এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  স্মৃতিকথা

  • রাজধানী লোকাল - ২

    Nirmalya Nag লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | স্মৃতিকথা | ২৫ আগস্ট ২০২২ | ১৯১৮ বার পঠিত | রেটিং ৪.৫ (৪ জন)
  • মূল ছবিঃ  নিখিল মানান 
     
    ।। দুই ।।

    একটা দরজা, তার পাশে একটা জানলা (বাইরের দিকে নয়, ভেতরে কমন প্যাসেজের দিকে), শ্বেত পাথরের (বাংলায় যাকে মার্বেল বলে) মেঝে, দেওয়ালে প্লাস্টার অফ প্যারিস, তবে রঙ এখনও হয়নি। মাপ সুমন চাটুজ্যের ১০ ফুট বাই ১০ ফুট-এর চেয়ে কিঞ্চিত বড়। বাথরুমটা লাগোয়া নয়, কমন। ভাড়া দেড় হাজার টাকা। 
    উত্তর দিল্লির বিজয় নগরে আমাদের ঘরে আপনাদের স্বাগত। 
    জায়গাটা মুখার্জী নগরের কাছে। দিল্লি ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের থাকার জন্য বড় বড় বাড়িতে ছোট ছোট ঘর তৈরি রয়েছে। সবাই তো আর হস্টেলে জায়গা পায় না। এই রকম এক একটা ঘরে তিন চার জন করে ছাত্র থাকে। ঘর ভাড়াটা ভাগাভাগি হয়, রান্না খাওয়ার কোনও ব্যাবস্থা নেই।
    আমরা অবশ্য মাত্র দু-জন থাকব। ছাত্র নই কেউই। শিক্ষানবিশের চাকরি নিয়ে দিল্লি এসেছি। প্রতিষ্ঠানটা বড়, তবে শিক্ষানবিশদের জন্য মাইনেটা মোটেই বড় নয়। অগত্যা শিং ভেঙ্গে বাছুরদের মধ্যে থাকতে আসা। মাস ডিসেম্বর, সাল ১৯৯৫।
    আমার সঙ্গীটির নাম এবার আর না বললেই নয়। তবে সে এখন অনেক উচ্চাসনে আরোহন করেছে, এই অকিঞ্চিৎকর লেখায় আসল নামে তাকে নামিয়ে এনে বাঙালী কাঁকড়া হিসেবে সুনাম কিনতে চাই না। ধরে নিন তার নাম তথাগত। 
    তথাগতর এক বন্ধু, পদবী বাগচী, এখানে কলেজে পড়ায়। তারই এক ছাত্রর দৌলতে এ জায়গার সন্ধান পাওয়া গেছে। অফিস থেকে বেশ দূর হয়ে গেল, তবে হোটেলে আর ক’দিনই বা থাকা যায়। দিন সাতেকের মধ্যে বাক্স প্যাঁটরা নিয়ে চলে এলাম রিং রোডের কাছে, কিংসওয়ে ক্যাম্প বাস স্ট্যান্ড থেকে একটু দূরের এই ঘরে।
     
    ভারত সম্রাট পঞ্চম জর্জ ভাইসরয়ের বাসভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছিলেন ১৯১১ সালে এই কিংসওয়ে ক্যাম্পে। তখন ঠিক হয়ে গেছে কলকাতা থেকে দেশের রাজধানী দিল্লিতে সরিয়ে আনা হবে। এই খান দিয়ে রাজা-মহারাজারা যাতায়াত করবেন কি না, তাই ওই রকম গালভরা নাম দেওয়া হয়েছিল। অবশ্য পরে ভাইসরয়ের প্রাসাদ ওখানে বানানো হয়নি, হয়েছিল রাইসিনা হিলসে, যেখানে এখন রাষ্ট্রপতি ভবন। আর এর সামনেই আছে একখান জমকালো রাস্তা যা ওই ‘কিংসওয়ে’ নামটা মনে করায়। কোন রাস্তা বলুন তো? ঠিক ধরেছেন – রাজপথ। কিংসওয়ে ক্যাম্পে পরে পাকিস্তান থেকে আসা শরণার্থীদের শিবিরও বানানো হয়েছিল। এখানকার বাসিন্দারা মনে হয় অনেকেই তাদেরই বংশধর।
    সে যাই হোক, ‘কিংসওয়ে ক্যাম্প’ নামের মধ্যে যতই ইয়ে থাক, ঘরটা মোটেই তেমন রাজকীয় নয়, তবে নেহাত মন্দও নয়। কেবল প্লাস্টার অফ প্যারিস করা ‘মসৃণ’ দেওয়ালের ঘষায় পিঠ ছড়ে গেছে বার তিনেক, আর শ্বেত পাথরের মেঝের মাঝখানে যে নিটোল গর্ত থাকতে পারে আর তাতে যে জলও জমে থাকতে পারে, সেটা না দেখলে তবু বিশ্বাস হত, কিন্তু দেখতে পেয়েছি বলে কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছি না। একটা সিলিং ফ্যান আর একটা টিউব লাইট লাগানো আছে ঘরে এবং সেগুলো কাজ করে।
     
    বাড়ির মালিক অ্যাব্রল বিশাল বপু এক পাঞ্জাবী, তবে মাথায় পাগড়ি নেই। বয়স ৪০-ও হতে পারে, ৬০ হলেও আপত্তি নেই। চেন লাগানো না থাকলে ওনার পরণের জ্যাকেট-এর সামনেটা দুপাশে এমন ভাবে ঝুলতে থাকে মনে হয় পাঁজর থেকে দু-খানা ডানা গজিয়েছে। তিনি হাতে ডু-অ্যাণ্ড-ডোন্ট লিস্ট ধরিয়ে দিলেন। তাকিয়ে দেখলাম ‘ডু’ তাতে বিশেষ কিছু নেই, কেবল ‘ডোন্ট’ আর ‘ডোন্ট’।
    ১) কম করে ছ-মাসের আগে ঘর ছাড়া চলবে না, ২) ঘরে বান্ধবী টান্ধবী আসা চলবে না, ৩) ভোজন চলতে পারে, তবে পান চলবে না, ৪) বেশি রাত অবধি আলো জ্বালিয়ে রাখা চলবে না, ৫) ভাড়া তিন তারিখের বেশি বাকি রাখা চলবে না, ৬) ১১-টার বেশি রাত করে ঘরে ফেরা চলবে না, ৭) ঘরের দেওয়ালে পেরেক টেরেক পোঁতা চলবে না, ৮) ইত্যাদি আরও অনেক কিছু চলবে না।
    ‘চলছে না’ যদিও বলেননি একবারও, তবে ‘চলবে না’-র লম্বা লিস্টি শুনে মনে হলো এ-কে-গোপালন ভবনে ভদ্রলোকের যাতায়াত থাকতেও পারে। ও হ্যাঁ, এই ভবনটি হল সিপিআই(এম)-এর কেন্দ্রীয় দফতর। যে পার্টি তখন প্রবল প্রতাপে রাজত্ব করছে বাংলা আর ত্রিপুরায়।
     
    আর হ্যাঁ, এক মাসের ভাড়া জমা থাকবে অ্যাব্রল সাহেবের কাছে, ঘরের এদিক ওদিক কিছু হলে বা আমরা বেগড়বাঁই কিছু করলে আমাদের বেঘর তো করবেনই, ওই জমা টাকাও আর ফিরবে না। গুণীজনদের কাছে শুনেছি বই আর বৌ এক বার হাত ছাড়া হলে আর ফেরে না। টাকার কথাটা কেন যে তাঁরা বলেন না কে জানে। 
    মনে যাই থাক, লক্ষ্মী ছেলের মত প্রতিটি ‘চলবে না’-তে মুন্ডু নেড়ে গেলাম। মালিক এখানে থাকেন না, অগ্রীমের টাকা পকেটে পুরে তিনি ডানা দুলিয়ে চলে গেলেন। আর আমাদের... থুড়ি, আমাদের ঘরের... দেখভালের জন্য জন্য রয়ে গেলেন শর্মাজী। ইনি হলেন এই বাড়ির আর তার খান দশেক ঘরে যে ৪০-৫০ জন ছেলে থাকে, তাদের কেয়ার টেকার। শর্মাজীর পুরো নাম জানতে পারিনি কোন দিন। বছর ৩৫ বয়স, মেহেন্দি করা চুলের রঙ ম্যাটম্যাটে কমলা। হরিয়ানার লোক। বেশ লম্বা তবে সেই অনুপাতে চওড়া নয় বলে বেশ রোগা দেখায়। 
    শর্মাজীর কাছ থেকে সুলুক সন্ধান নিয়ে গেলাম কাছেই ডাব্বাওয়ালার কাছে। আমাদের রাতের খাবার সে টিফিন ক্যারিয়ারে করে আমাদের দরজার সামনে রেখে দিয়ে যাবে, আমরা না থাকলেও ক্ষতি নেই। দিনের বেলার খাওয়া আমরা সারব অফিসের ক্যান্টিনে। ডাব্বাওয়ালা মোটামুটি একটা হিসেবও দিল সপ্তাহে কী কী রাজকীয় ডিশ সে আমাদের সার্ভ করবে। সে সব জানিয়ে আর আপনাদের চিত্তচাঞ্চল্য ঘটাতে চাই না।
     
    খাওয়ার ব্যবস্থা তো হল, এবার শোওয়ার বন্দোবস্ত করতে হয়। কিনে আনা গেল ফোল্ডিং খাট। লোহার ফ্রেমের দু-দিকে স্ক্রু দিয়ে আঁটা দু-খানা প্লাইউডের বোর্ড, মাঝখান থেকে ভাঁজ হয়। কলকাতায় তখনও পাওয়া যেত না এ জিনিস। এক খানা সস্তা কাঠের র‍্যাক আর দু জনের জন্য দুটো অ্যালুমিনিয়ামের ট্রাঙ্কও কেনা হল। ঘরের দু-দিকে ঢুকল খাট দুটো, তাদের তলায় সেঁধিয়ে গেল ট্রাঙ্ক, মাঝে রইল র‍্যাক। 
    তথাগত সঙ্গে বিছানা এনেছিল, ঝটাপট পেতে নিয়ে শুয়ে পড়ল। চাদর আর হাওয়া বালিশ ছাড়া আমি কিছু আনিনি। স্কুলের এক বন্ধু দিল্লির মায়া কাটিয়ে বিলেত চলে গেল। তার বিছানাপত্র আর টুকিটাকি আরো কিছু জিনিস আমার জন্য সে তার বাড়িওয়ালার কাছে রেখে গেছে। বিগলিত এক গাল হাসি উপহার দিয়ে বাড়িওয়ালা শুধু এক খানা কিং সাইজ লেপ (বন্ধু বিবাহিত ছিলেন… মানে এখনও আছেন) আমার জন্য বার করে দিলেন। আর কোন কিছুই নাকি ‘আমার জন্য’ নেই। 
    মহাত্মা সিসেরো বলেছিলেনঃ বন্ধুত্ব সাফল্যকে উজ্বলতর করে, আর ভাগ বাঁটোয়ারার মাধ্যমে দুঃখ-কষ্ট সহনশীল করে তোলে। বাড়িওয়ালা ওনার চেয়েও বড় দার্শনিক, প্রমাণ করে দিলেন এসব উঁচু দরের ঘটনা ঘটানোর জন্য বন্ধু হওয়ার দরকারই হয় না। 
    নিঃসন্দেহে অতি মহানুভব ব্যক্তি, নইলে ওই লেপটুকুও ‘আমার জন্য’ থাকত না। আমি অন্যান্য জিনিস দাবি না করে চলে আসায় তাঁর সাফল্য যে উজ্বলতর হয়ে উঠেছিল সন্দেহ নেই। আর বিশেষ ওই লেপটি আমার সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ায় ডিসেম্বর মাসে দিল্লির নিদারুণ ঠান্ডা আমার কাছে সহনশীল হয়ে উঠল। 
    রাজকীয় ওই লেপের অর্ধেক আমি তোষক হিসেবে ব্যবহার করতাম, আর বাকি অর্ধেক ঘুরে গিয়ে যথার্থ লেপ হয়ে আমার শ্রী অঙ্গের ওপর শোভা পেত। লেপকে স্লিপিং ব্যাগ বানানোর পেটেন্ট নেওয়া যেতে পারে কি না দেখতে হবে। গরমকালে অবশ্য চেহারা পালটে স্লিপিং ব্যাগ পুরোপুরি তোষক হয়ে যেত।
    খাট-বিছানার পালা মিটল, পোশাকী জামা কাপড় ঢুকে গেল ট্রাঙ্কে, কিছু সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়া স্যুটকেসে। কিন্তু রোজকার পোশাক রাখার জন্য তো একটা দড়ি টাঙ্গাতে হবে। দেখা গেল দড়ি টাঙ্গানোর জন্য পেরেক লাগানো ছাড়া উপায় নেই। আর পেরেক তো ‘চলবে না’ নং ৭। লাগালেই চোট লাগবে, কড়কড়ে এক মাসের ভাড়া স্রেফ ধোঁয়া হয়ে উড়ে যাবে। 
    এখন কি করনীয়?
    কোথায় যেন পড়েছিলাম অভিজ্ঞতা সাহায্য করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে, আর ভুল সিদ্ধান্ত সাহায্য করে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে। এ ক্ষেত্রেও আমাদের সমস্যার সমাধান করে দিল এক অভিজ্ঞ ব্যক্তি। সে এক জন ছাত্র, আমাদেরই মত এক ১০ ফুটিয়া ঘরের বাসিন্দা। তার কাছে যা শুনলাম তাতে বোঝা গেল শর্মাজী হচ্ছেন ডবল এজেন্ট। না না, কিম ফিলবি ধরণের সাংঘাতিক কিছু নয়। তিনি বাড়িওয়ালার সাপ হয়ে ভাড়াটেদের কামড়ান, আবার ভাড়াটেদের ওঝা হয়ে সেই বিষই সুন্দর ভাবে ঝেড়ে দেন। 
    সুতরাং শর্মাজী ওঝা হয়ে আমাদের ঘরে যত্ন করে পেরেক পুঁতে দিলেন, দড়িও খাটিয়ে দিলেন। ওঝার ফি হিসেবে তাঁকে অবশ্য সরকারী ছাপ মারা দু-তিনটি চকচকে কাগজের টুকরো দিতে হল, তবে তাতে কী? এ পাপী সংসারে কোন পদার্থটা ফ্রী-তে পাওয়া যায় বলুন তো? 
    একটা কাঁটা অবশ্য খচ খচ করছিল – শর্মাজী তো জেনেই গেলেন পেরেকের কথা, তিনি ফের না সর্পমূর্তি ধারণ করেন। চশমা মুছতে মুছতে তথাগত প্রাকৃত ভাষায় যা বলল, গান্ধীজী সেটাই অন্য ভাবে বলেছিলেন অনেক বছর আগে – তিনি তাঁর নৌকা পুড়িয়ে ফেলেছেন, এখন আর ফেরার উপায় নেই। 
    ঘরের দিকে ভালো করে তাকালাম – সুসজ্জিত বিছানা, র‍্যাকের ওপর অ্যালার্ম ঘড়ি, মাথার ওপর ঘুরন্ত সিলিং ফ্যান, মৃদু মন্দ মলয় বাতাস বইছে সে দিক থেকে, হাওয়ায় শুকোচ্ছে ভিজে গামছা, সে গামছা মেলা রয়েছে ঘরের এ দিক থেকে ও দিক পর্যন্ত টান টান টাঙানো দড়ির ওপর। ওহ, সে কী সুখ, সে কী আনন্দ! এমন দিনের কথা ভেবেই বোধ হয় রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন –“সে দিনে আপদ আমার যাবে কেটে / পুলকে হৃদয় যেদিন পড়বে ফেটে।”  (ক্রমশঃ)
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২৫ আগস্ট ২০২২ | ১৯১৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শংকর | 122.163.3.247 | ২৫ আগস্ট ২০২২ ২৩:২৪511352
  • চমৎকার। আরো পড়ার ইচ্ছা রইল
  • অনিন্দ্য | 82.132.231.67 | ২৫ আগস্ট ২০২২ ২৩:৩০511354
  • দারুন লেখা হচ্ছে। 
  • অনিন্দ্য | 82.132.231.67 | ২৫ আগস্ট ২০২২ ২৩:৩০511353
  • দারুন লেখা হচ্ছে। 
  • Ranjan Roy | ২৬ আগস্ট ২০২২ ০০:১৮511359
  • আহা!
     নিজের অন্যরকম দিনগুলো মনে পড়ে যাচ্ছে।
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৬ আগস্ট ২০২২ ০৪:১৮511365
  • উফফফফ। মনে পড়ে যাচ্ছে সেই আরকেপুরম এ এক্কেরে এরকমই ঘরে দড়ি টাঙিয়ে তিনজনের গামছা আর ইত্যাদি শুকোনো। আবার এক জনের শখ হয়েছিল গামছা থেকে তোয়ালে তে আপগ্রেড করার। তাতে তার কতটা সোশ্যাল আপলিফটমেন্ট হয়েছিলো জানিনা। তবে বেশ কবার ওপরতলার মালকিন এসে নালিশ করে গেসলেন যে ঘরে কিছু পচেছে। এমনিতেই বাঙালি দের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে উত্তর ভারতীয় রা সন্দেহে ভোগে। আজকে সেই গন্ধ পেলে খুনোখুনি হয়ে যেতে পারতো। 
    :) :) 
  • Nirmalya Nag | ২৬ আগস্ট ২০২২ ১০:২৭511372
  • @শংকর - ধন্যবাদ 
     
    @অনিন্দ্য - ধন্যবাদ 
     
    @Ranjan Roy - ধন্যবাদ।
     
    @Amit - ধন্যবাদ। গামছা জিন্দাবাদ। তোয়ালে বড় সুখী জিনিস।
  • তীর্থঙ্কর বিশ্বাস | 2401:4900:1c01:6c9c:d098:593f:eaf0:9e2b | ২৬ আগস্ট ২০২২ ১১:১৯511373
  • লেখার কি জাদু। পড়তে শুরু করলে শেষ না হওয়া পর্যন্ত থামা যায় না। আর শব্দচয়ন অনবদ্য। অপেক্ষায় থাকলাম পরের কিস্তির।
  • Nirmalya Nag | ২৬ আগস্ট ২০২২ ২৩:১৩511384
  • @তীর্থঙ্কর বিশ্বাস - ধন্যবাদ 
  • Gopa Deb | ২৭ আগস্ট ২০২২ ২০:২২511402
  • দাদা আপনার কলমে  এ কোন জাদু !!
  • Nirmalya Nag | ২৮ আগস্ট ২০২২ ০১:১৫511421
  • @Gopa Deb -- ধন্যবাদ 
  • মৌসুমী দাস। | 2409:4089:111:575:e843:2c11:b9e:9166 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৬:৫৮511985
  • বাহ্.....সুন্দর এগোচ্ছে, সেদিনের কথা।
  • Nirmalya Nag | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:০৮511999
  • @ মৌসুমী দাশ - ধন্যবাদ 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন