শহীদ স্মারক নির্মাণের পিছনে শহীদ-স্মরণ করা ছাড়াও আরেকটা উদ্দেশ্য থাকে। মানুষকে আত্মত্যাগে উদ্বুদ্ধ করা। কিন্তু এই উদ্বুদ্ধকরণ কখনও হয় বন্দনার মাধ্যমে, কখনও মানরক্ষার কথা বলে, কখনও বা স্বর্গ বা অপ্সরার লোভ দেখিয়ে। দক্ষিণভারতে এই বীর-স্মারকশিলাগুলি নিজগুণেই একটি উৎকৃষ্ট শিল্পরীতিতে পরিণত হয়েছিল। সুন্দর সুন্দর কবিতাও লেখা হত এদের ঘিরে। চলুন দেখি ভারতের গত আড়াই-হাজার বছরের বীর-স্মারকশিলার ইতিহাস। ... ...
প্রেমাস্পদের বিদায়-স্মারক হিসাবে মানুষ স্মৃতিফলক বানায়, সমাধিসৌধ নির্মাণ করে, স্মারক পুরস্কার দেয়, তাজমহল পর্যন্ত বানায়। কিন্তু প্রয়াত প্রেমিকের নামে গোটা একটা নগরের পত্তন ও নূতন একটা ধর্মবিশ্বাসের প্রবর্তন- এমনও হয়? এক রোমসম্রাট করেছিলেন- তাঁর প্রেমিকের নামে। পড়ুন এক ঐতিহাসিক সমপ্রেমের কাহিনী। ... ...
গ্রীস-রোম-মিশর-জর্ডান অনেক দেশের গল্প হল। কিন্তু ভারতের ব্যাপারে এক হরপ্পা ছাড়া আর কিছু বলা হয়নি এখনও। আপনারা হয়তো ভাবছেন যে প্রাক-ইসলামী ভারতে কবরের থেকে শবদাহই বেশী হত, অতএব প্রাচীন ভারতের অন্ত্যেষ্টি শিল্প নিয়ে বিশেষ বলার নেই। পঞ্চভূতে বিলীন হওয়াটাই যেখানে উদ্দেশ্যে সেখানে সমাধি নিয়ে আড়ম্বর হয়তো থাকবে না। তাহলে বলি আপনারা ভুল ভাবছেন। গুপ্ত-পূর্ব যুগের ভারতের সবচেয়ে বড় আকারের স্থাপত্যগুলো অন্ত্যেষ্টিশিল্পই। এগুলিকে আমরা স্তূপ বলি। ... ...
পাতালপুরীর অন্ধকারে পাঁচলক্ষ সমাধি আর দুষ্প্রাপ্য কিছু ছবি ও ভাস্কর্য। মাটির উপরে যেমন একটা রোম আছে, মাটির নিচেও আছে আরেকটা রোম। এই দুই রোমের গল্প নিয়ে আজকের পর্ব। ... ...
আগের তিন পর্বে আমরা প্রাচীন, নবীন ও তাম্রপ্রস্তর যুগ এবং লৌহযুগ দেখেছি। উত্তরাধিকার, পরিবার, পরলোকের ধারণা, শ্রমবিভাজন, বৈষম্য, শিল্পবোধ, ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবোধ- এগুলোর সাথে সাথে কীরকম বিবর্তন হয়েছে সমাধিশিল্পের সেটা আমরা দেখেছি। আর সমাধি যে ইতিহাসের সংরক্ষণস্থল, এরা যে একেকটা সময়ের স্বাক্ষর বহন করে সেটাও আমরা বুঝেছি। এই পর্বে আমরা রোমান যুগ থেকে আরেকটু পিছনে ফিরে গ্রীক ক্লাসিকাল ও হেলেনিস্টিক যুগে আসব। ... ...
মুছে যাওয়া সময়ের ইতিহাস লেখা থাকে চলে যাওয়া মানুষদের রেখে যাওয়া স্মৃতিচিহ্নে। মানুষ কী খেত, কী পরত, সমাজে কতটা অসাম্য ছিল, নারী পুরুষ ভেদ কতটা ছিল, এগুলো বোঝা যায় সেযুগের মানুষের সমাধি দেখে। মানুষ কী ভালবাসতো, তাদের জীবন দর্শন কেমন ছিল তারও স্বাক্ষর বহন করে সমাধি। সমাধি তথা বৃহত্তর অন্ত্যেষ্টি শিল্পের মধ্যে যে ইতিহাস আমরা খুঁজে পাই, তাকে নিয়েই এই ধারাবাহিক। ... ...
মুছে যাওয়া সময়ের ইতিহাস লেখা থাকে চলে যাওয়া মানুষদের রেখে যাওয়া স্মৃতিচিহ্নে। মানুষ কী খেত, কী পরত, সমাজে কতটা অসাম্য ছিল, নারী পুরুষ ভেদ কতটা ছিল, এগুলো বোঝা যায় সেযুগের মানুষের সমাধি দেখে। মানুষ কী ভালবাসতো, তাদের জীবন দর্শন কেমন ছিল তারও স্বাক্ষর বহন করে সমাধি। সমাধি তথা বৃহত্তর অন্ত্যেষ্টি শিল্পের মধ্যে যে ইতিহাস আমরা খুঁজে পাই, তাকে নিয়েই এই ধারাবাহিক। ... ...
মুছে যাওয়া সময়ের ইতিহাস লেখা থাকে চলে যাওয়া মানুষদের রেখে যাওয়া স্মৃতিচিহ্নে। মানুষ কী খেত, কী পরত, সমাজে কতটা অসাম্য ছিল, নারী পুরুষ ভেদ কতটা ছিল, এগুলো বোঝা যায় সেযুগের মানুষের সমাধি দেখে। মানুষ কী ভালবাসতো, তাদের জীবন দর্শন কেমন ছিল তারও স্বাক্ষর বহন করে সমাধি। সমাধি তথা বৃহত্তর অন্ত্যেষ্টি শিল্পের মধ্যে যে ইতিহাস আমরা খুঁজে পাই, তাকে নিয়েই এই ধারাবাহিক। ... ...
আর্য শব্দের উৎস ও এই নামে পরিচিত জনগোষ্ঠীর উৎস- দুটো নিয়েই আমাদের মনে অনেক প্রশ্ন থাকে। ইতিহাসের একটা প্রশ্নের উত্তর কখনই একটা সূত্র থেকে পাওয়া যায় না, বিশেষ করে প্রশ্নটা যখন প্রাগৈতিহাসিক যুগকে ঘিরে। তাই আমরা পাঁচরকম আঙ্গিকে উত্তরটা খোঁজার ও বোঝার চেষ্টা করব- সাহিত্য, ভাষা, জেনেটিক্স, আইকোনোগ্রাফি ও শিল্প। এগুলি সবই ইতিহাস গঠনের রসদ। এই পর্বে দেখব জেনেটিক্সএর আঙ্গিকে। ... ...
আর্য শব্দের উৎস ও এই নামে পরিচিত জনগোষ্ঠীর উৎস- দুটো নিয়েই আমাদের মনে অনেক প্রশ্ন থাকে। ইতিহাসের একটা প্রশ্নের উত্তর কখনই একটা সূত্র থেকে পাওয়া যায় না, বিশেষ করে প্রশ্নটা যখন প্রাগৈতিহাসিক যুগকে ঘিরে। তাই আমরা পাঁচরকম আঙ্গিকে উত্তরটা খোঁজার ও বোঝার চেষ্টা করব- সাহিত্য, ভাষা, জেনেটিক্স, আইকোনোগ্রাফি ও শিল্প। এগুলি সবই ইতিহাস গঠনের রসদ। ... ...