হাংরি আন্দোলন ... ...
গুরুরা সর্বত্র বিরাজমান ... ...
ওই যে ভাইপো আর কাকতাড়ুয়াবাবু জন্মদিন ছড়িয়েছেন পোস্টারে ... ...
আগের পর্ব ঃ পর্ব - ১ পর্ব - ২ সকাল ৬ টায় উঠে দেখি বাইরে ততক্ষণে রোদ উঠে গেছে বেশ, আলোয় আলোকময় চারদিক! তার সঙ্গে ভয়ানক ঠান্ডা, সুতরাং স্নানের প্রশ্ন-ই নেই। তখন কি আর জানি যে পরের তিন দিন হাতে জল দিলেও ইলেকট্রিক শকের অনুভূতি হবে, স্নান তো দূর অস্ত! ফুলহাতা টিশার্টের উপর একটা হালকা উইন্ড চিটার চাপিয়ে নিলাম, কারণ যতই ঠান্ডা থাক বাইরে, ছোটোখাটো ট্রেকের অভিজ্ঞতা থেকে জানি যে এরপরেই পাহাড়ে ওঠা শুরু হলে গরম হবেই আর রোদ-ও বেরিয়েছে বেশ তেড়ে-ফুঁড়ে। এখানে বলে দিই, আমরা আসার দিন পনেরো আগে থেকে আবহাওয়ার খবর রাখছিলাম সিঙ্গালিলা জাতীয় উদ্যানের, তাতে মোটামুট সব দিন-ই দেখাচ্ছিল ... ...
#একাকী_ভ্রমি_বিস্ময়ে ... ...
কবিতায় ক্যালিপসো নাচাগানা ... ...
বৌ ঝিয়ারি লগে লইয়া ঠাম্মা যদি আইন হগ্গলরে খুশি করিয়া ধামাইল চৌতাল গাইন। শীতর রাইত চান্দর গাওত কুয়াশার চাদ্দর শিয়াল ডাকরা আনন্দে ওই বাঁশবাগান আদ্দর। কই গেলা বা রাঙ্গা কাকা কান ছিদ্দিক আলি আলু পুড়া ফুরাই গেল লই লাও ভুট্টার হালি। ... ...
জেব্রাদের এখনও কুমিরেরা টেনে নামাতে চায় ... ...
আমরা ভারতীয়রা সত্যিই লজ্জাজনকভাবে আত্মবিস্মৃত। কোন দিবস-টিবসের ছলেও আজ ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম মুসলমান শিক্ষিকা ফাতিমা শেখের ১৯২ তম জন্মদিনটিতে একবারও তাঁকে মনে করিনি আমরা। তার ওপর এদেশের গুগলে ফাতিমা শেখকে খুঁজলে গত ক'বছর ধরে সত্যিই অভিনেত্রী ফাতিমা সানা শেখের ঠিকুজিকুষ্ঠী বেরিয়ে পড়ে। কিন্তু ব্যবসার তাগিদে হলেও উপভোক্তা দেশগুলোর ঐতিহ্য আর ইতিহাসকে ভুললে চলেনা মাল্টিন্যাশনাল জায়ান্টদের। তাই গতবছর ফাতিমা শেখের ১৯১তম জন্মদিনে তাঁর এক ডুডল ছবি তৈরি করে এই প্রাতঃস্মরণীয়াকে সম্মান জানিয়েছিল মার্কিনি গুগল। তেমন আজও মার্কিন ফেসবুকই আমায় তাঁর জন্মদিনটি মনে করিয়ে দিল। আর এক ব্যস্ত-শীতল ৯জানুয়ারিতে নতুন করে প্রণম্যা ফাতিমা শেখ ফিরে এলেন আমার কাছে ... ...
রাস্তাই রাস্তা ... ...
একাকী ভ্রমি বিস্ময়ে ... ...
আগের পর্ব ঃ পর্ব - ১ নভেম্বরের ৪ তারিখ শুক্রবার, রাত ১১ টার পরে ট্রেন, পদাতিক এক্সপ্রেস, শিয়ালদা থেকে। সুতরাং পুরোদমে দিনভ’র আপিস করে, ব্যাগপত্র গুছিয়ে রাতের খাওয়া সেরে স্টেশন, বলাই ছিল সবাইকে ন’নম্বর প্ল্যাটফর্মেই সবাই মিলিত হব, সেই মত দেখা সাক্ষাৎ হল। ট্রেনে উঠে গুছিয়ে বসতে না বসতেই ট্রেন ছাড়ল একেবারে ঘড়ি ধরে। যাত্রা শুরু! ভোরবেলা ঘুম ভাঙতেই জানলার বাইরে তাকিয়ে প্রথম যেটা মনে হল, আকাশ আশ্চর্য রকম পরিষ্কার। হয়ত কলকাতার ঘোলাটে আকাশ দিন-রাত দেখেই এই অবস্থা। তখন-ও জানি না আমাদের জন্যে কি অপেক্ষা করে আছে! কিষাণগঞ্জ থেকে ট্রেন একটু ঢিমেতালেই চলছিল। রাঙাপানি পার হতেই দূর থেকে পাহাড়ের সারি চোখে পড়ছিল। হঠাৎ মনে ... ...
