অমন আমার খাপখোলা তলোয়ারছুঁড়ে ফেলে হাতে নিয়েছি সহজ পাঁচনি।
নিজের একটা বিজ্ঞাপন???? বিজ্ঞাপন দেওয়ার মতো কিছুই নেই।
জন্ম কলকাতায়। পড়ার দৌড় একদমই কম। এক রাস্তায় যার বারবার ঘুরতে ভালোলাগে। লিখতে বসলে, সব লেখা শেষে দেখে সবই কেমন নিজের হয়ে গেলো। যেমন প্রলাপ বকলে হয়।
দৈহিক আকৃতি জলহস্তী সদৃশ হলেও মন যে পরিযায়ী পাখি, বাবুই হয়ে সুসজ্জিত বাসা বাঁধে না।
মানুষ চাইলে এমনকি কুকুরও হতে পারে,কিন্তু বৃক্ষ হতে পারে কয়জন?
ই বুকের নাম কল্প অষ্টাদশ
জানিনে বাপু
নিজের ঢাক নিজে পেটাই ! আমি চারফুটিয়া নই মোটেও ।তা'বলে শালবৃক্ষ য্যায়সাও নই ।আমি মোটামুটি। আমি মাঝামাঝি। এখানের অনেকানেক লেখাপত্র আমার মাথার ওপরে বেরিয়ে যায়। কিছুকিছু বুঝি। বাকিগুলো বুঝতে পড়াশোনা করতে হবে, জানি। অত খাটনি পোষাবেনা, দাদা। থাগ্গে !
...ব্রহ্মান্ড ছিল না যখন শ্যাম্পেন তুই কোথা পেলি !!!কিছুই লিখিনি এখনো , তাড়াতাড়ি আসুন (বিনা তাড়ি গিলে ) আর কাব্য পড়ুন ৷ প্রচুর কবিতা আর একটু চাটের মতো গদ্য ৷রোজ আসা চাই কিন্তু !!!
নবকুমার দাস ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর। স্বল্প সময়ের জন্য যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য পড়েছেন। অল্প কিছুদিন ফরাসি ভাষার পাঠ নিয়েছেন গোলপার্ক রামকৃষ্ণ মিশন ও ভবানীপুর গুজরাটি অ্যাসোসিয়েশন কলেজে । বর্তমানে পেশায় সমষ্টি উন্নয়ণ আধিকারিক। প্রায় দশ বছর শিক্ষকতা করেছেন (জুলাই ,২০০০- জুন, ২০০৯)। সম্পাদনা করেছেন 'রোদ্দুর ' এবং 'ক্যাকটাস' পত্রিকা দুটি । বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রায় দুই দশক ধরে লেখালিখি। ইংরেজি ও বাংলা এই দুই ভাষায় গদ্য ও পদ্য লেখালিখি ও চর্চা করেন। প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ চার - (১) হে প্রেম,হে অনুভব (প্রকাশকাল-২০০২) (২) নিশ্চিন্দিপুরের কিশোর (৩) নন্দিত নরক এবং (৪) ইন্ডিয়া ও ভারতবর্ষ । শেষ তিনটি কাব্য একত্রে 'নৈঃশব্দের কথকতা ' কাব্য ... ...
আমার বয়স পঞ্চাশ ছিল বটে তবে গ কদিনে অনেকটা কমেছে৷
আমি লম্বা বেঁটের মাঝামাঝি। শুধু বাংলা যে কোন বই পড়তে ভালোবাসি। আপাতত পরশুরাম পড়ছি।
ল্যাদখোর পুস্তকপ্রেমী ভোজন রসিক এক বাঙালি সন্তান , ভালোবেসে খালি খাই আর ঘুমাই , বাকি কাজ করতে হয় তাই করি
খুব ভাল ছেলে
পড়তে ভালবাসি। লেখার চেষ্টা করি। পারি না।সিনেমা দেখতে ভালোবাসি। গাছের সবুজ দেখতে ভালোবাসি। সমস্ত পশুপাখি, অবলা জীবদের ভালোবাসি। বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা করি। বাচ্চাদের পড়াতে ভালোবাসি।
আমি ফ্যান্টাস্টিক লোক। এরকম খুব বেশী পাবে না।
ফেসবুক ফ্যাসিস্ট হলে কি হবে, গাড়লদের গার্গল-সুলভ মোড়লগিরিতে এক্কেরে পয়লা-নম্বর। গুরু গণতান্ত্রিক হলে কি হবে, বড়োই গুরু-গম্ভীর। কাজেই, ফেসবুক করি আর গুরু পড়ি।
"নই ঘোড়া, নই হাতি, নই সাপ বিচ্ছুমৌমাছি প্রজাপতি নই আমি কিচ্ছু ।মাছ ব্যাং গাছপাতা জলমাটি ঢেউ নই,নই জুতা নই ছাতা, আমি তবে কেউ নই!"
এই আমি নিজের বিজ্ঞাপন দিলাম।
পাগল নাকি?