চীনকেও মুনাফাসন্ধানী,বাজারপন্থী, বৃদ্ধিপন্থী,পুঁজির পুনরুৎপাদক ব্যবস্থা থেকে সরে আসতে হবে। ‘সমাজতান্ত্রিক বাজার অর্থনীতি’র মত স্ববিরোধী দর্শন ছেড়ে মানুষের ন্যূনতম চাহিদার পরিপূরণে নজর দিয়ে ভোগবাদ, অপ্রয়োজনীয় উৎপাদন ও অপচয়ের অর্থনীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে।মাও যুগের ‘এক কড়াই থেকে খাওয়ার নীতি’র কথা অনেকের মনে পড়তে পারে। হ্যাঁ, অনেক ক্ষেত্রেই সেই আদর্শের পুনরুদ্ধার কাম্য বটে। কিন্তু এ কেবল অতীতচারী পশ্চাদগমন নয়। মনে রাখতে হবে মাওয়ের সময় পরিবেশ নিয়ে আদৌ কোনো সচেতনতা ছিলো না। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতির বাস্তবতা অন্য রকম দাবী রাখছে চীনের শাসক ও জনগণের কাছে। এখন প্রশ্ন হল সেই দাবীর কোনো ভবিষৎ চীনে আছে কি? ... ...
গুগল ম্যাপ অনুযায়ী আমাদের ঘন্টা তিন চারের মধ্যেই পৌঁছানোর কথা। কিন্তু পৌঁছাতে রাত সাড়ে সাতটা বেজে গেল। মূলত আগস্টে অতিরিক্ত বৃষ্টি ও ধ্বসের ফলে কুলু মানালি অঞ্চলে যে নির্মম ধ্বংসলীলা চলেছে তাতে চারলেনের হাইওয়ে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। নতুন করে তৈরী হওয়া সরু একফালি রাস্তায় দুই লেনে আপ ও ডাউন গাড়ি যাওয়া আসা করছে, ফলে যানবাহনের গতি ধীর। ধ্বংসের চেহারা দেখে হাড়ের ভেতর পর্যন্ত কেঁপে ওঠে। মানালির ভলভো বাসের স্ট্যান্ড, শহরের গাড়ি ট্যাক্সি পার্কিং এলাকা ভেঙেচুরে বিপাশা নদী খলখলিয়ে বয়ে যাচ্ছে। হাড় পাঁজরা বের করে কটা নিরূপায় গাড়ি, একটা ভলভোবাস বেঁকেচুরে উল্টেপাল্টে দাঁড়িয়ে আছে অজস্র বড় মাঝারি বোল্ডারের মধ্যে। ... ...
মানুষ যখন সত্যিই মানুষ হয়ে উঠল ... ...
"একা বেড়ানোর আনন্দে" - এই সিরিজে আসবে ভারতের কিছু জায়গায় একাকী ভ্রমণের অভিজ্ঞতা। এটি পর্ব - ৭ … শুধু ঐতিহ্যময় শাড়ি নয়, ঐশ্বর্যময় অতীতও জড়ানো তার সর্বাঙ্গে। চারদিকে পাহাড়, কয়েকটি হ্রদ, শহরের প্রান্তে নির্জন সবুজ, বড় একটি কেল্লা, নানা ঐতিহাসিক স্মারক তার অলঙ্কার। বুন্দেলখন্ডের এই প্রাচীন নগরী ভ্রমণে অভিজ্ঞতার প্রাপ্তি ছাপিয়ে যেতে পারে পর্যটকের প্রত্যাশা। লেখাটি ২০১৯এ প্রকাশিত হয়েছিল বাণিজ্যিক 'ভ্রমণ' পত্রিকায়। তবে তাদের পছন্দ low carb, low fat, high protein Dukan diet সদৃশ। তাই সেভাবেই লিখেছিলাম। সংক্ষিপ্ত আকারে। লেখার ল্যাজে ছিল কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন গোছের টীকা। তবে অমন ফাস্টফুড রান্নার মতো লিখতে ভালো লাগে না। তবু ওখানে দুটো লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। আরো দুটো কম্পোজ হয়ে প্রতীক্ষায় ছিল। অনুমেয় কারণে প্রকাশিত হয়নি। এটা মন খুলে লিখলাম। 'ভ্রমণ' পত্রিকায় প্রকাশিত লেখাটি যদি হয় কিশোরী, ৫৭টি বাছাই করা ছবিতে সজ্জিতা এটি পূর্ণ যুবতি.. ... ...
গতকাল, শুক্রবার দুপুরে গেছিলাম মেডিকেল কলেজ। যখন পৌঁছালাম, ওখানে বেশ কিছু লোক – যদিও সব মিলিয়ে দুশোর বেশী নয় অবশ্যই – পরিচিত মুখও দেখা গেল কিছু। কাবেরী বসু ছিল, অমিত দত্ত দা ছিলেন, কোয়েল, দেবিকা, আরো কয়েকজন। অরিজিত গুহ চলে এল আরেকটু পরেই। শুভদীপ অবশ্য তখন বেরিয়ে গেছে। ডাঃ অর্ক বৈরাগ্যকে শুধু ফেসবুক এবং মেসেঞ্জারেই চিনতাম, দোলনচাঁপা আলাপ করিয়ে দিলেন। আর দেখলাম অনশনরত ছেলেগুলো শুয়ে আছে। অনিকেত চেনা মুখ, একপাশে ঘুমাচ্ছে দেখা গেল। দেবাশীষের সারা শরীরে র্যাশ বেরিয়েছে – ওর মা পাশে বসে। বিপি প্রত্যেকে ... ...
আজও প্রতি রাতে মা ঢাকায় যান। ভোরবেলা ঘুম ভাঙে তাঁতিবাজরের পয়ঁতাল্লিশ নম্বর বাড়িতে। তারপর বেলা বাড়লে তিরাশি বছরের বালিকাটি যান বাংলাবাজার গার্লস স্কুল। মধ্যাহ্নে ইডেন কলেজ। সন্ধ্যাবেলা আরতির ঘন্টা বাজে রাধানাথ জিউর মন্দিরে, দূরের শাঁখারি পাড়া থেকে ভেসে আসে শঙ্খধ্বনি। আমি হাঁটতে থাকি বুড়িগঙ্গার পাড় ধরে। চলে যাই সিংহল সমুদ্র পেরিয়ে, কাশ্মীর উপত্যকা ভেদ করে, সিরিয়ার ঊষর স্থলভূমির দিকে, পৃথিবীর অগণন শরণার্থী শিবিরের অভিমুখে। ... ...
ধর্ষণের মামলায় ফরেন্সিক ডিপার্টমেন্টের মুখ বন্ধ খাম পেশ করা হল আদালতে। একটা বেশ বড় খাম। তাতে থাকার কথা চারটে ছোট ছোট খামে খুন হয়ে যাওয়া মেয়েটির চুলের নমুনা। ঘটনাস্থল থেকে সিট ওই নমুনাগুলো সংগ্রহ করেছিল। সেগুলোর ডি এন এ পরীক্ষাও করেছিলেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু কোর্টে পেশ করার পর খাম খুলে দেখা গেল সব ফক্কা। ... ...
আজকে তো বিশ্ব চড়াই দিবস। এই প্রসঙ্গে আমার ছোট বেলার চেনা চড়াইদের কথা মনে পড়ছে। অসমে তখন ব্রিটিশ আমলের বাংলো বাড়ী নেই নেই করে ও ছিলো। ঠান্ডা গরমে সমান আরামের হতো বলে সেগুলোর এবং অন্য অনেক বাড়ীর চাল হতো সোনালী খড়ের, আঞ্চলিক ভাষায় আমরা বলতাম ছনের চাল। এরকম মাঘ ফাল্গুনে চালগুলো নুতন করে ছাওয়া হোতো ঝড় বৃষ্টির দিন শুরুর আগে। কি সুন্দর লাগতো সোনালী চুল ওয়ালা বাড়ীদের। মেহেদীর কেয়ারী। বড় রঙ্গিন বোগানভ্যালিয়া, ব্লিডিং হার্ট আর সুগন্ধি জুঁই বেলি। স্বর্গের মাসতুতো বোন সেই জনপদ? না বোধহয় সহোদরাই। তা সেই খড়ে ... ...
এর আগে তেঁতুল মার্কা হুজুরেরা তেঁতুল তত্ত্ব দিয়েছে। সমাজের নানা উঠতি মাঝারি, নিম্ন - নিম্ন মধ্যবিত্ত, দীর্ঘ, ক্ষুদ্র, নানা আকারের তাত্ত্বিকগণ নারী নিয়ে তত্ত্ব দিয়ে গেছে। নারী যেন পুরুষের তত্ত্বের জন্যই বেঁচে থাকে। যার যেমন দৃষ্টিভঙ্গি সে তেমন তেমন তত্ত্ব দিয়ে গেছে। নারীর কী করা যাবে আর কী করা যাবে না তা ঠিক করে দিবে পুরুষ। ঠিকাদারি দায়িত্ব নিয়ে এসেছে পুরুষ, এই দায়িত্ব বিল্ট ইন দেওয়া হয়েছে জন্মের সময় থেকেই। এই তত্ত্ব তত্ত্ব খেলা এতদিন নানাজনে দিয়ে গেলেও এর বিপরীতে দাঁড়ানোর মত মানুষ ছিল এখনো আছে। ... ...
বলেছিলাম আর পোস্ট করব না। কিন্তু পাঠকের দাবিতে শার্লককে অবধি ফিরতে হয়েছিল। আমি তো চুনোপুঁটি। তাই প্রকাশকের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে পোস্ট করলাম। বই হলে জানাব সকলকে। সেখানে আরও কিছু সংযোজনের ইচ্ছা আছে। ... ...
আবু সিম্বেল মন্দির লেক নাসের-এর পশ্চিম তীরে আর নীলনদের দ্বিতীয় ক্যাটারাক্ট বা খরস্রোতের কাছে (প্রথমটি ছিল আসোয়ানে)। প্রথম মন্দিরটি অর্থাৎ ফারাও দ্বিতীয় রামেসিসের মন্দিরটি দেবতা আমুন, পিতাহ এবং রা-হোরাখতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত। দ্বিতীয় মন্দিরটি অর্থাৎ রানী নেফারতারির মন্দিরটি দেবী হাথোরের উদ্দেশ্যে নিবেদিত। এই দুটি মন্দির-ই আসোয়ান হাই ড্যাম তৈরীর সময় জলস্তরের উচ্চতা বেড়ে ডুবতে বসেছিল। ইউনেসকোর সহায়তায় মন্দির-দুটিকে খন্ড খন্ড করে মাপ অনুযায়ী কেটে এনে প্রায় ২০০ মিটার দূরে অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে এনে আবার একইভাবে বসানো হয়, প্রায় চার বছর ধরে এই বিপুল কর্মযজ্ঞ চলেছিল। বলা হয়, বেলজোনি, যিনি এই মন্দির দুটিকে নতুন করে আবার জনসমক্ষে আনেন, তাঁকে আবু সিম্বেল নামে একটি বালক পথ দেখিয়ে এই মন্দিরের চত্বরে পৌঁছে দিয়েছিল, সেই থেকেই এই জায়গার নাম হয় আবু সিম্বেল। ... ...
আমার আগের ব্লগ আয় তবে বেঁধে বেঁধে থাকি'র সুত্রে আসা কিছু ভাবনা আরেকটু বিশদে। মুলতঃ আমাদের জীবন থেকে ক্রম-অপসৃয়মান যুথবদ্ধতার ছায়া এবং সেই প্রক্রিয়াতে প্রযুক্তি কীভাবে ব্যক্তিযাপনকে করে তুলছে আরো সহনীয় তারই সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ। সেই প্রসঙ্গেই প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও সামাজিক মূল্যবোধের পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়ে দু-চার কথা। ... ...
তাঁর নির্দেশের লক্ষ্য ছিল সাধারণ মানুষ, অতএব তিনি মাগধী প্রাকৃত এবং আঞ্চলিক প্রাকৃত ভাষাই ব্যবহার করেছিলেন তাঁর নির্দেশগুলিতে। এর অপরিসীম গুরুত্ব বুঝে সংস্কৃতর পাশাপাশি গড়ে উঠতে লাগল প্রতিটি অঞ্চলের ভাষা এবং তাদের নিজস্ব লিপি। অর্থাৎ আজ আমি বাংলাভাষায় এই যে লেখাটি লিখছি এবং আপনি যে সেটি পড়ছেন, তার পিছনে সম্রাট অশোকের অসাধারণ এই অবদান স্বীকার করে আমরা যেন তাঁর প্রতি শ্রদ্ধায় প্রণত থাকি। ... ...
সাইফুর রহমানের স্ত্রী সুদীপ্তা বসু সকালে গিয়ে দেখল সেই বিশেষ ঘটনা এবং এসে সাইফুর রহমানকে ঘুম থেকে জাগিয়ে বলল, “যাও তোমার মাকে গিয়ে দেখে আসো।”সাইফুর রহমান জিজ্ঞেস করল, “কি হয়েছে?”তার স্ত্রী বলল, “কি আর হবে। উনার স্বভাব চরিত্র ছিল তেলাপোকার মত। এখন হয়েছেনও তাই।”সাইফুর রহমান হাই তুলতে তুলতে বিছানা থেকে নেমে তার মায়ের রুমে গেল। গিয়ে দেখল তার মা বিছানায় পড়ে আছেন। তার শরীর তেলাপোকার শরীরে রূপান্তরিত হয়েছে। মানুষের এরকম পোকায় রূপান্তরিত হওয়া পৃথিবীর ইতিহাসে সম্ভবত একবারই হ ... ...
ফাউয়ের দুনিয়া - আমার ছোটবেলার প্রথম স্কুলে আমার সবচেয়ে প্রিয় দিনটি ছিল ১৫-ই আগস্ট। সকালবেলায় স্কুলে যাওয়া হত। কিন্তু তারপর কোন ক্লাস হত না। ছোট ছোট পতাকা হাতে নিয়ে ছেলে-মেয়ে সবাই মিলে-মিশে বেড়িয়ে পড়তাম মিছিল করে। প্রভাতফেরী। ... ...
দিলীপ ঘোষ। যখন স্কুলের গণ্ডি ছাড়াচ্ছি, সন্তোষ রাণা তখন বেশ শিহরণ জাগানাে নাম। গত ষাটের দশকের শেষার্ধ। সংবাদপত্র, সাময়িক পত্রিকা, রেডিও জুড়ে নকশালবাড়ির আন্দোলনের নানা নাম ছড়িয়ে পড়ছে আমাদের মধ্যে। বুঝি না বুঝি, পকেটে রেড বুক নিয়ে ঘােরাঘুরি ফ্যাশন হয়ে দাঁড়াচ্ছে সমবয়সীদের। কলকাতার বেশিরভাগ কলেজের বার্ষিক পত্রিকার মলাটে হালকা থেকে গাঢ় লাল লেনিন, স্টালিন, মাও সে তুং, হাে চি মিন, কারাের না কারাের ছবি শােভা পাবেই, চে গুয়েভারার ডায়েরি অনুবাদ করছেন সুভাষ মুখােপাধ্যায়, ... ...
জার্মানি গাজপ্রম ব্যাঙ্কে রুবেল আকাউনট খুলেছে । মহামতি পুতিন প্রসন্ন। তেল ও গ্যাসের ধারা জার্মানিতে আজ হোক না হারা । আশ্চর্যের বিষয় এই যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের স্যাঙ্কশন প্রস্তাবে গাজপ্রম ব্যাঙ্কে আকাউনট খোলার বাধা নেই । একি মায়া, একি ছলনা ? বোঝা গেলো না । রুবেল নাহি দিব ঘোষণা করায় পোল্যান্ড বুলগারিয়া এবং ফিনল্যান্ডের গ্যাস পাইপলাইনে তালা মেরে দিয়েছে রাশিয়া । এই দেশ গুলি জানিয়েছে হাম কুছ না কুছ প্রবন্ধ করলেঙ্গে । অতএব আমেরিকান এল এন জি বহনকারী ট্যাংকারের আগমন আসন্ন। আঙ্গেলা মেরকেলের ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্রাটিক ইউনিয়নের এক প্রবীণ সদস্য নোরবারট রুইটগেন সম্প্রতি বলেছেন ” আমরা চালাচ্ছি স্রেফ আউট সোরসিং করে - আমাদের গ্যাস ও তেল দ্যায় রাশিয়া, মাল সরবরাহ করে চিন আর প্রতিরক্ষার কাজটা দেখে আমেরিকা “। ... ...
আমার বন্ধুবান্ধবদের তুলনায় আমার কৈশোরটা এক্কেবারে আলাদা ছিল। বিশেষত সেন্ট থমাস' বা সেন্ট জেভিয়ারসের বন্ধুদের তুলনায়। মফঃস্বলে বড় হয়েছি বলে। এটা আমার একটা একান্তই অহংকারের জায়গা। পুরো কৈশোর নিয়ে গুছিয়ে লিখতে সাঙ্ঘাতিক ক্ষমতা এবং ধৈর্য দরকার, যে দুটোর কোনটাই আমার নেই, এবং সেই বিষয়ে কোন সন্দেহও আমার নেই। তাই ভাবছি টুকরো টুকরো করে, মানে বুলেট পয়েন্টস করে ব্যাপারটা ধরার চেষ্টা করব। ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও, ইত্যাদি... যাই হোক! লিস্টে আসা যাক। ... ...
দিল্লিতে অকুপাই ইউজিসি আন্দোলনে পুলিশি হামলা এবং লাঠিচার্জে অবাক হবার কিছু নেই, কেননা বহুদিন ধরেই দিল্লির কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে প্রতিপক্ষ মনে করতেন বিজেপি এবং সমমনা দলগুলি। প্রথম সুযোগেই তাঁরা নন-নেট ফেলোশিপ বন্ধের নামে আক্রমণ এনেছেন। তাঁরা মনে করেছিলেন যে এটা যেহেতু প্রধানত কেন্দ্রীয় ইউনির ব্যাপার, স্টেট ইউনিতে এমনিতেই এই ফেলোশিপ নেই, তাই বড় মাপের সাহায্য সমর্থন এরা পাবে না। তাছাড়া কেন্দ্রীয় ইউনি ছড়িয়ে আছে সারা দেশে, দিল্লির ছাত্রের পাশে গিয়ে হায়দরাবাদ বা পণ্ডিচেরি বা শিলচরের ছাত্রের দা ... ...