চব্বিশ ঘন্টায় টাকা ডবল - কাজের মেয়ে জেনে ফেললেই হয়েছে আর কি... ... ...
“…এখন আমি একটা পাহাড় কিনতে চাই।সেই পাহাড়ের পায়ের কাছে থাকবে গহন অরণ্য,আমি সেই অরণ্য পার হয়ে যাবো,তারপর শুধু রুক্ষ কঠিন পাহাড়।একেবারে চূড়ায়, মাথার খুব কাছে আকাশের নিচে বিপুলা পৃথিবী, চরাচরে তীব্র নির্জনতা।…”– সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়নাহ, পাহাড় কিনতে চাই না বটে, তবে বাকিটুকু খাপে খাপ। পাহাড়ী পথে পায়ে হেঁটে মাইলের পর মাইল চলে যাওয়া, দুপাশে সবুজ অথবা ধূসর চড়াই-উৎরাই, খাদের গহীনতা অথবা আকাশ ফুঁড়ে উঠে যাওয়া বরফে ঢাকা শৃঙ্গ – সেসব অবশ্য-ই চাই, এবং অতি অবশ্যই নির্জনতা, নৈঃশব্দ্য! তা এতদিন ছোটোখাটো কিছু হাঁটার অভিজ্ঞতা ছিল বটে, তবে সে’সব বড়জোর এক বা দু’দিনের খেল। দেশে ফেরার পর থেকে পায়ে হেঁটে ভ্রমণের ব্যাপারটা মাথায় ... ...
এনার নাম গুরুর কেউ শুনেছেন বলে মনে হয় না ... ...
মারিয়ামের ভাষায় গণিতের সৌন্দর্য তার কাছেই ধরা দেয়, যে ধৈর্য ধরে অনুসরণ করতে পারে একে। তিনি দাবী করতেন যে, তিনি একজন ধীর চিন্তক, অনেকটা সময় ব্যয় করার পরই কেবল পরিষ্কার হত তার কাছে পথটা। তার কাছে গাণিতিক সমস্যার সমাধান ছিল যেন জংগলে হারিয়ে যাওয়া, সমস্ত জ্ঞানকে ব্যবহার করে এরপর একটি কৌশল যার প্রয়োগ ও কিছুটা ভাগ্যের সহায়তায় এরপর পাহাড়ের চুড়োয় উঠে যাওয়া, আর সব কিছু পরিষ্কার দেখতে পাওয়া, বিস্তৃতভাবে। মারিয়াম তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশ্যে বলেন, “জানার চেষ্টা কর, আসলেই তুমি কী চাও, আর কখনোই পথ-বিচ্যূত হয়ো না।“মারিয়াম বিনোদন শিল্পে ‘জিনিয়াস’ এর যে অদ্ভুতুরে রূপটি প্রদর্শিত হয়, সেরকম ছিলেন না। তার বন্ধুরা বলেন, “মারইয়াম আর দশজনের মতই মনোরম ছিলেন এবং আমরা তাকে এরকমই ভালবাসতাম যদি তার কোন স্বীকৃতি নাও থাকতো।“ ... ...
হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। তেমন যুৎসই শৈল্পিক ভাব আর ভাষার ভাঁড়ার আমার নেই। তবু এই ধুলোমাটির আসল মানুষ সোমনাথ মাইতিদের অমৃত্সমান কথা বলতে ইচ্ছে হলে, আত্মমগ্ন স্বচ্ছল মধ্যবিত্তকে জানানোর ইচ্ছে হলে, কিই বা উপায় করব আর? এঁদের সক্রিয়তাগুলি এতই হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। তেমন যুৎসই শৈল্পিক ভাব আর ভাষার ভাঁড়ার আমার নেই। তবু এই ধুলোমাটির আসল মানুষ, ''উদ্যোক্তা কৃষক'' সোমনাথ মাইতিদের কথা বলতে ইচ্ছে হলে, আত্মমগ্ন স্বচ্ছল মধ্যবিত্তকে জানানোর ইচ্ছে হলে, কিই বা উপায় করব আর? এঁদের সক্রিয়তাগুলো এতই বহুধাবিস্তৃত যে, প্রায় সবকথা না বলতেই লেখাখান বেশ লম্বা হয়ে গেল। অবিশ্যি আমি কে এমন হরিদাস পাল যে পাঠক এমন দীর্ঘ লেখা ধৈর্য ধরে পড়বেন! সত্যিই জানিনা। তবু এঁদের কথা লেখাটা, এঁদের যাবতীয় উদ্যোগকে সমাজের সমুখে আনাটা খুব জরুরি, সেই তাগিদ থেকেই এমন লেখা জারি থাকবে আজ আর আগামীতেও!! ... ...
জানি না কেন বাংলাদেশের কবি বাংলাদেশেই স্বীকৃত নন ... ...
উক্তির সারমর্ম ইশকুলে লিখে স্ট্যাণ্ড আপ অন দি বেঞ্চ হয়েছিলুম ... ...