স্রোত এসে হাঁতরায়, মাটি খোঁজে / অবলীলায় পিপাসার্তের মুখে মুখ ছোঁয় ... ...
বাইরে তখন কালো কালো মেঘ / গুমরাচ্ছে, বদলা নেওয়ার জন্য / প্রতিশোধের আকাঙ্ক্ষিণী সে ... ...
মলয় হাসে, প্রলয় নাচে মদের ঠেকে, বাড়ির নীচে / দুজনায় ভরপেটে একেবারে চুর ... ...
তবে না হয় থাক / তোমাকে আর প্রেমের অজুহাতে / নাটক নাটক খেলা খেলতে হবে না ... ...
তুমি কিন্নরী / তুমি সুন্দরী কিন্তু আততায়ী / পিছন থেকে অলক্ষ্যে আঘাত হানো ... ...
নদী ভরাডুবি হয়ে গেছে চড়ায়। খেয়া নৌকার এগোনো প্রায় দুস্কর। তবুও খেয়া টানার আপ্রান চেষ্টা চালায় হারুন। সুন্দরবনের খাড়ি নদী বললেই ভালো বলা হবে। হারুন ভোরে বেড়িয়ে গাছ কেটে সব্জি নিয়ে নিজের খেয়া বাইছে। বড় কাজ ছিল কেরোসিন জোগাড়ের। পয়সা দিয়েও বেশ অপ্রতুল। আর হারুনের যে খুবই দরকার হয়ে পড়েছিল। দুদিন ধরেই বউ রুমেলা ঘ্যান ঘ্যান জুড়ে দিয়েছিল এই কেরোসিনের জন্য। ... ...
রাত আমাকে কিনে নিয়েছে / দিন তাই আসে না ... ...
কবিতা লিখে মাটিতে পুঁতে দেবো / কোনো এক ভবিষ্যতের জন্য ... ...
ওষ্ঠে তোমার আগ্নেয়গিরির লাভা / আমার পিপাসু সাধে আগুন জ্বালায় ... ...
প্রেম রক্তাক্ত হয় কিসে? / জানতে পারলেম ... ...