এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১২৪

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৪ এপ্রিল ২০২৪ | ১১০ বার পঠিত
  • নরেণ পাল এল বেলা সাড়ে বারোটা নাগাদ। দিন পনের পরে এল।
    বলল, ' কি মাণিকবাবু ... ঘড়ির খবর কি ? আর কিছু ভুতুড়েপনা করেনি তো ? '
    ------ ' এখন পর্যন্ত তো আর কিছু করেনি ... জানিনা, কখন কি করে ... ডাক্তার গোবিন্দ সেনের কথাই মনে হয় ঠিক ... ' মাণিকলাল বললেন।
    ----- ' কি ? '
    ----- ' ওই যে ... চেতন অবচেতন ... কি সব বলছিল ... বলল ঘড়িটা সবসময়ে চোখের সামনে রাখতে ... তাতে কাজ হয়েছে বলেই তো মনে হচ্ছে ... '
    ----- ' অ ... তা হবে হয়ত ... দেখুন ... '
    সৌদামিনী বললেন, ' হ্যাঁ ... দেখা ছাড়া গতি কি ? কি উটকো ঝামেলায় যে পড়েছি ... ভাল লাগে না মোটে ... '
    ----- ' আরে ... আপনি অত চিন্তা করবেন না গিন্নীমা। কিছু হলে আমি তো আছি ... আমি হলাম গিয়ে ঘড়ির ওঝা ... হাঃ হাঃ ... '
    সৌদামিনী দেবী প্রতিবারের মতো এবারও যথারীতি বললেন, ' নরেন ... খেয়ে যেও কিন্তু ... বেলা অনেক হয়েছে।
    নরেনও প্রতিবারের মতো মৃদু হেসে সম্মতিসূচকভাবে মাথা নীচু করল। তারপর বলল, ' গিন্নীমা ... ঘরে এবার লক্ষ্মী আনুন। এখনও সময় আছে ... '
    সৌদামিনী মুখ তুলে তাকালেন নরেন পালের দিকে।
    ----- ' হায় ভগবান ... আমার কি আর সে সৌভাগ্য হবে ? বোঝাও ওকে বোঝাও ... '
    মাণিকবাবু বিড়ম্বিত মুখে বললেন, ' আঃ ... নরেনদা তুমি আবার শুরু করলে ... বুড়ো হয়ে গেছি ... এসব ছাড় না এবার ... এই বেশ আছি ...'
    নরেন পাল সহজে ছাড়ার পাত্র নয় ...
    ----- ' আরে দূর ... কি যে বলেন ভাই আমার ...
    পুরুষমানুষ সত্তর বছরের আগে বুড়ো হয় নাকি ...'
    ----- ' তা সত্তর তো প্রায় হয়েই এল ... '
    ----- ' হাঃ হাঃ ... ভাল বলেছেন। আমার তো তা'লে নব্বই ছুঁই ছুঁই বলতে হবে ... ' নরেন বললেন।
    ------ ' যাক ওসব কথা এখন থাক। আমাদের পানিহাটির জমিটা একটু বিক্রি করার ব্যবস্থা কর না নরেন ... দশ কাঠার মতো আছে ... ওটা রক্ষা করার ঝক্কি আর নিতে পারছি না। এটা একটা বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেখ তো কেনার মতো লোক পাও কিনা ... অল্প দামেই ছেড়ে দেব ... ' সৌদামিনীদেবী বললেন।
    ----- ' ও ... আপনাদের ওই পানিহাটির জমিটা ... বিক্রি করবেন ... আচ্ছা ঠিক আছে ... খদ্দের দেখছি ... ক'টা দিন সময় দিন .... '
    টং করে একটা ঘন্টা পড়ল এই সময়ে। অ্যাংলোসুইস কোম্পানির গ্র্যান্ডফাদার ক্লকের দিকে তাকিয়ে সবাই দেখল একটা বেজেছে। ঘড়ির সেকেন্ডের কাঁটাটা চলছে চিকচিক চিকচিক ...
    নরেন পাল বলল, ' আজ আর চাবি দেব না। মনে হচ্ছে ভালই দম আছে এখনও। চলবে কিছুদিন ...
    সামনের সপ্তাহে এসে দেখব একবার ... '
    সৌদামিনী দেবী বললেন, ' চল খেয়ে নাও এবার। গায়ত্রী ... ওদের ভাত বেড়ে দাও ... '
    গ্র্যান্ডফাদার ক্লকের ওপর সূর্যের আলো এসে পড়ছে জানলা দিয়ে। ঘড়ির মুখ হয়ে উঠেছে যেন পরিতৃপ্তিতে হাস্যোজ্জ্বল। কেন তা কে জানে। গুরুতর অসুখ থেকে সেরে ওঠা এই বুড়ো দেয়াল ঘড়িটা এ পরিবারের তিন প্রজন্মের বহু সুখ দুঃখের সাক্ষী। এখন কি কোন সুখের সময় সমাসন্ন, নাকি দুঃখের তা ওই ঘড়িই জানে। সওয়া একটা বেজে গেল। আকাশ থেকে সূর্য গনগনে তাপ ছড়াচ্ছে বাতাসে।

    রাস্তায় হঠাৎ সাগরের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল সুরেশ্বর মল্লিকের। ওই রামদুলালের মোড়ে।
    সাগর বলল, ' মল্লিকবাবু যে ... কেমন আছেন ? '
    জমিদার বংশের ছেলে সুরেশ্বর একটু আধটু মদ্যপান ছাড়া বাকী অভ্যাস আদতগুলো সবই বদলে নিয়েছেন। তার জীবনযাত্রা এখন সহজ সরল। এর পিছনে যে সাগরের অবদান আছে তাতে সন্দেহ নেই।
    সুরেশ্বর বলল, ' মোটামুটি ভালই আছি। আমি তো আর আগের মতো নেই ... আপনি অন্যরকম করে দিয়েছেন আমাকে ... ওদিকের পাড়াতেও আর যাই না ... ঘর সংসার ছেলেপিলে ... মানে, দুটো সোমত্ত মেয়ে রয়েছে ... এখন আর ওসব নয় ... '
    সাগর বলল, ' হমম্ ... তা ভাল ... '
    সুরেশ্বর ভয় পাচ্ছিল সাগর আবার সেদিনকার মতো কঠিন বাংলা না বলে। নিমগ্ন টিমগ্ন কি সব বলছিল সেদিন ... সে ঘোর মনে হয় কেটেছে।
    সাগর বলল, ' পটলের দোকানে যাব ... আপনি কোনদিকে ? '
    ----- ' ওই... একটু হাতিবাগানের দিকে যাব ... জলযোগের দই কিনব একটু ... '
    ----- ' জলযোগ তো ফড়িয়াপুকুরের ওখানে ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... ওই ফড়িয়াপুকুরেই। বলছিলাম যে, আমার বড়মেয়ে ... ওই যে আপনি আর জি কর হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন, অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথা ... রাত্তিরবেলা ... '
    ----- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... এখন ভাল আছে তো ? '
    ----- ' হ্যাঁ, তা আছে ... বলছিলাম যে ... আজকে ওর জন্মদিন ... কোন দিন কিছু করতে তো পারিনি ... তাই এবার একটু ইচ্ছে হল ... মানে, সন্ধেবেলায় যদি সময় করে একটু আসেন ... খুব আনন্দ পাব ... দু চারজনকেই বলেছি ... বেশি কেউ তো আমার মতো লোকের সঙ্গে মেশে না ... ইয়ে ... '
    ----- ' এ তো খুব আনন্দের ব্যাপার... আপনি এত দোনামোনা করছেন কেন ? আর কেউ যাক না যাক, আমি যাবই এবং জলযোগের দই খাবই ...নিশ্চিন্তে থাকুন ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... এটা জানতাম ... অনেক ধন্যবাদ ... রাস্তার মধ্যে বললাম অপরাধ নেবেন না ... '
    ---- ' আরে ... মল্লিকবাবু, কি যে বলেন ! আপনি কি জানেন না, রাস্তাই আমার ঘরবাড়ি। '
    সুরেশ্বরবাবু বিগলিতভাবে বললেন, ' তা অবিশ্যি ঠিক ... কি আর বলব ... '
    ওরা কথা বলতে বলতে পটলের দোকানের সামনে পৌঁছে দাঁড়াল। সাগর পকেট থেকে রুমাল বার করে গলার, মুখের ঘাম মুছল। রোদের বড় তাপ। জ্বালিয়ে মারছে।
    সুরেশ্বর কি একটা বলতে যাচ্ছিল। বোধহয়
    ' তা'লে ওই কথা রইল ... এখন তা'লে আসি ... ' গোছের কিছু একটা বলে ফড়িয়াপুকুরের দিকে দইয়ের সন্ধানে পা বাড়াবার কথা ভাবছিল, এমন সময়ে হন্তদন্ত হয়ে উদ্বিগ্ন মুখে এক ভদ্রলোক এসে হাজির হলেন ওখানে।
    সাগর বলল, ' আরে অভয়দা ... কি ব্যাপার ? এত ঘামছ কেন ... কি হয়েছে ? বস বস দোকানে বস ...
    পটল দোকানের ছোট ফ্যানটা চালিয়ে দিল, যা সচরাচর চালানো হয় না।
    ছাপোষা মানুষ অভয়চরণ পাল দোকানের ভিতরে একটা টুলে গিয়ে বসল। দরদর করে ঘামছে।
    সুরেশ্বর মল্লিকও কৌতূহলবশত সেখানে দাঁড়িয়ে রইলেন।
    সাগর অভয়ের সামনে বসে জিজ্ঞাসা করল, ' কি হয়েছে বলুন তো ... '
    অভয় পাল কোন কথা না বলে তার হাতের ঝোলা থেকে একটা লম্বা মতো খাম বার করে সাগরের দিকে বাড়িয়ে ধরল।
    ----- ' কি এটা ? ' সাগর খামটা হাতে নিয়ে বলল।
    ----- ' উকিলের চিঠি। রেজিস্ট্রি ডাকে এসেছে ... '
    ----' কী আছে কী এতে ? '
    ----- ' পাড়ার পাঁচুগোপাল সরকারকে দিয়ে পড়িয়ে জানতে পারলাম যে মেয়ের শ্বশুরবাড়ির তরফে উকিল চিঠি পাঠিয়েছে। তাতে নাকি লেখা আছে
    সাতদিনের মধ্যে আমরা যদি তাদের তার মক্কেলের ঘরের বৌকে স্বামীর কাছে ফেরত না পাঠাই তা হলে আমার বিরুদ্ধে আইনের কি সব ধারা অনুযায়ী কড়া কড়া সব অপরাধমূলক ব্যাপারে ফৌজদারি মামলা রুজু করা হবে। পাঁচুগোপাল বলল, এতে নাকি আমার হয়রাণির শেষ থাকবে না কোর্ট কাছারি করতে করতে। মামলায় হেরে গেলে মেয়েকে তো ওদের কাছে ফেরত পাঠাতেই হবে এবং তাদের ঘরের বৌকে অপহরণ এবং গুম করার অপরাধে আমাদের বাড়ির সবাইয়ের জেল হাজতও হতে পারে। সাত দিনের মধ্যে এ চিঠির উত্তর না দিলে কোর্ট থেকে পেয়াদা আসবে .... এসব শুনে তো আমার হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে সাগরবাবু ... ছাপোষা লোক আমি ... এসব কান্ড পড়ল তো পড়ল আমারই কপালে ... সব গ্রহের ফের ... ওঃ ... '
    সাগর সব শুনে কপালে চাপড় মেরে বলল, ' যাচ্ছলে ... এ তো পরের ছেলে পরমানন্দ, যত উচ্ছন্নে যায় তত আনন্দ। কোথায় ভাবলাম বেশ একটা জমাটি অ্যাকশান হবে, তা না যত সব ইকড়ি মিকড়ি চাম চিকড়ি। এসব তো ভদ্দরলোকেদের ফেরেব্বাজি ... পাঁচমিশেলি ঘ্যাঁট রান্না। যাক অভয়দা ... তুমি ওসব চিন্তা কোর না। তুমি এক কাজ কর। আমাকে একটা দিন সময় দাও ... একটা উকিল ধরতে হবে আগে। সে চিঠি চাপাটিগুলো করবে। বাকি ব্যাপারটা আমি সামলে নেব। কিন্তু ... মুশ্কিল হচ্ছে খরচাপাতির ব্যাপারটা। উকিল তো টাকা নেবে .... ঠিক আছে তুমি ওসব নিয়ে ভেব না ... দেখি আমি আ...মি ... হুঁ উ উ ... হাঁ হাঁ হাঁ ... আ... ই ... কত যেন, কত যেন .... দূর শালা ... ও হ্যাঁ ... ঠিক ... উনত্রিশ নম্বর কর্ণওয়ালিস স্ট্রিট, শ্রীমানি বাজারের কাছে ... একদম একদম ... মনে পড়ে গেছে ... '
    অভয় হাঁ করে তাকিয়ে আছে সাগরের মুখের দিকে। পটল বলল, ' সাগরদা কি হল তোমার ... উল্টাপাল্টা বকছ কেন ? নাও জল খাও... '
    সাগর ওর কথায় কোন কর্ণপাত না করে আপনমনে বলল, ' অ্যাডভোকেট অলোকেন্দু মিত্র। মেয়ের নাম সুমনা মিত্র .... ঠিক ঠিক ঠিক ... '
    সাগর অভয় পালের কাঁধে হাত দিয়ে বলল, ' ঠিক আছে ... তুমি বাড়ি যাও অভয়দা ... আমি আজ রাত্রে কিংবা কাল সকালে তোমার সঙ্গে দেখা করব। এই খামটা আমার কাছে থাক এখন ... '

    সুরেশ্বর মল্লিক বিস্তর উকিল মুহুরী ঘাঁটা লোক। সে তো সারা জীবন এই সবই করেছে। সে এতক্ষণ কৌতূহলী দৃষ্টিতে এর ওর মুখের দিকে তাকিয়ে ব্যাপারটার আন্দাজ পাওয়ার চেষ্টা করছিল। তার অভিজ্ঞতা দিয়ে বিষয়টা ঠিক ঠিক বুঝে নিল।
    এতক্ষণ চুপচাপ ছিল। এবার এই কথাগুলো ছুঁড়ে দিল ---- ' যদি কোন ফৌজদুরি উকিল লাগে বলবেন ... অসুবিধে হবে না ... পয়সার কথা চিন্তা করবেন না ... '
    সাগর বলল, ' তা'লে তো খুবই ভাল। আপনি কাল সকাল এগারোটা নাগাদ একবার এখানে আসুন। আপনাকে জানাব ... '
    সুরেশ্বর বলল, ' তাই হবে, কোন অসুবিধে হবে না ... কিন্তু আমার মেয়ের জন্মদিন ... আজ সন্ধেবেলা ... '
    সাগর বলল, ' যাব তো ... জলযোগের দইয়ের লোভ কি সামলানো যায় ... '

    ( চলবে )
    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যোষিতা | 194.56.48.106 | ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ১৬:২০530980
  • জমে দই
     
     
  • Anjan Banerjee | ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ২১:০৩531057
  • হাঃ হাঃ হাঃ 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন