![]() বইমেলা হোক বা নাহোক চটপট নামিয়ে নিন রঙচঙে হাতে গরম গুরুর গাইড । |
dd প্রদত্ত সর্বশেষ দু পয়সা
লেখকের আরও পুরোনো লেখা >>
অ্যাটম গল্প
অ্যাটম গল্প ১
*******************************
ট্রামে বসে সামনে দিকে তাকাতেই দেখি সামনের সীটের মাঝ বয়েসী ভদ্রলোক কেমন অদ্ভুত ভাবে আমার দিকে তাকিয়ে রয়েছে। ট্যারা ? ট্যারা না কি? না তো।
আমি মুখ ফিরিয়ে নেই। আবার চোখাচোখি হয়। ভদ্রলোকও অপ্রতিভ ভাবে চোখ নামিয়ে নেয়। আমার অস্বস্তি হয়। আমি নিজেও তো ভুঁড়ো এক প্রবৃদ্ধ। কোনো সুকুমার বালক নই যে কোনো পেডোফিলিক আমার দিকে তাকাবে। চোখে চাটবে।
আবার চোখাচোখি হয়। ঐ, সেই হাঁ করেই চেয়ে আছে। তাহলে হতে পারে আমাকে কোনো চেনা লোকের মতন লাগছে
*******************************
ট্রামে বসে সামনে দিকে তাকাতেই দেখি সামনের সীটের মাঝ বয়েসী ভদ্রলোক কেমন অদ্ভুত ভাবে আমার দিকে তাকিয়ে রয়েছে। ট্যারা ? ট্যারা না কি? না তো।
আমি মুখ ফিরিয়ে নেই। আবার চোখাচোখি হয়। ভদ্রলোকও অপ্রতিভ ভাবে চোখ নামিয়ে নেয়। আমার অস্বস্তি হয়। আমি নিজেও তো ভুঁড়ো এক প্রবৃদ্ধ। কোনো সুকুমার বালক নই যে কোনো পেডোফিলিক আমার দিকে তাকাবে। চোখে চাটবে।
আবার চোখাচোখি হয়। ঐ, সেই হাঁ করেই চেয়ে আছে। তাহলে হতে পারে আমাকে কোনো চেনা লোকের মতন লাগছে
চম
চম
সিরিয়ে লিওন - ২০১৬, ১ ডিসেম্বর
****************************
জর্জি যুবক ডেভিড ব্রাউন ট্রেকিং পাগল। কিন্তু একটু অচেনা অজানা যায়গা না হলে তার ভালো লাগে না। মহাজনপন্থা ধরে বিখ্যাত সব ট্রেকিং রুট - যেগুলি ক্রমশঃই এক একটা ট্যুরিস্ট স্পট ওঠে, ডেভিড সেগুলো থেকে দূরেই থাকে।
পশ্চিম আফরিকার এই দেশ খুব সম্প্রতিই ভয়ানক গৃহযুদ্ধ কাটিয়ে উঠেছে। এখনো দেশটা ক্ষত বিক্ষতই আছে। সাধারন পর্য্যটকেরা তাই খুব একটা ভীড় বাড়ান না এখানে। আর যারাও আসে তারা ঐ শহরের পাশ ঘেঁষে বেলাভূমিতেই ঘোরা
আমেরিকা, আমি এসে গেছি
আমেরিকা, আমি এসে গেছি
আসলে কী
--------------
অ্যাকচুয়ালি আমার কিন্তু চার ছেলে। অমল,কমল,তমাল আর ইন্দ্রজিৎ।কিন্তু তমাল বাঁচে নি। এক মাস বয়স হলেই শিশু তার প্রথম হাসি হাসে। সোস্যাল স্মাইল। সেরকম ফোকলা মুখে একগাল হেসেছিলো তমাল। একমাস বয়স। এইট্টুকুনি মানুষটা। চোখে চোখ পড়তেই ফিক করে হেসে দিল। কিন্তু তারপরে জন্ডিস হল।অনেক চেষ্টা করলাম। কিন্তু বাঁচলো না।
বাকী তিন ছেলেই ঝটাপট বড় হয়ে গেলো। এ এক ম্যাজিক। এই সেদিন দেখলাম বাচ্চাটা হুটোপুটি করছে , অন্য বাচ্ছাদের সাথে মারপিট, ঠোঁট
আসলে কী
--------------
অ্যাকচুয়ালি আমার কিন্তু চার ছেলে। অমল,কমল,তমাল আর ইন্দ্রজিৎ।কিন্তু তমাল বাঁচে নি। এক মাস বয়স হলেই শিশু তার প্রথম হাসি হাসে। সোস্যাল স্মাইল। সেরকম ফোকলা মুখে একগাল হেসেছিলো তমাল। একমাস বয়স। এইট্টুকুনি মানুষটা। চোখে চোখ পড়তেই ফিক করে হেসে দিল। কিন্তু তারপরে জন্ডিস হল।অনেক চেষ্টা করলাম। কিন্তু বাঁচলো না।
বাকী তিন ছেলেই ঝটাপট বড় হয়ে গেলো। এ এক ম্যাজিক। এই সেদিন দেখলাম বাচ্চাটা হুটোপুটি করছে , অন্য বাচ্ছাদের সাথে মারপিট, ঠোঁট
ও শানওয়ালা
১
"নাচতে না জানলে তো উঠান ব্যাঁকাই বলবে।" "না,না। তা নয়। কিন্তু এইসব টুলস ফুলস গুলো ভালো হলে রাঁধবার যে আনন্দ সেটা আরো জমে", আমি রমাকে বলি,"দ্যাখো না, ভালো সবজি বা মাছ হলে রান্না এম্নিতেই খুলে যায় । তারপর বাসোন কোসোন ছুরি কাঁচি - এগুলোও ঠিক হলে মজাটাই ইয়ে হয়"।
রমার কোনো উৎসাহ নেই রান্নায়। একবার বলেছিল "এ সব ফালতু কথা, তোমার পূজার ছলে তোমায় ভুলেই থাকি। মনে নেই?"
আমি তাও তর্ক করি"আরে, পেইন্টিংএও তো দরকার ভালো তুলি,ভালো রং, ঠিক ঠাক ক্যানভাস।"রমা মনে করিয়ে দেয় "আর এটাও তুমি বলেছিলে, আমার
"নাচতে না জানলে তো উঠান ব্যাঁকাই বলবে।" "না,না। তা নয়। কিন্তু এইসব টুলস ফুলস গুলো ভালো হলে রাঁধবার যে আনন্দ সেটা আরো জমে", আমি রমাকে বলি,"দ্যাখো না, ভালো সবজি বা মাছ হলে রান্না এম্নিতেই খুলে যায় । তারপর বাসোন কোসোন ছুরি কাঁচি - এগুলোও ঠিক হলে মজাটাই ইয়ে হয়"।
রমার কোনো উৎসাহ নেই রান্নায়। একবার বলেছিল "এ সব ফালতু কথা, তোমার পূজার ছলে তোমায় ভুলেই থাকি। মনে নেই?"
আমি তাও তর্ক করি"আরে, পেইন্টিংএও তো দরকার ভালো তুলি,ভালো রং, ঠিক ঠাক ক্যানভাস।"রমা মনে করিয়ে দেয় "আর এটাও তুমি বলেছিলে, আমার
দ্রোণ পর্ব
দ্রোণ পর্ব
***************
ভীষ্ম নিহত হলে, কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের দশম দিনের রাত্রে, রণাংগন থেকে রাত্রি হলে সঞ্জয় কুরুক্ষেত্র থেকে হস্তিনাপুরে পৌঁছালেন ধৃতরাষ্ট্রের কাছে। ধৃতরাষ্ট্র সঞ্জয়কে প্রশ্ন করলেন ভীষ্মের মৃত্যু হলে দুই পক্ষে কে কী রকম আচরন করেছিলো?
সঞ্জয় জানালেন ভীষ্মের নিধনের পরেই পান্ডবেরা প্রচন্ড হতোদ্যম কুরুসেনাকে ছাড়খাড় করে দিচ্ছিলো। কৌরব পক্ষের রথীরাও নিরাশ হয়ে পড়েছিলেন। বোঝাই যাচ্ছে কেনো ভীষ্মের মৃত্যুবার্ত্তা শুনেই দ্রোণ তখুনি যুদ্ধ বন্ধে ঘোষণা করেছিলেন।
কৌরবের
***************
ভীষ্ম নিহত হলে, কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের দশম দিনের রাত্রে, রণাংগন থেকে রাত্রি হলে সঞ্জয় কুরুক্ষেত্র থেকে হস্তিনাপুরে পৌঁছালেন ধৃতরাষ্ট্রের কাছে। ধৃতরাষ্ট্র সঞ্জয়কে প্রশ্ন করলেন ভীষ্মের মৃত্যু হলে দুই পক্ষে কে কী রকম আচরন করেছিলো?
সঞ্জয় জানালেন ভীষ্মের নিধনের পরেই পান্ডবেরা প্রচন্ড হতোদ্যম কুরুসেনাকে ছাড়খাড় করে দিচ্ছিলো। কৌরব পক্ষের রথীরাও নিরাশ হয়ে পড়েছিলেন। বোঝাই যাচ্ছে কেনো ভীষ্মের মৃত্যুবার্ত্তা শুনেই দ্রোণ তখুনি যুদ্ধ বন্ধে ঘোষণা করেছিলেন।
কৌরবের
ভীষ্ম বধ (শেষ পাঁচ দিন)
ভীষ্ম বধ (শেষ পাঁচ দিন)
*******************************
কী হল গত পাঁচ দিনে? নামকরা রথীদের মধ্যে নিহত হলেন পান্ডব পক্ষের বিরাটপুত্র উত্তর ও শংখ, সাত্যকির দশ পুত্র আর কৌরব পক্ষে দুর্য্যোধনের সাত ভাই এবং নিষদ রাজ কেতুমান। কলিংগরাজ শ্রুতায়ুর দুই ছেলেও।
শংখ আর কেতুমান বাদ দিলে বাকী সবাই শুধু পিতৃ/ভ্রাতৃ পরিচয়েই বিখ্যাত - যোদ্ধা হিসেবে নন।
প্রথম দিনে কৌরবপক্ষের সার্বিক জয় হলেও আরো তিনদিন পান্ডবেরাই বেশী শত্রুক্ষয়ে সমর্থ হয়েছিলেন।আর একদিন বলা যায় সমান সমান। কিন্তু অনেক বেশী
*******************************
কী হল গত পাঁচ দিনে? নামকরা রথীদের মধ্যে নিহত হলেন পান্ডব পক্ষের বিরাটপুত্র উত্তর ও শংখ, সাত্যকির দশ পুত্র আর কৌরব পক্ষে দুর্য্যোধনের সাত ভাই এবং নিষদ রাজ কেতুমান। কলিংগরাজ শ্রুতায়ুর দুই ছেলেও।
শংখ আর কেতুমান বাদ দিলে বাকী সবাই শুধু পিতৃ/ভ্রাতৃ পরিচয়েই বিখ্যাত - যোদ্ধা হিসেবে নন।
প্রথম দিনে কৌরবপক্ষের সার্বিক জয় হলেও আরো তিনদিন পান্ডবেরাই বেশী শত্রুক্ষয়ে সমর্থ হয়েছিলেন।আর একদিন বলা যায় সমান সমান। কিন্তু অনেক বেশী
ভীষ্ম পর্ব (প্রথম পাঁচ দিন)
ভীষ্ম পর্ব
প্রাককথন
********************
ভীষ্মকে সেনাপতি করেই তো কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ শুরু। তবে শুরুর আগেও কিছু শুরু থাকে। যেমন ভীষ্ম পর্বের আগে উদ্যোগ পর্ব।
রাজনৈতিক অবস্থান কেমন ছিলো দুই যুযুধান শিবিরে সে নিয়ে আর বিশদে লিখছি না। তবে খুব গোদা ভাবে লিখতে গেলে সমস্ত পুর্ব, উত্তর,আর উত্তর পশ্চিম ভারত ছিলো কৌরব পক্ষে। আর মোটামুটি ভাবে মধ্য আর পশ্চিম ভারত ছিলো পান্ডব পক্ষে। মহাভারতের যুদ্ধে দক্ষিন ভারতের ভূমিকা খুব গুরুত্বপুর্ণ ছিলো না। এক পান্ড্য রাজ(বর্তমানের মাদুর
প্রাককথন
********************
ভীষ্মকে সেনাপতি করেই তো কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ শুরু। তবে শুরুর আগেও কিছু শুরু থাকে। যেমন ভীষ্ম পর্বের আগে উদ্যোগ পর্ব।
রাজনৈতিক অবস্থান কেমন ছিলো দুই যুযুধান শিবিরে সে নিয়ে আর বিশদে লিখছি না। তবে খুব গোদা ভাবে লিখতে গেলে সমস্ত পুর্ব, উত্তর,আর উত্তর পশ্চিম ভারত ছিলো কৌরব পক্ষে। আর মোটামুটি ভাবে মধ্য আর পশ্চিম ভারত ছিলো পান্ডব পক্ষে। মহাভারতের যুদ্ধে দক্ষিন ভারতের ভূমিকা খুব গুরুত্বপুর্ণ ছিলো না। এক পান্ড্য রাজ(বর্তমানের মাদুর
চক্রব্যুহে অভিমন্যু
দ্রোণপর্বে, এটা একটা প্রায় নিত্তনৈমিত্তিক রুটিন ছিলো যে দুর্য্যোধন হয় সরাসরি না হয় অন্যদেরকে নিয়ে দ্রোণকে গালমন্দ করতেন। দুর্যোধন সারাক্ষনই দ্রোণের কাছে খেদোক্তি করতেন,নালিশ করতেন। এই ১৩ দিবসেও ব্যতিক্রম নয়। দুর্যোধন দ্রোণের কাছে আগের দিন রাত্রেই গিয়ে বললেন "আমরা আপনার বধমধ্যে পরিগনিত হইয়াছি ; কেন না আপনি যুধিষ্ঠিরকে সমীপস্থ দেখিয়া আজিও গ্রহন করিলেন না"। দ্রোণ খুব লজ্জা পেয়ে গেলেন।বললেন ,আরে না না। “আমি সব সময়েই তোমাদের প্রিয়কার্য্যসাধনার্থ নিরন্তর যত্নবান”। কোন ভাবে অর্জুনকে যুধিষ্ঠিরের ক
dd
কুরুক্ষেত্রের শেষ প্রহর
সতেরোদিন যুদ্ধের শেষে কর্ণের মৃত্যু হলে ,অন্ততঃ সেদিনে, সাময়িক ভাবে হলেও কৌরব সেনানীদের মনোবল ভেঙে পরেছিলো। সেনারা ছুটছিলো ,পালাচ্ছিলো। আতংকিত স্ট্যাম্পিডে মারা যাচ্ছিলো মানুষ। হাতীর ধাক্কায় রথ,রথের ধাক্কায় ঘোড়া আর ঘোড়ার ধাক্কায় পদাতি চুর্ন হচ্ছিলো, আঘাত পচ্ছিলো। একা দুর্যোধন, তিনিই কুরুপক্ষের শেষ মানুষ, যিনি তখনো দাঁড়িয়ে ছিলেন। চেষ্টা করছিলেন নিজের সেনানীদের উদ্বুদ্ধ করতে।
এবং সেই ভাঙা বিকেলে রক্তাক্ত রণভুমিতে তিনি তখনো আগ্রাসী,তখনো আক্রমনাত্মক, ত
সতেরোদিন যুদ্ধের শেষে কর্ণের মৃত্যু হলে ,অন্ততঃ সেদিনে, সাময়িক ভাবে হলেও কৌরব সেনানীদের মনোবল ভেঙে পরেছিলো। সেনারা ছুটছিলো ,পালাচ্ছিলো। আতংকিত স্ট্যাম্পিডে মারা যাচ্ছিলো মানুষ। হাতীর ধাক্কায় রথ,রথের ধাক্কায় ঘোড়া আর ঘোড়ার ধাক্কায় পদাতি চুর্ন হচ্ছিলো, আঘাত পচ্ছিলো। একা দুর্যোধন, তিনিই কুরুপক্ষের শেষ মানুষ, যিনি তখনো দাঁড়িয়ে ছিলেন। চেষ্টা করছিলেন নিজের সেনানীদের উদ্বুদ্ধ করতে।
এবং সেই ভাঙা বিকেলে রক্তাক্ত রণভুমিতে তিনি তখনো আগ্রাসী,তখনো আক্রমনাত্মক, ত
কর্ণসংহার
কর্ণসংহার
***************************
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের ধারাবিবরনী একটা ফরম্যাটেই লেখা হতো। দিনের শেষে সঞ্জয় ,কুরুক্ষেত্রের অনতিদুরে হস্তিনাপুর যেতেন এবং সেখানে হততেজাঃ ধৃতরাষ্ট্রকে যুদ্ধের খবর জানাতেন। প্রথমে একেবারে হেডলাইন (যেমন "ভীষ্মের নিধন হইয়াছে"),তারপরে আরো ছোটো খাটো দুঃসংবাদ। ধৃতরাষ্ট্রের
বিলাপ ও সঞ্জয়ের ভরৎসনা তারপর উদগ্রীব মহারাজাকে ডিটেইলসে সব জানানো।
এদিনেও (পঞ্চদশ দিনের রাত্রে) তার ব্যাতিক্রম ঘটে নি, " মহামতি সঞ্জয় রজনীযোগে উদ্বিগ্নমনে বায়ুবেগগামীশ
***************************
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের ধারাবিবরনী একটা ফরম্যাটেই লেখা হতো। দিনের শেষে সঞ্জয় ,কুরুক্ষেত্রের অনতিদুরে হস্তিনাপুর যেতেন এবং সেখানে হততেজাঃ ধৃতরাষ্ট্রকে যুদ্ধের খবর জানাতেন। প্রথমে একেবারে হেডলাইন (যেমন "ভীষ্মের নিধন হইয়াছে"),তারপরে আরো ছোটো খাটো দুঃসংবাদ। ধৃতরাষ্ট্রের
বিলাপ ও সঞ্জয়ের ভরৎসনা তারপর উদগ্রীব মহারাজাকে ডিটেইলসে সব জানানো।
এদিনেও (পঞ্চদশ দিনের রাত্রে) তার ব্যাতিক্রম ঘটে নি, " মহামতি সঞ্জয় রজনীযোগে উদ্বিগ্নমনে বায়ুবেগগামীশ
এদিক সেদিক যা বলছেনঃ

@ সিকি ও হ্যাঁ। ঐ ঘ্টৎকচের ছেলে তো? মহাভারতে তার নাম অঞ্জনপর্বা ও কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের চোদ্দো দি ...

আচ্ছা, এই গল্পোটা শুনুন। এটা বেশ প্রফুল্লকর। দুনিয়ার সবাই বলছে জার্মানী এই অ্যাটাক কল্লো বল ...

দেখুন, রাশান বই কিছু আছে। যেমন জুখবের অটোবায়োগ্রাফী বা প্রগ্রেস পাবলিশার্সের Decisive battles of the ...

নাথিং। কিসসু দেখতে পেলেম নান

David Stahel 'র Kiev 1941। খুবই ভালো বই। ১৯৯০ পর্যন্ত্য , WW2'র ইস্টার্ন সেক্টরের ইতিহাসের ...

তবে সেনা বাহিনীতে জাত পাত ছিলো বলে তো মনে হয় না। প্রচুর পরিমানে বিদেশী সেনা ছিলো ম্লেচ্ছ,চীনা,যবন। ক ...

হ্যাঁ, এটা আমারো সব সময়েই মনে হয়। কোথাও একটা লিখেও ছিলাম। রথীরা কেউই সাধারন সেনানীদের হাতে হতাহত হন ...

b কে থেংকু।

আচ্ছা, কাল রারা রাতের পোস্টের উপর আমার কমেন্টারী পড়ে নিন টুক করে ঃ মুষ্কিল হচ্ছে আপনেরা ভাম ...

সংশপ্তক মানে যারা আমৃত্যু লড়াই করে। নারায়নী সেনারা সংশপ্তাক ছিলেন, ত্রিগর্ত্তের সেনারাও।

ভীষ্ম পর্বে লড়াই তো হবে দশ দিন। কিন্তু একটানা দশ দিনের রিপিটিটিভ কমেন্টারী কি এক ধাক্কায় পড়া সম্ভব ? ...

ধনুক হতো মানুষ প্রমান। মোস্টলি বাঁশের। কমপাউন্ড ধনু যেরকম টার্কো মোংগোল ধনুক ছিলো, হিন্দুদের সেরকম ...

সেরকম কিছু লেখা নেই- আন্দাজে লিখছি। দুই ব্যুহ মুখোমুখী থাকে। মোটামুটি অচল। দুই পক্ষের রথী ...

এই মিনিট দশেকের ক্লিপিংটা দেখুন। ব্যুহ যুদ্ধ এক্কেবারে পরিষ্কার হয়ে যাবে। https://www.youtu ...

ওহো, আরেকটা কথা। যে কোনো যায়গা দিয়ে ব্যুহ ভেদ করা তো মুশকিল। পর পর সাত আট সাড়ি সেনা থাকে - যেমন চক্র ...

ব্যুহের ব্যাপারটা প্রায় মিথিকাল। চীনদেশেও ব্যাটেল অ্যারে ছিলো - কিন্তু হিন্দু ব্যুহের মতোন অতো ইলাব ...

সবাই বুঝি প্রসংশা করছেন? ইদিকে আমি তো পড়ে একেবারে চটে কাঁই হয়ে আছি। দাঁত কিড়মিড় করে অস্থির।

আমি পই পই করে সবাইকে বলি যে বেলুরের মন্দির দেখতে গেলে অবিশ্যি অবশ্যি গাইড নিবেন। ঐ খানে এতো সূক্ষ কা ...

এবং সিংগুল ডিএর সাথে একমত। এমন কি আচার্য্য ঈশেন ও প্যারাগ্রাফ করে লিখতে শিখলো না। এরা কি ছোটোব্যালায় ...

ফেলে দেওয়া জিনিস পত্রের খেলনা? আমি পুরোনো সোনার ইঁট ছোটো করে কেটে তাতে পাঞ্চিং মেশিন দিয়ে ফুটো করে ব ...