলাল বোস , রাজা রবি বর্মা , অবনীন্দ্রনাথ , গগনেন্দ্রনাথ , শৈলজ মুখার্জী , নিকোলাস রোয়েরিখ। এদের আঁকা যে ছবিগুলো ইতিমধ্যেই বাইরে চলে গেছে সেগুলো ছাড়া দেশের বাইরে এদের কোনো ছবি বিক্রি করা যাবে না।
     
    এদের মধ্যে শেষ দুজনকে ছাড়া এই পর্বে আলোচনা হয়ে গেল। রোয়েরিখ এদের মধ্যে বেমানান মনে হতে পারে কিন্তু আসলে বেমানান নন। রাশিয়ায় জন্ম এবং অধিকাংশ ছবি আঁকলেও প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এবং রুশ বিপ্লবের পরবর্তী সময়কালে রোয়েরিখ ভারতে চলে আসেন। ১৯২৩ সালে বোম্বেতে জাহাজ থেকে নেমে রোয়েরিখ সিকিম পৌঁছে যান এবং সেখান থেকে তিব্বত , মঙ্গোলিয়া , সাম্ভালার খোঁজে ঘোরাঘুরি করে  হিমালয়ের প্রেমে পড়ে যান। কুলুতে আস্তানা গাড়েন এবং ছবি আঁকতে থাকেন হিমালয়কে নিয়ে। 
     

    নিকোলাস রোয়েরিখের ছবিতে মূল বিষয় প্রকৃতির বিশালত্ত্ব 
     

    ষ্টার অফ দ্য হিরো / রোয়েরিখের বেশিরভাগ ছবি আছে নিউ ইয়র্কে তার নিজের জাদুঘরে 
     
    ইতিমধ্যে এই সব ছবি দেখতে দেখতে আমরা গ্যালারির দোতলায় চলে এসেছি। 
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ভ্রমণ | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ | ৪৯৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kk | 2607:fb91:87a:52eb:483c:ece2:b7bd:22f1 | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ০৩:৫২527619
  • লেখা ও ছবি মিলিয়ে অসম্ভব ভালো লাগলো। পরের পর্বের জন্য আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি।
  • যোষিতা | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ০৫:৩১527620
  • এটা অসাধারণ একটা টই হতে চলেছে।
    প্রত্যেকটা ছবি নিয়ে ডিটেইলে আলোচনা হলে ভালো হয়। তবে "আমার মনে হয়" গোছের নয়। সত্যিকারের আলোচনা যদি যোগ করা যায়, তবে দারুণ হবে।
  • ?? | 2405:8100:8000:5ca1::105:f5d8 | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ০৬:৪৩527621
  • 'অরণ্যদূহিতা' ছবিটা কার আঁকা?
  • ইন্দ্রাণী | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ১১:৪০527625
  • আমার বিদ‍্যা মূলত অশোক মিত্রর ভারতের চিত্রকলা। এখানে বেশি কথা বলব না।
    যে কথা বলার জন্য আসা তা হল রোয়েরিখের কিছু ছবি কুলুর, তিরুভনন্তপুরমের আর্ট গ‍্যালারি, বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটির ভারত কলাভবন মিউজিয়ামে দেখা যাবে।কর্ণাটক চিত্রকলা পরিষদে সম্ভবত ওঁর পুত্রের‌ই ছবি।
  • | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ১৮:৪১527634
  • চমৎকার। 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ১৯:২৬527639
  • দিল্লির এই গ্যালারি টা দিল্লির অন্যতম শ্রেষ্ঠ আকর্ষণ। দুর্দান্ত কালেকশন। পুরোটা ভাল করে দেখতে গোটা একটা দিন লাগে। 
     
    তবে রোয়েরিখ সাহেবের প্রচুর পেন্টিং কুলুর নাগ্গরে ওনার গ্যালারিতেও দেখা যায়। ওখানেও বিশাল সংগ্রহ আছে।
     
  • | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ২০:৫৪527640
  • হ্যাঁ নাগর প্যালেসে তাই না?  
  • দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায় | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ২১:২৭527644
  • ধন্যবাদ কেকে , যোষিতা , ইন্দ্রাণীদি , দদি , সমরেশবাবু , রমিত। 
     
    এই গ্যালারিতে রোয়েরিখের বেশি ছবি ছিল না। কুলুর নাগর প্যালেসে বা ইন্দ্রাণীদি যে  অন্যগুলো বললেন , সেখানে যাওয়া হয়নি। গেলে দেখতে হবে, ছাড়া যাবে না। 
     
    রমিত , ঠিকই বলেছেন। বেশি দেখলে মাথা ঘোরে। 
     
    ??, নাম দিয়ে ছবি চিনতে পারব না। দেখলে হয়ত আন্দাজ করতে পারি কার আঁকা। 
  • @দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায় | 2405:8100:8000:5ca1::90:72cd | ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ ০৬:৫৮527655
  • খুব সম্ভব ১৯৮৩-৮৪ সালে দেশ পূজাবার্ষিকীতে দেখেছিলাম (যাতে 'এবার কান্ড কেদারনাথে' ছিল)। শুধু ছবির নামটা মনে আছে।  সংখ্যাটা যদি পাই তবে তো শিল্পীর নাম দেয়াই থাকবে। আমি ভাবছিলাম অবন ঠাকুর কিনা। 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ ১১:০২527670
  • না না নগগর প্যালেস ঠিক নয়, তার থেকে কিছুটা দূরে ওনার আর্ট গ্যালারি আছে পাহাড়ের কোলে। উনি ওখানে বহুদিন থেকেছেন।
  • দীমু | 182.69.177.150 | ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ ১১:৫১527673
  • নেটে এই সূচিপত্র পেলাম এখানে আলাদা করে ছবির নাম দেওয়া নেই কিছু  -
     
     
    আনন্দর আর্কাইভে থাকলে সেটা পাবলিক ডোমেনে পাবেন না , তাও এখানে একবার খুঁজতে পারেন -
  • দীমু | 182.69.177.150 | ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ ১২:১৯527674
  • হ্যাঁ নাগের প্যালেস থেকে একটু দূরে , আলাদা বাড়ি 
     
  • @দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায় | 2405:8100:8000:5ca1::b5:c8ab | ১৭ জানুয়ারি ২০২৪ ০৬:৪৮527688
  • ধন্যবাদ 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন