এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন পর্ব কুড়ি

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ৩১ মে ২০২৩ | ৩৫৮ বার পঠিত
  • কাউর। রুপিত।
    বয়স পঁচিশ। অ্যারেস্টেড ইন ডেলহি বর্ডার। তাকে চুল ধরে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। পুলিশ কাস্টডিতে অসংখ্য অত্যাচারের চিহ্ন শরীরে। নারী শরীর। তাকে অত্যাচার করে মজা আছে। সুবিধেমত। তারপর দলিত। দলিত মেয়েদের রেপ করলে, অত্যাচার করলে অত কেউ মাথা ঘামাবে না। প্রতিদিন কিছু মেয়ে ধর্ষিত হয়। নোবডি কেয়ার্স। তবু নামটা মিডিয়া তুলে আনল কেন?
    নয়না মেহতা ইস্যুটাকে পাবলিক করেছে। সে ল ইয়ার। বাট নট প্র্যাকটিসিং ইন ইন্ডিয়া। তাই গীতাঞ্জলি সিন্ধে টেক আপ করেছে। মেন লাইক ইউ, ইয়ং মেন আর ইনডিফেরেন্ট। ইন জেনরেল। তাই না? মাথা ঘামাও না।
    নিকি সোজা তাকিয়েছিল ওর দিকে। ও এখন ঠিক এই আলোচনায় যেতে চাইছিল না। এখন অন্য কথা চাই। আমেলিয়া! প্লিজ টেল মি সামথিং এলস।

    ফরচুন ডে। জানো কাকে বলে?

    ও এইরকম কোনো নাম শোনে নি। কস্মিনকালেও না। ভ্যালেন্টাইনস ডে, বাবা ডে, মা ডে বাদ দিয়ে হাজার গন্ডা দিন আছে। বাট নেভার হার্ড অব ফরচুন ডে।
    আমেলিয়ার পরনে আজ দুধ সাদা গাউন। লেসের ফ্রিল বসানো। আজ খৃষ্টমাস। আমেলিয়ার খৃষ্টমাস আরো কয়েকদিন পরে। কিন্ত তিনি ছেলেমানুষের মত খুশি। বাক্স থেকে পুতুল বার হয়েছে। হ্যানেভার। ডিকো। বুগচয়। সামেমিরা। তিনি আজ চমৎকার মুডে আছেন। শীতকালে হঠাৎই পাওয়া রৌদ্রকরোজ্জ্বল দিনের মত প্রফুল্ল তিনি।
    দ্য ফর্টিয়েথ ডে আফটার খৃষ্টমাস। ইট ইজ মাচ ওল্ডার দ্যান খৃশ্চিয়ানিটি। ডে অব সায়লেন্স। একটা দিন। কোনো কথা নেই। শুধু ঝর্ণার জলের শব্দ। পাখির ডাক। বনের মর্মমূল থেকে ভেসে আসা পশু পাখির ডাক। ঘাসের ওপর বাতাসের শব্দ।
    আমেলিয়া যখন গল্প বলেন তখন তাঁর মুখে এক আশ্চর্য বিস্ময় খেলা করে। মুখের ওপর রোদ। ছায়া। ঝুরোঝুরো পাতা পড়ে। তখন তিনি ককেশিয়ান রক্ত নিয়ে গর্ব করা মেমসাহেব নন। তিনি এক প্রাচীন বৃক্ষ।
    গ্রামের মেয়ে সাত ঝর্ণা নামের ঝর্ণা থেকে জল আনতে যায়। বুঝলি? এই যে সামেমিরা। এ যায়। কিন্ত যাতায়াত কালে একটিও কথা বলা চলবে না। বুঝলি?
    ঠোঁটের ওপর হাত রেখে চুপ বোঝাতে চাইলেন আমেলিয়া। মেয়েদের কাঁখে কলসী থাকে। সেভেন স্প্রিংগস থেকে পূত জল নিয়ে সে যায়। একটি কথা বললেই কাজ নষ্ট। ঐ কলসীভরা জল মেয়েরা পুঁতে রাখে মাটির নীচে। কোন গাছের নিচে, কোন বাগানে, কেউ জানে না। সাক্ষী থাকে শুধু তারায় ভরা রাত। পরের দিন সকালে গাঁয়ের ছেলেরা ঐ কলসী খুঁজে মরে। বুঝলি ছেলে? কেউ পায় না। মেয়েরা যে কোথায় রাখে তাদের, কেউ জানে না। ঐ মেয়ের দল তারপর তাদের কলসী খুঁড়ে বার করে। তাদের সাজায় ফুল আর ফুলের মালা দিয়ে। এই দ্যাখ। এমন কলসী।
    আমেলিয়ার রত্নভান্ডার থেকে বেরিয়ে আসা একটি মাটির কলসের দিকে মোহমুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে দেবরূপ। কী সুন্দর কারুকার্য করা কলসীটি। কাগজের ফুল দিয়ে সাজানো। কোন নারীর গোপন সঞ্চয় এই কলস কে জানে!
    আমেলিয়া কলসীর গায়ে হাত বোলাতে থাকেন। তাঁর কুন্চিত হাত যেন তরুণীর করকমল হয়ে ওঠে চালনার সঙ্গে। ল্যাভেন্ডারের গন্ধ ভাসে।
    - এই কলসীর জলে বুঝলি, যে যার খুশি ছোট ছোট জিনিস এনে ফেলবে। তামার পয়সা। রূপোর টাকা। সোনার আংটি। ছোট খেলনা। তারপর ছোট এক চারবছরের খুকিকে চোখ বেঁধে সেই কলসীর সামনে ছেড়ে দিতে হবে। সে কলসী থেকে জিনিস তুলে যার হাতে যা দেবে, সেই তার ভাগ্য! তাকে ঘিরে গাঁয়ের মেয়েরা গান গাইবে। বেগুনি। হাল্কা বেগুনি রঙের মার্শমেলো ফুটে আছে চারদিকে। বুগনভোলিয়া রাশি রাশি। বরফ পড়তে শুরু করেছে। তাই স্নো ফ্লাওয়ারে ঢেকে গেছে রাস্তার দুপাশ। ধবধবে সাদা স্নো ফ্লাওয়ার। লিখি হরেক রকম। জারবেরা।
    আমেলিয়া তাকিয়ে আছেন ওর মুখের দিকে। কেমন সজল দৃষ্টি যেন। মনে হচ্ছে আপনজন।
    - ডু ইউ নো মাই সন, দেয়ারস অ্যানাদার ফ্লাওয়ার ইন আর্মেনিয়া। ইট ব্লুমস এভরিহোয়ার। ইন দ্য গার্ডেনস। ইন দ্য স্ট্রিটস। ইন দ্য বুশেস। হোয়াইট। ব্লু। পিংক। ইয়েলো। ইট ইজ কলড ফরগেট মি নট!

    ও কেমন কেঁপে উঠল। আর্মেনিয়ানদের জেনোসাইড। উনিশশো পনেরো। তারপর থেকে আর্মেনিয়ানদের জাতীয় ফুল। ফরগেট মি নট। এথনিক ক্লিনসিং এর নামে দেড়লাখের বেশি আর্মেনিয়ানদের মেরেছিল অটোম্যানরা। সিস্টেম্যাটিক কিলিং। স্টেট স্যাংশনড প্রোগ্রাম। ইনফাইডেলসদের মারো। আব্দুল হামিদের হুকুমত। তাঁকে সরিয়ে যখন নব্য তুর্কীরা এলো, তখনো কিছু ভালো হল না আর্মেনিয়ানদের! টার্কিফাইং দ্য কান্ট্রি!
    ভাবতে পারো দেবরূপ? একটি জনজাতিকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেওয়া হবে বলে, তাদের খাদ্য, বস্ত্র এবং জল ছাড়া হাঁটিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে মরুভূমির মধ্যে দিয়ে। দ্য গ্রেট আর্মেনিয়ান ম্যাসকার। পুরুষদের হত্যা করা হচ্ছে। শিশুদের বিলিয়ে দেওয়া হচ্ছে মুসলমান পরিবারে। মেয়েদের ধর্ষণ করা হচ্ছে যাতে তারা গর্ভবতী হয়। তারপর নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হারেমে।
    নট আ সিঙ্গল খৃশ্চিয়ান উইল বি অ্যালাউড টু সারভাইভ।
    দিস ইজ দ্য জেনোসাইড দিস ফ্লাওয়ার স্পিকস অব। ফরগেট মি নট। নিকি বলছে।
    ফরগেট মি নট কী মনে করাচ্ছে? ইতিহাস কী পুনরাবৃত্ত হবে ইয়েটসিয়ান জায়ারের রূপকল্পে? নিকি ঘাড় গুঁজে পড়ছে। কী পড়ছে কে জানে। ওর বয়েজ কাট চুল আর অ্যাশ কালারের টি শার্টের মাঝে ছোট্ট ফর্সা ঘাড়ে একফালি আলো পড়েছে। মনে হচ্ছে কোনো স্নো ফ্লাওয়ার ফুটে আছে। ও চোখ সরিয়ে নিল।
    বুঝতে পারছে দেবরূপ। কথা কোন দিকে যাচ্ছে। কিন্ত একটা জেনোসাইডের প্রত্যুত্তর কী আরেকটা জেনোসাইড? নো। ইট ক্যাননট বি।
    এনিথিং ফ্যাসিস্ট হ্যাজ টু বি ডান উইদ।
    আমেলিয়া ঘাড় নিচু করে আছেন। যেন ঘোরের মধ্যে।
    - নাথিং ক্যান বি ডান উইদ অ্যাকচুয়ালি। হিস্ট্রি উইল টেক ইটস ওন টার্ন।
    স্পেশ্যাল অর্গানাইজেশন।
    কিলিং স্কোয়াডস।
    বুচার ব্যাটালিয়নস।
    আর্মেনিয়ানস। যারা প্রথম খৃষ্টধর্মকে তাদের ওফিশিয়াল রিলিজিয়ন হিসেবে গ্রহণ করেছিল। তিন হাজার বছর ধরে ককেশাসে যাদের বসবাস। বেশিদিন আগের কথা নয় তো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ঘটনা। তুমি খৃষ্টান। তুমি বেশি ট্যাক্স দেবে। তুমি খৃষ্টান। তোমার আইনি অধিকার নেই। তুমি খৃষ্টান। দেশ ছেড়ে চলে যাও। না খেয়ে মরো।
    ডোন্ট ইউ থিংক ইটস হরিবল?
    - আর ইউ রিভেন্জফুল ম্যাম?
    আমেলিয়ার মুখে একটা অদ্ভুত হাসি।
    - নো। নো ডিয়ার। আই যাস্ট সে দ্যাট হোয়াট ইজ ডান ইজ ডান। রেস্ট ইজ ডেস্টিনি। ইউ ক্যাননট ফাইট ইট। ডোন্ট থিংক আয়াম অ্যান্টি মুসলিম। আই অ্যাম নট। কিন্ত এই যে ইতিহাস, নির্যাতনের ইতিহাস, এ বড় রিভেন্জফুল। গ্রিক ট্র্যাজেডির ফিউরিদের মত ফিরে ফিরে আসে। ব্লাড থার্স্টি স্পিরিটস।
    - এর শেষ হবে না? এই যে আপনি ফুলের গল্প বললেন। আমি জানতাম না ফরগেট মি নট ফুলের এই ইতিবৃত্ত। আপনি বললেন। শুনলাম।
    - কজন জানে বলো? অ্যান্ড হু কেয়ারস? স্টোরিজ অব অ্যাট্রোসিটিজ। টর্চার। অ্যাবিউজ। তুমি টেগোরকে বলবে দেখা হলে? হি মাস্ট হ্যাভ সাম সলিউশন!
    উনি এরকম প্রায়ই বলেন। নিকি ঘাড় ঘুরিয়ে তাকালো।
    কখন কোন সময়ে থাকেন কোনো ঠিক নেই। কিন্ত টেগোরে অবিচলিত ভক্তি আছে। সুনন্দিতার ব্যাকগ্রাউন্ড নিয়ে খুব খুশি। মাই ডটার ইন ল ইজ ফ্রম টেগোরস ইউনিভার্সিটি।
    ওর খুব শীত করছে। কানের কাছে কে যেন বলছে "ফরগেট মি নট"। কে বলছে? অদিতি? ও ঘুমের মধ্যে হাতড়াচ্ছে।
    মালবিকা ফোন করেছিলেন আজ।
    -আমি তোর কাছে যাবো বাবু? এক সপ্তাহ ছুটি নিয়ে যাই?
    - নো। এখন এসো না মা। আমাকে দূরে থাকতে দাও। একা। অনেকের মধ্যে একা।
    - আমার যে ভীষণ ইচ্ছে করছে তোকে দেখতে বাবু।
    - ইচ্ছে করুক মা। এখানে মোস্ট অব দ্য টাইম আই স্পেন্ড ইন দ্য ডিপার্টমেন্ট। তুমি পাবেই না আমাকে।
    বুকে একটা চিনচিনে ব্যথা। অস্বস্তি। ওর ভয় করে। কোভিড নাইন্টিন ইজ নট অনলি ফেটাল ফর লাঙ্স। বাট অলসো ফর হার্ট। অ্যান্ড মে বি ফেটাল ফর গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইন প্রবলেমস।
    তার কী হার্টের কোনোরকম অসুখ হল কোভিড নাইন্টিনের জন্য? কেন এত শ্বাসকষ্ট? কোভিড এনহ্যান্সেস কার্ডিও ভাসকুলার ডিজিজেস। মেডিক্যাল সায়েন্স বলছে।

    (চলছে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ৩১ মে ২০২৩ | ৩৫৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন